ব্লগ শব্দটি নিয়ে মনে হয় এই দেশের সাধারণ মানুষকে খুবই ভুল ধারণা দেওয়া হয়েছে! ব্লগার শব্দটি দিয়ে একজন মানুষকে গালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির জগতে ব্লগ লেখা বলতে বোঝানো হয় অনেকটা ব্যক্তিগত ডাইরী লেখার মতো। আমরা কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ডাইরীটি সবাইকে পড়তে দিতাম তাহলে সেটা হতো অনেকটা ব্লগ লেখার মতো। কেউ যখন তার খাতায় বা নোট বইয়ে ডাইরী লেখে তখন সে ইচ্ছে করলেও একসাথে অনেককে দেখাতে পারে না, কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে সেটা পানির মতো সোজা। একজন মানুষ ব্লগে কিছু একটা লিখে পৃথিবীর সবাইকে সেটা দেখার সুযোগ করে দিতে পারে। সারা পৃথিবীতে এই মুহূর্তে একজন দুইজন নয়, হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষও নয় আক্ষরিক অর্থে কোটি মানুষ ব্লগ লেখে - যার অর্থ এই পৃথিবীতে এখন কোটি কোটি ব্লগার। কাজেই ব্লগার বলে একজন মানুষকে কীভাবে গালি দেওয়া যায় সেটা কোনোমতেই আমার মাথায় ঢুকে না। একজন মানুষকে ‘এম.এ. পাশ’ বলে গালি দিলে যেরকম হাস্যকর শোনায়, ব্লগার বলে গালি দিলেও সেটা একই রকম হাস্যকর শোনায়। আজকাল নাস্তিক এবং ব্লগার দুটো শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্যে খুবই চেষ্টা করা হচ্ছে! অথচ মজার ব্যাপার হলো, যদি আমাদের কখনো ইসলাম ধর্ম (বা অন্য কোনো ধর্ম) নিয়ে কোনো জরুরী তথ্য বা বিশ্লেষণের দরকার হয় তখন আমরা সেটা খুঁজে পাই কোনো একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ব্লগারের লেখা থেকে! যারা তাদের অপছন্দের মানুষদের ব্লগার বলে গালি দেন তাদের জানা দরকার ইন্টারনেটে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের ওপরেই অসংখ্য ব্লগ আছে। অসংখ্য খাটি মুসলমান ব্লগার আছেন। - অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল, লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
Friday, 10 July 2015
ব্লগ কি? ব্লগার কারা?
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 9 July 2015
গ্রামীণফোনে এক বছরে ১৩ মাস
বাংগালীর নতুন রক্তচোষা গ্রামীণফোনে এক
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 29 June 2015
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
স্নাতক (সম্মান) ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ৩য় বর্ষ রেজাল্ট: জুলাই - সেপ্টেম্বর, ২০১৫
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: জানু , ২০১৬ ।
পরীক্ষা: ফেব্রু - মার্চ, ২০১৬
রেজাল্ট: এপ্রিল - জুন, ২০১৬ ।।।
,,,,,
,,,,,, স্নাতক (সম্মান) ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ★★★ জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★ ২য় বর্ষ
রেজাল্ট: জুন-আগষ্ট. ২০১৫ । ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম
পূরণ: জানু , ২০১৬ । পরীক্ষা: ফেব্রু-মার্চ. ২০১৬ ।
রেজাল্ট: এপ্রিল-জুন ,২০১৬ । ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ: নভেম্বর, ২০১৬ । পরীক্ষা: ডিসে-জানু , ২০১৬-১৭
রেজাল্ট: ফেব্রু-এপ্রিল, ২০১৭ ।।।
,,,,,,
,,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের মে মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক
ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ২য় বর্ষ :-
ফরম পূরণ: জুন-জুলাই,২০১৫ ।
পরীক্ষা:
জুলাই_আগস্ট_ সেপ্টেম্বর,২০১৫।
রেজাল্ট: সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর ২০১৫
★★★ ৩য় বর্ষ :
ফরম পূরণ: মার্চ,২০১৬ ।
পরীক্ষা: এপ্রিল_মে.২০১৬ ।
রেজাল্ট: জুন-আগস্ট,২০১৬ ।
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: নভেম্বর_ডিসেম্বর,২০১৬ ।
পরীক্ষা: ডিসেম্বর,২০১৬ - ফেব্রুয়ারী,২০১৭ ।
রেজাল্ট: ফেব্রুয়ারী - মে,২০১৭ ।।।
,,,,,
,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ।। ★★★
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ
প্রোগ্রাম ।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১৩-২০১৪
শিক্ষাবর্ষ এর একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★
১ম বর্ষ :: পরীক্ষা: মে-জুলাই,২০১৫ রেজাল্ট: জুলাই-
অক্টবর ২০১৫ ★★★ ২য় বর্ষ:- ফরম পূরণ:ফেব্রুআরি-
মার্চ ২০১৬ পরীক্ষা: মার্চ - মে ২০১৬ রেজাল্ট: জুন -
সেপ্টেম্বর ২০১৬ ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম পূরণ:জানুয়ারি
২০১৭ পরীক্ষা:ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ২০১৭
রেজাল্ট:এপ্রিল - জুলাই ২০১৭ ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ:সেপ্টেম্বর- অক্টোবর ২০১৭ পরীক্ষা:অক্টোবর-
ডিসেম্বর২০১৭ রেজাল্ট:জানুয়ারি-মার্চ ২০১৮।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পোস্টটি শেয়ার করে পোস্ট এর নিউজটি আপনার
বন্ধুকে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না | এতে আপনার
পাশাপাশি আপনার বন্ধুর ও উপকার হবে |
শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ৩য় বর্ষ রেজাল্ট: জুলাই - সেপ্টেম্বর, ২০১৫
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: জানু , ২০১৬ ।
পরীক্ষা: ফেব্রু - মার্চ, ২০১৬
রেজাল্ট: এপ্রিল - জুন, ২০১৬ ।।।
,,,,,
,,,,,, স্নাতক (সম্মান) ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ★★★ জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★ ২য় বর্ষ
রেজাল্ট: জুন-আগষ্ট. ২০১৫ । ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম
পূরণ: জানু , ২০১৬ । পরীক্ষা: ফেব্রু-মার্চ. ২০১৬ ।
রেজাল্ট: এপ্রিল-জুন ,২০১৬ । ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ: নভেম্বর, ২০১৬ । পরীক্ষা: ডিসে-জানু , ২০১৬-১৭
রেজাল্ট: ফেব্রু-এপ্রিল, ২০১৭ ।।।
,,,,,,
,,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের মে মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক
ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ২য় বর্ষ :-
ফরম পূরণ: জুন-জুলাই,২০১৫ ।
পরীক্ষা:
জুলাই_আগস্ট_ সেপ্টেম্বর,২০১৫।
রেজাল্ট: সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর ২০১৫
★★★ ৩য় বর্ষ :
ফরম পূরণ: মার্চ,২০১৬ ।
পরীক্ষা: এপ্রিল_মে.২০১৬ ।
রেজাল্ট: জুন-আগস্ট,২০১৬ ।
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: নভেম্বর_ডিসেম্বর,২০১৬ ।
পরীক্ষা: ডিসেম্বর,২০১৬ - ফেব্রুয়ারী,২০১৭ ।
রেজাল্ট: ফেব্রুয়ারী - মে,২০১৭ ।।।
,,,,,
,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ।। ★★★
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ
প্রোগ্রাম ।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১৩-২০১৪
শিক্ষাবর্ষ এর একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★
১ম বর্ষ :: পরীক্ষা: মে-জুলাই,২০১৫ রেজাল্ট: জুলাই-
অক্টবর ২০১৫ ★★★ ২য় বর্ষ:- ফরম পূরণ:ফেব্রুআরি-
মার্চ ২০১৬ পরীক্ষা: মার্চ - মে ২০১৬ রেজাল্ট: জুন -
সেপ্টেম্বর ২০১৬ ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম পূরণ:জানুয়ারি
২০১৭ পরীক্ষা:ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ২০১৭
রেজাল্ট:এপ্রিল - জুলাই ২০১৭ ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ:সেপ্টেম্বর- অক্টোবর ২০১৭ পরীক্ষা:অক্টোবর-
ডিসেম্বর২০১৭ রেজাল্ট:জানুয়ারি-মার্চ ২০১৮।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পোস্টটি শেয়ার করে পোস্ট এর নিউজটি আপনার
বন্ধুকে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না | এতে আপনার
পাশাপাশি আপনার বন্ধুর ও উপকার হবে |
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 28 June 2015
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর'
<<লেখা আহ্বান>>
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় লিখিত ছিলটি ভাষার
ইতিহাসের প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর' অচিরেই
প্রকাশ হতে যাচ্ছে। সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায়
আপনার স্বরচিত ছড়া, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ,
সিলেটি ভাষা ও নাগরি বর্ণমালা বিষয়ে অভিমত
পাঠান।
'ছিলটি খবর' পত্রিকাটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে।
আপনিও সেই ইতিহাসে নাম লেখান।
লেখা পাঠানোর নিয়মঃ
* সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায় লিখতে হবে।
* সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় কম্পিউটার ফন্টে
টাইপ কিংবা হাতে লিখে পাঠাতে হবে।
* A4 সাইজ পেপারে লিখে JPEG (ইমেজ/ছবি)
ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।
* সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের লেখা পাঠানো যাবে।
বিস্তারিত জানতে বা লেখা পাঠাতে ফেসবুক
ইনবক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করুনঃ
নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা, ০০৪৪০৭৯৫১০৬০১২৬
আহমেদ হাসান, মৌলভীবাজার উপজেলা সমন্বয়ক,
০১৭২২-৯৯০১০৫
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় লিখিত ছিলটি ভাষার
ইতিহাসের প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর' অচিরেই
প্রকাশ হতে যাচ্ছে। সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায়
আপনার স্বরচিত ছড়া, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ,
সিলেটি ভাষা ও নাগরি বর্ণমালা বিষয়ে অভিমত
পাঠান।
'ছিলটি খবর' পত্রিকাটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে।
আপনিও সেই ইতিহাসে নাম লেখান।
লেখা পাঠানোর নিয়মঃ
* সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায় লিখতে হবে।
* সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় কম্পিউটার ফন্টে
টাইপ কিংবা হাতে লিখে পাঠাতে হবে।
* A4 সাইজ পেপারে লিখে JPEG (ইমেজ/ছবি)
ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।
* সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের লেখা পাঠানো যাবে।
বিস্তারিত জানতে বা লেখা পাঠাতে ফেসবুক
ইনবক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করুনঃ
নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা, ০০৪৪০৭৯৫১০৬০১২৬
আহমেদ হাসান, মৌলভীবাজার উপজেলা সমন্বয়ক,
০১৭২২-৯৯০১০৫
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Saturday, 27 June 2015
Marine Engineering
দিনদিন পড়াশুনার বিষয় এবং পছন্দের মধ্যে পরিবর্তন আসছে। মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এখন এমনই সাবজেক্ট। দিগন্তছোঁয়া নীল আকাশের সীমা আর বিস্তৃত
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 26 June 2015
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাবেন ১০০%
Fiverr এ ভিডিও যুক্ত করার গুরুত্ব এবং নিয়ম
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।
ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।
ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 25 June 2015
বহু আকাঙ্ক্ষিত একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফল প্রকাশ
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তির ফলাফল এখন
অনলাইনে দেখা যাচ্ছে। ফলাফল দেখতে এই লিঙ্কে
গিয়ে আপনার রোল নম্বর লিখে বোর্ড ও পাশের
বছর বাছাই করে show result এ ক্লিক করুনঃ http://
xiclassadmission.gov.bd/board/cr
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মনোনীতদের প্রথম
মেধা তালিকা প্রকাশ করার কথা ছিল বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার পর।একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা কে কোন কলেজে ভর্তির জন্য মনোনীত হয়েছে, এ তালিকা আজ শুক্রবার রাত ১১টার দিকে প্রকাশ করা হবে।আপনারা জানেন গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এই তালিকা প্রকাশের কথা ছিল। কারিগরি ত্রুটির কারণে তা সম্ভব হয়নি।। www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে
একাদশে ভর্তিচ্ছু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের
ফল পাওয়া যাবে। এছাড়া বিভিন্ন বোর্ডের
নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ফল প্রকাশ করা হবে বলে
জানান কলেজ পরিদর্শক আসফাকুস
সালেহীন । একাদশে ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের
তালিকা প্রকাশের যে ওয়েবসাইট করা হয়েছে
তাতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায়
ফল প্রকাশ করা হবে।
গত কয়েক বছর ধরে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলের
ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হচ্ছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা বোর্ড জানিয়েছে, প্রথম
মেধা তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীরা ২৭ থেকে
৩০ জুন পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি হতে
পারবেন।
কলেজগুলোতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ২
জুলাই দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে যেসব শিক্ষার্থী অনলাইনে আবেদন
করেনি তারা ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত আবেদনের
সুযোগ পাবেন জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
নতুন করে আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে
১২ জুলাই।
কলেজে ভর্তি হতে গত ৬ জুন থেকে ২১ জুলাই
পর্যন্ত অনলাইন ও এসএমএসে আবেদন করেন
শিক্ষার্থীরা।
৩০ মে প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার
ফলাফলে ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী
উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ বছর মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩
ও ২০১৪ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ
শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১ জুলাই থেকে
একাদশে ক্লাশ শুরু হবে। আর ব্যবহারিক ক্লাস শুরু
হবে ১ অগাস্ট।
অনলাইনে দেখা যাচ্ছে। ফলাফল দেখতে এই লিঙ্কে
গিয়ে আপনার রোল নম্বর লিখে বোর্ড ও পাশের
বছর বাছাই করে show result এ ক্লিক করুনঃ http://
xiclassadmission.gov.bd/board/cr
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মনোনীতদের প্রথম
মেধা তালিকা প্রকাশ করার কথা ছিল বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার পর।একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা কে কোন কলেজে ভর্তির জন্য মনোনীত হয়েছে, এ তালিকা আজ শুক্রবার রাত ১১টার দিকে প্রকাশ করা হবে।আপনারা জানেন গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এই তালিকা প্রকাশের কথা ছিল। কারিগরি ত্রুটির কারণে তা সম্ভব হয়নি।। www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে
একাদশে ভর্তিচ্ছু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের
ফল পাওয়া যাবে। এছাড়া বিভিন্ন বোর্ডের
নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ফল প্রকাশ করা হবে বলে
জানান কলেজ পরিদর্শক আসফাকুস
সালেহীন । একাদশে ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের
তালিকা প্রকাশের যে ওয়েবসাইট করা হয়েছে
তাতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায়
ফল প্রকাশ করা হবে।
গত কয়েক বছর ধরে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলের
ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হচ্ছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা বোর্ড জানিয়েছে, প্রথম
মেধা তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীরা ২৭ থেকে
৩০ জুন পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি হতে
পারবেন।
কলেজগুলোতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ২
জুলাই দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে যেসব শিক্ষার্থী অনলাইনে আবেদন
করেনি তারা ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত আবেদনের
সুযোগ পাবেন জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
নতুন করে আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে
১২ জুলাই।
কলেজে ভর্তি হতে গত ৬ জুন থেকে ২১ জুলাই
পর্যন্ত অনলাইন ও এসএমএসে আবেদন করেন
শিক্ষার্থীরা।
৩০ মে প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার
ফলাফলে ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী
উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ বছর মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩
ও ২০১৪ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ
শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১ জুলাই থেকে
একাদশে ক্লাশ শুরু হবে। আর ব্যবহারিক ক্লাস শুরু
হবে ১ অগাস্ট।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ২য় শিফটে ভর্তি তথ্য A-Z( ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষ)
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারী পলিটেকনিক/
সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ডিপ্লোমা ইন
ইঞ্জিনিয়ারিং ২য় শিফট এর জন্য ১৯/০৬/২০১৫ তারিখ হতে ২৯/০৬/২০১৫
তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে আবেদনের করতে
যাবে। আবেদন ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক
প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যঃ
★ আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৫, ২০১৪, ২০১৩, সনে এস.এস.সি/ সমমান
পরীক্ষায় সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে
কমপক্ষে জিপি ৩.০০ সহ নুন্যতম ৩.৫০ জিপিএ
প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তির জন্য আবেদন
করতে পারবে।
★মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত মোট
গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) এর ভিত্তিতে মেধা
তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া
প্রার্থীদের বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে
সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিত / জীব
বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী
নির্বাচন করা সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে
ইংরেজী, পদার্থ বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত
গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
★ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট
আসন সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা
এবং একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা
হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে
ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও
পছন্দের ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন
(প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে
অপেক্ষমান তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী
কোটা ও মেধার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে,
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি
টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে,
প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি
শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও
আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা
সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে। এসএসসি সহ
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত
নম্বরের ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ভিত্তিতে মেধা নির্ধারণ করা হবে এবং
তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত আসনে ভর্তি করা
হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
(ক) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার
চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র,
(খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র,
(গ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি
শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও
অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত
শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের
সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তর/
প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র, প্রতিবন্ধী
প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে প্রদত্ত
সনদ এবং
(ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত
ফটোকপিসহ আবেদনকারীর Track Number
সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ আবেদনপত্র নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস
চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী
শিক্ষার্থীদের ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে
ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত আসন কোটা
ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য থাকলে তা
সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস
শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে
অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ
উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত)
কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের
তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা
হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক
টেকনোলজির জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার
সর্বাধিক ২০% অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি
করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত
ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।
★ ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা
ও ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে
হবে। অতঃপর এই লিংক http://123.49.52.26:1090/second_shift/applys এ ক্লিক করে
নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form)
যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর
পত্রের সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২
কপি সত্যায়িত রঙ্গীন ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে
আবেদন পত্র ডাকযোগে/অফিস চলাকালীন অত্র
অধিদপ্তরে জমা দিতে হবে। সংরক্ষিত কোটার
আবেদন কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি ও প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র সহ ২৯/০৬/২০১৫ তারিখের মধ্যে
ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে
অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যখায় তার কোটা বিবেচিত হবে না।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের
Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ
অপশনে গিয়ে DTE লিখে, স্পেস দিয়ে
শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর
লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার
রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি
পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE
XXXYYYYYYZZZZRRRRRR
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের
ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL),
বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর
ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM),
দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর
ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ),
মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE)
YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস
এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর
ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং
RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে
ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম,
পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে রাখার সম্মতি
চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে
তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে
হবে ।
উদাহরণঃ DTE
YESPINYour mobile
number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত
টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার
ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে
রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money
Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money
Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে
আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt
Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ
করা যাবে না।
৩. একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা
প্রতিষ্ঠান–টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের
ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল,
ঢাকা-ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি
অপশন নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন
ছবি দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি
অপশন প্রদর্শিত হবে New Application , Update
submitted form এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application
button এ click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC
Registration Number তারপর Verify Button এ
Click করতে হবে। [ যদি আবেদনকারী জিপিএ
৩.৫ অথবা এর বেশি এবং সাধারণ গনিত অথবা
উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে
আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত
হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো ( * ) অবশ্যই পূরন
করতে হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন
করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-
মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর
দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি
Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি
Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ
Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute
Select করলে এই Institute এর Department
প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department
select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio
button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে
Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর
Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু
ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button
এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা
নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number
টা পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি
তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম
থেকে Update Submitted form এ click করতে
হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী
শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ
প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে
হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb
এর মধ্যে হতে হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই
লিঙ্ক http://123.49.52.26:1090/second_shift/seat_plans/merit_list থেকে জানা যাবে।
সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ডিপ্লোমা ইন
ইঞ্জিনিয়ারিং ২য় শিফট এর জন্য ১৯/০৬/২০১৫ তারিখ হতে ২৯/০৬/২০১৫
তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে আবেদনের করতে
যাবে। আবেদন ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক
প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যঃ
★ আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৫, ২০১৪, ২০১৩, সনে এস.এস.সি/ সমমান
পরীক্ষায় সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে
কমপক্ষে জিপি ৩.০০ সহ নুন্যতম ৩.৫০ জিপিএ
প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তির জন্য আবেদন
করতে পারবে।
★মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত মোট
গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) এর ভিত্তিতে মেধা
তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া
প্রার্থীদের বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে
সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিত / জীব
বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী
নির্বাচন করা সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে
ইংরেজী, পদার্থ বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত
গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
★ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট
আসন সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা
এবং একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা
হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে
ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও
পছন্দের ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন
(প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে
অপেক্ষমান তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী
কোটা ও মেধার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে,
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি
টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে,
প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি
শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও
আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা
সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে। এসএসসি সহ
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত
নম্বরের ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ভিত্তিতে মেধা নির্ধারণ করা হবে এবং
তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত আসনে ভর্তি করা
হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
(ক) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার
চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র,
(খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র,
(গ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি
শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও
অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত
শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের
সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তর/
প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র, প্রতিবন্ধী
প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে প্রদত্ত
সনদ এবং
(ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত
ফটোকপিসহ আবেদনকারীর Track Number
সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ আবেদনপত্র নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস
চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী
শিক্ষার্থীদের ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে
ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত আসন কোটা
ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য থাকলে তা
সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস
শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে
অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ
উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত)
কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের
তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা
হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক
টেকনোলজির জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার
সর্বাধিক ২০% অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি
করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত
ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।
★ ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা
ও ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে
হবে। অতঃপর এই লিংক http://123.49.52.26:1090/second_shift/applys এ ক্লিক করে
নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form)
যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর
পত্রের সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২
কপি সত্যায়িত রঙ্গীন ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে
আবেদন পত্র ডাকযোগে/অফিস চলাকালীন অত্র
অধিদপ্তরে জমা দিতে হবে। সংরক্ষিত কোটার
আবেদন কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি ও প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র সহ ২৯/০৬/২০১৫ তারিখের মধ্যে
ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে
অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যখায় তার কোটা বিবেচিত হবে না।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের
Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ
অপশনে গিয়ে DTE লিখে, স্পেস দিয়ে
শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর
লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার
রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি
পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের
ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL),
বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর
ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM),
দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর
ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ),
মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE)
YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস
এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর
ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং
RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে
ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম,
পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে রাখার সম্মতি
চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে
তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে
হবে ।
উদাহরণঃ DTE
number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত
টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার
ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে
রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money
Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money
Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে
আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt
Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ
করা যাবে না।
৩. একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা
প্রতিষ্ঠান–টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের
ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল,
ঢাকা-ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি
অপশন নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন
ছবি দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি
অপশন প্রদর্শিত হবে New Application , Update
submitted form এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application
button এ click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC
Registration Number তারপর Verify Button এ
Click করতে হবে। [ যদি আবেদনকারী জিপিএ
৩.৫ অথবা এর বেশি এবং সাধারণ গনিত অথবা
উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে
আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত
হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো ( * ) অবশ্যই পূরন
করতে হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন
করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-
মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর
দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি
Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি
Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ
Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute
Select করলে এই Institute এর Department
প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department
select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio
button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে
Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর
Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু
ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button
এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা
নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number
টা পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি
তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম
থেকে Update Submitted form এ click করতে
হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী
শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ
প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে
হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb
এর মধ্যে হতে হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই
লিঙ্ক http://123.49.52.26:1090/second_shift/seat_plans/merit_list থেকে জানা যাবে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ জনপ্রতি ৬০ টাকা
গম বা আটার বাজারমূল্য হিসাব করে এবার
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি
৬০ টাকা।
বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে
ফিতরা নির্ধারণী সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে
ফাউন্ডেশনের পরিচালক এ এন এম সিরাজুল ইসলাম
জানান।
১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেঁজুর,
কিসমিস, পনির বা যবের মধ্যে যে কোনো একটি
পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজার মূল্য ফিতরা
হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
এই হিসেবে এবার সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে ১
হাজার ৬৫০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে
বলে সিরাজুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, “নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে এসব
পণ্যের যে কোনো একটি দিয়ে অথবা সমপরিমাণ
দাম দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। তবে খুচরা
বাজারে এসব পণ্যের দামে তারতম্য থাকতে
পারে।”
ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক
সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা
ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে
বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয়
ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।
গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি
৬৫ টাকা; তার আগের বছর ছিল ৬৬ টাকা।
সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বায়তুল
মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভায় ফিতরা
নির্ধারণী কমিটির সদস্য ও বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত
ছিলেন।
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি
৬০ টাকা।
বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে
ফিতরা নির্ধারণী সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে
ফাউন্ডেশনের পরিচালক এ এন এম সিরাজুল ইসলাম
জানান।
১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেঁজুর,
কিসমিস, পনির বা যবের মধ্যে যে কোনো একটি
পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজার মূল্য ফিতরা
হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
এই হিসেবে এবার সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে ১
হাজার ৬৫০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে
বলে সিরাজুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, “নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে এসব
পণ্যের যে কোনো একটি দিয়ে অথবা সমপরিমাণ
দাম দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। তবে খুচরা
বাজারে এসব পণ্যের দামে তারতম্য থাকতে
পারে।”
ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক
সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা
ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে
বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয়
ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।
গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি
৬৫ টাকা; তার আগের বছর ছিল ৬৬ টাকা।
সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বায়তুল
মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভায় ফিতরা
নির্ধারণী কমিটির সদস্য ও বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত
ছিলেন।
Labels:
জানি-জানাই,
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 24 June 2015
কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
আসছে ১০ ডিজিটের স্মার্ট কার্ড
স্মার্ট কার্ড আজ আমাদের কতটা প্রয়োজন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই নাগরিকদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০
সংখ্যার ইউনিক নম্বর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত
নিয়েছে নির্বাচন কমিশন, যাতে এই পরিচিতি
নম্বরটি অন্য সংস্থাও ব্যবহার করতে পারে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, যে কোনো ব্যক্তি জন্ম
থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি মাত্র নম্বর বহন করেই
নাগরিক সব সুবিধা নিতে পারবে। নাগরিকদের
স্মার্ট কার্ড দেওয়ার সময় থেকে ১০ ডিজিটের
নম্বর চালু হবে।
বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের
জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। ২০০৮ সালে পরিচয়পত্র
দেওয়ার সময় ৮ কোটির বেশি ভোটারের
পরিচয়পত্রে ১৩ ডিজিটের নম্বর দেওয়া হয়। পরে
হালনাগাদে যোগ হওয়া দেড় কোটিরও বেশি
ভোটারের পরিচিত নম্বর হয় ১৭ ডিজিটের।
স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরুর দুই মাস আগে মঙ্গলবার
নির্বাচন কমিশন সভায় ১০ ডিজিটের ইউনিক নম্বর
ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট
কার্ড তৈরির প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব নাগরিকদের স্মার্ট এনআইডি
হাতে দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ দেশের আইটি
বিশেষজ্ঞ, মোবাইল ফোন অপারেটর, এটুআই
প্রকল্প, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও
সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরের বিশেষজ্ঞদের
সঙ্গে দুই দফা মতবিনিময় করে।
নাগরিকদের আইডি নম্বরের আওতায় আনা ও
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০ ডিজিটের ব্যবহার
নিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ আসে বিশেষজ্ঞদের
কাছ থেকে।
এতে বলা হয়, ১০ ডিজিটের মধ্যে ৯ ডিজিট
‘র্যানডম’ তৈরি হবে এবং শেষের ডিজিট
‘চেকসাম’ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। কোনো এনআইডি
নম্বরের প্রথমে ‘জিরো’ থাকতে পারবে না। একই
ডিজিট চার বা ততধিকবার থাকতে পারবে না।
তিনটি একই ডিজিট পরপর একবারের বেশি ব্যবহার
করা যাবে না এবং ক্রমানুসারে (১,২,৩, ৪,৫…৯)
কোনো এনআইডি নম্বর তৈরি হবে না।
এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন
জানান, বিশ্বের ১২টি দেশের আইডি কার্ডের
নম্বর সিস্টেম, নম্বর টাইপ, ইউনিকনেস, নম্বর
সিকোয়েন্স, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, সার্বিক
সিস্টেম পর্যালোচনা করে ১০ ডিজিটের ইউনিক
আইডি নম্বর নির্ধারণের বিষয়ে মতামত দেন
বিশেষজ্ঞরা।
বাংলাদেশের নাগরিক সংখ্যা ও জনসংখ্যা
বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিয়ে ১০ ডিজিটের নম্বর
ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মাহফুজুল ইসলাম সভায়
জাতীয় পরিচিতি নম্বর ‘আলফা নিউমেরিক নম্বর’
ব্যবহারের পক্ষে মত দেন।
তিনি বলেন, “এসব ডিজিট ব্যবহার করে ৯৯ কোটি
এনআইডি দেওয়া যেতে পারে। অন্তত আগামী ২০০
বছর পর্যন্ত এ নিউমেরিক নম্বর ব্যবহার করা
যাবে।”
এটুআই প্রতিনিধি সাব্বির আহমেদ সভায় জানান,
‘আলফানিউমেরিক নম্বর’ ব্যবহারের ক্ষেত্রে
ইংরেজি ব্যবহার না করলে নানা ধরনের অসুবিধা
হতে পারে।
সংখ্যার ইউনিক নম্বর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত
নিয়েছে নির্বাচন কমিশন, যাতে এই পরিচিতি
নম্বরটি অন্য সংস্থাও ব্যবহার করতে পারে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, যে কোনো ব্যক্তি জন্ম
থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি মাত্র নম্বর বহন করেই
নাগরিক সব সুবিধা নিতে পারবে। নাগরিকদের
স্মার্ট কার্ড দেওয়ার সময় থেকে ১০ ডিজিটের
নম্বর চালু হবে।
বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের
জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। ২০০৮ সালে পরিচয়পত্র
দেওয়ার সময় ৮ কোটির বেশি ভোটারের
পরিচয়পত্রে ১৩ ডিজিটের নম্বর দেওয়া হয়। পরে
হালনাগাদে যোগ হওয়া দেড় কোটিরও বেশি
ভোটারের পরিচিত নম্বর হয় ১৭ ডিজিটের।
স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরুর দুই মাস আগে মঙ্গলবার
নির্বাচন কমিশন সভায় ১০ ডিজিটের ইউনিক নম্বর
ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট
কার্ড তৈরির প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব নাগরিকদের স্মার্ট এনআইডি
হাতে দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ দেশের আইটি
বিশেষজ্ঞ, মোবাইল ফোন অপারেটর, এটুআই
প্রকল্প, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও
সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরের বিশেষজ্ঞদের
সঙ্গে দুই দফা মতবিনিময় করে।
নাগরিকদের আইডি নম্বরের আওতায় আনা ও
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০ ডিজিটের ব্যবহার
নিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ আসে বিশেষজ্ঞদের
কাছ থেকে।
এতে বলা হয়, ১০ ডিজিটের মধ্যে ৯ ডিজিট
‘র্যানডম’ তৈরি হবে এবং শেষের ডিজিট
‘চেকসাম’ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। কোনো এনআইডি
নম্বরের প্রথমে ‘জিরো’ থাকতে পারবে না। একই
ডিজিট চার বা ততধিকবার থাকতে পারবে না।
তিনটি একই ডিজিট পরপর একবারের বেশি ব্যবহার
করা যাবে না এবং ক্রমানুসারে (১,২,৩, ৪,৫…৯)
কোনো এনআইডি নম্বর তৈরি হবে না।
এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন
জানান, বিশ্বের ১২টি দেশের আইডি কার্ডের
নম্বর সিস্টেম, নম্বর টাইপ, ইউনিকনেস, নম্বর
সিকোয়েন্স, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, সার্বিক
সিস্টেম পর্যালোচনা করে ১০ ডিজিটের ইউনিক
আইডি নম্বর নির্ধারণের বিষয়ে মতামত দেন
বিশেষজ্ঞরা।
বাংলাদেশের নাগরিক সংখ্যা ও জনসংখ্যা
বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিয়ে ১০ ডিজিটের নম্বর
ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মাহফুজুল ইসলাম সভায়
জাতীয় পরিচিতি নম্বর ‘আলফা নিউমেরিক নম্বর’
ব্যবহারের পক্ষে মত দেন।
তিনি বলেন, “এসব ডিজিট ব্যবহার করে ৯৯ কোটি
এনআইডি দেওয়া যেতে পারে। অন্তত আগামী ২০০
বছর পর্যন্ত এ নিউমেরিক নম্বর ব্যবহার করা
যাবে।”
এটুআই প্রতিনিধি সাব্বির আহমেদ সভায় জানান,
‘আলফানিউমেরিক নম্বর’ ব্যবহারের ক্ষেত্রে
ইংরেজি ব্যবহার না করলে নানা ধরনের অসুবিধা
হতে পারে।
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 22 June 2015
বিশ্ববিদ্যালয় এর ভর্তি তথ্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন শুরু ২০
আগস্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৯ অক্টোবর শুক্রবার শুরু হবে। ওই দিন কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর, কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা ৯ অক্টোবর, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত গ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১৬ অক্টোবর, বিভাগ পরিবর্তনের জন্য ঘ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৬ নভেম্বর
অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া চারুকলা অনুষদভুক্ত চ ইউনিটের লিখিত পরীক্ষা ১০ অক্টোবর ও অঙ্কন পরীক্ষা ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ২০ আগস্ট বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে ৬ সেপ্টেম্বর রোববার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বলে
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১০
অক্টোবর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। এ বছরের ভর্তি পরীক্ষা ১০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। অক্টোবরের ১০, ১৭, ২৪, ৩১ ও ৭ নভেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে কোন দিন কোন অনুষদের পরীক্ষা হবে, তা পরে জানানো হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি মেধার ভিত্তিতে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে এবার কোনো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে মেধার ভিত্তিতে।
আগস্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৯ অক্টোবর শুক্রবার শুরু হবে। ওই দিন কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর, কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা ৯ অক্টোবর, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত গ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১৬ অক্টোবর, বিভাগ পরিবর্তনের জন্য ঘ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৬ নভেম্বর
অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া চারুকলা অনুষদভুক্ত চ ইউনিটের লিখিত পরীক্ষা ১০ অক্টোবর ও অঙ্কন পরীক্ষা ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ২০ আগস্ট বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে ৬ সেপ্টেম্বর রোববার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বলে
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১০
অক্টোবর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। এ বছরের ভর্তি পরীক্ষা ১০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। অক্টোবরের ১০, ১৭, ২৪, ৩১ ও ৭ নভেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে কোন দিন কোন অনুষদের পরীক্ষা হবে, তা পরে জানানো হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি মেধার ভিত্তিতে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে এবার কোনো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে মেধার ভিত্তিতে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Saturday, 20 June 2015
রমজান মাস হতে পারে "ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার উপযুক্ত সময়"
"ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার ব্যাপারে কিছু টিপ্স" ।
আসলে আমার থেকে অনেক বেশি জানেন এমন অনেক পাঠক আমার ব্লগে আছেন ! তাই আমার লিখাতে যদি কোন ভুলত্রুটি হয় তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন !তাহলে শুরু করা যাক -
"যেকোন একটা কাজের উপর অধিক যোগ্যতা অর্জন করা ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেশ সহায়ক "।সামান্য কাজ জেনে ফ্রিল্যান্সিং এ আসতে পারবেন ঠিকি কিন্তু বেশি দিন টিকতে পারবেন না । তাই সামান্য কথার কথার দাম নেই, সামান্য কিছু দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং হয় না । তাই গ্রাফিক্স ডিজাইন, এস.ই.ও এবং ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি ভালোভাবে জেনে তারপর এদিকে আসুন।তাহলে কাজের কথায় আসি-
কমবেশি সকল ফ্রিল্যান্সার এই বিষয়ে অবগত আছেন, তবুও শেয়ার করলাম যারা একদম নতুন তাদের কাজে আসতে পারে।এজন্য Upwork এ কাজ পাওয়ার কিছু কার্যকরী উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করছি ।যেহেতু এখন পবিত্র মাহে রমজান মাস চলছে । আর এই পবিত্র মাসেই আমাদের সিয়াম সাধনার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষে যেতে হবে ! আসল ঘটনা বলি -তা হল আপনারা হয়ত জানেন যে আমাদের দেশে যখন রাত তখন আমেরিকা দিন । আর আমরা সেই সুযোগটাই নেব এই রমজান মাসে ।আশা করি আমি কি বলতে চাচ্ছি আপনারা বুঝতে শুরু করেছেন বা বুঝে গেছেন।আমরা রমজান মাসে সেহরি খাওয়ার এক-দুই ঘন্টা আগে যদি উঠি তখন ১-২ টা বাজবে । আর তখন আমেরিকা দিন আর আমাদের এখানে রাত । আর এই সময়ে অনেক কাজ Upwork এ দেয়া হয় । যা দিনে দেয়ার কাজের তুলনায় ৩গুন বেশি । তাই আমরা যদি এই সময়ে কাজে এপ্লিকেশন করি তাহলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি ।কারন তখন অনেক মানুষ ঘুমিয়ে থাকে । তাই কাজে বিড পরে কম । তার জন্যই কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই মাহে রমজান মাসের উসিলায় আমরা রাতে যখন সেহরি খেতে উঠবো তখন এক -দুই ঘন্টা আগে উঠবো।আর তখনি কাজে আপ্লিকেশন করবো । যারা এতদিন ধরে কাজ না পেয়ে হতাশ হয়ে আছেন তারা ঠিকঠাক মতো একটু পরিশ্রম করলে ইন-শা- আল্লাহ কাজ পেয়ে যেতে পারেন ।আরও কিছু বিষয় আছে যা পরবর্তীতে সময় পেলে অবশ্যই বলব ।
আসলে আমার থেকে অনেক বেশি জানেন এমন অনেক পাঠক আমার ব্লগে আছেন ! তাই আমার লিখাতে যদি কোন ভুলত্রুটি হয় তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন !তাহলে শুরু করা যাক -
"যেকোন একটা কাজের উপর অধিক যোগ্যতা অর্জন করা ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেশ সহায়ক "।সামান্য কাজ জেনে ফ্রিল্যান্সিং এ আসতে পারবেন ঠিকি কিন্তু বেশি দিন টিকতে পারবেন না । তাই সামান্য কথার কথার দাম নেই, সামান্য কিছু দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং হয় না । তাই গ্রাফিক্স ডিজাইন, এস.ই.ও এবং ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি ভালোভাবে জেনে তারপর এদিকে আসুন।তাহলে কাজের কথায় আসি-
কমবেশি সকল ফ্রিল্যান্সার এই বিষয়ে অবগত আছেন, তবুও শেয়ার করলাম যারা একদম নতুন তাদের কাজে আসতে পারে।এজন্য Upwork এ কাজ পাওয়ার কিছু কার্যকরী উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করছি ।যেহেতু এখন পবিত্র মাহে রমজান মাস চলছে । আর এই পবিত্র মাসেই আমাদের সিয়াম সাধনার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষে যেতে হবে ! আসল ঘটনা বলি -তা হল আপনারা হয়ত জানেন যে আমাদের দেশে যখন রাত তখন আমেরিকা দিন । আর আমরা সেই সুযোগটাই নেব এই রমজান মাসে ।আশা করি আমি কি বলতে চাচ্ছি আপনারা বুঝতে শুরু করেছেন বা বুঝে গেছেন।আমরা রমজান মাসে সেহরি খাওয়ার এক-দুই ঘন্টা আগে যদি উঠি তখন ১-২ টা বাজবে । আর তখন আমেরিকা দিন আর আমাদের এখানে রাত । আর এই সময়ে অনেক কাজ Upwork এ দেয়া হয় । যা দিনে দেয়ার কাজের তুলনায় ৩গুন বেশি । তাই আমরা যদি এই সময়ে কাজে এপ্লিকেশন করি তাহলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি ।কারন তখন অনেক মানুষ ঘুমিয়ে থাকে । তাই কাজে বিড পরে কম । তার জন্যই কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই মাহে রমজান মাসের উসিলায় আমরা রাতে যখন সেহরি খেতে উঠবো তখন এক -দুই ঘন্টা আগে উঠবো।আর তখনি কাজে আপ্লিকেশন করবো । যারা এতদিন ধরে কাজ না পেয়ে হতাশ হয়ে আছেন তারা ঠিকঠাক মতো একটু পরিশ্রম করলে ইন-শা- আল্লাহ কাজ পেয়ে যেতে পারেন ।আরও কিছু বিষয় আছে যা পরবর্তীতে সময় পেলে অবশ্যই বলব ।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
সময় বাড়ল আউটসোর্সিং পুরস্কারে আবেদনের
আউটসোর্সিং করে যারা নিজের ও দেশের উন্নতিতে অবদান রাখছেন প্রথমেই স্যালুট জানাই এই পেশার সাথে সম্পৃক্ত ভাই-বোনদের।আপনাদের জন্য একটা সুখবর,হয়ত অনেকেই ইতোমধ্যে জানেন, আউটসোর্সিং পুরস্কারে আবেদনের সময় বাড়ল ২০ জুন, ২০১৫ পর্যন্ত।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত বেসিস আউটসোর্সিং পুরস্কার ২০১৫- এর জন্য আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ১০ জুলাই পর্যন্ত আউটসোর্সিং পেশার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান ও মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) আবেদন করতে পারবেন।
২০১১ সাল থেকে বেসিস ফ্রিল্যান্সারদের উৎসাহিত করতে পুরস্কার দিয়ে আসছে। গত বছরের মতো এবারও ১০০টি পুরস্কার দেওয়া হবে। আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৫-এর আহ্বায়ক শাহ ইমরাউল কায়ীশ বলেন, ‘আগ্রহী প্রতিযোগীদের সুবিধার্থে এবং আরও বেশি প্রতিযোগীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সময় বাড়িয়েছি।’ আগ্রহী যে কেউ ঠিকানার ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৭৬৬৮৮১১১১।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত বেসিস আউটসোর্সিং পুরস্কার ২০১৫- এর জন্য আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ১০ জুলাই পর্যন্ত আউটসোর্সিং পেশার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান ও মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) আবেদন করতে পারবেন।
২০১১ সাল থেকে বেসিস ফ্রিল্যান্সারদের উৎসাহিত করতে পুরস্কার দিয়ে আসছে। গত বছরের মতো এবারও ১০০টি পুরস্কার দেওয়া হবে। আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৫-এর আহ্বায়ক শাহ ইমরাউল কায়ীশ বলেন, ‘আগ্রহী প্রতিযোগীদের সুবিধার্থে এবং আরও বেশি প্রতিযোগীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সময় বাড়িয়েছি।’ আগ্রহী যে কেউ ঠিকানার ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৭৬৬৮৮১১১১।
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 19 June 2015
একাদশ শ্রেণিতে আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন করার সময় তিন
দিন বাড়ানো হয়েছে।গতকাল বৃহস্পতিবার এই আবেদনের সময় শেষ হওয়ার কথা ছিল।বর্ধিত সময় অনুযায়ী এখন ২১ জুন পর্যন্ত এই আবেদন করা যাবে।
গত বুধবার পর্যন্ত ১০ লাখের কিছু বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করে। এবার অনলাইনে ও টেলিটকে খুদে বার্তার মাধ্যমে আবেদন করতে হচ্ছে। ৬ জুন থেকে এই
আবেদন শুরু হয়েছিল।এবং ১৮ জুন আবেদনের শেষ সময় ছিল।সময় বাড়ানোর জন্য ছাত্রছাত্রীরা আরো অতিরিক্ত সময় পেল আবেদন করার।২৫ জুন ভর্তির জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
দিন বাড়ানো হয়েছে।গতকাল বৃহস্পতিবার এই আবেদনের সময় শেষ হওয়ার কথা ছিল।বর্ধিত সময় অনুযায়ী এখন ২১ জুন পর্যন্ত এই আবেদন করা যাবে।
গত বুধবার পর্যন্ত ১০ লাখের কিছু বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করে। এবার অনলাইনে ও টেলিটকে খুদে বার্তার মাধ্যমে আবেদন করতে হচ্ছে। ৬ জুন থেকে এই
আবেদন শুরু হয়েছিল।এবং ১৮ জুন আবেদনের শেষ সময় ছিল।সময় বাড়ানোর জন্য ছাত্রছাত্রীরা আরো অতিরিক্ত সময় পেল আবেদন করার।২৫ জুন ভর্তির জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 17 June 2015
Spelling Bee (Season-4)
উৎসাহী শিক্ষার্থীদের জন্য চতুর্থবারের মতো শুরু হচ্ছে ইংরেজি বানান প্রতিযোগিতা ‘স্পেলিং বি’। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ডেইলি স্টার সেন্টারে আয়োজিত
এক সংবাদ সম্মেলনে এর কার্যক্রম শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়। জানানো হয়, এতে অংশ নিতে যা করতে হবে দেখে নাও।
অনলাইন রেজিস্ট্রেশন–প্রক্রিয়া স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের জন্য আবারও উন্মুক্ত করা হয়েছে।প্রতিযোগিতাটি সম্পন্ন হবে তিনটি ধাপে। শুরুতে অনলাইন রাউন্ডে
শিক্ষার্থীদের www.champs21.com -এ
রেজিস্ট্রেশন করে খেলতে হবে। তারপর পর্যায়ক্রমে খেলতে হবে ডিভিশনাল রাউন্ড ও টেলিভিশন রাউন্ড। গতকাল থেকে শুরু হয়ে অনলাইনে খেলা চলবে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত। প্রথম ধাপ শেষ হলে পরের ধাপগুলো দেখানো হবে চ্যানেল আইয়ে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মাহ্ফুজ আনাম,সামিট গ্রুপ অব কোম্পানিজের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান, চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, চ্যাম্পস টোয়েন্টি ওয়ান ডটকমের সিইও রাসেল টি আহমেদ এবং শতাধিক স্কুলের শিক্ষকেরা। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন রুমানা মালিক মুনমুন। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এবারের আসরের প্রধান পৃষ্ঠপোষক সামিট গ্রুপ। বিস্তারিত জানা যাবে
www.champs21.com - থেকে ।
তাহলে আর দেরি না করে এখনি অংশগ্রহণ করে নাও প্রতিযোগিতায় আর দেখিয়ে দাও তোমার প্রতিভা। EasToWest24 সবসময় তোমাদের পাশেই আছে।
তাহলে আর দেরি না করে এখনি অংশগ্রহণ করে নাও প্রতিযোগিতায় আর দেখিয়ে দাও তোমার প্রতিভা। EasToWest24 সবসময় তোমাদের পাশেই আছে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Tuesday, 16 June 2015
ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে ২৭ জুন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরু
দিন দিন সব কিছুতেই পরিবর্তন আসছে।শিক্ষাখাত ও এই নিয়মের ঊর্ধ্বে নয়।এরই ধারাবাহিকতায় ডিজিটালাইজ পরীক্ষার যুগে পা রাখতে যাচ্ছে
বাংলাদেশ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে
এই ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হচ্ছে।
আগামী ২৭ জুন প্রাথমিকভাবে দেশের পাঁচটি
জেলায় এই প্রদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জেলায় এই পরীক্ষা পদ্ধতি
চালু করা হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস এড়িয়ে নির্বিঘ্নে এই
পরীক্ষা সম্পন্ন করা গেলে অন্যান্য নিয়োগ
পরীক্ষা ও পাবলিক পরীক্ষায় এই পদ্ধতি অনুসরণ করা
হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক
শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ডিসেম্বর মাসে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সার্কুলার জারি
করেছিল। এর আগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
পরীক্ষায় (২০১৩ সালে শুরু হয়ে ২০১৪ সালে সম্পন্ন)
ব্যাপক হারে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কারণে এবার
পরীক্ষায় ব্যাপক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া
হয়েছে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায়
ডিজিটালাইজ প্রদ্ধতিতে নেওয়া হচ্ছে এই
পরীক্ষা। এত দিন সরকারি মুদ্রণালয় বিজি প্রেসে
প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার কয়েক দিন আগেই তা
বিতরণ করা হতো। ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরীক্ষার
কয়েক ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার ঠিক আগ
মুহূর্তে তা কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত
সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী জানান, আগের
নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন মডারেশনের দায়িত্ব
ছিল ময়মনসিংহে অবস্থিত জাতীয় প্রাথমিক
শিক্ষা একাডেমির (নেপ) ওপর। আর ছাপানোর
দায়িত্বে ছিল বিজি প্রেস। এবারের
ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতিতে উল্লিখিত দুই
প্রতিষ্ঠানের কোনোই সম্পৃক্ততা থাকছে না। এবার
প্রশ্ন প্রণয়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে
আলাদা দল গঠন করা হয়েছে। এই দল পরীক্ষার দিন
(২৭ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৮টার মধ্যে মন্ত্রণালয়ে
বসে প্রশ্ন তৈরি করে দেবে। সেই প্রশ্ন অনলাইনের
মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে জেলা প্রশাসকদের
কাছে। জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা
নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে একসঙ্গে প্রশ্ন
ডাউনলোড করবেন। দ্রুতগতির একাধিক ফটোকপি
মেশিনে প্রশ্নপত্র কপি করে প্যাকেটে পুরে নিয়ে
যাওয়া হবে পরীক্ষাকেন্দ্রে। দুপুর ১২টার মধ্যে এই
প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। জেলা পর্যায়ে প্রশ্ন
ছাপানোর চার ঘণ্টার পুরো প্রক্রিয়া সিসি
টিভিতে ধারণ করা হবে। এই প্রক্রিয়া তদারকির
জন্য প্রতিটি জেলায় পাঠানো হবে মন্ত্রণালয় ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক
কর্মকর্তাকে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অতিরিক্ত সচিব জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন,
'যেহেতু একটি নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণের
প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে তাই প্রাথমিকভাবে যেসব
জেলায় প্রার্থী সংখ্যা কম সেই জেলাগুলোকে
বেছে নেওয়া হয়েছে। ডিজিটালি প্রশ্ন ছাপিয়ে
সফলভাবে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া গেলে
একই পদ্ধতিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের
বিষয়টিও ভাবা হবে।'
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৭ জুন
নড়াইল, মেহেরপুর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও ফেনী
জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই জেলাগুলোতে
প্রার্থীর সংখ্যা সাত হাজারের বেশি নয়। মোট
প্রার্থী ৩০ হাজার ৯৫২ জন। ওই দিনের পরীক্ষার
ত্রুটি-বিচ্যুতি মূল্যায়ন করে জুলাই মাসে কয়েক
ধাপে অন্যান্য জেলায় পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রতিটি জেলায় পরীক্ষা হবে নতুন প্রশ্নে।
বাংলাদেশ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে
এই ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হচ্ছে।
আগামী ২৭ জুন প্রাথমিকভাবে দেশের পাঁচটি
জেলায় এই প্রদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জেলায় এই পরীক্ষা পদ্ধতি
চালু করা হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস এড়িয়ে নির্বিঘ্নে এই
পরীক্ষা সম্পন্ন করা গেলে অন্যান্য নিয়োগ
পরীক্ষা ও পাবলিক পরীক্ষায় এই পদ্ধতি অনুসরণ করা
হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক
শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ডিসেম্বর মাসে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সার্কুলার জারি
করেছিল। এর আগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
পরীক্ষায় (২০১৩ সালে শুরু হয়ে ২০১৪ সালে সম্পন্ন)
ব্যাপক হারে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কারণে এবার
পরীক্ষায় ব্যাপক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া
হয়েছে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায়
ডিজিটালাইজ প্রদ্ধতিতে নেওয়া হচ্ছে এই
পরীক্ষা। এত দিন সরকারি মুদ্রণালয় বিজি প্রেসে
প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার কয়েক দিন আগেই তা
বিতরণ করা হতো। ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরীক্ষার
কয়েক ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার ঠিক আগ
মুহূর্তে তা কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত
সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী জানান, আগের
নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন মডারেশনের দায়িত্ব
ছিল ময়মনসিংহে অবস্থিত জাতীয় প্রাথমিক
শিক্ষা একাডেমির (নেপ) ওপর। আর ছাপানোর
দায়িত্বে ছিল বিজি প্রেস। এবারের
ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতিতে উল্লিখিত দুই
প্রতিষ্ঠানের কোনোই সম্পৃক্ততা থাকছে না। এবার
প্রশ্ন প্রণয়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে
আলাদা দল গঠন করা হয়েছে। এই দল পরীক্ষার দিন
(২৭ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৮টার মধ্যে মন্ত্রণালয়ে
বসে প্রশ্ন তৈরি করে দেবে। সেই প্রশ্ন অনলাইনের
মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে জেলা প্রশাসকদের
কাছে। জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা
নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে একসঙ্গে প্রশ্ন
ডাউনলোড করবেন। দ্রুতগতির একাধিক ফটোকপি
মেশিনে প্রশ্নপত্র কপি করে প্যাকেটে পুরে নিয়ে
যাওয়া হবে পরীক্ষাকেন্দ্রে। দুপুর ১২টার মধ্যে এই
প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। জেলা পর্যায়ে প্রশ্ন
ছাপানোর চার ঘণ্টার পুরো প্রক্রিয়া সিসি
টিভিতে ধারণ করা হবে। এই প্রক্রিয়া তদারকির
জন্য প্রতিটি জেলায় পাঠানো হবে মন্ত্রণালয় ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক
কর্মকর্তাকে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অতিরিক্ত সচিব জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন,
'যেহেতু একটি নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণের
প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে তাই প্রাথমিকভাবে যেসব
জেলায় প্রার্থী সংখ্যা কম সেই জেলাগুলোকে
বেছে নেওয়া হয়েছে। ডিজিটালি প্রশ্ন ছাপিয়ে
সফলভাবে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া গেলে
একই পদ্ধতিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের
বিষয়টিও ভাবা হবে।'
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৭ জুন
নড়াইল, মেহেরপুর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও ফেনী
জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই জেলাগুলোতে
প্রার্থীর সংখ্যা সাত হাজারের বেশি নয়। মোট
প্রার্থী ৩০ হাজার ৯৫২ জন। ওই দিনের পরীক্ষার
ত্রুটি-বিচ্যুতি মূল্যায়ন করে জুলাই মাসে কয়েক
ধাপে অন্যান্য জেলায় পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রতিটি জেলায় পরীক্ষা হবে নতুন প্রশ্নে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্বের (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্ব (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে।
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>ATMF <space>Roll No. লিখে 16222 নম্বরে মেসেজ পাঠান।
এছাড়াও রাত ৯টায় থেকে ওয়েব সাইট এ
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।
যেকোনো রকমের শিক্ষামূলক পোস্ট ও খবরাখবর নিয়ে EasToWest24 সবসময় আছে আপনাদের পাশে।আমাদের সাথেই থাকুন।
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে।
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
পরীক্ষা?টেনশন? দেখে নিন রেজাল্ট ভালো করার ৯টি দারুণ কার্যকর টিপস?
শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 15 June 2015
ডুয়েট এ ভর্তি স্বপ্ন পূরণ নাকি উচ্চশিক্ষা
গতকাল ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাস এর সামনে এমনি উপচে পড়া ভিড় ছিল।
পরীক্ষার পরে কারো মুখে ছিলো একটু হাসির
ছোয়া আর কারো চোখে ছিল কষ্টের ফোটা।
ডুয়েট এক প্রকার সোনার হরিণ, প্রায় প্রতিটা ছাত্রছাত্রীদের আকুল ইচ্ছা, যে ডুয়েট এ পড়বে, একজন বি.এস.সি
ইনঞ্জিনিয়ার হবে, কিন্তু আসন সংখ্যা খুবই সল্প,
তারপরও অনেক ছাত্র/ছাত্রী তীব্র চেষ্টা চালিয়ে
যায়, Do or die ডুয়েট এ চান্স পেতেই হবে, এবং এই
সব ছাত্রছাত্রীরাই চান্স পেয়ে থাকে, যারা হাল
ছাড়েনা।
ভর্তীযুদ্ধ শেষ, এখন শুধু মাত্র ফলাফল এর প্রত্যাশয়
শিক্ষার্থীরা। ধারনা করা হচ্ছে এইবারের ডুয়েটের
ভর্তি পরীহ্মার,
ফলাফল ১৮ তারিখের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে
পারে।
পরীক্ষার পরে কারো মুখে ছিলো একটু হাসির
ছোয়া আর কারো চোখে ছিল কষ্টের ফোটা।
ডুয়েট এক প্রকার সোনার হরিণ, প্রায় প্রতিটা ছাত্রছাত্রীদের আকুল ইচ্ছা, যে ডুয়েট এ পড়বে, একজন বি.এস.সি
ইনঞ্জিনিয়ার হবে, কিন্তু আসন সংখ্যা খুবই সল্প,
তারপরও অনেক ছাত্র/ছাত্রী তীব্র চেষ্টা চালিয়ে
যায়, Do or die ডুয়েট এ চান্স পেতেই হবে, এবং এই
সব ছাত্রছাত্রীরাই চান্স পেয়ে থাকে, যারা হাল
ছাড়েনা।
ভর্তীযুদ্ধ শেষ, এখন শুধু মাত্র ফলাফল এর প্রত্যাশয়
শিক্ষার্থীরা। ধারনা করা হচ্ছে এইবারের ডুয়েটের
ভর্তি পরীহ্মার,
ফলাফল ১৮ তারিখের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে
পারে।
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Subscribe to:
Posts (Atom)
Friday, 10 July 2015
ব্লগ কি? ব্লগার কারা?
ব্লগ শব্দটি নিয়ে মনে হয় এই দেশের সাধারণ মানুষকে খুবই ভুল ধারণা দেওয়া হয়েছে! ব্লগার শব্দটি দিয়ে একজন মানুষকে গালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির জগতে ব্লগ লেখা বলতে বোঝানো হয় অনেকটা ব্যক্তিগত ডাইরী লেখার মতো। আমরা কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ডাইরীটি সবাইকে পড়তে দিতাম তাহলে সেটা হতো অনেকটা ব্লগ লেখার মতো। কেউ যখন তার খাতায় বা নোট বইয়ে ডাইরী লেখে তখন সে ইচ্ছে করলেও একসাথে অনেককে দেখাতে পারে না, কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে সেটা পানির মতো সোজা। একজন মানুষ ব্লগে কিছু একটা লিখে পৃথিবীর সবাইকে সেটা দেখার সুযোগ করে দিতে পারে। সারা পৃথিবীতে এই মুহূর্তে একজন দুইজন নয়, হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষও নয় আক্ষরিক অর্থে কোটি মানুষ ব্লগ লেখে - যার অর্থ এই পৃথিবীতে এখন কোটি কোটি ব্লগার। কাজেই ব্লগার বলে একজন মানুষকে কীভাবে গালি দেওয়া যায় সেটা কোনোমতেই আমার মাথায় ঢুকে না। একজন মানুষকে ‘এম.এ. পাশ’ বলে গালি দিলে যেরকম হাস্যকর শোনায়, ব্লগার বলে গালি দিলেও সেটা একই রকম হাস্যকর শোনায়। আজকাল নাস্তিক এবং ব্লগার দুটো শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্যে খুবই চেষ্টা করা হচ্ছে! অথচ মজার ব্যাপার হলো, যদি আমাদের কখনো ইসলাম ধর্ম (বা অন্য কোনো ধর্ম) নিয়ে কোনো জরুরী তথ্য বা বিশ্লেষণের দরকার হয় তখন আমরা সেটা খুঁজে পাই কোনো একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ব্লগারের লেখা থেকে! যারা তাদের অপছন্দের মানুষদের ব্লগার বলে গালি দেন তাদের জানা দরকার ইন্টারনেটে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের ওপরেই অসংখ্য ব্লগ আছে। অসংখ্য খাটি মুসলমান ব্লগার আছেন। - অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল, লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 9 July 2015
গ্রামীণফোনে এক বছরে ১৩ মাস
বাংগালীর নতুন রক্তচোষা গ্রামীণফোনে এক
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 29 June 2015
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
স্নাতক (সম্মান) ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ৩য় বর্ষ রেজাল্ট: জুলাই - সেপ্টেম্বর, ২০১৫
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: জানু , ২০১৬ ।
পরীক্ষা: ফেব্রু - মার্চ, ২০১৬
রেজাল্ট: এপ্রিল - জুন, ২০১৬ ।।।
,,,,,
,,,,,, স্নাতক (সম্মান) ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ★★★ জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★ ২য় বর্ষ
রেজাল্ট: জুন-আগষ্ট. ২০১৫ । ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম
পূরণ: জানু , ২০১৬ । পরীক্ষা: ফেব্রু-মার্চ. ২০১৬ ।
রেজাল্ট: এপ্রিল-জুন ,২০১৬ । ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ: নভেম্বর, ২০১৬ । পরীক্ষা: ডিসে-জানু , ২০১৬-১৭
রেজাল্ট: ফেব্রু-এপ্রিল, ২০১৭ ।।।
,,,,,,
,,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের মে মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক
ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ২য় বর্ষ :-
ফরম পূরণ: জুন-জুলাই,২০১৫ ।
পরীক্ষা:
জুলাই_আগস্ট_ সেপ্টেম্বর,২০১৫।
রেজাল্ট: সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর ২০১৫
★★★ ৩য় বর্ষ :
ফরম পূরণ: মার্চ,২০১৬ ।
পরীক্ষা: এপ্রিল_মে.২০১৬ ।
রেজাল্ট: জুন-আগস্ট,২০১৬ ।
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: নভেম্বর_ডিসেম্বর,২০১৬ ।
পরীক্ষা: ডিসেম্বর,২০১৬ - ফেব্রুয়ারী,২০১৭ ।
রেজাল্ট: ফেব্রুয়ারী - মে,২০১৭ ।।।
,,,,,
,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ।। ★★★
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ
প্রোগ্রাম ।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১৩-২০১৪
শিক্ষাবর্ষ এর একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★
১ম বর্ষ :: পরীক্ষা: মে-জুলাই,২০১৫ রেজাল্ট: জুলাই-
অক্টবর ২০১৫ ★★★ ২য় বর্ষ:- ফরম পূরণ:ফেব্রুআরি-
মার্চ ২০১৬ পরীক্ষা: মার্চ - মে ২০১৬ রেজাল্ট: জুন -
সেপ্টেম্বর ২০১৬ ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম পূরণ:জানুয়ারি
২০১৭ পরীক্ষা:ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ২০১৭
রেজাল্ট:এপ্রিল - জুলাই ২০১৭ ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ:সেপ্টেম্বর- অক্টোবর ২০১৭ পরীক্ষা:অক্টোবর-
ডিসেম্বর২০১৭ রেজাল্ট:জানুয়ারি-মার্চ ২০১৮।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পোস্টটি শেয়ার করে পোস্ট এর নিউজটি আপনার
বন্ধুকে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না | এতে আপনার
পাশাপাশি আপনার বন্ধুর ও উপকার হবে |
শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ৩য় বর্ষ রেজাল্ট: জুলাই - সেপ্টেম্বর, ২০১৫
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: জানু , ২০১৬ ।
পরীক্ষা: ফেব্রু - মার্চ, ২০১৬
রেজাল্ট: এপ্রিল - জুন, ২০১৬ ।।।
,,,,,
,,,,,, স্নাতক (সম্মান) ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ★★★ জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★ ২য় বর্ষ
রেজাল্ট: জুন-আগষ্ট. ২০১৫ । ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম
পূরণ: জানু , ২০১৬ । পরীক্ষা: ফেব্রু-মার্চ. ২০১৬ ।
রেজাল্ট: এপ্রিল-জুন ,২০১৬ । ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ: নভেম্বর, ২০১৬ । পরীক্ষা: ডিসে-জানু , ২০১৬-১৭
রেজাল্ট: ফেব্রু-এপ্রিল, ২০১৭ ।।।
,,,,,,
,,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের মে মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক
ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ২য় বর্ষ :-
ফরম পূরণ: জুন-জুলাই,২০১৫ ।
পরীক্ষা:
জুলাই_আগস্ট_ সেপ্টেম্বর,২০১৫।
রেজাল্ট: সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর ২০১৫
★★★ ৩য় বর্ষ :
ফরম পূরণ: মার্চ,২০১৬ ।
পরীক্ষা: এপ্রিল_মে.২০১৬ ।
রেজাল্ট: জুন-আগস্ট,২০১৬ ।
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: নভেম্বর_ডিসেম্বর,২০১৬ ।
পরীক্ষা: ডিসেম্বর,২০১৬ - ফেব্রুয়ারী,২০১৭ ।
রেজাল্ট: ফেব্রুয়ারী - মে,২০১৭ ।।।
,,,,,
,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ।। ★★★
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ
প্রোগ্রাম ।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১৩-২০১৪
শিক্ষাবর্ষ এর একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★
১ম বর্ষ :: পরীক্ষা: মে-জুলাই,২০১৫ রেজাল্ট: জুলাই-
অক্টবর ২০১৫ ★★★ ২য় বর্ষ:- ফরম পূরণ:ফেব্রুআরি-
মার্চ ২০১৬ পরীক্ষা: মার্চ - মে ২০১৬ রেজাল্ট: জুন -
সেপ্টেম্বর ২০১৬ ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম পূরণ:জানুয়ারি
২০১৭ পরীক্ষা:ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ২০১৭
রেজাল্ট:এপ্রিল - জুলাই ২০১৭ ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ:সেপ্টেম্বর- অক্টোবর ২০১৭ পরীক্ষা:অক্টোবর-
ডিসেম্বর২০১৭ রেজাল্ট:জানুয়ারি-মার্চ ২০১৮।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পোস্টটি শেয়ার করে পোস্ট এর নিউজটি আপনার
বন্ধুকে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না | এতে আপনার
পাশাপাশি আপনার বন্ধুর ও উপকার হবে |
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 28 June 2015
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর'
<<লেখা আহ্বান>>
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় লিখিত ছিলটি ভাষার
ইতিহাসের প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর' অচিরেই
প্রকাশ হতে যাচ্ছে। সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায়
আপনার স্বরচিত ছড়া, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ,
সিলেটি ভাষা ও নাগরি বর্ণমালা বিষয়ে অভিমত
পাঠান।
'ছিলটি খবর' পত্রিকাটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে।
আপনিও সেই ইতিহাসে নাম লেখান।
লেখা পাঠানোর নিয়মঃ
* সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায় লিখতে হবে।
* সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় কম্পিউটার ফন্টে
টাইপ কিংবা হাতে লিখে পাঠাতে হবে।
* A4 সাইজ পেপারে লিখে JPEG (ইমেজ/ছবি)
ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।
* সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের লেখা পাঠানো যাবে।
বিস্তারিত জানতে বা লেখা পাঠাতে ফেসবুক
ইনবক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করুনঃ
নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা, ০০৪৪০৭৯৫১০৬০১২৬
আহমেদ হাসান, মৌলভীবাজার উপজেলা সমন্বয়ক,
০১৭২২-৯৯০১০৫
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় লিখিত ছিলটি ভাষার
ইতিহাসের প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর' অচিরেই
প্রকাশ হতে যাচ্ছে। সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায়
আপনার স্বরচিত ছড়া, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ,
সিলেটি ভাষা ও নাগরি বর্ণমালা বিষয়ে অভিমত
পাঠান।
'ছিলটি খবর' পত্রিকাটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে।
আপনিও সেই ইতিহাসে নাম লেখান।
লেখা পাঠানোর নিয়মঃ
* সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায় লিখতে হবে।
* সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় কম্পিউটার ফন্টে
টাইপ কিংবা হাতে লিখে পাঠাতে হবে।
* A4 সাইজ পেপারে লিখে JPEG (ইমেজ/ছবি)
ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।
* সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের লেখা পাঠানো যাবে।
বিস্তারিত জানতে বা লেখা পাঠাতে ফেসবুক
ইনবক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করুনঃ
নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা, ০০৪৪০৭৯৫১০৬০১২৬
আহমেদ হাসান, মৌলভীবাজার উপজেলা সমন্বয়ক,
০১৭২২-৯৯০১০৫
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Saturday, 27 June 2015
Marine Engineering
দিনদিন পড়াশুনার বিষয় এবং পছন্দের মধ্যে পরিবর্তন আসছে। মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এখন এমনই সাবজেক্ট। দিগন্তছোঁয়া নীল আকাশের সীমা আর বিস্তৃত
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 26 June 2015
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাবেন ১০০%
Fiverr এ ভিডিও যুক্ত করার গুরুত্ব এবং নিয়ম
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।
ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।
ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 25 June 2015
বহু আকাঙ্ক্ষিত একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফল প্রকাশ
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তির ফলাফল এখন
অনলাইনে দেখা যাচ্ছে। ফলাফল দেখতে এই লিঙ্কে
গিয়ে আপনার রোল নম্বর লিখে বোর্ড ও পাশের
বছর বাছাই করে show result এ ক্লিক করুনঃ http://
xiclassadmission.gov.bd/board/cr
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মনোনীতদের প্রথম
মেধা তালিকা প্রকাশ করার কথা ছিল বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার পর।একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা কে কোন কলেজে ভর্তির জন্য মনোনীত হয়েছে, এ তালিকা আজ শুক্রবার রাত ১১টার দিকে প্রকাশ করা হবে।আপনারা জানেন গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এই তালিকা প্রকাশের কথা ছিল। কারিগরি ত্রুটির কারণে তা সম্ভব হয়নি।। www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে
একাদশে ভর্তিচ্ছু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের
ফল পাওয়া যাবে। এছাড়া বিভিন্ন বোর্ডের
নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ফল প্রকাশ করা হবে বলে
জানান কলেজ পরিদর্শক আসফাকুস
সালেহীন । একাদশে ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের
তালিকা প্রকাশের যে ওয়েবসাইট করা হয়েছে
তাতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায়
ফল প্রকাশ করা হবে।
গত কয়েক বছর ধরে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলের
ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হচ্ছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা বোর্ড জানিয়েছে, প্রথম
মেধা তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীরা ২৭ থেকে
৩০ জুন পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি হতে
পারবেন।
কলেজগুলোতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ২
জুলাই দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে যেসব শিক্ষার্থী অনলাইনে আবেদন
করেনি তারা ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত আবেদনের
সুযোগ পাবেন জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
নতুন করে আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে
১২ জুলাই।
কলেজে ভর্তি হতে গত ৬ জুন থেকে ২১ জুলাই
পর্যন্ত অনলাইন ও এসএমএসে আবেদন করেন
শিক্ষার্থীরা।
৩০ মে প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার
ফলাফলে ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী
উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ বছর মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩
ও ২০১৪ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ
শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১ জুলাই থেকে
একাদশে ক্লাশ শুরু হবে। আর ব্যবহারিক ক্লাস শুরু
হবে ১ অগাস্ট।
অনলাইনে দেখা যাচ্ছে। ফলাফল দেখতে এই লিঙ্কে
গিয়ে আপনার রোল নম্বর লিখে বোর্ড ও পাশের
বছর বাছাই করে show result এ ক্লিক করুনঃ http://
xiclassadmission.gov.bd/board/cr
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মনোনীতদের প্রথম
মেধা তালিকা প্রকাশ করার কথা ছিল বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার পর।একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা কে কোন কলেজে ভর্তির জন্য মনোনীত হয়েছে, এ তালিকা আজ শুক্রবার রাত ১১টার দিকে প্রকাশ করা হবে।আপনারা জানেন গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এই তালিকা প্রকাশের কথা ছিল। কারিগরি ত্রুটির কারণে তা সম্ভব হয়নি।। www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে
একাদশে ভর্তিচ্ছু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের
ফল পাওয়া যাবে। এছাড়া বিভিন্ন বোর্ডের
নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ফল প্রকাশ করা হবে বলে
জানান কলেজ পরিদর্শক আসফাকুস
সালেহীন । একাদশে ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের
তালিকা প্রকাশের যে ওয়েবসাইট করা হয়েছে
তাতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায়
ফল প্রকাশ করা হবে।
গত কয়েক বছর ধরে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলের
ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হচ্ছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা বোর্ড জানিয়েছে, প্রথম
মেধা তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীরা ২৭ থেকে
৩০ জুন পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি হতে
পারবেন।
কলেজগুলোতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ২
জুলাই দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে যেসব শিক্ষার্থী অনলাইনে আবেদন
করেনি তারা ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত আবেদনের
সুযোগ পাবেন জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
নতুন করে আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে
১২ জুলাই।
কলেজে ভর্তি হতে গত ৬ জুন থেকে ২১ জুলাই
পর্যন্ত অনলাইন ও এসএমএসে আবেদন করেন
শিক্ষার্থীরা।
৩০ মে প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার
ফলাফলে ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী
উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ বছর মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩
ও ২০১৪ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ
শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১ জুলাই থেকে
একাদশে ক্লাশ শুরু হবে। আর ব্যবহারিক ক্লাস শুরু
হবে ১ অগাস্ট।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ২য় শিফটে ভর্তি তথ্য A-Z( ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষ)
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারী পলিটেকনিক/
সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ডিপ্লোমা ইন
ইঞ্জিনিয়ারিং ২য় শিফট এর জন্য ১৯/০৬/২০১৫ তারিখ হতে ২৯/০৬/২০১৫
তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে আবেদনের করতে
যাবে। আবেদন ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক
প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যঃ
★ আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৫, ২০১৪, ২০১৩, সনে এস.এস.সি/ সমমান
পরীক্ষায় সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে
কমপক্ষে জিপি ৩.০০ সহ নুন্যতম ৩.৫০ জিপিএ
প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তির জন্য আবেদন
করতে পারবে।
★মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত মোট
গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) এর ভিত্তিতে মেধা
তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া
প্রার্থীদের বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে
সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিত / জীব
বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী
নির্বাচন করা সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে
ইংরেজী, পদার্থ বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত
গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
★ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট
আসন সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা
এবং একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা
হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে
ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও
পছন্দের ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন
(প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে
অপেক্ষমান তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী
কোটা ও মেধার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে,
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি
টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে,
প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি
শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও
আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা
সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে। এসএসসি সহ
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত
নম্বরের ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ভিত্তিতে মেধা নির্ধারণ করা হবে এবং
তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত আসনে ভর্তি করা
হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
(ক) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার
চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র,
(খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র,
(গ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি
শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও
অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত
শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের
সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তর/
প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র, প্রতিবন্ধী
প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে প্রদত্ত
সনদ এবং
(ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত
ফটোকপিসহ আবেদনকারীর Track Number
সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ আবেদনপত্র নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস
চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী
শিক্ষার্থীদের ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে
ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত আসন কোটা
ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য থাকলে তা
সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস
শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে
অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ
উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত)
কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের
তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা
হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক
টেকনোলজির জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার
সর্বাধিক ২০% অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি
করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত
ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।
★ ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা
ও ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে
হবে। অতঃপর এই লিংক http://123.49.52.26:1090/second_shift/applys এ ক্লিক করে
নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form)
যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর
পত্রের সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২
কপি সত্যায়িত রঙ্গীন ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে
আবেদন পত্র ডাকযোগে/অফিস চলাকালীন অত্র
অধিদপ্তরে জমা দিতে হবে। সংরক্ষিত কোটার
আবেদন কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি ও প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র সহ ২৯/০৬/২০১৫ তারিখের মধ্যে
ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে
অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যখায় তার কোটা বিবেচিত হবে না।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের
Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ
অপশনে গিয়ে DTE লিখে, স্পেস দিয়ে
শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর
লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার
রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি
পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE
XXXYYYYYYZZZZRRRRRR
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের
ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL),
বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর
ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM),
দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর
ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ),
মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE)
YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস
এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর
ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং
RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে
ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম,
পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে রাখার সম্মতি
চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে
তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে
হবে ।
উদাহরণঃ DTE
YESPINYour mobile
number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত
টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার
ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে
রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money
Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money
Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে
আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt
Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ
করা যাবে না।
৩. একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা
প্রতিষ্ঠান–টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের
ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল,
ঢাকা-ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি
অপশন নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন
ছবি দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি
অপশন প্রদর্শিত হবে New Application , Update
submitted form এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application
button এ click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC
Registration Number তারপর Verify Button এ
Click করতে হবে। [ যদি আবেদনকারী জিপিএ
৩.৫ অথবা এর বেশি এবং সাধারণ গনিত অথবা
উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে
আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত
হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো ( * ) অবশ্যই পূরন
করতে হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন
করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-
মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর
দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি
Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি
Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ
Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute
Select করলে এই Institute এর Department
প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department
select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio
button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে
Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর
Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু
ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button
এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা
নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number
টা পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি
তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম
থেকে Update Submitted form এ click করতে
হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী
শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ
প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে
হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb
এর মধ্যে হতে হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই
লিঙ্ক http://123.49.52.26:1090/second_shift/seat_plans/merit_list থেকে জানা যাবে।
সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ডিপ্লোমা ইন
ইঞ্জিনিয়ারিং ২য় শিফট এর জন্য ১৯/০৬/২০১৫ তারিখ হতে ২৯/০৬/২০১৫
তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে আবেদনের করতে
যাবে। আবেদন ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক
প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যঃ
★ আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৫, ২০১৪, ২০১৩, সনে এস.এস.সি/ সমমান
পরীক্ষায় সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে
কমপক্ষে জিপি ৩.০০ সহ নুন্যতম ৩.৫০ জিপিএ
প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তির জন্য আবেদন
করতে পারবে।
★মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত মোট
গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) এর ভিত্তিতে মেধা
তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া
প্রার্থীদের বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে
সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিত / জীব
বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী
নির্বাচন করা সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে
ইংরেজী, পদার্থ বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত
গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
★ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট
আসন সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা
এবং একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা
হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে
ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও
পছন্দের ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন
(প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে
অপেক্ষমান তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী
কোটা ও মেধার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে,
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি
টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে,
প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি
শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও
আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা
সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে। এসএসসি সহ
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত
নম্বরের ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ভিত্তিতে মেধা নির্ধারণ করা হবে এবং
তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত আসনে ভর্তি করা
হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
(ক) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার
চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র,
(খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র,
(গ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি
শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও
অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত
শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের
সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তর/
প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র, প্রতিবন্ধী
প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে প্রদত্ত
সনদ এবং
(ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত
ফটোকপিসহ আবেদনকারীর Track Number
সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ আবেদনপত্র নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস
চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী
শিক্ষার্থীদের ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে
ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত আসন কোটা
ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য থাকলে তা
সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস
শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে
অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ
উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত)
কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের
তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা
হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক
টেকনোলজির জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার
সর্বাধিক ২০% অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি
করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত
ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।
★ ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা
ও ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে
হবে। অতঃপর এই লিংক http://123.49.52.26:1090/second_shift/applys এ ক্লিক করে
নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form)
যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর
পত্রের সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২
কপি সত্যায়িত রঙ্গীন ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে
আবেদন পত্র ডাকযোগে/অফিস চলাকালীন অত্র
অধিদপ্তরে জমা দিতে হবে। সংরক্ষিত কোটার
আবেদন কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি ও প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র সহ ২৯/০৬/২০১৫ তারিখের মধ্যে
ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে
অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যখায় তার কোটা বিবেচিত হবে না।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের
Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ
অপশনে গিয়ে DTE লিখে, স্পেস দিয়ে
শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর
লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার
রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি
পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের
ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL),
বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর
ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM),
দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর
ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ),
মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE)
YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস
এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর
ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং
RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে
ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম,
পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে রাখার সম্মতি
চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে
তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে
হবে ।
উদাহরণঃ DTE
number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত
টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার
ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে
রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money
Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money
Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে
আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt
Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ
করা যাবে না।
৩. একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা
প্রতিষ্ঠান–টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের
ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল,
ঢাকা-ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি
অপশন নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন
ছবি দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি
অপশন প্রদর্শিত হবে New Application , Update
submitted form এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application
button এ click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC
Registration Number তারপর Verify Button এ
Click করতে হবে। [ যদি আবেদনকারী জিপিএ
৩.৫ অথবা এর বেশি এবং সাধারণ গনিত অথবা
উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে
আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত
হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো ( * ) অবশ্যই পূরন
করতে হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন
করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-
মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর
দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি
Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি
Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ
Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute
Select করলে এই Institute এর Department
প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department
select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio
button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে
Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর
Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু
ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button
এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা
নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number
টা পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি
তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম
থেকে Update Submitted form এ click করতে
হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী
শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ
প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে
হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb
এর মধ্যে হতে হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই
লিঙ্ক http://123.49.52.26:1090/second_shift/seat_plans/merit_list থেকে জানা যাবে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ জনপ্রতি ৬০ টাকা
গম বা আটার বাজারমূল্য হিসাব করে এবার
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি
৬০ টাকা।
বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে
ফিতরা নির্ধারণী সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে
ফাউন্ডেশনের পরিচালক এ এন এম সিরাজুল ইসলাম
জানান।
১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেঁজুর,
কিসমিস, পনির বা যবের মধ্যে যে কোনো একটি
পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজার মূল্য ফিতরা
হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
এই হিসেবে এবার সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে ১
হাজার ৬৫০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে
বলে সিরাজুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, “নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে এসব
পণ্যের যে কোনো একটি দিয়ে অথবা সমপরিমাণ
দাম দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। তবে খুচরা
বাজারে এসব পণ্যের দামে তারতম্য থাকতে
পারে।”
ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক
সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা
ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে
বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয়
ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।
গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি
৬৫ টাকা; তার আগের বছর ছিল ৬৬ টাকা।
সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বায়তুল
মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভায় ফিতরা
নির্ধারণী কমিটির সদস্য ও বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত
ছিলেন।
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি
৬০ টাকা।
বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে
ফিতরা নির্ধারণী সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে
ফাউন্ডেশনের পরিচালক এ এন এম সিরাজুল ইসলাম
জানান।
১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেঁজুর,
কিসমিস, পনির বা যবের মধ্যে যে কোনো একটি
পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজার মূল্য ফিতরা
হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
এই হিসেবে এবার সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে ১
হাজার ৬৫০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে
বলে সিরাজুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, “নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে এসব
পণ্যের যে কোনো একটি দিয়ে অথবা সমপরিমাণ
দাম দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। তবে খুচরা
বাজারে এসব পণ্যের দামে তারতম্য থাকতে
পারে।”
ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক
সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা
ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে
বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয়
ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।
গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি
৬৫ টাকা; তার আগের বছর ছিল ৬৬ টাকা।
সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বায়তুল
মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভায় ফিতরা
নির্ধারণী কমিটির সদস্য ও বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত
ছিলেন।
Labels:
জানি-জানাই,
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 24 June 2015
কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
আসছে ১০ ডিজিটের স্মার্ট কার্ড
স্মার্ট কার্ড আজ আমাদের কতটা প্রয়োজন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই নাগরিকদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০
সংখ্যার ইউনিক নম্বর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত
নিয়েছে নির্বাচন কমিশন, যাতে এই পরিচিতি
নম্বরটি অন্য সংস্থাও ব্যবহার করতে পারে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, যে কোনো ব্যক্তি জন্ম
থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি মাত্র নম্বর বহন করেই
নাগরিক সব সুবিধা নিতে পারবে। নাগরিকদের
স্মার্ট কার্ড দেওয়ার সময় থেকে ১০ ডিজিটের
নম্বর চালু হবে।
বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের
জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। ২০০৮ সালে পরিচয়পত্র
দেওয়ার সময় ৮ কোটির বেশি ভোটারের
পরিচয়পত্রে ১৩ ডিজিটের নম্বর দেওয়া হয়। পরে
হালনাগাদে যোগ হওয়া দেড় কোটিরও বেশি
ভোটারের পরিচিত নম্বর হয় ১৭ ডিজিটের।
স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরুর দুই মাস আগে মঙ্গলবার
নির্বাচন কমিশন সভায় ১০ ডিজিটের ইউনিক নম্বর
ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট
কার্ড তৈরির প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব নাগরিকদের স্মার্ট এনআইডি
হাতে দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ দেশের আইটি
বিশেষজ্ঞ, মোবাইল ফোন অপারেটর, এটুআই
প্রকল্প, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও
সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরের বিশেষজ্ঞদের
সঙ্গে দুই দফা মতবিনিময় করে।
নাগরিকদের আইডি নম্বরের আওতায় আনা ও
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০ ডিজিটের ব্যবহার
নিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ আসে বিশেষজ্ঞদের
কাছ থেকে।
এতে বলা হয়, ১০ ডিজিটের মধ্যে ৯ ডিজিট
‘র্যানডম’ তৈরি হবে এবং শেষের ডিজিট
‘চেকসাম’ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। কোনো এনআইডি
নম্বরের প্রথমে ‘জিরো’ থাকতে পারবে না। একই
ডিজিট চার বা ততধিকবার থাকতে পারবে না।
তিনটি একই ডিজিট পরপর একবারের বেশি ব্যবহার
করা যাবে না এবং ক্রমানুসারে (১,২,৩, ৪,৫…৯)
কোনো এনআইডি নম্বর তৈরি হবে না।
এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন
জানান, বিশ্বের ১২টি দেশের আইডি কার্ডের
নম্বর সিস্টেম, নম্বর টাইপ, ইউনিকনেস, নম্বর
সিকোয়েন্স, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, সার্বিক
সিস্টেম পর্যালোচনা করে ১০ ডিজিটের ইউনিক
আইডি নম্বর নির্ধারণের বিষয়ে মতামত দেন
বিশেষজ্ঞরা।
বাংলাদেশের নাগরিক সংখ্যা ও জনসংখ্যা
বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিয়ে ১০ ডিজিটের নম্বর
ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মাহফুজুল ইসলাম সভায়
জাতীয় পরিচিতি নম্বর ‘আলফা নিউমেরিক নম্বর’
ব্যবহারের পক্ষে মত দেন।
তিনি বলেন, “এসব ডিজিট ব্যবহার করে ৯৯ কোটি
এনআইডি দেওয়া যেতে পারে। অন্তত আগামী ২০০
বছর পর্যন্ত এ নিউমেরিক নম্বর ব্যবহার করা
যাবে।”
এটুআই প্রতিনিধি সাব্বির আহমেদ সভায় জানান,
‘আলফানিউমেরিক নম্বর’ ব্যবহারের ক্ষেত্রে
ইংরেজি ব্যবহার না করলে নানা ধরনের অসুবিধা
হতে পারে।
সংখ্যার ইউনিক নম্বর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত
নিয়েছে নির্বাচন কমিশন, যাতে এই পরিচিতি
নম্বরটি অন্য সংস্থাও ব্যবহার করতে পারে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, যে কোনো ব্যক্তি জন্ম
থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি মাত্র নম্বর বহন করেই
নাগরিক সব সুবিধা নিতে পারবে। নাগরিকদের
স্মার্ট কার্ড দেওয়ার সময় থেকে ১০ ডিজিটের
নম্বর চালু হবে।
বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের
জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। ২০০৮ সালে পরিচয়পত্র
দেওয়ার সময় ৮ কোটির বেশি ভোটারের
পরিচয়পত্রে ১৩ ডিজিটের নম্বর দেওয়া হয়। পরে
হালনাগাদে যোগ হওয়া দেড় কোটিরও বেশি
ভোটারের পরিচিত নম্বর হয় ১৭ ডিজিটের।
স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরুর দুই মাস আগে মঙ্গলবার
নির্বাচন কমিশন সভায় ১০ ডিজিটের ইউনিক নম্বর
ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট
কার্ড তৈরির প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব নাগরিকদের স্মার্ট এনআইডি
হাতে দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ দেশের আইটি
বিশেষজ্ঞ, মোবাইল ফোন অপারেটর, এটুআই
প্রকল্প, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও
সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরের বিশেষজ্ঞদের
সঙ্গে দুই দফা মতবিনিময় করে।
নাগরিকদের আইডি নম্বরের আওতায় আনা ও
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০ ডিজিটের ব্যবহার
নিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ আসে বিশেষজ্ঞদের
কাছ থেকে।
এতে বলা হয়, ১০ ডিজিটের মধ্যে ৯ ডিজিট
‘র্যানডম’ তৈরি হবে এবং শেষের ডিজিট
‘চেকসাম’ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। কোনো এনআইডি
নম্বরের প্রথমে ‘জিরো’ থাকতে পারবে না। একই
ডিজিট চার বা ততধিকবার থাকতে পারবে না।
তিনটি একই ডিজিট পরপর একবারের বেশি ব্যবহার
করা যাবে না এবং ক্রমানুসারে (১,২,৩, ৪,৫…৯)
কোনো এনআইডি নম্বর তৈরি হবে না।
এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন
জানান, বিশ্বের ১২টি দেশের আইডি কার্ডের
নম্বর সিস্টেম, নম্বর টাইপ, ইউনিকনেস, নম্বর
সিকোয়েন্স, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, সার্বিক
সিস্টেম পর্যালোচনা করে ১০ ডিজিটের ইউনিক
আইডি নম্বর নির্ধারণের বিষয়ে মতামত দেন
বিশেষজ্ঞরা।
বাংলাদেশের নাগরিক সংখ্যা ও জনসংখ্যা
বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিয়ে ১০ ডিজিটের নম্বর
ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মাহফুজুল ইসলাম সভায়
জাতীয় পরিচিতি নম্বর ‘আলফা নিউমেরিক নম্বর’
ব্যবহারের পক্ষে মত দেন।
তিনি বলেন, “এসব ডিজিট ব্যবহার করে ৯৯ কোটি
এনআইডি দেওয়া যেতে পারে। অন্তত আগামী ২০০
বছর পর্যন্ত এ নিউমেরিক নম্বর ব্যবহার করা
যাবে।”
এটুআই প্রতিনিধি সাব্বির আহমেদ সভায় জানান,
‘আলফানিউমেরিক নম্বর’ ব্যবহারের ক্ষেত্রে
ইংরেজি ব্যবহার না করলে নানা ধরনের অসুবিধা
হতে পারে।
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 22 June 2015
বিশ্ববিদ্যালয় এর ভর্তি তথ্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন শুরু ২০
আগস্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৯ অক্টোবর শুক্রবার শুরু হবে। ওই দিন কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর, কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা ৯ অক্টোবর, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত গ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১৬ অক্টোবর, বিভাগ পরিবর্তনের জন্য ঘ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৬ নভেম্বর
অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া চারুকলা অনুষদভুক্ত চ ইউনিটের লিখিত পরীক্ষা ১০ অক্টোবর ও অঙ্কন পরীক্ষা ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ২০ আগস্ট বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে ৬ সেপ্টেম্বর রোববার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বলে
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১০
অক্টোবর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। এ বছরের ভর্তি পরীক্ষা ১০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। অক্টোবরের ১০, ১৭, ২৪, ৩১ ও ৭ নভেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে কোন দিন কোন অনুষদের পরীক্ষা হবে, তা পরে জানানো হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি মেধার ভিত্তিতে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে এবার কোনো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে মেধার ভিত্তিতে।
আগস্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৯ অক্টোবর শুক্রবার শুরু হবে। ওই দিন কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর, কলা অনুষদভুক্ত খ ইউনিটের পরীক্ষা ৯ অক্টোবর, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত গ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১৬ অক্টোবর, বিভাগ পরিবর্তনের জন্য ঘ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৬ নভেম্বর
অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া চারুকলা অনুষদভুক্ত চ ইউনিটের লিখিত পরীক্ষা ১০ অক্টোবর ও অঙ্কন পরীক্ষা ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ২০ আগস্ট বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে ৬ সেপ্টেম্বর রোববার পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে বলে
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১০
অক্টোবর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। এ বছরের ভর্তি পরীক্ষা ১০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। অক্টোবরের ১০, ১৭, ২৪, ৩১ ও ৭ নভেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে কোন দিন কোন অনুষদের পরীক্ষা হবে, তা পরে জানানো হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি মেধার ভিত্তিতে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে এবার কোনো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে মেধার ভিত্তিতে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Saturday, 20 June 2015
রমজান মাস হতে পারে "ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার উপযুক্ত সময়"
"ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার ব্যাপারে কিছু টিপ্স" ।
আসলে আমার থেকে অনেক বেশি জানেন এমন অনেক পাঠক আমার ব্লগে আছেন ! তাই আমার লিখাতে যদি কোন ভুলত্রুটি হয় তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন !তাহলে শুরু করা যাক -
"যেকোন একটা কাজের উপর অধিক যোগ্যতা অর্জন করা ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেশ সহায়ক "।সামান্য কাজ জেনে ফ্রিল্যান্সিং এ আসতে পারবেন ঠিকি কিন্তু বেশি দিন টিকতে পারবেন না । তাই সামান্য কথার কথার দাম নেই, সামান্য কিছু দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং হয় না । তাই গ্রাফিক্স ডিজাইন, এস.ই.ও এবং ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি ভালোভাবে জেনে তারপর এদিকে আসুন।তাহলে কাজের কথায় আসি-
কমবেশি সকল ফ্রিল্যান্সার এই বিষয়ে অবগত আছেন, তবুও শেয়ার করলাম যারা একদম নতুন তাদের কাজে আসতে পারে।এজন্য Upwork এ কাজ পাওয়ার কিছু কার্যকরী উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করছি ।যেহেতু এখন পবিত্র মাহে রমজান মাস চলছে । আর এই পবিত্র মাসেই আমাদের সিয়াম সাধনার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষে যেতে হবে ! আসল ঘটনা বলি -তা হল আপনারা হয়ত জানেন যে আমাদের দেশে যখন রাত তখন আমেরিকা দিন । আর আমরা সেই সুযোগটাই নেব এই রমজান মাসে ।আশা করি আমি কি বলতে চাচ্ছি আপনারা বুঝতে শুরু করেছেন বা বুঝে গেছেন।আমরা রমজান মাসে সেহরি খাওয়ার এক-দুই ঘন্টা আগে যদি উঠি তখন ১-২ টা বাজবে । আর তখন আমেরিকা দিন আর আমাদের এখানে রাত । আর এই সময়ে অনেক কাজ Upwork এ দেয়া হয় । যা দিনে দেয়ার কাজের তুলনায় ৩গুন বেশি । তাই আমরা যদি এই সময়ে কাজে এপ্লিকেশন করি তাহলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি ।কারন তখন অনেক মানুষ ঘুমিয়ে থাকে । তাই কাজে বিড পরে কম । তার জন্যই কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই মাহে রমজান মাসের উসিলায় আমরা রাতে যখন সেহরি খেতে উঠবো তখন এক -দুই ঘন্টা আগে উঠবো।আর তখনি কাজে আপ্লিকেশন করবো । যারা এতদিন ধরে কাজ না পেয়ে হতাশ হয়ে আছেন তারা ঠিকঠাক মতো একটু পরিশ্রম করলে ইন-শা- আল্লাহ কাজ পেয়ে যেতে পারেন ।আরও কিছু বিষয় আছে যা পরবর্তীতে সময় পেলে অবশ্যই বলব ।
আসলে আমার থেকে অনেক বেশি জানেন এমন অনেক পাঠক আমার ব্লগে আছেন ! তাই আমার লিখাতে যদি কোন ভুলত্রুটি হয় তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন !তাহলে শুরু করা যাক -
"যেকোন একটা কাজের উপর অধিক যোগ্যতা অর্জন করা ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেশ সহায়ক "।সামান্য কাজ জেনে ফ্রিল্যান্সিং এ আসতে পারবেন ঠিকি কিন্তু বেশি দিন টিকতে পারবেন না । তাই সামান্য কথার কথার দাম নেই, সামান্য কিছু দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং হয় না । তাই গ্রাফিক্স ডিজাইন, এস.ই.ও এবং ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি ভালোভাবে জেনে তারপর এদিকে আসুন।তাহলে কাজের কথায় আসি-
কমবেশি সকল ফ্রিল্যান্সার এই বিষয়ে অবগত আছেন, তবুও শেয়ার করলাম যারা একদম নতুন তাদের কাজে আসতে পারে।এজন্য Upwork এ কাজ পাওয়ার কিছু কার্যকরী উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করছি ।যেহেতু এখন পবিত্র মাহে রমজান মাস চলছে । আর এই পবিত্র মাসেই আমাদের সিয়াম সাধনার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষে যেতে হবে ! আসল ঘটনা বলি -তা হল আপনারা হয়ত জানেন যে আমাদের দেশে যখন রাত তখন আমেরিকা দিন । আর আমরা সেই সুযোগটাই নেব এই রমজান মাসে ।আশা করি আমি কি বলতে চাচ্ছি আপনারা বুঝতে শুরু করেছেন বা বুঝে গেছেন।আমরা রমজান মাসে সেহরি খাওয়ার এক-দুই ঘন্টা আগে যদি উঠি তখন ১-২ টা বাজবে । আর তখন আমেরিকা দিন আর আমাদের এখানে রাত । আর এই সময়ে অনেক কাজ Upwork এ দেয়া হয় । যা দিনে দেয়ার কাজের তুলনায় ৩গুন বেশি । তাই আমরা যদি এই সময়ে কাজে এপ্লিকেশন করি তাহলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি ।কারন তখন অনেক মানুষ ঘুমিয়ে থাকে । তাই কাজে বিড পরে কম । তার জন্যই কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই মাহে রমজান মাসের উসিলায় আমরা রাতে যখন সেহরি খেতে উঠবো তখন এক -দুই ঘন্টা আগে উঠবো।আর তখনি কাজে আপ্লিকেশন করবো । যারা এতদিন ধরে কাজ না পেয়ে হতাশ হয়ে আছেন তারা ঠিকঠাক মতো একটু পরিশ্রম করলে ইন-শা- আল্লাহ কাজ পেয়ে যেতে পারেন ।আরও কিছু বিষয় আছে যা পরবর্তীতে সময় পেলে অবশ্যই বলব ।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
সময় বাড়ল আউটসোর্সিং পুরস্কারে আবেদনের
আউটসোর্সিং করে যারা নিজের ও দেশের উন্নতিতে অবদান রাখছেন প্রথমেই স্যালুট জানাই এই পেশার সাথে সম্পৃক্ত ভাই-বোনদের।আপনাদের জন্য একটা সুখবর,হয়ত অনেকেই ইতোমধ্যে জানেন, আউটসোর্সিং পুরস্কারে আবেদনের সময় বাড়ল ২০ জুন, ২০১৫ পর্যন্ত।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত বেসিস আউটসোর্সিং পুরস্কার ২০১৫- এর জন্য আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ১০ জুলাই পর্যন্ত আউটসোর্সিং পেশার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান ও মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) আবেদন করতে পারবেন।
২০১১ সাল থেকে বেসিস ফ্রিল্যান্সারদের উৎসাহিত করতে পুরস্কার দিয়ে আসছে। গত বছরের মতো এবারও ১০০টি পুরস্কার দেওয়া হবে। আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৫-এর আহ্বায়ক শাহ ইমরাউল কায়ীশ বলেন, ‘আগ্রহী প্রতিযোগীদের সুবিধার্থে এবং আরও বেশি প্রতিযোগীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সময় বাড়িয়েছি।’ আগ্রহী যে কেউ ঠিকানার ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৭৬৬৮৮১১১১।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত বেসিস আউটসোর্সিং পুরস্কার ২০১৫- এর জন্য আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ১০ জুলাই পর্যন্ত আউটসোর্সিং পেশার সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠান ও মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) আবেদন করতে পারবেন।
২০১১ সাল থেকে বেসিস ফ্রিল্যান্সারদের উৎসাহিত করতে পুরস্কার দিয়ে আসছে। গত বছরের মতো এবারও ১০০টি পুরস্কার দেওয়া হবে। আউটসোর্সিং অ্যাওয়ার্ড ২০১৫-এর আহ্বায়ক শাহ ইমরাউল কায়ীশ বলেন, ‘আগ্রহী প্রতিযোগীদের সুবিধার্থে এবং আরও বেশি প্রতিযোগীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সময় বাড়িয়েছি।’ আগ্রহী যে কেউ ঠিকানার ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৭৬৬৮৮১১১১।
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 19 June 2015
একাদশ শ্রেণিতে আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন করার সময় তিন
দিন বাড়ানো হয়েছে।গতকাল বৃহস্পতিবার এই আবেদনের সময় শেষ হওয়ার কথা ছিল।বর্ধিত সময় অনুযায়ী এখন ২১ জুন পর্যন্ত এই আবেদন করা যাবে।
গত বুধবার পর্যন্ত ১০ লাখের কিছু বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করে। এবার অনলাইনে ও টেলিটকে খুদে বার্তার মাধ্যমে আবেদন করতে হচ্ছে। ৬ জুন থেকে এই
আবেদন শুরু হয়েছিল।এবং ১৮ জুন আবেদনের শেষ সময় ছিল।সময় বাড়ানোর জন্য ছাত্রছাত্রীরা আরো অতিরিক্ত সময় পেল আবেদন করার।২৫ জুন ভর্তির জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
দিন বাড়ানো হয়েছে।গতকাল বৃহস্পতিবার এই আবেদনের সময় শেষ হওয়ার কথা ছিল।বর্ধিত সময় অনুযায়ী এখন ২১ জুন পর্যন্ত এই আবেদন করা যাবে।
গত বুধবার পর্যন্ত ১০ লাখের কিছু বেশি শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করে। এবার অনলাইনে ও টেলিটকে খুদে বার্তার মাধ্যমে আবেদন করতে হচ্ছে। ৬ জুন থেকে এই
আবেদন শুরু হয়েছিল।এবং ১৮ জুন আবেদনের শেষ সময় ছিল।সময় বাড়ানোর জন্য ছাত্রছাত্রীরা আরো অতিরিক্ত সময় পেল আবেদন করার।২৫ জুন ভর্তির জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 17 June 2015
Spelling Bee (Season-4)
উৎসাহী শিক্ষার্থীদের জন্য চতুর্থবারের মতো শুরু হচ্ছে ইংরেজি বানান প্রতিযোগিতা ‘স্পেলিং বি’। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ডেইলি স্টার সেন্টারে আয়োজিত
এক সংবাদ সম্মেলনে এর কার্যক্রম শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়। জানানো হয়, এতে অংশ নিতে যা করতে হবে দেখে নাও।
অনলাইন রেজিস্ট্রেশন–প্রক্রিয়া স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের জন্য আবারও উন্মুক্ত করা হয়েছে।প্রতিযোগিতাটি সম্পন্ন হবে তিনটি ধাপে। শুরুতে অনলাইন রাউন্ডে
শিক্ষার্থীদের www.champs21.com -এ
রেজিস্ট্রেশন করে খেলতে হবে। তারপর পর্যায়ক্রমে খেলতে হবে ডিভিশনাল রাউন্ড ও টেলিভিশন রাউন্ড। গতকাল থেকে শুরু হয়ে অনলাইনে খেলা চলবে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত। প্রথম ধাপ শেষ হলে পরের ধাপগুলো দেখানো হবে চ্যানেল আইয়ে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মাহ্ফুজ আনাম,সামিট গ্রুপ অব কোম্পানিজের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান, চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, চ্যাম্পস টোয়েন্টি ওয়ান ডটকমের সিইও রাসেল টি আহমেদ এবং শতাধিক স্কুলের শিক্ষকেরা। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন রুমানা মালিক মুনমুন। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এবারের আসরের প্রধান পৃষ্ঠপোষক সামিট গ্রুপ। বিস্তারিত জানা যাবে
www.champs21.com - থেকে ।
তাহলে আর দেরি না করে এখনি অংশগ্রহণ করে নাও প্রতিযোগিতায় আর দেখিয়ে দাও তোমার প্রতিভা। EasToWest24 সবসময় তোমাদের পাশেই আছে।
তাহলে আর দেরি না করে এখনি অংশগ্রহণ করে নাও প্রতিযোগিতায় আর দেখিয়ে দাও তোমার প্রতিভা। EasToWest24 সবসময় তোমাদের পাশেই আছে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Tuesday, 16 June 2015
ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে ২৭ জুন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরু
দিন দিন সব কিছুতেই পরিবর্তন আসছে।শিক্ষাখাত ও এই নিয়মের ঊর্ধ্বে নয়।এরই ধারাবাহিকতায় ডিজিটালাইজ পরীক্ষার যুগে পা রাখতে যাচ্ছে
বাংলাদেশ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে
এই ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হচ্ছে।
আগামী ২৭ জুন প্রাথমিকভাবে দেশের পাঁচটি
জেলায় এই প্রদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জেলায় এই পরীক্ষা পদ্ধতি
চালু করা হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস এড়িয়ে নির্বিঘ্নে এই
পরীক্ষা সম্পন্ন করা গেলে অন্যান্য নিয়োগ
পরীক্ষা ও পাবলিক পরীক্ষায় এই পদ্ধতি অনুসরণ করা
হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক
শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ডিসেম্বর মাসে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সার্কুলার জারি
করেছিল। এর আগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
পরীক্ষায় (২০১৩ সালে শুরু হয়ে ২০১৪ সালে সম্পন্ন)
ব্যাপক হারে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কারণে এবার
পরীক্ষায় ব্যাপক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া
হয়েছে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায়
ডিজিটালাইজ প্রদ্ধতিতে নেওয়া হচ্ছে এই
পরীক্ষা। এত দিন সরকারি মুদ্রণালয় বিজি প্রেসে
প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার কয়েক দিন আগেই তা
বিতরণ করা হতো। ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরীক্ষার
কয়েক ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার ঠিক আগ
মুহূর্তে তা কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত
সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী জানান, আগের
নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন মডারেশনের দায়িত্ব
ছিল ময়মনসিংহে অবস্থিত জাতীয় প্রাথমিক
শিক্ষা একাডেমির (নেপ) ওপর। আর ছাপানোর
দায়িত্বে ছিল বিজি প্রেস। এবারের
ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতিতে উল্লিখিত দুই
প্রতিষ্ঠানের কোনোই সম্পৃক্ততা থাকছে না। এবার
প্রশ্ন প্রণয়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে
আলাদা দল গঠন করা হয়েছে। এই দল পরীক্ষার দিন
(২৭ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৮টার মধ্যে মন্ত্রণালয়ে
বসে প্রশ্ন তৈরি করে দেবে। সেই প্রশ্ন অনলাইনের
মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে জেলা প্রশাসকদের
কাছে। জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা
নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে একসঙ্গে প্রশ্ন
ডাউনলোড করবেন। দ্রুতগতির একাধিক ফটোকপি
মেশিনে প্রশ্নপত্র কপি করে প্যাকেটে পুরে নিয়ে
যাওয়া হবে পরীক্ষাকেন্দ্রে। দুপুর ১২টার মধ্যে এই
প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। জেলা পর্যায়ে প্রশ্ন
ছাপানোর চার ঘণ্টার পুরো প্রক্রিয়া সিসি
টিভিতে ধারণ করা হবে। এই প্রক্রিয়া তদারকির
জন্য প্রতিটি জেলায় পাঠানো হবে মন্ত্রণালয় ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক
কর্মকর্তাকে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অতিরিক্ত সচিব জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন,
'যেহেতু একটি নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণের
প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে তাই প্রাথমিকভাবে যেসব
জেলায় প্রার্থী সংখ্যা কম সেই জেলাগুলোকে
বেছে নেওয়া হয়েছে। ডিজিটালি প্রশ্ন ছাপিয়ে
সফলভাবে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া গেলে
একই পদ্ধতিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের
বিষয়টিও ভাবা হবে।'
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৭ জুন
নড়াইল, মেহেরপুর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও ফেনী
জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই জেলাগুলোতে
প্রার্থীর সংখ্যা সাত হাজারের বেশি নয়। মোট
প্রার্থী ৩০ হাজার ৯৫২ জন। ওই দিনের পরীক্ষার
ত্রুটি-বিচ্যুতি মূল্যায়ন করে জুলাই মাসে কয়েক
ধাপে অন্যান্য জেলায় পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রতিটি জেলায় পরীক্ষা হবে নতুন প্রশ্নে।
বাংলাদেশ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে
এই ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হচ্ছে।
আগামী ২৭ জুন প্রাথমিকভাবে দেশের পাঁচটি
জেলায় এই প্রদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জেলায় এই পরীক্ষা পদ্ধতি
চালু করা হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস এড়িয়ে নির্বিঘ্নে এই
পরীক্ষা সম্পন্ন করা গেলে অন্যান্য নিয়োগ
পরীক্ষা ও পাবলিক পরীক্ষায় এই পদ্ধতি অনুসরণ করা
হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক
শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ডিসেম্বর মাসে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সার্কুলার জারি
করেছিল। এর আগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
পরীক্ষায় (২০১৩ সালে শুরু হয়ে ২০১৪ সালে সম্পন্ন)
ব্যাপক হারে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কারণে এবার
পরীক্ষায় ব্যাপক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া
হয়েছে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায়
ডিজিটালাইজ প্রদ্ধতিতে নেওয়া হচ্ছে এই
পরীক্ষা। এত দিন সরকারি মুদ্রণালয় বিজি প্রেসে
প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার কয়েক দিন আগেই তা
বিতরণ করা হতো। ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরীক্ষার
কয়েক ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার ঠিক আগ
মুহূর্তে তা কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত
সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী জানান, আগের
নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন মডারেশনের দায়িত্ব
ছিল ময়মনসিংহে অবস্থিত জাতীয় প্রাথমিক
শিক্ষা একাডেমির (নেপ) ওপর। আর ছাপানোর
দায়িত্বে ছিল বিজি প্রেস। এবারের
ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতিতে উল্লিখিত দুই
প্রতিষ্ঠানের কোনোই সম্পৃক্ততা থাকছে না। এবার
প্রশ্ন প্রণয়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে
আলাদা দল গঠন করা হয়েছে। এই দল পরীক্ষার দিন
(২৭ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৮টার মধ্যে মন্ত্রণালয়ে
বসে প্রশ্ন তৈরি করে দেবে। সেই প্রশ্ন অনলাইনের
মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে জেলা প্রশাসকদের
কাছে। জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা
নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে একসঙ্গে প্রশ্ন
ডাউনলোড করবেন। দ্রুতগতির একাধিক ফটোকপি
মেশিনে প্রশ্নপত্র কপি করে প্যাকেটে পুরে নিয়ে
যাওয়া হবে পরীক্ষাকেন্দ্রে। দুপুর ১২টার মধ্যে এই
প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। জেলা পর্যায়ে প্রশ্ন
ছাপানোর চার ঘণ্টার পুরো প্রক্রিয়া সিসি
টিভিতে ধারণ করা হবে। এই প্রক্রিয়া তদারকির
জন্য প্রতিটি জেলায় পাঠানো হবে মন্ত্রণালয় ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক
কর্মকর্তাকে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অতিরিক্ত সচিব জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন,
'যেহেতু একটি নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণের
প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে তাই প্রাথমিকভাবে যেসব
জেলায় প্রার্থী সংখ্যা কম সেই জেলাগুলোকে
বেছে নেওয়া হয়েছে। ডিজিটালি প্রশ্ন ছাপিয়ে
সফলভাবে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া গেলে
একই পদ্ধতিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের
বিষয়টিও ভাবা হবে।'
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৭ জুন
নড়াইল, মেহেরপুর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও ফেনী
জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই জেলাগুলোতে
প্রার্থীর সংখ্যা সাত হাজারের বেশি নয়। মোট
প্রার্থী ৩০ হাজার ৯৫২ জন। ওই দিনের পরীক্ষার
ত্রুটি-বিচ্যুতি মূল্যায়ন করে জুলাই মাসে কয়েক
ধাপে অন্যান্য জেলায় পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রতিটি জেলায় পরীক্ষা হবে নতুন প্রশ্নে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্বের (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্ব (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে।
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>ATMF <space>Roll No. লিখে 16222 নম্বরে মেসেজ পাঠান।
এছাড়াও রাত ৯টায় থেকে ওয়েব সাইট এ
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।
যেকোনো রকমের শিক্ষামূলক পোস্ট ও খবরাখবর নিয়ে EasToWest24 সবসময় আছে আপনাদের পাশে।আমাদের সাথেই থাকুন।
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে।
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
পরীক্ষা?টেনশন? দেখে নিন রেজাল্ট ভালো করার ৯টি দারুণ কার্যকর টিপস?
শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 15 June 2015
ডুয়েট এ ভর্তি স্বপ্ন পূরণ নাকি উচ্চশিক্ষা
গতকাল ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাস এর সামনে এমনি উপচে পড়া ভিড় ছিল।
পরীক্ষার পরে কারো মুখে ছিলো একটু হাসির
ছোয়া আর কারো চোখে ছিল কষ্টের ফোটা।
ডুয়েট এক প্রকার সোনার হরিণ, প্রায় প্রতিটা ছাত্রছাত্রীদের আকুল ইচ্ছা, যে ডুয়েট এ পড়বে, একজন বি.এস.সি
ইনঞ্জিনিয়ার হবে, কিন্তু আসন সংখ্যা খুবই সল্প,
তারপরও অনেক ছাত্র/ছাত্রী তীব্র চেষ্টা চালিয়ে
যায়, Do or die ডুয়েট এ চান্স পেতেই হবে, এবং এই
সব ছাত্রছাত্রীরাই চান্স পেয়ে থাকে, যারা হাল
ছাড়েনা।
ভর্তীযুদ্ধ শেষ, এখন শুধু মাত্র ফলাফল এর প্রত্যাশয়
শিক্ষার্থীরা। ধারনা করা হচ্ছে এইবারের ডুয়েটের
ভর্তি পরীহ্মার,
ফলাফল ১৮ তারিখের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে
পারে।
পরীক্ষার পরে কারো মুখে ছিলো একটু হাসির
ছোয়া আর কারো চোখে ছিল কষ্টের ফোটা।
ডুয়েট এক প্রকার সোনার হরিণ, প্রায় প্রতিটা ছাত্রছাত্রীদের আকুল ইচ্ছা, যে ডুয়েট এ পড়বে, একজন বি.এস.সি
ইনঞ্জিনিয়ার হবে, কিন্তু আসন সংখ্যা খুবই সল্প,
তারপরও অনেক ছাত্র/ছাত্রী তীব্র চেষ্টা চালিয়ে
যায়, Do or die ডুয়েট এ চান্স পেতেই হবে, এবং এই
সব ছাত্রছাত্রীরাই চান্স পেয়ে থাকে, যারা হাল
ছাড়েনা।
ভর্তীযুদ্ধ শেষ, এখন শুধু মাত্র ফলাফল এর প্রত্যাশয়
শিক্ষার্থীরা। ধারনা করা হচ্ছে এইবারের ডুয়েটের
ভর্তি পরীহ্মার,
ফলাফল ১৮ তারিখের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে
পারে।
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Subscribe to:
Posts (Atom)