দিনদিন পড়াশুনার বিষয় এবং পছন্দের মধ্যে পরিবর্তন আসছে। মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এখন এমনই সাবজেক্ট। দিগন্তছোঁয়া নীল আকাশের সীমা আর বিস্তৃত
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org
No comments:
Post a Comment