Tuesday, 16 June 2015

ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে ২৭ জুন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরু


দিন দিন সব কিছুতেই পরিবর্তন আসছে।শিক্ষাখাত ও এই নিয়মের ঊর্ধ্বে নয়।এরই ধারাবাহিকতায় ডিজিটালাইজ পরীক্ষার যুগে পা রাখতে যাচ্ছে
বাংলাদেশ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে
এই ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হচ্ছে।
আগামী ২৭ জুন প্রাথমিকভাবে দেশের পাঁচটি
জেলায় এই প্রদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জেলায় এই পরীক্ষা পদ্ধতি
চালু করা হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস এড়িয়ে নির্বিঘ্নে এই
পরীক্ষা সম্পন্ন করা গেলে অন্যান্য নিয়োগ
পরীক্ষা ও পাবলিক পরীক্ষায় এই পদ্ধতি অনুসরণ করা
হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক
শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ডিসেম্বর মাসে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সার্কুলার জারি
করেছিল। এর আগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
পরীক্ষায় (২০১৩ সালে শুরু হয়ে ২০১৪ সালে সম্পন্ন)
ব্যাপক হারে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কারণে এবার
পরীক্ষায় ব্যাপক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া
হয়েছে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায়
ডিজিটালাইজ প্রদ্ধতিতে নেওয়া হচ্ছে এই
পরীক্ষা। এত দিন সরকারি মুদ্রণালয় বিজি প্রেসে
প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার কয়েক দিন আগেই তা
বিতরণ করা হতো। ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরীক্ষার
কয়েক ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার ঠিক আগ
মুহূর্তে তা কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত
সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী জানান, আগের
নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন মডারেশনের দায়িত্ব
ছিল ময়মনসিংহে অবস্থিত জাতীয় প্রাথমিক
শিক্ষা একাডেমির (নেপ) ওপর। আর ছাপানোর
দায়িত্বে ছিল বিজি প্রেস। এবারের
ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতিতে উল্লিখিত দুই
প্রতিষ্ঠানের কোনোই সম্পৃক্ততা থাকছে না। এবার
প্রশ্ন প্রণয়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে
আলাদা দল গঠন করা হয়েছে। এই দল পরীক্ষার দিন
(২৭ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৮টার মধ্যে মন্ত্রণালয়ে
বসে প্রশ্ন তৈরি করে দেবে। সেই প্রশ্ন অনলাইনের
মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে জেলা প্রশাসকদের
কাছে। জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা
নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে একসঙ্গে প্রশ্ন
ডাউনলোড করবেন। দ্রুতগতির একাধিক ফটোকপি
মেশিনে প্রশ্নপত্র কপি করে প্যাকেটে পুরে নিয়ে
যাওয়া হবে পরীক্ষাকেন্দ্রে। দুপুর ১২টার মধ্যে এই
প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। জেলা পর্যায়ে প্রশ্ন
ছাপানোর চার ঘণ্টার পুরো প্রক্রিয়া সিসি
টিভিতে ধারণ করা হবে। এই প্রক্রিয়া তদারকির
জন্য প্রতিটি জেলায় পাঠানো হবে মন্ত্রণালয় ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক
কর্মকর্তাকে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অতিরিক্ত সচিব জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন,
'যেহেতু একটি নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণের
প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে তাই প্রাথমিকভাবে যেসব
জেলায় প্রার্থী সংখ্যা কম সেই জেলাগুলোকে
বেছে নেওয়া হয়েছে। ডিজিটালি প্রশ্ন ছাপিয়ে
সফলভাবে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া গেলে
একই পদ্ধতিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের
বিষয়টিও ভাবা হবে।'
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৭ জুন
নড়াইল, মেহেরপুর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও ফেনী
জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই জেলাগুলোতে
প্রার্থীর সংখ্যা সাত হাজারের বেশি নয়। মোট
প্রার্থী ৩০ হাজার ৯৫২ জন। ওই দিনের পরীক্ষার
ত্রুটি-বিচ্যুতি মূল্যায়ন করে জুলাই মাসে কয়েক
ধাপে অন্যান্য জেলায় পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রতিটি জেলায় পরীক্ষা হবে নতুন প্রশ্নে।

স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্বের (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা প্রকাশ


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্ব (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>ATMF <space>Roll No. লিখে 16222 নম্বরে মেসেজ পাঠান।
এছাড়াও রাত ৯টায় থেকে ওয়েব সাইট এ
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।

যেকোনো রকমের শিক্ষামূলক পোস্ট ও খবরাখবর নিয়ে EasToWest24 সবসময় আছে আপনাদের পাশে।আমাদের সাথেই থাকুন। 

পরীক্ষা?টেনশন? দেখে নিন রেজাল্ট ভালো করার ৯টি দারুণ কার্যকর টিপস?


শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।

Tuesday, 16 June 2015

ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে ২৭ জুন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরু


দিন দিন সব কিছুতেই পরিবর্তন আসছে।শিক্ষাখাত ও এই নিয়মের ঊর্ধ্বে নয়।এরই ধারাবাহিকতায় ডিজিটালাইজ পরীক্ষার যুগে পা রাখতে যাচ্ছে
বাংলাদেশ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে
এই ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতি চালু হচ্ছে।
আগামী ২৭ জুন প্রাথমিকভাবে দেশের পাঁচটি
জেলায় এই প্রদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া হবে।
পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জেলায় এই পরীক্ষা পদ্ধতি
চালু করা হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস এড়িয়ে নির্বিঘ্নে এই
পরীক্ষা সম্পন্ন করা গেলে অন্যান্য নিয়োগ
পরীক্ষা ও পাবলিক পরীক্ষায় এই পদ্ধতি অনুসরণ করা
হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক
শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত ডিসেম্বর মাসে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সার্কুলার জারি
করেছিল। এর আগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
পরীক্ষায় (২০১৩ সালে শুরু হয়ে ২০১৪ সালে সম্পন্ন)
ব্যাপক হারে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কারণে এবার
পরীক্ষায় ব্যাপক সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া
হয়েছে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায়
ডিজিটালাইজ প্রদ্ধতিতে নেওয়া হচ্ছে এই
পরীক্ষা। এত দিন সরকারি মুদ্রণালয় বিজি প্রেসে
প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার কয়েক দিন আগেই তা
বিতরণ করা হতো। ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরীক্ষার
কয়েক ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ছাপিয়ে পরীক্ষার ঠিক আগ
মুহূর্তে তা কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত
সচিব সন্তোষ কুমার অধিকারী জানান, আগের
নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন মডারেশনের দায়িত্ব
ছিল ময়মনসিংহে অবস্থিত জাতীয় প্রাথমিক
শিক্ষা একাডেমির (নেপ) ওপর। আর ছাপানোর
দায়িত্বে ছিল বিজি প্রেস। এবারের
ডিজিটালাইজ পরীক্ষা পদ্ধতিতে উল্লিখিত দুই
প্রতিষ্ঠানের কোনোই সম্পৃক্ততা থাকছে না। এবার
প্রশ্ন প্রণয়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে
আলাদা দল গঠন করা হয়েছে। এই দল পরীক্ষার দিন
(২৭ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৮টার মধ্যে মন্ত্রণালয়ে
বসে প্রশ্ন তৈরি করে দেবে। সেই প্রশ্ন অনলাইনের
মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে জেলা প্রশাসকদের
কাছে। জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা
নিজ নিজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে একসঙ্গে প্রশ্ন
ডাউনলোড করবেন। দ্রুতগতির একাধিক ফটোকপি
মেশিনে প্রশ্নপত্র কপি করে প্যাকেটে পুরে নিয়ে
যাওয়া হবে পরীক্ষাকেন্দ্রে। দুপুর ১২টার মধ্যে এই
প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। জেলা পর্যায়ে প্রশ্ন
ছাপানোর চার ঘণ্টার পুরো প্রক্রিয়া সিসি
টিভিতে ধারণ করা হবে। এই প্রক্রিয়া তদারকির
জন্য প্রতিটি জেলায় পাঠানো হবে মন্ত্রণালয় ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক
কর্মকর্তাকে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অতিরিক্ত সচিব জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন,
'যেহেতু একটি নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণের
প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে তাই প্রাথমিকভাবে যেসব
জেলায় প্রার্থী সংখ্যা কম সেই জেলাগুলোকে
বেছে নেওয়া হয়েছে। ডিজিটালি প্রশ্ন ছাপিয়ে
সফলভাবে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া গেলে
একই পদ্ধতিতে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা গ্রহণের
বিষয়টিও ভাবা হবে।'
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৭ জুন
নড়াইল, মেহেরপুর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও ফেনী
জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক
নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই জেলাগুলোতে
প্রার্থীর সংখ্যা সাত হাজারের বেশি নয়। মোট
প্রার্থী ৩০ হাজার ৯৫২ জন। ওই দিনের পরীক্ষার
ত্রুটি-বিচ্যুতি মূল্যায়ন করে জুলাই মাসে কয়েক
ধাপে অন্যান্য জেলায় পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রতিটি জেলায় পরীক্ষা হবে নতুন প্রশ্নে।

স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্বের (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা প্রকাশ


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্ব (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>ATMF <space>Roll No. লিখে 16222 নম্বরে মেসেজ পাঠান।
এছাড়াও রাত ৯টায় থেকে ওয়েব সাইট এ
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।

যেকোনো রকমের শিক্ষামূলক পোস্ট ও খবরাখবর নিয়ে EasToWest24 সবসময় আছে আপনাদের পাশে।আমাদের সাথেই থাকুন। 

পরীক্ষা?টেনশন? দেখে নিন রেজাল্ট ভালো করার ৯টি দারুণ কার্যকর টিপস?


শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।