আমি খুবই খারাপ স্টুডেন্ট। পড়াশুনা করি না,
বাবা-মা'র কথা শুনি না।কলেজ যাই না, ক্লাস
করি না। রেজাল্টও ভালো করতে পারি না।
পড়াশুনা জিনিসটা আমার মাথাতেই ঢুকে না।
এতোই বোঝার চেষ্টা করি কিছুই হয় না।
নাহ রেজাল্ট আবার খারাপ হইছে, মেনে নিতে
পারতেছি না। মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ছি। কিছুই
ভালো লাগতেছে না। আমাকে দিয়ে বোধহয়
পড়াশুনা হবে না।
ভেঙে পরার আগে শুন!তোমাকেই বলছি!
পৃথীবিতে তুমিই প্রথম ব্যক্তি না যে এই সমস্যার
ফেস করতেছ। যুগে যুগে অনেককেই এ সমস্যার
সম্মুক্ষিন হইতে হইছে। infact এই মূহুর্তে অনেকে
আছে যারা এ সমস্যার সাথে লড়তেছে।
শুধু তুমিই না, সবারই স্টুডেন্ট লাইফে এমন দিন
আসে। কেউ লড়ে কেউ ঝড়ে। যে যুদ্ধে জিতে সে-ই
তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে।
যুগে যুগে এমন অনেক মণীষী এসেছেন যদের পড়াশুনা
ছিল লবন ছাড়া পান্তা ভাতের মতো। ABCDই বুঝত
না তারা। কেউবা ছোটবেলায় পাগলের মতো ছিল।
কিন্তু ইতিহাত ঘাটলে দেখা যাবে বিখ্যাত লেখক,
কবি, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, নামকরা
ব্যাক্তিদের সংখ্যাগরিষ্ঠই খারাপ ছাত্ররা ছিল।
কিন্তু তারা এতো কিছুর পরেও যুদ্ধে নিজেকে জয়ী
করেছে।
আমাদের নজরুল সাহেব তো স্কুল পলাতক ছাত্র
ছিলেন। স্টিভ জবস, বিল গেইটস, মার্ক জুকারবার্গ
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নয় ড্রপ আউটের
সার্টিফিকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাদের
কর্ম গুণে আজও আমাদের মাঝে বাস করছেন।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ছোটবেলায় এতই
বোকা ছিলেন যে তাকে সবাই নাকি পাগল বলে
ডাকত। কিন্তু কোনো এক সকালে তিনিও সোনার
ডিম পেরেছিলেন।
শুনেছি যিনি আমাদের ঘরে ঘরে আলোর প্রদীপ
জ্বালিয়েছেন তিনি এতোই বোকা ছিলেন যে
মুরগির বাচ্চা ফুটানোর জন্য মুরগির সাথে ডিমের
ডালিতে বসতেন।
প্রথম আকাশযান আবিষ্কারের প্রায় ৪শ বছর আগে
পঞ্চদশ শতাব্দীতে যে মহামানব "working sketch
of helicopter" এর নকশা বানিয়েছিলেন তিনিও
ছিলেন পড়াশুনায় "গোঁয়ায় গোবিন্দ।"
পাবলো পিকাসো একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী
যিনি কখনও 7(seven) বুঝতেন না। বলতেন 7 নাকি
তার চাচ্চুর উলটা নাক।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একজন লেখক ডেইম অগাথ
ক্রিষ্টি ছোটবেলায় পড়াশুনাই করতে চাইতেন না।
তবুও তিনি তার যুদ্ধে একজন সফল যোদ্ধা। তার
অনেকগুলো রহস্য কাহীনি নিয়ে চলচিত্র নির্মিত
হয়েছে। "গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস" এর
তথ্যানুসারে অগাথা ক্রিষ্টি বিশ্বের সর্বকালের
সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের লেখক। যার পরিমাণ প্রায়
২বিলিয়ন। "ইউনেস্কো'র" বিবৃতি অনুযায়ী তিনিই
একজন লেখক যার রচনা সবচেয়ে বেশী সংখ্যক
ভাষায় অনুদিত হয়েছে। (৫৬টি)
দুনিয়ায় এমন এমন রত্ন জন্ম নিয়েছেন যারা পুরো
পৃথীবির নকশাই বদলায় দিয়েছেন। তারাও আমাদের
মতো রক্ত মাংশে গড়া মানুষ। লবন ছাড়া পান্তা
ভাতের মতো স্টুডেন্ট। মাথার স্ক্রু একটু ঢিলা ছিল।
তারপরেও তাদের থলিতে সোনার ডিমই জায়গা
পেয়েছে। শত প্রতিকুলতা পেরিয়ে তারা যুদ্ধে জয়ী
হয়েছিলেন। আর এমন জিত হাসিল করলেন যে দুনিয়া
দেখতেই থাকে গেলো। যাদের নাম আজ ইতিহাসের
পাতায় সোনার অক্ষরে লিখা আছে।
এই সকল মহা মণীষীদের কথা স্বরণে আজ তাদেরকে
নিজের অনুপ্রেরণা বানিয়ে আমাদের যুদ্ধের
ময়দানে নামতে হবে। দেখিতে দিতে হবে
IMPOSSIBLE বলে কোনো শব্দ নাই পৃথীবির বুকে।
পড়তে হবে,লড়তে হবে।পড়ার কোন বিকল্প নাই।মনমানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।
বাবা-মা'র কথা শুনি না।কলেজ যাই না, ক্লাস
করি না। রেজাল্টও ভালো করতে পারি না।
পড়াশুনা জিনিসটা আমার মাথাতেই ঢুকে না।
এতোই বোঝার চেষ্টা করি কিছুই হয় না।
নাহ রেজাল্ট আবার খারাপ হইছে, মেনে নিতে
পারতেছি না। মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ছি। কিছুই
ভালো লাগতেছে না। আমাকে দিয়ে বোধহয়
পড়াশুনা হবে না।
ভেঙে পরার আগে শুন!তোমাকেই বলছি!
পৃথীবিতে তুমিই প্রথম ব্যক্তি না যে এই সমস্যার
ফেস করতেছ। যুগে যুগে অনেককেই এ সমস্যার
সম্মুক্ষিন হইতে হইছে। infact এই মূহুর্তে অনেকে
আছে যারা এ সমস্যার সাথে লড়তেছে।
শুধু তুমিই না, সবারই স্টুডেন্ট লাইফে এমন দিন
আসে। কেউ লড়ে কেউ ঝড়ে। যে যুদ্ধে জিতে সে-ই
তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে।
যুগে যুগে এমন অনেক মণীষী এসেছেন যদের পড়াশুনা
ছিল লবন ছাড়া পান্তা ভাতের মতো। ABCDই বুঝত
না তারা। কেউবা ছোটবেলায় পাগলের মতো ছিল।
কিন্তু ইতিহাত ঘাটলে দেখা যাবে বিখ্যাত লেখক,
কবি, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, নামকরা
ব্যাক্তিদের সংখ্যাগরিষ্ঠই খারাপ ছাত্ররা ছিল।
কিন্তু তারা এতো কিছুর পরেও যুদ্ধে নিজেকে জয়ী
করেছে।
আমাদের নজরুল সাহেব তো স্কুল পলাতক ছাত্র
ছিলেন। স্টিভ জবস, বিল গেইটস, মার্ক জুকারবার্গ
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নয় ড্রপ আউটের
সার্টিফিকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাদের
কর্ম গুণে আজও আমাদের মাঝে বাস করছেন।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ছোটবেলায় এতই
বোকা ছিলেন যে তাকে সবাই নাকি পাগল বলে
ডাকত। কিন্তু কোনো এক সকালে তিনিও সোনার
ডিম পেরেছিলেন।
শুনেছি যিনি আমাদের ঘরে ঘরে আলোর প্রদীপ
জ্বালিয়েছেন তিনি এতোই বোকা ছিলেন যে
মুরগির বাচ্চা ফুটানোর জন্য মুরগির সাথে ডিমের
ডালিতে বসতেন।
প্রথম আকাশযান আবিষ্কারের প্রায় ৪শ বছর আগে
পঞ্চদশ শতাব্দীতে যে মহামানব "working sketch
of helicopter" এর নকশা বানিয়েছিলেন তিনিও
ছিলেন পড়াশুনায় "গোঁয়ায় গোবিন্দ।"
পাবলো পিকাসো একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী
যিনি কখনও 7(seven) বুঝতেন না। বলতেন 7 নাকি
তার চাচ্চুর উলটা নাক।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একজন লেখক ডেইম অগাথ
ক্রিষ্টি ছোটবেলায় পড়াশুনাই করতে চাইতেন না।
তবুও তিনি তার যুদ্ধে একজন সফল যোদ্ধা। তার
অনেকগুলো রহস্য কাহীনি নিয়ে চলচিত্র নির্মিত
হয়েছে। "গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস" এর
তথ্যানুসারে অগাথা ক্রিষ্টি বিশ্বের সর্বকালের
সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের লেখক। যার পরিমাণ প্রায়
২বিলিয়ন। "ইউনেস্কো'র" বিবৃতি অনুযায়ী তিনিই
একজন লেখক যার রচনা সবচেয়ে বেশী সংখ্যক
ভাষায় অনুদিত হয়েছে। (৫৬টি)
দুনিয়ায় এমন এমন রত্ন জন্ম নিয়েছেন যারা পুরো
পৃথীবির নকশাই বদলায় দিয়েছেন। তারাও আমাদের
মতো রক্ত মাংশে গড়া মানুষ। লবন ছাড়া পান্তা
ভাতের মতো স্টুডেন্ট। মাথার স্ক্রু একটু ঢিলা ছিল।
তারপরেও তাদের থলিতে সোনার ডিমই জায়গা
পেয়েছে। শত প্রতিকুলতা পেরিয়ে তারা যুদ্ধে জয়ী
হয়েছিলেন। আর এমন জিত হাসিল করলেন যে দুনিয়া
দেখতেই থাকে গেলো। যাদের নাম আজ ইতিহাসের
পাতায় সোনার অক্ষরে লিখা আছে।
এই সকল মহা মণীষীদের কথা স্বরণে আজ তাদেরকে
নিজের অনুপ্রেরণা বানিয়ে আমাদের যুদ্ধের
ময়দানে নামতে হবে। দেখিতে দিতে হবে
IMPOSSIBLE বলে কোনো শব্দ নাই পৃথীবির বুকে।
পড়তে হবে,লড়তে হবে।পড়ার কোন বিকল্প নাই।মনমানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।