Friday, 27 February 2015

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি

ফোনের ব্যাটারি সর্বনাশ ঘটাতে পারে যেভাবে:
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর
গোয়েন্দা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের
নজরদারির খবর গোপন কিছু নয়। অধিকাংশ
স্মার্টফোনে জিপিএস চিপ থাকে যার মাধ্যমে সহজেই
স্মার্টফোন নজরদারির আওতায় থাকে।
যাঁরা নজরদারি এড়াতে চান, তাঁরা জিপিএস ফিচারটি বন্ধ
করে রাখেন, তাই না? কিন্তু মোবাইল ফোনে নজরদারি করার
অন্য আরেকটি উপায়ও আছে। পদ্ধতিটি হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড
ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি করা। প্রযুক্তি বিষয়ক
ওয়েবসাইট গিজমোডো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসরায়েলের
সরকারি সংস্থার গবেষকেরা মোবাইল ফোনের ব্যাটারির
মাধ্যমে নজরদারি করার পদ্ধতিটির বিস্তারিত জানিয়েছেন।
এই পদ্ধতিতে স্মার্টফোন ব্যাটারির চার্জে সামান্য হেরফের
হওয়ার বিষয়টি হিসাব করে ব্যবহারকারী কোথায় কোথায় যান,
সে বিষয়টি ধরা যায়। মোবাইল ফোনের টাওয়ার
থেকে মোবাইল ফোনে পিং পেতে কী ধরনের বাধা আসে,
তা নির্ণয় করে ব্যবহারকারীর অবস্থান বের করা যায়।
টাওয়ারের অবস্থান দূরে হলে বা কোনো ভবন বা পাহাড়ের
কারণে পিং পেতে সমস্যা হলে মোবাইল ফোনে তখন
বাড়তি কিছুটা শক্তি খরচ করে।
যদি ব্যবহারকারী মোবাইল ফোন নিয়ে কোথায় কোথায় যান
সে বিষয়টি কিছুদিন ধরে খেয়াল করা হয় এবং এই রুটিন
স্বাভাবিক হয়, তখন ৯০ শতাংশ নির্ভুলভাবে ব্যবহারকারীর
অবস্থান শনাক্ত করা যায়। কিন্তু ফোন
ব্যবহারকারী যদি রুটিনমাফিক না চলেন, তখন তাঁর অবস্থান
শনাক্ত করার সম্ভাবনা ৬০ শতাংশে নেমে আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্মার্টফোনে এভাবে নজরদারির
বিষয়টি উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ এ ধরনের
নজরদারি হলে ব্যাটারি খুলে রাখা ছাড়া তা এড়ানোর জুতসই
কোনো পথ নেই। এ ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য মোবাইল ফোনের
সাধারণ কোনো অ্যাপই যথেষ্ট। এ ধরনের
অ্যাপকে ব্যাটারি ব্যবহার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে গুগলেরও
কোনো বাধা নেই। সাইবার দুর্বৃত্তরা চাইলে এরকম
কোনো অ্যাপ তৈরি করে সহজেই ব্যবহারকারীর ওপর
নজরদারি করতে পারে।

National Identity Card Processing (PART:4)

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে অথবা নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন?

যারা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ
ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তারা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।ডিসিসির
বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার
বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা,
থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ
অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবেপাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন
কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র
প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে। তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ
করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে। তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয়
পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে। নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ
বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যার বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাদেরই,যাদের
চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
যোগাযোগঃ
ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।

ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা

"কোনো সাইট যদি অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে বলে তবে ক্রোমে এ ধরনের বার্তা দেখাবে ক্রোম"
ব্রাউজারে নতুন একটি সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল,যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের আগে ব্যবহারকারীকে বিশেষ সতর্কবার্তা দেখাবে।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যেসব ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীকে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডে উত্সাহী করে, সেই সাইটগুলো ব্রাউজ করলে ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা পপ আপ আকারে দেখানো হবে।ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা উন্নত করতে লাল রঙের এই সতর্কবার্তায় ওই সাইটটি ক্ষতিকর বলে উল্লেখ করা হবে। বর্তমানে ক্রোম ব্যবহার করে যদি কোনো সাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড হতে থাকে এ ধরনের পপ আপ বার্তা শুধু তখনই দেখানো হয়।
গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে সুরক্ষিত রাখতে তারা আরেক প্রস্থ নিরাপত্তা স্তর যুক্ত করছে। গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে একটি ফ্রেমওয়ার্ক যুক্ত করা হয়েছে যাতে ছদ্মবেশী সাইটগুলো ধরতে পারবে এবং সার্চ ফলাফলে তাদের দেখানো হবে না।
সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে এই পরিবর্তন আনছে। এ ছাড়া গুগল সম্প্রতি ছদ্মবেশী বিজ্ঞাপন বা যেসব বিজ্ঞাপন অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের সাইটে নিয়ে যায়, সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছে।
শুধু ক্রোম বা সার্চ ইঞ্জিনেই নয় গুগলের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মকেও পরিষ্কার করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে,ব্লগারে কোনো পর্নো ছবি বা ভিডিও দেখানো যাবে না।

এবার ওজন কমাতেও সাহায্য করছে স্মার্টফোন


ওজন কমাতে চান? স্মার্টফোন
আছে? ব্যাস তাহলেই
চিন্তা শেষ। এই সংক্রান্ত
একাধিক স্মার্টফোন অ্যাপ এখন
বাজারে ভর্তি। যে কোনও একটা ডাউনলোড
করতে পারলেই কেল্লাফতে। এই অ্যাপগুলো লাগাতার
মেসেজ করে ভিডিও পাঠিয়ে আপনাকে ডায়েট
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কী খাবেন আর কী খাবেন
না সেই বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়। নতুন এক
গবেষণায় দেখা গেছে ওজন কমাতে এই অ্যাপসগুলো বেশ
কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুলান ইউনিভার্সিটি অফ
পাবলিক হেলথ ও ট্রপিকাল মেডিসিনের গবেষকদের
মতে এই স্মার্টফোন অ্যাপগুলির
সাহায্যে লক্ষ্যনীয়ভাবে ওজন কমে। এই
অ্যাপগুলি থেকে আসা লাগাতার মেসেজ বা ভিডিও
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন
আনতে বাধ্যকরে।
এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহারকারী ১,৩৩৭ জনের উপর র্যান্ডম
সমীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই
পসিটিভ ফলাফল মিলেছে।
টানা ৬মাস বা ১ বছর এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহার
করলে দেখা গেছে গড়ে প্রায় প্রতিমাসে ১.৪৪
কেজি ওজন কমেছে।

Friday, 27 February 2015

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি

ফোনের ব্যাটারি সর্বনাশ ঘটাতে পারে যেভাবে:
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর
গোয়েন্দা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের
নজরদারির খবর গোপন কিছু নয়। অধিকাংশ
স্মার্টফোনে জিপিএস চিপ থাকে যার মাধ্যমে সহজেই
স্মার্টফোন নজরদারির আওতায় থাকে।
যাঁরা নজরদারি এড়াতে চান, তাঁরা জিপিএস ফিচারটি বন্ধ
করে রাখেন, তাই না? কিন্তু মোবাইল ফোনে নজরদারি করার
অন্য আরেকটি উপায়ও আছে। পদ্ধতিটি হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড
ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি করা। প্রযুক্তি বিষয়ক
ওয়েবসাইট গিজমোডো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসরায়েলের
সরকারি সংস্থার গবেষকেরা মোবাইল ফোনের ব্যাটারির
মাধ্যমে নজরদারি করার পদ্ধতিটির বিস্তারিত জানিয়েছেন।
এই পদ্ধতিতে স্মার্টফোন ব্যাটারির চার্জে সামান্য হেরফের
হওয়ার বিষয়টি হিসাব করে ব্যবহারকারী কোথায় কোথায় যান,
সে বিষয়টি ধরা যায়। মোবাইল ফোনের টাওয়ার
থেকে মোবাইল ফোনে পিং পেতে কী ধরনের বাধা আসে,
তা নির্ণয় করে ব্যবহারকারীর অবস্থান বের করা যায়।
টাওয়ারের অবস্থান দূরে হলে বা কোনো ভবন বা পাহাড়ের
কারণে পিং পেতে সমস্যা হলে মোবাইল ফোনে তখন
বাড়তি কিছুটা শক্তি খরচ করে।
যদি ব্যবহারকারী মোবাইল ফোন নিয়ে কোথায় কোথায় যান
সে বিষয়টি কিছুদিন ধরে খেয়াল করা হয় এবং এই রুটিন
স্বাভাবিক হয়, তখন ৯০ শতাংশ নির্ভুলভাবে ব্যবহারকারীর
অবস্থান শনাক্ত করা যায়। কিন্তু ফোন
ব্যবহারকারী যদি রুটিনমাফিক না চলেন, তখন তাঁর অবস্থান
শনাক্ত করার সম্ভাবনা ৬০ শতাংশে নেমে আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্মার্টফোনে এভাবে নজরদারির
বিষয়টি উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ এ ধরনের
নজরদারি হলে ব্যাটারি খুলে রাখা ছাড়া তা এড়ানোর জুতসই
কোনো পথ নেই। এ ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য মোবাইল ফোনের
সাধারণ কোনো অ্যাপই যথেষ্ট। এ ধরনের
অ্যাপকে ব্যাটারি ব্যবহার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে গুগলেরও
কোনো বাধা নেই। সাইবার দুর্বৃত্তরা চাইলে এরকম
কোনো অ্যাপ তৈরি করে সহজেই ব্যবহারকারীর ওপর
নজরদারি করতে পারে।

National Identity Card Processing (PART:4)

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে অথবা নতুন পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন?

যারা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ
ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তারা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।ডিসিসির
বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার
বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা,
থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ
অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবেপাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন
কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র
প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে। তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ
করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে। তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয়
পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে। নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ
বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যার বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাদেরই,যাদের
চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
যোগাযোগঃ
ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।

ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা

"কোনো সাইট যদি অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে বলে তবে ক্রোমে এ ধরনের বার্তা দেখাবে ক্রোম"
ব্রাউজারে নতুন একটি সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল,যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের আগে ব্যবহারকারীকে বিশেষ সতর্কবার্তা দেখাবে।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যেসব ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীকে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডে উত্সাহী করে, সেই সাইটগুলো ব্রাউজ করলে ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা পপ আপ আকারে দেখানো হবে।ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা উন্নত করতে লাল রঙের এই সতর্কবার্তায় ওই সাইটটি ক্ষতিকর বলে উল্লেখ করা হবে। বর্তমানে ক্রোম ব্যবহার করে যদি কোনো সাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড হতে থাকে এ ধরনের পপ আপ বার্তা শুধু তখনই দেখানো হয়।
গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে সুরক্ষিত রাখতে তারা আরেক প্রস্থ নিরাপত্তা স্তর যুক্ত করছে। গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে একটি ফ্রেমওয়ার্ক যুক্ত করা হয়েছে যাতে ছদ্মবেশী সাইটগুলো ধরতে পারবে এবং সার্চ ফলাফলে তাদের দেখানো হবে না।
সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে এই পরিবর্তন আনছে। এ ছাড়া গুগল সম্প্রতি ছদ্মবেশী বিজ্ঞাপন বা যেসব বিজ্ঞাপন অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের সাইটে নিয়ে যায়, সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছে।
শুধু ক্রোম বা সার্চ ইঞ্জিনেই নয় গুগলের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মকেও পরিষ্কার করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে,ব্লগারে কোনো পর্নো ছবি বা ভিডিও দেখানো যাবে না।

এবার ওজন কমাতেও সাহায্য করছে স্মার্টফোন


ওজন কমাতে চান? স্মার্টফোন
আছে? ব্যাস তাহলেই
চিন্তা শেষ। এই সংক্রান্ত
একাধিক স্মার্টফোন অ্যাপ এখন
বাজারে ভর্তি। যে কোনও একটা ডাউনলোড
করতে পারলেই কেল্লাফতে। এই অ্যাপগুলো লাগাতার
মেসেজ করে ভিডিও পাঠিয়ে আপনাকে ডায়েট
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কী খাবেন আর কী খাবেন
না সেই বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়। নতুন এক
গবেষণায় দেখা গেছে ওজন কমাতে এই অ্যাপসগুলো বেশ
কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুলান ইউনিভার্সিটি অফ
পাবলিক হেলথ ও ট্রপিকাল মেডিসিনের গবেষকদের
মতে এই স্মার্টফোন অ্যাপগুলির
সাহায্যে লক্ষ্যনীয়ভাবে ওজন কমে। এই
অ্যাপগুলি থেকে আসা লাগাতার মেসেজ বা ভিডিও
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন
আনতে বাধ্যকরে।
এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহারকারী ১,৩৩৭ জনের উপর র্যান্ডম
সমীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই
পসিটিভ ফলাফল মিলেছে।
টানা ৬মাস বা ১ বছর এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহার
করলে দেখা গেছে গড়ে প্রায় প্রতিমাসে ১.৪৪
কেজি ওজন কমেছে।