Wednesday, 24 June 2015

কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।

আসছে ১০ ডিজিটের স্মার্ট কার্ড

স্মার্ট কার্ড আজ আমাদের কতটা প্রয়োজন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই নাগরিকদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০
সংখ্যার ইউনিক নম্বর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত
নিয়েছে নির্বাচন কমিশন, যাতে এই পরিচিতি
নম্বরটি অন্য সংস্থাও ব্যবহার করতে পারে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, যে কোনো ব্যক্তি জন্ম
থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি মাত্র নম্বর বহন করেই
নাগরিক সব সুবিধা নিতে পারবে। নাগরিকদের
স্মার্ট কার্ড দেওয়ার সময় থেকে ১০ ডিজিটের
নম্বর চালু হবে।
বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের
জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। ২০০৮ সালে পরিচয়পত্র
দেওয়ার সময় ৮ কোটির বেশি ভোটারের
পরিচয়পত্রে ১৩ ডিজিটের নম্বর দেওয়া হয়। পরে
হালনাগাদে যোগ হওয়া দেড় কোটিরও বেশি
ভোটারের পরিচিত নম্বর হয় ১৭ ডিজিটের।
স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরুর দুই মাস আগে মঙ্গলবার
নির্বাচন কমিশন সভায় ১০ ডিজিটের ইউনিক নম্বর
ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট
কার্ড তৈরির প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব নাগরিকদের স্মার্ট এনআইডি
হাতে দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ দেশের আইটি
বিশেষজ্ঞ, মোবাইল ফোন অপারেটর, এটুআই
প্রকল্প, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও
সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরের বিশেষজ্ঞদের
সঙ্গে দুই দফা মতবিনিময় করে।
নাগরিকদের আইডি নম্বরের আওতায় আনা ও
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০ ডিজিটের ব্যবহার
নিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ আসে বিশেষজ্ঞদের
কাছ থেকে।
এতে বলা হয়, ১০ ডিজিটের মধ্যে ৯ ডিজিট
‘র্যানডম’ তৈরি হবে এবং শেষের ডিজিট
‘চেকসাম’ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। কোনো এনআইডি
নম্বরের প্রথমে ‘জিরো’ থাকতে পারবে না। একই
ডিজিট চার বা ততধিকবার থাকতে পারবে না।
তিনটি একই ডিজিট পরপর একবারের বেশি ব্যবহার
করা যাবে না এবং ক্রমানুসারে (১,২,৩, ৪,৫…৯)
কোনো এনআইডি নম্বর তৈরি হবে না।
এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন
জানান, বিশ্বের ১২টি দেশের আইডি কার্ডের
নম্বর সিস্টেম, নম্বর টাইপ, ইউনিকনেস, নম্বর
সিকোয়েন্স, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, সার্বিক
সিস্টেম পর্যালোচনা করে ১০ ডিজিটের ইউনিক
আইডি নম্বর নির্ধারণের বিষয়ে মতামত দেন
বিশেষজ্ঞরা।
বাংলাদেশের নাগরিক সংখ্যা ও জনসংখ্যা
বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিয়ে ১০ ডিজিটের নম্বর
ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মাহফুজুল ইসলাম সভায়
জাতীয় পরিচিতি নম্বর ‘আলফা নিউমেরিক নম্বর’
ব্যবহারের পক্ষে মত দেন।
তিনি বলেন, “এসব ডিজিট ব্যবহার করে ৯৯ কোটি
এনআইডি দেওয়া যেতে পারে। অন্তত আগামী ২০০
বছর পর্যন্ত এ নিউমেরিক নম্বর ব্যবহার করা
যাবে।”
এটুআই প্রতিনিধি সাব্বির আহমেদ সভায় জানান,
‘আলফানিউমেরিক নম্বর’ ব্যবহারের ক্ষেত্রে
ইংরেজি ব্যবহার না করলে নানা ধরনের অসুবিধা
হতে পারে।

Wednesday, 24 June 2015

কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।

আসছে ১০ ডিজিটের স্মার্ট কার্ড

স্মার্ট কার্ড আজ আমাদের কতটা প্রয়োজন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই নাগরিকদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০
সংখ্যার ইউনিক নম্বর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত
নিয়েছে নির্বাচন কমিশন, যাতে এই পরিচিতি
নম্বরটি অন্য সংস্থাও ব্যবহার করতে পারে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, যে কোনো ব্যক্তি জন্ম
থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটি মাত্র নম্বর বহন করেই
নাগরিক সব সুবিধা নিতে পারবে। নাগরিকদের
স্মার্ট কার্ড দেওয়ার সময় থেকে ১০ ডিজিটের
নম্বর চালু হবে।
বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের
জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। ২০০৮ সালে পরিচয়পত্র
দেওয়ার সময় ৮ কোটির বেশি ভোটারের
পরিচয়পত্রে ১৩ ডিজিটের নম্বর দেওয়া হয়। পরে
হালনাগাদে যোগ হওয়া দেড় কোটিরও বেশি
ভোটারের পরিচিত নম্বর হয় ১৭ ডিজিটের।
স্মার্ট কার্ড বিতরণ শুরুর দুই মাস আগে মঙ্গলবার
নির্বাচন কমিশন সভায় ১০ ডিজিটের ইউনিক নম্বর
ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট
কার্ড তৈরির প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যত
তাড়াতাড়ি সম্ভব নাগরিকদের স্মার্ট এনআইডি
হাতে দেওয়ার প্রচেষ্টা রয়েছে।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ দেশের আইটি
বিশেষজ্ঞ, মোবাইল ফোন অপারেটর, এটুআই
প্রকল্প, সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও
সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরের বিশেষজ্ঞদের
সঙ্গে দুই দফা মতবিনিময় করে।
নাগরিকদের আইডি নম্বরের আওতায় আনা ও
স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রে ১০ ডিজিটের ব্যবহার
নিয়ে পাঁচ দফা সুপারিশ আসে বিশেষজ্ঞদের
কাছ থেকে।
এতে বলা হয়, ১০ ডিজিটের মধ্যে ৯ ডিজিট
‘র্যানডম’ তৈরি হবে এবং শেষের ডিজিট
‘চেকসাম’ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। কোনো এনআইডি
নম্বরের প্রথমে ‘জিরো’ থাকতে পারবে না। একই
ডিজিট চার বা ততধিকবার থাকতে পারবে না।
তিনটি একই ডিজিট পরপর একবারের বেশি ব্যবহার
করা যাবে না এবং ক্রমানুসারে (১,২,৩, ৪,৫…৯)
কোনো এনআইডি নম্বর তৈরি হবে না।
এনআইডি উইংয়ের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন
জানান, বিশ্বের ১২টি দেশের আইডি কার্ডের
নম্বর সিস্টেম, নম্বর টাইপ, ইউনিকনেস, নম্বর
সিকোয়েন্স, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার, সার্বিক
সিস্টেম পর্যালোচনা করে ১০ ডিজিটের ইউনিক
আইডি নম্বর নির্ধারণের বিষয়ে মতামত দেন
বিশেষজ্ঞরা।
বাংলাদেশের নাগরিক সংখ্যা ও জনসংখ্যা
বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিয়ে ১০ ডিজিটের নম্বর
ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মাহফুজুল ইসলাম সভায়
জাতীয় পরিচিতি নম্বর ‘আলফা নিউমেরিক নম্বর’
ব্যবহারের পক্ষে মত দেন।
তিনি বলেন, “এসব ডিজিট ব্যবহার করে ৯৯ কোটি
এনআইডি দেওয়া যেতে পারে। অন্তত আগামী ২০০
বছর পর্যন্ত এ নিউমেরিক নম্বর ব্যবহার করা
যাবে।”
এটুআই প্রতিনিধি সাব্বির আহমেদ সভায় জানান,
‘আলফানিউমেরিক নম্বর’ ব্যবহারের ক্ষেত্রে
ইংরেজি ব্যবহার না করলে নানা ধরনের অসুবিধা
হতে পারে।