Tuesday, 16 June 2015

স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্বের (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা প্রকাশ


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্ব (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>ATMF <space>Roll No. লিখে 16222 নম্বরে মেসেজ পাঠান।
এছাড়াও রাত ৯টায় থেকে ওয়েব সাইট এ
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।

যেকোনো রকমের শিক্ষামূলক পোস্ট ও খবরাখবর নিয়ে EasToWest24 সবসময় আছে আপনাদের পাশে।আমাদের সাথেই থাকুন। 

পরীক্ষা?টেনশন? দেখে নিন রেজাল্ট ভালো করার ৯টি দারুণ কার্যকর টিপস?


শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।

Monday, 15 June 2015

ডুয়েট এ ভর্তি স্বপ্ন পূরণ নাকি উচ্চশিক্ষা

গতকাল ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাস এর সামনে এমনি উপচে পড়া ভিড় ছিল।
পরীক্ষার পরে কারো মুখে ছিলো একটু হাসির
ছোয়া আর কারো চোখে ছিল কষ্টের ফোটা।
ডুয়েট এক প্রকার সোনার হরিণ, প্রায় প্রতিটা ছাত্রছাত্রীদের আকুল ইচ্ছা, যে ডুয়েট এ পড়বে, একজন বি.এস.সি
ইনঞ্জিনিয়ার হবে, কিন্তু আসন সংখ্যা খুবই সল্প,
তারপরও অনেক ছাত্র/ছাত্রী তীব্র চেষ্টা চালিয়ে
যায়, Do or die ডুয়েট এ চান্স পেতেই হবে, এবং এই
সব ছাত্রছাত্রীরাই চান্স পেয়ে থাকে, যারা হাল
ছাড়েনা।
ভর্তীযুদ্ধ শেষ, এখন শুধু মাত্র ফলাফল এর প্রত্যাশয়
শিক্ষার্থীরা। ধারনা করা হচ্ছে এইবারের ডুয়েটের
ভর্তি পরীহ্মার,
ফলাফল ১৮ তারিখের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে
পারে।

ঘরে বসেই এখন ই-টিকেটিং সেবা


যারা ব্যস্ততার জন্য কাউন্টার এ গিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন না বা ব্যর্থ হন,তাদের জন্য এক দারুণ সেবা নিয়ে এসেছে মোবাইল ফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা
লিমিটেড।সম্প্রতি বিডিটিকেটস ডটকম bdtickets.com
নামে প্রিমিয়াম ই-টিকেটিং সেবা চালু
করেছে রবি। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা সারাদেশে বাস
টিকেট সংগ্রহের সুবিধা পাবেন।
বিডিটিকেটস ডটকম সেবাটি বর্তমানে শুধু বাস
টিকেট সরবরাহ করলেও শিগগিরই অন্যান্য
যানবাহনের ক্ষেত্রেও ই-টিকেটিং সুবিধা চালু
করা হবে।
রোববার রাজধানীর লেইক শোর হোটেলে এ
সেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে রবি’র এমডি ও সিইও সুপুন বীরাসিংহে
বলেন, “আমাদের উদ্ভাবনীমূলক ডিজিটাল
সার্ভিসের সমৃদ্ধ পোর্টফোলিওতে অনলাইন
টিকেট সার্ভিস যুক্ত করতে পেরে আমরা অত্যন্ত
আনন্দিত। রবি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে,
আমাদের গ্রাহকরা বিডিটিকেট ডটকমের মাধ্যমে
বহু বছর ধরে চলমান সমস্যা থেকে উত্তরণের সুযোগ
পাবেন।”
“বিশেষ করে ঈদের আগে বেশির ভাগ বাসের
টিকেট ক্রয় করতে সারা দেশে যে সমস্যা দেখা
দেয় তা দূর করতে ই-টিকেটিং সেবা সহায়ক
ভূমিকা রাখবে। আসছে ঈদে ঝামেলামুক্ত ই-
টেকেটিং সেবা আমাদের গ্রাহকদের জন্য রবি’র
উপহার। আমি এই উদ্যোগে অংশীদারিত্বের জন্য
বাস কোম্পানিগুলোকে ধন্যবাদ জানাই। ”
অনুষ্ঠানে জানানো হয়,অনলাইন টিকেট সেবা
বিডিটিকেটস ডটকমের মাধ্যমে গ্রাহকরা দেশের
ছয়শটিরও বেশি রুটে চলাচলকারী ২০টিরও বেশি
বাস সার্ভিসের টিকেট কিনতে পারবেন।
এই সেবার আওতায় গ্রাহকরা যে কোনো স্থান
থেকে, যে কোনো সময়ে শুধু বিডিটিকেটস ডট কম
ভিজিটের মাধ্যমেই টিকেট কিনতে পারবেন,
বেছে নিতে পারবেন আসনও।

বিডিটিকেটস ডটকমে গ্রাহক রুট বাছাই করার পরই
সেই রুটে চলাচলকারী সবগুলো বাসের তালিকা
চলে আসবে। তারপর গ্রাহক তার ভ্রমণের তারিখ,
যাত্রাস্থল ও গন্তব্যস্থল এবং ভ্রমণের জন্য বাস
সার্ভিস বাছাই করার পর টিকেটের ভাড়া তার
ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড অথবা বিকাশ
অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারবেন।
টিকেট কেনা নিশ্চিত হয়ে গেলে গ্রাহকের
মোবাইলে একটি নিশ্চিতকরণ এসএমএসে যাবতীয়
তথ্যসহ টিকেটের রেফারেন্স নাম্বার পৌঁছে
যাবে। গ্রাহক সেই এসএমএস দেখানোর মাধ্যমেই
তার টিকেটটি সংগ্রহ করতে পারবেন।
যদি কোনো গ্রাহক কেনা টিকেটটি বাতিল করতে
চান সেক্ষেত্রে তাকে পোর্টালে থাকা
‘ক্যান্সেলেশন’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। সহজ
একটি রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ায় টিকেট কেনার
সময় প্রাপ্ত টিকেটের নাম্বার এবং পিন নাম্বার
দিয়ে টিকেট বাতিল করা যাবে বলে জানানো
হয়।
অনুষ্ঠানে রবি’র চিফ কর্পোরেট এবং পিপল
অফিসার মতিউল ইসলাম নওশাদ; হেড অব
ডিজিটাল সার্ভিসেস মোহাম্মদ মনজুর রহমান;
হেড অব ক্যারিয়ার বিজনেস অব স্পাইস
ডিজিটাল নবঙ্কুর সুদ, স্পাইস ডিজিটাল কান্ট্রি
ম্যানেজার রেজওয়ানুল হক এবং চুক্তিবদ্ধ বাস
প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সুতরাং শত ব্যস্ততার মাঝে ও এখন থেকে খুব সহজেই টিকিট কিনেন। আর কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তে মা-বাবা,পরিবার পরিজন কিংবা আত্মীয়স্বজন এর পাশে থাকুন। 

Sunday, 14 June 2015

নতুন নিয়মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে
অনার্স (সম্মান) কোর্সে ভর্তির জন্য প্রতি বছর
প্রায় পাঁচ লাখ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। ভালো
কলেজে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে
হয়। ভর্তি নিয়ে বানিজ্যেরও অভিযোগ রয়েছে।
এতো শিক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষা শেষ করতে অনেক
সময়ও পার হয়ে যায়। তাই ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিই
উঠিয়ে দিচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এখন যারা
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দিয়েছে, জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে তাদের আর
পরীক্ষায় বসতে হবে না। এসএসসি ও এইচএসসির
প্রাপ্ত জিপিএর ভিত্তিতেই চলতি বছর থেকেই
ভর্তি করা হবে। আর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষে
নয়, বরং সকলের সঙ্গে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত
হবে। চলতি বছরেই ১ অক্টোবরে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ ১ ডিসেম্বর থেকেই অনার্স প্রথম বর্ষের
ক্লাস শুরু হবে। এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শনিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
সিনেটের ১৭তম বার্ষিক অধিবেশনে এ কথা
জানান বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হারুন-অর-
রশিদ।

Saturday, 13 June 2015

১৪ জুন বিশ্ব রক্তদান দিবস

রক্তের "এ" "বি" এবং  "ও" গ্রুপের আবিষ্কারক নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী
কার্ল ল্যান্ডস্টেইনারের জন্ম হয়েছিল ১৪ জুন। রক্তদানের প্রতি মানুষের সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ১৪ই জুন পালিত হয় বিশ্ব রক্তদান দিবস
হিসেবে৷ যারা ক্যান্সার, থ্যালাসেমিয়া ও অন্যান্য রক্ত সংক্রান্ত রোগে
আক্রান্ত রোগীদের বিনামূল্যে রক্তদান করে আসছেন, যারা স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদান করে লাখো মানুষের প্রাণ বাঁচাচ্ছেন তাদের সহ
সাধারণ জনগণকে রক্তদানে
উৎসাহিত করতেই ১৪ জুন পালন
করা হয় বিশ্ব রক্তদাতা দিবস।
সাধারণত ১৯৯৫ সাল থেকেই
আন্তর্জাতিকভাবে রক্তদান দিবস পালন করা হয়ে আসলেও, ২০০৪ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী যথেষ্ট গুরুত্ব নিয়ে দিনটি পালিত হয়ে আসছে। ২০০৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য অধিবেশনের পর থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বিশ্ব
রক্তদাতা দিবস পালনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে পড়ে। এদিন সারা বিশ্বে প্রতিবছর ১৪ কোটি ১০ লাখ ইউনিট রক্ত স্বেচ্ছায় দান করা
হয় যার মাত্র ৩৮ শতাংশ সংগ্রহ হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে, যেখানে বাস করে মোট জনসংখ্যার ৮২ শতাংশ মানুষ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, কোনো দেশের রক্তের চাহিদা থাকে সেই দেশের মোট জনসংখ্যার এক
শতাংশ৷ অনেক দেশে চাহিদা অনুযায়ী সুস্থ রক্তের জোগান কম৷ এটা একটা বড় সমস্যা বটে৷ প্রতি
দু‘সেকেন্ডে কারো না কারোর রক্ত দরকার হয়৷ বছরে চার কোটি ইউনিট রক্ত দরকার হয়৷ পাওয়া যায় মাত্র ৪০ লাখ ইউনিট৷ সব থেকে বেশি দরকার
হয় ‘ও‘ টাইপ রক্ত৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মাত্র এক শতাংশ রক্তদান করে থাকে। যা
প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই অপ্রতুল। বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশে
রক্তদানের হার তাদের নিজ দেশের রক্তের চাহিদার থেকে কম। প্রতিবছর ৮ কোটি ইউনিট রক্ত স্বেচ্ছায় দান হয়। ৮ কোটি সংখ্যাটা বিশাল
শোনালেও প্রয়োজনের তুলনায় এটা সামান্যই। বাংলাদেশে প্রতি বছর
প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে জোগান রয়েছে মাত্র দুই লাখ ব্যাগের। অভাব রয়েছে প্রায় এক লাখ ব্যাগের।নিজে রক্তদিন অন্যকে রক্তদানে উৎসাহিত করুন।আপনার একব্যাগ রক্ত বাঁচাতে পারে একটি প্রান ,হাসি ফোটাতে পারে একটি পরিবারে।

ডুয়েট এ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং/বি. আর্ক প্রোগ্রামে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী রবিবার

ডুয়েট (ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের) বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং/বি. আর্ক প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষাঃ

গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(ডুয়েট) বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং/বি. আর্ক প্রোগ্রামে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী রবিবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষায় মনোনীত প্রার্থীদের আসন বণ্টন নোটিশ বোর্ডসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রথম পর্বে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে পুরকৌশল, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ও স্থাপত্য বিভাগের প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা। আর দ্বিতীয় পর্বে দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক কৌশল, যন্ত্রকৌশলটেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পরীক্ষা।ডুয়েটের পাবলিকেশন কাম ইনফরমেশন অফিসার কামরুন নাহার জানান, এ বছর সাতটি বিভাগে ৫৪০আসনের বিপরীতে বাছাই করে পাঁচ হাজার ৩৮৩ শিক্ষার্থীকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। গড়ে প্রতি আসনের জন্য লড়ছেন ১০ জন পরীক্ষার্থী।
বিভাগ অনুযায়ী পুরকৌশল বিভাগের ১২০ আসনের বিপরীতে এক হাজার ১৯২ জন,
 ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের ১৩৯৫ জন প্রতিযোগিতা করছেন ১২০টি আসনের বিপরীতে,
যন্ত্রকৌশল বিভাগের ১২০ আসনের জন্য লড়ছেন ৯৩১ জন,  
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৬০ আসনের বিপরীতে ৫২৫ জন, 
 টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৬০আসনের বিপরীতে ২৯৭ জন,  
স্থাপত্য বিভাগের ৩০ আসনের বিপরীতে ২২১ জন এবং
ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩০ আসনের বিপরীতে ৮২২ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছেন।গতবারে মোট পরিক্ষার্থী ছিল ৪ হাজার ৩শ’ ৭৭ জন, যা
বর্তমান পরিক্ষার্থী থেকে প্রায় ১ হাজার জন কম। যে
হারে পরীক্ষার্থী বাড়ছে সে হারে আসন সংখ্যা বৃদ্ধি
পাচ্ছে না।
দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে প্রকৌশল
ডিপ্লোমা সনদধারীরাই কেবল ডুয়েটের ভর্তি
পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। ডিপ্লোমা
প্রকৌশলীদের বিএসসি করার একমাত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
ডুয়েট।

Friday, 12 June 2015

বিশ্ব রক্তদাতা দিবস-২০১৫


                একের রক্ত অন্যের জীব,
                রক্তই হোক আত্মার বাঁধন।
১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। ২০১৫ সালে বিশ্ব
রক্তদাতা দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়: “Thank you for saving my life” (জীবন বাঁচানোর জন্য ধন্যবাদ)।
যারা রক্তদানের মাধ্যমে জীবন বাঁচাতে সাহায্য করেন
তাদের ধন্যবাদ দেওয়ার প্রতি প্রতিপাদ্য বিষয়টি
আলোকপাত করে। “Give freely, give often. Blood donation matters.” (স্বেচ্ছায় ও নিয়মিত রক্তদিন। রক্তদান তাৎপর্যমণ্ডিত)
স্লোগানটি সারাবিশ্বের মানুষকে স্বেচ্ছায় ও নিয়মিত রক্তদানে উৎসাহিত করবে।
বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের এ প্রচারণা দৃষ্টিগোচর করবে
রক্তদানের মাধ্যমে জীবন পাওয়া মানুষগুলোর গল্প যা
নিয়মিত রক্তদাতাদের রক্তদান অব্যাহত রাখতে
উৎসাহিত করবে এবং সুস্ব্যাস্থের অধিকারী বিশেষ করে
তরুণদের যারা এখনও রক্তদান অনুভূতি লাভ করেননি
তাদের রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করবে।

এওয়ার্ড জিতুন সমাধান দিয়ে


‘পাবলিক সার্ভিস ডে-২০১৫’ উপলক্ষে অ্যাকসেস
টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি ‘জীবন থেকে
নিয়ে’ নামের এক বিশেষ প্রচারণা শুরু করেছে।তারই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কীভাবে
মানুষ এগিয়ে এসেছে তাদের সরকারি ভোগান্তি ও
তাদের নিজেদের মত করে সমাধানের কথা বলতে।
এবার আপনার পালা। আপনি কেন পিছিয়ে
থাকবেন? আর মাত্র ৫দিন বাকি। আজই এগিয়ে
আসুন, বলে ফেলুন আপনার কোন সরকারি
ভোগান্তির কথা আর দিয়ে ফেলুন তার একটি
সমাধান আপনার মত করে। বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিতে হবে এ প্রতিযোগিতায়। অংশগ্রহণ করতে goo.gl/4ZjhBSএই লিংকে যান। বিজয়ীদের জন্য আছে পুরস্কার। সেরা তিনজন পাবেন ৫০ হাজার, ৩০ হাজার ও ২০ হাজার টাকা পুরস্কার। সমাধান পাঠানো যাবে ১৫ জুনের মধ্যে। এটুআইয়ের ফেসবুক ফ্যান পেজেও
(facebook.com/a2iBangladesh?) এ সম্পর্কে তথ্য জানা যাবে।তাহলে দেরি না করে এখনই অংশগ্রহণ করেন আর চমৎকার আইডিয়া দিয়ে জিতে নিন পুরষ্কার। 

Thursday, 11 June 2015

Scientific Calculation

1 Bit = Binary Digit
8 Bits = 1 Byte
1024 Bytes = 1 Kilobyte
1024 Kilobytes = 1 Megabyte
1024 Megabytes = 1 Gigabyte
1024 Gigabytes = 1 Terabyte
1024 Terabytes = 1 Petabyte
1024 Petabytes = 1 Exabyte
1024 Exabytes = 1 Zettabyte
1024 Zettabytes = 1 Yottabyte
1024Yottabytes = 1 Brontobyte
1024 Brontobytes = 1 Geopbyte
1024 Geopbyte=1 Saganbyte
1024 Saganbyte=1 Pijabyte
Alphabyte = 1024 Pijabyte
Kryatbyte = 1024 Alphabyte
Amosbyte = 1024 Kryatbyte
Pectrolbyte = 1024 Amosbyte
Bolgerbyte = 1024 Pectrolbyte
Sambobyte = 1024 Bolgerbyte
Quesabyte = 1024 Sambobyte
Kinsabyte = 1024 Quesabyte
Rutherbyte = 1024 Kinsabyte
Dubnibyte = 1024 Rutherbyte
Seaborgbyte = 1024 Dubnibyte
Bohrbyte = 1024 Seaborgbyte
Hassiubyte = 1024 Bohrbyte
Meitnerbyte = 1024 Hassiubyte
Darmstadbyte = 1024 Meitnerbyte
Roentbyte = 1024 Darmstadbyte
Coperbyte = 1024 Roentbyte

ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫

প্রযুক্তি প্রেমীদের জন্য এবার একটা শুখব।। বিশেষ করে ময়মনসিংহ অঞ্চলের আইটি প্রেমীদের জন্য।১৫ জুন আপনার প্রিয় শহর ময়মনসিংহে শুরু হতে যাচ্ছে ‘ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫’। টাউন হল জিমনেসিয়ামে এ মেলায় অংশ নেবে মোবাইল ফোন ও তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।তিনদিন ব্যাপী এই মেলা চলবে। তিন দিনের এ মেলার আয়োজক এক্সট্রা কমিউনিকেশন। মেলায় ২৫টির বেশি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০টি স্টল থাকবে।ক্রেতাদের কথা চিন্তা করে এবারের মেলায়  প্রায় সব পণ্যেই মূল্যছাড় ও উপহার থাকছে।সুতরাং আপনার কাছাকাছি হলে আপনি ও ঘুরে আসতে পারেন মেলা থেকে। পরিচিত হতে পারেন নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে।আর সবসময় আপডেট থাকুন  eastowest24.tk এর সাথে।

‘গুগল আইও ২০১৫’-বার্ষিক সম্মেলন

সময় আছে আর মাত্র এক দিন।আগামীকাল গুগলের আয়োজনে রাজধানীসহ দেশের ছয়টি শহরে ডেভেলপারদের নিয়ে ‘গুগল আইও রিক্যাপ বাংলাদেশ’ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এ সম্মেলনে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউতে অনুষ্ঠিত গুগলের ডেভেলপারদের বার্ষিক সম্মেলন ‘গুগল আইও ২০১৫’-এর উল্লেখযোগ্য অংশ দেখানো হবে। চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে পাঁচজন এতে অংশ নেন।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, দিনাজপুর ও খুলনায় একই সঙ্গে চলবে এ আয়োজন। আয়োজনগুলোতে আইও সম্মেলনের মূল বক্তৃতাসহ বিভিন্ন অধিবেশন বড় পর্দায় দেখানো হবে। অনুষ্ঠানের শেষ অংশে থাকবে সংগীত পরিবেশনা। বেলা তিনটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে এই আয়োজন। আয়োজনের পৃষ্ঠপোষক গুগল, এলিট মোবাইল এবং কখন ডটকম।
আগ্রহীদের goo.gl/VHIZMs ঠিকানায় গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে।তাহলে দেরি না করে এখনই নিবন্ধন করে নিন,কেননা প্রতি শহর থেকে ৫০ জন করে নেয়া হবে।


ড. মুসা বিন শমসের বাংলাদেশের কিংবদন্তি


ড.মুসা বিন শমসের তিনি শুধু এবারই নয় এর আগেও
আলোচনায় এসেছেন শুধু বাংলাদেশে নয় বিশ্ব
মিডিয়ায় তাকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে।
বৃটেনের বিরোধীদলীয় নেতা পরবর্তীতে
প্রধানমন্ত্রী টনী ব্লেয়ারের নির্বাচনী তহবিলে
৫০ লাখ পাউন্ড অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বিশ্ব
মিডিয়ার আলোচনায় আসেন। এরপর ১৯৯৭ সালে
আয়ারল্যান্ডের জাতীয় ঐতিহ্য কালকিনি দুর্গ
কিনে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর করার
প্রস্তাব দিয়ে আর একবার বিশ্বব্যাপী আলোচনায়
এসেছিলেন। স¤প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন তার
বিত্তবৈভব ও বিদেশে অর্থ পাচার নিয়ে
অনুসন্ধ্যানে নামায় আবার তিনি আলোচনায়
এসেছেন।
১৯৯৮ সালে লন্ডনের সানডে টেলিগ্রাফের ১৭ মে
সংখায় ”ম্যান উইথ দ্য গোল্ডেন গানস’শিরোনামে
আলোচিত হয়েছিলেন বাংলাদেশের ধনকবের মুসা
বিন শমসের। টেলিগ্রাফের এই সংখ্যায়
বাংলাদেশের মুসা বিন শমসেরকে নিয়ে লেখা
হয়েছিল এক ব্যাতিক্রম ধর্মী এক প্রচ্ছদ কাহিনী।
রিপোর্ট টি প্রকাশিত হবার পর পশ্চিমা জগতে
দারুন আলোড়ন তোলেন মুসা বিন শমসের। প্রচ্ছদ
কাহিনীতে টেলিগ্রাফের বিশেষ প্রতিনিধি
নাইজেল ফার্নডেল লিখেন , বিশ্বের প্রথম সারির
এই ব্যবসায়ী পৃথিবীর সর্বত্র বিশেষ করে পাশ্চাত্য
সমাজে ’ প্রিন্স অব বাংলাদেশ’ বলে খ্যাত।
বিশ্বখ্যাত এই ধনকুবের আর কেউ নন তিনি
বাংলাদেশের ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার
কাজীকান্দা গ্রামে জন্ম নেয়া ড. মুসা বিন
শমসের। যিনি বিশ্ব দরবারে প্রিন্স মুসা বলে
পরিচিত।
ড. মুসা বিন শমসের নামে তিনি বিশ্বব্যাপী
পরিচিত হলেও তার নাম এ ডি এম ( আবু দাইদ
মোহাম্মদ ) মুসা। তিনি ১৯৫০ সালের ১৫ অক্টোবর
ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতি
ইউনিয়নের কাজীকান্দা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
তার পিতার নাম মোঃ শমসের আলী মোল্লা।।
মুসা বিন সমশের এর পিতা বৃটিশ আমলে কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি লাভ
করেন। এরপর তিনি বৃটিশ ভারতীয় সরকারের শিক্ষা
কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করেন। ফরিদপুরের
নগরকান্দায় শিক্ষা কর্মকর্তা শমসের নামে তিনি
পরিচিত ছিলেন।
২০১০ সালে তাকে নিয়ে আবার আলোচনার ঝড় উঠে
পশ্চিমা জগতে। সাত বিলিয়ন ডলার বা ৫১ হাজার
কোটি টাকা সুইস ব্যাংকে আটকে যাওযার খবরে
তিনি আবার আলোচনায় আসেন। এ একাউন্ট জব্দ
করেছেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষই। বলা হয়েছে ড. মুসা বিন
শমসেরের লেনদেন অনিয়মিত। টাকা তুলতে না
পারার কারণ ১ কেটি ডলার দামের একটি মন্ট বাষ্ক
কলম। জানা গেছে ফ্রান্সে তৈরি নির্মাতা
কোম্পানি একািট মাত্র কলমই তৈরি করেছেন। ২৪
ক্যারেট স্বর্নে তৈরি কলমটিতে রয়েছে ৫৭০০ টি
হীরকখন্ড। এক কোটি ডলারের বেশি লেনদেনের
কোন ব্যবসায়িক চুক্তি হলেই নাকে তিনি এই কলম
দিয়ে সাক্ষর করতেন। স¤প্রতি এই কলমটি আটকে
দিয়েছে সুইস ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এই কলম তুলতে
যাওয়ার পরই জানতে পারেন সুইস ব্যাংকে রক্ষিত
তার সকল সম্পদই জব্ধ করা হয়েছে। তাঁকে বাংলাদেশের ‘জনশক্তি
রপ্তানির জনক’ বলা হয়। রূপকথার মতোই তাঁর বর্ণিল
জীবন ও বিস্ময়কর সব কর্মধারা।বিস্ময়কর এই ব্যক্তিকে জানার আপনার অনেক কৌতূহল আছে। তাহলে দেখে নিন তার লাইফস্টাইল :
কলম : তিনি যে কলম দিয়ে স্বাক্ষর করেন সেটি এক
কোটি ডলার দামের মন্ট বাঙ্ক কলম। ফ্রান্সে
তৈরি ওই কলম মাত্র একটিই তৈরি করেছে
নির্মাতা কোম্পানি। ২৪ ক্যারেট সোনা দিয়ে
তৈরি এ কলমটিতে রয়েছে ৭৫০০টি হীরকখণ্ড। সারা
বছরই কড়া প্রহরায় এ কলমটি রক্ষিত থাকে সুইস
ব্যাঙ্কের ভল্টে। প্রয়োজন হলে সর্বোচ্চ
নিরাপত্তায় ওই কলম নিয়ে যাওয়া হয় নির্দ্দিষ্ট
স্থানে। আবার সেভাবে ফেরত নিয়ে আসা হয়।
ঘড়ি : তিনি যে ঘড়ি ব্যবহার করের সেটি রোলেক্স
এর ৫০ লাখ ডলার দামের বিশেষ ঘড়ি। ওই বিশেষ
ঘড়ি মাত্র একটিই তৈরি করেছে নির্মাতা
কোম্পানি। এই মূল্যবান ঘড়িটি তৈরি করা হয়েছিল
২৭ মাসেরও বেশি সময় ধরে।
আংটি : তিনি কয়েকটি আংটি ব্যবহার করেন। তার
মধ্যে ১৬ ক্যারেটের একটি রুবি। যার দাম ১০ লাখ
ডলার। ৫০ হাজার ডলার দামের একটি চুনি। এছাড়া
৫০ হাজার ডলার দামের একটি হীরা ও এক লাখ
ডলার দামের একটি পালা (এমেরাল্ড)।
স্যুট : তাঁর পরনের স্যুটগুলো স্বর্ণসুতাখচিত। তাঁকে
কখনো এক স্যুট পরিহিত অবস্থায় দুই বার দেখা যায়
না। প্রতিটি স্যুটের দাম ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার
পাউন্ড। যা শুধু তাঁর জন্য তৈরি করা।
পোশাক : পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডিজাইনার বলে
খ্যাত প্রিওনি বেলভেস্ট এবং ইটালির আবলা এবং
ফ্যান্সিসকো স্মলটো ও খ্রিস্টিয়ান ডিয়রের
বিশেষ ব্র্যান্ডের অতি মূল্যবান পোশাক-আশাক
দিয়েই তাঁর সারি সারি ওয়্যারড্রব ভর্তি। এসবের
জন্য তাকে বলা হয় The Best Dressed Man of the
World.
জুতা : তিনি হীরকখচিত যে জুতা পরেন তার প্রতি
জোড়ার মূল্য লক্ষ ডলার। তাঁর সংগ্রহে এমনি
রত্নখচিত হাজারো জুতো রয়েছে।
গোসল : তিনি প্রতিদিন নির্জলা গোলাপ পানি
দিয়ে গোসল করেন।
পানি : তিনি সবসময় ফ্রান্সের ইভিয়ান ব্র্যান্ডের
পানি পান করেন।
বাসা : তাঁর বাসার স্টাইল-আয়োজন কর্মকাণ্ড
সবকিছুই ফাইভ স্টার মানের। গুলশানে অবস্থিত
তাঁর প্রাসাদের সাজসজ্জা চোখ ধাঁধানো। লিভিং
রুমসহ ভবনের ছাদ অবধি শোভা পায় দ্যুতিময় অসংখ্য
ঝালর। মেঝে মূল্যবান ক্রিস্টাল পাথরে ছাওয়া।
ফ্লোরে ঝকঝকে কার্পেট। এ বাসাতে প্রায়
প্রতিদিনই পার্টি থাকে। সেখানে সবসময় তার
দেশি বেদেশি হাইপ্রোফাইল মেহমানরা উপস্থিত
থাকেন। পার্টিতে খাবার পরিবেশনের জন্য রয়েছে
প্রশিক্ষিত কয়েক ডজন সেফ। এরা সবাই রান্না-
বান্না ও পরিবেশনার উপর উচ্চ ডিগ্রিধারী।
দেহরক্ষী : চারজন নারী দেহরক্ষীসহ মোট ৪০ জন।
জন্মদিন : ১৯৯৯ সালের দিকেই সম্ভবত, তিনি পুরো
এটিএন বাংলা কয়েক ঘণ্টার জন্য ভাড়া
নিয়েছিলেন শেরাটনে তাঁর জন্মদিনের অনুষ্ঠানটি
সরাসরি সম্প্রচার করবার জন্য।
অন্যান্য : তার ব্যাক্তিগত জেট প্লেনটি ধার
দিয়েছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বব
ডোলের যাতায়াতের জন্য। কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট
তাকে নিয়মিত ফোন করে পরামর্শ নেয়। ক্ষমতায়
থাকার সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বরিস
ইয়েলতসিন তো নিয়মিত খোজ নিত তার।
তার নিজের একান্ত চেষ্টায় প্রথম বাংলাদেশী
জনশক্তির জন্য ইউরোপীয় স্বর্ণ-দ্বার খুলে যায়।
এমনকি বাংলাদেশের ডিপ্লোমা নার্সিং
কাউন্সিলের সনদ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি লাভ
করে তারই লবিং এর ফলে। ফলে এদেশের নার্সরা
ইচ্ছে করলে সহজেই বিদেশে গিয়ে চাকুরী করতে
পারে এখন।

আপনার ইমেইল কি দেখা হয়েছে? জেনে নিন এখনই


আপনি অফিসের কোন নোটিশ আপনার সহকর্মীকে পাঠালেন অথবা আপনি ইমেইল মার্কেটিং করেন বা কাউকে কোন জরুরি ই-মেইল পাঠিয়েছেন কিন্তু উত্তর পাচ্ছেন না! কখনো কি জানতে চেয়েছেন আপনার
পাঠানো ই-মেইল প্রাপক পড়েছেন কি না? মেইল ট্র্যাকার নামের ছোট একটি প্রোগ্রাম (এক্সটেনশন) আপনার জিমেইলের সঙ্গে যোগ (অ্যাড) করে নিলে প্রাপক মেইল পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেন্ড মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিক চিহ্ন দেখা যাবে। আপনি বুঝতে পারবেন কখন এবং কয়বার আপনার ই-মেইল পড়া হয়েছে।
জিমেইল অ্যাকাউন্টে ঢুকে mailtrack.io
ওয়েবসাইটে যান। Sign In–এ ক্লিক করুন। পরের
পাতায় আপনার জিমেইলের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে
মেইল ট্র্যাকার যোগ করবেন কি না, সেটির
অনুমতি (পারমিশন) চাইবে। Accept-এ ক্লিক করুন।
আপনার মেইল খোঁজার জন্য মেইল ট্র্যাকারের
সঙ্গে যোগ হয়ে যাবে। এবার এটাকে সক্রিয় করার
জন্য লগ-ইন করা জিমেইলে ঢুকুন। মেইল
ট্র্যাকারের আইকন দেখা গেলে সেটিতে ক্লিক
করুন।
এবার Activate mail track-এ ক্লিক করলে পরের
পাতায় We’re almost done....start using
MailTrack এর নিচে SIGN IN WITH GOOGLE বোতামে আবার ক্লিক করুন। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করলে আপনার জিমেইল অনুসন্ধানের জন্য ট্র্যাকারে যোগ হবে। এখন Compose মেইল থেকে কাউকে ই-মেইল পাঠান। সে ব্যক্তি মেইল পড়লে
পাঠানো মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিকের
মাধ্যমে জানিয়ে দেবে আপনার মেইল কখন পড়া
হয়েছে। অথবা mailtrack.io সাইটে গেলে
Tracked e-mails-এর নিচে All e-mail, read e-mails, unread E-mails দেখাবে। এ ছাড়া এখানে Settings-এ গিয়ে অপশনগুলো পছন্দমতো সাজিয়ে নিতে পারবেন।তাহলে আর দেরি কেন? এখনই সাজিয়ে নিন আপনার ইমেইল ট্রাকার।

Wednesday, 10 June 2015

List of Vitamins & their deficiency diseases

1. Vitamin A--------- Night blindness
2. Vitamin B1---------Beriberi
3. Vitamin B2-------- Ariboflavinosis
4. Vitamin B3 --------Pellagra
5. Vitamin B5 --------Paresthesia
6. Vitamin B6 --------Anemia
7. Vitamin B7 ------ Dermatitis,enteritis
8. Vitamin B9 & Vitamin B12 -----Megaloblastic anemia
9. Vitamin C ------ Scurvy, Swelling of Gums
10. Vitamin D ------ Rickets & Osteomalacia
11. Vitamin E ------ Less Fertility
12. Vitamin K ------ Non-Clotting of Blood.

Tuesday, 9 June 2015

পড়ব, লড়ব, দেশ গড়ব

আমি খুবই খারাপ স্টুডেন্ট। পড়াশুনা করি না,
বাবা-মা'র কথা শুনি না।কলেজ যাই না, ক্লাস
করি না। রেজাল্টও ভালো করতে পারি না।
পড়াশুনা জিনিসটা আমার মাথাতেই ঢুকে না।
এতোই বোঝার চেষ্টা করি কিছুই হয় না।

 নাহ রেজাল্ট আবার খারাপ হইছে, মেনে নিতে
পারতেছি না। মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ছি। কিছুই
ভালো লাগতেছে না। আমাকে দিয়ে বোধহয়
পড়াশুনা হবে না।

ভেঙে পরার আগে শুন!তোমাকেই বলছি!
পৃথীবিতে তুমিই প্রথম ব্যক্তি না যে এই সমস্যার
ফেস করতেছ। যুগে যুগে অনেককেই এ সমস্যার
সম্মুক্ষিন হইতে হইছে। infact এই মূহুর্তে অনেকে
আছে যারা এ সমস্যার সাথে লড়তেছে।
শুধু তুমিই না, সবারই স্টুডেন্ট লাইফে এমন দিন
আসে। কেউ লড়ে কেউ ঝড়ে। যে যুদ্ধে জিতে সে-ই
তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে।
যুগে যুগে এমন অনেক মণীষী এসেছেন যদের পড়াশুনা
ছিল লবন ছাড়া পান্তা ভাতের মতো। ABCDই বুঝত
না তারা। কেউবা ছোটবেলায় পাগলের মতো ছিল।
কিন্তু ইতিহাত ঘাটলে দেখা যাবে বিখ্যাত লেখক,
কবি, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, নামকরা
ব্যাক্তিদের সংখ্যাগরিষ্ঠই খারাপ ছাত্ররা ছিল।
কিন্তু তারা এতো কিছুর পরেও যুদ্ধে নিজেকে জয়ী
করেছে।
আমাদের নজরুল সাহেব তো স্কুল পলাতক ছাত্র
ছিলেন। স্টিভ জবস, বিল গেইটস, মার্ক জুকারবার্গ
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নয় ড্রপ আউটের
সার্টিফিকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাদের
কর্ম গুণে আজও আমাদের মাঝে বাস করছেন।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ছোটবেলায় এতই
বোকা ছিলেন যে তাকে সবাই নাকি পাগল বলে
ডাকত। কিন্তু কোনো এক সকালে তিনিও সোনার
ডিম পেরেছিলেন।
শুনেছি যিনি আমাদের ঘরে ঘরে আলোর প্রদীপ
জ্বালিয়েছেন তিনি এতোই বোকা ছিলেন যে
মুরগির বাচ্চা ফুটানোর জন্য মুরগির সাথে ডিমের
ডালিতে বসতেন।
প্রথম আকাশযান আবিষ্কারের প্রায় ৪শ বছর আগে
পঞ্চদশ শতাব্দীতে যে মহামানব "working sketch
of helicopter" এর নকশা বানিয়েছিলেন তিনিও
ছিলেন পড়াশুনায় "গোঁয়ায় গোবিন্দ।"
পাবলো পিকাসো একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী
যিনি কখনও 7(seven) বুঝতেন না। বলতেন 7 নাকি
তার চাচ্চুর উলটা নাক।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একজন লেখক ডেইম অগাথ
ক্রিষ্টি ছোটবেলায় পড়াশুনাই করতে চাইতেন না।
তবুও তিনি তার যুদ্ধে একজন সফল যোদ্ধা। তার
অনেকগুলো রহস্য কাহীনি নিয়ে চলচিত্র নির্মিত
হয়েছে। "গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস" এর
তথ্যানুসারে অগাথা ক্রিষ্টি বিশ্বের সর্বকালের
সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের লেখক। যার পরিমাণ প্রায়
২বিলিয়ন। "ইউনেস্কো'র" বিবৃতি অনুযায়ী তিনিই
একজন লেখক যার রচনা সবচেয়ে বেশী সংখ্যক
ভাষায় অনুদিত হয়েছে। (৫৬টি)
দুনিয়ায় এমন এমন রত্ন জন্ম নিয়েছেন যারা পুরো
পৃথীবির নকশাই বদলায় দিয়েছেন। তারাও আমাদের
মতো রক্ত মাংশে গড়া মানুষ। লবন ছাড়া পান্তা
ভাতের মতো স্টুডেন্ট। মাথার স্ক্রু একটু ঢিলা ছিল।
তারপরেও তাদের থলিতে সোনার ডিমই জায়গা
পেয়েছে। শত প্রতিকুলতা পেরিয়ে তারা যুদ্ধে জয়ী
হয়েছিলেন। আর এমন জিত হাসিল করলেন যে দুনিয়া
দেখতেই থাকে গেলো। যাদের নাম আজ ইতিহাসের
পাতায় সোনার অক্ষরে লিখা আছে।
এই সকল মহা মণীষীদের কথা স্বরণে আজ তাদেরকে
নিজের অনুপ্রেরণা বানিয়ে আমাদের যুদ্ধের
ময়দানে নামতে হবে। দেখিতে দিতে হবে
IMPOSSIBLE বলে কোনো শব্দ নাই পৃথীবির বুকে।
পড়তে হবে,লড়তে হবে।পড়ার কোন বিকল্প নাই।মনমানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।

ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছুঁতে মুমিনুলের প্রতিক্ষা

মুমিনুল কি পারবেন ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছোতে?ভারতের সাথে আসন্ন ম্যাচকে সামনে রেখে ক্রিকেট প্রেমীদের এখন একটাই প্রত্যাশা।
পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ টেস্টে অর্ধশতক করে
ভারতের কিংবদন্তি টেন্ডুলকারকে পেছনে
ফেলেন মুমিনুল। টানা ১১ টেস্টে অর্ধশতকে
রিচার্ডস, বিরেন্দর শেবাগ ও গৌতম গম্ভিরের
পাশে বসেন তিনি।এবার শচিন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে ভিভ রিচার্ডসের পাশে থাকা মুমিনুল হকের সামনে এখন এবি ডি
ভিলিয়ার্সকে স্পর্শ করার সুযোগ। এমনিতে রেকর্ড
নিয়ে খুব একটা ভাবেন না তরুণ মুমিনুল। এবার
দেশবাসীর প্রত্যাশা মেটাতে টানা ১২ টেস্টে
পঞ্চাশ বা তার বেশি রানের রেকর্ডে ভাগ
বসাতে চান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।কিন্তু ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে নিজের তুলনায় আপত্তি আছে মুমিনুলের।নিজের প্রসঙ্গে তিনি যা বলেন “আমিতো উনার আশেপাশে নেই।
আপনারাই জানেন, উনি সব ফরম্যাটেরই রাজা।
আমি মনে করি না যে, আমি উনার প্রতিদ্বন্দ্বী।”
এদিকে পিছনে তাকালে দেখা যায়, ২০১২ সালের নভেম্বর থেকে ২০১৪ সালের
ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১২ ম্যাচে অর্ধশতক করে
রেকর্ড গড়েন ডি ভিলিয়ার্স।
ভারতের বিপক্ষে ফতুল্লায় একমাত্র টেস্টে
মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। বুধবার শুরু হতে যাওয়া
সেই ম্যাচে সবার প্রত্যাশা মেটাতে এই রেকর্ড
স্পর্শ করতে চান মুমিনুল, কারো পাশে বসার জন্য
নয়।
“কার পাশে বসব কি বসব না, আসলে সেটা নিয়ে
চিন্তা করছি না। … দেশের মানুষ যেভাবে
প্রত্যাশা করে আর আমার যা লক্ষ্য, তা অর্জন
করার চেষ্টা করব।”
২০১৩ সালের অক্টোবর থেকে খেলা টানা ১১
ম্যাচের যে কোনো এক ইনিংসে অন্তত পঞ্চাশ
রান করেন মুমিনুল।
ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণে নিয়মিত
রান পাওয়া মুমিনুল এখন ‘টেস্ট বিশেষজ্ঞ’। অন্য
ধরনের ক্রিকেটে রান না পাওয়ায় আপাতত শুধু
টেস্টেই খেলতে হচ্ছে ২৩ বছর বয়সী
ব্যাটসম্যানকে। তবে নিজের ভুল-ত্রুটি ঠিক করে
এখনও সব সংস্করণে খেলার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
“যদি আমি ভালো করতে পারি, সেক্ষেত্রে আমি
ভালো সুযোগ পাব। এখন এটা নিয়ে যদি আমি
বেশি চিন্তা করি, তাহলে সবকিছুই হারাব।”
এখন পর্যন্ত খেলা ১৪ টেস্টের শুধু একটিতে অর্ধশতক
পাননি মুমিনুল। সেটি ছিল তার ক্যারিয়ারের
তৃতীয় টেস্ট। হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
সেই ম্যাচের দুই ইনিংসে ২৩ ও ২৯ রান করেন
তিনি। এর পর প্রতি ম্যাচেই অর্ধশতক পেয়েছেন
তিনি।
মুমিনুল কি পারবেন দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করতে?এই প্রশ্নর উত্তর জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে খেলার আগ পর্যন্ত। 

Monday, 8 June 2015

সাত দিন ছাড়াও যেসব দিন রয়েছে

সপ্তাহের সাত দিনই কি শুধু  দিন, নাকি আরও দিন রয়েছে। তাহলে দেখে নেই সাত ছাড়াও আরও কি কি ধরণের দিন আছে। দিন (Day) এর প্রকারভেদ :
Memorable day স্মরণীয় দিন
Carry the day- জয়লাভ করা
Day to day -দিনদিন
Gala day উত্সবের দিন
Rag day-graduation সমাপনী দিন
Hot day -দুর্দিন
hectic day- ব্যস্ত দিন
One Day Or Other – কোনো না কোনো
একদিন,
Today – আজ,
Day Care – দিবাকালীন তত্ত্বাবধান,
Day Time – দিনের বেলা,
Day Break – প্রভাত,
Tomorrow – আগামীকাল,
Yesterday – গতকাল
To This Day – আজ পর্যন্ত ।
Day After Tomorrow – আগামী পরশু,
Day Before Yesterday – গত পরশু,
Only The Other Day – এইতো সেদিন,
The Other Day – সেদিন,
Every Other Day – একদিন পরপর,
Every Third Day – তিনদিন পরপর,
The Very Day – সেই দিনেই,
Next To Next Friday – আগামী শুক্রবারের পরের শুক্রবার ।

মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?

একটি হারানো সংবাদ। ছেলেটির নাম মাহিন।সে আজ চার দিন ধরে নিঁখোজ। তাই সবার কাছে অনুরোধ ছবিটি শেয়ার করেন। হয়ত আপনার শেয়ার এর কারণে ১টি বাচ্চা ফিরে আসবে তার মায়ের কোলে। কোন সহৃদয়বান ভাই যদি ছেলেটির সন্ধান পান তবে যোগাযোগ করেন এই ঠিকানায়: ramnagardinajpur@gmail.com এই এড্রেস এ ইমেইল করুন। অথবা কল করুন
 মোবাইল : 01721033007,
01714624385,
01837390222 
প্লিজ শেয়ার করেন।শেয়ার করতে আপনার তেমন একটা সময় নষ্ট হবে না,কিন্তু আপনার ১টা শেয়ারের মাধ্যমে যদি একটি ফ্যামিলির উপকার হয় তবে যতদিন তারা বেঁচে থাকবে, তারা সব সময় আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবে। যেকোনো হারানো বিজ্ঞপ্তি আমাদের কাছে শেয়ার করুন। যথাসম্ভব আমরা তুলে ধরব দেশবাসীর কাছে। 
"মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য,
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?"

'সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতা (২য় পর্ব)


যে কাঁদতে জানে,সে রাঁধতে জানে! সত্যি কি তাই? কাঁদেন বা রাঁধেন যাই করেন না কেন, বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এবং পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর রান্নাপ্রিয় ভাই-বোনদের জন্য আয়োজন করেছে এক রন্ধনশিল্প প্রতিযোগিতার।দেখিয়ে দিন আপনার প্রতিভা আর হয়ে উঠেন দেশ সেরা রাঁধুনি।
দেশের রন্ধনশিল্পী প্রতিভা অন্বেষণে টিভি রিয়্যালিটি শো ‘সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয়
পর্বের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হলে আগামী ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নাম নিবন্ধন করতে হবে।
★নিবন্ধনের সঙ্গে প্রধান ডিশের একটি রেসিপি ও ছবি,
★প্রতিযোগীর পাসপোর্ট সাইজ ছবি,
★প্রতিযোগীর বিভাগের নামসহ পূর্ণ যোগাযোগ ঠিকানা ও তথ্য থাকতে হবে।
 ভ্রমণবিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর এবং
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এ
রিয়্যালিটি শোর আয়োজন করছে।আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে প্রতি সপ্তাহে একটি করে মোট ১৩টি পর্বে এটিএন বাংলায় এ রিয়েলিটি শো প্রচারিত হবে। এ
আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল এবং টি কে গ্রুপের ফ্যামিলি ব্র্যান্ড পাম অয়েল।ঢাকায় সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এসব
তথ্য জানানো হয়। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম, টি কে গ্রুপের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা এ আর গণি ও এটিএন বাংলার উপদেষ্টা নওয়াজিশ আলী খান। 

Sunday, 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

ডাউনলোড দিন ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র

যারা শিক্ষক নিবন্ধন পরিক্ষার জন্য আবেদন করেছেন, কিন্তু প্রবেশপত্র এখনো উঠান নি তারা দেখে নেন প্রবেশপত্র তোলার প্রক্রিয়া ও এক্সাম ডেট। ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
আপনার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে:
http://ntrca.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
★স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন সকাল ১০.০০ থেকে ১১.০০ টা
★কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন বিকেল ৩.০০
থেকে ৪.০০ টা।
আশা করি খুব ভালোই পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আর যেকোনো কিছুর আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকেন।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর (১ম শিফট) এ আবেদন শুরু ৯ ই জুন হতে

আর মাত্র দুদিন, তারপর শুরু হয়ে যাবে আবেদন প্রক্রিয়া।তাই দেখে নাও ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলীর A-z :

১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা ও
ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০.০০ (দুইশত) টাকা
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এ লগ ইন করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে
DTE লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের
প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি
(SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE <Space>XXX<Spac
e>YYYYYY<Space>ZZZZ<Space>RRRRRR এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর
ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE),YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে।সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE <Space> YES <Space> PIN <Space> Your mobile number PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।

আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এর Home page হতে Online Admission (First Shift) button এ click করে application form open করতে হবে । Screen এ প্রদর্শীত application form এর চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) করতে হবে ।Application form পূরণ শেষে Submit button এ ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে হবে। ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩.একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল, ঢাকা-
ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য লিখিত পরীক্ষা (MCQ
পদ্ধতিতে) নেয়া হবে।

লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহ ও নম্বর বন্টনঃ
★বাংলা-৭,
★ইংরেজী-৭,
★গণিত-১৫,
★বিজ্ঞান-১৫,
★সাধারন জ্ঞান-৬, মোট-৫০ নম্বর ।

৭. লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সাথে এস এস সি/
সমমানের পরীক্ষার মূল রেজিষ্ট্রেশন (ফটোকপি
গ্রহণযোগ্য হবে না) কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। এস এস সির মূল রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ছাড়া কোন প্রার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
৮. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি ০১/০৭/২০১৪ তারিখে অধিদপ্তরের website এ পাওয়া যাবে ।
৯. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন প্রদর্শিত হবে New Application, Update submitted form এবং View submitted form
১০. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ click করবে।
১১. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে।
[ যদি আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি
এবং সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১২. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (*) অবশ্যই পূরন করতে হবে ।
১৩. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১৪. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন Department চয়েস করতে পারবেন।
১৭. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department select করবেন এবং Save
Choice Button এ অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৮. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৯. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা পরবর্তীতে Written Test,Admit card, Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
২০. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
২১. ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য/ প্রবেশ পত্র,
"ভর্তি পরীক্ষার আসন তথ্য" Menu থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন Track Number ব্যবহার করে।
২২. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে হবে।

'ডাবল ট্রেবল' বার্সেলোনা

গোল পাননি লিওনেল মেসি; তাতেও থামেনি বার্সেলোনা।শনিবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে জুভেন্টাসের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় পেল বার্সেলোনা৷ এদিন বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে বার্সেলোনা৷ একের পর এক আক্রমণে জুভেন্টাসকে নাজেহাল করে তোলে৷ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন রাকিতিচ। প্রায় মাঝমাঠ থেকে লম্বা ক্রস করেন মেসি।সেখান থেকে এক টোকায় নেইমারকে বল দেন জর্দি আলবা। নেইমার খুঁজে পান ছুটে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
★দেখে নেই বার্সার কিছু ওলটপপালট করে দেওয়া রেকর্ড :
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করে​ছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ী​র ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।

বিসিএস'এর (BCS) চূড়ান্ত প্রস্তুতি

আপনার স্বপ্ন পূরণের বাকি হয়ত আর কিছু দিন।গড়ে তুলেন নিজেকে যথার্থ প্রার্থী হিসেবে।দেশের প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হতে আগ্রহীদের জন্য আবারও সুখবর নিয়ে এসেছে ৩৬তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বা বিসিএস (BCS) পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি।তবে পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রস্তুতি শুরু করতে হবে এখনই। গত ৩১ মে ২ হাজার ১৮০টি শূন্য পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন বা  পিএসসি (PSC)। আবেদন করা যাবে ১৪ জুন সকাল ১০টা থেকে আগামী ২৩ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। তবে ঝুঁকি এড়াতে শেষ সময়ে আবেদন না করাই ভালো।কেননা ঐ সময়ে সার্ভার খুব বিজি থাকায় যার ফলে পড়তে পারেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও অনলাইনে আবেদন করতে হবে ।আবেদনের জন্য এই লিংকে যান  www.bpsc.gov.bd
আবেদনের জন্য মোবাইল অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে ৭০০ টাকা জমা দিতে হবে। তবে প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীদের জন্য ফি ১০০ টাকা।

★কোন ক্যাডারে কত পদ :
৩৬তম বিসিএসে মোট ২ হাজার ১৮০টি পদেরমধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫৪২টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০টি, পুলিশে ১২০টি, কর ক্যাডারে ৪৩টি, তথ্যে ৩৭টি ও পররাষ্ট্রে ২২টি পদ রয়েছে। এ ছাড়া সমবায় ক্যাডারে ২২টি, আনসারে ১৯টি, নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে ১৫টি, খাদ্যে সাতটি, ইকোনমিক ক্যাডারে চারটি, ডাকে দুটি এবং পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারে একটি পদ রয়েছে।

কারিগরি ক্যাডারের পদের সংখ্যা ৭৪০টি। এর মধ্যে কৃষি ক্যাডারে ৩৯৭টি, স্বাস্থ্যে ১৮৭টি।এছাড়া বিসিএস সাধারণ শিক্ষায় ৮৭১টি, সরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের জন্য ২৩টি ও কারিগরি কলেজগুলোর জন্য চারটি পদ রয়েছে।

★★প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর-বিন্যাস:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো এবারের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মোট নম্বরও ২০০। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, বাংলাদেশ বিষয়ে ৩০, আন্তর্জাতিক বিষয়ে ২০, ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ১০, সাধারণ বিজ্ঞানে ১৫, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৫, গাণিতিক যুক্তিতে ১৫, মানসিক দক্ষতায় ১৫ এবং নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনে ১০ নম্বর
থাকবে।

★★★প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এখনই:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ হাজার ৮০৩টি শূন্য পদের বিপরীতে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মাত্র ২০ হাজার ৩৯১ জন। প্রতিদ্বন্দ্বিতার ধরনের আঁচ এখান থেকেই করে নিতে পারেন। তাই আগেভাগে প্রস্তুতি শুরুর কোনো বিকল্প নেই। নিক্সট অন্য কোন টপিকস নিয়ে হাজির হব সাথেই থাকেন। বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে আমাদের আগের পোস্ট ও দেখতে পারেন। সবার জন্য শুভ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

Tuesday, 16 June 2015

স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্বের (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা প্রকাশ


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতাকোত্তর(মাস্টার্স) শেষপর্ব (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমের
বিষয়ওয়ারী মেধা তালিকা আজ মঙ্গলবার
প্রকাশ করা হয়েছে
উক্ত ফলাফল SMSএর মাধ্যমে পেতে হলে
যেকোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন-
NU <space>ATMF <space>Roll No. লিখে 16222 নম্বরে মেসেজ পাঠান।
এছাড়াও রাত ৯টায় থেকে ওয়েব সাইট এ
www.nu.edu.bd/admissions অথবা
( www.nu.edu.bd ) ফল প্রকাশ হয়েছে।

যেকোনো রকমের শিক্ষামূলক পোস্ট ও খবরাখবর নিয়ে EasToWest24 সবসময় আছে আপনাদের পাশে।আমাদের সাথেই থাকুন। 

পরীক্ষা?টেনশন? দেখে নিন রেজাল্ট ভালো করার ৯টি দারুণ কার্যকর টিপস?


শিক্ষা জীবনের আসল ভয় পরীক্ষা।
কথায় আছে শিক্ষা জীবন
সুখের জীবন যদিনা হয় এক্সামিনেশন।
আর বাকিটুকু অনেক মজার সময়। বন্ধু-
বান্ধব, লেখাপড়া, আর ঘুরে বেড়ানো,
আড্ডা সবি অনেক ভালো লাগে।
কিন্তু মধ্যে রাজ্যের যতো টেনশন
চলে আসে পরীক্ষার সময় এগিয়ে
আসলে। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য
বিশেষজ্ঞ শিক্ষকদের ৯টি দারুণ
পরামর্শ। বিশেষ পদ্ধতিতে
পড়াশোনার কাজটি চালিয়ে গেলে
পরীক্ষার সময় কাঁধে দুশ্চিন্তা ভর
করবে না।
১. বিশেষ অংশ এবং পরিকল্পনায় রঙিন কোড করুন
লেখা-পড়ার অন্যতম কার্যকর ১ টি উপায়
এটি। পড়ার কাজটি কীভাবে চালিয়ে
যাবেন তার ১ টি পরিকল্পনা নিশ্চয়ই
থাকে। এই অংশটিসহ নোটের গুরুত্বপূর্ণ
অংশগুলো রঙিন মার্কার দিয়ে
চিহ্নিত করে রাখুন। ভিন্ন ধরনের
অংশের জন্য বিভিন্ন রঙ ব্যবহার করা
বুদ্ধিমানের কাজ। যেমন- কুইজের অংশ
গোলাপি, বিভিন্ন টেস্ট হালকা সবুজ,
আন্ডার লাইনে অংশ হালকা নীল
ইত্যাদি। এই কালার কোড সিস্টেম
গুছিয়ে লেখা-পড়া চালিয়ে যাওয়ার
কার্যকর একটি উপায়।
২. সময় বের করুন
সেমিস্টারের আগের রাতে সব পড়ে
শেষ করা অসম্ভব ব্যাপার। তাই বেশ
কিছু দিন সময় বের করে রাখুন। অল্প
সময়ের মধ্যে পড়ে পরীক্ষার ঝামেলা
মেটানো যায়। কিন্তু সে পড়ায় শেখা
হয় না। ফলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়তে
হবে। তাই বেশ কিছু দিন হাতে নিয়ে
হালকা মেজাজে পড়লেও শিখতে
পারবেন। এতে পরীক্ষা হয়ে আসবে
আরো সহজ, এবং অনেক ভাল।
৩. শিক্ষকদের সাথে দেখা করুন
আপনার শিক্ষক কখনোই আপনাকে
ফিরিয়ে দেবেন না। তাদের কয়েকজন
ভীতিকর হতে পারেন। কিন্তু সবকিছুর
শেষে তিনিই আপনার শিক্ষক। শেখা
বা পরামর্শ নিতে তার কাছে গেলে
তিনি তার শিক্ষার্থীকে বহু যত্নে
শিখিয়ে দেবেন। আপনার সমস্যা
মেটাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন
যেকোনো শিক্ষক। কাজেই পরীক্ষা
বিষয়ে পরামর্শ পেতে শিক্ষকদের
দ্বারস্থ হন। তাহলেই ভাল রেজাল্ট
করা সম্ভম।
৪. বইয়ে কি-পয়েন্ট হাইলাইট করুন?
অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে সেখানে
বই দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায়। এসব
ক্ষেত্রে বইয়ের কি-পয়েন্টগুলো
হাইলাইট করে নিন। আর বই দেখার
সুযোগ না থাকলেও পড়াশোনার
সুবিধার জন্য নিজের বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ
অংশ মার্কার দিয়ে হাইলাইট করে
রাখুন। সেগুলো বারবার দেখে নিতে
সুবিধা হবে।
৫. স্লাইড শো বানিয়ে পড়া শুনা করুন
ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেখাপড়া করুন।
বিশেষ নোটগুলোকে কম্পিউটারে
স্লাইড শো বানিয়ে পড়ুন। এতে মনে
ভালোমতো ঢুকে যাবে সবকিছু।
৬. নিজের পরিকল্পনা বানিয়ে পড়া শুনা করুন
পড়াশোনাকে দারুণ কার্যকর করতে
হলে পরিকল্পনা দরকার। পড়াশোনার,
বিষয় আর পড়ার পদ্ধতি সবকিছু নিয়ে
সময়সূচি করে নিন। তারপর সেই সময়
অনুযায়ী পড়াশোনা চালিয়ে যান।
৭. নিজের পরীক্ষা নিজেই দিন
প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার মতো করে
বন্ধুরা একসাথে বা আপনি একাই
পরীক্ষা দিতে পারেন। এতে মূল
পরীক্ষা নিয়ে যতো অজানা আশঙ্কা
কেটে যাবে আপনার। অধিকাংশ যে
ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসব পরীক্ষামূলক
পরীক্ষা মূলত পরীক্ষার কাছাকাছি হয়ে
থাকে।
৮. একই পড়া কয়েকবার পড়ুন
কয়েকবার করে দেখে নিন। এতে
মাথায় বসে যাবে সবকিছু। নোটের
বিশেষ পয়েন্টগুলোতে চোখ বুলিয়ে
নিন। বারবার মুখস্থ করতে হবে না।
হাইলাট করা অংশগুলোতেও চোখ দিন।
একবার মুখস্থ করে কয়েকবার শুধু
দেখলেই তা ঠোঁটস্থ হয়ে যাবে।
৯. গড়িমসি করবেন না
যা পড়তে হবেই তা পড়ছি পড়বো বলে
ফেলে রাখবেন না। অন্তত পরীক্ষা
এগিয়ে এলে এমনটি করার সুযোগ নেই। এ
কাজটির জন্যই পরীক্ষার আগের রাতে
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। কাজেই
অল্প-বেশি পড়ার কাজ চালিয়ে যান।
দেখবেন, পরীক্ষা আগ দিয়ে প্রায় সব
প্রস্তুতি গুছিয়ে এনেছেন আপনি।

Monday, 15 June 2015

ডুয়েট এ ভর্তি স্বপ্ন পূরণ নাকি উচ্চশিক্ষা

গতকাল ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাস এর সামনে এমনি উপচে পড়া ভিড় ছিল।
পরীক্ষার পরে কারো মুখে ছিলো একটু হাসির
ছোয়া আর কারো চোখে ছিল কষ্টের ফোটা।
ডুয়েট এক প্রকার সোনার হরিণ, প্রায় প্রতিটা ছাত্রছাত্রীদের আকুল ইচ্ছা, যে ডুয়েট এ পড়বে, একজন বি.এস.সি
ইনঞ্জিনিয়ার হবে, কিন্তু আসন সংখ্যা খুবই সল্প,
তারপরও অনেক ছাত্র/ছাত্রী তীব্র চেষ্টা চালিয়ে
যায়, Do or die ডুয়েট এ চান্স পেতেই হবে, এবং এই
সব ছাত্রছাত্রীরাই চান্স পেয়ে থাকে, যারা হাল
ছাড়েনা।
ভর্তীযুদ্ধ শেষ, এখন শুধু মাত্র ফলাফল এর প্রত্যাশয়
শিক্ষার্থীরা। ধারনা করা হচ্ছে এইবারের ডুয়েটের
ভর্তি পরীহ্মার,
ফলাফল ১৮ তারিখের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে
পারে।

ঘরে বসেই এখন ই-টিকেটিং সেবা


যারা ব্যস্ততার জন্য কাউন্টার এ গিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন না বা ব্যর্থ হন,তাদের জন্য এক দারুণ সেবা নিয়ে এসেছে মোবাইল ফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা
লিমিটেড।সম্প্রতি বিডিটিকেটস ডটকম bdtickets.com
নামে প্রিমিয়াম ই-টিকেটিং সেবা চালু
করেছে রবি। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা সারাদেশে বাস
টিকেট সংগ্রহের সুবিধা পাবেন।
বিডিটিকেটস ডটকম সেবাটি বর্তমানে শুধু বাস
টিকেট সরবরাহ করলেও শিগগিরই অন্যান্য
যানবাহনের ক্ষেত্রেও ই-টিকেটিং সুবিধা চালু
করা হবে।
রোববার রাজধানীর লেইক শোর হোটেলে এ
সেবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে রবি’র এমডি ও সিইও সুপুন বীরাসিংহে
বলেন, “আমাদের উদ্ভাবনীমূলক ডিজিটাল
সার্ভিসের সমৃদ্ধ পোর্টফোলিওতে অনলাইন
টিকেট সার্ভিস যুক্ত করতে পেরে আমরা অত্যন্ত
আনন্দিত। রবি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে,
আমাদের গ্রাহকরা বিডিটিকেট ডটকমের মাধ্যমে
বহু বছর ধরে চলমান সমস্যা থেকে উত্তরণের সুযোগ
পাবেন।”
“বিশেষ করে ঈদের আগে বেশির ভাগ বাসের
টিকেট ক্রয় করতে সারা দেশে যে সমস্যা দেখা
দেয় তা দূর করতে ই-টিকেটিং সেবা সহায়ক
ভূমিকা রাখবে। আসছে ঈদে ঝামেলামুক্ত ই-
টেকেটিং সেবা আমাদের গ্রাহকদের জন্য রবি’র
উপহার। আমি এই উদ্যোগে অংশীদারিত্বের জন্য
বাস কোম্পানিগুলোকে ধন্যবাদ জানাই। ”
অনুষ্ঠানে জানানো হয়,অনলাইন টিকেট সেবা
বিডিটিকেটস ডটকমের মাধ্যমে গ্রাহকরা দেশের
ছয়শটিরও বেশি রুটে চলাচলকারী ২০টিরও বেশি
বাস সার্ভিসের টিকেট কিনতে পারবেন।
এই সেবার আওতায় গ্রাহকরা যে কোনো স্থান
থেকে, যে কোনো সময়ে শুধু বিডিটিকেটস ডট কম
ভিজিটের মাধ্যমেই টিকেট কিনতে পারবেন,
বেছে নিতে পারবেন আসনও।

বিডিটিকেটস ডটকমে গ্রাহক রুট বাছাই করার পরই
সেই রুটে চলাচলকারী সবগুলো বাসের তালিকা
চলে আসবে। তারপর গ্রাহক তার ভ্রমণের তারিখ,
যাত্রাস্থল ও গন্তব্যস্থল এবং ভ্রমণের জন্য বাস
সার্ভিস বাছাই করার পর টিকেটের ভাড়া তার
ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড অথবা বিকাশ
অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারবেন।
টিকেট কেনা নিশ্চিত হয়ে গেলে গ্রাহকের
মোবাইলে একটি নিশ্চিতকরণ এসএমএসে যাবতীয়
তথ্যসহ টিকেটের রেফারেন্স নাম্বার পৌঁছে
যাবে। গ্রাহক সেই এসএমএস দেখানোর মাধ্যমেই
তার টিকেটটি সংগ্রহ করতে পারবেন।
যদি কোনো গ্রাহক কেনা টিকেটটি বাতিল করতে
চান সেক্ষেত্রে তাকে পোর্টালে থাকা
‘ক্যান্সেলেশন’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। সহজ
একটি রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ায় টিকেট কেনার
সময় প্রাপ্ত টিকেটের নাম্বার এবং পিন নাম্বার
দিয়ে টিকেট বাতিল করা যাবে বলে জানানো
হয়।
অনুষ্ঠানে রবি’র চিফ কর্পোরেট এবং পিপল
অফিসার মতিউল ইসলাম নওশাদ; হেড অব
ডিজিটাল সার্ভিসেস মোহাম্মদ মনজুর রহমান;
হেড অব ক্যারিয়ার বিজনেস অব স্পাইস
ডিজিটাল নবঙ্কুর সুদ, স্পাইস ডিজিটাল কান্ট্রি
ম্যানেজার রেজওয়ানুল হক এবং চুক্তিবদ্ধ বাস
প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সুতরাং শত ব্যস্ততার মাঝে ও এখন থেকে খুব সহজেই টিকিট কিনেন। আর কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তে মা-বাবা,পরিবার পরিজন কিংবা আত্মীয়স্বজন এর পাশে থাকুন। 

Sunday, 14 June 2015

নতুন নিয়মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহে
অনার্স (সম্মান) কোর্সে ভর্তির জন্য প্রতি বছর
প্রায় পাঁচ লাখ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। ভালো
কলেজে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে
হয়। ভর্তি নিয়ে বানিজ্যেরও অভিযোগ রয়েছে।
এতো শিক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষা শেষ করতে অনেক
সময়ও পার হয়ে যায়। তাই ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতিই
উঠিয়ে দিচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এখন যারা
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দিয়েছে, জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে তাদের আর
পরীক্ষায় বসতে হবে না। এসএসসি ও এইচএসসির
প্রাপ্ত জিপিএর ভিত্তিতেই চলতি বছর থেকেই
ভর্তি করা হবে। আর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষে
নয়, বরং সকলের সঙ্গে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত
হবে। চলতি বছরেই ১ অক্টোবরে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ ১ ডিসেম্বর থেকেই অনার্স প্রথম বর্ষের
ক্লাস শুরু হবে। এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শনিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
সিনেটের ১৭তম বার্ষিক অধিবেশনে এ কথা
জানান বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হারুন-অর-
রশিদ।

Saturday, 13 June 2015

১৪ জুন বিশ্ব রক্তদান দিবস

রক্তের "এ" "বি" এবং  "ও" গ্রুপের আবিষ্কারক নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী
কার্ল ল্যান্ডস্টেইনারের জন্ম হয়েছিল ১৪ জুন। রক্তদানের প্রতি মানুষের সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর ১৪ই জুন পালিত হয় বিশ্ব রক্তদান দিবস
হিসেবে৷ যারা ক্যান্সার, থ্যালাসেমিয়া ও অন্যান্য রক্ত সংক্রান্ত রোগে
আক্রান্ত রোগীদের বিনামূল্যে রক্তদান করে আসছেন, যারা স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদান করে লাখো মানুষের প্রাণ বাঁচাচ্ছেন তাদের সহ
সাধারণ জনগণকে রক্তদানে
উৎসাহিত করতেই ১৪ জুন পালন
করা হয় বিশ্ব রক্তদাতা দিবস।
সাধারণত ১৯৯৫ সাল থেকেই
আন্তর্জাতিকভাবে রক্তদান দিবস পালন করা হয়ে আসলেও, ২০০৪ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী যথেষ্ট গুরুত্ব নিয়ে দিনটি পালিত হয়ে আসছে। ২০০৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য অধিবেশনের পর থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বিশ্ব
রক্তদাতা দিবস পালনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে পড়ে। এদিন সারা বিশ্বে প্রতিবছর ১৪ কোটি ১০ লাখ ইউনিট রক্ত স্বেচ্ছায় দান করা
হয় যার মাত্র ৩৮ শতাংশ সংগ্রহ হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে, যেখানে বাস করে মোট জনসংখ্যার ৮২ শতাংশ মানুষ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, কোনো দেশের রক্তের চাহিদা থাকে সেই দেশের মোট জনসংখ্যার এক
শতাংশ৷ অনেক দেশে চাহিদা অনুযায়ী সুস্থ রক্তের জোগান কম৷ এটা একটা বড় সমস্যা বটে৷ প্রতি
দু‘সেকেন্ডে কারো না কারোর রক্ত দরকার হয়৷ বছরে চার কোটি ইউনিট রক্ত দরকার হয়৷ পাওয়া যায় মাত্র ৪০ লাখ ইউনিট৷ সব থেকে বেশি দরকার
হয় ‘ও‘ টাইপ রক্ত৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মাত্র এক শতাংশ রক্তদান করে থাকে। যা
প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই অপ্রতুল। বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশে
রক্তদানের হার তাদের নিজ দেশের রক্তের চাহিদার থেকে কম। প্রতিবছর ৮ কোটি ইউনিট রক্ত স্বেচ্ছায় দান হয়। ৮ কোটি সংখ্যাটা বিশাল
শোনালেও প্রয়োজনের তুলনায় এটা সামান্যই। বাংলাদেশে প্রতি বছর
প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে জোগান রয়েছে মাত্র দুই লাখ ব্যাগের। অভাব রয়েছে প্রায় এক লাখ ব্যাগের।নিজে রক্তদিন অন্যকে রক্তদানে উৎসাহিত করুন।আপনার একব্যাগ রক্ত বাঁচাতে পারে একটি প্রান ,হাসি ফোটাতে পারে একটি পরিবারে।

ডুয়েট এ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং/বি. আর্ক প্রোগ্রামে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী রবিবার

ডুয়েট (ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের) বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং/বি. আর্ক প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষাঃ

গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(ডুয়েট) বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং/বি. আর্ক প্রোগ্রামে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী রবিবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষায় মনোনীত প্রার্থীদের আসন বণ্টন নোটিশ বোর্ডসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রথম পর্বে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে পুরকৌশল, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ও স্থাপত্য বিভাগের প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা। আর দ্বিতীয় পর্বে দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক কৌশল, যন্ত্রকৌশলটেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পরীক্ষা।ডুয়েটের পাবলিকেশন কাম ইনফরমেশন অফিসার কামরুন নাহার জানান, এ বছর সাতটি বিভাগে ৫৪০আসনের বিপরীতে বাছাই করে পাঁচ হাজার ৩৮৩ শিক্ষার্থীকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। গড়ে প্রতি আসনের জন্য লড়ছেন ১০ জন পরীক্ষার্থী।
বিভাগ অনুযায়ী পুরকৌশল বিভাগের ১২০ আসনের বিপরীতে এক হাজার ১৯২ জন,
 ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের ১৩৯৫ জন প্রতিযোগিতা করছেন ১২০টি আসনের বিপরীতে,
যন্ত্রকৌশল বিভাগের ১২০ আসনের জন্য লড়ছেন ৯৩১ জন,  
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৬০ আসনের বিপরীতে ৫২৫ জন, 
 টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৬০আসনের বিপরীতে ২৯৭ জন,  
স্থাপত্য বিভাগের ৩০ আসনের বিপরীতে ২২১ জন এবং
ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩০ আসনের বিপরীতে ৮২২ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছেন।গতবারে মোট পরিক্ষার্থী ছিল ৪ হাজার ৩শ’ ৭৭ জন, যা
বর্তমান পরিক্ষার্থী থেকে প্রায় ১ হাজার জন কম। যে
হারে পরীক্ষার্থী বাড়ছে সে হারে আসন সংখ্যা বৃদ্ধি
পাচ্ছে না।
দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে প্রকৌশল
ডিপ্লোমা সনদধারীরাই কেবল ডুয়েটের ভর্তি
পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। ডিপ্লোমা
প্রকৌশলীদের বিএসসি করার একমাত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
ডুয়েট।

Friday, 12 June 2015

বিশ্ব রক্তদাতা দিবস-২০১৫


                একের রক্ত অন্যের জীব,
                রক্তই হোক আত্মার বাঁধন।
১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। ২০১৫ সালে বিশ্ব
রক্তদাতা দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়: “Thank you for saving my life” (জীবন বাঁচানোর জন্য ধন্যবাদ)।
যারা রক্তদানের মাধ্যমে জীবন বাঁচাতে সাহায্য করেন
তাদের ধন্যবাদ দেওয়ার প্রতি প্রতিপাদ্য বিষয়টি
আলোকপাত করে। “Give freely, give often. Blood donation matters.” (স্বেচ্ছায় ও নিয়মিত রক্তদিন। রক্তদান তাৎপর্যমণ্ডিত)
স্লোগানটি সারাবিশ্বের মানুষকে স্বেচ্ছায় ও নিয়মিত রক্তদানে উৎসাহিত করবে।
বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের এ প্রচারণা দৃষ্টিগোচর করবে
রক্তদানের মাধ্যমে জীবন পাওয়া মানুষগুলোর গল্প যা
নিয়মিত রক্তদাতাদের রক্তদান অব্যাহত রাখতে
উৎসাহিত করবে এবং সুস্ব্যাস্থের অধিকারী বিশেষ করে
তরুণদের যারা এখনও রক্তদান অনুভূতি লাভ করেননি
তাদের রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করবে।

এওয়ার্ড জিতুন সমাধান দিয়ে


‘পাবলিক সার্ভিস ডে-২০১৫’ উপলক্ষে অ্যাকসেস
টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি ‘জীবন থেকে
নিয়ে’ নামের এক বিশেষ প্রচারণা শুরু করেছে।তারই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কীভাবে
মানুষ এগিয়ে এসেছে তাদের সরকারি ভোগান্তি ও
তাদের নিজেদের মত করে সমাধানের কথা বলতে।
এবার আপনার পালা। আপনি কেন পিছিয়ে
থাকবেন? আর মাত্র ৫দিন বাকি। আজই এগিয়ে
আসুন, বলে ফেলুন আপনার কোন সরকারি
ভোগান্তির কথা আর দিয়ে ফেলুন তার একটি
সমাধান আপনার মত করে। বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিতে হবে এ প্রতিযোগিতায়। অংশগ্রহণ করতে goo.gl/4ZjhBSএই লিংকে যান। বিজয়ীদের জন্য আছে পুরস্কার। সেরা তিনজন পাবেন ৫০ হাজার, ৩০ হাজার ও ২০ হাজার টাকা পুরস্কার। সমাধান পাঠানো যাবে ১৫ জুনের মধ্যে। এটুআইয়ের ফেসবুক ফ্যান পেজেও
(facebook.com/a2iBangladesh?) এ সম্পর্কে তথ্য জানা যাবে।তাহলে দেরি না করে এখনই অংশগ্রহণ করেন আর চমৎকার আইডিয়া দিয়ে জিতে নিন পুরষ্কার। 

Thursday, 11 June 2015

Scientific Calculation

1 Bit = Binary Digit
8 Bits = 1 Byte
1024 Bytes = 1 Kilobyte
1024 Kilobytes = 1 Megabyte
1024 Megabytes = 1 Gigabyte
1024 Gigabytes = 1 Terabyte
1024 Terabytes = 1 Petabyte
1024 Petabytes = 1 Exabyte
1024 Exabytes = 1 Zettabyte
1024 Zettabytes = 1 Yottabyte
1024Yottabytes = 1 Brontobyte
1024 Brontobytes = 1 Geopbyte
1024 Geopbyte=1 Saganbyte
1024 Saganbyte=1 Pijabyte
Alphabyte = 1024 Pijabyte
Kryatbyte = 1024 Alphabyte
Amosbyte = 1024 Kryatbyte
Pectrolbyte = 1024 Amosbyte
Bolgerbyte = 1024 Pectrolbyte
Sambobyte = 1024 Bolgerbyte
Quesabyte = 1024 Sambobyte
Kinsabyte = 1024 Quesabyte
Rutherbyte = 1024 Kinsabyte
Dubnibyte = 1024 Rutherbyte
Seaborgbyte = 1024 Dubnibyte
Bohrbyte = 1024 Seaborgbyte
Hassiubyte = 1024 Bohrbyte
Meitnerbyte = 1024 Hassiubyte
Darmstadbyte = 1024 Meitnerbyte
Roentbyte = 1024 Darmstadbyte
Coperbyte = 1024 Roentbyte

ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫

প্রযুক্তি প্রেমীদের জন্য এবার একটা শুখব।। বিশেষ করে ময়মনসিংহ অঞ্চলের আইটি প্রেমীদের জন্য।১৫ জুন আপনার প্রিয় শহর ময়মনসিংহে শুরু হতে যাচ্ছে ‘ময়মনসিংহ মোবাইল ও আইটি মেলা-২০১৫’। টাউন হল জিমনেসিয়ামে এ মেলায় অংশ নেবে মোবাইল ফোন ও তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান।তিনদিন ব্যাপী এই মেলা চলবে। তিন দিনের এ মেলার আয়োজক এক্সট্রা কমিউনিকেশন। মেলায় ২৫টির বেশি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০টি স্টল থাকবে।ক্রেতাদের কথা চিন্তা করে এবারের মেলায়  প্রায় সব পণ্যেই মূল্যছাড় ও উপহার থাকছে।সুতরাং আপনার কাছাকাছি হলে আপনি ও ঘুরে আসতে পারেন মেলা থেকে। পরিচিত হতে পারেন নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে।আর সবসময় আপডেট থাকুন  eastowest24.tk এর সাথে।

‘গুগল আইও ২০১৫’-বার্ষিক সম্মেলন

সময় আছে আর মাত্র এক দিন।আগামীকাল গুগলের আয়োজনে রাজধানীসহ দেশের ছয়টি শহরে ডেভেলপারদের নিয়ে ‘গুগল আইও রিক্যাপ বাংলাদেশ’ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এ সম্মেলনে গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউতে অনুষ্ঠিত গুগলের ডেভেলপারদের বার্ষিক সম্মেলন ‘গুগল আইও ২০১৫’-এর উল্লেখযোগ্য অংশ দেখানো হবে। চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে পাঁচজন এতে অংশ নেন।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, দিনাজপুর ও খুলনায় একই সঙ্গে চলবে এ আয়োজন। আয়োজনগুলোতে আইও সম্মেলনের মূল বক্তৃতাসহ বিভিন্ন অধিবেশন বড় পর্দায় দেখানো হবে। অনুষ্ঠানের শেষ অংশে থাকবে সংগীত পরিবেশনা। বেলা তিনটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে এই আয়োজন। আয়োজনের পৃষ্ঠপোষক গুগল, এলিট মোবাইল এবং কখন ডটকম।
আগ্রহীদের goo.gl/VHIZMs ঠিকানায় গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে।তাহলে দেরি না করে এখনই নিবন্ধন করে নিন,কেননা প্রতি শহর থেকে ৫০ জন করে নেয়া হবে।


ড. মুসা বিন শমসের বাংলাদেশের কিংবদন্তি


ড.মুসা বিন শমসের তিনি শুধু এবারই নয় এর আগেও
আলোচনায় এসেছেন শুধু বাংলাদেশে নয় বিশ্ব
মিডিয়ায় তাকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে।
বৃটেনের বিরোধীদলীয় নেতা পরবর্তীতে
প্রধানমন্ত্রী টনী ব্লেয়ারের নির্বাচনী তহবিলে
৫০ লাখ পাউন্ড অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বিশ্ব
মিডিয়ার আলোচনায় আসেন। এরপর ১৯৯৭ সালে
আয়ারল্যান্ডের জাতীয় ঐতিহ্য কালকিনি দুর্গ
কিনে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর করার
প্রস্তাব দিয়ে আর একবার বিশ্বব্যাপী আলোচনায়
এসেছিলেন। স¤প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন তার
বিত্তবৈভব ও বিদেশে অর্থ পাচার নিয়ে
অনুসন্ধ্যানে নামায় আবার তিনি আলোচনায়
এসেছেন।
১৯৯৮ সালে লন্ডনের সানডে টেলিগ্রাফের ১৭ মে
সংখায় ”ম্যান উইথ দ্য গোল্ডেন গানস’শিরোনামে
আলোচিত হয়েছিলেন বাংলাদেশের ধনকবের মুসা
বিন শমসের। টেলিগ্রাফের এই সংখ্যায়
বাংলাদেশের মুসা বিন শমসেরকে নিয়ে লেখা
হয়েছিল এক ব্যাতিক্রম ধর্মী এক প্রচ্ছদ কাহিনী।
রিপোর্ট টি প্রকাশিত হবার পর পশ্চিমা জগতে
দারুন আলোড়ন তোলেন মুসা বিন শমসের। প্রচ্ছদ
কাহিনীতে টেলিগ্রাফের বিশেষ প্রতিনিধি
নাইজেল ফার্নডেল লিখেন , বিশ্বের প্রথম সারির
এই ব্যবসায়ী পৃথিবীর সর্বত্র বিশেষ করে পাশ্চাত্য
সমাজে ’ প্রিন্স অব বাংলাদেশ’ বলে খ্যাত।
বিশ্বখ্যাত এই ধনকুবের আর কেউ নন তিনি
বাংলাদেশের ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার
কাজীকান্দা গ্রামে জন্ম নেয়া ড. মুসা বিন
শমসের। যিনি বিশ্ব দরবারে প্রিন্স মুসা বলে
পরিচিত।
ড. মুসা বিন শমসের নামে তিনি বিশ্বব্যাপী
পরিচিত হলেও তার নাম এ ডি এম ( আবু দাইদ
মোহাম্মদ ) মুসা। তিনি ১৯৫০ সালের ১৫ অক্টোবর
ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতি
ইউনিয়নের কাজীকান্দা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
তার পিতার নাম মোঃ শমসের আলী মোল্লা।।
মুসা বিন সমশের এর পিতা বৃটিশ আমলে কলকাতা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি লাভ
করেন। এরপর তিনি বৃটিশ ভারতীয় সরকারের শিক্ষা
কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করেন। ফরিদপুরের
নগরকান্দায় শিক্ষা কর্মকর্তা শমসের নামে তিনি
পরিচিত ছিলেন।
২০১০ সালে তাকে নিয়ে আবার আলোচনার ঝড় উঠে
পশ্চিমা জগতে। সাত বিলিয়ন ডলার বা ৫১ হাজার
কোটি টাকা সুইস ব্যাংকে আটকে যাওযার খবরে
তিনি আবার আলোচনায় আসেন। এ একাউন্ট জব্দ
করেছেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষই। বলা হয়েছে ড. মুসা বিন
শমসেরের লেনদেন অনিয়মিত। টাকা তুলতে না
পারার কারণ ১ কেটি ডলার দামের একটি মন্ট বাষ্ক
কলম। জানা গেছে ফ্রান্সে তৈরি নির্মাতা
কোম্পানি একািট মাত্র কলমই তৈরি করেছেন। ২৪
ক্যারেট স্বর্নে তৈরি কলমটিতে রয়েছে ৫৭০০ টি
হীরকখন্ড। এক কোটি ডলারের বেশি লেনদেনের
কোন ব্যবসায়িক চুক্তি হলেই নাকে তিনি এই কলম
দিয়ে সাক্ষর করতেন। স¤প্রতি এই কলমটি আটকে
দিয়েছে সুইস ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এই কলম তুলতে
যাওয়ার পরই জানতে পারেন সুইস ব্যাংকে রক্ষিত
তার সকল সম্পদই জব্ধ করা হয়েছে। তাঁকে বাংলাদেশের ‘জনশক্তি
রপ্তানির জনক’ বলা হয়। রূপকথার মতোই তাঁর বর্ণিল
জীবন ও বিস্ময়কর সব কর্মধারা।বিস্ময়কর এই ব্যক্তিকে জানার আপনার অনেক কৌতূহল আছে। তাহলে দেখে নিন তার লাইফস্টাইল :
কলম : তিনি যে কলম দিয়ে স্বাক্ষর করেন সেটি এক
কোটি ডলার দামের মন্ট বাঙ্ক কলম। ফ্রান্সে
তৈরি ওই কলম মাত্র একটিই তৈরি করেছে
নির্মাতা কোম্পানি। ২৪ ক্যারেট সোনা দিয়ে
তৈরি এ কলমটিতে রয়েছে ৭৫০০টি হীরকখণ্ড। সারা
বছরই কড়া প্রহরায় এ কলমটি রক্ষিত থাকে সুইস
ব্যাঙ্কের ভল্টে। প্রয়োজন হলে সর্বোচ্চ
নিরাপত্তায় ওই কলম নিয়ে যাওয়া হয় নির্দ্দিষ্ট
স্থানে। আবার সেভাবে ফেরত নিয়ে আসা হয়।
ঘড়ি : তিনি যে ঘড়ি ব্যবহার করের সেটি রোলেক্স
এর ৫০ লাখ ডলার দামের বিশেষ ঘড়ি। ওই বিশেষ
ঘড়ি মাত্র একটিই তৈরি করেছে নির্মাতা
কোম্পানি। এই মূল্যবান ঘড়িটি তৈরি করা হয়েছিল
২৭ মাসেরও বেশি সময় ধরে।
আংটি : তিনি কয়েকটি আংটি ব্যবহার করেন। তার
মধ্যে ১৬ ক্যারেটের একটি রুবি। যার দাম ১০ লাখ
ডলার। ৫০ হাজার ডলার দামের একটি চুনি। এছাড়া
৫০ হাজার ডলার দামের একটি হীরা ও এক লাখ
ডলার দামের একটি পালা (এমেরাল্ড)।
স্যুট : তাঁর পরনের স্যুটগুলো স্বর্ণসুতাখচিত। তাঁকে
কখনো এক স্যুট পরিহিত অবস্থায় দুই বার দেখা যায়
না। প্রতিটি স্যুটের দাম ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার
পাউন্ড। যা শুধু তাঁর জন্য তৈরি করা।
পোশাক : পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডিজাইনার বলে
খ্যাত প্রিওনি বেলভেস্ট এবং ইটালির আবলা এবং
ফ্যান্সিসকো স্মলটো ও খ্রিস্টিয়ান ডিয়রের
বিশেষ ব্র্যান্ডের অতি মূল্যবান পোশাক-আশাক
দিয়েই তাঁর সারি সারি ওয়্যারড্রব ভর্তি। এসবের
জন্য তাকে বলা হয় The Best Dressed Man of the
World.
জুতা : তিনি হীরকখচিত যে জুতা পরেন তার প্রতি
জোড়ার মূল্য লক্ষ ডলার। তাঁর সংগ্রহে এমনি
রত্নখচিত হাজারো জুতো রয়েছে।
গোসল : তিনি প্রতিদিন নির্জলা গোলাপ পানি
দিয়ে গোসল করেন।
পানি : তিনি সবসময় ফ্রান্সের ইভিয়ান ব্র্যান্ডের
পানি পান করেন।
বাসা : তাঁর বাসার স্টাইল-আয়োজন কর্মকাণ্ড
সবকিছুই ফাইভ স্টার মানের। গুলশানে অবস্থিত
তাঁর প্রাসাদের সাজসজ্জা চোখ ধাঁধানো। লিভিং
রুমসহ ভবনের ছাদ অবধি শোভা পায় দ্যুতিময় অসংখ্য
ঝালর। মেঝে মূল্যবান ক্রিস্টাল পাথরে ছাওয়া।
ফ্লোরে ঝকঝকে কার্পেট। এ বাসাতে প্রায়
প্রতিদিনই পার্টি থাকে। সেখানে সবসময় তার
দেশি বেদেশি হাইপ্রোফাইল মেহমানরা উপস্থিত
থাকেন। পার্টিতে খাবার পরিবেশনের জন্য রয়েছে
প্রশিক্ষিত কয়েক ডজন সেফ। এরা সবাই রান্না-
বান্না ও পরিবেশনার উপর উচ্চ ডিগ্রিধারী।
দেহরক্ষী : চারজন নারী দেহরক্ষীসহ মোট ৪০ জন।
জন্মদিন : ১৯৯৯ সালের দিকেই সম্ভবত, তিনি পুরো
এটিএন বাংলা কয়েক ঘণ্টার জন্য ভাড়া
নিয়েছিলেন শেরাটনে তাঁর জন্মদিনের অনুষ্ঠানটি
সরাসরি সম্প্রচার করবার জন্য।
অন্যান্য : তার ব্যাক্তিগত জেট প্লেনটি ধার
দিয়েছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বব
ডোলের যাতায়াতের জন্য। কঙ্গোর প্রেসিডেন্ট
তাকে নিয়মিত ফোন করে পরামর্শ নেয়। ক্ষমতায়
থাকার সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বরিস
ইয়েলতসিন তো নিয়মিত খোজ নিত তার।
তার নিজের একান্ত চেষ্টায় প্রথম বাংলাদেশী
জনশক্তির জন্য ইউরোপীয় স্বর্ণ-দ্বার খুলে যায়।
এমনকি বাংলাদেশের ডিপ্লোমা নার্সিং
কাউন্সিলের সনদ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি লাভ
করে তারই লবিং এর ফলে। ফলে এদেশের নার্সরা
ইচ্ছে করলে সহজেই বিদেশে গিয়ে চাকুরী করতে
পারে এখন।

আপনার ইমেইল কি দেখা হয়েছে? জেনে নিন এখনই


আপনি অফিসের কোন নোটিশ আপনার সহকর্মীকে পাঠালেন অথবা আপনি ইমেইল মার্কেটিং করেন বা কাউকে কোন জরুরি ই-মেইল পাঠিয়েছেন কিন্তু উত্তর পাচ্ছেন না! কখনো কি জানতে চেয়েছেন আপনার
পাঠানো ই-মেইল প্রাপক পড়েছেন কি না? মেইল ট্র্যাকার নামের ছোট একটি প্রোগ্রাম (এক্সটেনশন) আপনার জিমেইলের সঙ্গে যোগ (অ্যাড) করে নিলে প্রাপক মেইল পড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেন্ড মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিক চিহ্ন দেখা যাবে। আপনি বুঝতে পারবেন কখন এবং কয়বার আপনার ই-মেইল পড়া হয়েছে।
জিমেইল অ্যাকাউন্টে ঢুকে mailtrack.io
ওয়েবসাইটে যান। Sign In–এ ক্লিক করুন। পরের
পাতায় আপনার জিমেইলের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে
মেইল ট্র্যাকার যোগ করবেন কি না, সেটির
অনুমতি (পারমিশন) চাইবে। Accept-এ ক্লিক করুন।
আপনার মেইল খোঁজার জন্য মেইল ট্র্যাকারের
সঙ্গে যোগ হয়ে যাবে। এবার এটাকে সক্রিয় করার
জন্য লগ-ইন করা জিমেইলে ঢুকুন। মেইল
ট্র্যাকারের আইকন দেখা গেলে সেটিতে ক্লিক
করুন।
এবার Activate mail track-এ ক্লিক করলে পরের
পাতায় We’re almost done....start using
MailTrack এর নিচে SIGN IN WITH GOOGLE বোতামে আবার ক্লিক করুন। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করলে আপনার জিমেইল অনুসন্ধানের জন্য ট্র্যাকারে যোগ হবে। এখন Compose মেইল থেকে কাউকে ই-মেইল পাঠান। সে ব্যক্তি মেইল পড়লে
পাঠানো মেইলের পাশে দুটি সবুজ টিকের
মাধ্যমে জানিয়ে দেবে আপনার মেইল কখন পড়া
হয়েছে। অথবা mailtrack.io সাইটে গেলে
Tracked e-mails-এর নিচে All e-mail, read e-mails, unread E-mails দেখাবে। এ ছাড়া এখানে Settings-এ গিয়ে অপশনগুলো পছন্দমতো সাজিয়ে নিতে পারবেন।তাহলে আর দেরি কেন? এখনই সাজিয়ে নিন আপনার ইমেইল ট্রাকার।

Wednesday, 10 June 2015

List of Vitamins & their deficiency diseases

1. Vitamin A--------- Night blindness
2. Vitamin B1---------Beriberi
3. Vitamin B2-------- Ariboflavinosis
4. Vitamin B3 --------Pellagra
5. Vitamin B5 --------Paresthesia
6. Vitamin B6 --------Anemia
7. Vitamin B7 ------ Dermatitis,enteritis
8. Vitamin B9 & Vitamin B12 -----Megaloblastic anemia
9. Vitamin C ------ Scurvy, Swelling of Gums
10. Vitamin D ------ Rickets & Osteomalacia
11. Vitamin E ------ Less Fertility
12. Vitamin K ------ Non-Clotting of Blood.

Tuesday, 9 June 2015

পড়ব, লড়ব, দেশ গড়ব

আমি খুবই খারাপ স্টুডেন্ট। পড়াশুনা করি না,
বাবা-মা'র কথা শুনি না।কলেজ যাই না, ক্লাস
করি না। রেজাল্টও ভালো করতে পারি না।
পড়াশুনা জিনিসটা আমার মাথাতেই ঢুকে না।
এতোই বোঝার চেষ্টা করি কিছুই হয় না।

 নাহ রেজাল্ট আবার খারাপ হইছে, মেনে নিতে
পারতেছি না। মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ছি। কিছুই
ভালো লাগতেছে না। আমাকে দিয়ে বোধহয়
পড়াশুনা হবে না।

ভেঙে পরার আগে শুন!তোমাকেই বলছি!
পৃথীবিতে তুমিই প্রথম ব্যক্তি না যে এই সমস্যার
ফেস করতেছ। যুগে যুগে অনেককেই এ সমস্যার
সম্মুক্ষিন হইতে হইছে। infact এই মূহুর্তে অনেকে
আছে যারা এ সমস্যার সাথে লড়তেছে।
শুধু তুমিই না, সবারই স্টুডেন্ট লাইফে এমন দিন
আসে। কেউ লড়ে কেউ ঝড়ে। যে যুদ্ধে জিতে সে-ই
তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে।
যুগে যুগে এমন অনেক মণীষী এসেছেন যদের পড়াশুনা
ছিল লবন ছাড়া পান্তা ভাতের মতো। ABCDই বুঝত
না তারা। কেউবা ছোটবেলায় পাগলের মতো ছিল।
কিন্তু ইতিহাত ঘাটলে দেখা যাবে বিখ্যাত লেখক,
কবি, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, নামকরা
ব্যাক্তিদের সংখ্যাগরিষ্ঠই খারাপ ছাত্ররা ছিল।
কিন্তু তারা এতো কিছুর পরেও যুদ্ধে নিজেকে জয়ী
করেছে।
আমাদের নজরুল সাহেব তো স্কুল পলাতক ছাত্র
ছিলেন। স্টিভ জবস, বিল গেইটস, মার্ক জুকারবার্গ
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নয় ড্রপ আউটের
সার্টিফিকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাদের
কর্ম গুণে আজও আমাদের মাঝে বাস করছেন।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ছোটবেলায় এতই
বোকা ছিলেন যে তাকে সবাই নাকি পাগল বলে
ডাকত। কিন্তু কোনো এক সকালে তিনিও সোনার
ডিম পেরেছিলেন।
শুনেছি যিনি আমাদের ঘরে ঘরে আলোর প্রদীপ
জ্বালিয়েছেন তিনি এতোই বোকা ছিলেন যে
মুরগির বাচ্চা ফুটানোর জন্য মুরগির সাথে ডিমের
ডালিতে বসতেন।
প্রথম আকাশযান আবিষ্কারের প্রায় ৪শ বছর আগে
পঞ্চদশ শতাব্দীতে যে মহামানব "working sketch
of helicopter" এর নকশা বানিয়েছিলেন তিনিও
ছিলেন পড়াশুনায় "গোঁয়ায় গোবিন্দ।"
পাবলো পিকাসো একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী
যিনি কখনও 7(seven) বুঝতেন না। বলতেন 7 নাকি
তার চাচ্চুর উলটা নাক।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একজন লেখক ডেইম অগাথ
ক্রিষ্টি ছোটবেলায় পড়াশুনাই করতে চাইতেন না।
তবুও তিনি তার যুদ্ধে একজন সফল যোদ্ধা। তার
অনেকগুলো রহস্য কাহীনি নিয়ে চলচিত্র নির্মিত
হয়েছে। "গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস" এর
তথ্যানুসারে অগাথা ক্রিষ্টি বিশ্বের সর্বকালের
সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের লেখক। যার পরিমাণ প্রায়
২বিলিয়ন। "ইউনেস্কো'র" বিবৃতি অনুযায়ী তিনিই
একজন লেখক যার রচনা সবচেয়ে বেশী সংখ্যক
ভাষায় অনুদিত হয়েছে। (৫৬টি)
দুনিয়ায় এমন এমন রত্ন জন্ম নিয়েছেন যারা পুরো
পৃথীবির নকশাই বদলায় দিয়েছেন। তারাও আমাদের
মতো রক্ত মাংশে গড়া মানুষ। লবন ছাড়া পান্তা
ভাতের মতো স্টুডেন্ট। মাথার স্ক্রু একটু ঢিলা ছিল।
তারপরেও তাদের থলিতে সোনার ডিমই জায়গা
পেয়েছে। শত প্রতিকুলতা পেরিয়ে তারা যুদ্ধে জয়ী
হয়েছিলেন। আর এমন জিত হাসিল করলেন যে দুনিয়া
দেখতেই থাকে গেলো। যাদের নাম আজ ইতিহাসের
পাতায় সোনার অক্ষরে লিখা আছে।
এই সকল মহা মণীষীদের কথা স্বরণে আজ তাদেরকে
নিজের অনুপ্রেরণা বানিয়ে আমাদের যুদ্ধের
ময়দানে নামতে হবে। দেখিতে দিতে হবে
IMPOSSIBLE বলে কোনো শব্দ নাই পৃথীবির বুকে।
পড়তে হবে,লড়তে হবে।পড়ার কোন বিকল্প নাই।মনমানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।

ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছুঁতে মুমিনুলের প্রতিক্ষা

মুমিনুল কি পারবেন ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছোতে?ভারতের সাথে আসন্ন ম্যাচকে সামনে রেখে ক্রিকেট প্রেমীদের এখন একটাই প্রত্যাশা।
পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ টেস্টে অর্ধশতক করে
ভারতের কিংবদন্তি টেন্ডুলকারকে পেছনে
ফেলেন মুমিনুল। টানা ১১ টেস্টে অর্ধশতকে
রিচার্ডস, বিরেন্দর শেবাগ ও গৌতম গম্ভিরের
পাশে বসেন তিনি।এবার শচিন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে ভিভ রিচার্ডসের পাশে থাকা মুমিনুল হকের সামনে এখন এবি ডি
ভিলিয়ার্সকে স্পর্শ করার সুযোগ। এমনিতে রেকর্ড
নিয়ে খুব একটা ভাবেন না তরুণ মুমিনুল। এবার
দেশবাসীর প্রত্যাশা মেটাতে টানা ১২ টেস্টে
পঞ্চাশ বা তার বেশি রানের রেকর্ডে ভাগ
বসাতে চান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।কিন্তু ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে নিজের তুলনায় আপত্তি আছে মুমিনুলের।নিজের প্রসঙ্গে তিনি যা বলেন “আমিতো উনার আশেপাশে নেই।
আপনারাই জানেন, উনি সব ফরম্যাটেরই রাজা।
আমি মনে করি না যে, আমি উনার প্রতিদ্বন্দ্বী।”
এদিকে পিছনে তাকালে দেখা যায়, ২০১২ সালের নভেম্বর থেকে ২০১৪ সালের
ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১২ ম্যাচে অর্ধশতক করে
রেকর্ড গড়েন ডি ভিলিয়ার্স।
ভারতের বিপক্ষে ফতুল্লায় একমাত্র টেস্টে
মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। বুধবার শুরু হতে যাওয়া
সেই ম্যাচে সবার প্রত্যাশা মেটাতে এই রেকর্ড
স্পর্শ করতে চান মুমিনুল, কারো পাশে বসার জন্য
নয়।
“কার পাশে বসব কি বসব না, আসলে সেটা নিয়ে
চিন্তা করছি না। … দেশের মানুষ যেভাবে
প্রত্যাশা করে আর আমার যা লক্ষ্য, তা অর্জন
করার চেষ্টা করব।”
২০১৩ সালের অক্টোবর থেকে খেলা টানা ১১
ম্যাচের যে কোনো এক ইনিংসে অন্তত পঞ্চাশ
রান করেন মুমিনুল।
ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণে নিয়মিত
রান পাওয়া মুমিনুল এখন ‘টেস্ট বিশেষজ্ঞ’। অন্য
ধরনের ক্রিকেটে রান না পাওয়ায় আপাতত শুধু
টেস্টেই খেলতে হচ্ছে ২৩ বছর বয়সী
ব্যাটসম্যানকে। তবে নিজের ভুল-ত্রুটি ঠিক করে
এখনও সব সংস্করণে খেলার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
“যদি আমি ভালো করতে পারি, সেক্ষেত্রে আমি
ভালো সুযোগ পাব। এখন এটা নিয়ে যদি আমি
বেশি চিন্তা করি, তাহলে সবকিছুই হারাব।”
এখন পর্যন্ত খেলা ১৪ টেস্টের শুধু একটিতে অর্ধশতক
পাননি মুমিনুল। সেটি ছিল তার ক্যারিয়ারের
তৃতীয় টেস্ট। হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
সেই ম্যাচের দুই ইনিংসে ২৩ ও ২৯ রান করেন
তিনি। এর পর প্রতি ম্যাচেই অর্ধশতক পেয়েছেন
তিনি।
মুমিনুল কি পারবেন দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করতে?এই প্রশ্নর উত্তর জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে খেলার আগ পর্যন্ত। 

Monday, 8 June 2015

সাত দিন ছাড়াও যেসব দিন রয়েছে

সপ্তাহের সাত দিনই কি শুধু  দিন, নাকি আরও দিন রয়েছে। তাহলে দেখে নেই সাত ছাড়াও আরও কি কি ধরণের দিন আছে। দিন (Day) এর প্রকারভেদ :
Memorable day স্মরণীয় দিন
Carry the day- জয়লাভ করা
Day to day -দিনদিন
Gala day উত্সবের দিন
Rag day-graduation সমাপনী দিন
Hot day -দুর্দিন
hectic day- ব্যস্ত দিন
One Day Or Other – কোনো না কোনো
একদিন,
Today – আজ,
Day Care – দিবাকালীন তত্ত্বাবধান,
Day Time – দিনের বেলা,
Day Break – প্রভাত,
Tomorrow – আগামীকাল,
Yesterday – গতকাল
To This Day – আজ পর্যন্ত ।
Day After Tomorrow – আগামী পরশু,
Day Before Yesterday – গত পরশু,
Only The Other Day – এইতো সেদিন,
The Other Day – সেদিন,
Every Other Day – একদিন পরপর,
Every Third Day – তিনদিন পরপর,
The Very Day – সেই দিনেই,
Next To Next Friday – আগামী শুক্রবারের পরের শুক্রবার ।

মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?

একটি হারানো সংবাদ। ছেলেটির নাম মাহিন।সে আজ চার দিন ধরে নিঁখোজ। তাই সবার কাছে অনুরোধ ছবিটি শেয়ার করেন। হয়ত আপনার শেয়ার এর কারণে ১টি বাচ্চা ফিরে আসবে তার মায়ের কোলে। কোন সহৃদয়বান ভাই যদি ছেলেটির সন্ধান পান তবে যোগাযোগ করেন এই ঠিকানায়: ramnagardinajpur@gmail.com এই এড্রেস এ ইমেইল করুন। অথবা কল করুন
 মোবাইল : 01721033007,
01714624385,
01837390222 
প্লিজ শেয়ার করেন।শেয়ার করতে আপনার তেমন একটা সময় নষ্ট হবে না,কিন্তু আপনার ১টা শেয়ারের মাধ্যমে যদি একটি ফ্যামিলির উপকার হয় তবে যতদিন তারা বেঁচে থাকবে, তারা সব সময় আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবে। যেকোনো হারানো বিজ্ঞপ্তি আমাদের কাছে শেয়ার করুন। যথাসম্ভব আমরা তুলে ধরব দেশবাসীর কাছে। 
"মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য,
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?"

'সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতা (২য় পর্ব)


যে কাঁদতে জানে,সে রাঁধতে জানে! সত্যি কি তাই? কাঁদেন বা রাঁধেন যাই করেন না কেন, বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এবং পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর রান্নাপ্রিয় ভাই-বোনদের জন্য আয়োজন করেছে এক রন্ধনশিল্প প্রতিযোগিতার।দেখিয়ে দিন আপনার প্রতিভা আর হয়ে উঠেন দেশ সেরা রাঁধুনি।
দেশের রন্ধনশিল্পী প্রতিভা অন্বেষণে টিভি রিয়্যালিটি শো ‘সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয়
পর্বের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হলে আগামী ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নাম নিবন্ধন করতে হবে।
★নিবন্ধনের সঙ্গে প্রধান ডিশের একটি রেসিপি ও ছবি,
★প্রতিযোগীর পাসপোর্ট সাইজ ছবি,
★প্রতিযোগীর বিভাগের নামসহ পূর্ণ যোগাযোগ ঠিকানা ও তথ্য থাকতে হবে।
 ভ্রমণবিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর এবং
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এ
রিয়্যালিটি শোর আয়োজন করছে।আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে প্রতি সপ্তাহে একটি করে মোট ১৩টি পর্বে এটিএন বাংলায় এ রিয়েলিটি শো প্রচারিত হবে। এ
আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল এবং টি কে গ্রুপের ফ্যামিলি ব্র্যান্ড পাম অয়েল।ঢাকায় সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এসব
তথ্য জানানো হয়। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম, টি কে গ্রুপের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা এ আর গণি ও এটিএন বাংলার উপদেষ্টা নওয়াজিশ আলী খান। 

Sunday, 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

ডাউনলোড দিন ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র

যারা শিক্ষক নিবন্ধন পরিক্ষার জন্য আবেদন করেছেন, কিন্তু প্রবেশপত্র এখনো উঠান নি তারা দেখে নেন প্রবেশপত্র তোলার প্রক্রিয়া ও এক্সাম ডেট। ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
আপনার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে:
http://ntrca.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
★স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন সকাল ১০.০০ থেকে ১১.০০ টা
★কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন বিকেল ৩.০০
থেকে ৪.০০ টা।
আশা করি খুব ভালোই পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আর যেকোনো কিছুর আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকেন।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর (১ম শিফট) এ আবেদন শুরু ৯ ই জুন হতে

আর মাত্র দুদিন, তারপর শুরু হয়ে যাবে আবেদন প্রক্রিয়া।তাই দেখে নাও ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলীর A-z :

১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা ও
ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০.০০ (দুইশত) টাকা
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এ লগ ইন করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে
DTE লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের
প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি
(SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE <Space>XXX<Spac
e>YYYYYY<Space>ZZZZ<Space>RRRRRR এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর
ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE),YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে।সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE <Space> YES <Space> PIN <Space> Your mobile number PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।

আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এর Home page হতে Online Admission (First Shift) button এ click করে application form open করতে হবে । Screen এ প্রদর্শীত application form এর চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) করতে হবে ।Application form পূরণ শেষে Submit button এ ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে হবে। ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩.একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল, ঢাকা-
ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য লিখিত পরীক্ষা (MCQ
পদ্ধতিতে) নেয়া হবে।

লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহ ও নম্বর বন্টনঃ
★বাংলা-৭,
★ইংরেজী-৭,
★গণিত-১৫,
★বিজ্ঞান-১৫,
★সাধারন জ্ঞান-৬, মোট-৫০ নম্বর ।

৭. লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সাথে এস এস সি/
সমমানের পরীক্ষার মূল রেজিষ্ট্রেশন (ফটোকপি
গ্রহণযোগ্য হবে না) কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। এস এস সির মূল রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ছাড়া কোন প্রার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
৮. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি ০১/০৭/২০১৪ তারিখে অধিদপ্তরের website এ পাওয়া যাবে ।
৯. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন প্রদর্শিত হবে New Application, Update submitted form এবং View submitted form
১০. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ click করবে।
১১. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে।
[ যদি আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি
এবং সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১২. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (*) অবশ্যই পূরন করতে হবে ।
১৩. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১৪. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন Department চয়েস করতে পারবেন।
১৭. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department select করবেন এবং Save
Choice Button এ অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৮. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৯. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা পরবর্তীতে Written Test,Admit card, Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
২০. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
২১. ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য/ প্রবেশ পত্র,
"ভর্তি পরীক্ষার আসন তথ্য" Menu থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন Track Number ব্যবহার করে।
২২. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে হবে।

'ডাবল ট্রেবল' বার্সেলোনা

গোল পাননি লিওনেল মেসি; তাতেও থামেনি বার্সেলোনা।শনিবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে জুভেন্টাসের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় পেল বার্সেলোনা৷ এদিন বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে বার্সেলোনা৷ একের পর এক আক্রমণে জুভেন্টাসকে নাজেহাল করে তোলে৷ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন রাকিতিচ। প্রায় মাঝমাঠ থেকে লম্বা ক্রস করেন মেসি।সেখান থেকে এক টোকায় নেইমারকে বল দেন জর্দি আলবা। নেইমার খুঁজে পান ছুটে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
★দেখে নেই বার্সার কিছু ওলটপপালট করে দেওয়া রেকর্ড :
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করে​ছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ী​র ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।

বিসিএস'এর (BCS) চূড়ান্ত প্রস্তুতি

আপনার স্বপ্ন পূরণের বাকি হয়ত আর কিছু দিন।গড়ে তুলেন নিজেকে যথার্থ প্রার্থী হিসেবে।দেশের প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হতে আগ্রহীদের জন্য আবারও সুখবর নিয়ে এসেছে ৩৬তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বা বিসিএস (BCS) পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি।তবে পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রস্তুতি শুরু করতে হবে এখনই। গত ৩১ মে ২ হাজার ১৮০টি শূন্য পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন বা  পিএসসি (PSC)। আবেদন করা যাবে ১৪ জুন সকাল ১০টা থেকে আগামী ২৩ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। তবে ঝুঁকি এড়াতে শেষ সময়ে আবেদন না করাই ভালো।কেননা ঐ সময়ে সার্ভার খুব বিজি থাকায় যার ফলে পড়তে পারেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও অনলাইনে আবেদন করতে হবে ।আবেদনের জন্য এই লিংকে যান  www.bpsc.gov.bd
আবেদনের জন্য মোবাইল অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে ৭০০ টাকা জমা দিতে হবে। তবে প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীদের জন্য ফি ১০০ টাকা।

★কোন ক্যাডারে কত পদ :
৩৬তম বিসিএসে মোট ২ হাজার ১৮০টি পদেরমধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫৪২টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০টি, পুলিশে ১২০টি, কর ক্যাডারে ৪৩টি, তথ্যে ৩৭টি ও পররাষ্ট্রে ২২টি পদ রয়েছে। এ ছাড়া সমবায় ক্যাডারে ২২টি, আনসারে ১৯টি, নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে ১৫টি, খাদ্যে সাতটি, ইকোনমিক ক্যাডারে চারটি, ডাকে দুটি এবং পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারে একটি পদ রয়েছে।

কারিগরি ক্যাডারের পদের সংখ্যা ৭৪০টি। এর মধ্যে কৃষি ক্যাডারে ৩৯৭টি, স্বাস্থ্যে ১৮৭টি।এছাড়া বিসিএস সাধারণ শিক্ষায় ৮৭১টি, সরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের জন্য ২৩টি ও কারিগরি কলেজগুলোর জন্য চারটি পদ রয়েছে।

★★প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর-বিন্যাস:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো এবারের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মোট নম্বরও ২০০। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, বাংলাদেশ বিষয়ে ৩০, আন্তর্জাতিক বিষয়ে ২০, ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ১০, সাধারণ বিজ্ঞানে ১৫, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৫, গাণিতিক যুক্তিতে ১৫, মানসিক দক্ষতায় ১৫ এবং নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনে ১০ নম্বর
থাকবে।

★★★প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এখনই:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ হাজার ৮০৩টি শূন্য পদের বিপরীতে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মাত্র ২০ হাজার ৩৯১ জন। প্রতিদ্বন্দ্বিতার ধরনের আঁচ এখান থেকেই করে নিতে পারেন। তাই আগেভাগে প্রস্তুতি শুরুর কোনো বিকল্প নেই। নিক্সট অন্য কোন টপিকস নিয়ে হাজির হব সাথেই থাকেন। বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে আমাদের আগের পোস্ট ও দেখতে পারেন। সবার জন্য শুভ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।