Monday 16 November 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মাইগ্রেশন ( Maigration) সম্পর্কে A-Z তথ্য

মাইগ্রেশন ( Maigration) সম্পর্কে কিছু তথ্য আসুন জেনে নেওয়া যাক মাইগ্রেশন কি?
♦ মাইগ্রেশন হল এমন এক পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার রেজাল্টের প্রাপ্ত বিষয় পরিবর্তন করতে পারবেন।
★মনে রাখবেন মাইগ্রেশন পদ্ধতির মাধ্যমে আপনার বিষয় চয়েজ এর উপর কেন্দ্র করে বিষয় পরিবর্তন হয়।মাইগ্রেশন কখনো নিচের দিকে যায় না। সব সময় উপরের দিকে যায়। যেমন, মনে করেন আপনার চয়েজ ছিল:
1.Accounting
2.Finance
3.Marketing
4. Management
5. Bangla
6.Economic,
মনে করেন, এখন আপনি চান্স পেলেন ৪ নং চয়েজ
Management সাবজেক্টে। আপনি এখন যদি Auto Maigration করেন তাহলে আপনার পয়েন্ট যাছায় বাছায় করে আপনার বিষয় পরিবর্তন হতে পারে। এখন খেয়াল করুন মাইগ্রেশন কখনো নিচের দিকে যাবে না। Management এ ভর্তি হওয়ার সময় যদি মাইগ্রেশন Option Open করে দেন তাহলে আপনার চান্স হওয়ার সম্ভবনা থাকবে 3.Marketing 2.Finance ও 1.Accounting এই তিন টা সাবজেক্ট এর উপর। আপনার চান্স পাওয়া বিষয়ের পরে যে গুলো থাকবে ঐগুলো আসবে না,মাইগ্রেশনে বিষয় আসবে আপনার Management বিষয়ের আগের চয়েজ গুলো
যা আছে তাদের মধ্যে।
বি:দ্র-- ১ম চয়েজ এ যদি চান্স হয় তাহলে
মাইগ্রেশন হবে না। কারণ আগেই বলেছি
মাইগ্রেশন নিচের দিকে যায় না।
মাইগ্রেশন আবেদন কিভাবে করবেন?
মাইগ্রেশন আবেদন Online এর মাধ্যমেই করতে হয়।
আপনার চান্স হয়েছে যে বিষয়ে সেই বিষয়ে চুড়ান্ত
ভর্তি ফরম প্রিন্ট করার সময় আপনাকে Auto
Maigration Option চালু করতে হবে। যদি এই Option টা চালু করেন তবেই আপনি মাইগ্রেশন রেজাল্ট পাবেন। আপনার বিষয় পরিবর্তন হবে। আর যদি Auto Maigration চালু না করেন তাহলে আপনার বিষয় পরিবর্তন হবে না।

এখন আপনি যদি উক্ত বিষয় নিয়ে পড়তে না চান তাহলে মাইগ্রেশন করতে পারেন। ভাগ্যক্রমে যদি
আপনার বিষয় পরিবর্তন হয় তাহলে আপনার জন্য
Good Luck, আর যদি Change না হয় তাহলে আপনার উক্ত বিষয় বহাল থাকবে।।
আবার আপনি মাইগ্রেশন করেছেন আপনার বিষয়
পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু আপনি ভাবছেন আমি এই
বিষয়ে পড়বো না আগে যা ছিল তাই পড়বো....
Sorry আপনি আর আগের বিষয়ে পড়তে পারবেন না।
আর বিষয় পরিবর্তন করা সম্ভব না।
সুতরাং Atuto মাইগ্রেশন করার আগে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, আমি যে বিষয় পেয়েছি সেই বিষয়ের
আগের চয়েজ গুলো ভালো নাকি যেটায় চান্স পেয়েছি এটাই ভাল। উপরের বিষয় গুলোর যে কোন
একটা বিষয়ে যদি পড়ার ইচ্ছা আপনার থাকে
তাহলে Auto মাইগ্রেশন করতে পারেন।
গত বছর এই ভুলের কারনে অনেক ভাল বিষয় পরিবর্তন হয়ে Normal বিষয় এসেছে এবং তাদের নরমাল খারাপ বিষয়ে অনার্স করতে হচ্ছে। সুতরাং
আপনি মাইগ্রেশন অবশ্যই বুঝে শুনে করবেন।
ধরুন আপনি চান্স পেলেন Political Science বিষয়ে। আপনি মাইগ্রেশন করবেন ভাবছেন Political Science এর আগের বিষয় গুলোর মধ্যে পেলে ভাল হয়। আপনি Auto Maigration চালু করলেন। আপনি পেয়ে গেলেন
Social Work...... হা হা হা আপনি খেয়াল করেন নাই Political Science বিষয়ের আগে Social Work চয়েজ দেয়া ছিল। তখন আপনাকে এই খারাপ বিষয়টা নিয়েই পড়তে হবে আর ফিরে পাবেন না আপনার Political Science বিষয়। যারা মাইগ্রেশন করতে চাইতেছেন So be Careful
মাইগ্রেশন Nu দ্বারা Auto বিষয় পরিবর্তন হয়। এতে
কলেজ কিংবা আপনার কোন হাত থাকবে না।
আপনার অনলাইনে ভর্তি চুড়ান্ত ফরম পূরন করে উক্ত
বিষয়ে ভর্তি হতে হবে। আর যদি পরিবর্তন হয়
তাহলে Auto পরিবর্তন হয়ে যাবে। নতুন করে ভর্তি
হতে হবে না।
যারা বিষয় পরিবর্তন করতে চান না তারা ভুলেও
মাইগ্রেশন চালু করবেন না। আপনি আপনার উক্ত
বিষয় নিয়েই ভর্তি হয়ে যান।

১ম মেধা তালিকার মাইগ্রেশন রেজাল্ট ২য় মেধা
তালিকার সাথে প্রকাশ করা হবে। যারাই Auto
মাইগ্রেশন চালু করবেন তারা আবারও একট রেজাল্ট
পাবেন।

ডিগ্রী ও প্রফেশনাল কোর্স এর A-Z

ডিগ্রী ও প্রফেশনাল কোর্স নিয়ে বিস্তারিত তথ্যঃ
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিগ্রী ১ম বর্ষে ভর্তি আবেদনের সার্কুলার প্রকাশ করা হয়েছে। একই সাথে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তি আবেদনের সার্কুলারও প্রকাশ করা হয়েছে।

→অনার্সের সাথে ডিগ্রী ও প্রফেশনাল কোর্সের আবেদনের কোন সম্পর্ক নেই।আপনি অনার্সে আবেদন করেছেন বলে এগুলোতে আবেদন করতে পারবেন না এরকম নয়।অনার্স ও ডিগ্রী এবং প্রফেশনাল সবগুলোই আলাদা আলাদা কোর্স।কোনটার সাথে কোনটার সম্পর্ক নেই।(তবে একসাথে ২ কোর্সে ভর্তি হওয়া যাবে না)

→ডিগ্রী তে আবেদন করতে হবে অনার্সের মতই ১টা কলেজের জন্য ।এবং রেজাল্ট প্রনয়ন করা হবে এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি এর জিপিএর মাধ্যমে।

★★প্রফেশনাল কোর্সেও একই নিয়ম। আপনি চাইলে ডিগ্রী ও প্রফেশনাল দুটোতেই আবেদন করতে পারবেন।

★★ ডিগ্রী ৩বছর মেয়াদী স্নাতক (পাস) কোর্স।ডিগ্রী কমপ্লিট করার পর মাস্টার্স এর ১ম পার্ট কমপ্লিট করলে অনার্সের সমমান পাওয়া যাবে।এবং বিসিএস এ অংশগ্রহন করা যাবে।ডিগ্রী তে আর্টস, সাইন্স ও কমার্সের স্টুডেন্দের জন্য কোর্সের নাম
যথাক্রমেঃ
BA= Bachelor Of Arts
BSS= Bachelor of Social Science
BBS= Bachelor of Business Studies

→প্রফেশনাল কোর্স অনার্সের সমমান।কোর্স শেষে সরাসরি বিসিএস এ অংশগ্রহন করতে পারবেন।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রফেশনাল কোর্সগুলোর নামঃ
BBA- Bachelor of Business Administration
B.Ed- Bachelorof Education
BFA- Bachelor of Fine Arts
AMT- Apparel Manufacture and Technology
CSE- Computer Science and Engineering
FDT- Fashion Design and Technology
ECE- Electrical and Communication Engineering
KMT- Knit Manufacture and Technology।

এর ভেতরে BBA & CSE অন্যতম।বিবিএ তে কমার্সের জন্য ৭০%,সাইন্সের জন্য ১৫% ও মানবিকের জন্য ১৫% সিট বরাদ্দ।

CSE & ECE তে অাবেদন করতে শুধু সাইন্সের থেকে আসা স্টুডেন্ট রা।এছারা সকল কোর্সে সকল বিভাগের স্টুডেন্ট রা আবেদন করতে পারবেন।

প্রফেশনাল কোর্সগুলো ব্যয়বহুল।কারন এইসকল কোর্স কোন সরকারি কলেজে নেই।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিভিন্ন প্রাইভেট কলেজ ও প্রতিষ্ঠান প্রফেশনাল কোর্স করিয়ে থাকে।এবং কোর্সগুলো বিভিন্ন প্রাইভেট ভার্সিটির মত সেমিস্টার হিসেবে হয়ে থাকে।প্রতি বর্ষে ২টি করে সেমিস্টার।৪ বছরে ৮টি সেমিস্টার।

★৪বছরে ৮ সেমিস্টারে খরচ ১,২০,০০০ থেকে ২,০০,০০০ টাকা।খরচ কম বেশি হতে পারে কলেজ ভেদে।
★প্রফেশনাল কোর্সগুলো সম্পূর্ন ইংরেজি ভার্সনে হয়ে থাকে।এক ফোটাও বাংলা পাবেন না।
★প্রফেশনাল বিবিএ তে আইবিএ সিস্টেমে ও সিলেবাসে পড়ানো হয়।
★৪বছর পরে কোর্স শেষে ৩মাস ইন্টার্নি করার সুযোগ।
★জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই কোর্স ও সনামধন্য।

Monday 16 November 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মাইগ্রেশন ( Maigration) সম্পর্কে A-Z তথ্য

মাইগ্রেশন ( Maigration) সম্পর্কে কিছু তথ্য আসুন জেনে নেওয়া যাক মাইগ্রেশন কি?
♦ মাইগ্রেশন হল এমন এক পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার রেজাল্টের প্রাপ্ত বিষয় পরিবর্তন করতে পারবেন।
★মনে রাখবেন মাইগ্রেশন পদ্ধতির মাধ্যমে আপনার বিষয় চয়েজ এর উপর কেন্দ্র করে বিষয় পরিবর্তন হয়।মাইগ্রেশন কখনো নিচের দিকে যায় না। সব সময় উপরের দিকে যায়। যেমন, মনে করেন আপনার চয়েজ ছিল:
1.Accounting
2.Finance
3.Marketing
4. Management
5. Bangla
6.Economic,
মনে করেন, এখন আপনি চান্স পেলেন ৪ নং চয়েজ
Management সাবজেক্টে। আপনি এখন যদি Auto Maigration করেন তাহলে আপনার পয়েন্ট যাছায় বাছায় করে আপনার বিষয় পরিবর্তন হতে পারে। এখন খেয়াল করুন মাইগ্রেশন কখনো নিচের দিকে যাবে না। Management এ ভর্তি হওয়ার সময় যদি মাইগ্রেশন Option Open করে দেন তাহলে আপনার চান্স হওয়ার সম্ভবনা থাকবে 3.Marketing 2.Finance ও 1.Accounting এই তিন টা সাবজেক্ট এর উপর। আপনার চান্স পাওয়া বিষয়ের পরে যে গুলো থাকবে ঐগুলো আসবে না,মাইগ্রেশনে বিষয় আসবে আপনার Management বিষয়ের আগের চয়েজ গুলো
যা আছে তাদের মধ্যে।
বি:দ্র-- ১ম চয়েজ এ যদি চান্স হয় তাহলে
মাইগ্রেশন হবে না। কারণ আগেই বলেছি
মাইগ্রেশন নিচের দিকে যায় না।
মাইগ্রেশন আবেদন কিভাবে করবেন?
মাইগ্রেশন আবেদন Online এর মাধ্যমেই করতে হয়।
আপনার চান্স হয়েছে যে বিষয়ে সেই বিষয়ে চুড়ান্ত
ভর্তি ফরম প্রিন্ট করার সময় আপনাকে Auto
Maigration Option চালু করতে হবে। যদি এই Option টা চালু করেন তবেই আপনি মাইগ্রেশন রেজাল্ট পাবেন। আপনার বিষয় পরিবর্তন হবে। আর যদি Auto Maigration চালু না করেন তাহলে আপনার বিষয় পরিবর্তন হবে না।

এখন আপনি যদি উক্ত বিষয় নিয়ে পড়তে না চান তাহলে মাইগ্রেশন করতে পারেন। ভাগ্যক্রমে যদি
আপনার বিষয় পরিবর্তন হয় তাহলে আপনার জন্য
Good Luck, আর যদি Change না হয় তাহলে আপনার উক্ত বিষয় বহাল থাকবে।।
আবার আপনি মাইগ্রেশন করেছেন আপনার বিষয়
পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু আপনি ভাবছেন আমি এই
বিষয়ে পড়বো না আগে যা ছিল তাই পড়বো....
Sorry আপনি আর আগের বিষয়ে পড়তে পারবেন না।
আর বিষয় পরিবর্তন করা সম্ভব না।
সুতরাং Atuto মাইগ্রেশন করার আগে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, আমি যে বিষয় পেয়েছি সেই বিষয়ের
আগের চয়েজ গুলো ভালো নাকি যেটায় চান্স পেয়েছি এটাই ভাল। উপরের বিষয় গুলোর যে কোন
একটা বিষয়ে যদি পড়ার ইচ্ছা আপনার থাকে
তাহলে Auto মাইগ্রেশন করতে পারেন।
গত বছর এই ভুলের কারনে অনেক ভাল বিষয় পরিবর্তন হয়ে Normal বিষয় এসেছে এবং তাদের নরমাল খারাপ বিষয়ে অনার্স করতে হচ্ছে। সুতরাং
আপনি মাইগ্রেশন অবশ্যই বুঝে শুনে করবেন।
ধরুন আপনি চান্স পেলেন Political Science বিষয়ে। আপনি মাইগ্রেশন করবেন ভাবছেন Political Science এর আগের বিষয় গুলোর মধ্যে পেলে ভাল হয়। আপনি Auto Maigration চালু করলেন। আপনি পেয়ে গেলেন
Social Work...... হা হা হা আপনি খেয়াল করেন নাই Political Science বিষয়ের আগে Social Work চয়েজ দেয়া ছিল। তখন আপনাকে এই খারাপ বিষয়টা নিয়েই পড়তে হবে আর ফিরে পাবেন না আপনার Political Science বিষয়। যারা মাইগ্রেশন করতে চাইতেছেন So be Careful
মাইগ্রেশন Nu দ্বারা Auto বিষয় পরিবর্তন হয়। এতে
কলেজ কিংবা আপনার কোন হাত থাকবে না।
আপনার অনলাইনে ভর্তি চুড়ান্ত ফরম পূরন করে উক্ত
বিষয়ে ভর্তি হতে হবে। আর যদি পরিবর্তন হয়
তাহলে Auto পরিবর্তন হয়ে যাবে। নতুন করে ভর্তি
হতে হবে না।
যারা বিষয় পরিবর্তন করতে চান না তারা ভুলেও
মাইগ্রেশন চালু করবেন না। আপনি আপনার উক্ত
বিষয় নিয়েই ভর্তি হয়ে যান।

১ম মেধা তালিকার মাইগ্রেশন রেজাল্ট ২য় মেধা
তালিকার সাথে প্রকাশ করা হবে। যারাই Auto
মাইগ্রেশন চালু করবেন তারা আবারও একট রেজাল্ট
পাবেন।

ডিগ্রী ও প্রফেশনাল কোর্স এর A-Z

ডিগ্রী ও প্রফেশনাল কোর্স নিয়ে বিস্তারিত তথ্যঃ
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিগ্রী ১ম বর্ষে ভর্তি আবেদনের সার্কুলার প্রকাশ করা হয়েছে। একই সাথে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিভিন্ন প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তি আবেদনের সার্কুলারও প্রকাশ করা হয়েছে।

→অনার্সের সাথে ডিগ্রী ও প্রফেশনাল কোর্সের আবেদনের কোন সম্পর্ক নেই।আপনি অনার্সে আবেদন করেছেন বলে এগুলোতে আবেদন করতে পারবেন না এরকম নয়।অনার্স ও ডিগ্রী এবং প্রফেশনাল সবগুলোই আলাদা আলাদা কোর্স।কোনটার সাথে কোনটার সম্পর্ক নেই।(তবে একসাথে ২ কোর্সে ভর্তি হওয়া যাবে না)

→ডিগ্রী তে আবেদন করতে হবে অনার্সের মতই ১টা কলেজের জন্য ।এবং রেজাল্ট প্রনয়ন করা হবে এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি এর জিপিএর মাধ্যমে।

★★প্রফেশনাল কোর্সেও একই নিয়ম। আপনি চাইলে ডিগ্রী ও প্রফেশনাল দুটোতেই আবেদন করতে পারবেন।

★★ ডিগ্রী ৩বছর মেয়াদী স্নাতক (পাস) কোর্স।ডিগ্রী কমপ্লিট করার পর মাস্টার্স এর ১ম পার্ট কমপ্লিট করলে অনার্সের সমমান পাওয়া যাবে।এবং বিসিএস এ অংশগ্রহন করা যাবে।ডিগ্রী তে আর্টস, সাইন্স ও কমার্সের স্টুডেন্দের জন্য কোর্সের নাম
যথাক্রমেঃ
BA= Bachelor Of Arts
BSS= Bachelor of Social Science
BBS= Bachelor of Business Studies

→প্রফেশনাল কোর্স অনার্সের সমমান।কোর্স শেষে সরাসরি বিসিএস এ অংশগ্রহন করতে পারবেন।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রফেশনাল কোর্সগুলোর নামঃ
BBA- Bachelor of Business Administration
B.Ed- Bachelorof Education
BFA- Bachelor of Fine Arts
AMT- Apparel Manufacture and Technology
CSE- Computer Science and Engineering
FDT- Fashion Design and Technology
ECE- Electrical and Communication Engineering
KMT- Knit Manufacture and Technology।

এর ভেতরে BBA & CSE অন্যতম।বিবিএ তে কমার্সের জন্য ৭০%,সাইন্সের জন্য ১৫% ও মানবিকের জন্য ১৫% সিট বরাদ্দ।

CSE & ECE তে অাবেদন করতে শুধু সাইন্সের থেকে আসা স্টুডেন্ট রা।এছারা সকল কোর্সে সকল বিভাগের স্টুডেন্ট রা আবেদন করতে পারবেন।

প্রফেশনাল কোর্সগুলো ব্যয়বহুল।কারন এইসকল কোর্স কোন সরকারি কলেজে নেই।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিভিন্ন প্রাইভেট কলেজ ও প্রতিষ্ঠান প্রফেশনাল কোর্স করিয়ে থাকে।এবং কোর্সগুলো বিভিন্ন প্রাইভেট ভার্সিটির মত সেমিস্টার হিসেবে হয়ে থাকে।প্রতি বর্ষে ২টি করে সেমিস্টার।৪ বছরে ৮টি সেমিস্টার।

★৪বছরে ৮ সেমিস্টারে খরচ ১,২০,০০০ থেকে ২,০০,০০০ টাকা।খরচ কম বেশি হতে পারে কলেজ ভেদে।
★প্রফেশনাল কোর্সগুলো সম্পূর্ন ইংরেজি ভার্সনে হয়ে থাকে।এক ফোটাও বাংলা পাবেন না।
★প্রফেশনাল বিবিএ তে আইবিএ সিস্টেমে ও সিলেবাসে পড়ানো হয়।
★৪বছর পরে কোর্স শেষে ৩মাস ইন্টার্নি করার সুযোগ।
★জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই কোর্স ও সনামধন্য।