Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts

Thursday 19 May 2016

হখলোর উফরে যাইবার লড়াইয়ো বাংলাদেশি অ্যাপ

যুক্তরাষ্ট্রর মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার আয়োঝন খরা হ্যাকাথন প্রতিযোগিতা ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬’র ছূড়ান্ত পর্বর পিপলস চয়েজ ক্যাটাগরিত উফরে উঠার লড়াইয়ো রইছে বাংলাদেশি প্রকল্প মার্শিয়ান ওয়েসিস। অনলাইন ভোটর মাধ্যমে পাঁচটা প্রকল্প থনে ছূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন খরা অইব। অনলাইনো ভোট দিয়া ই প্রকল্পটারে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়া লাগবো।

বেসিসর উদ্যোগে বাংলাদেশো আয়োঝিত নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬ প্রতিযোগিতাত চিটাগাং ওর আঞ্চলিক পর্যায়ো পিপলস চয়েজ ওর ক্যাটাগরিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার লাগি বাছা অইছিল প্রকল্পটা।

বেসিসর পরিচালক আর নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬-র আহ্বায়ক আরিফুল হাসান অপু প্রথম আলোরে খইছইন, বিশ্বর ২২০ টার থনে বেশি শহররে খরেদি ফালাইয়া বাংলাদেশি প্রকল্প ‘মার্শিয়ান ওয়েসিস’ সেরা ৫-এর মাঝে আইচ্চে। একটা বাংলাদেশর লাগি ঝে খুশি আর গর্বর বেফার। জেরা ভোট দিয়া প্রকল্পটারে অউ পর্যায়ো লইয়া আইছইন, তারাের ধন্যবাদ। অখন ইগুরে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়ার লাগি আগামী দুই দিন আরও ভোট দেওয়া লাগবো। ২০ তারিখ পর্যন্ত ভোট দেওয়া যাইব।
মার্শিয়ান ওয়েসিস প্রকল্পটারে ভোট দেওয়ার লাগি ফয়লা ( https://2016.spaceappschallenge.org/ ) সাইটো গিয়া আনা টেখায় একটা অ্যাকাউন্ট খুলা লাগব। বাদে ( https://2016.spaceappschallenge.org/challenges/mars/simspace/projects/martianoasis ) লিংকো গিয়া ভোট দেওয়া যাইবো। একটা অ্যাকাউন্ট থনে দিন একবার ভোট দেওয়া যাইব।

[[আমাদের পোস্ট গুলো পড়তে শেয়ার করে আপনার টাইমলাইন এ রেখে দিন।]]

Saturday 7 November 2015

প্রিন্স আব্দুল আজিজ পুরস্কার পেলো বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব

বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব অন্ধ এবং চলাচলে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস তৈরি করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে প্রিন্স আব্দুল আজিজ উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতেছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অংশ নেওয়া ৪০টি দেশের মধ্যে সেরা উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতে নেয় সাকিব। সে ঢাকা বিএসআইআর স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।নাজমুস সাকিবের আবিস্কার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস ব্যবহার করে অন্ধরা পথ চলতে পারবেন। চলার পথে ডানে-বামে ১৮০ ডিগ্রি কোণে কোনো বস্তুর অস্তিত্ব পেলেই সংকেত দেবে এ গ্লাস। এ গ্লাস ব্যবহার করে প্যারালাইজড অথবা অন্য কোনো কারণে চলাফেরায় অক্ষম ব্যক্তি এই
গ্লাস ব্যবহার করে রুমের লাইট, ফ্যান চালাতে এবং বন্ধ করতে পারবেন।

রিয়াদের রিজ কাল্টন হোটেলে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাকিবের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দ্য সেনটেনিয়াল ফান্ডের (টিসিএফ) বোর্ড অব ডিরেক্টর আব্দুল আজিজ আল মোতাইরি। বিশ্ব বাজারে বর্তমানে যে স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস পাওয়া যায় তার মূল্য কমপক্ষে ১ হাজার ডলার।কিন্তু তার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস মাত্র ৩ হাজার টাকায় কেনা যাবে।

Thursday 22 October 2015

রক্ত পাতলা রাখতে যে খাবারগুলি উপকারি


দেহে রক্ত প্রবাহ হঠাত করে বন্ধ হয়ে জমাট বাঁধতে পারে। বিশেষ করে ধমনীতে এমন হওয়া খুব বিপদজনক। মস্তিষ্কে এমন clot বেধে গেলে স্ট্রোক হয়ে যেতে পারে। আর যদি হৃদপিণ্ডে বাসা বাধে তবে হার্ট এটাক হবে। এই clot বাঁধা উত্তরাধিকারী সুত্রে বা জীবন যাত্রার কারনে হতে পারে। ঔষধ খেয়ে যেমন রক্ত জমাট বাঁধা হতে রেহাই পাওয়া যায় তেমনি কিছু প্রাকৃতিক উপাদান আছে যা রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। নিরাপদ ও কার্যকরী এই পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে রাখা ভাল।
রক্ত জমাট বাঁধাতে ভিটামিন কে’ র ভূমিকা আছে।অন্যান্য ভিটামিনের মতো এটা ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহার হয় না। Salicylates এগুলি এস্পিরিনের মতো পদার্থ যা ভিটামিন কে’ র শোষণ রুদ্ধ করে ফেলে। Salicylates রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। Salicylates সমৃদ্ধ মশলার মধ্যে আছে কারি পাউডার, লাল মরিচের গুঁড়া, আদা, দারুচিনি, গোল মরিচ, হলুদ, licorice, পুদিনা।ফলের মধ্যে আছে কিশমিশ, আলু বোখারা, চেরি, ক্রেনবেরি। অন্যান্য খাবারের মধ্যে আছে ব্রকলি,মধু,ভিনেগার, ফুলকপি, ব্রাসেল স্প্রাউট ইত্যাদি।
ভিটামিন ই ভিটামিন কে’র শোষণের বিপক্ষে কাজ
করে। তাই এটাও রক্ত পাতলা করতে সহায়তা করে।বেশিরভাগ বাদাম যেমন→
আল্মন্ড, 
আখরোট, 
সব ধরনের ভেজিটেবল অয়েল, 
ডাল,
গম, 
ছোলা, 
ভাত, 
যব,
আম, 
টমেটো ইত্যাদি।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমায়।তিসির তেল, ক্যানোলা তেল, আখরোট, মিষ্টি কুমড়ার বীচি ,সামুদ্রিক ও মিঠা পানির মাছ, কড লিভার তেল এগুলি ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ।আদা রসুনের মতো এন্টিবায়োটিক মশলা উপকারি।অন্যান্য খাবারে মধ্যে ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ খাবার,দারুচিনি উল্লেখযোগ্য । তবে কারো যদি এগুলিতে কোন এলারজির সমস্যা থাকে তবে তা বর্জন করা ভাল।প্রচুর পানি পানে রক্ত পাতলা থাকে। দৈনিক ৩০ মিনিট এর workout এক্ষেত্রে কাজে দেয়।

Saturday 22 August 2015

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার গবেষকেরা


পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানা সংক্রান্ত গুজব
ছড়াচ্ছে। গুজবে কান দেবেন না। পরামর্শ দিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
গবেষকেরা। সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ, সাইট
ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে এ
ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। গতকাল পিটিআইয়ের এক খবরে
এ তথ্য জানানো হয়।
নাসার গবেষকেরা বলছেন, আগামী মাসের ১৫
থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে পৃথিবীতে ভয়ংকর গ্রহাণু
আঘাত হানবে বলে গুজব ছড়িয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে
প্রভাব পড়ার মতো কোনো সে রকম কোনো বস্তুর
অস্তিত্বের প্রমাণ তাঁরা পাননি। এর কোনো
বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও নেই।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল)
ব্যবস্থাপক পল চোডাস বলেন, নাসার নিয়ার-আর্থ
অবজারভেশন থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা
গেছে, নিকট ভবিষ্যতে কোনো গ্রহাণুর বা ধূমকেতুর
পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ার মতো আশঙ্কা নেই।
আগামী ১০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে
থাকা গ্রহাণুগুলোর ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা শূন্য
দশমিক এক শতাংশ মাত্র। নাসার জেপিএলের
নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট অফিসটি মূলত আন্তর্জাতিক
জ্যোতির্বিদ ও বিজ্ঞানীদের একটি যৌথ দল যাঁরা
টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করেন। তাঁরা
পৃথিবীর জন্য হুমকি মনে করা গ্রহাণুর পথ পর্যবেক্ষণ
করেন। চোডাস বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
যদি বড় কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কা
থাকতো আমরা এখন তার কিছুটা হলেও দেখতে
পেতাম। এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে, এর আগেও
পৃথিবীতে গ্রহাণুর আছড়ে পড়া নিয়ে অবান্তর দাবি
করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো সত্যি হয়নি। অনলাইনে
দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এ ধরনের অবান্তর
বিষয়গুলো জনপ্রিয় হতে দেখা যায়।
এর আগে ২০১১ সালে এলেনিন ধূমকেতুকে কেন্দ্র করে
‘ডুমসডে’ বা পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে গুজব
ছড়িয়েছিল। ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর মায়া
সভ্যতার দিনপঞ্জি ঘিরেও এ ধরনের গুজব রটতে
দেখা যায়। গত বছর ২০০৪ বিএল ৮৬ গ্রহাণুটি পৃথিবীর
জন্য হুমকি বলে গুজব রটেছিল। এ বছরের জানুয়ারি ও
মার্চে পৃথিবীর ওপর কোনো প্রভাব না ফেলেই তা
পৃথিবীকে অতিক্রম করেছে।

Thursday 11 June 2015

ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫

প্রযুক্তি প্রেমীদের জন্য এবার একটা শুখব।। বিশেষ করে ময়মনসিংহ অঞ্চলের আইটি প্রেমীদের জন্য।১৫ জুন আপনার প্রিয় শহর ময়মনসিংহে শুরু হতে যাচ্ছে ‘ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫’। টাউন হল জিমনেসিয়ামে এ মেলায় অংশ নেবে মোবাইল ফোন ও তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।তিনদিন ব্যাপী এই মেলা চলবে। তিন দিনের এ মেলার আয়োজক এক্সট্রা কমিউনিকেশন। মেলায় ২৫টির বেশি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০টি স্টল থাকবে।ক্রেতাদের কথা চিন্তা করে এবারের মেলায়  প্রায় সব পণ্যেই মূল্যছাড় ও উপহার থাকছে।সুতরাং আপনার কাছাকাছি হলে আপনি ও ঘুরে আসতে পারেন মেলা থেকে। পরিচিত হতে পারেন নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে।আর সবসময় আপডেট থাকুন  eastowest24.tk এর সাথে।

Sunday 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

Thursday 4 June 2015

বিশ্বব্যাপী নতুন আতংক (mers-virus) মার্স ভাইরাস

মার্স ভাইরাসের লক্ষণ এবং প্রতিরোধে করণীয়:
মার্স ভাইরাস(mers-virus) বা মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম- সংক্ষেপে মার্স (Middle East respiratory syndrom- MERS) বর্তমানে বিশ্বব্যাপী নতুন আতংক হিসেবে দেখা দিয়েছে।সম্প্রতি মিডল ইস্ট ছাড়াও কোরিয়াতে ভাইরাসটি
ছড়িয়ে পড়ায় সকলের মধ্যে দেখা দিয়েছে ব্যাপক আতংক। মার্সে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। সবচেয়ে বড় আতংকের বিষয় হচ্ছে মার্স আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুহার অনেক বেশি।

মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (মার্স) কী?
মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (র্স) এক ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ। এই ভাইরাস একটি করোনা ভাইরাস।

মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত রোগের লক্ষণগুলো কী কী?
– বেশ কয়েকদিন ধরে শরীরে জ্বর থাকা (১০০.৪ ডিগ্রি বা তার অধিক)
– শ্বাসকষ্ট (জ্বর আসার ২/৩ দিন পর সাধারণত শুরু হয় তবে কারো কারো ক্ষেত্রে ১০দিন পরেও শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে)
– কাঁশি মার্স অনেকটা সার্স ভাইরাসের অনুরূপ হলেও এ দু’এর মধ্যে কিছুটা পার্থক্য পাওয়া গেছে। মার্স এর প্রধান প্রধান লক্ষণ হচ্ছে- জটিলশ্বাস-প্রশ্বাস,শ্বাসকষ্ট। রোগী স্বাভাবিক শ্বাস নিতে পারেনা। স্বাভাবিক শ্বাসের পরিবর্তে রোগীর শ্বাস হবে ঘনঘন ও ছোট ছোট।জ্বর এবং কফ। প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাবার জটিলতা।কিভাবে এই রোগ ছড়ায়?
রোগটি সম্পর্কে এখনো বিশেষজ্ঞরা একমত না হলেও ধারণা করা হয় এই ভাইরাসটি প্রথম পশুর (উট) মাধ্যমে ছড়িয়েছে। পরবর্তী সময়ে তা মানুষ থেকে মানুষের কাছে ছড়াচ্ছে। সাধারণত এই ভাইরাসটি মানুষের ঘনবসতি এলাকায় বেশি দেখা যাচ্ছে।
কাছাকাছি সংস্পর্শ, হাচি কাশি ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়ায়। এই রোগে আক্রান্তদের কাছাকাছি আসলে এই রোগে আক্রান্ত হবার সুযোগ সৃষ্টি হয়।মার্স ভাইরাস থেকে বাঁচার উপায় এখনো পর্যন্ত মার্স করোনাভাইরাসের কোন নির্ধারিত ভ্যাকসিন আবিষ্কা রহয়নি, শুধু মার্স ভাইরাসের নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসাও নেই। তবে বিশেষজ্ঞগণ জোর দিয়ে বলেছেন সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এই করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে সহজেই রক্ষা পাওয়া যায়। সতর্কতামূলক পদক্ষেপগুলোহচ্ছে-
১. উপরের লক্ষণগুলো দেখা দিলে আপনি জ্বররোধক এবং ব্যাথার ওষুধ (painkiller) গ্রহণ করতে পারেন।
২. পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পানীয় পান করুন, পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামগ্রহণ করুন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন।
৩. বাইরে থেকে এসে ভালো করে হাত ধুতে হবে।অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। এছাড়া হ্যান্ডস্যানিটাইজারও ব্যবহার করতে পারেন।
৪. জনবসতি পূর্ণ এলাকায় গেলে নাক-মুখ ঢেকে রাখলে রোগের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে পারেন।
৫. অধোয়া হাত চোখ, নাক অথবা মুখের স্পর্শে না আনাটাই উত্তম। কারণ জীবানু হাত থেকে নাক মুখ চোখের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে।
৬. আক্রান্ত রোগীর ব্যবহৃত জিনিস বিশেষ করে প্লেট, চামচ, তোয়ালে, গামছা ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না।
৭. আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলাটাই উত্তম।
৮. রোগের উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।প্রসঙ্গত, মার্সের এখন পর্যন্ত কোনো টিকা কিংবা প্রতিরোধক আবিষ্কৃত হয়নি, তাই সবার সচেতনতাই এখন পর্যন্ত একমাত্র উপায়।

Tuesday 7 April 2015

থানকুনি,প্রকৃতির এক অশেষ নেয়ামত

বাংলা নাম থানকুনি । অঞ্চলভেদে এটি টুনিমানকুনি,টেয়া,মানকি, তিতুরা,থানকুনি, আদামনি, ঢোলামানি,থুলকুড়ি, মানামানি , ধূলাবেগুন,আদাগুনগুনি নামে পরিচিত । বহু রোগের ডাক্তার এই পাতাটির ইংরেজি নাম Indian Pennywort,ল্যাটিন নাম Centella asiatica,বৈজ্ঞানিক নাম Centella asiatica Urban এবং পরিবার Mackinlayaceae । স্বাদটা একটু তিতকুটে, তবে কার্যকরণ বেশ উপকারী। অসংখ্য রোগের উপশম মেলে এই থানকুনি পাতা খেলে।
চটজলদি রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা অনেকেই অ্যালোপ্যাথির দ্বারস্থ হয়ে যাই। কষ্ট লাঘবে তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টা মাথায় থাকে না। বিশেষ করে টাইফয়েড ডায়রিয়া,কলেরার মতো পেটের রোগে অ্যান্টিবায়োটিকও চলে আকছার। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়।অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু ভেষজ গাছ রয়েছে ,যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়,আমরা জানি না।অনেক সময় জেনেও,বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।থানকুনি আমাদের অতিপরিচিত পাতা।পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই

দেখা মেলে। কথায় বলে , পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে।চিকিত্সকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে , মিয়মিত খেতে পারলে,পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না।শরীর- স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই , ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়।
দেখে নেওয়া যাক, থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি :

১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।

২. শুধু পেটই নয় , আলসার, এগজিমা ,হাঁপানি - সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে।

৩ . থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

৪ . থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।

৫ . মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়।থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।

৬ . পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে,থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে , ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।

৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।

৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫ - ৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।

৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে , তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।

১০. থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা ক্ষত স্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

১১.অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের

পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।

১২. মলের সঙ্গে শ্লেষ্মা গেলে, মল পরিষ্কারভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে,কোনো কোনো সময় মাথা ধরা এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।

১৩. মনে না থাকলে আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।

১৪.ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
[[উল্লেখ্য: ছোট্ট এই উদ্ভিদটি বাড়ির ছাদে কিংবা বারান্দায় টবেও চাষ করা যায়।]]

Sunday 15 March 2015

Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance

কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র‍্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।

Monday 2 March 2015

The Popular "DX ing"


DX ing কী?
DX ing
কথাটি বিশ্বব্যাপী অতি পরিচিত
একটি শব্দ ৷ তারপরও অনেকে জানেন
না DX ing কী?
বেতার বা রেডিও হল
একটি শক্তিশালী গণমাধ্যম ৷
বিশ্বের প্রতিটি দেশই বিভিন্ন
ভাষায়✍ বিভিন্ন কম্পাংকে ( LW,
MW, SW, FM) বিভিন্ন ভাষায় অনুষ্ঠান
প্রচার করে থাকে ৷ আর এসব
অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হল রাষ্ট্রের
আইন কানুন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য,
চিকিৎসা, সংবাদ, বিনোদন,
ইতিহাস, বিজ্ঞান -
ইত্যাদি সবচেয়ে কম
খরচে শ্রোতাদের
মাঝে পৌছে দেয়া ৷
শ্রোতারা এসব অনুষ্ঠান শুনেন আর
বেতার কেন্দ্রগুলোর আয়োজিত
বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশ নেন ৷
এককথায় - বেতার শোনা ও বেতার
কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রমে অংশ
নেয়াই হল DX ing.
DX ing আওতায় যেসব কাজ
পড়ে তা হল - অনুষ্ঠান শোনা,
অনুষ্ঠানে চিঠি লেখা, বিভিন্ন
বিষয় জানতে চাওয়া,
শুনতে চাওয়া, কুইজে অংশ নেয়া,
শ্রোতা সম্মেলনে অংশ নেয়া,
শ্রোতা ক্লাব গঠন ইত্যাদি ৷
আপনি ইচ্ছে করলেই পারেন এসব
কার্যক্রমে অংশ নিয়ে নিজের
জ্ঞান বাড়াতে , পুরষ্কার
জিততে সর্বপরি বিশ্বব্যাপী পরিচিত
হতে ৷
অনেকে এটা করেন শখের বশে ৷ সহজ
ও সবচেয়ে শক্তিশালী গণমাধ্যম
হিসেবে বেতারের সমকক্ষ আর
কোনটি নেই ৷ এর সুবিধা হল
সম্প্রচার খরচ কম আর
শ্রোতারা শুনতে পারেন খুব কম
খরচে ৷ বেতার শোনার সুবিধা হল
এর জন্য আলাদা সময় ব্যয় না করলেও
চলে ৷ অন্যান্য কাজের মাঝেই
এটা শোনা যায় ৷ বিশ্বের যে কোন
প্রান্ত থেকেই এটা শোনা যায়;
দরকার শুধু একটি ভাল মানের
রিসিভার ৷
বিশ্বের অনেক দেশ
বাংলা ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার
করে ৷ যেমন রেডিও তেহরান ,
রেডিও জাপান, রেডিও
ভেরিতাস এশিয়া, চীন
আন্তর্জাতিক বেতার, ভয়েস অব
আমেরিকা, বিবিসি, অল
ইন্ডিয়া রেডিও,
ডয়চেভেলে( বর্তমানে বন্ধ), আশার
বানী, রেডিও কুয়েত, বাংলাদেশ
বেতার, রেডিও রাশিয়া (বন্ধ)
ইত্যাদি ৷ আপনি শুধু অনুষ্ঠান
শোনা নয়; অংশ নিতে পারেন
সাক্ষাতকারে , পাঠাতে পারেন
আপনার লেখা প্রতিবেদন, ভয়েস
রেকর্ডিং ৷ কুইজে অংশ
নিয়ে জিততে পারেন বিদেশ
ভ্রমনের সুযোগ, পেতে পারেন
টি শার্ট, ক্যাপ, টেবিল ক্লথ, নগদ
টাকা, ওয়াল ম্যাট, চাবি রিং,
ব্যাগ, তোয়ালে, আইপড, রেডিও,
কলম, ডায়েরি, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর,
বই সহ নানা পুরস্কার ৷
বাংলা ভাষা বাদেও অন্যান্য
ভাষার অনুষ্ঠানও শুনতে পারেন ৷
তাই বেতার [RADIO] শুনুন;
নিজেকে আবিষ্কার☀ করুন এক নতুন
জগতে ৷

Friday 27 February 2015

এবার ওজন কমাতেও সাহায্য করছে স্মার্টফোন


ওজন কমাতে চান? স্মার্টফোন
আছে? ব্যাস তাহলেই
চিন্তা শেষ। এই সংক্রান্ত
একাধিক স্মার্টফোন অ্যাপ এখন
বাজারে ভর্তি। যে কোনও একটা ডাউনলোড
করতে পারলেই কেল্লাফতে। এই অ্যাপগুলো লাগাতার
মেসেজ করে ভিডিও পাঠিয়ে আপনাকে ডায়েট
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কী খাবেন আর কী খাবেন
না সেই বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়। নতুন এক
গবেষণায় দেখা গেছে ওজন কমাতে এই অ্যাপসগুলো বেশ
কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুলান ইউনিভার্সিটি অফ
পাবলিক হেলথ ও ট্রপিকাল মেডিসিনের গবেষকদের
মতে এই স্মার্টফোন অ্যাপগুলির
সাহায্যে লক্ষ্যনীয়ভাবে ওজন কমে। এই
অ্যাপগুলি থেকে আসা লাগাতার মেসেজ বা ভিডিও
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন
আনতে বাধ্যকরে।
এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহারকারী ১,৩৩৭ জনের উপর র্যান্ডম
সমীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই
পসিটিভ ফলাফল মিলেছে।
টানা ৬মাস বা ১ বছর এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহার
করলে দেখা গেছে গড়ে প্রায় প্রতিমাসে ১.৪৪
কেজি ওজন কমেছে।

Tuesday 10 February 2015

What is Black Hole?

☆☆☆A black hole is a mathematically defined region of spacetime exhibiting such a strong gravitational pull that no particle or electromagnetic radiation can escape from it. The theory of general relativity predicts that a sufficiently compact mass can deform spacetime to form a black hole. The boundary of the region from which no escape is possible is called the event horizon. Although crossing the event horizon has enormous effect on the fate of the object crossing it, it appears to have no locally detectable features. In many ways a black hole acts like an ideal black body, as it reflects no light. Moreover, quantum field theory in curved spacetime predicts that event horizons emit Hawking radiation, with the same spectrum as a black body of a temperature inversely proportional to its mass. This temperature is on the order of billionths of a kelvin for black holes of stellar mass, making it essentially impossible to observe. To read more look here... http://en.wikipedia.org/wiki/Black_hole
Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts

Thursday 19 May 2016

হখলোর উফরে যাইবার লড়াইয়ো বাংলাদেশি অ্যাপ

যুক্তরাষ্ট্রর মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার আয়োঝন খরা হ্যাকাথন প্রতিযোগিতা ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬’র ছূড়ান্ত পর্বর পিপলস চয়েজ ক্যাটাগরিত উফরে উঠার লড়াইয়ো রইছে বাংলাদেশি প্রকল্প মার্শিয়ান ওয়েসিস। অনলাইন ভোটর মাধ্যমে পাঁচটা প্রকল্প থনে ছূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন খরা অইব। অনলাইনো ভোট দিয়া ই প্রকল্পটারে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়া লাগবো।

বেসিসর উদ্যোগে বাংলাদেশো আয়োঝিত নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬ প্রতিযোগিতাত চিটাগাং ওর আঞ্চলিক পর্যায়ো পিপলস চয়েজ ওর ক্যাটাগরিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার লাগি বাছা অইছিল প্রকল্পটা।

বেসিসর পরিচালক আর নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬-র আহ্বায়ক আরিফুল হাসান অপু প্রথম আলোরে খইছইন, বিশ্বর ২২০ টার থনে বেশি শহররে খরেদি ফালাইয়া বাংলাদেশি প্রকল্প ‘মার্শিয়ান ওয়েসিস’ সেরা ৫-এর মাঝে আইচ্চে। একটা বাংলাদেশর লাগি ঝে খুশি আর গর্বর বেফার। জেরা ভোট দিয়া প্রকল্পটারে অউ পর্যায়ো লইয়া আইছইন, তারাের ধন্যবাদ। অখন ইগুরে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়ার লাগি আগামী দুই দিন আরও ভোট দেওয়া লাগবো। ২০ তারিখ পর্যন্ত ভোট দেওয়া যাইব।
মার্শিয়ান ওয়েসিস প্রকল্পটারে ভোট দেওয়ার লাগি ফয়লা ( https://2016.spaceappschallenge.org/ ) সাইটো গিয়া আনা টেখায় একটা অ্যাকাউন্ট খুলা লাগব। বাদে ( https://2016.spaceappschallenge.org/challenges/mars/simspace/projects/martianoasis ) লিংকো গিয়া ভোট দেওয়া যাইবো। একটা অ্যাকাউন্ট থনে দিন একবার ভোট দেওয়া যাইব।

[[আমাদের পোস্ট গুলো পড়তে শেয়ার করে আপনার টাইমলাইন এ রেখে দিন।]]

Saturday 7 November 2015

প্রিন্স আব্দুল আজিজ পুরস্কার পেলো বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব

বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব অন্ধ এবং চলাচলে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস তৈরি করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে প্রিন্স আব্দুল আজিজ উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতেছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অংশ নেওয়া ৪০টি দেশের মধ্যে সেরা উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতে নেয় সাকিব। সে ঢাকা বিএসআইআর স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।নাজমুস সাকিবের আবিস্কার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস ব্যবহার করে অন্ধরা পথ চলতে পারবেন। চলার পথে ডানে-বামে ১৮০ ডিগ্রি কোণে কোনো বস্তুর অস্তিত্ব পেলেই সংকেত দেবে এ গ্লাস। এ গ্লাস ব্যবহার করে প্যারালাইজড অথবা অন্য কোনো কারণে চলাফেরায় অক্ষম ব্যক্তি এই
গ্লাস ব্যবহার করে রুমের লাইট, ফ্যান চালাতে এবং বন্ধ করতে পারবেন।

রিয়াদের রিজ কাল্টন হোটেলে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাকিবের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দ্য সেনটেনিয়াল ফান্ডের (টিসিএফ) বোর্ড অব ডিরেক্টর আব্দুল আজিজ আল মোতাইরি। বিশ্ব বাজারে বর্তমানে যে স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস পাওয়া যায় তার মূল্য কমপক্ষে ১ হাজার ডলার।কিন্তু তার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস মাত্র ৩ হাজার টাকায় কেনা যাবে।

Thursday 22 October 2015

রক্ত পাতলা রাখতে যে খাবারগুলি উপকারি


দেহে রক্ত প্রবাহ হঠাত করে বন্ধ হয়ে জমাট বাঁধতে পারে। বিশেষ করে ধমনীতে এমন হওয়া খুব বিপদজনক। মস্তিষ্কে এমন clot বেধে গেলে স্ট্রোক হয়ে যেতে পারে। আর যদি হৃদপিণ্ডে বাসা বাধে তবে হার্ট এটাক হবে। এই clot বাঁধা উত্তরাধিকারী সুত্রে বা জীবন যাত্রার কারনে হতে পারে। ঔষধ খেয়ে যেমন রক্ত জমাট বাঁধা হতে রেহাই পাওয়া যায় তেমনি কিছু প্রাকৃতিক উপাদান আছে যা রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। নিরাপদ ও কার্যকরী এই পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে রাখা ভাল।
রক্ত জমাট বাঁধাতে ভিটামিন কে’ র ভূমিকা আছে।অন্যান্য ভিটামিনের মতো এটা ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহার হয় না। Salicylates এগুলি এস্পিরিনের মতো পদার্থ যা ভিটামিন কে’ র শোষণ রুদ্ধ করে ফেলে। Salicylates রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। Salicylates সমৃদ্ধ মশলার মধ্যে আছে কারি পাউডার, লাল মরিচের গুঁড়া, আদা, দারুচিনি, গোল মরিচ, হলুদ, licorice, পুদিনা।ফলের মধ্যে আছে কিশমিশ, আলু বোখারা, চেরি, ক্রেনবেরি। অন্যান্য খাবারের মধ্যে আছে ব্রকলি,মধু,ভিনেগার, ফুলকপি, ব্রাসেল স্প্রাউট ইত্যাদি।
ভিটামিন ই ভিটামিন কে’র শোষণের বিপক্ষে কাজ
করে। তাই এটাও রক্ত পাতলা করতে সহায়তা করে।বেশিরভাগ বাদাম যেমন→
আল্মন্ড, 
আখরোট, 
সব ধরনের ভেজিটেবল অয়েল, 
ডাল,
গম, 
ছোলা, 
ভাত, 
যব,
আম, 
টমেটো ইত্যাদি।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমায়।তিসির তেল, ক্যানোলা তেল, আখরোট, মিষ্টি কুমড়ার বীচি ,সামুদ্রিক ও মিঠা পানির মাছ, কড লিভার তেল এগুলি ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ।আদা রসুনের মতো এন্টিবায়োটিক মশলা উপকারি।অন্যান্য খাবারে মধ্যে ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ খাবার,দারুচিনি উল্লেখযোগ্য । তবে কারো যদি এগুলিতে কোন এলারজির সমস্যা থাকে তবে তা বর্জন করা ভাল।প্রচুর পানি পানে রক্ত পাতলা থাকে। দৈনিক ৩০ মিনিট এর workout এক্ষেত্রে কাজে দেয়।

Saturday 22 August 2015

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার গবেষকেরা


পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানা সংক্রান্ত গুজব
ছড়াচ্ছে। গুজবে কান দেবেন না। পরামর্শ দিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
গবেষকেরা। সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ, সাইট
ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে এ
ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। গতকাল পিটিআইয়ের এক খবরে
এ তথ্য জানানো হয়।
নাসার গবেষকেরা বলছেন, আগামী মাসের ১৫
থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে পৃথিবীতে ভয়ংকর গ্রহাণু
আঘাত হানবে বলে গুজব ছড়িয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে
প্রভাব পড়ার মতো কোনো সে রকম কোনো বস্তুর
অস্তিত্বের প্রমাণ তাঁরা পাননি। এর কোনো
বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও নেই।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল)
ব্যবস্থাপক পল চোডাস বলেন, নাসার নিয়ার-আর্থ
অবজারভেশন থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা
গেছে, নিকট ভবিষ্যতে কোনো গ্রহাণুর বা ধূমকেতুর
পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ার মতো আশঙ্কা নেই।
আগামী ১০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে
থাকা গ্রহাণুগুলোর ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা শূন্য
দশমিক এক শতাংশ মাত্র। নাসার জেপিএলের
নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট অফিসটি মূলত আন্তর্জাতিক
জ্যোতির্বিদ ও বিজ্ঞানীদের একটি যৌথ দল যাঁরা
টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করেন। তাঁরা
পৃথিবীর জন্য হুমকি মনে করা গ্রহাণুর পথ পর্যবেক্ষণ
করেন। চোডাস বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
যদি বড় কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কা
থাকতো আমরা এখন তার কিছুটা হলেও দেখতে
পেতাম। এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে, এর আগেও
পৃথিবীতে গ্রহাণুর আছড়ে পড়া নিয়ে অবান্তর দাবি
করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো সত্যি হয়নি। অনলাইনে
দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এ ধরনের অবান্তর
বিষয়গুলো জনপ্রিয় হতে দেখা যায়।
এর আগে ২০১১ সালে এলেনিন ধূমকেতুকে কেন্দ্র করে
‘ডুমসডে’ বা পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে গুজব
ছড়িয়েছিল। ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর মায়া
সভ্যতার দিনপঞ্জি ঘিরেও এ ধরনের গুজব রটতে
দেখা যায়। গত বছর ২০০৪ বিএল ৮৬ গ্রহাণুটি পৃথিবীর
জন্য হুমকি বলে গুজব রটেছিল। এ বছরের জানুয়ারি ও
মার্চে পৃথিবীর ওপর কোনো প্রভাব না ফেলেই তা
পৃথিবীকে অতিক্রম করেছে।

Thursday 11 June 2015

ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫

প্রযুক্তি প্রেমীদের জন্য এবার একটা শুখব।। বিশেষ করে ময়মনসিংহ অঞ্চলের আইটি প্রেমীদের জন্য।১৫ জুন আপনার প্রিয় শহর ময়মনসিংহে শুরু হতে যাচ্ছে ‘ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫’। টাউন হল জিমনেসিয়ামে এ মেলায় অংশ নেবে মোবাইল ফোন ও তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।তিনদিন ব্যাপী এই মেলা চলবে। তিন দিনের এ মেলার আয়োজক এক্সট্রা কমিউনিকেশন। মেলায় ২৫টির বেশি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০টি স্টল থাকবে।ক্রেতাদের কথা চিন্তা করে এবারের মেলায়  প্রায় সব পণ্যেই মূল্যছাড় ও উপহার থাকছে।সুতরাং আপনার কাছাকাছি হলে আপনি ও ঘুরে আসতে পারেন মেলা থেকে। পরিচিত হতে পারেন নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে।আর সবসময় আপডেট থাকুন  eastowest24.tk এর সাথে।

Sunday 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

Thursday 4 June 2015

বিশ্বব্যাপী নতুন আতংক (mers-virus) মার্স ভাইরাস

মার্স ভাইরাসের লক্ষণ এবং প্রতিরোধে করণীয়:
মার্স ভাইরাস(mers-virus) বা মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম- সংক্ষেপে মার্স (Middle East respiratory syndrom- MERS) বর্তমানে বিশ্বব্যাপী নতুন আতংক হিসেবে দেখা দিয়েছে।সম্প্রতি মিডল ইস্ট ছাড়াও কোরিয়াতে ভাইরাসটি
ছড়িয়ে পড়ায় সকলের মধ্যে দেখা দিয়েছে ব্যাপক আতংক। মার্সে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। সবচেয়ে বড় আতংকের বিষয় হচ্ছে মার্স আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুহার অনেক বেশি।

মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (মার্স) কী?
মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম (র্স) এক ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ। এই ভাইরাস একটি করোনা ভাইরাস।

মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত রোগের লক্ষণগুলো কী কী?
– বেশ কয়েকদিন ধরে শরীরে জ্বর থাকা (১০০.৪ ডিগ্রি বা তার অধিক)
– শ্বাসকষ্ট (জ্বর আসার ২/৩ দিন পর সাধারণত শুরু হয় তবে কারো কারো ক্ষেত্রে ১০দিন পরেও শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে)
– কাঁশি মার্স অনেকটা সার্স ভাইরাসের অনুরূপ হলেও এ দু’এর মধ্যে কিছুটা পার্থক্য পাওয়া গেছে। মার্স এর প্রধান প্রধান লক্ষণ হচ্ছে- জটিলশ্বাস-প্রশ্বাস,শ্বাসকষ্ট। রোগী স্বাভাবিক শ্বাস নিতে পারেনা। স্বাভাবিক শ্বাসের পরিবর্তে রোগীর শ্বাস হবে ঘনঘন ও ছোট ছোট।জ্বর এবং কফ। প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাবার জটিলতা।কিভাবে এই রোগ ছড়ায়?
রোগটি সম্পর্কে এখনো বিশেষজ্ঞরা একমত না হলেও ধারণা করা হয় এই ভাইরাসটি প্রথম পশুর (উট) মাধ্যমে ছড়িয়েছে। পরবর্তী সময়ে তা মানুষ থেকে মানুষের কাছে ছড়াচ্ছে। সাধারণত এই ভাইরাসটি মানুষের ঘনবসতি এলাকায় বেশি দেখা যাচ্ছে।
কাছাকাছি সংস্পর্শ, হাচি কাশি ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়ায়। এই রোগে আক্রান্তদের কাছাকাছি আসলে এই রোগে আক্রান্ত হবার সুযোগ সৃষ্টি হয়।মার্স ভাইরাস থেকে বাঁচার উপায় এখনো পর্যন্ত মার্স করোনাভাইরাসের কোন নির্ধারিত ভ্যাকসিন আবিষ্কা রহয়নি, শুধু মার্স ভাইরাসের নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসাও নেই। তবে বিশেষজ্ঞগণ জোর দিয়ে বলেছেন সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এই করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে সহজেই রক্ষা পাওয়া যায়। সতর্কতামূলক পদক্ষেপগুলোহচ্ছে-
১. উপরের লক্ষণগুলো দেখা দিলে আপনি জ্বররোধক এবং ব্যাথার ওষুধ (painkiller) গ্রহণ করতে পারেন।
২. পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পানীয় পান করুন, পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামগ্রহণ করুন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন।
৩. বাইরে থেকে এসে ভালো করে হাত ধুতে হবে।অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। এছাড়া হ্যান্ডস্যানিটাইজারও ব্যবহার করতে পারেন।
৪. জনবসতি পূর্ণ এলাকায় গেলে নাক-মুখ ঢেকে রাখলে রোগের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে পারেন।
৫. অধোয়া হাত চোখ, নাক অথবা মুখের স্পর্শে না আনাটাই উত্তম। কারণ জীবানু হাত থেকে নাক মুখ চোখের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে।
৬. আক্রান্ত রোগীর ব্যবহৃত জিনিস বিশেষ করে প্লেট, চামচ, তোয়ালে, গামছা ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না।
৭. আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলাটাই উত্তম।
৮. রোগের উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।প্রসঙ্গত, মার্সের এখন পর্যন্ত কোনো টিকা কিংবা প্রতিরোধক আবিষ্কৃত হয়নি, তাই সবার সচেতনতাই এখন পর্যন্ত একমাত্র উপায়।

Tuesday 7 April 2015

থানকুনি,প্রকৃতির এক অশেষ নেয়ামত

বাংলা নাম থানকুনি । অঞ্চলভেদে এটি টুনিমানকুনি,টেয়া,মানকি, তিতুরা,থানকুনি, আদামনি, ঢোলামানি,থুলকুড়ি, মানামানি , ধূলাবেগুন,আদাগুনগুনি নামে পরিচিত । বহু রোগের ডাক্তার এই পাতাটির ইংরেজি নাম Indian Pennywort,ল্যাটিন নাম Centella asiatica,বৈজ্ঞানিক নাম Centella asiatica Urban এবং পরিবার Mackinlayaceae । স্বাদটা একটু তিতকুটে, তবে কার্যকরণ বেশ উপকারী। অসংখ্য রোগের উপশম মেলে এই থানকুনি পাতা খেলে।
চটজলদি রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা অনেকেই অ্যালোপ্যাথির দ্বারস্থ হয়ে যাই। কষ্ট লাঘবে তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টা মাথায় থাকে না। বিশেষ করে টাইফয়েড ডায়রিয়া,কলেরার মতো পেটের রোগে অ্যান্টিবায়োটিকও চলে আকছার। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়।অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু ভেষজ গাছ রয়েছে ,যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়,আমরা জানি না।অনেক সময় জেনেও,বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।থানকুনি আমাদের অতিপরিচিত পাতা।পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই

দেখা মেলে। কথায় বলে , পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে।চিকিত্সকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে , মিয়মিত খেতে পারলে,পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না।শরীর- স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই , ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়।
দেখে নেওয়া যাক, থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি :

১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।

২. শুধু পেটই নয় , আলসার, এগজিমা ,হাঁপানি - সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে।

৩ . থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

৪ . থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।

৫ . মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়।থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।

৬ . পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে,থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে , ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।

৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।

৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫ - ৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।

৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে , তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।

১০. থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা ক্ষত স্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

১১.অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের

পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।

১২. মলের সঙ্গে শ্লেষ্মা গেলে, মল পরিষ্কারভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে,কোনো কোনো সময় মাথা ধরা এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।

১৩. মনে না থাকলে আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।

১৪.ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
[[উল্লেখ্য: ছোট্ট এই উদ্ভিদটি বাড়ির ছাদে কিংবা বারান্দায় টবেও চাষ করা যায়।]]

Sunday 15 March 2015

Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance

কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র‍্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।

Monday 2 March 2015

The Popular "DX ing"


DX ing কী?
DX ing
কথাটি বিশ্বব্যাপী অতি পরিচিত
একটি শব্দ ৷ তারপরও অনেকে জানেন
না DX ing কী?
বেতার বা রেডিও হল
একটি শক্তিশালী গণমাধ্যম ৷
বিশ্বের প্রতিটি দেশই বিভিন্ন
ভাষায়✍ বিভিন্ন কম্পাংকে ( LW,
MW, SW, FM) বিভিন্ন ভাষায় অনুষ্ঠান
প্রচার করে থাকে ৷ আর এসব
অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হল রাষ্ট্রের
আইন কানুন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য,
চিকিৎসা, সংবাদ, বিনোদন,
ইতিহাস, বিজ্ঞান -
ইত্যাদি সবচেয়ে কম
খরচে শ্রোতাদের
মাঝে পৌছে দেয়া ৷
শ্রোতারা এসব অনুষ্ঠান শুনেন আর
বেতার কেন্দ্রগুলোর আয়োজিত
বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশ নেন ৷
এককথায় - বেতার শোনা ও বেতার
কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রমে অংশ
নেয়াই হল DX ing.
DX ing আওতায় যেসব কাজ
পড়ে তা হল - অনুষ্ঠান শোনা,
অনুষ্ঠানে চিঠি লেখা, বিভিন্ন
বিষয় জানতে চাওয়া,
শুনতে চাওয়া, কুইজে অংশ নেয়া,
শ্রোতা সম্মেলনে অংশ নেয়া,
শ্রোতা ক্লাব গঠন ইত্যাদি ৷
আপনি ইচ্ছে করলেই পারেন এসব
কার্যক্রমে অংশ নিয়ে নিজের
জ্ঞান বাড়াতে , পুরষ্কার
জিততে সর্বপরি বিশ্বব্যাপী পরিচিত
হতে ৷
অনেকে এটা করেন শখের বশে ৷ সহজ
ও সবচেয়ে শক্তিশালী গণমাধ্যম
হিসেবে বেতারের সমকক্ষ আর
কোনটি নেই ৷ এর সুবিধা হল
সম্প্রচার খরচ কম আর
শ্রোতারা শুনতে পারেন খুব কম
খরচে ৷ বেতার শোনার সুবিধা হল
এর জন্য আলাদা সময় ব্যয় না করলেও
চলে ৷ অন্যান্য কাজের মাঝেই
এটা শোনা যায় ৷ বিশ্বের যে কোন
প্রান্ত থেকেই এটা শোনা যায়;
দরকার শুধু একটি ভাল মানের
রিসিভার ৷
বিশ্বের অনেক দেশ
বাংলা ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার
করে ৷ যেমন রেডিও তেহরান ,
রেডিও জাপান, রেডিও
ভেরিতাস এশিয়া, চীন
আন্তর্জাতিক বেতার, ভয়েস অব
আমেরিকা, বিবিসি, অল
ইন্ডিয়া রেডিও,
ডয়চেভেলে( বর্তমানে বন্ধ), আশার
বানী, রেডিও কুয়েত, বাংলাদেশ
বেতার, রেডিও রাশিয়া (বন্ধ)
ইত্যাদি ৷ আপনি শুধু অনুষ্ঠান
শোনা নয়; অংশ নিতে পারেন
সাক্ষাতকারে , পাঠাতে পারেন
আপনার লেখা প্রতিবেদন, ভয়েস
রেকর্ডিং ৷ কুইজে অংশ
নিয়ে জিততে পারেন বিদেশ
ভ্রমনের সুযোগ, পেতে পারেন
টি শার্ট, ক্যাপ, টেবিল ক্লথ, নগদ
টাকা, ওয়াল ম্যাট, চাবি রিং,
ব্যাগ, তোয়ালে, আইপড, রেডিও,
কলম, ডায়েরি, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর,
বই সহ নানা পুরস্কার ৷
বাংলা ভাষা বাদেও অন্যান্য
ভাষার অনুষ্ঠানও শুনতে পারেন ৷
তাই বেতার [RADIO] শুনুন;
নিজেকে আবিষ্কার☀ করুন এক নতুন
জগতে ৷

Friday 27 February 2015

এবার ওজন কমাতেও সাহায্য করছে স্মার্টফোন


ওজন কমাতে চান? স্মার্টফোন
আছে? ব্যাস তাহলেই
চিন্তা শেষ। এই সংক্রান্ত
একাধিক স্মার্টফোন অ্যাপ এখন
বাজারে ভর্তি। যে কোনও একটা ডাউনলোড
করতে পারলেই কেল্লাফতে। এই অ্যাপগুলো লাগাতার
মেসেজ করে ভিডিও পাঠিয়ে আপনাকে ডায়েট
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কী খাবেন আর কী খাবেন
না সেই বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়। নতুন এক
গবেষণায় দেখা গেছে ওজন কমাতে এই অ্যাপসগুলো বেশ
কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুলান ইউনিভার্সিটি অফ
পাবলিক হেলথ ও ট্রপিকাল মেডিসিনের গবেষকদের
মতে এই স্মার্টফোন অ্যাপগুলির
সাহায্যে লক্ষ্যনীয়ভাবে ওজন কমে। এই
অ্যাপগুলি থেকে আসা লাগাতার মেসেজ বা ভিডিও
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন
আনতে বাধ্যকরে।
এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহারকারী ১,৩৩৭ জনের উপর র্যান্ডম
সমীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই
পসিটিভ ফলাফল মিলেছে।
টানা ৬মাস বা ১ বছর এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহার
করলে দেখা গেছে গড়ে প্রায় প্রতিমাসে ১.৪৪
কেজি ওজন কমেছে।

Tuesday 10 February 2015

What is Black Hole?

☆☆☆A black hole is a mathematically defined region of spacetime exhibiting such a strong gravitational pull that no particle or electromagnetic radiation can escape from it. The theory of general relativity predicts that a sufficiently compact mass can deform spacetime to form a black hole. The boundary of the region from which no escape is possible is called the event horizon. Although crossing the event horizon has enormous effect on the fate of the object crossing it, it appears to have no locally detectable features. In many ways a black hole acts like an ideal black body, as it reflects no light. Moreover, quantum field theory in curved spacetime predicts that event horizons emit Hawking radiation, with the same spectrum as a black body of a temperature inversely proportional to its mass. This temperature is on the order of billionths of a kelvin for black holes of stellar mass, making it essentially impossible to observe. To read more look here... http://en.wikipedia.org/wiki/Black_hole