Saturday 14 February 2015

String Theory


Don't understand string,no matter its so easy.String
theory attempts to unite quantum mechanics and general
relativity,so we can make sense of the universe on all
scales, at any place or time, large or small without
breaking down.
String theory does this by throwing away the idea that
subatomic particles are point-like; instead replacing that
notion with tiny vibrating bits of energy, called strings.
They’re so tiny that if you think a single atom to the size
of our solar system, a string only be the size of a tree on
earth.
These stricg are said to vibrate at different rates. These
notes or vibrational friquencies are what give rise to the
different properties of quarks and atoms.
One particular type of vibration may give rise to a muon,
while another represents an electron. By changing the
vibration of the strings, you can create different
particles.so who said that we can not make anything?so
go ahead,we can do this.can we?

" Windows 10 On Lumia "


সাশ্রয়ী লুমিয়াতেও উইন্ডোজ ১০

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত সাশ্রয়ী দামের
লুমিয়া ফোনেও নতুন উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম
সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের মোবাইল পরিকল্পনা বিভাগের
কর্মকর্তা জো বেলফিউরি সম্প্রতি টুইটারে একটি টুইটে বাজেট
উইন্ডোজ ফোনে উইন্ডোজ ১০ সমর্থনের বিষয়টি জানিয়েছেন।
মাইক্রোসফটের জনপ্রিয় সাশ্রয়ী লুমিয়া ৫২০ মডেলের
স্মার্টফোনটিতে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। কিন্তু
সমস্যা হচ্ছে, যে ফোনে ৫১২ মেগাবাইট র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর সব ফিচার ব্যবহার
করা যাবে না। যে লুমিয়া ফোনগুলোতে বেশি র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর ফিচার সমর্থন করবে। শিগগিরই
বাজেট ফোনগুলোর জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত
করবে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে অভ্যন্তরীণভাবে এই ওএস
পরীক্ষা করে দেখছে মাইক্রোসফট।
উইন্ডোজ ফোনে নতুন এই ওএস আসলে নতুন ইউজার ইন্টারফেস,
উন্নত অফিস অ্যাপ, উন্নত কিবোর্ডসহ নতুন বেশ কিছু ফিচার
ব্যবহারের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারীরা।

♦ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান



আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক
মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ
আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২
সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায়
১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)।
প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫
সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের
কাছাকাছি।
এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২
সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের
ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার
সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০%
মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন
ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায়
২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক
মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম
করবে।
আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের
একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন
কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ
চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময়
দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪
ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম
লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫
কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ
কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার
হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫
কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের
পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।

Saturday 14 February 2015

String Theory


Don't understand string,no matter its so easy.String
theory attempts to unite quantum mechanics and general
relativity,so we can make sense of the universe on all
scales, at any place or time, large or small without
breaking down.
String theory does this by throwing away the idea that
subatomic particles are point-like; instead replacing that
notion with tiny vibrating bits of energy, called strings.
They’re so tiny that if you think a single atom to the size
of our solar system, a string only be the size of a tree on
earth.
These stricg are said to vibrate at different rates. These
notes or vibrational friquencies are what give rise to the
different properties of quarks and atoms.
One particular type of vibration may give rise to a muon,
while another represents an electron. By changing the
vibration of the strings, you can create different
particles.so who said that we can not make anything?so
go ahead,we can do this.can we?

" Windows 10 On Lumia "


সাশ্রয়ী লুমিয়াতেও উইন্ডোজ ১০

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত সাশ্রয়ী দামের
লুমিয়া ফোনেও নতুন উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম
সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের মোবাইল পরিকল্পনা বিভাগের
কর্মকর্তা জো বেলফিউরি সম্প্রতি টুইটারে একটি টুইটে বাজেট
উইন্ডোজ ফোনে উইন্ডোজ ১০ সমর্থনের বিষয়টি জানিয়েছেন।
মাইক্রোসফটের জনপ্রিয় সাশ্রয়ী লুমিয়া ৫২০ মডেলের
স্মার্টফোনটিতে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। কিন্তু
সমস্যা হচ্ছে, যে ফোনে ৫১২ মেগাবাইট র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর সব ফিচার ব্যবহার
করা যাবে না। যে লুমিয়া ফোনগুলোতে বেশি র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর ফিচার সমর্থন করবে। শিগগিরই
বাজেট ফোনগুলোর জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত
করবে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে অভ্যন্তরীণভাবে এই ওএস
পরীক্ষা করে দেখছে মাইক্রোসফট।
উইন্ডোজ ফোনে নতুন এই ওএস আসলে নতুন ইউজার ইন্টারফেস,
উন্নত অফিস অ্যাপ, উন্নত কিবোর্ডসহ নতুন বেশ কিছু ফিচার
ব্যবহারের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারীরা।

♦ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান



আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক
মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ
আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২
সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায়
১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)।
প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫
সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের
কাছাকাছি।
এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২
সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের
ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার
সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০%
মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন
ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায়
২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক
মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম
করবে।
আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের
একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন
কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ
চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময়
দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪
ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম
লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫
কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ
কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার
হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫
কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের
পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।