Sunday 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

ডাউনলোড দিন ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র

যারা শিক্ষক নিবন্ধন পরিক্ষার জন্য আবেদন করেছেন, কিন্তু প্রবেশপত্র এখনো উঠান নি তারা দেখে নেন প্রবেশপত্র তোলার প্রক্রিয়া ও এক্সাম ডেট। ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
আপনার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে:
http://ntrca.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
★স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন সকাল ১০.০০ থেকে ১১.০০ টা
★কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন বিকেল ৩.০০
থেকে ৪.০০ টা।
আশা করি খুব ভালোই পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আর যেকোনো কিছুর আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকেন।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর (১ম শিফট) এ আবেদন শুরু ৯ ই জুন হতে

আর মাত্র দুদিন, তারপর শুরু হয়ে যাবে আবেদন প্রক্রিয়া।তাই দেখে নাও ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলীর A-z :

১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা ও
ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০.০০ (দুইশত) টাকা
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এ লগ ইন করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে
DTE লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের
প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি
(SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE <Space>XXX<Spac
e>YYYYYY<Space>ZZZZ<Space>RRRRRR এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর
ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE),YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে।সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE <Space> YES <Space> PIN <Space> Your mobile number PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।

আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এর Home page হতে Online Admission (First Shift) button এ click করে application form open করতে হবে । Screen এ প্রদর্শীত application form এর চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) করতে হবে ।Application form পূরণ শেষে Submit button এ ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে হবে। ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩.একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল, ঢাকা-
ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য লিখিত পরীক্ষা (MCQ
পদ্ধতিতে) নেয়া হবে।

লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহ ও নম্বর বন্টনঃ
★বাংলা-৭,
★ইংরেজী-৭,
★গণিত-১৫,
★বিজ্ঞান-১৫,
★সাধারন জ্ঞান-৬, মোট-৫০ নম্বর ।

৭. লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সাথে এস এস সি/
সমমানের পরীক্ষার মূল রেজিষ্ট্রেশন (ফটোকপি
গ্রহণযোগ্য হবে না) কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। এস এস সির মূল রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ছাড়া কোন প্রার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
৮. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি ০১/০৭/২০১৪ তারিখে অধিদপ্তরের website এ পাওয়া যাবে ।
৯. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন প্রদর্শিত হবে New Application, Update submitted form এবং View submitted form
১০. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ click করবে।
১১. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে।
[ যদি আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি
এবং সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১২. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (*) অবশ্যই পূরন করতে হবে ।
১৩. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১৪. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন Department চয়েস করতে পারবেন।
১৭. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department select করবেন এবং Save
Choice Button এ অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৮. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৯. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা পরবর্তীতে Written Test,Admit card, Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
২০. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
২১. ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য/ প্রবেশ পত্র,
"ভর্তি পরীক্ষার আসন তথ্য" Menu থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন Track Number ব্যবহার করে।
২২. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে হবে।

'ডাবল ট্রেবল' বার্সেলোনা

গোল পাননি লিওনেল মেসি; তাতেও থামেনি বার্সেলোনা।শনিবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে জুভেন্টাসের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় পেল বার্সেলোনা৷ এদিন বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে বার্সেলোনা৷ একের পর এক আক্রমণে জুভেন্টাসকে নাজেহাল করে তোলে৷ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন রাকিতিচ। প্রায় মাঝমাঠ থেকে লম্বা ক্রস করেন মেসি।সেখান থেকে এক টোকায় নেইমারকে বল দেন জর্দি আলবা। নেইমার খুঁজে পান ছুটে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
★দেখে নেই বার্সার কিছু ওলটপপালট করে দেওয়া রেকর্ড :
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করে​ছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ী​র ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।

বিসিএস'এর (BCS) চূড়ান্ত প্রস্তুতি

আপনার স্বপ্ন পূরণের বাকি হয়ত আর কিছু দিন।গড়ে তুলেন নিজেকে যথার্থ প্রার্থী হিসেবে।দেশের প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হতে আগ্রহীদের জন্য আবারও সুখবর নিয়ে এসেছে ৩৬তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বা বিসিএস (BCS) পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি।তবে পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রস্তুতি শুরু করতে হবে এখনই। গত ৩১ মে ২ হাজার ১৮০টি শূন্য পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন বা  পিএসসি (PSC)। আবেদন করা যাবে ১৪ জুন সকাল ১০টা থেকে আগামী ২৩ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। তবে ঝুঁকি এড়াতে শেষ সময়ে আবেদন না করাই ভালো।কেননা ঐ সময়ে সার্ভার খুব বিজি থাকায় যার ফলে পড়তে পারেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও অনলাইনে আবেদন করতে হবে ।আবেদনের জন্য এই লিংকে যান  www.bpsc.gov.bd
আবেদনের জন্য মোবাইল অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে ৭০০ টাকা জমা দিতে হবে। তবে প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীদের জন্য ফি ১০০ টাকা।

★কোন ক্যাডারে কত পদ :
৩৬তম বিসিএসে মোট ২ হাজার ১৮০টি পদেরমধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫৪২টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০টি, পুলিশে ১২০টি, কর ক্যাডারে ৪৩টি, তথ্যে ৩৭টি ও পররাষ্ট্রে ২২টি পদ রয়েছে। এ ছাড়া সমবায় ক্যাডারে ২২টি, আনসারে ১৯টি, নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে ১৫টি, খাদ্যে সাতটি, ইকোনমিক ক্যাডারে চারটি, ডাকে দুটি এবং পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারে একটি পদ রয়েছে।

কারিগরি ক্যাডারের পদের সংখ্যা ৭৪০টি। এর মধ্যে কৃষি ক্যাডারে ৩৯৭টি, স্বাস্থ্যে ১৮৭টি।এছাড়া বিসিএস সাধারণ শিক্ষায় ৮৭১টি, সরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের জন্য ২৩টি ও কারিগরি কলেজগুলোর জন্য চারটি পদ রয়েছে।

★★প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর-বিন্যাস:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো এবারের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মোট নম্বরও ২০০। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, বাংলাদেশ বিষয়ে ৩০, আন্তর্জাতিক বিষয়ে ২০, ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ১০, সাধারণ বিজ্ঞানে ১৫, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৫, গাণিতিক যুক্তিতে ১৫, মানসিক দক্ষতায় ১৫ এবং নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনে ১০ নম্বর
থাকবে।

★★★প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এখনই:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ হাজার ৮০৩টি শূন্য পদের বিপরীতে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মাত্র ২০ হাজার ৩৯১ জন। প্রতিদ্বন্দ্বিতার ধরনের আঁচ এখান থেকেই করে নিতে পারেন। তাই আগেভাগে প্রস্তুতি শুরুর কোনো বিকল্প নেই। নিক্সট অন্য কোন টপিকস নিয়ে হাজির হব সাথেই থাকেন। বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে আমাদের আগের পোস্ট ও দেখতে পারেন। সবার জন্য শুভ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

Sunday 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

ডাউনলোড দিন ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র

যারা শিক্ষক নিবন্ধন পরিক্ষার জন্য আবেদন করেছেন, কিন্তু প্রবেশপত্র এখনো উঠান নি তারা দেখে নেন প্রবেশপত্র তোলার প্রক্রিয়া ও এক্সাম ডেট। ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
আপনার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে:
http://ntrca.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
★স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন সকাল ১০.০০ থেকে ১১.০০ টা
★কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন বিকেল ৩.০০
থেকে ৪.০০ টা।
আশা করি খুব ভালোই পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আর যেকোনো কিছুর আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকেন।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর (১ম শিফট) এ আবেদন শুরু ৯ ই জুন হতে

আর মাত্র দুদিন, তারপর শুরু হয়ে যাবে আবেদন প্রক্রিয়া।তাই দেখে নাও ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলীর A-z :

১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা ও
ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০.০০ (দুইশত) টাকা
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এ লগ ইন করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে
DTE লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের
প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি
(SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE <Space>XXX<Spac
e>YYYYYY<Space>ZZZZ<Space>RRRRRR এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর
ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE),YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে।সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE <Space> YES <Space> PIN <Space> Your mobile number PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।

আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এর Home page হতে Online Admission (First Shift) button এ click করে application form open করতে হবে । Screen এ প্রদর্শীত application form এর চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) করতে হবে ।Application form পূরণ শেষে Submit button এ ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে হবে। ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩.একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল, ঢাকা-
ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য লিখিত পরীক্ষা (MCQ
পদ্ধতিতে) নেয়া হবে।

লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহ ও নম্বর বন্টনঃ
★বাংলা-৭,
★ইংরেজী-৭,
★গণিত-১৫,
★বিজ্ঞান-১৫,
★সাধারন জ্ঞান-৬, মোট-৫০ নম্বর ।

৭. লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সাথে এস এস সি/
সমমানের পরীক্ষার মূল রেজিষ্ট্রেশন (ফটোকপি
গ্রহণযোগ্য হবে না) কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। এস এস সির মূল রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ছাড়া কোন প্রার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
৮. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি ০১/০৭/২০১৪ তারিখে অধিদপ্তরের website এ পাওয়া যাবে ।
৯. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন প্রদর্শিত হবে New Application, Update submitted form এবং View submitted form
১০. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ click করবে।
১১. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে।
[ যদি আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি
এবং সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১২. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (*) অবশ্যই পূরন করতে হবে ।
১৩. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১৪. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন Department চয়েস করতে পারবেন।
১৭. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department select করবেন এবং Save
Choice Button এ অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৮. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৯. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা পরবর্তীতে Written Test,Admit card, Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
২০. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
২১. ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য/ প্রবেশ পত্র,
"ভর্তি পরীক্ষার আসন তথ্য" Menu থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন Track Number ব্যবহার করে।
২২. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে হবে।

'ডাবল ট্রেবল' বার্সেলোনা

গোল পাননি লিওনেল মেসি; তাতেও থামেনি বার্সেলোনা।শনিবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে জুভেন্টাসের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় পেল বার্সেলোনা৷ এদিন বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে বার্সেলোনা৷ একের পর এক আক্রমণে জুভেন্টাসকে নাজেহাল করে তোলে৷ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন রাকিতিচ। প্রায় মাঝমাঠ থেকে লম্বা ক্রস করেন মেসি।সেখান থেকে এক টোকায় নেইমারকে বল দেন জর্দি আলবা। নেইমার খুঁজে পান ছুটে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
★দেখে নেই বার্সার কিছু ওলটপপালট করে দেওয়া রেকর্ড :
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করে​ছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ী​র ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।

বিসিএস'এর (BCS) চূড়ান্ত প্রস্তুতি

আপনার স্বপ্ন পূরণের বাকি হয়ত আর কিছু দিন।গড়ে তুলেন নিজেকে যথার্থ প্রার্থী হিসেবে।দেশের প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হতে আগ্রহীদের জন্য আবারও সুখবর নিয়ে এসেছে ৩৬তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বা বিসিএস (BCS) পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি।তবে পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রস্তুতি শুরু করতে হবে এখনই। গত ৩১ মে ২ হাজার ১৮০টি শূন্য পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন বা  পিএসসি (PSC)। আবেদন করা যাবে ১৪ জুন সকাল ১০টা থেকে আগামী ২৩ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। তবে ঝুঁকি এড়াতে শেষ সময়ে আবেদন না করাই ভালো।কেননা ঐ সময়ে সার্ভার খুব বিজি থাকায় যার ফলে পড়তে পারেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও অনলাইনে আবেদন করতে হবে ।আবেদনের জন্য এই লিংকে যান  www.bpsc.gov.bd
আবেদনের জন্য মোবাইল অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে ৭০০ টাকা জমা দিতে হবে। তবে প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীদের জন্য ফি ১০০ টাকা।

★কোন ক্যাডারে কত পদ :
৩৬তম বিসিএসে মোট ২ হাজার ১৮০টি পদেরমধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫৪২টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০টি, পুলিশে ১২০টি, কর ক্যাডারে ৪৩টি, তথ্যে ৩৭টি ও পররাষ্ট্রে ২২টি পদ রয়েছে। এ ছাড়া সমবায় ক্যাডারে ২২টি, আনসারে ১৯টি, নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে ১৫টি, খাদ্যে সাতটি, ইকোনমিক ক্যাডারে চারটি, ডাকে দুটি এবং পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারে একটি পদ রয়েছে।

কারিগরি ক্যাডারের পদের সংখ্যা ৭৪০টি। এর মধ্যে কৃষি ক্যাডারে ৩৯৭টি, স্বাস্থ্যে ১৮৭টি।এছাড়া বিসিএস সাধারণ শিক্ষায় ৮৭১টি, সরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের জন্য ২৩টি ও কারিগরি কলেজগুলোর জন্য চারটি পদ রয়েছে।

★★প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর-বিন্যাস:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো এবারের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মোট নম্বরও ২০০। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, বাংলাদেশ বিষয়ে ৩০, আন্তর্জাতিক বিষয়ে ২০, ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ১০, সাধারণ বিজ্ঞানে ১৫, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৫, গাণিতিক যুক্তিতে ১৫, মানসিক দক্ষতায় ১৫ এবং নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনে ১০ নম্বর
থাকবে।

★★★প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এখনই:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ হাজার ৮০৩টি শূন্য পদের বিপরীতে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মাত্র ২০ হাজার ৩৯১ জন। প্রতিদ্বন্দ্বিতার ধরনের আঁচ এখান থেকেই করে নিতে পারেন। তাই আগেভাগে প্রস্তুতি শুরুর কোনো বিকল্প নেই। নিক্সট অন্য কোন টপিকস নিয়ে হাজির হব সাথেই থাকেন। বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে আমাদের আগের পোস্ট ও দেখতে পারেন। সবার জন্য শুভ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।