ফোনের ব্যাটারি সর্বনাশ ঘটাতে পারে যেভাবে:
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর
গোয়েন্দা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের
নজরদারির খবর গোপন কিছু নয়। অধিকাংশ
স্মার্টফোনে জিপিএস চিপ থাকে যার মাধ্যমে সহজেই
স্মার্টফোন নজরদারির আওতায় থাকে।
যাঁরা নজরদারি এড়াতে চান, তাঁরা জিপিএস ফিচারটি বন্ধ
করে রাখেন, তাই না? কিন্তু মোবাইল ফোনে নজরদারি করার
অন্য আরেকটি উপায়ও আছে। পদ্ধতিটি হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড
ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি করা। প্রযুক্তি বিষয়ক
ওয়েবসাইট গিজমোডো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসরায়েলের
সরকারি সংস্থার গবেষকেরা মোবাইল ফোনের ব্যাটারির
মাধ্যমে নজরদারি করার পদ্ধতিটির বিস্তারিত জানিয়েছেন।
এই পদ্ধতিতে স্মার্টফোন ব্যাটারির চার্জে সামান্য হেরফের
হওয়ার বিষয়টি হিসাব করে ব্যবহারকারী কোথায় কোথায় যান,
সে বিষয়টি ধরা যায়। মোবাইল ফোনের টাওয়ার
থেকে মোবাইল ফোনে পিং পেতে কী ধরনের বাধা আসে,
তা নির্ণয় করে ব্যবহারকারীর অবস্থান বের করা যায়।
টাওয়ারের অবস্থান দূরে হলে বা কোনো ভবন বা পাহাড়ের
কারণে পিং পেতে সমস্যা হলে মোবাইল ফোনে তখন
বাড়তি কিছুটা শক্তি খরচ করে।
যদি ব্যবহারকারী মোবাইল ফোন নিয়ে কোথায় কোথায় যান
সে বিষয়টি কিছুদিন ধরে খেয়াল করা হয় এবং এই রুটিন
স্বাভাবিক হয়, তখন ৯০ শতাংশ নির্ভুলভাবে ব্যবহারকারীর
অবস্থান শনাক্ত করা যায়। কিন্তু ফোন
ব্যবহারকারী যদি রুটিনমাফিক না চলেন, তখন তাঁর অবস্থান
শনাক্ত করার সম্ভাবনা ৬০ শতাংশে নেমে আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্মার্টফোনে এভাবে নজরদারির
বিষয়টি উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ এ ধরনের
নজরদারি হলে ব্যাটারি খুলে রাখা ছাড়া তা এড়ানোর জুতসই
কোনো পথ নেই। এ ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য মোবাইল ফোনের
সাধারণ কোনো অ্যাপই যথেষ্ট। এ ধরনের
অ্যাপকে ব্যাটারি ব্যবহার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে গুগলেরও
কোনো বাধা নেই। সাইবার দুর্বৃত্তরা চাইলে এরকম
কোনো অ্যাপ তৈরি করে সহজেই ব্যবহারকারীর ওপর
নজরদারি করতে পারে।
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর
গোয়েন্দা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের
নজরদারির খবর গোপন কিছু নয়। অধিকাংশ
স্মার্টফোনে জিপিএস চিপ থাকে যার মাধ্যমে সহজেই
স্মার্টফোন নজরদারির আওতায় থাকে।
যাঁরা নজরদারি এড়াতে চান, তাঁরা জিপিএস ফিচারটি বন্ধ
করে রাখেন, তাই না? কিন্তু মোবাইল ফোনে নজরদারি করার
অন্য আরেকটি উপায়ও আছে। পদ্ধতিটি হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড
ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি করা। প্রযুক্তি বিষয়ক
ওয়েবসাইট গিজমোডো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসরায়েলের
সরকারি সংস্থার গবেষকেরা মোবাইল ফোনের ব্যাটারির
মাধ্যমে নজরদারি করার পদ্ধতিটির বিস্তারিত জানিয়েছেন।
এই পদ্ধতিতে স্মার্টফোন ব্যাটারির চার্জে সামান্য হেরফের
হওয়ার বিষয়টি হিসাব করে ব্যবহারকারী কোথায় কোথায় যান,
সে বিষয়টি ধরা যায়। মোবাইল ফোনের টাওয়ার
থেকে মোবাইল ফোনে পিং পেতে কী ধরনের বাধা আসে,
তা নির্ণয় করে ব্যবহারকারীর অবস্থান বের করা যায়।
টাওয়ারের অবস্থান দূরে হলে বা কোনো ভবন বা পাহাড়ের
কারণে পিং পেতে সমস্যা হলে মোবাইল ফোনে তখন
বাড়তি কিছুটা শক্তি খরচ করে।
যদি ব্যবহারকারী মোবাইল ফোন নিয়ে কোথায় কোথায় যান
সে বিষয়টি কিছুদিন ধরে খেয়াল করা হয় এবং এই রুটিন
স্বাভাবিক হয়, তখন ৯০ শতাংশ নির্ভুলভাবে ব্যবহারকারীর
অবস্থান শনাক্ত করা যায়। কিন্তু ফোন
ব্যবহারকারী যদি রুটিনমাফিক না চলেন, তখন তাঁর অবস্থান
শনাক্ত করার সম্ভাবনা ৬০ শতাংশে নেমে আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্মার্টফোনে এভাবে নজরদারির
বিষয়টি উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ এ ধরনের
নজরদারি হলে ব্যাটারি খুলে রাখা ছাড়া তা এড়ানোর জুতসই
কোনো পথ নেই। এ ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য মোবাইল ফোনের
সাধারণ কোনো অ্যাপই যথেষ্ট। এ ধরনের
অ্যাপকে ব্যাটারি ব্যবহার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে গুগলেরও
কোনো বাধা নেই। সাইবার দুর্বৃত্তরা চাইলে এরকম
কোনো অ্যাপ তৈরি করে সহজেই ব্যবহারকারীর ওপর
নজরদারি করতে পারে।
No comments:
Post a Comment