ভিপিএন বা প্রক্সি ব্যবহারের কুফলঃ
১। ভিপিএন(VPN) ব্যবহারের ফলে তাদের সার্ভারে আপনার ব্রাউজিং ডাটা জমা হয়ে যাচ্ছে। যেমন- আপনার ইমেল, পাসওয়ার্ড, ব্রাউজিং হিস্ট্রি ইত্যাদি।
২। ভিপিএন ব্যবহারের কারণে হ্যাকারদের পক্ষে আপনার পিসি বা মোবাইলে ঢোকা সহজ হয়ে যায়।
৩। ডিভাইস ক্র্যাশ করে হার্ড ড্রাইভ মেমোরি হারানোর ঘটনাও আছে।
---------
সাবধানতাঃ
১। ফেসবুকে কোড জেনারেটর বা লগিন এপ্রোভাল চালু রাখুন।
২। অপরিচিত কোনো লিংকে ক্লিক করবেন না।
৩। বিশ্বস্ত এবং বহুল প্রচলিত কোনো প্রক্সি বা ভিপিএন ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে কোনো পেইড ভিপিএন বা এর ট্রায়াল ভার্শন ব্যবহার করুন।
৪। অতি প্রয়োজনীয় ডাটাগুলোর ব্যাকআপ রাখুন।
---------
শর্টকাটঃ
১। ভিপিএন না বুঝলে বা চালাতে না চাইলে পিসি থেকে Epic বা Tor ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
২। মোবাইল থেকে UC mini ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
[[নিজের অনলাইন নিরাপত্তায় একটু সচেতন হোন]]
১। ভিপিএন(VPN) ব্যবহারের ফলে তাদের সার্ভারে আপনার ব্রাউজিং ডাটা জমা হয়ে যাচ্ছে। যেমন- আপনার ইমেল, পাসওয়ার্ড, ব্রাউজিং হিস্ট্রি ইত্যাদি।
২। ভিপিএন ব্যবহারের কারণে হ্যাকারদের পক্ষে আপনার পিসি বা মোবাইলে ঢোকা সহজ হয়ে যায়।
৩। ডিভাইস ক্র্যাশ করে হার্ড ড্রাইভ মেমোরি হারানোর ঘটনাও আছে।
---------
সাবধানতাঃ
১। ফেসবুকে কোড জেনারেটর বা লগিন এপ্রোভাল চালু রাখুন।
২। অপরিচিত কোনো লিংকে ক্লিক করবেন না।
৩। বিশ্বস্ত এবং বহুল প্রচলিত কোনো প্রক্সি বা ভিপিএন ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে কোনো পেইড ভিপিএন বা এর ট্রায়াল ভার্শন ব্যবহার করুন।
৪। অতি প্রয়োজনীয় ডাটাগুলোর ব্যাকআপ রাখুন।
---------
শর্টকাটঃ
১। ভিপিএন না বুঝলে বা চালাতে না চাইলে পিসি থেকে Epic বা Tor ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
২। মোবাইল থেকে UC mini ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
[[নিজের অনলাইন নিরাপত্তায় একটু সচেতন হোন]]