Tuesday 13 October 2015

স্নাতক শ্রেনিতে মেধাতালিকা নির্ধারণ প্রক্রিয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে ১ অক্টোবর।তাই অনেকে স্নাতক শ্রেণিতে মেধাতালিকা_নির্ধারণ_প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে অতি আগ্রহী হয়ে আছেন ।তাহলে আর দেরি কেন? জেনে নেই জটপট।সেসন জট কমানোসহ নানা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এ বছর এগিয়ে আনা হয়েছে ভর্তি প্রক্রিয়া। কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা ছাড়াই শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে। আর মেধাক্রম
নির্ধারণের সময় বিবেচনা করা হবে আবেদনকরীর এসএসসি, এইচএসসির ফলাফল ও বয়স।
ধাপ-১ (জিপিএ–এর ভিত্তিতে): এসএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৪০ শতাংশ আর এইচএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৬০ শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্ট অনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করা হবে। উদাহরণ: শাহিনের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। আবার মাহিম এসএসসিতে জিপিএ ৫ আর এইচএসসিতে জিপিএ ৪.৮ পেয়েছে। এখানে শাহিন মাহিমের চেয়ে এগিয়ে। তাই শাহিনের মেধাক্রম হবে ১।
ধাপ-২ (মোট প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী): দুইজন প্রার্থিরএসএসসি ও এইচএসসির যদিজিপিএ মিলে যায় তাহলে তাঁদেরমোট নম্বর হিসেব করে মেধাতালিকানির্ধারণ করা হবে। এখানে জিপিএরপাশাপাশি এসএসসিতে প্রাপ্তনম্বরের ৪০ শতাংশ আরএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বরের ৬০শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্টঅনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করাহবে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। তবেশাহিন এসএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে৮২০ ও এইচএসসি পরীক্ষায় পেয়ে৮১০। আর মাহিম পেয়েছেএসএসসিতে ৮২০ আর এইচএসসিতে৮৬০। তাহলে শহিনের চেয়ে মাহিমএগিয়ে যাবে।ধাপ-৩ (বয়স হিসেব করে): দুইজনপ্রার্থির যদি এসএসসি ওএইচএসসি জিপিএ, এসএসসি ওএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বর একহয়। সেক্ষেত্রে তাদের মেধাক্রমনির্ধারণ করা হবে বয়স বিবেচনাকরে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। শুধু তাইনয়, শাহিন ও মাহিম এসএসসিপরীক্ষায় পেয়েছে ৮২০ ওএইচএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে ৮১০নম্বর। কিন্তু শাহিনের বয়স ১৮ বছরআর মাহিমের বয়স ১৮ বছর ২ মাস। তাহলে দেখা যাচ্ছে মাহিমের চেয়েশাহিন ছোট তাই সে মেধাক্রমেপ্রথম হবে।পয়েন্ট হিসাব–জিপিএ: (এসএসসি জিপিএ৫×৪০÷১০০= ২) + (এইচএসসি৫×৬০÷১০০= ৩)= ২+৩ = ৫ পয়েন্ট।(এসএসসি জিপিএ ৫×৪০÷১০০= ২)+ (এইচএসসি ৪.৮×৬০÷১০০= ২.৮৮)= ২+২.৮৮ = ৪.৮৮ পয়েন্ট।
নম্বর: (এসএসসি নম্বর৮২০×৪০÷১০০= ৩২৮) + (এইচএসসি৮১০×৬০÷১০০= ৪৮৬)= ৩২৮+৪৮৬ =৮১৪ পয়েন্ট।(এসএসসি নম্বর ৮২০×৪০÷১০০=
৩২৮) + (এইচএসসি ৮৬০×৬০÷১০০= ৫১৬)= ৩২৮+৫১৬ = ৮৪৪ পয়েন্ট।
শেয়ার করে সবাইকে  জানার সুযোগ দিন।।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ২০১৫-১৬ অনার্স (স্নাতক) প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন এবং বাতিলকরণ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয় ১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে এবার ভর্তি করা হবে। ভর্তি প্রক্রিয়া বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ভর্তির আবেদন ফি ২৫০ টাকা। ভর্তি নির্দেশিকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.edu.bd অথবা www.nubd.info) এ দেয়া আছে।

কলেজে ভর্তি আবেদন ফরম জমা দিতে যা যা লাগবে:→
১. রেজিস্ট্রেশন কার্ড+ এডমিট কার্ড এর ফটো - কপি (attested)
২. মার্কশীট এর ফটো-কপি।
৩. ভর্তি ফর্ম + ২৫০ টাকা
তবে কিছু কলেজ attested ছাড়াই ফর্ম (FORM) নিচ্ছে ।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অনার্স (১৫-১৬) ভর্তি ফর্ম বাতিল করবেন যেভাবে:
১. আগে আপনি আপনার Applicant ID লগইন করুন। সঠিক ভাবে Application Roll No. এবং Pin Number দিন

২. আবেদনকারীকে Form cancel/photo change option এ যেতে হবে। সেখানে Click the Generate Security তে প্রেস করতে হবে।

৩. এরপর আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর এ OTP(One time password) মেসেজ আকারে আসবে। ঐটা ব্যবহার করে আবেদন ফর্ম নতুন করে পূরণ করতে পারবে। এবং আগের ফর্ম বাতিল হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ ভর্তি আবেদন আপনি শুধুমাত্র একবারই বাতিল করতে পারবেন,সুতরাং যা করবেন একটু ভেবে চিন্তে করবেন।

 

মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যাবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত

মাস্টার্সে রেজিস্ট্রেশন ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স শেষ পর্ব প্রাইভেট রেজিস্ট্রেশনের সময় আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৬অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.edu.bd )ও (www.nubd.info/mf ) থেকে জানা যাবে।

Tuesday 13 October 2015

স্নাতক শ্রেনিতে মেধাতালিকা নির্ধারণ প্রক্রিয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে ১ অক্টোবর।তাই অনেকে স্নাতক শ্রেণিতে মেধাতালিকা_নির্ধারণ_প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে অতি আগ্রহী হয়ে আছেন ।তাহলে আর দেরি কেন? জেনে নেই জটপট।সেসন জট কমানোসহ নানা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এ বছর এগিয়ে আনা হয়েছে ভর্তি প্রক্রিয়া। কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা ছাড়াই শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে। আর মেধাক্রম
নির্ধারণের সময় বিবেচনা করা হবে আবেদনকরীর এসএসসি, এইচএসসির ফলাফল ও বয়স।
ধাপ-১ (জিপিএ–এর ভিত্তিতে): এসএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৪০ শতাংশ আর এইচএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৬০ শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্ট অনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করা হবে। উদাহরণ: শাহিনের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। আবার মাহিম এসএসসিতে জিপিএ ৫ আর এইচএসসিতে জিপিএ ৪.৮ পেয়েছে। এখানে শাহিন মাহিমের চেয়ে এগিয়ে। তাই শাহিনের মেধাক্রম হবে ১।
ধাপ-২ (মোট প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী): দুইজন প্রার্থিরএসএসসি ও এইচএসসির যদিজিপিএ মিলে যায় তাহলে তাঁদেরমোট নম্বর হিসেব করে মেধাতালিকানির্ধারণ করা হবে। এখানে জিপিএরপাশাপাশি এসএসসিতে প্রাপ্তনম্বরের ৪০ শতাংশ আরএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বরের ৬০শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্টঅনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করাহবে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। তবেশাহিন এসএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে৮২০ ও এইচএসসি পরীক্ষায় পেয়ে৮১০। আর মাহিম পেয়েছেএসএসসিতে ৮২০ আর এইচএসসিতে৮৬০। তাহলে শহিনের চেয়ে মাহিমএগিয়ে যাবে।ধাপ-৩ (বয়স হিসেব করে): দুইজনপ্রার্থির যদি এসএসসি ওএইচএসসি জিপিএ, এসএসসি ওএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বর একহয়। সেক্ষেত্রে তাদের মেধাক্রমনির্ধারণ করা হবে বয়স বিবেচনাকরে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। শুধু তাইনয়, শাহিন ও মাহিম এসএসসিপরীক্ষায় পেয়েছে ৮২০ ওএইচএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে ৮১০নম্বর। কিন্তু শাহিনের বয়স ১৮ বছরআর মাহিমের বয়স ১৮ বছর ২ মাস। তাহলে দেখা যাচ্ছে মাহিমের চেয়েশাহিন ছোট তাই সে মেধাক্রমেপ্রথম হবে।পয়েন্ট হিসাব–জিপিএ: (এসএসসি জিপিএ৫×৪০÷১০০= ২) + (এইচএসসি৫×৬০÷১০০= ৩)= ২+৩ = ৫ পয়েন্ট।(এসএসসি জিপিএ ৫×৪০÷১০০= ২)+ (এইচএসসি ৪.৮×৬০÷১০০= ২.৮৮)= ২+২.৮৮ = ৪.৮৮ পয়েন্ট।
নম্বর: (এসএসসি নম্বর৮২০×৪০÷১০০= ৩২৮) + (এইচএসসি৮১০×৬০÷১০০= ৪৮৬)= ৩২৮+৪৮৬ =৮১৪ পয়েন্ট।(এসএসসি নম্বর ৮২০×৪০÷১০০=
৩২৮) + (এইচএসসি ৮৬০×৬০÷১০০= ৫১৬)= ৩২৮+৫১৬ = ৮৪৪ পয়েন্ট।
শেয়ার করে সবাইকে  জানার সুযোগ দিন।।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ২০১৫-১৬ অনার্স (স্নাতক) প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন এবং বাতিলকরণ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয় ১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে এবার ভর্তি করা হবে। ভর্তি প্রক্রিয়া বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ভর্তির আবেদন ফি ২৫০ টাকা। ভর্তি নির্দেশিকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.edu.bd অথবা www.nubd.info) এ দেয়া আছে।

কলেজে ভর্তি আবেদন ফরম জমা দিতে যা যা লাগবে:→
১. রেজিস্ট্রেশন কার্ড+ এডমিট কার্ড এর ফটো - কপি (attested)
২. মার্কশীট এর ফটো-কপি।
৩. ভর্তি ফর্ম + ২৫০ টাকা
তবে কিছু কলেজ attested ছাড়াই ফর্ম (FORM) নিচ্ছে ।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অনার্স (১৫-১৬) ভর্তি ফর্ম বাতিল করবেন যেভাবে:
১. আগে আপনি আপনার Applicant ID লগইন করুন। সঠিক ভাবে Application Roll No. এবং Pin Number দিন

২. আবেদনকারীকে Form cancel/photo change option এ যেতে হবে। সেখানে Click the Generate Security তে প্রেস করতে হবে।

৩. এরপর আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর এ OTP(One time password) মেসেজ আকারে আসবে। ঐটা ব্যবহার করে আবেদন ফর্ম নতুন করে পূরণ করতে পারবে। এবং আগের ফর্ম বাতিল হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ ভর্তি আবেদন আপনি শুধুমাত্র একবারই বাতিল করতে পারবেন,সুতরাং যা করবেন একটু ভেবে চিন্তে করবেন।

 

মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যাবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত

মাস্টার্সে রেজিস্ট্রেশন ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স শেষ পর্ব প্রাইভেট রেজিস্ট্রেশনের সময় আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৬অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.edu.bd )ও (www.nubd.info/mf ) থেকে জানা যাবে।