Monday, 5 September 2016

ধোঁয়াশা

সেলফোন হাতে বসে আছি একা-
দেখা হয়নি, তবু বেড়েছে মনের স্পন্দন,
দেখা হবে বলে বলে হয়নিকো দেখা,
হয়নি তো এ দু মনের সেতুবন্ধন।
হঠাত এক অজানা ঝরে-
একই ছাদের নিচে দুজনার-
চোখে চোখ পড়ে।
লজ্জায় কুচি কুচি আমি তুমি ভেতরে,
বেচারি চেয়ে আছে মান গেল, আহা রে!
হয়নি কথা ঐদিন আর তাকিয়ে তাকিয়ে,
দেখে নিলাম তাকে আবার চোখটা বাঁকিয়ে।
সেদিন ছিলাম দাঁড়িয়ে, ছাতা হাতে বৃষ্টিতে,
প্রতীক্ষার অবসান তার ডাকে দৃষ্টিতে।
সে থেকে দুজনার পথচলা একসাথে,
আলাপ চলে অবসর দিন কি রাতে।
দেখা হত মাঝে মাঝে নির্জন প্রান্তরে,
কথা হত চোখে মুখে নাড়া দিত অন্তরে।


--------------------- অসমাপ্ত।।।
শীঘ্রই আসছে বাকি টুকু।

ব্যর্থ আত্মহনন

নীল স্বপ্নজালে, মিথ্যে প্রেমে ফেলে,
মনটা কেন কেড়ে নিলে?
হয়েতে তোমার প্রেমে দিওয়ানা,
মা-বাবার প্রস্তাবে মন মানেনা,
তাই চিন্তা করলাম সব সাঙ্গ করে-
প্রেমেতে হব বলি তোমার তরে;
এই ভেবে সিলিং এ ঝুলতে গেলাম,
পুরাতন সিলিং ভেঙে প্যাঁড়া খেলাম,
ও মা, মা, কোমর ভেঙে গেল!
পাড়া পড়শির উপহাস কে দেখে?
বাবা-মা ও তাকায় আজ বেঁকে বেঁকে।


--------------------- অসমাপ্ত।।।
শীঘ্রই আসছে বাকি টুকু।

অতঃপর কাব্যনারী

ক্যানবাসে নয়, তুই বাস্তবে সুদর্শনা
অন্বেষণের পর বুঝেছি-
তুই ই তোর উপমা।
তোর অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে,
নিমিষে উতলা হয়ে- যাই হারিয়ে।
বিধাতা তোকে গড়ল- হয়ে অকৃপণ,
প্রকৃতি তাই সেজেছে নিয়ে- তোর রূপ রং।
গোলাভরা সোনালী-ফসল-হাসি
জুড়ে আছে তোর মুখখানি,
তোকে দেখে তাই ঈর্ষা করে-
কল্পলোকের রাণী।
পুষ্পে-পুষ্পে সুশোভিত তোর স্নিগ্ধতা,
তোকে দেখে পূর্ণ হয় সহস্র কবিতা।

তুমি আমি ছিলাম যখন দূরে,
ভালবাসা এসে মনে উকি মারে,
অজানা ঠিকানায় দেই প্রেমের বিজ্ঞাপন,
বার্তা গিয়ে খোঁজ পায় তোমার- মনের স্টেশন।


--------------------- অসমাপ্ত।।।
শীঘ্রই আসছে বাকি টুকু।

তুমি আমি একাকার

তুমি আমার কবিতার ছন্দে,
কবিতার শুরুতে কিংবা অন্তে,
আমার প্রতিটি সংগীতে,
গানের কলিতে, হৃদয়ে ও তুমি।
আমার প্রতিটি প্রার্থনা বাক্যে,
অভিধানের শব্দ হয়ে কন্ঠে,
কাব্যের শিরোনামে কিংবা মধ্যে,
সাহিত্যের ভুবনেও-
শুধু যে তুমি।
তোমার মিষ্টতায় হই একাকার,
শিরায় উপশিরায় মিশেছ আমার।
তুমি ছাড়া জগত নির্বাক তাই,
মনের ভাব মিটাতে তোমায় আগে পাই;
হৃদয়ের ক্ষুতপিপাসা মিটে-
আমার আষ্টেপৃষ্ঠে।
সকল উপমার ঊর্ধ্বে রাখা,
তুমিই আমার মাতৃভাষা।।

Monday, 5 September 2016

ধোঁয়াশা

সেলফোন হাতে বসে আছি একা-
দেখা হয়নি, তবু বেড়েছে মনের স্পন্দন,
দেখা হবে বলে বলে হয়নিকো দেখা,
হয়নি তো এ দু মনের সেতুবন্ধন।
হঠাত এক অজানা ঝরে-
একই ছাদের নিচে দুজনার-
চোখে চোখ পড়ে।
লজ্জায় কুচি কুচি আমি তুমি ভেতরে,
বেচারি চেয়ে আছে মান গেল, আহা রে!
হয়নি কথা ঐদিন আর তাকিয়ে তাকিয়ে,
দেখে নিলাম তাকে আবার চোখটা বাঁকিয়ে।
সেদিন ছিলাম দাঁড়িয়ে, ছাতা হাতে বৃষ্টিতে,
প্রতীক্ষার অবসান তার ডাকে দৃষ্টিতে।
সে থেকে দুজনার পথচলা একসাথে,
আলাপ চলে অবসর দিন কি রাতে।
দেখা হত মাঝে মাঝে নির্জন প্রান্তরে,
কথা হত চোখে মুখে নাড়া দিত অন্তরে।


--------------------- অসমাপ্ত।।।
শীঘ্রই আসছে বাকি টুকু।

ব্যর্থ আত্মহনন

নীল স্বপ্নজালে, মিথ্যে প্রেমে ফেলে,
মনটা কেন কেড়ে নিলে?
হয়েতে তোমার প্রেমে দিওয়ানা,
মা-বাবার প্রস্তাবে মন মানেনা,
তাই চিন্তা করলাম সব সাঙ্গ করে-
প্রেমেতে হব বলি তোমার তরে;
এই ভেবে সিলিং এ ঝুলতে গেলাম,
পুরাতন সিলিং ভেঙে প্যাঁড়া খেলাম,
ও মা, মা, কোমর ভেঙে গেল!
পাড়া পড়শির উপহাস কে দেখে?
বাবা-মা ও তাকায় আজ বেঁকে বেঁকে।


--------------------- অসমাপ্ত।।।
শীঘ্রই আসছে বাকি টুকু।

অতঃপর কাব্যনারী

ক্যানবাসে নয়, তুই বাস্তবে সুদর্শনা
অন্বেষণের পর বুঝেছি-
তুই ই তোর উপমা।
তোর অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে,
নিমিষে উতলা হয়ে- যাই হারিয়ে।
বিধাতা তোকে গড়ল- হয়ে অকৃপণ,
প্রকৃতি তাই সেজেছে নিয়ে- তোর রূপ রং।
গোলাভরা সোনালী-ফসল-হাসি
জুড়ে আছে তোর মুখখানি,
তোকে দেখে তাই ঈর্ষা করে-
কল্পলোকের রাণী।
পুষ্পে-পুষ্পে সুশোভিত তোর স্নিগ্ধতা,
তোকে দেখে পূর্ণ হয় সহস্র কবিতা।

তুমি আমি ছিলাম যখন দূরে,
ভালবাসা এসে মনে উকি মারে,
অজানা ঠিকানায় দেই প্রেমের বিজ্ঞাপন,
বার্তা গিয়ে খোঁজ পায় তোমার- মনের স্টেশন।


--------------------- অসমাপ্ত।।।
শীঘ্রই আসছে বাকি টুকু।

তুমি আমি একাকার

তুমি আমার কবিতার ছন্দে,
কবিতার শুরুতে কিংবা অন্তে,
আমার প্রতিটি সংগীতে,
গানের কলিতে, হৃদয়ে ও তুমি।
আমার প্রতিটি প্রার্থনা বাক্যে,
অভিধানের শব্দ হয়ে কন্ঠে,
কাব্যের শিরোনামে কিংবা মধ্যে,
সাহিত্যের ভুবনেও-
শুধু যে তুমি।
তোমার মিষ্টতায় হই একাকার,
শিরায় উপশিরায় মিশেছ আমার।
তুমি ছাড়া জগত নির্বাক তাই,
মনের ভাব মিটাতে তোমায় আগে পাই;
হৃদয়ের ক্ষুতপিপাসা মিটে-
আমার আষ্টেপৃষ্ঠে।
সকল উপমার ঊর্ধ্বে রাখা,
তুমিই আমার মাতৃভাষা।।