Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts
Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts

Saturday, 28 November 2015

রবি,গ্রামীণফোন & এয়ারটেল ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার সিস্টেম (Robi, grameenphone & airtel Balance transfer system)

রবিতে কীভাবে ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার করবেন?
যেকোনো পরিমানের টাকা টাইপ করে সেন্ড করুন 1212018xxxxxxxx
যেমন : 100 তারপর সেন্ড করুন 121201819400400 নাম্বারে
[Note: 2.30tk will be charged from sender and receiver]


গ্রামীণফোন  এ কীভাবে ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার করবেন?
১মে আপনাকে রেজিস্টার করে নিতে হবে।
''রেজিস্টার করতে টাইপ করুন REGI আর পাটিয়ে দিন 1000 নাম্বারে''
এখন আপনি একটা পিন নাম্বার পাবেন, এটা হারাবেন না।

ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার করতে ;  BTR<স্পেস>রিসিভার নাম্বার<স্পেস>টাকার পরিমাণ<স্পেস>পিন আর পাটিয়ে দিন 1000 নাম্বারে

যেমন : BTR 017XXXXXXXX 100 34692

ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার জিপি,রবি এবং এয়ারটেলে ।

Saturday, 21 November 2015

ভিপিএন বা প্রক্সি ব্যবহারে সতর্ক থাকুন (Be careful using VPN & Proxy)

ভিপিএন বা প্রক্সি ব্যবহারের কুফলঃ
১। ভিপিএন(VPN) ব্যবহারের ফলে তাদের সার্ভারে আপনার ব্রাউজিং ডাটা জমা হয়ে যাচ্ছে। যেমন- আপনার ইমেল, পাসওয়ার্ড, ব্রাউজিং হিস্ট্রি ইত্যাদি।
২। ভিপিএন ব্যবহারের কারণে হ্যাকারদের পক্ষে আপনার পিসি বা মোবাইলে ঢোকা সহজ হয়ে যায়।
৩। ডিভাইস ক্র্যাশ করে হার্ড ড্রাইভ মেমোরি হারানোর ঘটনাও আছে।
---------
সাবধানতাঃ
১। ফেসবুকে কোড জেনারেটর বা লগিন এপ্রোভাল চালু রাখুন।
২। অপরিচিত কোনো লিংকে ক্লিক করবেন না।
৩। বিশ্বস্ত এবং বহুল প্রচলিত কোনো প্রক্সি বা ভিপিএন ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে কোনো পেইড ভিপিএন বা এর ট্রায়াল ভার্শন ব্যবহার করুন।
৪। অতি প্রয়োজনীয় ডাটাগুলোর ব্যাকআপ রাখুন।
---------
শর্টকাটঃ
১। ভিপিএন না বুঝলে বা চালাতে না চাইলে পিসি থেকে Epic বা Tor ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
২। মোবাইল থেকে UC mini ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
[[নিজের অনলাইন নিরাপত্তায় একটু সচেতন হোন]]

Sunday, 15 November 2015

আপনার সংযোগ(সিম) টির তথ্য হালনাগাদ করুন এখনই

আজই শেষ দিন।ঘোষণা মোতাবেক মোবাইল তথ্য পাঠানোর শেষ সময় ১৫ নভেম্বর। তাই আর দেরি না করে পরিচিত ও অপরিচিত সকল বন্ধু-বান্ধব,ভাই-বোন,চাচা -ভাতিজা,মামা-মামী সকল শুভাকাংখী দের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে আপনাদের ব্যবহৃত সংযোগ(সিম) টির তথ্য হালনাগাদ করতে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরন
করুনঃ-
এন.আইডি সিরিয়াল নাম্বার,আপনার জন্ম তারিখ (জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী), আপনার নাম এবং পাঠিয়ে দিন 1600 এই নাম্বারে।
উধাহরণ স্বরুপঃ-
NID,21-03-1971,East To West 24
and send to 1600(Toll Free)

বিস্তারিত তথ্যের জন্য কল করুন হেল্পলাইনেঃ-
এয়ারটেলঃ-786
বাংলালিংকঃ-111
রবিঃ-123
গ্রামীনফোনঃ-121
শুধু মাত্র জাতীয় পরিচয় পত্র দ্বারাই তথ্য হালনাগাদ হবে।

Wednesday, 28 October 2015

গ্রামীণফোনে সর্বোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি (Get Maximum 1GB Gp internet free)

গ্রামীণফোন সকল নন ডাটা ব্যবহারকারীদের জন্যে নিয়ে এলো দারুণ একটি অফার। এখন নন ডাটা ব্যবহারকারীরা নিজেরা এবং বন্ধুদরে ইন্টারনেট জগতে নিয়ে এসে পেতে পারো র্সবোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি। অফারটি অ্যাকটিভেট করতে “G1” লিখে পাঠিয়ে দাও ৯৯৯৯ নম্বরে আর প্রথমইে পাও ২৫০এমবি। এরপর তোমার বন্ধুদের ইন্টারনেট এর দুনয়িায় নিয়ে আসতে, তাদরে নম্বর থকেে G1 <স্পেস> তোমার নম্বর লিখে ৯৯৯৯ নম্বরে পাঠালে, তাদের সাথে সাথে তুমিও পাবে ২৫০ এমবি ইন্টারনেট ফ্রী!
G1 লিখে 9999-এ পাঠানোর সাথে সাথে তুমি পেয়ে যাবে ২৫০ এমবি ফ্রি ডাটা। এরপর তোমার বন্ধুরা G1 <স্পেস> তোমার নম্বর 9999-এ পাঠিয়ে আবারো উপভোগ করতে পারবে ২৫০ এমবি র্পযন্ত ফ্রি ডাটা। এভাবে তোমার অসংখ্যক বন্ধু ২৫০এমবি ফ্রি ডাটা পেতে পারে। আর তুমি তোমার প্রথম ৩জন বন্ধুর জন্য পাবে ২৫০ এমবি করে ৩বার, আর নিজে একবার অর্থাৎ মোট ১ জিবি ডাটা ফ্রী!! আর দেরি কিসের?

গ্রাহকগণ যারা গত ৯০ দিনে ১৫০ কেবি-এর কম ডাটা ব্যবহার করেছেন তারা নন ইন্টারনেট ইউজার হিসেবে বিবেচিত হবে।

গ্রাহকগণ সাথে সাথে বোনাস ডাটা পেয়ে যাবেন । একজন যোগ্য গ্রাহক এই অফারটি থেকে র্সবোচ্চ ১ জিবি ইন্টারনটে পেতে পারেন (প্রথমে ২৫০ এমবি এবং ৩জন বন্ধুর মাধ্যমে পরর্বতীতে ৭৫০ এমবি)
ক্যাম্পইেন চলাকালীন সময়ে বিনামূল্যে ২৫০ এমবি ডাটা পেতে একজন নন ডাটা ব্যবহারকারী তার নম্বর তার অসংখক নন ডাটা ব্যবহারকারী বন্ধুদের পাঠাতে পারবেন ইন্টারনেট ব্যালন্সে জানতে ডায়াল *৫৬৭#
বিঃদ্রঃ অফারটি পোস্টপইেড গ্রাহকদরে জন্য প্রযোজ্য নয়।

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা (1GB internet is only for 150 Tk)

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা
আপনারা daily socialization এর জন্য গ্রামীণফোনে এখন পাচ্ছেন পুরো ১GB ইন্টারনেট মাত্র ১৫০ টাকায় (মেয়াদ ১৪ দিন)।
অফারটি পেতে ডায়াল *৫০০০*১০৯# ।অফারটি শুধুমাত্র গ্রামীণফোন-এর প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য প্রযোজ্য। ১ জিবি ইন্টারনেটের মেয়াদ ১৪ দিন। ১ জিবি ইন্টারনেটের মূল্য ১৫০ টাকা । ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং সম্পূরক শুল্কসহ উল্লিখিত মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। *৫৬৭# ডায়াল করে গ্রাহকগণ অবশিষ্ট ভলিউম চেক করতে পারবেন পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত অফারটি চলবে আর deactivate করতে SMS করুন “STOP” লিখে 5000 নম্বর এ।

Tuesday, 8 September 2015

একনজরে দেখে নিন নতুন কি কি থাকছে এন্ড্রয়েড মার্শম্যালোতে

মিষ্টির দিকে গুগলের ঝোঁক একটু বেশিই দেখা যায়। আর সেই ধারাবাহিকতায় অ্যান্ড্রয়েডের পরবর্তী সংস্করণটির নামও গুগল একটি মিষ্টিজাতীয় খাবারের নামে দিয়েছে
। সিএনএনের খবরে জানা গেল, অ্যান্ড্রয়েডের পরবর্তী সংস্করণটির নাম দেওয়া হচ্ছে ‘মার্শম্যালো’।

গুগলের জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সংস্করণ ‘মার্শম্যালো’র ডেভেলপার সংস্করণ উন্মোচিত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছিল, অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ [ললিপপ] সংস্করণের পর ৫.২ সংস্করণ অবমুক্ত হতে পারে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড প্রিয়দের রীতিমতো অবাক করে নতুন সংস্করণ ৬.০ অবমুক্ত করতে যাচ্ছে গুগল। নতুন এই সংস্করণে যুক্ত হয়েছে আগের জনপ্রিয় সব ফিচারের পাশাপাশি নতুন আকর্ষণীয় ফিচার। আর এই সংস্করণটির নতুন ১০ টি আকর্ষনীয় ফিচার নিয়েই লিখছি আমার আজকের টিউন।
এক নজরে দেখা যাক ‘মার্শম্যালোর’ নতুন ১০ টি আকর্ষনীয় ফিচার কি কি ?
1. গুগল নাউ অন ট্যাপ
2. ক্রোম কাস্টম ট্যাবস
3. দীর্ঘক্ষণ চার্জ সংরক্ষণে বিশেষ ব্যবস্থা
4. স্মার্ট ফিঙ্গার প্রিন্ট সমর্থন
5. ইউএসবি টাইপ ‘সি’ সমর্থিত দ্রুত চার্জিং ব্যবস্থা
6. অ্যাপ পার্মিশন সিস্টেম
7. অ্যান্ড্রয়েড পে
8. ডিরেক্ট শেয়ার
9. নতুন বুট অ্যানিমেশন
10. অ্যাপ ড্রয়ার সম্পাদনা
গুগল নাউ অন ট্যাপঃ নতুন সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হওয়া অন্যতম ফিচার ‘গুগল নাউ অন ট্যাপ’। যার ফলে গুগলের সেবাসমূহ এখন থেকে ব্যবহারকারী আরও সহজে পাবেন। ফিচারটির সাহায্যে ব্যবহারকারী এখন থেকে অনলাইন কিংবা স্মার্টফোনে দ্রুততম সময়ে অ্যাপের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য সার্চ করতে পারবেন। এজন্য স্মার্টফোন স্ক্রিনের যেকোন ফাঁকা স্থানে স্পর্শ করে ধরে রাখতে হবে। তাহলেই পাওয়া যাবে সংশ্লিষ্ট ফিচারটি। যেখানে লিখে কিংবা ভয়েস কমান্ড দিয়ে সার্চ করা যাবে।
ক্রোম কাস্টম ট্যাবস : অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে অনেক সময় কোনো লিঙ্কে ক্লিক করলে তা ফোন ব্রাউজারের ডিফল্ট অ্যাপে নিয়ে যায় কিংবা একটি উইজার্ডে ব্রাউজিং অ্যাপ উন্মোচিত হয়। যেখানে সিলেক্ট করতে হবে। এই ফিচারের পরিবর্তে অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো ওএসএ ব্যবহারকারী অ্যাপের জন্য পৃথক ক্রোম কাস্টম ট্যাব। যেখানে নতুন কোনো অ্যাপ ওপেনের ঝামেলা ছাড়াই পৃথক লিঙ্ক পাওয়া যাবে। যা ফোনের গতিকে অক্ষুণ্ন রাখতে বিশেষ কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলেই মনে করছেন গুগল অপারেটিং সিস্টেম বিভাগের নির্মাতারা।
দীর্ঘক্ষণ চার্জ সংরক্ষণে বিশেষ ব্যবস্থা : অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত স্মার্টফোনে চার্জ স্বল্পতা অনেক বড় সমস্যা। তাই স্মার্টফোনে এমন চার্জ সমস্যা সমাধানে অ্যান্ড্রয়েড ওএসে বিশেষ ব্যবস্থা যুক্ত করেছে নির্মাতা গুগল। যেখানে স্মার্টফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশন এবং একই সঙ্গে স্মার্টফোনে একাধিক অ্যাপ চালু রাখাসহ চার্জ বেশি ব্যয় করে এমন বিভিন্ন ত্রুটি নিয়ে কাজ করছে গুগল। এই ব্যবস্থা আগের সংস্করণের চেয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ব্যাটারির চার্জ ব্যবস্থা পরিমাপে সক্ষম হবে।
স্মার্ট ফিঙ্গার প্রিন্ট সমর্থন : ইতিমধ্যে অনেক স্মার্টফোন নির্মাতই নিজস্ব ডিভাইসে ‘ফিঙ্গার প্রিন্ট বা ফিঙ্গার লক’ ব্যবস্থা যুক্ত করেছে। তবে ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবস্থাকে আরও নিরাপদ এবং ব্যবহারবান্ধব করতে গুগল তাদের নতুন এই সংস্করণে যুক্ত করেছে স্মার্ট ফিঙ্গার প্রিন্ট ফিচার। এতে করে অ্যান্ড্রয়েড ওএস চালিত স্মার্টফোনে ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানারের সাহায্যে অর্থ লেনদেন করা যাবে। এছাড়া ফোনের লক ব্যবস্থাতেও নতুন সিকিউরিটি নিয়ে আসবে এই ফিচারটি।
ইউএসবি টাইপ ‘সি’ সমর্থিত দ্রুত চার্জিং ব্যবস্থা : স্মার্টফোনের চার্জ দীর্ঘক্ষণ সংরক্ষণের পাশাপাশি যাতে ফোনের ব্যাটারি কর্মক্ষম এবং ভালো থাকে। বিষয়টিতে নজর দিয়ে ফোনে ডাটা ট্রান্সফার রেট বৃদ্ধিতেও গুরুত্বারোপ করেছে গুগল। এজন্য অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালোতে দ্রুত স্মার্টফোন চার্জিংয়ে যুক্ত হয়েছে ‘ইউএসবি সি’ ব্যবস্থা। যার ফলে আগের মাইক্রোইউএসবি পোর্ট ব্যবস্থার চেয়ে তিন থেকে পাঁচ গুণ বেশি গতিতে চার্জ হবে স্মার্টফোন। যা সহজে স্মার্টফোন চার্জিংয়ে সহায়ক হবে। এর পাশাপাশি ডাটা কেবলের মাধ্যমে ফোনে তথ্য আদান-প্রদান হবে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে দ্রুত।
অ্যাপ পার্মিশন সিস্টেম : গুগলের অবমুক্ত যে কোনো সময়ের অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় মার্শম্যালো অধিক নিরাপদ হতে যাচ্ছে। এজন্য নতুনভাবে অ্যাপ পার্মিশন ব্যবস্থা নিয়ে আসছে সার্চ জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি। কোনো অ্যাপ ডিভাইসে ইনস্টল করতে গেলে অ্যাপটি ফোনের কী তথ্য গ্রহণ করবে, সে সম্পর্কে ব্যবহারকারীকে বিস্তারিত জানানো হবে। এই অ্যাপ পার্মিশন ব্যবস্থাকে পৃথক আটটি বিভাগে ভাগ করা হবে। যা অ্যাপ ব্যবস্থাকে ব্যবহারকারীর জন্য আরও নিরাপদ করবে।
অ্যান্ড্রয়েড পে : অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ললিপপের চেয়ে নতুন অনেক ফিচারে সাজবে অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো। আর এ অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হবে স্মার্টফোনে অর্থ লেনদেনে গুগলের নির্মিত অ্যাপ ব্যবস্থা ‘অ্যান্ড্রয়েড পে’। যা সর্বনিম্ন অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে ৪.৪ [কিটক্যাট] এ পরবর্তী সময়ে ব্যবহার করা যাবে। তবে অ্যাপটি প্রথমবারের মতো যুক্ত করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ৬.০ মার্শম্যালো সংস্করণে।
ডিরেক্ট শেয়ার : অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো অপারেটিং সিস্টেমে এক ক্লিকে খুব সহজেই সোস্যাল মাধ্যমে ফোনে সংরক্ষিত ফাইল যেমন, ছবি কিংবা মিউজিক ফাইল বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করা যাবে। এতে করে ব্যবহারকারীর পৃথক সামাজিক সাইটে লগইনের প্রয়োজন হবে না।
নতুন বুট অ্যানিমেশন : অ্যান্ড্রয়েডের নতুন অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে এবার পরিবর্তন এসেছে ফোন বন্ধ কিংবা ওপেন করার সময় প্রদর্শিত বুট অ্যানিমেশনে। যেখানে চারটি রঙিন বৃত্তাকার চিহ্নবিশেষ অ্যান্ড্রয়েড লোগোতে রূপ নেওয়ার আগ পর্যন্ত বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়।
অ্যাপ ড্রয়ার সম্পাদনা : নতুন অপারেটিং সিস্টেমকে ব্যবহারকারীর জন্য আরও সহজ এবং ব্যবহারবান্ধব করতে নির্মাতা গুগল যুক্ত করেছে অ্যাপ সম্পাদনার ফিচার ‘অ্যাপ ড্রয়ার কাস্টমাইজেবল টগেল’। যেখানে ব্যবহারকারী হাতের স্পর্শে প্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো পৃথক ক্যাটাগরিতে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। যাতে দরকারি মুহূর্তে বিভিন্ন অপশন না চেপে বরং সহজেই হাতের কাছে পাওয়া যাবে অ্যাপ।

পোস্টটি প্রথম প্রকাশিত হয় এখানে সতোজ্ঞান।

Thursday, 27 August 2015

USSD Code For All Bangladeshi Mobile Operator

☀ Name : Teletalk
☞Balance Check : *152#
☞Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222
☞Package Check : unknown
☞Minute Check : *152#
☞SMS Check : *152#
☞MMS Check : *152#
☞Data (MB) Check : *152#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : Type SET & Send to 738
☞Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
☞Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245

☀ Name : Grameenphone
☞Balance Check : *566#
☞Show SIM Number : *2#
☞Package Check : *111*7*2#
☞Minute Check : *566*24# , *566*20#
☞SMS Check : *566*2#
☞MMS Check : *566*14#
☞Data (MB) Check : *566*10# , *567#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : *111*6*2#
☞Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222

☀ Name : Airtel
☞Balance Check : *778#
☞Show SIM Number : *121*6*3#
☞Package Check : *121*8#
☞Minute Check : *778*5#or*778*8#
☞SMS Check : *778*2#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *778*39#or*778*4#
☞Call Me Back : *121*5#
☞Net Setting Request : *140*7#
☞ Miss Call Alert (On) : *121*3*4#
☞ Miss Call Alert (Off) : unknown

☀ Name : Robi
☞Balance Check : *222#
☞Show SIM Number : *140*2*4#
☞Package Check : *140*14#
☞Minute Check : *222*3#
☞SMS Check : *222*11#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : *140*7#
☞Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
☞Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272

☀ Name : Banglalink
☞Balance Check : *124#
☞Show SIM Number : *511#
☞Package Check : *125#
☞Minute Check : *124*2#
☞SMS Check : *124*3#
☞MMS Check : *124*2#
☞Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#
☞Call Me Back : *126*Number#
☞Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
☞Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622

Saturday, 11 July 2015

ইন্টারনেটে বিনামূল্যে যে ১৫টি সেবা পেতে পারেন অনায়াসে

ইন্টারনেট এর কারনে আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম কতটা সহজ হয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।ইন্টারনেট এমন এক মাধ্যম যেখানে এক ছাদের নিচে সব কিছুই মেলে। কিছু পরিষেবার জন্য যেমন পয়সা খরচ করতে হয়, তেমনই বেশ কিছু পরিষেবা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় যার জন্য কোনও খরচ করতে হয় না। তেমনই কয়েকটি পরিষেবা নিয়ে এই প্রতিবেদনটি রইল আপনার জন্য-
১. ড্রাম বাজাতে ভালোবাসেন?
তাহলে আপনি ভিজিট করতেই পারেন Patatap।
যেখানে আপনি বিভিন্নরকম জ্যাম সেশনের
ভিসুয়ালস পাবেন।
২. পড়াশোর জন্য
হাজারো অপশনের মধ্যে থেকে আপনি কোন বিষয়ে
পড়াশোনা করতে চান, বেছে নিন বিষয়টুকু। বাকি
কাজটা সেরে ফেলবে Coursera নিজেই। এদের
সমৃদ্ধ জ্ঞানভাণ্ডারকে কাজে লাগান সম্পূর্ণ
বিনামূল্যে।
৩. কমিকস পড়তে চান?
দমফাটা সমস্ত কমিকস মিলবে এক ক্লিকেই। ভিজিট
করুন Dr. Mc Ninja বা comic prospector।
৪. ছবি এডিট করতে হলে
সাইন আপ করার ঝামেলা নেই। আপনার প্রিয় বন্ধুর
ছবি এডিট করতে Pixlr-এর জুড়ি মেলা ভার।
৫. হাই কোয়ালিটি গেমস খেলতে হলে
মোবাইল বা কম্পিউটারে আনলিমিটেড ডেটা
প্ল্যান থাকলে হাই কোয়ালিটির গেমস খেলুন-
BigPoint এ
৬. ১ জিবির ইমেল পাঠাতে
কাউকে বড় কোনও ফাইল ইমেল করতে হলে ব্যবহার
করুন Pando
৭. রান্না করে কাউকে ইমপ্রেস করতে চান
রকমারি রেসিপির খোঁজ পাবেন এই ঠিকানায়-
VideoJug
৮. বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ডিটেক্ট করতে
গোয়েন্দা হওয়ার দরকার নেই। বডি ল্যাঙ্গুয়েজ
দেখে মিথ্যা ধরতে চাইলে Blifaloo সেরা অস্ত্র।
৯. টেকনিক্যাল সাপোর্ট চান
কম্পিউটার বিগড়েছে? বা ওয়েবসাইট সংক্রান্ত
কোনও তথ্য-প্রযুক্তিগত সাহায্য চান? সঙ্গে রয়েছে
Techguy।
১০. ওয়াই-ফাইয়ের হদিশ পেতে
শহরের বাইরে বেড়াতে গিয়েছেন? কোন শহরে
কোথায় কোথায় বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা
মিলবে জানতে হলে লগ ইন করুন WifiFreeSpot
ওয়েবসাইটে।
১১. বেনামে ইমেল করতে
আপনি ইমেলটি করার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে
আপনার ইমেল আইডিই ভ্যানিশ হয়ে যাবে। এমনই
কেরামতি 10MinuteMail-এর।
১২. ভাষা শিখতে চান?
পয়সা খরচ করে কোর্স করবেন কেন? বাড়িতে বসেই
যে কোনও ভাষা শিখতে লগ ইন করুন Duolingo-র
ওয়েবসাইটে।
১৩. ডকুমেন্টারি দেখতে ভালোবাসেন?
হাজারো অদেখা ডকুমেন্টারি দেখতে পাবেন এই
ওয়েবসাইটে। তাও একেবারে নিখরচে-
DocumentaryHeaven
১৪. তাসের খেলা শিখতে চাইলে
পার্টিতে কাউকে পটাতে হলে ছোট্ট একটা তাসের
ম্যাজিকই কিন্তু আপনাকে জেমস বন্ড করে তুলতে
পারে। আর মজাদার এই সব খেলা শিখতে চাইলে-
GoodTricks আপনাকে উপায় বাতলাবে।
১৫. বাদ বাকি সব মিলবে-
উপরের কোনওটিই যদি আপনার কাজের না হয়
তাহলে Torrent-ই আপনার শেষ ভরসা।
বেআইনিভাবে যা ডাউনলোড করতে চান, এক
ক্লিকেই কেল্লাফতে।

পরবর্তীতে সময় পেলে শিখিয়ে দেব কিভাবে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড দিবেন।
★আর একটা কথা, আপনার পুরনো জামা হাসি ফোটাতে পারে একটি মুখে।একটু সদয় হোন।।

Friday, 10 July 2015

ব্লগ কি? ব্লগার কারা?

ব্লগ শব্দটি নিয়ে মনে হয় এই দেশের সাধারণ মানুষকে খুবই ভুল ধারণা দেওয়া হয়েছে! ব্লগার শব্দটি দিয়ে একজন মানুষকে গালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির জগতে ব্লগ লেখা বলতে বোঝানো হয় অনেকটা ব্যক্তিগত ডাইরী লেখার মতো। আমরা কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ডাইরীটি সবাইকে পড়তে দিতাম তাহলে সেটা হতো অনেকটা ব্লগ লেখার মতো। কেউ যখন তার খাতায় বা নোট বইয়ে ডাইরী লেখে তখন সে ইচ্ছে করলেও একসাথে অনেককে দেখাতে পারে না, কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে সেটা পানির মতো সোজা। একজন মানুষ ব্লগে কিছু একটা লিখে পৃথিবীর সবাইকে সেটা দেখার সুযোগ করে দিতে পারে। সারা পৃথিবীতে এই মুহূর্তে একজন দুইজন নয়, হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষও নয় আক্ষরিক অর্থে কোটি মানুষ ব্লগ লেখে - যার অর্থ এই পৃথিবীতে এখন কোটি কোটি ব্লগার। কাজেই ব্লগার বলে একজন মানুষকে কীভাবে গালি দেওয়া যায় সেটা কোনোমতেই আমার মাথায় ঢুকে না। একজন মানুষকে ‘এম.এ. পাশ’ বলে গালি দিলে যেরকম হাস্যকর শোনায়, ব্লগার বলে গালি দিলেও সেটা একই রকম হাস্যকর শোনায়। আজকাল নাস্তিক এবং ব্লগার দুটো শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্যে খুবই চেষ্টা করা হচ্ছে! অথচ মজার ব্যাপার হলো, যদি আমাদের কখনো ইসলাম ধর্ম (বা অন্য কোনো ধর্ম) নিয়ে কোনো জরুরী তথ্য বা বিশ্লেষণের দরকার হয় তখন আমরা সেটা খুঁজে পাই কোনো একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ব্লগারের লেখা থেকে! যারা তাদের অপছন্দের মানুষদের ব্লগার বলে গালি দেন তাদের জানা দরকার ইন্টারনেটে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের ওপরেই অসংখ্য ব্লগ আছে। অসংখ্য খাটি মুসলমান ব্লগার আছেন। - অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল, লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Thursday, 9 July 2015

গ্রামীণফোনে এক বছরে ১৩ মাস


বাংগালীর নতুন রক্তচোষা গ্রামীণফোনে এক
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।

Friday, 26 June 2015

ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাবেন ১০০%

Fiverr এ ভিডিও যুক্ত করার গুরুত্ব এবং নিয়ম
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।

ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।

Wednesday, 24 June 2015

কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।

Thursday, 11 June 2015

‘গুগল আইও ২০১৫’-বার্ষিক সম্মেলন

সময় আছে আর মাত্র এক দিন।আগামীকাল গুগলের আয়োজনে রাজধানীসহ দেশের ছয়টি শহরে ডেভেলপারদের নিয়ে ‘গুগল আইও রিক্যাপ বাংলাদেশ’ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এ সম্মেলনে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউতে অনুষ্ঠিত গুগলের ডেভেলপারদের বার্ষিক সম্মেলন ‘গুগল আইও ২০১৫’-এর উল্লেখযোগ্য অংশ দেখানো হবে। চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে পাঁচজন এতে অংশ নেন।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, দিনাজপুর ও খুলনায় একই সঙ্গে চলবে এ আয়োজন। আয়োজনগুলোতে আইও সম্মেলনের মূল বক্তৃতাসহ বিভিন্ন অধিবেশন বড় পর্দায় দেখানো হবে। অনুষ্ঠানের শেষ অংশে থাকবে সংগীত পরিবেশনা। বেলা তিনটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে এই আয়োজন। আয়োজনের পৃষ্ঠপোষক গুগল, এলিট মোবাইল এবং কখন ডটকম।
আগ্রহীদের goo.gl/VHIZMs ঠিকানায় গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে।তাহলে দেরি না করে এখনই নিবন্ধন করে নিন,কেননা প্রতি শহর থেকে ৫০ জন করে নেয়া হবে।


আপনার ইমেইল কি দেখা হয়েছে? জেনে নিন এখনই


আপনি অফিসের কোন নোটিশ আপনার সহকর্মীকে পাঠালেন অথবা আপনি ইমেইল মার্কেটিং করেন বা কাউকে কোন জরুরি ই-মেইল পাঠিয়েছেন কিন্তু উত্তর পাচ্ছেন না! কখনো কি জানতে চেয়েছেন আপনার
পাঠানো ই-মেইল প্রাপক পড়েছেন কি না? মেইল ট্র্যাকার নামের ছোট একটি প্রোগ্রাম (এক্সটেনশন) আপনার জিমেইলের সঙ্গে যোগ (অ্যাড) করে নিলে প্রাপক মেইল পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেন্ড মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিক চিহ্ন দেখা যাবে। আপনি বুঝতে পারবেন কখন এবং কয়বার আপনার ই-মেইল পড়া হয়েছে।
জিমেইল অ্যাকাউন্টে ঢুকে mailtrack.io
ওয়েবসাইটে যান। Sign In–এ ক্লিক করুন। পরের
পাতায় আপনার জিমেইলের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে
মেইল ট্র্যাকার যোগ করবেন কি না, সেটির
অনুমতি (পারমিশন) চাইবে। Accept-এ ক্লিক করুন।
আপনার মেইল খোঁজার জন্য মেইল ট্র্যাকারের
সঙ্গে যোগ হয়ে যাবে। এবার এটাকে সক্রিয় করার
জন্য লগ-ইন করা জিমেইলে ঢুকুন। মেইল
ট্র্যাকারের আইকন দেখা গেলে সেটিতে ক্লিক
করুন।
এবার Activate mail track-এ ক্লিক করলে পরের
পাতায় We’re almost done....start using
MailTrack এর নিচে SIGN IN WITH GOOGLE বোতামে আবার ক্লিক করুন। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করলে আপনার জিমেইল অনুসন্ধানের জন্য ট্র্যাকারে যোগ হবে। এখন Compose মেইল থেকে কাউকে ই-মেইল পাঠান। সে ব্যক্তি মেইল পড়লে
পাঠানো মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিকের
মাধ্যমে জানিয়ে দেবে আপনার মেইল কখন পড়া
হয়েছে। অথবা mailtrack.io সাইটে গেলে
Tracked e-mails-এর নিচে All e-mail, read e-mails, unread E-mails দেখাবে। এ ছাড়া এখানে Settings-এ গিয়ে অপশনগুলো পছন্দমতো সাজিয়ে নিতে পারবেন।তাহলে আর দেরি কেন? এখনই সাজিয়ে নিন আপনার ইমেইল ট্রাকার।

Wednesday, 3 June 2015

জিমেইলে লেবেল এবং ফিল্টার এর মাধ্যমে চোখ রাখুন প্রয়োজনীয় ইমেইলে

আজকাল এই ইলেকট্রনিক মিডিয়ার যুগে সবার ই একটা করে হলে ও ইমেইল একাউন্ট আছে। কোন ওয়েবসাইটে একাউন্ট করতে কিংবা প্লে স্টোর থেকে এপ্স ডাউনলোড দিতে অথবা প্রয়োজনীয় কোন ফাইলপত্র আদান প্রদান করতে একটা ইমেইল থাকতেই হয়।এখন মনে করুন আপনার একটি ইমেইল একাউন্ট আছে অর্থাৎ হাজার হাজার ইমেইল আপনার ইনবক্সে প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে। কিন্তু, হাজার হাজার ইমেইলের মধ্যে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ইমেইল খুঁজে পাওয়াটাই খুব মুশকিল। কিন্তু, এরও আছে সহজ সমাধান। 
আমাদের সকলেরই গুগলের ইমেইল সেবা জিমেইলে একাউন্ট আছে। আজ দেখবো জিমেইলে লেবেল এবং ফিল্টার ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ইমেইল কিভাবে সংরক্ষন করবো।প্রথমেই জেনে নেই লেবেল কি? 
লেবেল কিঃ 
আমাদের ইনবক্সে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওয়েবসাইট থেকে অসংখ্য ইমেইল আসে। আমরা চাই ফেসবুকের সকল ইমেইল ফেসবুক নামক একটি ফোল্ডারে জমা হবে। এখানে শুধুই ফেসবুক থেকে আসা ইমেইলগুলো জমা হবে। আবার  টুইটার থেকে আসা ইমেইলগুলো  টুইটার  ফোল্ডারে জমা হবে। এজন্য আমরা যে ফোল্ডার তৈরী করবো সেগুলোই লেবেল। 
এখন দেখব লেবেল কি করে  তৈরী করেঃ 
১. প্রথমেই জিমেইলে লগিন করে এর সেটিং এ যান।
২. এবার দ্বিতীয় ট্যাব লেবেল এ ক্লিক করুন।
৩. এবার লেবেল থেকে Create New Label এ ক্লিক করুন।
৪. লেবেল এর নাম দিন। উদাহরনঃ সোশ্যাল, ক্লাউড স্টোরেজ।
৫. এবার লেবেলটি সেভ করুন। 
হয়ে গেলো আমাদের লেবেল বানানো। এবার ইমেইল আসবে আর লেবেল অনুযায়ী জমা হবে এমনটা না। এখন আমাদের ফিল্টার করতে হবে।
হ্যাঁ, পানি যেমন আমরা ছেঁকে ধূলিকণা থেকে আলাদা করি ঠিক তেমনই সকল ইমেইল থেকে আমাদের বিভাগ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ইমেইলগুলো ফিল্টার করে আলাদা করতে হবে। এখন ফিল্টার করলেই কি সব আলাদা হয়ে যাবে? হ্যাঁ, তবে আমাদের ফিল্টার করার সময় সিলেক্ট করে দিতে হবে কোন আইটেমের ইমেইলগুলো কোন লেবেল এ যাবে। 
এখন দেখব  ফিল্টার কি করে  তৈরী করেঃ
১. জিমেইলের সেটিং থেকে ফিল্টার ট্যাবে যান।
২. Create a new filter ক্লিক করুন।
৩. এবার @yourDomain.com প্রথম বক্সে দিন।
৪. Create a new filter এ ক্লিক করুন।
৫. এবার পরবর্তী অপশন থেকে Skip the Inbox এবং Also apply filter to”..” matching conversations এ টিক দিন।
৬. এবার Apply the label: টিক দিয়ে ড্রপডাউন থেকে যে লেবেলে ইমেইলগুলো সংরক্ষণ করতে চান সিলেক্ট করে দিন।
৭. Create Filter এ ক্লিক করুন। 
ব্যাখ্যাঃ 
@yourDomain.com এর স্থানে @eastowest24.blogspot.com; @facebook.com ইত্যাদি আপনার প্রয়োজন অনুসারে দিবেন। মূল ডোমেইন ব্যাবহার করলে সাব-ডোমেইন থেকেও যদি ইমেইল আসে তবে তা একই লেবেলে জমা হবে। 
# আপনি চাইলে নিচের মত করেও লেবেল তৈরী করতে পারেন।
Social
-Facebook
-Twitter

Thursday, 16 April 2015

Protect GP From Their Unfair Policy

নরওয়ে ভিত্তিক একটি টেলিকম প্রতিষ্ঠান হল জিপি।যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মোবাইল অপারেটর। এমনকি যে নরওয়ে এই কোম্পানির মালিক, তার জনসংখ্যার ও তুলনায় দশ গুণ। তাই এই বিপুল পরিমাণ জনসংখ্যার কথা চিন্তা করে জিপির পলিসি যেখানে আরো নমনীয় হওয়ার কথা,সেখানে এই মোবাইল পরিসেবা প্রতিষ্ঠান টি সেবার পরিবর্তে এদেশের মানুষের রক্ত দিন দিন চোষে খাচ্ছে।রাষ্ট্রের হাজার কোটি টাকার কর ফাকি দেওয়ার ইতিহাস ও কারো অজানা নয়।
বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ উপলক্ষে জিপি খেলা চলাকালীন সময়ে Twitter ফ্রি করে দেয়।এতে অনেক ইউজার ও বেড়ে যায়।কিন্তু খেলা শেষ হওয়ার পরপর ই ফ্রি Twitter অফ করে দেওয়া হয়।আমার ফেসবুক গ্রুপ EasToWest24 এ প্রচুর পোস্ট আসে (যদিও এডমিনদের পক্ষ থেকে পোস্টগুলো এপ্রুভাল হয় নি একই বিষয়ে গ্রুপ ভরপুর হয়ে যাবে বলে) কিভাবে আবার ফ্রি Twitter ইউজ করা যায়।তাই সবাইকে এয়ারটেল এ ফ্রি চালানোর কথা বলা হয়।যা এখন ও চলছে।তবে শুধুমমাত্র মোবাইল ইউজারদের জন্য।
তারপর আসা যাক ফ্রি ফেসবুক এর কথায়।জিপির তখন ও ৫ কোটি গ্রাহক পূর্ণ হয় নি।তাই টার্গেট পুরণ করতে খুব চতুরতার সাথে এফবি ফ্রি করে দেয়।আর আমাদের মত একদল তরুণ তা সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে প্রচার করতে থাকে।এতে করে জিপি নতুন সিম কিনার ধুম পরে যায়।সাথে সাথে যত অব্যবহৃত সিম ও ছিল কয়েক দিনের মধ্যে সব চালু হয়ে যায়।জিপির অফিসিয়ালি ফ্রি ফেসবুক প্রচার করার আগে তা বিদ্যুৎ বেগে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে।দেখলেন তো জিপির বিজনেস পলিসি।অল্প দিনেই টার্গেট পুরণ হয়ে যায়।এখন কি একটা বের করছে ৩০ মিনিট ফ্রি এফবি।তা ঢুকতে আর বের হতেই তো শেষ হয়ে যায়।তার চেয়ে বরং এয়ারটেল ই ভালো। পিসি তে ও ফ্রি চলে।সাথে এফবির ভিডিও গুলো  ও দেখা যায়।
ব্যবহারকারী দের ধরে রাখার জন্য ফ্রি ফেসবুক এর সাথে হোয়াটসঅ্যাপ ফ্রি করে দেওয়া হয়।তখন ও কলিং অপশন চালু হয় নি।তারপর ও লোকের উপচে পড়া কে রোখে? রাস্তা ঘাটে বের হলেই তরুণদের দেখা যায় মোবাইল হাতে সামাজিক মাধ্যমে ব্যস্ত। আমার এক আঙ্কেল, যে কিনা আগে আমাদের বলতো নেট এ তোরা সারাদিন কি কর?সে এখন কি রাত কি দিন নেট এ পড়ে থাকে।সামনে আসছে শুভদিন। জানি একটা শক খাবে!!! ১৯ তারিখ থেকে ফ্রি whatsapp বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।এয়ারটেল এ ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে।
তবে ২১ তারিখ থেকে internet.org এর মাধ্যমে এফবির প্রতিষ্ঠাতা জুকারবার্গ ফ্রি ইন্টারনেট সেবা সবার হাতে পৌছে দিতে বিশেষ উদ্দোগ নিয়েছে।এতে এফবি সহ আর কয়েকটি সরকারি সাইট ফ্রি ব্যবহার করা যাবে বলে জানানো হয়।তবে সারা দেশে কবে নাগাদ এ সেবা পাওয়া যাবে তার কোন বিশেষ উল্লেখ নেই।
জিপির কাস্টমারদের প্রতি অবহেলার  কথা বলে শেষ করা যাবে না। এরই মধ্যে ফেসবুক,টুইটার সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্রি হোয়াটসঅ্যাপ বহাল রাখার দাবিতে নেটিজেন রা ক্ষোভে ১০-১২ জিপি সিম বন্ধ করার আহবান জানিয়েছে। আপনি ও সবার সাথে আওয়াজ দিতে পারেন।সবাই 158 এ ফ্রি কল করেন আর কাস্টমার কেয়ারে তুফান ছুটান ।
সবাইকে একটা অনুরোধ। সবাই gpসিম দিয়ে ১৫৮ এই নম্বরে ফোন দিন এবং অনান্য অভিযোগ অপশন টি সিলেক্ট করুন। তার পর আপনাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে জিপির কাষ্টমার কেয়ারের শালারা ফোন দিবে। সবাই একই অভিযোগ দিবেন সেটা হলো whatappsফ্রি চালাতে চাই। যদি ১লক্ষ কাষ্টমার একই অভিযোগ দেয় তবে whatapps ফ্রি করে দিবে। মেসেজটি সবাই শেয়ার করে বন্ধুদের ছড়িয়ে দিন। সবাই একই অভিযোগ দিলে জিপি শালায় হোয়াটএপস ফ্রি করে দিতে বাধ্য। 158 এ নম্বরটি সকল সিমের অভিযোগ দেওয়ার সার্ভিস নম্বর। এ নম্বরে ফোন দিন ফ্রি। কোন টাকা কাটবে না। মেসেজটি সকল গ্রুপে কপি করে ছড়িয়ে দিন। আমরা আবার ফ্রি হোয়াটএপস চাই।সবার আন্তরিক প্রচেষ্টায় জিপি তার ডিজুস ইউজারদের জন্য নাইট প্যাকেজ এক্টিভ রাখতে বাধ্য হয়েছিল।আমরা আবার ও তা প্রমাণ করব।
তরুণদের জয় হবেই হবে। নজরুল এর একটা বাণী দিয়ে শেষ করছি
"আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে,
তোমার ছেলে উঠলে মাগো রাত পোহাবে তবে।"

Wednesday, 18 March 2015

Linux, When On Your Computer

কে সে কিংবদন্তি যার কারনে আজ আমরা  Linux এর ফ্রি জগতে ঢুকতে পারছি ?
১৯৬৯ সালের ডিসেম্বরে যখন ছেলেটার জন্ম হয় তখনই কি সাংবাদিক এবং কবি ওলে টরভাল্ডস
বুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
stallman.jpg
জিসিসিকে অন্যতম রকসলিড এবং কার্যকরি একটা কম্পাইলার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরপর গ্নু হাত দিল অপারেটিং সিস্টেম লিখার কাজে। যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের প্রান হচ্ছে তার কার্নেল।কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠে যে কোন অপারেটিং সিস্টেম।গ্নু হার্ড (HURD) নামে একটা কার্নেলও বানিয়ে ফেললো ।কিন্তু সেটা ডেভেলপারদের আকর্ষন করতে ব্যর্থ হয়।যার ফলে একটা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া গ্নু অসম্পূর্ন থেকে যায়। গ্নুকে সম্পুর্ন করতে দরকার একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম,তারও আগে দরকার একটা মুক্ত কার্নেল।নাহলে মুক্ত সফটওয়্যারের পুরো আন্দোলনই যে থেমে যাচ্ছে।
জন্ম নিল নতুন অপারেটিং সিস্টেমঃ
সময়টা ১৯৯১ সাল যখন লিনুস হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র,তখন আইবিএমের ইন্টেল ৩৮৬ প্রসেসরের একটা পার্সনাল কম্পিউটার কিনল। এই প্রেসেসরটি ছিল ইন্টেলের আগের প্রসেসরগুলোর তুলনায় অত্যধিক উন্নত। সেসময় আইবিএমের সাথে পাওয়া যেত এমএসডস অপারেটিং সিস্টেম।এমএসডস ব্যবহার করে লিনুস পুরোপুরি হতাশ হয়ে পড়ল,কারন ইন্টেলের ৩৮৬ প্রসেসরকে পুরোপুরি ব্যবহার করার ক্ষমতা সেটার ছিলনা।লিনুস চাচ্ছিল আরো ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে।এর অন্য কারন অবশ্য ছিল সে তার ভার্সিটিতে ইউনিক্স ব্যবহার করে অভ্যস্ত।তাই নিজের পিসিতে একই অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কাজ করতে সুবিধা।কিন্তু ইউনিক্স পাবার চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিলো যখন দেখলো যে ইউনিক্সের দাম ৫০০০ মার্কিন ডলার !লিনুস তখন মিনিক্স নিয়ে পড়ল। মিনিক্স ছিল ডাচ প্রফেসর এন্ড্রু টানেনবমের লেখা ইউনিক্সের মত একটা অপারেটিং সিস্টেম। সোজা কথায় বলা চলে মিনিক্স ছিল ইউনিক্সের ছোটখাট একটা ক্লোন ,তবে পুরোপুরি ক্লোন নয়। প্রফেসর সাহেব তার ছাত্রদের অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ক্লাশ নেবার সময় অপারেটিং সিস্টেমের ভিতরের খুটিনাটি বুঝাতে মিনিক্সকে ব্যবহার করতেন।তবে মিনিক্সের কোড কিছুটা উন্মুক্ত ছিল।সেসময় যে কেউ প্রফেসর টানেনবমের লেখা “অপারেটিং সিস্টেমঃ ডিজাইন এ্যান্ড ইম্পলিমেন্টেশন” বইটা কিনলেই সাথে করে মিনিক্সের ১২০০০ লাইনের কোডটা পেত ।যদিও পুরো কোড উন্মুক্ত নয় তারপরও সেই সময় কোন অপারেটিং সিস্টেমের আংশিক কোড পাওয়াটাও ছিল ভাগ্যের ব্যপার। কিন্তু সমস্যা একটা ছিল,সেটা হল মিনিক্সের কোডকে নিজের ইচ্ছেমত পাল্টানোর লাইসেন্স ছিলনা। তাছাড়া এটা ছিল ছাত্রদের শিখানোর একটা উপকরনমাত্র, পুর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম বলতে যা বোঝায় সেটা না।যাই হোক আমাদের লিনুস সেই জিনিস একটা কিনে ফেললো। তারপর গুতোগুতি করতে গিয়ে টের পেলো যে এটাও তার চাহিদা পূরণের জন্য উপযুক্ত না। এরপর এক ভয়ানক স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো লিনুস – নিজেই একটা অপারেটিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলবে, তাও আবার একদম শূন্য থেকে, মিনিক্স আর ইউনিক্সের আদলে, পুরোপুরি নতুন একটা অপারেটিং সিস্টেম ! এই স্বিদ্ধান্ত নেবার আগে সে কি বুঝতে পেরেছিল যে তার এই স্বিদ্ধান্ত শুধুমাত্র তার আইবিএমের পিসিকেই পাল্টে দেবেনা বরং তার জীবন এবং পৃথিবীকেও পাল্টে দেবে! মনে হয় না।
উনিশশো একানব্বইয়ের এপ্রিলে লিনুস শুরু করল তার অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। টেক্সটবেজড ইউজার ইন্টারফেসের জন্য গ্নু ব্যাশ শেল আর কম্পাইলিং এর জন্য স্টলম্যানের বানানো গ্নু সি কম্পাইলার (GCC) যুক্ত করে মোটামুটি একটা কাঠামো দাঁড় করিয়ে লিনুস চাইলো মিনিক্স ইউজার গ্রুপের সবাইকে তার নতুন অপারেটিং সিস্টেমের কথা জানাতে। মনে ভয় ছিল শুনে হয়তো সবাই হাসাহাসি করবে, আবার আশাও ছিল হয়তো কয়েকজন তাকে এ ব্যাপারে সাহায্যও করতে পারে। দুরুদুরু মনেই সে নিচের ঐতিহাসিক ইমেইলটা গ্রুপে পোস্ট করে ফেললঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
এই বিখ্যাত মেইলটা পড়ে কিন্তু বোঝা যায় যে লিনুস নিজেও কল্পনা করতে পারেনি যে তার শখের বশে বানানো অপারেটিং সিস্টেম পৃথিবীতে বিশাল একটা পরিবর্তন আনবে। ঐ বছরেরই ১৭ই সেপ্টেম্বর লিনুস আর অপারেটিং সিস্টেমের প্রথম ভার্সন ০.০১ বের করে।ধীরে ধীরে অন্যরা জড়ো হতে থাকে।তারা ওএসটি ডাউনলোড করে নিজের সুবিধামত পরীক্ষা-পরিবর্তন-পরিবর্ধন করে পরিবর্তিত ভার্সনটি পাঠাতে থাকে লিনুসকে।গড়ে উঠতে থাকে লিনুসের নতুন অপারেটিং সিস্টেম।৫ই অক্টোবর বের হল প্রথম অফিসিয়াল রিলিজ ভার্সন ০.০২। সংগে লিনুসের তরফ থেকে আরেকটি মেইলঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
শুরু হল লিনাক্সের পথচলাঃ
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
কিন্তু লিনুস বলে অন্য কথা “… অন্যান্য লোগোগুলো ছিল খুবই বোরিং এবং আমার মনের মতো ছিলনা মোটেও। লিনাক্স করপোরেট লোগোর জন্য আমি খুঁজছিলাম এমন কিছু যা হবে মজার এবং লিনাক্সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।একটা মোটাসোটা পেঙ্গুইন খাওয়াদাওয়া শেষ করে বসে আছে এমন একটা ছবি।
অনেকেই বলে কেন লিনাক্সের প্রতীক একটা নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন?
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
তাই অফিসিয়াল মাসকট হিসেবে পেঙ্গুইনকেই পছন্দ করা হল, এর নাম দেয়া হল টাক্স। এঁকেছিলেন ল্যারি উইং। সেই যে প্যাঙ্গুইনের প্যাঁকপ্যাঁক শুরু হল সেটা এখনো চলছে। আর দিনদিন এই প্যাঁকপ্যাঁকানি কেবল বেড়েই চলছে।
টানেনবমের কথা মনে আছে? ঐ যে যার মিনিক্স
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
কিন্তু বেচারা লিনাক্স নিয়ে ভুল বলেছিলেন।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।

Monday, 16 March 2015

How Bit And Bite Is Used


চলুন জেনে নেই কম্পিউটার মেমরি যেভাবে কাজ করে : আমরা কম্পিউটারে কোন কাজ করার সময় KB (বা kilobite) এবং MB (বা Megabite) দেখতে পাই কিন্তু এটা আসলে কি কখনো ভেবেছেন?মূলত এটি কম্পিউটারের মেমরি পরিমাপ করে।এটি মূলত কি বুঝতে নিচে একটি উদাহরণের সাহায্যে বর্ণনা করা হলঃ বাইট আসলে কি? আপনি কম্পিউটারে যাই লিখুন না কেন কম্পিউটার শুধুমাত্র দুটি জিনিস বুঝতে পারে ‘অফ’ এবং ‘অন’। কম্পিউটার অফকে “0” হিসাবে এবং অনকে “1” হিসাবে প্রকাশ করে। এখন পর্দায় আপনি যা কিছু দেখতে পাচ্ছেন তার সবই হচ্ছে ওয়েবপেজ প্রদর্শন করার জন্য 0 এবং 1 এর বিশেষ অর্ডারের সমন্বয়। এখন চলুন সবচেয়ে বিভ্রান্তিকর অংশে বিট এবং বাইট।প্রতিটি ১ বা ০ কে বলা হয় বিট এবং একসঙ্গে ৮টি বিটকে বলা হয় বাইট। যখনই আপনি একটি ০ টাইপ করেন তখন কম্পিউটার এই শূন্য কে একটি ৮বিট সিরিজ হিসাবে বা “00000000” হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এখানে কম্পিউটারের চোখে কিছু সংখ্যা ও অক্ষর কিরূপ হয় তার কিছু উদাহরণ দেওয়া হল: 0 = 00000000 a =01100001 L = 01001100 1 = 00000001 v =01110110 p = 01110000 2 = 00000010 $ = 00100100 z = 01111010 যখন কেউ “L” টাইপ করবে তখন কম্পিউটার একে “01001100″ বাইটে অনুবাদ করবে। যদি “L” ৫০ বার টাইপ করা হয় তবে 50 বাইট তথ্য তৈরি হবে। আবার কেউ যদি “L” ১০০০ বার টাইপ করা সুতরাং 1000 বাইট বা 1 কিলোবাইট তথ্য তৈরি হবে।আসলে বাস্তবে বাইট ২ এর পাওয়ার দিয়ে হিসেব করা হয় সুতরাং ১ কিলোবাইট 1000 বাইটের সমান হয়না বরং 1024 বাইট হয়।

Sunday, 15 March 2015

Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance

কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র‍্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।

Thursday, 12 March 2015

ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বর্তমানে বাংলাদেশে ও এখন ল্যাপটপের ব্যাপক
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।

♦♦♦কম্পিউটার এর গতি বাড়ানো বিষয়ক আগের  পুষ্ট টি দেখার অনুরোধ রইল। ♦♦♦

Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts
Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts

Saturday, 28 November 2015

রবি,গ্রামীণফোন & এয়ারটেল ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার সিস্টেম (Robi, grameenphone & airtel Balance transfer system)

রবিতে কীভাবে ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার করবেন?
যেকোনো পরিমানের টাকা টাইপ করে সেন্ড করুন 1212018xxxxxxxx
যেমন : 100 তারপর সেন্ড করুন 121201819400400 নাম্বারে
[Note: 2.30tk will be charged from sender and receiver]


গ্রামীণফোন  এ কীভাবে ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার করবেন?
১মে আপনাকে রেজিস্টার করে নিতে হবে।
''রেজিস্টার করতে টাইপ করুন REGI আর পাটিয়ে দিন 1000 নাম্বারে''
এখন আপনি একটা পিন নাম্বার পাবেন, এটা হারাবেন না।

ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার করতে ;  BTR<স্পেস>রিসিভার নাম্বার<স্পেস>টাকার পরিমাণ<স্পেস>পিন আর পাটিয়ে দিন 1000 নাম্বারে

যেমন : BTR 017XXXXXXXX 100 34692

ব্যাল্যান্স ট্র্যান্সফার জিপি,রবি এবং এয়ারটেলে ।

Saturday, 21 November 2015

ভিপিএন বা প্রক্সি ব্যবহারে সতর্ক থাকুন (Be careful using VPN & Proxy)

ভিপিএন বা প্রক্সি ব্যবহারের কুফলঃ
১। ভিপিএন(VPN) ব্যবহারের ফলে তাদের সার্ভারে আপনার ব্রাউজিং ডাটা জমা হয়ে যাচ্ছে। যেমন- আপনার ইমেল, পাসওয়ার্ড, ব্রাউজিং হিস্ট্রি ইত্যাদি।
২। ভিপিএন ব্যবহারের কারণে হ্যাকারদের পক্ষে আপনার পিসি বা মোবাইলে ঢোকা সহজ হয়ে যায়।
৩। ডিভাইস ক্র্যাশ করে হার্ড ড্রাইভ মেমোরি হারানোর ঘটনাও আছে।
---------
সাবধানতাঃ
১। ফেসবুকে কোড জেনারেটর বা লগিন এপ্রোভাল চালু রাখুন।
২। অপরিচিত কোনো লিংকে ক্লিক করবেন না।
৩। বিশ্বস্ত এবং বহুল প্রচলিত কোনো প্রক্সি বা ভিপিএন ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে কোনো পেইড ভিপিএন বা এর ট্রায়াল ভার্শন ব্যবহার করুন।
৪। অতি প্রয়োজনীয় ডাটাগুলোর ব্যাকআপ রাখুন।
---------
শর্টকাটঃ
১। ভিপিএন না বুঝলে বা চালাতে না চাইলে পিসি থেকে Epic বা Tor ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
২। মোবাইল থেকে UC mini ব্রাউজার ব্যবহার করুন।
[[নিজের অনলাইন নিরাপত্তায় একটু সচেতন হোন]]

Sunday, 15 November 2015

আপনার সংযোগ(সিম) টির তথ্য হালনাগাদ করুন এখনই

আজই শেষ দিন।ঘোষণা মোতাবেক মোবাইল তথ্য পাঠানোর শেষ সময় ১৫ নভেম্বর। তাই আর দেরি না করে পরিচিত ও অপরিচিত সকল বন্ধু-বান্ধব,ভাই-বোন,চাচা -ভাতিজা,মামা-মামী সকল শুভাকাংখী দের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে আপনাদের ব্যবহৃত সংযোগ(সিম) টির তথ্য হালনাগাদ করতে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরন
করুনঃ-
এন.আইডি সিরিয়াল নাম্বার,আপনার জন্ম তারিখ (জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী), আপনার নাম এবং পাঠিয়ে দিন 1600 এই নাম্বারে।
উধাহরণ স্বরুপঃ-
NID,21-03-1971,East To West 24
and send to 1600(Toll Free)

বিস্তারিত তথ্যের জন্য কল করুন হেল্পলাইনেঃ-
এয়ারটেলঃ-786
বাংলালিংকঃ-111
রবিঃ-123
গ্রামীনফোনঃ-121
শুধু মাত্র জাতীয় পরিচয় পত্র দ্বারাই তথ্য হালনাগাদ হবে।

Wednesday, 28 October 2015

গ্রামীণফোনে সর্বোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি (Get Maximum 1GB Gp internet free)

গ্রামীণফোন সকল নন ডাটা ব্যবহারকারীদের জন্যে নিয়ে এলো দারুণ একটি অফার। এখন নন ডাটা ব্যবহারকারীরা নিজেরা এবং বন্ধুদরে ইন্টারনেট জগতে নিয়ে এসে পেতে পারো র্সবোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি। অফারটি অ্যাকটিভেট করতে “G1” লিখে পাঠিয়ে দাও ৯৯৯৯ নম্বরে আর প্রথমইে পাও ২৫০এমবি। এরপর তোমার বন্ধুদের ইন্টারনেট এর দুনয়িায় নিয়ে আসতে, তাদরে নম্বর থকেে G1 <স্পেস> তোমার নম্বর লিখে ৯৯৯৯ নম্বরে পাঠালে, তাদের সাথে সাথে তুমিও পাবে ২৫০ এমবি ইন্টারনেট ফ্রী!
G1 লিখে 9999-এ পাঠানোর সাথে সাথে তুমি পেয়ে যাবে ২৫০ এমবি ফ্রি ডাটা। এরপর তোমার বন্ধুরা G1 <স্পেস> তোমার নম্বর 9999-এ পাঠিয়ে আবারো উপভোগ করতে পারবে ২৫০ এমবি র্পযন্ত ফ্রি ডাটা। এভাবে তোমার অসংখ্যক বন্ধু ২৫০এমবি ফ্রি ডাটা পেতে পারে। আর তুমি তোমার প্রথম ৩জন বন্ধুর জন্য পাবে ২৫০ এমবি করে ৩বার, আর নিজে একবার অর্থাৎ মোট ১ জিবি ডাটা ফ্রী!! আর দেরি কিসের?

গ্রাহকগণ যারা গত ৯০ দিনে ১৫০ কেবি-এর কম ডাটা ব্যবহার করেছেন তারা নন ইন্টারনেট ইউজার হিসেবে বিবেচিত হবে।

গ্রাহকগণ সাথে সাথে বোনাস ডাটা পেয়ে যাবেন । একজন যোগ্য গ্রাহক এই অফারটি থেকে র্সবোচ্চ ১ জিবি ইন্টারনটে পেতে পারেন (প্রথমে ২৫০ এমবি এবং ৩জন বন্ধুর মাধ্যমে পরর্বতীতে ৭৫০ এমবি)
ক্যাম্পইেন চলাকালীন সময়ে বিনামূল্যে ২৫০ এমবি ডাটা পেতে একজন নন ডাটা ব্যবহারকারী তার নম্বর তার অসংখক নন ডাটা ব্যবহারকারী বন্ধুদের পাঠাতে পারবেন ইন্টারনেট ব্যালন্সে জানতে ডায়াল *৫৬৭#
বিঃদ্রঃ অফারটি পোস্টপইেড গ্রাহকদরে জন্য প্রযোজ্য নয়।

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা (1GB internet is only for 150 Tk)

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা
আপনারা daily socialization এর জন্য গ্রামীণফোনে এখন পাচ্ছেন পুরো ১GB ইন্টারনেট মাত্র ১৫০ টাকায় (মেয়াদ ১৪ দিন)।
অফারটি পেতে ডায়াল *৫০০০*১০৯# ।অফারটি শুধুমাত্র গ্রামীণফোন-এর প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য প্রযোজ্য। ১ জিবি ইন্টারনেটের মেয়াদ ১৪ দিন। ১ জিবি ইন্টারনেটের মূল্য ১৫০ টাকা । ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং সম্পূরক শুল্কসহ উল্লিখিত মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। *৫৬৭# ডায়াল করে গ্রাহকগণ অবশিষ্ট ভলিউম চেক করতে পারবেন পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত অফারটি চলবে আর deactivate করতে SMS করুন “STOP” লিখে 5000 নম্বর এ।

Tuesday, 8 September 2015

একনজরে দেখে নিন নতুন কি কি থাকছে এন্ড্রয়েড মার্শম্যালোতে

মিষ্টির দিকে গুগলের ঝোঁক একটু বেশিই দেখা যায়। আর সেই ধারাবাহিকতায় অ্যান্ড্রয়েডের পরবর্তী সংস্করণটির নামও গুগল একটি মিষ্টিজাতীয় খাবারের নামে দিয়েছে
। সিএনএনের খবরে জানা গেল, অ্যান্ড্রয়েডের পরবর্তী সংস্করণটির নাম দেওয়া হচ্ছে ‘মার্শম্যালো’।

গুগলের জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সংস্করণ ‘মার্শম্যালো’র ডেভেলপার সংস্করণ উন্মোচিত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছিল, অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ [ললিপপ] সংস্করণের পর ৫.২ সংস্করণ অবমুক্ত হতে পারে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড প্রিয়দের রীতিমতো অবাক করে নতুন সংস্করণ ৬.০ অবমুক্ত করতে যাচ্ছে গুগল। নতুন এই সংস্করণে যুক্ত হয়েছে আগের জনপ্রিয় সব ফিচারের পাশাপাশি নতুন আকর্ষণীয় ফিচার। আর এই সংস্করণটির নতুন ১০ টি আকর্ষনীয় ফিচার নিয়েই লিখছি আমার আজকের টিউন।
এক নজরে দেখা যাক ‘মার্শম্যালোর’ নতুন ১০ টি আকর্ষনীয় ফিচার কি কি ?
1. গুগল নাউ অন ট্যাপ
2. ক্রোম কাস্টম ট্যাবস
3. দীর্ঘক্ষণ চার্জ সংরক্ষণে বিশেষ ব্যবস্থা
4. স্মার্ট ফিঙ্গার প্রিন্ট সমর্থন
5. ইউএসবি টাইপ ‘সি’ সমর্থিত দ্রুত চার্জিং ব্যবস্থা
6. অ্যাপ পার্মিশন সিস্টেম
7. অ্যান্ড্রয়েড পে
8. ডিরেক্ট শেয়ার
9. নতুন বুট অ্যানিমেশন
10. অ্যাপ ড্রয়ার সম্পাদনা
গুগল নাউ অন ট্যাপঃ নতুন সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হওয়া অন্যতম ফিচার ‘গুগল নাউ অন ট্যাপ’। যার ফলে গুগলের সেবাসমূহ এখন থেকে ব্যবহারকারী আরও সহজে পাবেন। ফিচারটির সাহায্যে ব্যবহারকারী এখন থেকে অনলাইন কিংবা স্মার্টফোনে দ্রুততম সময়ে অ্যাপের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য সার্চ করতে পারবেন। এজন্য স্মার্টফোন স্ক্রিনের যেকোন ফাঁকা স্থানে স্পর্শ করে ধরে রাখতে হবে। তাহলেই পাওয়া যাবে সংশ্লিষ্ট ফিচারটি। যেখানে লিখে কিংবা ভয়েস কমান্ড দিয়ে সার্চ করা যাবে।
ক্রোম কাস্টম ট্যাবস : অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে অনেক সময় কোনো লিঙ্কে ক্লিক করলে তা ফোন ব্রাউজারের ডিফল্ট অ্যাপে নিয়ে যায় কিংবা একটি উইজার্ডে ব্রাউজিং অ্যাপ উন্মোচিত হয়। যেখানে সিলেক্ট করতে হবে। এই ফিচারের পরিবর্তে অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো ওএসএ ব্যবহারকারী অ্যাপের জন্য পৃথক ক্রোম কাস্টম ট্যাব। যেখানে নতুন কোনো অ্যাপ ওপেনের ঝামেলা ছাড়াই পৃথক লিঙ্ক পাওয়া যাবে। যা ফোনের গতিকে অক্ষুণ্ন রাখতে বিশেষ কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলেই মনে করছেন গুগল অপারেটিং সিস্টেম বিভাগের নির্মাতারা।
দীর্ঘক্ষণ চার্জ সংরক্ষণে বিশেষ ব্যবস্থা : অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত স্মার্টফোনে চার্জ স্বল্পতা অনেক বড় সমস্যা। তাই স্মার্টফোনে এমন চার্জ সমস্যা সমাধানে অ্যান্ড্রয়েড ওএসে বিশেষ ব্যবস্থা যুক্ত করেছে নির্মাতা গুগল। যেখানে স্মার্টফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ্লিকেশন এবং একই সঙ্গে স্মার্টফোনে একাধিক অ্যাপ চালু রাখাসহ চার্জ বেশি ব্যয় করে এমন বিভিন্ন ত্রুটি নিয়ে কাজ করছে গুগল। এই ব্যবস্থা আগের সংস্করণের চেয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ব্যাটারির চার্জ ব্যবস্থা পরিমাপে সক্ষম হবে।
স্মার্ট ফিঙ্গার প্রিন্ট সমর্থন : ইতিমধ্যে অনেক স্মার্টফোন নির্মাতই নিজস্ব ডিভাইসে ‘ফিঙ্গার প্রিন্ট বা ফিঙ্গার লক’ ব্যবস্থা যুক্ত করেছে। তবে ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবস্থাকে আরও নিরাপদ এবং ব্যবহারবান্ধব করতে গুগল তাদের নতুন এই সংস্করণে যুক্ত করেছে স্মার্ট ফিঙ্গার প্রিন্ট ফিচার। এতে করে অ্যান্ড্রয়েড ওএস চালিত স্মার্টফোনে ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানারের সাহায্যে অর্থ লেনদেন করা যাবে। এছাড়া ফোনের লক ব্যবস্থাতেও নতুন সিকিউরিটি নিয়ে আসবে এই ফিচারটি।
ইউএসবি টাইপ ‘সি’ সমর্থিত দ্রুত চার্জিং ব্যবস্থা : স্মার্টফোনের চার্জ দীর্ঘক্ষণ সংরক্ষণের পাশাপাশি যাতে ফোনের ব্যাটারি কর্মক্ষম এবং ভালো থাকে। বিষয়টিতে নজর দিয়ে ফোনে ডাটা ট্রান্সফার রেট বৃদ্ধিতেও গুরুত্বারোপ করেছে গুগল। এজন্য অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালোতে দ্রুত স্মার্টফোন চার্জিংয়ে যুক্ত হয়েছে ‘ইউএসবি সি’ ব্যবস্থা। যার ফলে আগের মাইক্রোইউএসবি পোর্ট ব্যবস্থার চেয়ে তিন থেকে পাঁচ গুণ বেশি গতিতে চার্জ হবে স্মার্টফোন। যা সহজে স্মার্টফোন চার্জিংয়ে সহায়ক হবে। এর পাশাপাশি ডাটা কেবলের মাধ্যমে ফোনে তথ্য আদান-প্রদান হবে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে দ্রুত।
অ্যাপ পার্মিশন সিস্টেম : গুগলের অবমুক্ত যে কোনো সময়ের অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় মার্শম্যালো অধিক নিরাপদ হতে যাচ্ছে। এজন্য নতুনভাবে অ্যাপ পার্মিশন ব্যবস্থা নিয়ে আসছে সার্চ জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি। কোনো অ্যাপ ডিভাইসে ইনস্টল করতে গেলে অ্যাপটি ফোনের কী তথ্য গ্রহণ করবে, সে সম্পর্কে ব্যবহারকারীকে বিস্তারিত জানানো হবে। এই অ্যাপ পার্মিশন ব্যবস্থাকে পৃথক আটটি বিভাগে ভাগ করা হবে। যা অ্যাপ ব্যবস্থাকে ব্যবহারকারীর জন্য আরও নিরাপদ করবে।
অ্যান্ড্রয়েড পে : অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ললিপপের চেয়ে নতুন অনেক ফিচারে সাজবে অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো। আর এ অপারেটিং সিস্টেমে যুক্ত হবে স্মার্টফোনে অর্থ লেনদেনে গুগলের নির্মিত অ্যাপ ব্যবস্থা ‘অ্যান্ড্রয়েড পে’। যা সর্বনিম্ন অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে ৪.৪ [কিটক্যাট] এ পরবর্তী সময়ে ব্যবহার করা যাবে। তবে অ্যাপটি প্রথমবারের মতো যুক্ত করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ৬.০ মার্শম্যালো সংস্করণে।
ডিরেক্ট শেয়ার : অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো অপারেটিং সিস্টেমে এক ক্লিকে খুব সহজেই সোস্যাল মাধ্যমে ফোনে সংরক্ষিত ফাইল যেমন, ছবি কিংবা মিউজিক ফাইল বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করা যাবে। এতে করে ব্যবহারকারীর পৃথক সামাজিক সাইটে লগইনের প্রয়োজন হবে না।
নতুন বুট অ্যানিমেশন : অ্যান্ড্রয়েডের নতুন অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে এবার পরিবর্তন এসেছে ফোন বন্ধ কিংবা ওপেন করার সময় প্রদর্শিত বুট অ্যানিমেশনে। যেখানে চারটি রঙিন বৃত্তাকার চিহ্নবিশেষ অ্যান্ড্রয়েড লোগোতে রূপ নেওয়ার আগ পর্যন্ত বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়।
অ্যাপ ড্রয়ার সম্পাদনা : নতুন অপারেটিং সিস্টেমকে ব্যবহারকারীর জন্য আরও সহজ এবং ব্যবহারবান্ধব করতে নির্মাতা গুগল যুক্ত করেছে অ্যাপ সম্পাদনার ফিচার ‘অ্যাপ ড্রয়ার কাস্টমাইজেবল টগেল’। যেখানে ব্যবহারকারী হাতের স্পর্শে প্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো পৃথক ক্যাটাগরিতে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। যাতে দরকারি মুহূর্তে বিভিন্ন অপশন না চেপে বরং সহজেই হাতের কাছে পাওয়া যাবে অ্যাপ।

পোস্টটি প্রথম প্রকাশিত হয় এখানে সতোজ্ঞান।

Thursday, 27 August 2015

USSD Code For All Bangladeshi Mobile Operator

☀ Name : Teletalk
☞Balance Check : *152#
☞Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222
☞Package Check : unknown
☞Minute Check : *152#
☞SMS Check : *152#
☞MMS Check : *152#
☞Data (MB) Check : *152#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : Type SET & Send to 738
☞Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
☞Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245

☀ Name : Grameenphone
☞Balance Check : *566#
☞Show SIM Number : *2#
☞Package Check : *111*7*2#
☞Minute Check : *566*24# , *566*20#
☞SMS Check : *566*2#
☞MMS Check : *566*14#
☞Data (MB) Check : *566*10# , *567#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : *111*6*2#
☞Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222

☀ Name : Airtel
☞Balance Check : *778#
☞Show SIM Number : *121*6*3#
☞Package Check : *121*8#
☞Minute Check : *778*5#or*778*8#
☞SMS Check : *778*2#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *778*39#or*778*4#
☞Call Me Back : *121*5#
☞Net Setting Request : *140*7#
☞ Miss Call Alert (On) : *121*3*4#
☞ Miss Call Alert (Off) : unknown

☀ Name : Robi
☞Balance Check : *222#
☞Show SIM Number : *140*2*4#
☞Package Check : *140*14#
☞Minute Check : *222*3#
☞SMS Check : *222*11#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : *140*7#
☞Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
☞Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272

☀ Name : Banglalink
☞Balance Check : *124#
☞Show SIM Number : *511#
☞Package Check : *125#
☞Minute Check : *124*2#
☞SMS Check : *124*3#
☞MMS Check : *124*2#
☞Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#
☞Call Me Back : *126*Number#
☞Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
☞Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622

Saturday, 11 July 2015

ইন্টারনেটে বিনামূল্যে যে ১৫টি সেবা পেতে পারেন অনায়াসে

ইন্টারনেট এর কারনে আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম কতটা সহজ হয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।ইন্টারনেট এমন এক মাধ্যম যেখানে এক ছাদের নিচে সব কিছুই মেলে। কিছু পরিষেবার জন্য যেমন পয়সা খরচ করতে হয়, তেমনই বেশ কিছু পরিষেবা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় যার জন্য কোনও খরচ করতে হয় না। তেমনই কয়েকটি পরিষেবা নিয়ে এই প্রতিবেদনটি রইল আপনার জন্য-
১. ড্রাম বাজাতে ভালোবাসেন?
তাহলে আপনি ভিজিট করতেই পারেন Patatap।
যেখানে আপনি বিভিন্নরকম জ্যাম সেশনের
ভিসুয়ালস পাবেন।
২. পড়াশোর জন্য
হাজারো অপশনের মধ্যে থেকে আপনি কোন বিষয়ে
পড়াশোনা করতে চান, বেছে নিন বিষয়টুকু। বাকি
কাজটা সেরে ফেলবে Coursera নিজেই। এদের
সমৃদ্ধ জ্ঞানভাণ্ডারকে কাজে লাগান সম্পূর্ণ
বিনামূল্যে।
৩. কমিকস পড়তে চান?
দমফাটা সমস্ত কমিকস মিলবে এক ক্লিকেই। ভিজিট
করুন Dr. Mc Ninja বা comic prospector।
৪. ছবি এডিট করতে হলে
সাইন আপ করার ঝামেলা নেই। আপনার প্রিয় বন্ধুর
ছবি এডিট করতে Pixlr-এর জুড়ি মেলা ভার।
৫. হাই কোয়ালিটি গেমস খেলতে হলে
মোবাইল বা কম্পিউটারে আনলিমিটেড ডেটা
প্ল্যান থাকলে হাই কোয়ালিটির গেমস খেলুন-
BigPoint এ
৬. ১ জিবির ইমেল পাঠাতে
কাউকে বড় কোনও ফাইল ইমেল করতে হলে ব্যবহার
করুন Pando
৭. রান্না করে কাউকে ইমপ্রেস করতে চান
রকমারি রেসিপির খোঁজ পাবেন এই ঠিকানায়-
VideoJug
৮. বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ডিটেক্ট করতে
গোয়েন্দা হওয়ার দরকার নেই। বডি ল্যাঙ্গুয়েজ
দেখে মিথ্যা ধরতে চাইলে Blifaloo সেরা অস্ত্র।
৯. টেকনিক্যাল সাপোর্ট চান
কম্পিউটার বিগড়েছে? বা ওয়েবসাইট সংক্রান্ত
কোনও তথ্য-প্রযুক্তিগত সাহায্য চান? সঙ্গে রয়েছে
Techguy।
১০. ওয়াই-ফাইয়ের হদিশ পেতে
শহরের বাইরে বেড়াতে গিয়েছেন? কোন শহরে
কোথায় কোথায় বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা
মিলবে জানতে হলে লগ ইন করুন WifiFreeSpot
ওয়েবসাইটে।
১১. বেনামে ইমেল করতে
আপনি ইমেলটি করার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে
আপনার ইমেল আইডিই ভ্যানিশ হয়ে যাবে। এমনই
কেরামতি 10MinuteMail-এর।
১২. ভাষা শিখতে চান?
পয়সা খরচ করে কোর্স করবেন কেন? বাড়িতে বসেই
যে কোনও ভাষা শিখতে লগ ইন করুন Duolingo-র
ওয়েবসাইটে।
১৩. ডকুমেন্টারি দেখতে ভালোবাসেন?
হাজারো অদেখা ডকুমেন্টারি দেখতে পাবেন এই
ওয়েবসাইটে। তাও একেবারে নিখরচে-
DocumentaryHeaven
১৪. তাসের খেলা শিখতে চাইলে
পার্টিতে কাউকে পটাতে হলে ছোট্ট একটা তাসের
ম্যাজিকই কিন্তু আপনাকে জেমস বন্ড করে তুলতে
পারে। আর মজাদার এই সব খেলা শিখতে চাইলে-
GoodTricks আপনাকে উপায় বাতলাবে।
১৫. বাদ বাকি সব মিলবে-
উপরের কোনওটিই যদি আপনার কাজের না হয়
তাহলে Torrent-ই আপনার শেষ ভরসা।
বেআইনিভাবে যা ডাউনলোড করতে চান, এক
ক্লিকেই কেল্লাফতে।

পরবর্তীতে সময় পেলে শিখিয়ে দেব কিভাবে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড দিবেন।
★আর একটা কথা, আপনার পুরনো জামা হাসি ফোটাতে পারে একটি মুখে।একটু সদয় হোন।।

Friday, 10 July 2015

ব্লগ কি? ব্লগার কারা?

ব্লগ শব্দটি নিয়ে মনে হয় এই দেশের সাধারণ মানুষকে খুবই ভুল ধারণা দেওয়া হয়েছে! ব্লগার শব্দটি দিয়ে একজন মানুষকে গালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির জগতে ব্লগ লেখা বলতে বোঝানো হয় অনেকটা ব্যক্তিগত ডাইরী লেখার মতো। আমরা কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ডাইরীটি সবাইকে পড়তে দিতাম তাহলে সেটা হতো অনেকটা ব্লগ লেখার মতো। কেউ যখন তার খাতায় বা নোট বইয়ে ডাইরী লেখে তখন সে ইচ্ছে করলেও একসাথে অনেককে দেখাতে পারে না, কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে সেটা পানির মতো সোজা। একজন মানুষ ব্লগে কিছু একটা লিখে পৃথিবীর সবাইকে সেটা দেখার সুযোগ করে দিতে পারে। সারা পৃথিবীতে এই মুহূর্তে একজন দুইজন নয়, হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষও নয় আক্ষরিক অর্থে কোটি মানুষ ব্লগ লেখে - যার অর্থ এই পৃথিবীতে এখন কোটি কোটি ব্লগার। কাজেই ব্লগার বলে একজন মানুষকে কীভাবে গালি দেওয়া যায় সেটা কোনোমতেই আমার মাথায় ঢুকে না। একজন মানুষকে ‘এম.এ. পাশ’ বলে গালি দিলে যেরকম হাস্যকর শোনায়, ব্লগার বলে গালি দিলেও সেটা একই রকম হাস্যকর শোনায়। আজকাল নাস্তিক এবং ব্লগার দুটো শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্যে খুবই চেষ্টা করা হচ্ছে! অথচ মজার ব্যাপার হলো, যদি আমাদের কখনো ইসলাম ধর্ম (বা অন্য কোনো ধর্ম) নিয়ে কোনো জরুরী তথ্য বা বিশ্লেষণের দরকার হয় তখন আমরা সেটা খুঁজে পাই কোনো একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ব্লগারের লেখা থেকে! যারা তাদের অপছন্দের মানুষদের ব্লগার বলে গালি দেন তাদের জানা দরকার ইন্টারনেটে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের ওপরেই অসংখ্য ব্লগ আছে। অসংখ্য খাটি মুসলমান ব্লগার আছেন। - অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল, লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Thursday, 9 July 2015

গ্রামীণফোনে এক বছরে ১৩ মাস


বাংগালীর নতুন রক্তচোষা গ্রামীণফোনে এক
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।

Friday, 26 June 2015

ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাবেন ১০০%

Fiverr এ ভিডিও যুক্ত করার গুরুত্ব এবং নিয়ম
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।

ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।

Wednesday, 24 June 2015

কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।

Thursday, 11 June 2015

‘গুগল আইও ২০১৫’-বার্ষিক সম্মেলন

সময় আছে আর মাত্র এক দিন।আগামীকাল গুগলের আয়োজনে রাজধানীসহ দেশের ছয়টি শহরে ডেভেলপারদের নিয়ে ‘গুগল আইও রিক্যাপ বাংলাদেশ’ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এ সম্মেলনে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউতে অনুষ্ঠিত গুগলের ডেভেলপারদের বার্ষিক সম্মেলন ‘গুগল আইও ২০১৫’-এর উল্লেখযোগ্য অংশ দেখানো হবে। চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে পাঁচজন এতে অংশ নেন।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, দিনাজপুর ও খুলনায় একই সঙ্গে চলবে এ আয়োজন। আয়োজনগুলোতে আইও সম্মেলনের মূল বক্তৃতাসহ বিভিন্ন অধিবেশন বড় পর্দায় দেখানো হবে। অনুষ্ঠানের শেষ অংশে থাকবে সংগীত পরিবেশনা। বেলা তিনটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে এই আয়োজন। আয়োজনের পৃষ্ঠপোষক গুগল, এলিট মোবাইল এবং কখন ডটকম।
আগ্রহীদের goo.gl/VHIZMs ঠিকানায় গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে।তাহলে দেরি না করে এখনই নিবন্ধন করে নিন,কেননা প্রতি শহর থেকে ৫০ জন করে নেয়া হবে।


আপনার ইমেইল কি দেখা হয়েছে? জেনে নিন এখনই


আপনি অফিসের কোন নোটিশ আপনার সহকর্মীকে পাঠালেন অথবা আপনি ইমেইল মার্কেটিং করেন বা কাউকে কোন জরুরি ই-মেইল পাঠিয়েছেন কিন্তু উত্তর পাচ্ছেন না! কখনো কি জানতে চেয়েছেন আপনার
পাঠানো ই-মেইল প্রাপক পড়েছেন কি না? মেইল ট্র্যাকার নামের ছোট একটি প্রোগ্রাম (এক্সটেনশন) আপনার জিমেইলের সঙ্গে যোগ (অ্যাড) করে নিলে প্রাপক মেইল পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেন্ড মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিক চিহ্ন দেখা যাবে। আপনি বুঝতে পারবেন কখন এবং কয়বার আপনার ই-মেইল পড়া হয়েছে।
জিমেইল অ্যাকাউন্টে ঢুকে mailtrack.io
ওয়েবসাইটে যান। Sign In–এ ক্লিক করুন। পরের
পাতায় আপনার জিমেইলের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে
মেইল ট্র্যাকার যোগ করবেন কি না, সেটির
অনুমতি (পারমিশন) চাইবে। Accept-এ ক্লিক করুন।
আপনার মেইল খোঁজার জন্য মেইল ট্র্যাকারের
সঙ্গে যোগ হয়ে যাবে। এবার এটাকে সক্রিয় করার
জন্য লগ-ইন করা জিমেইলে ঢুকুন। মেইল
ট্র্যাকারের আইকন দেখা গেলে সেটিতে ক্লিক
করুন।
এবার Activate mail track-এ ক্লিক করলে পরের
পাতায় We’re almost done....start using
MailTrack এর নিচে SIGN IN WITH GOOGLE বোতামে আবার ক্লিক করুন। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করলে আপনার জিমেইল অনুসন্ধানের জন্য ট্র্যাকারে যোগ হবে। এখন Compose মেইল থেকে কাউকে ই-মেইল পাঠান। সে ব্যক্তি মেইল পড়লে
পাঠানো মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিকের
মাধ্যমে জানিয়ে দেবে আপনার মেইল কখন পড়া
হয়েছে। অথবা mailtrack.io সাইটে গেলে
Tracked e-mails-এর নিচে All e-mail, read e-mails, unread E-mails দেখাবে। এ ছাড়া এখানে Settings-এ গিয়ে অপশনগুলো পছন্দমতো সাজিয়ে নিতে পারবেন।তাহলে আর দেরি কেন? এখনই সাজিয়ে নিন আপনার ইমেইল ট্রাকার।

Wednesday, 3 June 2015

জিমেইলে লেবেল এবং ফিল্টার এর মাধ্যমে চোখ রাখুন প্রয়োজনীয় ইমেইলে

আজকাল এই ইলেকট্রনিক মিডিয়ার যুগে সবার ই একটা করে হলে ও ইমেইল একাউন্ট আছে। কোন ওয়েবসাইটে একাউন্ট করতে কিংবা প্লে স্টোর থেকে এপ্স ডাউনলোড দিতে অথবা প্রয়োজনীয় কোন ফাইলপত্র আদান প্রদান করতে একটা ইমেইল থাকতেই হয়।এখন মনে করুন আপনার একটি ইমেইল একাউন্ট আছে অর্থাৎ হাজার হাজার ইমেইল আপনার ইনবক্সে প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে। কিন্তু, হাজার হাজার ইমেইলের মধ্যে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ইমেইল খুঁজে পাওয়াটাই খুব মুশকিল। কিন্তু, এরও আছে সহজ সমাধান। 
আমাদের সকলেরই গুগলের ইমেইল সেবা জিমেইলে একাউন্ট আছে। আজ দেখবো জিমেইলে লেবেল এবং ফিল্টার ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় ইমেইল কিভাবে সংরক্ষন করবো।প্রথমেই জেনে নেই লেবেল কি? 
লেবেল কিঃ 
আমাদের ইনবক্সে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওয়েবসাইট থেকে অসংখ্য ইমেইল আসে। আমরা চাই ফেসবুকের সকল ইমেইল ফেসবুক নামক একটি ফোল্ডারে জমা হবে। এখানে শুধুই ফেসবুক থেকে আসা ইমেইলগুলো জমা হবে। আবার  টুইটার থেকে আসা ইমেইলগুলো  টুইটার  ফোল্ডারে জমা হবে। এজন্য আমরা যে ফোল্ডার তৈরী করবো সেগুলোই লেবেল। 
এখন দেখব লেবেল কি করে  তৈরী করেঃ 
১. প্রথমেই জিমেইলে লগিন করে এর সেটিং এ যান।
২. এবার দ্বিতীয় ট্যাব লেবেল এ ক্লিক করুন।
৩. এবার লেবেল থেকে Create New Label এ ক্লিক করুন।
৪. লেবেল এর নাম দিন। উদাহরনঃ সোশ্যাল, ক্লাউড স্টোরেজ।
৫. এবার লেবেলটি সেভ করুন। 
হয়ে গেলো আমাদের লেবেল বানানো। এবার ইমেইল আসবে আর লেবেল অনুযায়ী জমা হবে এমনটা না। এখন আমাদের ফিল্টার করতে হবে।
হ্যাঁ, পানি যেমন আমরা ছেঁকে ধূলিকণা থেকে আলাদা করি ঠিক তেমনই সকল ইমেইল থেকে আমাদের বিভাগ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ইমেইলগুলো ফিল্টার করে আলাদা করতে হবে। এখন ফিল্টার করলেই কি সব আলাদা হয়ে যাবে? হ্যাঁ, তবে আমাদের ফিল্টার করার সময় সিলেক্ট করে দিতে হবে কোন আইটেমের ইমেইলগুলো কোন লেবেল এ যাবে। 
এখন দেখব  ফিল্টার কি করে  তৈরী করেঃ
১. জিমেইলের সেটিং থেকে ফিল্টার ট্যাবে যান।
২. Create a new filter ক্লিক করুন।
৩. এবার @yourDomain.com প্রথম বক্সে দিন।
৪. Create a new filter এ ক্লিক করুন।
৫. এবার পরবর্তী অপশন থেকে Skip the Inbox এবং Also apply filter to”..” matching conversations এ টিক দিন।
৬. এবার Apply the label: টিক দিয়ে ড্রপডাউন থেকে যে লেবেলে ইমেইলগুলো সংরক্ষণ করতে চান সিলেক্ট করে দিন।
৭. Create Filter এ ক্লিক করুন। 
ব্যাখ্যাঃ 
@yourDomain.com এর স্থানে @eastowest24.blogspot.com; @facebook.com ইত্যাদি আপনার প্রয়োজন অনুসারে দিবেন। মূল ডোমেইন ব্যাবহার করলে সাব-ডোমেইন থেকেও যদি ইমেইল আসে তবে তা একই লেবেলে জমা হবে। 
# আপনি চাইলে নিচের মত করেও লেবেল তৈরী করতে পারেন।
Social
-Facebook
-Twitter

Thursday, 16 April 2015

Protect GP From Their Unfair Policy

নরওয়ে ভিত্তিক একটি টেলিকম প্রতিষ্ঠান হল জিপি।যা বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মোবাইল অপারেটর। এমনকি যে নরওয়ে এই কোম্পানির মালিক, তার জনসংখ্যার ও তুলনায় দশ গুণ। তাই এই বিপুল পরিমাণ জনসংখ্যার কথা চিন্তা করে জিপির পলিসি যেখানে আরো নমনীয় হওয়ার কথা,সেখানে এই মোবাইল পরিসেবা প্রতিষ্ঠান টি সেবার পরিবর্তে এদেশের মানুষের রক্ত দিন দিন চোষে খাচ্ছে।রাষ্ট্রের হাজার কোটি টাকার কর ফাকি দেওয়ার ইতিহাস ও কারো অজানা নয়।
বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ উপলক্ষে জিপি খেলা চলাকালীন সময়ে Twitter ফ্রি করে দেয়।এতে অনেক ইউজার ও বেড়ে যায়।কিন্তু খেলা শেষ হওয়ার পরপর ই ফ্রি Twitter অফ করে দেওয়া হয়।আমার ফেসবুক গ্রুপ EasToWest24 এ প্রচুর পোস্ট আসে (যদিও এডমিনদের পক্ষ থেকে পোস্টগুলো এপ্রুভাল হয় নি একই বিষয়ে গ্রুপ ভরপুর হয়ে যাবে বলে) কিভাবে আবার ফ্রি Twitter ইউজ করা যায়।তাই সবাইকে এয়ারটেল এ ফ্রি চালানোর কথা বলা হয়।যা এখন ও চলছে।তবে শুধুমমাত্র মোবাইল ইউজারদের জন্য।
তারপর আসা যাক ফ্রি ফেসবুক এর কথায়।জিপির তখন ও ৫ কোটি গ্রাহক পূর্ণ হয় নি।তাই টার্গেট পুরণ করতে খুব চতুরতার সাথে এফবি ফ্রি করে দেয়।আর আমাদের মত একদল তরুণ তা সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে প্রচার করতে থাকে।এতে করে জিপি নতুন সিম কিনার ধুম পরে যায়।সাথে সাথে যত অব্যবহৃত সিম ও ছিল কয়েক দিনের মধ্যে সব চালু হয়ে যায়।জিপির অফিসিয়ালি ফ্রি ফেসবুক প্রচার করার আগে তা বিদ্যুৎ বেগে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে।দেখলেন তো জিপির বিজনেস পলিসি।অল্প দিনেই টার্গেট পুরণ হয়ে যায়।এখন কি একটা বের করছে ৩০ মিনিট ফ্রি এফবি।তা ঢুকতে আর বের হতেই তো শেষ হয়ে যায়।তার চেয়ে বরং এয়ারটেল ই ভালো। পিসি তে ও ফ্রি চলে।সাথে এফবির ভিডিও গুলো  ও দেখা যায়।
ব্যবহারকারী দের ধরে রাখার জন্য ফ্রি ফেসবুক এর সাথে হোয়াটসঅ্যাপ ফ্রি করে দেওয়া হয়।তখন ও কলিং অপশন চালু হয় নি।তারপর ও লোকের উপচে পড়া কে রোখে? রাস্তা ঘাটে বের হলেই তরুণদের দেখা যায় মোবাইল হাতে সামাজিক মাধ্যমে ব্যস্ত। আমার এক আঙ্কেল, যে কিনা আগে আমাদের বলতো নেট এ তোরা সারাদিন কি কর?সে এখন কি রাত কি দিন নেট এ পড়ে থাকে।সামনে আসছে শুভদিন। জানি একটা শক খাবে!!! ১৯ তারিখ থেকে ফ্রি whatsapp বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।এয়ারটেল এ ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে।
তবে ২১ তারিখ থেকে internet.org এর মাধ্যমে এফবির প্রতিষ্ঠাতা জুকারবার্গ ফ্রি ইন্টারনেট সেবা সবার হাতে পৌছে দিতে বিশেষ উদ্দোগ নিয়েছে।এতে এফবি সহ আর কয়েকটি সরকারি সাইট ফ্রি ব্যবহার করা যাবে বলে জানানো হয়।তবে সারা দেশে কবে নাগাদ এ সেবা পাওয়া যাবে তার কোন বিশেষ উল্লেখ নেই।
জিপির কাস্টমারদের প্রতি অবহেলার  কথা বলে শেষ করা যাবে না। এরই মধ্যে ফেসবুক,টুইটার সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্রি হোয়াটসঅ্যাপ বহাল রাখার দাবিতে নেটিজেন রা ক্ষোভে ১০-১২ জিপি সিম বন্ধ করার আহবান জানিয়েছে। আপনি ও সবার সাথে আওয়াজ দিতে পারেন।সবাই 158 এ ফ্রি কল করেন আর কাস্টমার কেয়ারে তুফান ছুটান ।
সবাইকে একটা অনুরোধ। সবাই gpসিম দিয়ে ১৫৮ এই নম্বরে ফোন দিন এবং অনান্য অভিযোগ অপশন টি সিলেক্ট করুন। তার পর আপনাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে জিপির কাষ্টমার কেয়ারের শালারা ফোন দিবে। সবাই একই অভিযোগ দিবেন সেটা হলো whatappsফ্রি চালাতে চাই। যদি ১লক্ষ কাষ্টমার একই অভিযোগ দেয় তবে whatapps ফ্রি করে দিবে। মেসেজটি সবাই শেয়ার করে বন্ধুদের ছড়িয়ে দিন। সবাই একই অভিযোগ দিলে জিপি শালায় হোয়াটএপস ফ্রি করে দিতে বাধ্য। 158 এ নম্বরটি সকল সিমের অভিযোগ দেওয়ার সার্ভিস নম্বর। এ নম্বরে ফোন দিন ফ্রি। কোন টাকা কাটবে না। মেসেজটি সকল গ্রুপে কপি করে ছড়িয়ে দিন। আমরা আবার ফ্রি হোয়াটএপস চাই।সবার আন্তরিক প্রচেষ্টায় জিপি তার ডিজুস ইউজারদের জন্য নাইট প্যাকেজ এক্টিভ রাখতে বাধ্য হয়েছিল।আমরা আবার ও তা প্রমাণ করব।
তরুণদের জয় হবেই হবে। নজরুল এর একটা বাণী দিয়ে শেষ করছি
"আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে,
তোমার ছেলে উঠলে মাগো রাত পোহাবে তবে।"

Wednesday, 18 March 2015

Linux, When On Your Computer

কে সে কিংবদন্তি যার কারনে আজ আমরা  Linux এর ফ্রি জগতে ঢুকতে পারছি ?
১৯৬৯ সালের ডিসেম্বরে যখন ছেলেটার জন্ম হয় তখনই কি সাংবাদিক এবং কবি ওলে টরভাল্ডস
বুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
stallman.jpg
জিসিসিকে অন্যতম রকসলিড এবং কার্যকরি একটা কম্পাইলার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরপর গ্নু হাত দিল অপারেটিং সিস্টেম লিখার কাজে। যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের প্রান হচ্ছে তার কার্নেল।কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠে যে কোন অপারেটিং সিস্টেম।গ্নু হার্ড (HURD) নামে একটা কার্নেলও বানিয়ে ফেললো ।কিন্তু সেটা ডেভেলপারদের আকর্ষন করতে ব্যর্থ হয়।যার ফলে একটা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া গ্নু অসম্পূর্ন থেকে যায়। গ্নুকে সম্পুর্ন করতে দরকার একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম,তারও আগে দরকার একটা মুক্ত কার্নেল।নাহলে মুক্ত সফটওয়্যারের পুরো আন্দোলনই যে থেমে যাচ্ছে।
জন্ম নিল নতুন অপারেটিং সিস্টেমঃ
সময়টা ১৯৯১ সাল যখন লিনুস হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র,তখন আইবিএমের ইন্টেল ৩৮৬ প্রসেসরের একটা পার্সনাল কম্পিউটার কিনল। এই প্রেসেসরটি ছিল ইন্টেলের আগের প্রসেসরগুলোর তুলনায় অত্যধিক উন্নত। সেসময় আইবিএমের সাথে পাওয়া যেত এমএসডস অপারেটিং সিস্টেম।এমএসডস ব্যবহার করে লিনুস পুরোপুরি হতাশ হয়ে পড়ল,কারন ইন্টেলের ৩৮৬ প্রসেসরকে পুরোপুরি ব্যবহার করার ক্ষমতা সেটার ছিলনা।লিনুস চাচ্ছিল আরো ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে।এর অন্য কারন অবশ্য ছিল সে তার ভার্সিটিতে ইউনিক্স ব্যবহার করে অভ্যস্ত।তাই নিজের পিসিতে একই অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কাজ করতে সুবিধা।কিন্তু ইউনিক্স পাবার চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিলো যখন দেখলো যে ইউনিক্সের দাম ৫০০০ মার্কিন ডলার !লিনুস তখন মিনিক্স নিয়ে পড়ল। মিনিক্স ছিল ডাচ প্রফেসর এন্ড্রু টানেনবমের লেখা ইউনিক্সের মত একটা অপারেটিং সিস্টেম। সোজা কথায় বলা চলে মিনিক্স ছিল ইউনিক্সের ছোটখাট একটা ক্লোন ,তবে পুরোপুরি ক্লোন নয়। প্রফেসর সাহেব তার ছাত্রদের অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ক্লাশ নেবার সময় অপারেটিং সিস্টেমের ভিতরের খুটিনাটি বুঝাতে মিনিক্সকে ব্যবহার করতেন।তবে মিনিক্সের কোড কিছুটা উন্মুক্ত ছিল।সেসময় যে কেউ প্রফেসর টানেনবমের লেখা “অপারেটিং সিস্টেমঃ ডিজাইন এ্যান্ড ইম্পলিমেন্টেশন” বইটা কিনলেই সাথে করে মিনিক্সের ১২০০০ লাইনের কোডটা পেত ।যদিও পুরো কোড উন্মুক্ত নয় তারপরও সেই সময় কোন অপারেটিং সিস্টেমের আংশিক কোড পাওয়াটাও ছিল ভাগ্যের ব্যপার। কিন্তু সমস্যা একটা ছিল,সেটা হল মিনিক্সের কোডকে নিজের ইচ্ছেমত পাল্টানোর লাইসেন্স ছিলনা। তাছাড়া এটা ছিল ছাত্রদের শিখানোর একটা উপকরনমাত্র, পুর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম বলতে যা বোঝায় সেটা না।যাই হোক আমাদের লিনুস সেই জিনিস একটা কিনে ফেললো। তারপর গুতোগুতি করতে গিয়ে টের পেলো যে এটাও তার চাহিদা পূরণের জন্য উপযুক্ত না। এরপর এক ভয়ানক স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো লিনুস – নিজেই একটা অপারেটিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলবে, তাও আবার একদম শূন্য থেকে, মিনিক্স আর ইউনিক্সের আদলে, পুরোপুরি নতুন একটা অপারেটিং সিস্টেম ! এই স্বিদ্ধান্ত নেবার আগে সে কি বুঝতে পেরেছিল যে তার এই স্বিদ্ধান্ত শুধুমাত্র তার আইবিএমের পিসিকেই পাল্টে দেবেনা বরং তার জীবন এবং পৃথিবীকেও পাল্টে দেবে! মনে হয় না।
উনিশশো একানব্বইয়ের এপ্রিলে লিনুস শুরু করল তার অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। টেক্সটবেজড ইউজার ইন্টারফেসের জন্য গ্নু ব্যাশ শেল আর কম্পাইলিং এর জন্য স্টলম্যানের বানানো গ্নু সি কম্পাইলার (GCC) যুক্ত করে মোটামুটি একটা কাঠামো দাঁড় করিয়ে লিনুস চাইলো মিনিক্স ইউজার গ্রুপের সবাইকে তার নতুন অপারেটিং সিস্টেমের কথা জানাতে। মনে ভয় ছিল শুনে হয়তো সবাই হাসাহাসি করবে, আবার আশাও ছিল হয়তো কয়েকজন তাকে এ ব্যাপারে সাহায্যও করতে পারে। দুরুদুরু মনেই সে নিচের ঐতিহাসিক ইমেইলটা গ্রুপে পোস্ট করে ফেললঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
এই বিখ্যাত মেইলটা পড়ে কিন্তু বোঝা যায় যে লিনুস নিজেও কল্পনা করতে পারেনি যে তার শখের বশে বানানো অপারেটিং সিস্টেম পৃথিবীতে বিশাল একটা পরিবর্তন আনবে। ঐ বছরেরই ১৭ই সেপ্টেম্বর লিনুস আর অপারেটিং সিস্টেমের প্রথম ভার্সন ০.০১ বের করে।ধীরে ধীরে অন্যরা জড়ো হতে থাকে।তারা ওএসটি ডাউনলোড করে নিজের সুবিধামত পরীক্ষা-পরিবর্তন-পরিবর্ধন করে পরিবর্তিত ভার্সনটি পাঠাতে থাকে লিনুসকে।গড়ে উঠতে থাকে লিনুসের নতুন অপারেটিং সিস্টেম।৫ই অক্টোবর বের হল প্রথম অফিসিয়াল রিলিজ ভার্সন ০.০২। সংগে লিনুসের তরফ থেকে আরেকটি মেইলঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
শুরু হল লিনাক্সের পথচলাঃ
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
কিন্তু লিনুস বলে অন্য কথা “… অন্যান্য লোগোগুলো ছিল খুবই বোরিং এবং আমার মনের মতো ছিলনা মোটেও। লিনাক্স করপোরেট লোগোর জন্য আমি খুঁজছিলাম এমন কিছু যা হবে মজার এবং লিনাক্সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।একটা মোটাসোটা পেঙ্গুইন খাওয়াদাওয়া শেষ করে বসে আছে এমন একটা ছবি।
অনেকেই বলে কেন লিনাক্সের প্রতীক একটা নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন?
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
তাই অফিসিয়াল মাসকট হিসেবে পেঙ্গুইনকেই পছন্দ করা হল, এর নাম দেয়া হল টাক্স। এঁকেছিলেন ল্যারি উইং। সেই যে প্যাঙ্গুইনের প্যাঁকপ্যাঁক শুরু হল সেটা এখনো চলছে। আর দিনদিন এই প্যাঁকপ্যাঁকানি কেবল বেড়েই চলছে।
টানেনবমের কথা মনে আছে? ঐ যে যার মিনিক্স
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
কিন্তু বেচারা লিনাক্স নিয়ে ভুল বলেছিলেন।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।

Monday, 16 March 2015

How Bit And Bite Is Used


চলুন জেনে নেই কম্পিউটার মেমরি যেভাবে কাজ করে : আমরা কম্পিউটারে কোন কাজ করার সময় KB (বা kilobite) এবং MB (বা Megabite) দেখতে পাই কিন্তু এটা আসলে কি কখনো ভেবেছেন?মূলত এটি কম্পিউটারের মেমরি পরিমাপ করে।এটি মূলত কি বুঝতে নিচে একটি উদাহরণের সাহায্যে বর্ণনা করা হলঃ বাইট আসলে কি? আপনি কম্পিউটারে যাই লিখুন না কেন কম্পিউটার শুধুমাত্র দুটি জিনিস বুঝতে পারে ‘অফ’ এবং ‘অন’। কম্পিউটার অফকে “0” হিসাবে এবং অনকে “1” হিসাবে প্রকাশ করে। এখন পর্দায় আপনি যা কিছু দেখতে পাচ্ছেন তার সবই হচ্ছে ওয়েবপেজ প্রদর্শন করার জন্য 0 এবং 1 এর বিশেষ অর্ডারের সমন্বয়। এখন চলুন সবচেয়ে বিভ্রান্তিকর অংশে বিট এবং বাইট।প্রতিটি ১ বা ০ কে বলা হয় বিট এবং একসঙ্গে ৮টি বিটকে বলা হয় বাইট। যখনই আপনি একটি ০ টাইপ করেন তখন কম্পিউটার এই শূন্য কে একটি ৮বিট সিরিজ হিসাবে বা “00000000” হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এখানে কম্পিউটারের চোখে কিছু সংখ্যা ও অক্ষর কিরূপ হয় তার কিছু উদাহরণ দেওয়া হল: 0 = 00000000 a =01100001 L = 01001100 1 = 00000001 v =01110110 p = 01110000 2 = 00000010 $ = 00100100 z = 01111010 যখন কেউ “L” টাইপ করবে তখন কম্পিউটার একে “01001100″ বাইটে অনুবাদ করবে। যদি “L” ৫০ বার টাইপ করা হয় তবে 50 বাইট তথ্য তৈরি হবে। আবার কেউ যদি “L” ১০০০ বার টাইপ করা সুতরাং 1000 বাইট বা 1 কিলোবাইট তথ্য তৈরি হবে।আসলে বাস্তবে বাইট ২ এর পাওয়ার দিয়ে হিসেব করা হয় সুতরাং ১ কিলোবাইট 1000 বাইটের সমান হয়না বরং 1024 বাইট হয়।

Sunday, 15 March 2015

Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance

কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র‍্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।

Thursday, 12 March 2015

ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বর্তমানে বাংলাদেশে ও এখন ল্যাপটপের ব্যাপক
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।

♦♦♦কম্পিউটার এর গতি বাড়ানো বিষয়ক আগের  পুষ্ট টি দেখার অনুরোধ রইল। ♦♦♦