Friday, 13 November 2015

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল ১৪ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা সকাল সাড়ে ৯টা থেকে এবং ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা দুপুর আড়াইটা থেকে অনুষ্ঠিত হবে। তবে নিরাপত্তা ও অন্যান্য কাজের সুবিধার জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘন্টা আগেই কেন্দ্রে প্রবেশের জন্য ভর্তি কমিটি কর্তৃক অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সাস্টের এবারের ভর্তি পরীক্ষায় নিম্নোক্ত মডেলের ক্যালকুলেটরসমূহ ব্যবহার করা যাবেঃ-
CANON F200, F401, F402, F500, F501, F502,F601, F602, F604, F612, F720
CASIO FX82 SUPER,FX82MS,FX100MS, FX100,ES, FX100 ES PLUS,FX115MS, FX570MS,FX570ES, FX570 ES PLUS, FX570W, FX911MS,FX911S, FX991D, FX991ES, FX991 ES PLUS ,FX991H, FX991MS, FX992S SHARP EL506L, EL506R, EL506V, EL509G, EL509L, EL509R, EL509V, EL510R, EL520G,EL520L, EL531GH, EL531LH, EL531P, EL531RH,EL531V, EL531VB, EL531VH, EL546G, EL546L,EL546R, EL546VA, EL553, EL556G, EL556L TEXAS INSTRUMENTS BA REAL ESTATE, BA35SOLAR, BAIIPLUS, TI 25STAT, TI 30 Challenger, TI 30X, TI 30XA, TI 30X SOLAR,TI-30XIIS, TI-30XIIB, TI 32 Xplorer PLUS, TI 34TI 35X, TI 36 SOLAR, TI 36X SOLAR

Sunday, 8 November 2015

দীর্ঘ সাত বছর পর কুয়েতে খুলল বাংলাদেশের শ্রমবাজার

মধ্যপ্রাচের অনেক দেশে বাংলাদেশী ভিসা বন্ধ।আলোর মুখ দেখতে শুরু করছে সৌদি আরব এর ভিসা খোলার মধ্যদিয়ে। অপেক্ষায় আছে সংযুক্ত আরব আমিরত। সাত বছর পর আবারো খুলছে কুয়েতে বাংলাদেশের শ্রমবাজার। ইতিমধ্যে সে দেশের একটি প্রতিষ্ঠান ৫৯২ জন শ্রমিক নিতে চাহিদাপত্র পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো-বিএমইটি।
বিএমইটির তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭৬ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত কুয়েতে চার লাখ ৮০ হাজার বাংলাদেশী শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়। বাংলাদেশী শ্রমিকদের বিরুদ্ধে কিছু আইন ভঙ্গ করার অভিযোগ এনে, ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশী শ্রমিক নেয়া প্রায় বন্ধ রাখে কুয়েত সরকার।
তবে চলতি মাসেই কুয়েতে আবারো শ্রমিক পাঠানো যাবে বলে জানিয়েছেন বিএমইটির মহাপরিচালক বেগম শামসুন নাহার।
তিনি জানান, কয়েকটি প্রতিনিধি দল কয়েক দফায় কুয়েত সরকারের সঙ্গে বৈঠকের পর দেশটি বাংলাদেশ থেকে আবারো শ্রমিক নিতে রাজি হয়।প্রসঙ্গত, বিশ্বের যে কয়টি দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আসে তার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত অন্যতম।

Saturday, 7 November 2015

প্রিন্স আব্দুল আজিজ পুরস্কার পেলো বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব

বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব অন্ধ এবং চলাচলে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস তৈরি করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে প্রিন্স আব্দুল আজিজ উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতেছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অংশ নেওয়া ৪০টি দেশের মধ্যে সেরা উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতে নেয় সাকিব। সে ঢাকা বিএসআইআর স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।নাজমুস সাকিবের আবিস্কার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস ব্যবহার করে অন্ধরা পথ চলতে পারবেন। চলার পথে ডানে-বামে ১৮০ ডিগ্রি কোণে কোনো বস্তুর অস্তিত্ব পেলেই সংকেত দেবে এ গ্লাস। এ গ্লাস ব্যবহার করে প্যারালাইজড অথবা অন্য কোনো কারণে চলাফেরায় অক্ষম ব্যক্তি এই
গ্লাস ব্যবহার করে রুমের লাইট, ফ্যান চালাতে এবং বন্ধ করতে পারবেন।

রিয়াদের রিজ কাল্টন হোটেলে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাকিবের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দ্য সেনটেনিয়াল ফান্ডের (টিসিএফ) বোর্ড অব ডিরেক্টর আব্দুল আজিজ আল মোতাইরি। বিশ্ব বাজারে বর্তমানে যে স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস পাওয়া যায় তার মূল্য কমপক্ষে ১ হাজার ডলার।কিন্তু তার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস মাত্র ৩ হাজার টাকায় কেনা যাবে।

Friday, 6 November 2015

দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে যা করবেন

দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণের বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কারণটা হলো মাড়ির প্রদাহ। দাঁতে প্লাক বা দন্তমল জমা হওয়ার কারণে মাড়িতে প্রদাহ হয়। এটাকে বলা হয় জিনজিভাইটিস। এ সমস্যায় পরবর্তী সময়ে দাঁত ও চোয়ালের হাড়ও আক্রান্ত হয়। সেই সমস্যাকে বলে পেরিওডন্টাইটিজ। অন্য যেসব কারণে দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়তে পারে, সেগুলো হলো-

১. খুব শক্ত ব্রাশ দিয়ে দাঁত মাজা
২. কৃত্রিম দাঁত ঠিকমতো ফিট না করা
৩. অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ সেবন
৪. রক্তের নানা রকম রোগ (যেমন লিউকেমিয়া)
৫. ডেঙ্গুজ্বরের মতো সংক্রমণ, যকৃতের সমস্যা ইত্যাদি
৬. ভিটামিন ‘কে’-এর অভাব, 

★স্কার্ভি হলে যা করণীয়★
১. রক্তক্ষরণ বেশি হলে এক টুকরো তুলা বা গজ বরফ ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে মাড়ির ওই ক্ষত জায়গাটায় চেপে ধরুন। একটু পর রক্ত পড়া বন্ধ হবে
২. বেশি রক্ত পড়লে অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ সেবন আপাতত বন্ধ রাখুন
৩. নরম শলাকার টুথব্রাশ ব্যবহার করুন। লবণ-পানি দিয়ে মুখ কুলি করুন। দাঁত পরিষ্কার করার তন্তু বা সুতা (ফ্লস) ব্যবহার করতে পারেন
৪. ছয় মাস পরপর দন্তমল পরিষ্কার করার জন্য দন্ত চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করুন
৫. তামাক ও জর্দা পরিহার করুন
৬. পেয়ারা, আমলকী, জাম্বুরা, কলা, কমলা,কামরাঙা ইত্যাদি ফল, পালংশাক, পুঁইশাকসহ লাল-সবুজ-হলুদ শাকসবজি এবং সালাদ নিয়মিত খেলে ভিটামিনের অভাব হবে না
৭. মাড়ি থেকে অতিরিক্ত ও বারবার রক্তক্ষরণ এবং সঙ্গে অন্যান্য গুরুতর উপসর্গ (যেমন জ্বর, ওজন হ্রাস ও শরীরে অন্যান্য জায়গা থেকে রক্তক্ষরণ) হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
একটু যত্ন নিলেই দাঁত দিয়ে রক্ত পড়ার সমস্যা আর
থাকবে না।

Monday, 2 November 2015

চারকোল (পাটজাত পণ্য) বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার

বাংলাদেশের সোনালি আঁশখ্যাত পাট হারিয়েছে তার গৌরব। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে পাটজাত অনেক দ্রব্যের চাহিদা বাড়ছে এখনো। পণ্যগুলোর রফতানি বাজার ধরতে পারলে পাটের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার সম্ভব। এ রকমই একটি সম্ভাবনাময় পণ্য পাটখড়ি পুড়িয়ে তৈরি কয়লা বা চারকোল। জানা গেছে, পণ্যটি রফতানির মাধ্যমে বার্ষিক রফতানি আয় বাড়ানো সম্ভব আড়াই হাজার কোটি টাকা। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সম্ভাবনাময় এ পণ্যটির বিকাশে সরকারও এগিয়ে আসছে।

জানা গেছে, দেশে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে চারকোল উত্পাদন শুরু হয় ২০১২ সালে। ওই বছরই চীনে প্রথম চালান পাঠানোর মাধ্যমে রফতানিমুখী পণ্য হিসেবে অভিষেক ঘটে দেশে উত্পাদিত চারকোলের। বর্তমানে পণ্যটির চাহিদা রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। দেশে বাণিজ্যিকভাবে পণ্যটির উত্পাদন বাড়লে আগামীতে জাপান,ব্রাজিল, তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চারকোল রফতানি সম্ভব হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দেশে প্রতিবছর প্রায় ৩০ লাখ টন পাটকাঠি উত্পাদিত হয়। এর মধ্যে ৫০ শতাংশের সঠিকভাবে ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে চারকোলের বার্ষিক উত্পাদন দাঁড়াতে পারে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টনে, যা বিদেশে রফতানির মাধ্যমে বার্ষিক বৈদেশিক মুদ্রার আয় বাড়ানো সম্ভব প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। একই সঙ্গে সারা দেশে বাড়বে কর্মসংস্থানের সুযোগ।বিশ্বব্যাপী চারকোলের ব্যবহার বহুমুখী। ফেসওয়াশ,ফটোকপিয়ারের কালি, পানির ফিল্টার, বিষ ধ্বংসকারী ওষুধ, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, দাঁত পরিষ্কারের ওষুধসহ আরো বিভিন্ন পণ্য তৈরিতে ব্যবহূত হয় চারকোল।
বাংলাদেশে বর্তমানে চারকোল উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১০-১২টি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো সানবিম কর্পোরেশন, মাহফুজা অ্যান্ড আহান এন্টারপ্রাইজ,জামালপুর চারকোল লিমিটেড ও রিগারো প্রাইভেট লিমিটেড। এছাড়াও অপ্রাতিষ্ঠানিকভাবে চারকোলের উত্পাদন শুরু হয়েছে জামালপুর,নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, রাজবাড়ী,ফরিদপুর, গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।
সানবিম কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুল এর বলেন, ‘চারকোল উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে দেশে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব।তবে এ সম্ভাবনা বাস্তবায়ন করতে হলে উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। পাটজাত পণ্য উত্পাদক হিসেবে গত এক বছর ধরে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছি। এরই মধ্যে পাট মন্ত্রণালয় থেকে সহায়তার আশ্বাসও পেয়েছি আমরা। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্য অনুযায়ী,চারকোল উত্পাদন খাতে সরকারি সহযোগিতা হিসেবে প্রস্তাবিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে একে একটি উদীয়মান শিল্প হিসাবে ঘোষণা, উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভুক্ত বা সহযোগী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের সুযোগ সৃষ্টি, শিল্পটির জন্য দ্রুত পৃথক নীতিমালা তৈরি এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
চারকোল উত্পাদনকারীদের মতে, নতুন বলেই খাতটিকে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এর মধ্যে কাঁচামালের সরবরাহ সংকটের পাশাপাশি রয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে পাটকাঠির মূল্যবৃদ্ধি। এসব সমস্যা মোকাবেলার জন্য পাট মন্ত্রণালয়ের সহায়তা চেয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, গত ২৮ ও ২৯ অক্টোবর বিষয়গুলো নিয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে একটি সভা হয়। সভায় উত্পাদনকারীদের সমস্যাগুলো দূর করার জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে নির্দেশনা দেয়া হয়। জানা গেছে, বিষয়টি নিয়ে খুব শিগগিরই একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক আয়োজনের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
বিষয়টি নিয়ে পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম জানান, চারকোল বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এতে পাট উত্পাদনে আবারো আগ্রহী হবেন কৃষকরা। এভাবেই ফিরিয়ে আনা হবে সোনালি আঁশের হারানো ঐতিহ্য।

বীরশ্রেষ্ঠ মতিউরের লেখা তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে শেষ চিঠি

"বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের লেখা তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে শেষ চিঠি"

বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান (২৯শে অক্টোবর, ১৯৪১-২০শে আগস্ট, ১৯৭১) একজন বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হন। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে সর্বোচ্চ সম্মান বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবে ভূষিত করা হয় ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান তাদের মধ্যে অন্যতম।বীরশ্রেষ্ঠ মতিউরের লেখা তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে শেষ চিঠি।

Saturday, 31 October 2015

বাংলাদেশিদের জন্য সুইডিশ সরকারের স্কলারশিপ (Swedish Government Scholarship For Bangladeshi Student)

‘সুইডিশ সরকারের স্কলারশিপ’
এখনই সময় প্রস্তুত হতে।
The Swedish Institute Study Scholarships (SISS) সংক্ষেপে SI স্কলারশিপ নামে পরিচিত। এই স্কলারশিপের আবেদন করতে হবে ডিসেম্বরে। প্রস্তুতির সময় এখনই। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও লিংক নিচে তুলে ধরা হলো।
০১. এই স্কলারশিপ দেয়া হয় মাস্টার্স স্টাডির জন্য। দুই বছর (চার সেমিস্টার) ফুল স্কলারশিপ দেয়া হবে। প্রথমে এক বছরের(দুই সেমিস্টার) বৃত্তি দেয়া হ। পরবর্তীতে কোর্স ও সেমিস্টারের অগ্রগতির উপর ভিত্তি করে দ্বিতীয় বছরের বৃত্তি দেয়া হয়। কারণ অনেকে যথা সময়ে কোর্স ও পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করতে ব্যার্থ হয়। প্রতি মাসে ৯০০০ সুইডিশ ক্রোনর বৃত্তি দেয়া হয়।ভ্রমণের জন্য এককালীন ১৫০০০ সুইডিশ ক্রোনর।
০২. বাংলাদেশের জন্য কতটি স্কলারশিপ দেয়া হবে সেটা উল্লেখ করা থাকে না।
০৩. আবেদনের প্রথম ধাপেই একটি সাইট সম্পর্কে খুব ভালো করে জেনে নেওয়া উচিত। সেটি হলো
https://www.universityadmissions.se ; এখান থেকেই শুরু করতে হবে। সাইটে গেলেই দেখা যাবে লেখা আছে, Start your journey here!এই সাইটে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। এটা আবশ্যক(Must)।একাউন্ট খুলতে গেলে দুটি অপশন থাকে। বাংলাদেশ থেকে আবেদন করতে গেলে ডান দিকের অপশন ফলো করতে হবে (No I don't have Swedish personal ID number!) একাউন্ট খুলে ফেলুন এখনই!মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, নিজ নিজ একাউন্টের মাধ্যমে সকল প্রকার আবেদন করতে হবে।
০৪. দুইটি রাউন্ডে আবেদন করতে হবে। প্রথম রাউন্ড আবেদনের সময় ১-১৫ ডিসেম্বর। প্রথম রাউন্ডে উর্ত্তীণ হলে দ্বিতীয় রাউন্ডে আবেদন করতে হবে ১-১৩ ফেব্রুয়ারী। তারপর যারা বৃত্তি পাবে তাদের নাম এপ্রিল-২০১৬ প্রকাশ করা হবে (ই-মেইল করা হবে)। সেশন ( Autumn) শুরু হবে August-2016 থেকে।
০৫. প্রথম রাউন্ডে উত্তীর্ণ হলে দ্বিতীয় রাউন্ডে আবেদনের পূর্বে আবেদন ফি বাবদ ৯০০ (নয় শত) সুইডিশ ক্রোনর pay করতে হবে। ব্যক্তিগত ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড না থাকলেও, ব্যাঙ্কের মাধ্যমে আবেদনের টাকা পে/ট্রান্সফার করা যাবে। টাকা ট্রান্সফার নিয়ে বিস্তারিত জানার নির্দিষ্ট লিংক: https://www.universityadmissions.seen/All-you-need-to-know1/Applyingfor-studies/Fees-and-scholarships/Paying-your-application-fee/
০৬. চারটি ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখতে হবে এখনই: মটিভেশন লেটার/কাভার লেটার(Motivation Letter), CV, দুইটি রেফারেন্স লেটার, পাসপোর্ট (স্ক্যান)।
০৭. CV হতে হবে ইউরোপিয়ান স্টাইলে। যেটা বলা হয় Europass; এই ফরমেটে সিভি তৈরির জন্য দেখতে হবে এই লিংক: http://europass.cedefop.europa.eu/en/documents/curriculum-vitae
০৮. ইংরেজিতে ইউরোপাস ফরমেটের পিডিএফ
ফাইলের জন্য দেখুন এই লিংক: file://C:/Users/
rauful/Downloads/CVInstructions.pdf
০৯. Motivation letter এবং রেফারেন্স লেটারের ফরমেট নিজের ইচ্ছেমতো হলে চলবে না। সেটার জন্যও নির্দিষ্ট ফরমেট(SI format) অনুসরন করতে হবে। নির্দিষ্ট ফরমেট খুঁজে নিন এই লিংকে:
https://eng.si.se/?s=Motivation+letter&submit=Search
১০. IELTS/TOFEL ছাড়াও অনেক প্রোগ্রামেই আবেদন করা যায়। সেক্ষেত্রে আপনার স্টাডি অব মিডিয়াম(স্নাতক/স্নাতকোত্তর) ইংরেজিতে হতে হবে এবং সেটির প্রমাণ লাগবে। মনে রাখা আবশ্যক, শুধু মাত্র IELTS/TOFEL স্কোর কখনোই কোন দেশে বৃত্তি সুনিশ্চিত করে না। বিশেষ করে বিজ্ঞানে তো নয়ই। এটা ভাষা-জ্ঞানের সনদ এবং আবেদনের জন্য একটি requirement; নিজের পড়াশুনার ক্ষেত্রের বা গবেষণার দক্ষতার যাচাই নয়—আমরা অনেকেই এই সহজ বিষয়টা ঠিক মতো বুঝি না।
১১. SI স্কলারশিপ বিষয়ক আরো বিস্তারিত জানতে হলে অনুসরন করতে হবে যে লিংক: https://eng.si.se/areas-of-operation/scholarships-and-grants/the-swedish-institute-study-scholarships/siss-application-procedure-and-key-dates/

আশা করি আপনাদের একটু হলেও কাজে আসবে।

Friday, 30 October 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচি অনুসারে এই পরীক্ষা আগামী ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখ থেকে শুরু হয়ে তত্ত্বীয় বিষয়ের পরীক্ষা ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে শেষ হবে।তাহলে দেখে নেই পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচি:

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফলাফল এবং প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তির মেধাতালিকা প্রকাশ


★★★জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় National University:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার
ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

অনলাইন এ ফলাফল পেতে ভিজিট করুন www.nu.edu.bd/results

অথবা ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে NU <স্পেস>H3<স্পেস>ROLL লিখে পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে।

★★★জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তির মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে  ২৯ শে অক্টোবর। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স / ডিপ্লোমা (প্রফেশনাল) ভর্তি কার্যক্রমের মেধা তালিকা ২৯ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে প্রকাশ করা হয়। SMS এর মাধ্যমে ফলাফল জানতে nu<স্পেস>atpm<স্পেস>Roll No
টাইপ করে ১৬২২২ নাম্বারে Send
করেন।এবং অনলাইন এ জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের 
ওয়েবসাইট ( www.nu.edu.bd/admissions অথবা
www.admissions.nu.edu.bd ) ভিজিট করুন।

Wednesday, 28 October 2015

গ্রামীণফোনে সর্বোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি (Get Maximum 1GB Gp internet free)

গ্রামীণফোন সকল নন ডাটা ব্যবহারকারীদের জন্যে নিয়ে এলো দারুণ একটি অফার। এখন নন ডাটা ব্যবহারকারীরা নিজেরা এবং বন্ধুদরে ইন্টারনেট জগতে নিয়ে এসে পেতে পারো র্সবোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি। অফারটি অ্যাকটিভেট করতে “G1” লিখে পাঠিয়ে দাও ৯৯৯৯ নম্বরে আর প্রথমইে পাও ২৫০এমবি। এরপর তোমার বন্ধুদের ইন্টারনেট এর দুনয়িায় নিয়ে আসতে, তাদরে নম্বর থকেে G1 <স্পেস> তোমার নম্বর লিখে ৯৯৯৯ নম্বরে পাঠালে, তাদের সাথে সাথে তুমিও পাবে ২৫০ এমবি ইন্টারনেট ফ্রী!
G1 লিখে 9999-এ পাঠানোর সাথে সাথে তুমি পেয়ে যাবে ২৫০ এমবি ফ্রি ডাটা। এরপর তোমার বন্ধুরা G1 <স্পেস> তোমার নম্বর 9999-এ পাঠিয়ে আবারো উপভোগ করতে পারবে ২৫০ এমবি র্পযন্ত ফ্রি ডাটা। এভাবে তোমার অসংখ্যক বন্ধু ২৫০এমবি ফ্রি ডাটা পেতে পারে। আর তুমি তোমার প্রথম ৩জন বন্ধুর জন্য পাবে ২৫০ এমবি করে ৩বার, আর নিজে একবার অর্থাৎ মোট ১ জিবি ডাটা ফ্রী!! আর দেরি কিসের?

গ্রাহকগণ যারা গত ৯০ দিনে ১৫০ কেবি-এর কম ডাটা ব্যবহার করেছেন তারা নন ইন্টারনেট ইউজার হিসেবে বিবেচিত হবে।

গ্রাহকগণ সাথে সাথে বোনাস ডাটা পেয়ে যাবেন । একজন যোগ্য গ্রাহক এই অফারটি থেকে র্সবোচ্চ ১ জিবি ইন্টারনটে পেতে পারেন (প্রথমে ২৫০ এমবি এবং ৩জন বন্ধুর মাধ্যমে পরর্বতীতে ৭৫০ এমবি)
ক্যাম্পইেন চলাকালীন সময়ে বিনামূল্যে ২৫০ এমবি ডাটা পেতে একজন নন ডাটা ব্যবহারকারী তার নম্বর তার অসংখক নন ডাটা ব্যবহারকারী বন্ধুদের পাঠাতে পারবেন ইন্টারনেট ব্যালন্সে জানতে ডায়াল *৫৬৭#
বিঃদ্রঃ অফারটি পোস্টপইেড গ্রাহকদরে জন্য প্রযোজ্য নয়।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির আবেদন ফরম পূরণের শেষ সময় আজ রাত ১২ টা পর্যন্ত

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির আবেদন ফরম পূরণের শেষ সময় আজ রাত ১২ টা পর্যন্ত ।
অনেকেই আছে যারা এখন ও জানেনা ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রমে প্রাথমিক আবেদন
ফরম পূরণ ও সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃক ফরম নিশ্চয়নের সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে, এমনকি অনেকে এখন ও আবেদন করে নাই।

-> অনলাইনে আবেদনের শেষ সময়: ২৮ শে
অক্টোবর রাত ১২ পর্যন্ত।

-> আবেদন পত্র সংশ্লিষ্টৈ কলেজে জমা
দেওয়ার শেষ তারিখ : ১ লা নভেম্বর ২০১৫

-> আবেদন পত্র কলেজ কতৃক নিশ্চয়নের
শেষ তারিখ: ৩ রা নভেম্বর ২০১৫

-> ভর্তির ফলাফলের তারিখ/ ফলাফল পরবর্তীতে
জানানো হবে।

তাহলে যারা এখনো আবেদন কর নাই তাড়াতাড়ি করে নাও,বুঝতেই তো পাচ্ছ একদম সময় নেই।

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা (1GB internet is only for 150 Tk)

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা
আপনারা daily socialization এর জন্য গ্রামীণফোনে এখন পাচ্ছেন পুরো ১GB ইন্টারনেট মাত্র ১৫০ টাকায় (মেয়াদ ১৪ দিন)।
অফারটি পেতে ডায়াল *৫০০০*১০৯# ।অফারটি শুধুমাত্র গ্রামীণফোন-এর প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য প্রযোজ্য। ১ জিবি ইন্টারনেটের মেয়াদ ১৪ দিন। ১ জিবি ইন্টারনেটের মূল্য ১৫০ টাকা । ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং সম্পূরক শুল্কসহ উল্লিখিত মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। *৫৬৭# ডায়াল করে গ্রাহকগণ অবশিষ্ট ভলিউম চেক করতে পারবেন পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত অফারটি চলবে আর deactivate করতে SMS করুন “STOP” লিখে 5000 নম্বর এ।

Monday, 26 October 2015

100+ গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি শব্দের শুদ্ধ বানান বাংলা অর্থসহ

১০০+ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি শব্দের বানান বাংলা অর্থ সহকারে, যেগুলো
আমরা প্রায়ই ভুল করি
1. Assassination (এ্যাসএ্যাসিনেশন) ➫ গুপ্তহত্যা। ✎ Ass ass i nation -গাধার উপরে গাধা, তার উপরে আমি, আমার উপরে জাতি।
2. Assessment ➫ কর নির্ধারণ। ✎ Ass e ss men t ➫ গাধায় ই ডাবল ss মানুষেতে নাই।
3. Bureaucracy ➫ আমলাতন্ত্র। ✎ Burea u cracy ➫ বুড়িয়া তুমি cracy.
4. Diarrhoea ➫ উদারাময়। ✎ Dia rr hoea ➫ ডায়াল করো ডাবল rr হোয়ে যাবে।
5. Hallucination ➫ অমুলক / অলীক কিছু দেখা বা তাতে বিশ্বাস। ✎ Hall u ci nation-হলে তুমি! ছি জাতি।
6. Illegitimate ➫ অবৈধ। ✎ Illeg i tim ate ➫ অসুস্থ পায় আমি টিম খেয়েছিলাম।
7. Lieutenant (লেফটেনেন্ট) ➫ সামরিক কর্মী। ✎ Lie u ten ant ➫ মিথ্যা তুমি দশ পিপড়া।
8. Miscellaneous ➫ বিবিধ। ✎ Mis cell an e o us-মিস করলে একটি সেলে ই ও আমাদের সাথে থাকবে। (cell-ক্ষুদ্র কক্ষ)।
9. Parallel ➫ সমান্তরাল। ✎ Par all e l ➫ পার করো সকলকে ই।
10. Psychological (সাইকোলজিক্যাল) ➫ মনস্তাত্ত্বিক। ✎ Psy cholo gi cal ➫ পিসি চলো যাই কাল।
11. Questionnaire ➫ প্রশ্নমালা। ✎ Question nai re ➫ কোশ্চেন নাই রে।
12. Restaurant ➫ রেস্টুরেন্ট। ✎ Rest a u r ant ➫ বিশ্রাম এ তুমি আর পিপড়া।

★কিছু প্রযোজনীয় ইংরেজি বানান:

1) ☆ Accommodation(বাসস্থান)
2) ☆ Brilliant(মেধাবী)
3) ☆ Bulletin(বুলেটিন)
4) ☆ Burglar(চোর)
5) ☆ Challenge(চ্যালেন্জ)
6) ☆ Cigarette(সিগরেট)
7) ☆ Colonel(কর্নেল)
8) ☆ Commission(কমিশন)
9) ☆ Committee(কমিটি)
10) ☆ Guerrilla(গেরিলা যুদ্ধা)
11) ☆ Leisure(অবসর)
12) ☆ Maintenance(ভরণপোষণ)
13) ☆ Millennium(সহস্রাব্দ)
14) ☆ Misspell(ভুল বানান করা)
15) ☆ Questionnaire(প্রশ্নমালা)

★কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি বানান যেগুলো আমরা প্রায়ই ভুল করি...

16) Aberration ➫ বিপদগামিতা/নীতিভ্রংশ
17) Accessory ➫ অপরাধের সহযোগী
18) Acclivity ➫ উর্ধ্বমুখী ঢাল/চড়াই
19) Amateur ➫ শৌখিন/অপেশাদার
20) Ammunition ➫ গোলা-বারুদের ভাণ্ডার
21) Anaemia ➫ রক্তাল্পতা
22) Anesthesia ➫ অনুভূতিবিলোপ/অবেদন
23) Apocalypse ➫ (জগতের ভবিষ্যত পরিণতি বিষয়ে) ঈশ্বরলব্ধ দিব্যজ্ঞান
24) Archipelago ➫ দ্বীপপুঞ্জ
25) Assassin ➫ গুপ্তঘাতক
26) Avaricious ➫ লোলুপ/লোভী
27) Besiege ➫ অবরোধ করা/চারিদিক থেকে আক্রমণ করা
28) Bourgeois ➫ সম্পদশালী/মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোক
29) Camouflage ➫ ছদ্মবেশ/কপটবেশ
30) Celestial ➫ স্বর্গীয়/দিব্য
31) Cemetery ➫ সমাধিক্ষেত্র/গোরস্থান
32) Colonel ➫ উচ্চতর পদমর্যাদার সেনাপতি/কর্নেল
33) Commemoration ➫ স্মৃতিরক্ষার্থে অনুষ্ঠান
34) Commencement ➫ সূচনা/আরম্ভ
35) Commodity ➫ পণ্যদ্রব্য
36) Complaisant ➫ সৌজন্যপূর্ণ/সন্তোষ উৎপাদনে আগ্রহী
37) Contemporaneous ➫ সমকালীন/সমসাময়িক
38) Contemptuous ➫ ঘৃণ্য/অবজ্ঞেয়
39) Councillor/Counsellor ➫ পরিষদের সদস্য/উপদেষ্টা
40) Counterfeit ➫ জাল/নকল
41) Curriculum ➫ পাঠ্যসূচি
42) Delinquency ➫ দুষ্কৃতি/অপকর্ম
43) Dilettante ➫ (কাব্য/সঙ্গীত বিষয়ে) অগভীর জ্ঞানসম্পন্ন
44) Disciplinarian ➫ কঠোর শাসক
45) Dyspepsia ➫ অজীর্ণ রোগ/বদহজম
46) Elephantiasis ➫ গোদ/পা ফোলা রোগ
47) Embarrassment ➫ অস্বস্তি/মানসিক দুশ্চিন্তা
48) Encyclopedia ➫ বিশ্বকোষ/জ্ঞানকোষ
49) Erroneous ➫ অশুদ্ধ/ভ্রান্ত
50) Etiquette ➫ শিষ্টাচার/নম্র আচরণ
51) Etiquette ➫ নম্র আচরণ/শিষ্টাচার
52) Exaggerate ➫ অতিরঞ্জিত করা
53) Factitious ➫ অস্বাভাবিক/কৃত্রিম
54) Flicker ➫ মিট মিট করা
55) Gargantuan ➫ প্রকাণ্ড/সুবিপুল/দানবীয়
56) Grandeur ➫ মহিমা/বিশালতা
57) Gymnasium ➫ শরীরচর্চা কেন্দ্র
58) Hereditary ➫ বংশানুক্রমিক/কৌলিক
59) Hippopotamus ➫ জলহস্তী
60) Homogeneous ➫ সমজাতীয়
61) Honorary ➫ অবৈতনিক/সম্মানসূচক
62) Humorous ➫ রসিকতাপূর্ণ
63) Hyacinth ➫ কচুরিপানা
64) Idiosyncrasy ➫ স্বভাব বৈশিষ্ট্য/আচরণ
65) Inapplicable ➫ অপ্রযোজ্য/অনুপযুক্ত
66) Incorrigible ➫ অশোধনীয়/অপ্রতিকার্য
67) Infinitesimal ➫ অতিক্ষুদ্র/অনীয়ান
68) Inheritance ➫ উত্তরাধিকার
69) Interruption ➫ ব্যাঘাত/বিঘ্ন/বাধা
70) Irreconcilable ➫ বিসঙ্গত/অসদৃশ
71) Irresponsible ➫ দায়িত্বহীন/বেপরোয়া
72) Irreversible ➫ অপরিবর্তনীয়
73) Itinerant ➫ পরিভ্রমী/ভ্রমণশীল
74) Jewelry ➫ রত্নখচিত অলঙ্কারাদির সমগ্র
75) Magniloquent ➫ বাগাড়ম্বরপূর্ণ/বড় বড় কথা বলে এমন
76) Malediction ➫ অভিশাপ
77) Manoeuvre ➫ কৌশল
78) Masquerade ➫ ভান বা ছদ্মবেশ ধারণ করা
79) Mediterranean ➫ ভূমধ্যসাগরীয়
80) Mellifluous ➫ সুমধুর/সুললিত
81) Mellifluous ➫ সুমধুর/সুললিত
82) Mercenary ➫ ভাড়াটে সৈনিক বা কর্মী
83) Millennium ➫ সহস্রাব্দ/বর্ষসহস্রক
84) Millionaire ➫ কোটিপতি/অতি ধনাঢ্য ব্যক্তি
85) Monotonous ➫ একঘেয়ে/বৈচিত্র্যহীন
86) Multifarious ➫ নানাবিধ/বিচিত্র
87) Nauseous ➫ বিতৃষ্ণাজনক
88) Omelet ➫ ডিম ভাজা/মামলেট
89) Omission ➫ বর্জন/বাতিল
90) Opprobrious ➫ অশোভন
91) Orthodoxy ➫ গোঁড়ামি
92) Oscillate ➫ দোলানো/আন্দোলিত করা
93) Palliate ➫ প্রশমন/লাঘব করা
94) Pedagogue ➫ স্কুলশিক্ষক/পণ্ডিতপ্রবর
95) Peevish ➫ বিরক্তিকর
96) Phthisis ➫ যক্ষ্মারোগ
97) Physique ➫ দৈহিক গঠন
98) Pomegranate ➫ ডালিম
99) Predecessor ➫ পূর্বসূরী
100) Procession ➫ মিছিল/শোভাযাত্রা
101) Prodigious ➫ অতিবৃহৎ
102) Prolegomenon ➫ গ্রন্থাভাষ/ভূমিকা
103) Pseudonym ➫ ছদ্মনাম
104) Pulchritude ➫ দৈহিক সৌন্দর্য
105) Questionnaire ➫ প্রশ্নাবলী
106) Receipt ➫ প্রাপ্তি
107) Recommendation ➫ সুপারিশ/পরামর্শ
108) Reconciliation ➫ সামঞ্জস্যবিধান/মীমাংসা
109) Reconnaissance ➫ তথ্যসংক্রান্ত অভিযান
110) Referendum ➫ গণভোট
111) Regeneration ➫ আধ্যাত্মিক পুনর্জম্ম/নবজন্মলাভ
112) Reminiscence ➫ স্মৃতিচারণ
113) Rendezvous ➫ মিলনস্থল
114) Rhinoceros ➫ গণ্ডার
115) Sanatorium ➫ স্বাস্থ্যকেন্দ্র
116) Scissors ➫ কাঁচি
117) Shaggy ➫ রুক্ষ/মোটা ও অপরিপাটি
118) Simultaneous ➫ যুগপৎ/সমকালীন
119) Sobriety ➫ আত্মনিয়ন্ত্রণ/সংযম
120) Souvenir ➫ স্মৃতিচিহ্ন
121) Stereotype ➫ গৎবাঁধা/অপরিবর্তনীয়
122) Successive ➫ ক্রমাগত/পারস্পরিক
123) Superiority ➫ শ্রেষ্ঠতা/উৎকৃষ্টতা
124) Superstition ➫ কুসংস্কার/অন্ধবিশ্বাস
125) Thesaurus ➫ ভাব-অভিধান
126) Transliterate ➫ ভিন্ন ভাষায় রূপান্তর করা
127) Unparalleled ➫ অতুলনীয়/অদ্বিতীয়
128) Vehement ➫ প্রবল/ব্যগ্র/উদ্দাম
129) Vendetta ➫ বংশানুক্রমিক প্রতিহিংসা
130) Veterinary ➫ পশুচিকিৎসক
131) Vicissitude ➫ উত্থানপতন/পরিবর্তন

Thursday, 22 October 2015

রক্ত পাতলা রাখতে যে খাবারগুলি উপকারি


দেহে রক্ত প্রবাহ হঠাত করে বন্ধ হয়ে জমাট বাঁধতে পারে। বিশেষ করে ধমনীতে এমন হওয়া খুব বিপদজনক। মস্তিষ্কে এমন clot বেধে গেলে স্ট্রোক হয়ে যেতে পারে। আর যদি হৃদপিণ্ডে বাসা বাধে তবে হার্ট এটাক হবে। এই clot বাঁধা উত্তরাধিকারী সুত্রে বা জীবন যাত্রার কারনে হতে পারে। ঔষধ খেয়ে যেমন রক্ত জমাট বাঁধা হতে রেহাই পাওয়া যায় তেমনি কিছু প্রাকৃতিক উপাদান আছে যা রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। নিরাপদ ও কার্যকরী এই পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে রাখা ভাল।
রক্ত জমাট বাঁধাতে ভিটামিন কে’ র ভূমিকা আছে।অন্যান্য ভিটামিনের মতো এটা ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহার হয় না। Salicylates এগুলি এস্পিরিনের মতো পদার্থ যা ভিটামিন কে’ র শোষণ রুদ্ধ করে ফেলে। Salicylates রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। Salicylates সমৃদ্ধ মশলার মধ্যে আছে কারি পাউডার, লাল মরিচের গুঁড়া, আদা, দারুচিনি, গোল মরিচ, হলুদ, licorice, পুদিনা।ফলের মধ্যে আছে কিশমিশ, আলু বোখারা, চেরি, ক্রেনবেরি। অন্যান্য খাবারের মধ্যে আছে ব্রকলি,মধু,ভিনেগার, ফুলকপি, ব্রাসেল স্প্রাউট ইত্যাদি।
ভিটামিন ই ভিটামিন কে’র শোষণের বিপক্ষে কাজ
করে। তাই এটাও রক্ত পাতলা করতে সহায়তা করে।বেশিরভাগ বাদাম যেমন→
আল্মন্ড, 
আখরোট, 
সব ধরনের ভেজিটেবল অয়েল, 
ডাল,
গম, 
ছোলা, 
ভাত, 
যব,
আম, 
টমেটো ইত্যাদি।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমায়।তিসির তেল, ক্যানোলা তেল, আখরোট, মিষ্টি কুমড়ার বীচি ,সামুদ্রিক ও মিঠা পানির মাছ, কড লিভার তেল এগুলি ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ।আদা রসুনের মতো এন্টিবায়োটিক মশলা উপকারি।অন্যান্য খাবারে মধ্যে ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ খাবার,দারুচিনি উল্লেখযোগ্য । তবে কারো যদি এগুলিতে কোন এলারজির সমস্যা থাকে তবে তা বর্জন করা ভাল।প্রচুর পানি পানে রক্ত পাতলা থাকে। দৈনিক ৩০ মিনিট এর workout এক্ষেত্রে কাজে দেয়।

Tuesday, 20 October 2015

স্যার ফজলে হাসান আবেদে (Sir Fazle Hasan Abed)

ফজলে হাসান আবেদ ১৯৩৬ সালের ২৭ এপ্রিল হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। স্যার ফজলে হাসান আবেদ, একজন ফজলে হাসান আবেদে সমাজকর্মী এবং বিশ্বেফজলে হাসান আবেদেত্তম বেসরকারী সংগঠন ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। সামাজিক উন্নয়নে তাঁর অসামান্য ভূমিকার জন্য তিনি র‍্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার, জাতিসংঘ উন্নয়ন সংস্থার মাহবুবুল হক পুরস্কার এবং গেটস ফাউন্ডেশনের বিশ্ব স্বাস্থ্য পুরস্কার লাভ করেছেন। দারিদ্র বিমোচন এবং দরিদ্রের ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইটহুডে (Knighthood)ভূষিত করে।
তাঁর পিতা ছিলেন একজন ধনাঢ্য ভূস্বামী। তাঁর মায়ের নাম সৈয়দা সুফিয়া খাতুন। তাঁর পূর্বপুরুষরা ছিলেন ঐ অঞ্চলের অনেক বড় জমিদার। ফজলে হাসান আবেদের পরিবারের সবাই ছিলেন শিক্ষিত। দাদারা ছিলেন চার ভাই। তাঁরা সকলেই কলকাতা গিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে ও পরে ব্রিটেনের গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। পরবর্তীতে তিনি শেল অয়েল কোম্পানীতে অর্থনৈতিক কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন।

★★★শিক্ষাজীবন★★★

ফজলে হাসান আবেদের শিক্ষাজীবন শুরু হয় হবিগঞ্জে। হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণী থেকে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। পরবর্তীতে দেশভাগের ঠিক আগে তাঁর বাবা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে হবিগঞ্জ থেকে গ্রামের বাড়ি বানিয়াচংয়ে চলে আসেন। পরবর্তীতে তিনি চাচার চাকুরীস্থলে ভর্তি হন কুমিল্লা জেলা স্কুলে। সপ্তম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সেখানেই লেখাপড়া করেন। এরপর চাচা জেলা জজ হিসেবে পাবনায় বদলি হওয়ায় তিনিও চাচার সাথে পাবনায় চলে যান এবং পাবনা জেলা স্কুলে ভর্তি হোন। সেখান থেকেই ১৯৫২ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেন। ১৯৫৪ সালে এইচএসসি পাস করেন ঢাকা কলেজ থেকে। সেবছরই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিক্স বিভাগে অনার্সে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালের অক্টোবর মাসে তিনি স্কটল্যান্ডে গিয়ে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটিতে নেভাল আর্কিটেকচারে ভর্তি হন। নেভাল আর্কিটেকচারের কোর্স ছিল চার বছরের। দুবছর লেখাপড়া করে কোর্স অসমাপ্ত রেখে ১৯৫৬ সালে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটি ছেড়ে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে ভর্তি হন অ্যাকাউন্টিংয়ে। এখানে কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টিংয়ের উপর চার বছরের প্রফেশনাল কোর্স পাশ করেন ১৯৬২ সালে। এ ছাড়া তিনি১৯৯৪ সালে কানাডার কুইনস ইউউনিভার্সিটি থেকে 'ডক্টর অব ল' এবং ২০০৩ সালে যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে 'ডক্টর অব এডুকেশন' ডিগ্রি লাভ করেন।

★★★কর্মজীবন★★★

চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিংয়ে পড়াকালীন সময়ে ১৯৫৮ সালে ফজলে হাসান আবেদের মায়ের মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে তিনি লন্ডনে চাকরিতে যোগদান করেন। কিছুদিন চাকরি করার পর চলে যানকানাডা। সেখানেও একটি চাকরিতে যোগ দেন। পরে চলে যান আমেরিকা। ১৯৬৮ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। দেশে এসে তিনি শেল অয়েল কোম্পানির হেড অব ফাইন্যান্স পদে যোগদান করেন। এখানে চাকরির সময় সত্তরের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় হয়। ফজলে হাসান আবেদ উপদ্রুত এলাকা মনপুরায় গিয়ে ত্রাণকাজ পরিচালনা করেন। এর চারমাস পর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হলে তিনি আর চাকরিতে ফিরে যাননি।

★★★ব্র্যাক প্রতিষ্ঠা★★★

১৯৭০ সালে ফজলে হাসান আবেদ বাংলাদেশের ভয়াবহ ঘূর্ণীঝড়ে আক্রান্ত দুঃস্থ মানুষের সাহায্যে ত্রাণ কর্মকাণ্ডে জড়িত হন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি তিনি দেশে ফিরে আসেন। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্র্যাকের জন্ম। যুদ্ধের পর সিলেটেরশাল্লায় ধ্বংসস্তূপের মধ্যে বসবাসরত লোকজনকে দেখতে গেলেন। সেখানে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি শাল্লায় কাজ করবেন। এভাবেই স্বাধীন বাংলাদেশের দরিদ্র, অসহায়, সবহারানো মানুষের ত্রাণ ও পুনর্বাসনকল্পে শুরু করলেন 'Bangladesh Rehabilitation Assistance Committee' সংক্ষেপে যা 'BRAC' নামে পরিচিত। ১৯৭৩ সালে সাময়িক ত্রাণকার্যক্রমের গণ্ডি পেরিয়ে ব্র্যাক যখন উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে কাজ শুরু করে, তখন 'BRAC'-এই শব্দসংক্ষেপটির যে ব্যাখ্যা গ্রহণ করা হয়, সেটি হল 'Bangladesh Rural Advancement Committee'। বর্তমানে ব্যাখ্যামূলক কোনো শব্দসমষ্টির অপেক্ষা না রেখে এই সংস্থা শুধুই 'BRAC' নামে পরিচিত। কবি বেগম সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, কাজী ফজলুর রহমান, আকবর কবীর, ভিকারুল ইসলাম চৌধুরী, এস আর হোসেন এবং ফজলে হাসান আবেদ, এই সাতজনকে নিয়ে ১৯৭২ সালে ব্র্যাকের গভর্নিং বোর্ড গঠিত হল। বোর্ড ফজলে হাসান আবেদকে প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব অর্পণ করে। কবি বেগম সুফিয়া কামাল হলেন ব্র্যাকের প্রথম চেয়ারম্যান। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে ফজলে হাসান আবেদ ব্র্যাকের চেয়ারপারসন পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন।





★★★পুরস্কার★★★

র‌্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার, সামাজিক নেতৃত্বের জন্য , ১৯৮০
ইউনেস্কো নোমা পুরস্কার (১৯৮৫)
এ্যালান শন ফেইনস্টেইন ওয়ার্ল্ড হাঙ্গার পুরস্কার (১৯৯০)
ইউনিসেফ মরিস পেট পুরস্কার (১৯৯২)
সুইডেনের ওলফ পাম পুরস্কার (২০০১)।"দারিদ্র বিমোচন ও দরিদ্র মহিলাদের ক্ষমতায়নের জন্য।"
শোয়াব ফাউন্ডেশন "সামাজিক উদ্যোক্তা" পুরস্কার (২০০২)
গ্লেইটসম্যান ফাউন্ডেশন পুরস্কার (২০০৩)
জাতীয় আইসিএবি (২০০৪)
জাতিসংঘ উন্নয়ন সংস্থার মাহবুব-উল-হক পুরস্কার (২০০৪), সামাজিক উন্নয়নে অসামান্য ভূমিকার জন্য
গেটস ফাউন্ডেশনের বিশ্ব স্বাস্থ্য পুরস্কার (২০০৪)
হেনরি আর. ক্রাভিস পুরস্কার (২০০৭)
প্রথম ক্লিনটন গ্লোবাল সিটিজেন পুরস্কার (২০০৭)
পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন আজীবন সম্মাননা পুরস্কার (২০০৭)
ডেভিড রকফেলার পুরস্কার (২০০৮)
দারিদ্র বিমোচনে বিশেষ ভূমিকার জন্য ব্রিটেন কর্তৃক ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে "নাইটহুডে" ভূষিত।
এন্ট্রাপ্রেনিওর ফর দ্য ওয়ার্ল্ড পুরস্কার (২০০৯)
ওয়াইজ পুরস্কার (২০১১)
সেন্ট্রাল ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি ওপেন সোসাইটি পুরস্কার (২০১৩)
লিও তলস্তয় আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক (২০১৪)
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার (২০১৫)

Monday, 19 October 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ (National University of Bangladesh)

বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের একটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়। গাজীপুর জেলার বোর্ডবাজারে ১১.৩৯ একর জমির ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত এবং ছাত্রছাত্রী সংখ্যার দিক দিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের মধ্যে পঞ্চম। ঢাকা , চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ অধিভুক্ত কলেজের তদারকি করতে গিয়ে অভ্যন্তরীণ শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনায় বাড়তি চাপে ছিল। সেই চাপ কমাতে ও অধিভূকক্ত কলেজগুলোর মান উন্নয়নে ১৯৯২ সালে সংসদে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২ নামের আইন পাসের মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।


★নীতিবাক্য : সকল জ্ঞানীর উপরে আছেন এক মহাজ্ঞানী
★স্থাপিত : ১৯৯২
★ধরন : পাবলিক
★আচার্য : বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
★সভাপতি : আবদুল হামিদ
★উপাচার্য : অধ্যাপক হারুন অর রশিদ
★অ্যাকাডেমিক স্টাফ : ২,০০০
★প্রশাসনিক স্টাফ : ১,৮০০
★ছাত্র ছাত্রী : ২১ লাখ (২০১৫)
★স্নাতক : B.Sc, B.B.A, B.B.S, B.A
★স্নাতকোত্তর : M.Sc, M.B.A, M.B.S, M.A
★ডক্টরেট ছাত্র : M.Phil, Ph.D
★অবস্থান : গাজীপুর , ঢাকা , বাংলাদেশ
★ক্যাম্পাস : সারাদেশে অধিভুক্ত কলেজসমূহ
★সংক্ষিপ্ত নাম : এন ইউ (N U)
★অন্তর্ভুক্তি: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
★ওয়েবসাইট : www.nu.edu.bd

★শিক্ষা কার্যক্রম→
বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পূর্ণ নতুন সিলেবাসের মাধ্যমে ২০০১-২০০২ শিক্ষাবর্ষ হতে চার(৪) বছর মেয়াদী স্নাতক(সম্মান) ও এক(১) বছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর কোর্স চালু করেছে। এছাড়াও তিন(৩) বছর মেয়াদী স্নাতক(পাস) কোর্স রয়েছে। এবং এ বছর (২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ) হতে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষার বদলে নতুন নিয়মে ভর্তি করা হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পি.এইচ.ডি. ও এম.ফিলের. ব্যবস্থাও আছে।

←♦অনুষদ ও বিভাগসমূহ♦→
★কলা অনুষদ→
বাংলা বিভাগ
ইংরেজি বিভাগ
দর্শন বিভাগ
ইতিহাস বিভাগ
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
ইসলামের ইতিহাস বিভাগ
আরবি বিভাগ
পালি ও সংস্কৃত বিভাগ

★সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ→
অর্থনীতি বিভাগ
রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগ
সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
সমাজ কর্ম বিভাগ
লোকপ্রশাসন বিভাগ
নৃ-বিজ্ঞান বিভাগ
গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিভাগ
বৈদেশীক সরকার

★বিজ্ঞান অনুষদ→
পদার্থ বিভাগ
রসায়ন বিভাগ
গণিত বিভাগ
পরিসংখ্যান বিভাগ
প্রাণীবিদ্যা বিভাগ
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
মনোবিজ্ঞান বিভাগ
ভূ-ত্তত্ব বিভাগ
ভূগোল বিভাগ
কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ

★ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ→
ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ
হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
মার্কেটিং বিভাগ
ব্যবস্থাপনা বিভাগ

★আইন অনুষদ→
আইন বিভাগ

♦★♦জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর কলেজসমূহ♦★♦
♦ঢাকা অঞ্চল♦
1. ঢাকা কলেজ , ঢাকা
2. ইডেন কলেজ , ঢাকা
3. সরকারী তিতুমীর কলেজ , ঢাকা
4. সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ ,গোপালগঞ্জ
5. সরকারী বাঙলা কলেজ , ঢাকা
6. ঢাকা কমার্স কলেজ ,ঢাকা
7. বেগম বদরুন্নেসা সরকারী মহিলা কলেজ,ঢাকা
8. কবি নজরুল সরকারী কলেজ , ঢাকা
9. সরকারী শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ,ঢাকা
10. তেজগাঁও মহিলা কলেজ , ঢাকা
11.লালমাটিয়া মহিলা কলেজ , ঢাকা
12. খিলগাঁও মডেল কলেজ , ঢাকা
13. তেজগাঁও কলেজ , ঢাকা
14. ঢাকা সিটি কলেজ ,ঢাকা
15.হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ ,ঢাকা
16. নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজ , ঢাকা
17.আইডিয়াল কলেজ , ঢাকা
18. আবু জর গিফারী কলেজ , ঢাকা
19.সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রী কলেজ ,ঢাকা
20. মির্জা আব্বাস মহিলা কলেজ , ঢাকা
21. শেখ বোরহানুদ্দিন পোস্টগ্রাজুয়েট কলেজ ,ঢাকা
22.ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি (ডিআইআইটি), ঢাকা
23.ইনস্টিটিউট অফ সাইন্স ট্রেড এন্ড টেকনোলোজি (আইএসটিটি) ,ঢাকা
24.বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলোজি (বিআইএসটি) ,ঢাকা
25. টংগী সরকারী কলেজ ,গাজীপুর
26. ভাওয়াল বদরে আলম সরকারী কলেজ ,গাজীপুর
27. সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ,ঢাকা
28. দেবেন্দ্র কলেজ ,মানিকগঞ্জ
29.মানিকগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ ,মানিকগঞ্জ
30. সরকারী সা'দত কলেজ,টাংগাইল
31. কুমুদিনী সরকারী মহিলা কলেজ ,টাংগাইল
32.আনন্দমোহন কলেজ ,ময়মনসিংহ
33.মমিনুন্নেসা সরকারী মহিলা কলেজ ,ময়মনসিংহ
34. গৌরীপুর সরকারি কলেজ ,ময়মনসিংহ
35.ময়মনসিংহ ইন্জিনিয়ারিং কলেজ
36.নেত্রকোণা সরকারী কলেজ ,নেত্রকোণা
37.রাজবাড়ী সরকারি কলেজ ,রাজবাড়ী
38. গুরুদয়াল সরকারি কলেজ ,কিশোরগঞ্জ
39. সরকারি অাশেক মাহমুদ কলেজ,জামালপুর
40. সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজ ,জামালপুর
41. মেলান্দহ সরকারি কলেজ ,জামালপুর

♦খুলনা অঞ্চল♦
1. সরকারী বি,এল কলেজ
2. খুলনা সরকারী মহিলা কলেজ
3. আযম খান কমার্স কলেজ
4. এম.এম.কলেজ , যশোর
5. সিবিএটি,কুষ্টিয়া
6.সাতক্ষীরা সরকারী কলেজ ,সাতক্ষীরা

♦চট্টগ্রাম অঞ্চল♦
1. চট্টগ্রাম কলেজ
2. সরকারী হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ
3. সরকারী সিটি কলেজ,চট্টগ্রাম
4. চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ
5. চট্টগ্রাম সরকারী মহিলা কলেজ
6. ফটিকছড়ি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ,
7. জাহানপুর বাদশা মিয়া ডিগ্রি কলেজ
8.হাটাজারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
9. কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
10. গুণবতী ডিগ্রী কলেজ
11. চাঁদপুর সরকারী কলেজ
12. ফেনী সরকারী কলেজ
13. ফুলগাজী সরকারী কলেজ , ফেনী
14. পরশুরাম সরকারী কলেজ , ফেনী
15.ছাগলনাইয়া সরকারী কলেজ , ফেনী
16.সোনাগাজী সরকারী কলেজ , ফেনী

♦রাজশাহী অঞ্চল♦
1. রাজশাহী কলেজ
2. রাজশাহী সরকারী মহিলা কলেজ
3.কারমাইকেল কলেজ , রংপুর
4. বেগম রোকেয়া সরকারী মহিলা কলেজ , রংপুর
5. সরকারী আজিজুল হক কলেজ বগুড়া
6. সরকারি শাহ সুলতান কলেজ বগুড়া
7. জয়পুরহাট সরকারী কলেজ
8. দিনাজপুর সরকারী কলেজ
9. সরকারী এডওয়ার্ড কলেজ ,পাবনা
10.চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ ,চাঁপাইনবাবগঞ্জ
11. আদিনা ফজলুল হক সরকারি কলেজ চাঁপাইনবাবগঞ্জ
12.সিরাজগঞ্জ সরকারী কলেজ ,সিরাজগঞ্জ

♦সিলেট অঞ্চল♦
1. মুরারিচাঁদ কলেজ ,সিলেট
2. মদনমোহন কলেজ ,সিলেট
3. সিলেট সরকারি কলেজ ,সিলেট
4. সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ ,সিলেট
5.বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ ,সিলেট
6. বিশ্বনাথ সরকারি কলেজ , সিলেট
7. বৃন্দাবন কলেজ ,হবিগঞ্জ
8. হবিগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ ,হবিগঞ্জ
9. সৈয়দ সঈদ উদ্দীন ডিগ্রী কলেজ ,হবিগঞ্জ
10.মৌলভীবাজার সরকারী কলেজ
11.সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ
12.সুনামগঞ্জ সরকারী মহিলা কলেজ

♦বরিশাল অঞ্চল♦
1. সরকারী বি এম কলেজ
2. বরিশাল সরকারী মহিলা কলেজ
3.পটুয়াখালী সরকারী কলেজ
4.পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজ
5. ভোলা সরকারি কলেজ , ভোলা
6.শাহবাজপুর সরকারি কলেজ,লালমোহন।

এছাড়া ও নতুন কলেজ যদি থেকে থাকে তাহলে পাঠকরা জানাতে ভুলবেন। আমরা অবশ্যই এড করে নিব।। 

বিনা কাস্টমসে যেসব পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি করা যাবে

বিনা কাষ্টমসে(Custom) বিদেশ থেকে কি কি জিনিস আমদানী করতে পারবেন, তা আপনি জানেন কি? না জানলে পড়ুন।আমাদের অনেকের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব বিদেশে থাকেন।দেশ-বিদেশ যাতায়ত করার সময় আমরা বিদেশ থেকে অনেক জিনিস এনে থাকি, সেটা হয়ত প্রয়োজনে বা শখের বশে, অথবা আত্মীয়কে খুশি করতে। অনেক সময় সামান্য একটু অসর্তকতার কারনে আপনার ক্রয়কৃত পন্য এয়ারপোর্টে ফেলে আসতে হয় অথবা শুল্ক বাবদ দিতে হয় অনেকগুলি টাকা।আগেই বলি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পন্য আনার ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়। শুধুমাত্র নিজ ব্যবহার, গৃহস্থালী ব্যবহারের জন্য প্রযোজ্য।
●প্রথমেই দিচ্ছি শুল্ক কর আরোপযোগ্য পন্যের তালিকা→
(ক) ব্যাক্তিগত এবং গৃহস্থালী কাজে ব্যাবহৃত হয় না এমন পন্য।
(খ) দুইটি স্যুটকেসের অতিরিক্ত স্যুটকেসে আনীত ব্যাগেজ। তবে ৩য় স্যুটকেসে আনীত বইপত্র, সাময়িকি বা শিক্ষার উপকরণ শুল্ক ও কর মুক্তভাবে খালাসযোগ্য।
(গ) বাণিজ্যিক পরিমানে যে কোন পন্য ব্যাগেজে আমদানী হলে শুল্ক ও কর আরোপযোগ্য।

★(ঘ) নিম্নে বর্ণিত পণ্য ব্যাক্তিগত ও গৃহস্থালী ব্যাগেজ হিসেবে আমদানী হলেও প্রতিটির পাশে উল্লেখিত হারে কর পরিশোধ করতে হবে→
(১) টেলিভিশন (CRT) ২৫" এর উর্ধ্বে হলে ২৯" পর্যন্ত ৩০০০/- টাকা।
(২) Plasma, LCD, TFT ও অনুরুপ প্রযুক্তির টেলিভিশন:
(ক) ১৭" হতে ২১" পর্যন্ত = ১০,০০০.০০/= টাকা,
(খ) ২২" হতে ২৯" পর্যন্ত = ১৫,০০০.০০/= টাকা,
(গ) ৩০" হতে ৪২" পর্যন্ত = ২০,০০০.০০/= টাকা,
(ঘ) ৪৩" হতে ৫২" পর্যন্ত = ৫০,০০০.০০/= টাকা,
(ঙ) ৫৩" হতে তদুর্ধ সাইজ = ৭৫,০০০.০০/= টাকা।

(৩) (ক) ৪টি স্পিকারসহ কম্পোনেন্ট (মিউজিক সেন্টার) সিডি/ডিভিডি/ভিসিডি/এমডি/ এএলডি/ ব্লু-রে-ডিস্ক সেট = ৪,০০০.০০/= টাকা।
(খ) ৪ এর অধিক তবে সবোর্চ্চ ৮টি স্পিকারসহ (মিউজিক সেন্টার) হোম থিয়েটার/সিডি/ডিভিডি/ভিসিডি/এমডি/ এএলডি/ ব্লু-রে-ডিস্ক সেট = ৮,০০০.০০/=

(৪) রেফ্রিজারেটর/ ডিপ ফ্রিজার = ৫,০০০.০০/=
(৫) ডিশ ওয়াশার/ ওয়াশিং মেশিন/ ক্লথ ডায়ার = ৩,০০০.০০/=
(৬) এয়ারকুলার/ এয়াকন্ডিশনার
(ক) উইন্ডো টাইপ = ৭,০০০.০০/= টাকা
(খ) স্প্লিট টাইপ = ১৫,০০০.০০/= টাকা
(৭) ওভেন বার্নারসহ = ৩,০০০.০০/=
(৮) ডিস এন্টেনা = ৭,০০০.০০/=
(৯) স্বর্ণবার বা স্বর্ণপিন্ড (সবোর্চ্চ ২০০ গ্রাম) প্রতি ১১.৬৬৪ গ্রাম বা ভরি= ১৫০.০০/=
(১০) রৌপ্যবার বা রৌপ্য পিন্ড (সর্বোচ্চ ২০০ গ্রাম) প্রতি ১১.৬৬৪ গ্রাম = ৬.০০/=
(১১) HD Cam, DV Cam, BETA Cam & Professional used Camera = 15,000.00 Taka.
(১২) এয়ারগান/ এয়ার রাইফেল = ২,০০০.০০ টাকা (বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমুতি সাপেক্ষে আমদানিযোগ্য, আমদানি নীতি-আদেশ ২০০৩-২০০৬ দ্রষ্টব্য )
(১৩) ঝাড়বাতি = ৩০০.০০ টাকা প্রতি পয়েন্ট।
(১৪) কার্পেট ১৫বর্গ মিটার পর্যন্ত = ৫০০.০০ টাকা প্রতি বর্গমিটার।

★এবার দেখুন কি কি পন্য বিনা শুল্কে আমদানীযোগ্য (প্রত্যেকটি ১টি করে)→
১. ক্যাসেট প্লেয়ার/ টু ইন ওয়ান,
২. ডিস্কম্যান / ওয়্যাকম্যান অডিও,
৩. বহনযোগ্য অডিও সিডি প্লেয়ার,
৪. ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, প্রিন্টার, ইউপিএস, স্ক্যানার, ফ্যাক্সমেশিন।
৫. ভিডিও ক্যাম: এইচ ডি ক্যাম, ডিভি ক্যাম, বেটা ক্যাম এবং প্রফেশনাল কাজে ব্যবহৃত হয় না এমন ক্যামেরা ব্যাতিত সব।
৬. ডিজিটাল ক্যামেরা,
৭. সাধারণ/পুশবাটন/কর্ডলেস টেলিফোন সেট
৮. সাধারণ ইলেকট্রিক ওভেন/ মাইক্রোওয়েভ ওভেন,
৯. রাইস কুকার/ প্রেসার কুকার,
১০. টোস্টার/ স্যান্ডউইচ মেকার/ ব্লেনডার/ ফুড প্রসেসর/ জুসার/কফি মেকার।
১১. সাধারণ ও বৈদ্যুতিক টাইপ রাইটার,
১২. গৃহস্থালী সেলাই মেশিন (মেনুয়াল/বৈদ্যুতিক)
১৩. টেবিল / প্যাডেস্টাইল ফ্যান,
১৪. স্পোর্টস সরন্জাম (ব্যাক্তিগত ব্যবহারের জন্য)
১৫. ২০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ/র্যোপ্য অলংকার (এক প্রকারের অলংকার ১২টির অধিক হবে না)
১৬. এক কার্টুন সিগারেট (২০০ শলাকা),
১৭. ২৪" পর্যন্ত রঙ্গিন টিভি (সিআরটি)/সাদাকালো টিভি,
১৮. ভিসিআর/ভিসিপি,
১৯. সাধারণ সিডি ও দুই স্পিকার সহ কম্পোনেন্ট (মিউজিক সেন্টার/ সিডি/ ভিসিডি/ ডিভিডি/এলডি/ এমডি সেট)
২০. ভিসিডি/ডিভিডি/এলডি/এমডি ব্লুরেডিস্ক প্লেয়ার,
২১. এলসিডি মনিটর ১৭" পর্যন্ত (টিভি সুবিধা থাকুক বা নাই থাকুক)
২২. একটি মোবাইল সেট।

[[বিঃদ্রঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স ( Biman Bangladesh Airlines) এ ক্যারি ১৫ কেজি পর্যন্ত আনা যায় আর ৪৪.৪০ কিলো পর্যন্ত বুকিং দেয়া যায়। যারা বিদেশ থেকে কম্বল (Blanket /Quilt) আনেন, তারা ২টি কম্বল এক সাথে বাধবেন না। এয়ার পোর্ট এভাবে এখন আর এলাউ করে না। ২টির বেশী কম্বল আনতে দেয় না। কারণ আপনার জন্য যে আয়তনের জায়গা বরাদ্দ আছে তা ২ কম্বল ও একটি লাগেজেই ভরে যায়। কম্বল ৩টি হলে অন্যর কম্পার্টমেন্ট শেয়ার করতে হয়। তাই ডিজএলাউড।]]

Sunday, 18 October 2015

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) এর (A-Z)

বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ে অধ্যয়নের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) বাকৃবি। কৃষিবিজ্ঞানের সকল শাখা স্থলজ ও জলজ সবকিছুই এর আওতাভূক্ত৷ মানসম্পন্ন উচ্চতর কৃষিশিক্ষা ব্যবস্থার নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশে কৃষি উন্নয়নের গুরুদায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, কৃষিবিজ্ঞানী,প্রযুক্তিবিদ ও কৃষি প্রকৌশলী তৈরি করাই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য৷ এখান থেকে বের হওয়া শিক্ষার্থীরা ইতোমধ্যেই দেশ-বিদেশে অনেক ভালো অবস্থানে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের একমাত্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় যেখান হতে আইইবি অনুমোদিত ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়।এখানের এগ্রিকালচার ইঞ্জিনিয়ারিং আইইবি র অনুমোদন প্রাপ্ত।তাহলে দেখে নেওয়া যাক বাকৃবি সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি।

★স্থাপিত :আগস্ট ১৮ , ১৯৬১
★ধরন :সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
★আচার্য : রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
★উপাচার্য : প্রফেসর ডঃ মোঃ রফিকুল হক
★ডীন : ৬
★অ্যাকাডেমিক স্টাফ : ৫৩০
★ছাত্রছাত্রী : ৪২৯৬ (ছেলে- ৩৩২৯,মেয়ে-৯৬৭)
★অবস্থান : ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ
★ক্যাম্পাস: ৪৮৫ হেক্টর
★সংক্ষিপ্ত নাম : বাকৃবি (BAU)
★অন্তর্ভুক্তি: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
★ওয়েবসাইট: http://www.bau.edu.bd

★অনুষদ এবং বিভাগসমূহ:
*ভেটেরিনারি অনুষদ
#Department of Anatomy and Histology
#Department of Physiology
#Department of Microbiology and Hygiene
#Department of Pharmacology
#Department of Parasitology
#Department of Pathology
#Department of Medicine
#Department of Surgery and Obstetrics

*কৃষি অনুষদ
#Department of Agronomy
#Department of Soil Science
#Department of Entomology
#Department of Horticulture
#Department of Plant Pathology
#Department of Crop Botany
#Department of Genetics and Plant
Breeding
#Department of Agricultural Extension Education
#Department of Agricultural Chemistry
#Department of Biochemistry
#Department of Physics
#Department of Chemistry
#Department of Language
#Department of Agro-forestry
#Department of Biotechnology
#Department of Environmental Science

*পশুপালন অনুষদ
#Department of Animal Breeding and
Genetics
#Department of Animal Science
#Department of Animal Nutrition
#Department of Poulty Science
#Department of Dairy Science

*কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান
অনুষদ
#Department of Agricultural Economics
#Department of Agricultural Finance
#Department of Agricultural Statistics
#Department of Co-operation and
Marketing
#Department of Rural Sociology

*কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরী অনুষদ
#Department of Farm Structure
#Department of Farm Power and
Machinery
#Department of Irrigation and Water
Management
#Department of Food Technology and
Rural Industries
#Department of Computer Science and Mathematics

*মৎসবিজ্ঞান অনুষদ
#Department of Fisheries Biology and
Genetics
#Department of Aquaculture
#Department of Fisheries Management
#Department of Fisheries Technology

★স্নাতক ডিগ্রিসমুহ
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এগ্রিকালচার [BSc in Ag(Hons)]
#ডক্টর অব ভেটেনারী মেডিসিন[DVM]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এনিম্যাল হাজব্রেন্ডী[BSc in Animal Husbundry(Hons)]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এগ্রিকালচারাল
ইকোনমিক্স [BSc in Ag Econ(Hons)]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এগ্রিকালচারাল
ইঞ্জিনিয়ারিং[BSc in Agricultural
Engineering]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং
[BSc in Food Engineering]

★এবার দেখে নেওয়া যাক বাকৃবি র পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিষয়ে আসন সংখ্যা নিন্মরুপ:
ভেটেরিনারি অনুষদ:
সাধারন: ১৮০, মুক্তিযোদ্ধা:১০, উপজাতি:১
মোট: ১৯১

কৃষি অনুষদ:
সাধারন:৩৮২, মুক্তিযোদ্ধা:২০, উপজাতি:১
মোট: ৪০৩

পশুপালন অনুষদ:
সাধারন: ১৮০, মুক্তিযোদ্ধা:১০, উপজাতি:১
মোট :১৯১

কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীন সমাজবিজ্ঞান অনুষদ
সাধারন: ১২৬, মুক্তিযোদ্ধা:৬, উপজাতি:১
মোট:১৩৩

★কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরী:
১। এগ্রিকালচার ইঞ্জিনিয়ারিং
সাধারন:৯৩ মুক্তিযোদ্ধা:৫ উপজাতি:নাই
মোট: ৯৮

২।ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং
সাধারন:৪৮, মুক্তিযোদ্ধা:২, উপজাতি:১
মোট:৫১

মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ
সাধারন:১২৬ মুক্তিযোদ্ধা:৬ উপজাতি:১
মোট:১৩৩

মোট আসন:১২০০


নূন্যতম যোগ্যতা:
এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পরীক্ষার প্রত্যেকটিতে
৪র্থ বিষয় বাদে নূন্যতম ৩.০০ সহ মোট ৭.০০
পেতে হবে।এইচ.এস.সি পরীক্ষায় পদার্থ, রসায়ণ,
জীববিজ্ঞান ও ইংরেজী তে নূন্যতম ২.০০
পয়েন্ট পেতে হবে
# মোট আসনের ১০ গুণ পরীক্ষার্থী কে
পরীক্ষা দিতে দেওয়া হবে।
# ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যায়
# পয়েন্ট হিসাব:
(এস.এস.সি র পয়েন্ট* ৮)+(এইচ.এস.সি র
পয়েন্ট*১২)
পয়েন্ট ৪র্থ বিষয় ছাড়া হিসাব করা হয়।
# MCQ পরীক্ষার মানবন্টন:
জীববিজ্ঞান -২৫, রসায়ন -২৫, পদার্থ - ২৫, গণিত -
২৫, মোট: ১০০
# ভুল উত্তরের জন্য .২৫ মার্কস করে কাটা যায়
# এম.সি.কিউ পরীক্ষা ১০০ নম্বরের আর পয়েন্টের ১০০ নম্বর। মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম করা হয়
# নূন্যতম পাস মার্ক ৩০%
# পরীক্ষা সাধারণত হয় চুয়েটের পরীক্ষার একই দিনে। তাই চান্স পাওয়া তুলনামূলক সোজা
# এটা গতবারের সার্কুলার অনুযায়ী দেওয়া। এবছর কিছু উনিশ-বিশ হতে পারে।

★বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) এর গবেষনায় সাফল্য:
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শস্যের জাত ও উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। এগুলোর মধ্যে বাউ-৬৩, বাউকুল, বাউধান-২, নামে উফশী ধান জাত- সম্পদ ও সম্বল, বাউ-এম/৩৯৫, বাউ-এম/৩৯৬ নামে ৪টি উফসি সরিষা জাত, ডেভিস, ব্র্যাগ, সোহাগ,জি-২ ও বিএস-৪ নামে ৫টি সয়াবিন জাত, কমলা সুন্দরী ও তৃপ্তি নামে আলুর জাত, লতিরাজ ,বিলাসী ও দৌলতপুরী নামে তিনটি মুখীকচুর জাত, কলা ও আনারস উৎপাদনের উন্নত প্রযুক্তি,রাইজোবিয়াম জৈব সার উৎপাদন প্রযুক্তি, সয়েল টেস্টিং কিট, পেয়ারা গাছের মড়ক নিবারণ পদ্ধতি, বীজের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ পদ্ধতি,অ্যারোবিক পদ্ধতিতে ধান চাষ প্রযুক্তি,শুকানো পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষ, পশু খাদ্য হিসেবে ভুট্টা উৎপাদন বৃদ্ধির কলাকৌশল।আফ্রিকান ধৈঞ্চার অঙ্গজ প্রজনন, এলামনডা ট্যাবলেট, আইপিএম ল্যাব বায়োপেস্টিসাইড,বিলুপ্তপ্রায় শাকসবজি ও ফলের জার্মপ্লাজম সংরক্ষণ ও মলিকুলার বৈশিষ্ট সনাক্তকরণ
কলাকৌশল, মোরগ-মুরগির রাণীক্ষেত রোগ ও
ফাউলপক্সের প্রতিষেধক টিকা উৎপাদন, হাঁসের
প্লেগ ভ্যাকসিন ও হাঁস-মুরগির ফাউল কলেরার
ভ্যাকসিন তৈরি, রাণীক্ষেত রোগ সহজেই
সনাক্তকরণে মলিকুলার পদ্ধতির উদ্ভাবন, মুরগির
স্যালমোনোসিস রোগ নির্ণয় প্রযুক্তি; হাওর
এলাকায় হাঁস পালনের কলাকৌশল, কমিউনিটি
ভিত্তিক উৎপাদনমুখী ভেটেরিনারি সেবা,
গবাদিপশুর ভ্রুণ প্রতিস্থাপন, ছাগল ও মহিষের
কৃত্রিম প্রজনন, কৃত্রিম প্রজননে ব্যবহৃত ষাঁড়ের
আগাম ফার্টিলিটি নির্ণয়, গাভীর উলানফোলা
রোগ প্রতিরোধ কৌশল, হরমোন পরীক্ষার
মাধ্যমে গরু ও মহিষের গর্ভ নির্ণয়, সুষম পোল্ট্রি
খাদ্য, গো-খাদ্য হিসেবে খড়ের সঙ্গে ইউরিয়া-
মোলাসেস ব্লক ব্যবহার, হাঁস-মুরগির উন্নত জাত
উৎপাদন, কৃষি অর্থনীতি বিষয়ে মাঠপর্যায়ে
বিভিন্ন অনুসন্ধানী গবেষণা তৎপরতার মাধ্যমে
টেকসই শস্যবীমা কার্যক্রম, ক্ষুদ্র সেচ
কার্যক্রমের উন্নয়ন, পশুসম্পদ উপখাত ও ডেয়রি
উৎপাদনের উন্নয়ন, স্বল্প ব্যয়ে সেচনালা তৈরি,
উন্নত ধরনের লাঙ্গল ও স্প্রে মেশিন, বাকৃবি
জিয়া সার-বীজ ছিটানো যন্ত্র, সোলার
ড্রায়ার, উন্নত ধরনের হস্তচালিত টিউবয়েল
পাম্প, জ্বালানি সাশ্রয়ী উন্নতমানের দেশি
চুলা, মাগুর ও শিং মাছের কৃত্রিম প্রজননের
কলাকৌশল, ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতি,
খাচায় পাঙ্গাস চাষ, পেরিফাইটন বেজড
মৎস্যচাষ, দেশি পাঙ্গাসের কৃত্রিম প্রজনন,
ডাকউইড দিয়ে মিশ্র মৎস্যচাষ, মাছের জীবন্ত
খাদ্য হিসেবে টিউবিফিসিড উৎপাদনের
কলাকৌশল, পুকুরে মাগুর চাষের উপযোগী
সহজলভ্য মৎস্যখাদ্য তৈরি, শুক্রাণু
ক্রয়োপ্রিজারভেশন প্রযুক্তি, স্বল্প ব্যয়-
মিডিয়ামে ক্লোরেলার চাষ, মাছের পোনা
পালনের জন্য রটিফারের চাষ, মাছের রোগ
প্রতিরোধকল্পে ঔষধি গাছের ব্যবহার এবং
মলিকুলার পদ্ধতি ব্যবহার করে মাছের বংশ
পরিক্রম নির্ণয়, তারাবাইম, গুচিবাইম ও বাটা
মাছের কৃত্রিম প্রজনন, ধানক্ষেতে মাছ ও
চিংড়ি চাষ, পুকুরে মাছ চাষ, সহজলভ্য মাছের
খাদ্য তৈরি, একোয়াপনিক্সের মাধ্যমে মাছ
এবং সবজি উৎপাদন, মাছের বিকল্প খাদ্যের জন্য
ব্লাক সোলজার ফ্লাই চাষ এবং কচি গমের
পাউডার উৎপাদন।

★বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) এর ভৌত স্থাপনা:
বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল প্রশাসন ভবনসহ বিভিন্ন অনুষদীয় ভবন, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, ২০০০ আসনের আধুনিক মিলনায়তন, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র,সম্প্রসারিত ভবন, জিমনেসিয়াম, স্টেডিয়াম,স্বাস্থ্য কেন্দ্র, জিটিআই ভবন এবং শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য ১২টি হল আছে।যার মাঝে ৩টি হল ছাত্রীদের জন্য।

★আবাসিক হলসমুহ:
*ছাত্র হলসমুহ
১.ঈশা খাঁ হল
২.শাহজালাল হল
৩.শহীদ সামসুল হক হল
৪.শহীদ নাজমুল আহসান হল
৫.আশরাফুল হক হল
৬.শহীদ জামাল হোসেন হল
৭.হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল
৮.ফজলুল হক হল
৯.বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হল

*ছাত্রী হলসমুহ
১.সুলতানা রাজিয়া হল
২.তাপসী রাবেয়া হল
৩.শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব হল।

Tuesday, 13 October 2015

স্নাতক শ্রেনিতে মেধাতালিকা নির্ধারণ প্রক্রিয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে ১ অক্টোবর।তাই অনেকে স্নাতক শ্রেণিতে মেধাতালিকা_নির্ধারণ_প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে অতি আগ্রহী হয়ে আছেন ।তাহলে আর দেরি কেন? জেনে নেই জটপট।সেসন জট কমানোসহ নানা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এ বছর এগিয়ে আনা হয়েছে ভর্তি প্রক্রিয়া। কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা ছাড়াই শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে। আর মেধাক্রম
নির্ধারণের সময় বিবেচনা করা হবে আবেদনকরীর এসএসসি, এইচএসসির ফলাফল ও বয়স।
ধাপ-১ (জিপিএ–এর ভিত্তিতে): এসএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৪০ শতাংশ আর এইচএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৬০ শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্ট অনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করা হবে। উদাহরণ: শাহিনের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। আবার মাহিম এসএসসিতে জিপিএ ৫ আর এইচএসসিতে জিপিএ ৪.৮ পেয়েছে। এখানে শাহিন মাহিমের চেয়ে এগিয়ে। তাই শাহিনের মেধাক্রম হবে ১।
ধাপ-২ (মোট প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী): দুইজন প্রার্থিরএসএসসি ও এইচএসসির যদিজিপিএ মিলে যায় তাহলে তাঁদেরমোট নম্বর হিসেব করে মেধাতালিকানির্ধারণ করা হবে। এখানে জিপিএরপাশাপাশি এসএসসিতে প্রাপ্তনম্বরের ৪০ শতাংশ আরএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বরের ৬০শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্টঅনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করাহবে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। তবেশাহিন এসএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে৮২০ ও এইচএসসি পরীক্ষায় পেয়ে৮১০। আর মাহিম পেয়েছেএসএসসিতে ৮২০ আর এইচএসসিতে৮৬০। তাহলে শহিনের চেয়ে মাহিমএগিয়ে যাবে।ধাপ-৩ (বয়স হিসেব করে): দুইজনপ্রার্থির যদি এসএসসি ওএইচএসসি জিপিএ, এসএসসি ওএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বর একহয়। সেক্ষেত্রে তাদের মেধাক্রমনির্ধারণ করা হবে বয়স বিবেচনাকরে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। শুধু তাইনয়, শাহিন ও মাহিম এসএসসিপরীক্ষায় পেয়েছে ৮২০ ওএইচএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে ৮১০নম্বর। কিন্তু শাহিনের বয়স ১৮ বছরআর মাহিমের বয়স ১৮ বছর ২ মাস। তাহলে দেখা যাচ্ছে মাহিমের চেয়েশাহিন ছোট তাই সে মেধাক্রমেপ্রথম হবে।পয়েন্ট হিসাব–জিপিএ: (এসএসসি জিপিএ৫×৪০÷১০০= ২) + (এইচএসসি৫×৬০÷১০০= ৩)= ২+৩ = ৫ পয়েন্ট।(এসএসসি জিপিএ ৫×৪০÷১০০= ২)+ (এইচএসসি ৪.৮×৬০÷১০০= ২.৮৮)= ২+২.৮৮ = ৪.৮৮ পয়েন্ট।
নম্বর: (এসএসসি নম্বর৮২০×৪০÷১০০= ৩২৮) + (এইচএসসি৮১০×৬০÷১০০= ৪৮৬)= ৩২৮+৪৮৬ =৮১৪ পয়েন্ট।(এসএসসি নম্বর ৮২০×৪০÷১০০=
৩২৮) + (এইচএসসি ৮৬০×৬০÷১০০= ৫১৬)= ৩২৮+৫১৬ = ৮৪৪ পয়েন্ট।
শেয়ার করে সবাইকে  জানার সুযোগ দিন।।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ২০১৫-১৬ অনার্স (স্নাতক) প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন এবং বাতিলকরণ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয় ১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে এবার ভর্তি করা হবে। ভর্তি প্রক্রিয়া বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ভর্তির আবেদন ফি ২৫০ টাকা। ভর্তি নির্দেশিকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.edu.bd অথবা www.nubd.info) এ দেয়া আছে।

কলেজে ভর্তি আবেদন ফরম জমা দিতে যা যা লাগবে:→
১. রেজিস্ট্রেশন কার্ড+ এডমিট কার্ড এর ফটো - কপি (attested)
২. মার্কশীট এর ফটো-কপি।
৩. ভর্তি ফর্ম + ২৫০ টাকা
তবে কিছু কলেজ attested ছাড়াই ফর্ম (FORM) নিচ্ছে ।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অনার্স (১৫-১৬) ভর্তি ফর্ম বাতিল করবেন যেভাবে:
১. আগে আপনি আপনার Applicant ID লগইন করুন। সঠিক ভাবে Application Roll No. এবং Pin Number দিন

২. আবেদনকারীকে Form cancel/photo change option এ যেতে হবে। সেখানে Click the Generate Security তে প্রেস করতে হবে।

৩. এরপর আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর এ OTP(One time password) মেসেজ আকারে আসবে। ঐটা ব্যবহার করে আবেদন ফর্ম নতুন করে পূরণ করতে পারবে। এবং আগের ফর্ম বাতিল হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ ভর্তি আবেদন আপনি শুধুমাত্র একবারই বাতিল করতে পারবেন,সুতরাং যা করবেন একটু ভেবে চিন্তে করবেন।

 

Friday, 13 November 2015

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল ১৪ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা সকাল সাড়ে ৯টা থেকে এবং ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা দুপুর আড়াইটা থেকে অনুষ্ঠিত হবে। তবে নিরাপত্তা ও অন্যান্য কাজের সুবিধার জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘন্টা আগেই কেন্দ্রে প্রবেশের জন্য ভর্তি কমিটি কর্তৃক অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সাস্টের এবারের ভর্তি পরীক্ষায় নিম্নোক্ত মডেলের ক্যালকুলেটরসমূহ ব্যবহার করা যাবেঃ-
CANON F200, F401, F402, F500, F501, F502,F601, F602, F604, F612, F720
CASIO FX82 SUPER,FX82MS,FX100MS, FX100,ES, FX100 ES PLUS,FX115MS, FX570MS,FX570ES, FX570 ES PLUS, FX570W, FX911MS,FX911S, FX991D, FX991ES, FX991 ES PLUS ,FX991H, FX991MS, FX992S SHARP EL506L, EL506R, EL506V, EL509G, EL509L, EL509R, EL509V, EL510R, EL520G,EL520L, EL531GH, EL531LH, EL531P, EL531RH,EL531V, EL531VB, EL531VH, EL546G, EL546L,EL546R, EL546VA, EL553, EL556G, EL556L TEXAS INSTRUMENTS BA REAL ESTATE, BA35SOLAR, BAIIPLUS, TI 25STAT, TI 30 Challenger, TI 30X, TI 30XA, TI 30X SOLAR,TI-30XIIS, TI-30XIIB, TI 32 Xplorer PLUS, TI 34TI 35X, TI 36 SOLAR, TI 36X SOLAR

Sunday, 8 November 2015

দীর্ঘ সাত বছর পর কুয়েতে খুলল বাংলাদেশের শ্রমবাজার

মধ্যপ্রাচের অনেক দেশে বাংলাদেশী ভিসা বন্ধ।আলোর মুখ দেখতে শুরু করছে সৌদি আরব এর ভিসা খোলার মধ্যদিয়ে। অপেক্ষায় আছে সংযুক্ত আরব আমিরত। সাত বছর পর আবারো খুলছে কুয়েতে বাংলাদেশের শ্রমবাজার। ইতিমধ্যে সে দেশের একটি প্রতিষ্ঠান ৫৯২ জন শ্রমিক নিতে চাহিদাপত্র পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো-বিএমইটি।
বিএমইটির তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭৬ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত কুয়েতে চার লাখ ৮০ হাজার বাংলাদেশী শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়। বাংলাদেশী শ্রমিকদের বিরুদ্ধে কিছু আইন ভঙ্গ করার অভিযোগ এনে, ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশী শ্রমিক নেয়া প্রায় বন্ধ রাখে কুয়েত সরকার।
তবে চলতি মাসেই কুয়েতে আবারো শ্রমিক পাঠানো যাবে বলে জানিয়েছেন বিএমইটির মহাপরিচালক বেগম শামসুন নাহার।
তিনি জানান, কয়েকটি প্রতিনিধি দল কয়েক দফায় কুয়েত সরকারের সঙ্গে বৈঠকের পর দেশটি বাংলাদেশ থেকে আবারো শ্রমিক নিতে রাজি হয়।প্রসঙ্গত, বিশ্বের যে কয়টি দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আসে তার মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত অন্যতম।

Saturday, 7 November 2015

প্রিন্স আব্দুল আজিজ পুরস্কার পেলো বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব

বাংলাদেশি কিশোর নাজমুস সাকিব অন্ধ এবং চলাচলে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস তৈরি করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে প্রিন্স আব্দুল আজিজ উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতেছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অংশ নেওয়া ৪০টি দেশের মধ্যে সেরা উদ্যোক্তা পুরস্কার জিতে নেয় সাকিব। সে ঢাকা বিএসআইআর স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।নাজমুস সাকিবের আবিস্কার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস ব্যবহার করে অন্ধরা পথ চলতে পারবেন। চলার পথে ডানে-বামে ১৮০ ডিগ্রি কোণে কোনো বস্তুর অস্তিত্ব পেলেই সংকেত দেবে এ গ্লাস। এ গ্লাস ব্যবহার করে প্যারালাইজড অথবা অন্য কোনো কারণে চলাফেরায় অক্ষম ব্যক্তি এই
গ্লাস ব্যবহার করে রুমের লাইট, ফ্যান চালাতে এবং বন্ধ করতে পারবেন।

রিয়াদের রিজ কাল্টন হোটেলে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাকিবের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দ্য সেনটেনিয়াল ফান্ডের (টিসিএফ) বোর্ড অব ডিরেক্টর আব্দুল আজিজ আল মোতাইরি। বিশ্ব বাজারে বর্তমানে যে স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস পাওয়া যায় তার মূল্য কমপক্ষে ১ হাজার ডলার।কিন্তু তার স্মার্ট কন্ট্রোল গ্লাস মাত্র ৩ হাজার টাকায় কেনা যাবে।

Friday, 6 November 2015

দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে যা করবেন

দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণের বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কারণটা হলো মাড়ির প্রদাহ। দাঁতে প্লাক বা দন্তমল জমা হওয়ার কারণে মাড়িতে প্রদাহ হয়। এটাকে বলা হয় জিনজিভাইটিস। এ সমস্যায় পরবর্তী সময়ে দাঁত ও চোয়ালের হাড়ও আক্রান্ত হয়। সেই সমস্যাকে বলে পেরিওডন্টাইটিজ। অন্য যেসব কারণে দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়তে পারে, সেগুলো হলো-

১. খুব শক্ত ব্রাশ দিয়ে দাঁত মাজা
২. কৃত্রিম দাঁত ঠিকমতো ফিট না করা
৩. অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ সেবন
৪. রক্তের নানা রকম রোগ (যেমন লিউকেমিয়া)
৫. ডেঙ্গুজ্বরের মতো সংক্রমণ, যকৃতের সমস্যা ইত্যাদি
৬. ভিটামিন ‘কে’-এর অভাব, 

★স্কার্ভি হলে যা করণীয়★
১. রক্তক্ষরণ বেশি হলে এক টুকরো তুলা বা গজ বরফ ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে মাড়ির ওই ক্ষত জায়গাটায় চেপে ধরুন। একটু পর রক্ত পড়া বন্ধ হবে
২. বেশি রক্ত পড়লে অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ সেবন আপাতত বন্ধ রাখুন
৩. নরম শলাকার টুথব্রাশ ব্যবহার করুন। লবণ-পানি দিয়ে মুখ কুলি করুন। দাঁত পরিষ্কার করার তন্তু বা সুতা (ফ্লস) ব্যবহার করতে পারেন
৪. ছয় মাস পরপর দন্তমল পরিষ্কার করার জন্য দন্ত চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করুন
৫. তামাক ও জর্দা পরিহার করুন
৬. পেয়ারা, আমলকী, জাম্বুরা, কলা, কমলা,কামরাঙা ইত্যাদি ফল, পালংশাক, পুঁইশাকসহ লাল-সবুজ-হলুদ শাকসবজি এবং সালাদ নিয়মিত খেলে ভিটামিনের অভাব হবে না
৭. মাড়ি থেকে অতিরিক্ত ও বারবার রক্তক্ষরণ এবং সঙ্গে অন্যান্য গুরুতর উপসর্গ (যেমন জ্বর, ওজন হ্রাস ও শরীরে অন্যান্য জায়গা থেকে রক্তক্ষরণ) হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
একটু যত্ন নিলেই দাঁত দিয়ে রক্ত পড়ার সমস্যা আর
থাকবে না।

Monday, 2 November 2015

চারকোল (পাটজাত পণ্য) বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার

বাংলাদেশের সোনালি আঁশখ্যাত পাট হারিয়েছে তার গৌরব। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে পাটজাত অনেক দ্রব্যের চাহিদা বাড়ছে এখনো। পণ্যগুলোর রফতানি বাজার ধরতে পারলে পাটের হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার সম্ভব। এ রকমই একটি সম্ভাবনাময় পণ্য পাটখড়ি পুড়িয়ে তৈরি কয়লা বা চারকোল। জানা গেছে, পণ্যটি রফতানির মাধ্যমে বার্ষিক রফতানি আয় বাড়ানো সম্ভব আড়াই হাজার কোটি টাকা। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সম্ভাবনাময় এ পণ্যটির বিকাশে সরকারও এগিয়ে আসছে।

জানা গেছে, দেশে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে চারকোল উত্পাদন শুরু হয় ২০১২ সালে। ওই বছরই চীনে প্রথম চালান পাঠানোর মাধ্যমে রফতানিমুখী পণ্য হিসেবে অভিষেক ঘটে দেশে উত্পাদিত চারকোলের। বর্তমানে পণ্যটির চাহিদা রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। দেশে বাণিজ্যিকভাবে পণ্যটির উত্পাদন বাড়লে আগামীতে জাপান,ব্রাজিল, তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চারকোল রফতানি সম্ভব হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দেশে প্রতিবছর প্রায় ৩০ লাখ টন পাটকাঠি উত্পাদিত হয়। এর মধ্যে ৫০ শতাংশের সঠিকভাবে ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে চারকোলের বার্ষিক উত্পাদন দাঁড়াতে পারে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টনে, যা বিদেশে রফতানির মাধ্যমে বার্ষিক বৈদেশিক মুদ্রার আয় বাড়ানো সম্ভব প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। একই সঙ্গে সারা দেশে বাড়বে কর্মসংস্থানের সুযোগ।বিশ্বব্যাপী চারকোলের ব্যবহার বহুমুখী। ফেসওয়াশ,ফটোকপিয়ারের কালি, পানির ফিল্টার, বিষ ধ্বংসকারী ওষুধ, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, দাঁত পরিষ্কারের ওষুধসহ আরো বিভিন্ন পণ্য তৈরিতে ব্যবহূত হয় চারকোল।
বাংলাদেশে বর্তমানে চারকোল উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১০-১২টি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো সানবিম কর্পোরেশন, মাহফুজা অ্যান্ড আহান এন্টারপ্রাইজ,জামালপুর চারকোল লিমিটেড ও রিগারো প্রাইভেট লিমিটেড। এছাড়াও অপ্রাতিষ্ঠানিকভাবে চারকোলের উত্পাদন শুরু হয়েছে জামালপুর,নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, রাজবাড়ী,ফরিদপুর, গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।
সানবিম কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুল এর বলেন, ‘চারকোল উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে দেশে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব।তবে এ সম্ভাবনা বাস্তবায়ন করতে হলে উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। পাটজাত পণ্য উত্পাদক হিসেবে গত এক বছর ধরে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছি। এরই মধ্যে পাট মন্ত্রণালয় থেকে সহায়তার আশ্বাসও পেয়েছি আমরা। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্য অনুযায়ী,চারকোল উত্পাদন খাতে সরকারি সহযোগিতা হিসেবে প্রস্তাবিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে একে একটি উদীয়মান শিল্প হিসাবে ঘোষণা, উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভুক্ত বা সহযোগী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের সুযোগ সৃষ্টি, শিল্পটির জন্য দ্রুত পৃথক নীতিমালা তৈরি এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
চারকোল উত্পাদনকারীদের মতে, নতুন বলেই খাতটিকে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এর মধ্যে কাঁচামালের সরবরাহ সংকটের পাশাপাশি রয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে পাটকাঠির মূল্যবৃদ্ধি। এসব সমস্যা মোকাবেলার জন্য পাট মন্ত্রণালয়ের সহায়তা চেয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, গত ২৮ ও ২৯ অক্টোবর বিষয়গুলো নিয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে একটি সভা হয়। সভায় উত্পাদনকারীদের সমস্যাগুলো দূর করার জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে নির্দেশনা দেয়া হয়। জানা গেছে, বিষয়টি নিয়ে খুব শিগগিরই একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক আয়োজনের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
বিষয়টি নিয়ে পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম জানান, চারকোল বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এতে পাট উত্পাদনে আবারো আগ্রহী হবেন কৃষকরা। এভাবেই ফিরিয়ে আনা হবে সোনালি আঁশের হারানো ঐতিহ্য।

বীরশ্রেষ্ঠ মতিউরের লেখা তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে শেষ চিঠি

"বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের লেখা তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে শেষ চিঠি"

বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান (২৯শে অক্টোবর, ১৯৪১-২০শে আগস্ট, ১৯৭১) একজন বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হন। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে চরম সাহসিকতা আর বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সাতজন বীরকে সর্বোচ্চ সম্মান বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবে ভূষিত করা হয় ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান তাদের মধ্যে অন্যতম।বীরশ্রেষ্ঠ মতিউরের লেখা তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে শেষ চিঠি।

Saturday, 31 October 2015

বাংলাদেশিদের জন্য সুইডিশ সরকারের স্কলারশিপ (Swedish Government Scholarship For Bangladeshi Student)

‘সুইডিশ সরকারের স্কলারশিপ’
এখনই সময় প্রস্তুত হতে।
The Swedish Institute Study Scholarships (SISS) সংক্ষেপে SI স্কলারশিপ নামে পরিচিত। এই স্কলারশিপের আবেদন করতে হবে ডিসেম্বরে। প্রস্তুতির সময় এখনই। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও লিংক নিচে তুলে ধরা হলো।
০১. এই স্কলারশিপ দেয়া হয় মাস্টার্স স্টাডির জন্য। দুই বছর (চার সেমিস্টার) ফুল স্কলারশিপ দেয়া হবে। প্রথমে এক বছরের(দুই সেমিস্টার) বৃত্তি দেয়া হ। পরবর্তীতে কোর্স ও সেমিস্টারের অগ্রগতির উপর ভিত্তি করে দ্বিতীয় বছরের বৃত্তি দেয়া হয়। কারণ অনেকে যথা সময়ে কোর্স ও পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করতে ব্যার্থ হয়। প্রতি মাসে ৯০০০ সুইডিশ ক্রোনর বৃত্তি দেয়া হয়।ভ্রমণের জন্য এককালীন ১৫০০০ সুইডিশ ক্রোনর।
০২. বাংলাদেশের জন্য কতটি স্কলারশিপ দেয়া হবে সেটা উল্লেখ করা থাকে না।
০৩. আবেদনের প্রথম ধাপেই একটি সাইট সম্পর্কে খুব ভালো করে জেনে নেওয়া উচিত। সেটি হলো
https://www.universityadmissions.se ; এখান থেকেই শুরু করতে হবে। সাইটে গেলেই দেখা যাবে লেখা আছে, Start your journey here!এই সাইটে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। এটা আবশ্যক(Must)।একাউন্ট খুলতে গেলে দুটি অপশন থাকে। বাংলাদেশ থেকে আবেদন করতে গেলে ডান দিকের অপশন ফলো করতে হবে (No I don't have Swedish personal ID number!) একাউন্ট খুলে ফেলুন এখনই!মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, নিজ নিজ একাউন্টের মাধ্যমে সকল প্রকার আবেদন করতে হবে।
০৪. দুইটি রাউন্ডে আবেদন করতে হবে। প্রথম রাউন্ড আবেদনের সময় ১-১৫ ডিসেম্বর। প্রথম রাউন্ডে উর্ত্তীণ হলে দ্বিতীয় রাউন্ডে আবেদন করতে হবে ১-১৩ ফেব্রুয়ারী। তারপর যারা বৃত্তি পাবে তাদের নাম এপ্রিল-২০১৬ প্রকাশ করা হবে (ই-মেইল করা হবে)। সেশন ( Autumn) শুরু হবে August-2016 থেকে।
০৫. প্রথম রাউন্ডে উত্তীর্ণ হলে দ্বিতীয় রাউন্ডে আবেদনের পূর্বে আবেদন ফি বাবদ ৯০০ (নয় শত) সুইডিশ ক্রোনর pay করতে হবে। ব্যক্তিগত ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড না থাকলেও, ব্যাঙ্কের মাধ্যমে আবেদনের টাকা পে/ট্রান্সফার করা যাবে। টাকা ট্রান্সফার নিয়ে বিস্তারিত জানার নির্দিষ্ট লিংক: https://www.universityadmissions.seen/All-you-need-to-know1/Applyingfor-studies/Fees-and-scholarships/Paying-your-application-fee/
০৬. চারটি ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখতে হবে এখনই: মটিভেশন লেটার/কাভার লেটার(Motivation Letter), CV, দুইটি রেফারেন্স লেটার, পাসপোর্ট (স্ক্যান)।
০৭. CV হতে হবে ইউরোপিয়ান স্টাইলে। যেটা বলা হয় Europass; এই ফরমেটে সিভি তৈরির জন্য দেখতে হবে এই লিংক: http://europass.cedefop.europa.eu/en/documents/curriculum-vitae
০৮. ইংরেজিতে ইউরোপাস ফরমেটের পিডিএফ
ফাইলের জন্য দেখুন এই লিংক: file://C:/Users/
rauful/Downloads/CVInstructions.pdf
০৯. Motivation letter এবং রেফারেন্স লেটারের ফরমেট নিজের ইচ্ছেমতো হলে চলবে না। সেটার জন্যও নির্দিষ্ট ফরমেট(SI format) অনুসরন করতে হবে। নির্দিষ্ট ফরমেট খুঁজে নিন এই লিংকে:
https://eng.si.se/?s=Motivation+letter&submit=Search
১০. IELTS/TOFEL ছাড়াও অনেক প্রোগ্রামেই আবেদন করা যায়। সেক্ষেত্রে আপনার স্টাডি অব মিডিয়াম(স্নাতক/স্নাতকোত্তর) ইংরেজিতে হতে হবে এবং সেটির প্রমাণ লাগবে। মনে রাখা আবশ্যক, শুধু মাত্র IELTS/TOFEL স্কোর কখনোই কোন দেশে বৃত্তি সুনিশ্চিত করে না। বিশেষ করে বিজ্ঞানে তো নয়ই। এটা ভাষা-জ্ঞানের সনদ এবং আবেদনের জন্য একটি requirement; নিজের পড়াশুনার ক্ষেত্রের বা গবেষণার দক্ষতার যাচাই নয়—আমরা অনেকেই এই সহজ বিষয়টা ঠিক মতো বুঝি না।
১১. SI স্কলারশিপ বিষয়ক আরো বিস্তারিত জানতে হলে অনুসরন করতে হবে যে লিংক: https://eng.si.se/areas-of-operation/scholarships-and-grants/the-swedish-institute-study-scholarships/siss-application-procedure-and-key-dates/

আশা করি আপনাদের একটু হলেও কাজে আসবে।

Friday, 30 October 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচি অনুসারে এই পরীক্ষা আগামী ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখ থেকে শুরু হয়ে তত্ত্বীয় বিষয়ের পরীক্ষা ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে শেষ হবে।তাহলে দেখে নেই পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচি:

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফলাফল এবং প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তির মেধাতালিকা প্রকাশ


★★★জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় National University:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার
ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

অনলাইন এ ফলাফল পেতে ভিজিট করুন www.nu.edu.bd/results

অথবা ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে NU <স্পেস>H3<স্পেস>ROLL লিখে পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে।

★★★জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তির মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে  ২৯ শে অক্টোবর। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স / ডিপ্লোমা (প্রফেশনাল) ভর্তি কার্যক্রমের মেধা তালিকা ২৯ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে প্রকাশ করা হয়। SMS এর মাধ্যমে ফলাফল জানতে nu<স্পেস>atpm<স্পেস>Roll No
টাইপ করে ১৬২২২ নাম্বারে Send
করেন।এবং অনলাইন এ জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের 
ওয়েবসাইট ( www.nu.edu.bd/admissions অথবা
www.admissions.nu.edu.bd ) ভিজিট করুন।

Wednesday, 28 October 2015

গ্রামীণফোনে সর্বোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি (Get Maximum 1GB Gp internet free)

গ্রামীণফোন সকল নন ডাটা ব্যবহারকারীদের জন্যে নিয়ে এলো দারুণ একটি অফার। এখন নন ডাটা ব্যবহারকারীরা নিজেরা এবং বন্ধুদরে ইন্টারনেট জগতে নিয়ে এসে পেতে পারো র্সবোচ্চ ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি। অফারটি অ্যাকটিভেট করতে “G1” লিখে পাঠিয়ে দাও ৯৯৯৯ নম্বরে আর প্রথমইে পাও ২৫০এমবি। এরপর তোমার বন্ধুদের ইন্টারনেট এর দুনয়িায় নিয়ে আসতে, তাদরে নম্বর থকেে G1 <স্পেস> তোমার নম্বর লিখে ৯৯৯৯ নম্বরে পাঠালে, তাদের সাথে সাথে তুমিও পাবে ২৫০ এমবি ইন্টারনেট ফ্রী!
G1 লিখে 9999-এ পাঠানোর সাথে সাথে তুমি পেয়ে যাবে ২৫০ এমবি ফ্রি ডাটা। এরপর তোমার বন্ধুরা G1 <স্পেস> তোমার নম্বর 9999-এ পাঠিয়ে আবারো উপভোগ করতে পারবে ২৫০ এমবি র্পযন্ত ফ্রি ডাটা। এভাবে তোমার অসংখ্যক বন্ধু ২৫০এমবি ফ্রি ডাটা পেতে পারে। আর তুমি তোমার প্রথম ৩জন বন্ধুর জন্য পাবে ২৫০ এমবি করে ৩বার, আর নিজে একবার অর্থাৎ মোট ১ জিবি ডাটা ফ্রী!! আর দেরি কিসের?

গ্রাহকগণ যারা গত ৯০ দিনে ১৫০ কেবি-এর কম ডাটা ব্যবহার করেছেন তারা নন ইন্টারনেট ইউজার হিসেবে বিবেচিত হবে।

গ্রাহকগণ সাথে সাথে বোনাস ডাটা পেয়ে যাবেন । একজন যোগ্য গ্রাহক এই অফারটি থেকে র্সবোচ্চ ১ জিবি ইন্টারনটে পেতে পারেন (প্রথমে ২৫০ এমবি এবং ৩জন বন্ধুর মাধ্যমে পরর্বতীতে ৭৫০ এমবি)
ক্যাম্পইেন চলাকালীন সময়ে বিনামূল্যে ২৫০ এমবি ডাটা পেতে একজন নন ডাটা ব্যবহারকারী তার নম্বর তার অসংখক নন ডাটা ব্যবহারকারী বন্ধুদের পাঠাতে পারবেন ইন্টারনেট ব্যালন্সে জানতে ডায়াল *৫৬৭#
বিঃদ্রঃ অফারটি পোস্টপইেড গ্রাহকদরে জন্য প্রযোজ্য নয়।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির আবেদন ফরম পূরণের শেষ সময় আজ রাত ১২ টা পর্যন্ত

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির আবেদন ফরম পূরণের শেষ সময় আজ রাত ১২ টা পর্যন্ত ।
অনেকেই আছে যারা এখন ও জানেনা ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রমে প্রাথমিক আবেদন
ফরম পূরণ ও সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃক ফরম নিশ্চয়নের সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে, এমনকি অনেকে এখন ও আবেদন করে নাই।

-> অনলাইনে আবেদনের শেষ সময়: ২৮ শে
অক্টোবর রাত ১২ পর্যন্ত।

-> আবেদন পত্র সংশ্লিষ্টৈ কলেজে জমা
দেওয়ার শেষ তারিখ : ১ লা নভেম্বর ২০১৫

-> আবেদন পত্র কলেজ কতৃক নিশ্চয়নের
শেষ তারিখ: ৩ রা নভেম্বর ২০১৫

-> ভর্তির ফলাফলের তারিখ/ ফলাফল পরবর্তীতে
জানানো হবে।

তাহলে যারা এখনো আবেদন কর নাই তাড়াতাড়ি করে নাও,বুঝতেই তো পাচ্ছ একদম সময় নেই।

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা (1GB internet is only for 150 Tk)

১ জিবি ইন্টারনেট ১৫০ টাকা
আপনারা daily socialization এর জন্য গ্রামীণফোনে এখন পাচ্ছেন পুরো ১GB ইন্টারনেট মাত্র ১৫০ টাকায় (মেয়াদ ১৪ দিন)।
অফারটি পেতে ডায়াল *৫০০০*১০৯# ।অফারটি শুধুমাত্র গ্রামীণফোন-এর প্রিপেইড গ্রাহকগণের জন্য প্রযোজ্য। ১ জিবি ইন্টারনেটের মেয়াদ ১৪ দিন। ১ জিবি ইন্টারনেটের মূল্য ১৫০ টাকা । ৩% সম্পূরক শুল্ক এবং সম্পূরক শুল্কসহ উল্লিখিত মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। *৫৬৭# ডায়াল করে গ্রাহকগণ অবশিষ্ট ভলিউম চেক করতে পারবেন পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত অফারটি চলবে আর deactivate করতে SMS করুন “STOP” লিখে 5000 নম্বর এ।

Monday, 26 October 2015

100+ গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি শব্দের শুদ্ধ বানান বাংলা অর্থসহ

১০০+ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি শব্দের বানান বাংলা অর্থ সহকারে, যেগুলো
আমরা প্রায়ই ভুল করি
1. Assassination (এ্যাসএ্যাসিনেশন) ➫ গুপ্তহত্যা। ✎ Ass ass i nation -গাধার উপরে গাধা, তার উপরে আমি, আমার উপরে জাতি।
2. Assessment ➫ কর নির্ধারণ। ✎ Ass e ss men t ➫ গাধায় ই ডাবল ss মানুষেতে নাই।
3. Bureaucracy ➫ আমলাতন্ত্র। ✎ Burea u cracy ➫ বুড়িয়া তুমি cracy.
4. Diarrhoea ➫ উদারাময়। ✎ Dia rr hoea ➫ ডায়াল করো ডাবল rr হোয়ে যাবে।
5. Hallucination ➫ অমুলক / অলীক কিছু দেখা বা তাতে বিশ্বাস। ✎ Hall u ci nation-হলে তুমি! ছি জাতি।
6. Illegitimate ➫ অবৈধ। ✎ Illeg i tim ate ➫ অসুস্থ পায় আমি টিম খেয়েছিলাম।
7. Lieutenant (লেফটেনেন্ট) ➫ সামরিক কর্মী। ✎ Lie u ten ant ➫ মিথ্যা তুমি দশ পিপড়া।
8. Miscellaneous ➫ বিবিধ। ✎ Mis cell an e o us-মিস করলে একটি সেলে ই ও আমাদের সাথে থাকবে। (cell-ক্ষুদ্র কক্ষ)।
9. Parallel ➫ সমান্তরাল। ✎ Par all e l ➫ পার করো সকলকে ই।
10. Psychological (সাইকোলজিক্যাল) ➫ মনস্তাত্ত্বিক। ✎ Psy cholo gi cal ➫ পিসি চলো যাই কাল।
11. Questionnaire ➫ প্রশ্নমালা। ✎ Question nai re ➫ কোশ্চেন নাই রে।
12. Restaurant ➫ রেস্টুরেন্ট। ✎ Rest a u r ant ➫ বিশ্রাম এ তুমি আর পিপড়া।

★কিছু প্রযোজনীয় ইংরেজি বানান:

1) ☆ Accommodation(বাসস্থান)
2) ☆ Brilliant(মেধাবী)
3) ☆ Bulletin(বুলেটিন)
4) ☆ Burglar(চোর)
5) ☆ Challenge(চ্যালেন্জ)
6) ☆ Cigarette(সিগরেট)
7) ☆ Colonel(কর্নেল)
8) ☆ Commission(কমিশন)
9) ☆ Committee(কমিটি)
10) ☆ Guerrilla(গেরিলা যুদ্ধা)
11) ☆ Leisure(অবসর)
12) ☆ Maintenance(ভরণপোষণ)
13) ☆ Millennium(সহস্রাব্দ)
14) ☆ Misspell(ভুল বানান করা)
15) ☆ Questionnaire(প্রশ্নমালা)

★কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি বানান যেগুলো আমরা প্রায়ই ভুল করি...

16) Aberration ➫ বিপদগামিতা/নীতিভ্রংশ
17) Accessory ➫ অপরাধের সহযোগী
18) Acclivity ➫ উর্ধ্বমুখী ঢাল/চড়াই
19) Amateur ➫ শৌখিন/অপেশাদার
20) Ammunition ➫ গোলা-বারুদের ভাণ্ডার
21) Anaemia ➫ রক্তাল্পতা
22) Anesthesia ➫ অনুভূতিবিলোপ/অবেদন
23) Apocalypse ➫ (জগতের ভবিষ্যত পরিণতি বিষয়ে) ঈশ্বরলব্ধ দিব্যজ্ঞান
24) Archipelago ➫ দ্বীপপুঞ্জ
25) Assassin ➫ গুপ্তঘাতক
26) Avaricious ➫ লোলুপ/লোভী
27) Besiege ➫ অবরোধ করা/চারিদিক থেকে আক্রমণ করা
28) Bourgeois ➫ সম্পদশালী/মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোক
29) Camouflage ➫ ছদ্মবেশ/কপটবেশ
30) Celestial ➫ স্বর্গীয়/দিব্য
31) Cemetery ➫ সমাধিক্ষেত্র/গোরস্থান
32) Colonel ➫ উচ্চতর পদমর্যাদার সেনাপতি/কর্নেল
33) Commemoration ➫ স্মৃতিরক্ষার্থে অনুষ্ঠান
34) Commencement ➫ সূচনা/আরম্ভ
35) Commodity ➫ পণ্যদ্রব্য
36) Complaisant ➫ সৌজন্যপূর্ণ/সন্তোষ উৎপাদনে আগ্রহী
37) Contemporaneous ➫ সমকালীন/সমসাময়িক
38) Contemptuous ➫ ঘৃণ্য/অবজ্ঞেয়
39) Councillor/Counsellor ➫ পরিষদের সদস্য/উপদেষ্টা
40) Counterfeit ➫ জাল/নকল
41) Curriculum ➫ পাঠ্যসূচি
42) Delinquency ➫ দুষ্কৃতি/অপকর্ম
43) Dilettante ➫ (কাব্য/সঙ্গীত বিষয়ে) অগভীর জ্ঞানসম্পন্ন
44) Disciplinarian ➫ কঠোর শাসক
45) Dyspepsia ➫ অজীর্ণ রোগ/বদহজম
46) Elephantiasis ➫ গোদ/পা ফোলা রোগ
47) Embarrassment ➫ অস্বস্তি/মানসিক দুশ্চিন্তা
48) Encyclopedia ➫ বিশ্বকোষ/জ্ঞানকোষ
49) Erroneous ➫ অশুদ্ধ/ভ্রান্ত
50) Etiquette ➫ শিষ্টাচার/নম্র আচরণ
51) Etiquette ➫ নম্র আচরণ/শিষ্টাচার
52) Exaggerate ➫ অতিরঞ্জিত করা
53) Factitious ➫ অস্বাভাবিক/কৃত্রিম
54) Flicker ➫ মিট মিট করা
55) Gargantuan ➫ প্রকাণ্ড/সুবিপুল/দানবীয়
56) Grandeur ➫ মহিমা/বিশালতা
57) Gymnasium ➫ শরীরচর্চা কেন্দ্র
58) Hereditary ➫ বংশানুক্রমিক/কৌলিক
59) Hippopotamus ➫ জলহস্তী
60) Homogeneous ➫ সমজাতীয়
61) Honorary ➫ অবৈতনিক/সম্মানসূচক
62) Humorous ➫ রসিকতাপূর্ণ
63) Hyacinth ➫ কচুরিপানা
64) Idiosyncrasy ➫ স্বভাব বৈশিষ্ট্য/আচরণ
65) Inapplicable ➫ অপ্রযোজ্য/অনুপযুক্ত
66) Incorrigible ➫ অশোধনীয়/অপ্রতিকার্য
67) Infinitesimal ➫ অতিক্ষুদ্র/অনীয়ান
68) Inheritance ➫ উত্তরাধিকার
69) Interruption ➫ ব্যাঘাত/বিঘ্ন/বাধা
70) Irreconcilable ➫ বিসঙ্গত/অসদৃশ
71) Irresponsible ➫ দায়িত্বহীন/বেপরোয়া
72) Irreversible ➫ অপরিবর্তনীয়
73) Itinerant ➫ পরিভ্রমী/ভ্রমণশীল
74) Jewelry ➫ রত্নখচিত অলঙ্কারাদির সমগ্র
75) Magniloquent ➫ বাগাড়ম্বরপূর্ণ/বড় বড় কথা বলে এমন
76) Malediction ➫ অভিশাপ
77) Manoeuvre ➫ কৌশল
78) Masquerade ➫ ভান বা ছদ্মবেশ ধারণ করা
79) Mediterranean ➫ ভূমধ্যসাগরীয়
80) Mellifluous ➫ সুমধুর/সুললিত
81) Mellifluous ➫ সুমধুর/সুললিত
82) Mercenary ➫ ভাড়াটে সৈনিক বা কর্মী
83) Millennium ➫ সহস্রাব্দ/বর্ষসহস্রক
84) Millionaire ➫ কোটিপতি/অতি ধনাঢ্য ব্যক্তি
85) Monotonous ➫ একঘেয়ে/বৈচিত্র্যহীন
86) Multifarious ➫ নানাবিধ/বিচিত্র
87) Nauseous ➫ বিতৃষ্ণাজনক
88) Omelet ➫ ডিম ভাজা/মামলেট
89) Omission ➫ বর্জন/বাতিল
90) Opprobrious ➫ অশোভন
91) Orthodoxy ➫ গোঁড়ামি
92) Oscillate ➫ দোলানো/আন্দোলিত করা
93) Palliate ➫ প্রশমন/লাঘব করা
94) Pedagogue ➫ স্কুলশিক্ষক/পণ্ডিতপ্রবর
95) Peevish ➫ বিরক্তিকর
96) Phthisis ➫ যক্ষ্মারোগ
97) Physique ➫ দৈহিক গঠন
98) Pomegranate ➫ ডালিম
99) Predecessor ➫ পূর্বসূরী
100) Procession ➫ মিছিল/শোভাযাত্রা
101) Prodigious ➫ অতিবৃহৎ
102) Prolegomenon ➫ গ্রন্থাভাষ/ভূমিকা
103) Pseudonym ➫ ছদ্মনাম
104) Pulchritude ➫ দৈহিক সৌন্দর্য
105) Questionnaire ➫ প্রশ্নাবলী
106) Receipt ➫ প্রাপ্তি
107) Recommendation ➫ সুপারিশ/পরামর্শ
108) Reconciliation ➫ সামঞ্জস্যবিধান/মীমাংসা
109) Reconnaissance ➫ তথ্যসংক্রান্ত অভিযান
110) Referendum ➫ গণভোট
111) Regeneration ➫ আধ্যাত্মিক পুনর্জম্ম/নবজন্মলাভ
112) Reminiscence ➫ স্মৃতিচারণ
113) Rendezvous ➫ মিলনস্থল
114) Rhinoceros ➫ গণ্ডার
115) Sanatorium ➫ স্বাস্থ্যকেন্দ্র
116) Scissors ➫ কাঁচি
117) Shaggy ➫ রুক্ষ/মোটা ও অপরিপাটি
118) Simultaneous ➫ যুগপৎ/সমকালীন
119) Sobriety ➫ আত্মনিয়ন্ত্রণ/সংযম
120) Souvenir ➫ স্মৃতিচিহ্ন
121) Stereotype ➫ গৎবাঁধা/অপরিবর্তনীয়
122) Successive ➫ ক্রমাগত/পারস্পরিক
123) Superiority ➫ শ্রেষ্ঠতা/উৎকৃষ্টতা
124) Superstition ➫ কুসংস্কার/অন্ধবিশ্বাস
125) Thesaurus ➫ ভাব-অভিধান
126) Transliterate ➫ ভিন্ন ভাষায় রূপান্তর করা
127) Unparalleled ➫ অতুলনীয়/অদ্বিতীয়
128) Vehement ➫ প্রবল/ব্যগ্র/উদ্দাম
129) Vendetta ➫ বংশানুক্রমিক প্রতিহিংসা
130) Veterinary ➫ পশুচিকিৎসক
131) Vicissitude ➫ উত্থানপতন/পরিবর্তন

Thursday, 22 October 2015

রক্ত পাতলা রাখতে যে খাবারগুলি উপকারি


দেহে রক্ত প্রবাহ হঠাত করে বন্ধ হয়ে জমাট বাঁধতে পারে। বিশেষ করে ধমনীতে এমন হওয়া খুব বিপদজনক। মস্তিষ্কে এমন clot বেধে গেলে স্ট্রোক হয়ে যেতে পারে। আর যদি হৃদপিণ্ডে বাসা বাধে তবে হার্ট এটাক হবে। এই clot বাঁধা উত্তরাধিকারী সুত্রে বা জীবন যাত্রার কারনে হতে পারে। ঔষধ খেয়ে যেমন রক্ত জমাট বাঁধা হতে রেহাই পাওয়া যায় তেমনি কিছু প্রাকৃতিক উপাদান আছে যা রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। নিরাপদ ও কার্যকরী এই পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে রাখা ভাল।
রক্ত জমাট বাঁধাতে ভিটামিন কে’ র ভূমিকা আছে।অন্যান্য ভিটামিনের মতো এটা ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহার হয় না। Salicylates এগুলি এস্পিরিনের মতো পদার্থ যা ভিটামিন কে’ র শোষণ রুদ্ধ করে ফেলে। Salicylates রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে। Salicylates সমৃদ্ধ মশলার মধ্যে আছে কারি পাউডার, লাল মরিচের গুঁড়া, আদা, দারুচিনি, গোল মরিচ, হলুদ, licorice, পুদিনা।ফলের মধ্যে আছে কিশমিশ, আলু বোখারা, চেরি, ক্রেনবেরি। অন্যান্য খাবারের মধ্যে আছে ব্রকলি,মধু,ভিনেগার, ফুলকপি, ব্রাসেল স্প্রাউট ইত্যাদি।
ভিটামিন ই ভিটামিন কে’র শোষণের বিপক্ষে কাজ
করে। তাই এটাও রক্ত পাতলা করতে সহায়তা করে।বেশিরভাগ বাদাম যেমন→
আল্মন্ড, 
আখরোট, 
সব ধরনের ভেজিটেবল অয়েল, 
ডাল,
গম, 
ছোলা, 
ভাত, 
যব,
আম, 
টমেটো ইত্যাদি।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমায়।তিসির তেল, ক্যানোলা তেল, আখরোট, মিষ্টি কুমড়ার বীচি ,সামুদ্রিক ও মিঠা পানির মাছ, কড লিভার তেল এগুলি ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ।আদা রসুনের মতো এন্টিবায়োটিক মশলা উপকারি।অন্যান্য খাবারে মধ্যে ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ খাবার,দারুচিনি উল্লেখযোগ্য । তবে কারো যদি এগুলিতে কোন এলারজির সমস্যা থাকে তবে তা বর্জন করা ভাল।প্রচুর পানি পানে রক্ত পাতলা থাকে। দৈনিক ৩০ মিনিট এর workout এক্ষেত্রে কাজে দেয়।

Tuesday, 20 October 2015

স্যার ফজলে হাসান আবেদে (Sir Fazle Hasan Abed)

ফজলে হাসান আবেদ ১৯৩৬ সালের ২৭ এপ্রিল হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। স্যার ফজলে হাসান আবেদ, একজন ফজলে হাসান আবেদে সমাজকর্মী এবং বিশ্বেফজলে হাসান আবেদেত্তম বেসরকারী সংগঠন ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। সামাজিক উন্নয়নে তাঁর অসামান্য ভূমিকার জন্য তিনি র‍্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার, জাতিসংঘ উন্নয়ন সংস্থার মাহবুবুল হক পুরস্কার এবং গেটস ফাউন্ডেশনের বিশ্ব স্বাস্থ্য পুরস্কার লাভ করেছেন। দারিদ্র বিমোচন এবং দরিদ্রের ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ ব্রিটিশ সরকার তাঁকে নাইটহুডে (Knighthood)ভূষিত করে।
তাঁর পিতা ছিলেন একজন ধনাঢ্য ভূস্বামী। তাঁর মায়ের নাম সৈয়দা সুফিয়া খাতুন। তাঁর পূর্বপুরুষরা ছিলেন ঐ অঞ্চলের অনেক বড় জমিদার। ফজলে হাসান আবেদের পরিবারের সবাই ছিলেন শিক্ষিত। দাদারা ছিলেন চার ভাই। তাঁরা সকলেই কলকাতা গিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে ও পরে ব্রিটেনের গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। পরবর্তীতে তিনি শেল অয়েল কোম্পানীতে অর্থনৈতিক কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন।

★★★শিক্ষাজীবন★★★

ফজলে হাসান আবেদের শিক্ষাজীবন শুরু হয় হবিগঞ্জে। হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণী থেকে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। পরবর্তীতে দেশভাগের ঠিক আগে তাঁর বাবা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে হবিগঞ্জ থেকে গ্রামের বাড়ি বানিয়াচংয়ে চলে আসেন। পরবর্তীতে তিনি চাচার চাকুরীস্থলে ভর্তি হন কুমিল্লা জেলা স্কুলে। সপ্তম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সেখানেই লেখাপড়া করেন। এরপর চাচা জেলা জজ হিসেবে পাবনায় বদলি হওয়ায় তিনিও চাচার সাথে পাবনায় চলে যান এবং পাবনা জেলা স্কুলে ভর্তি হোন। সেখান থেকেই ১৯৫২ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেন। ১৯৫৪ সালে এইচএসসি পাস করেন ঢাকা কলেজ থেকে। সেবছরই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিক্স বিভাগে অনার্সে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালের অক্টোবর মাসে তিনি স্কটল্যান্ডে গিয়ে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটিতে নেভাল আর্কিটেকচারে ভর্তি হন। নেভাল আর্কিটেকচারের কোর্স ছিল চার বছরের। দুবছর লেখাপড়া করে কোর্স অসমাপ্ত রেখে ১৯৫৬ সালে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটি ছেড়ে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে ভর্তি হন অ্যাকাউন্টিংয়ে। এখানে কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টিংয়ের উপর চার বছরের প্রফেশনাল কোর্স পাশ করেন ১৯৬২ সালে। এ ছাড়া তিনি১৯৯৪ সালে কানাডার কুইনস ইউউনিভার্সিটি থেকে 'ডক্টর অব ল' এবং ২০০৩ সালে যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে 'ডক্টর অব এডুকেশন' ডিগ্রি লাভ করেন।

★★★কর্মজীবন★★★

চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিংয়ে পড়াকালীন সময়ে ১৯৫৮ সালে ফজলে হাসান আবেদের মায়ের মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে তিনি লন্ডনে চাকরিতে যোগদান করেন। কিছুদিন চাকরি করার পর চলে যানকানাডা। সেখানেও একটি চাকরিতে যোগ দেন। পরে চলে যান আমেরিকা। ১৯৬৮ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। দেশে এসে তিনি শেল অয়েল কোম্পানির হেড অব ফাইন্যান্স পদে যোগদান করেন। এখানে চাকরির সময় সত্তরের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় হয়। ফজলে হাসান আবেদ উপদ্রুত এলাকা মনপুরায় গিয়ে ত্রাণকাজ পরিচালনা করেন। এর চারমাস পর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হলে তিনি আর চাকরিতে ফিরে যাননি।

★★★ব্র্যাক প্রতিষ্ঠা★★★

১৯৭০ সালে ফজলে হাসান আবেদ বাংলাদেশের ভয়াবহ ঘূর্ণীঝড়ে আক্রান্ত দুঃস্থ মানুষের সাহায্যে ত্রাণ কর্মকাণ্ডে জড়িত হন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি তিনি দেশে ফিরে আসেন। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্র্যাকের জন্ম। যুদ্ধের পর সিলেটেরশাল্লায় ধ্বংসস্তূপের মধ্যে বসবাসরত লোকজনকে দেখতে গেলেন। সেখানে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি শাল্লায় কাজ করবেন। এভাবেই স্বাধীন বাংলাদেশের দরিদ্র, অসহায়, সবহারানো মানুষের ত্রাণ ও পুনর্বাসনকল্পে শুরু করলেন 'Bangladesh Rehabilitation Assistance Committee' সংক্ষেপে যা 'BRAC' নামে পরিচিত। ১৯৭৩ সালে সাময়িক ত্রাণকার্যক্রমের গণ্ডি পেরিয়ে ব্র্যাক যখন উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে কাজ শুরু করে, তখন 'BRAC'-এই শব্দসংক্ষেপটির যে ব্যাখ্যা গ্রহণ করা হয়, সেটি হল 'Bangladesh Rural Advancement Committee'। বর্তমানে ব্যাখ্যামূলক কোনো শব্দসমষ্টির অপেক্ষা না রেখে এই সংস্থা শুধুই 'BRAC' নামে পরিচিত। কবি বেগম সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, কাজী ফজলুর রহমান, আকবর কবীর, ভিকারুল ইসলাম চৌধুরী, এস আর হোসেন এবং ফজলে হাসান আবেদ, এই সাতজনকে নিয়ে ১৯৭২ সালে ব্র্যাকের গভর্নিং বোর্ড গঠিত হল। বোর্ড ফজলে হাসান আবেদকে প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব অর্পণ করে। কবি বেগম সুফিয়া কামাল হলেন ব্র্যাকের প্রথম চেয়ারম্যান। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে ফজলে হাসান আবেদ ব্র্যাকের চেয়ারপারসন পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন।





★★★পুরস্কার★★★

র‌্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কার, সামাজিক নেতৃত্বের জন্য , ১৯৮০
ইউনেস্কো নোমা পুরস্কার (১৯৮৫)
এ্যালান শন ফেইনস্টেইন ওয়ার্ল্ড হাঙ্গার পুরস্কার (১৯৯০)
ইউনিসেফ মরিস পেট পুরস্কার (১৯৯২)
সুইডেনের ওলফ পাম পুরস্কার (২০০১)।"দারিদ্র বিমোচন ও দরিদ্র মহিলাদের ক্ষমতায়নের জন্য।"
শোয়াব ফাউন্ডেশন "সামাজিক উদ্যোক্তা" পুরস্কার (২০০২)
গ্লেইটসম্যান ফাউন্ডেশন পুরস্কার (২০০৩)
জাতীয় আইসিএবি (২০০৪)
জাতিসংঘ উন্নয়ন সংস্থার মাহবুব-উল-হক পুরস্কার (২০০৪), সামাজিক উন্নয়নে অসামান্য ভূমিকার জন্য
গেটস ফাউন্ডেশনের বিশ্ব স্বাস্থ্য পুরস্কার (২০০৪)
হেনরি আর. ক্রাভিস পুরস্কার (২০০৭)
প্রথম ক্লিনটন গ্লোবাল সিটিজেন পুরস্কার (২০০৭)
পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন আজীবন সম্মাননা পুরস্কার (২০০৭)
ডেভিড রকফেলার পুরস্কার (২০০৮)
দারিদ্র বিমোচনে বিশেষ ভূমিকার জন্য ব্রিটেন কর্তৃক ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে "নাইটহুডে" ভূষিত।
এন্ট্রাপ্রেনিওর ফর দ্য ওয়ার্ল্ড পুরস্কার (২০০৯)
ওয়াইজ পুরস্কার (২০১১)
সেন্ট্রাল ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি ওপেন সোসাইটি পুরস্কার (২০১৩)
লিও তলস্তয় আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক (২০১৪)
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার (২০১৫)

Monday, 19 October 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ (National University of Bangladesh)

বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের একটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়। গাজীপুর জেলার বোর্ডবাজারে ১১.৩৯ একর জমির ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত এবং ছাত্রছাত্রী সংখ্যার দিক দিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের মধ্যে পঞ্চম। ঢাকা , চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ অধিভুক্ত কলেজের তদারকি করতে গিয়ে অভ্যন্তরীণ শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনায় বাড়তি চাপে ছিল। সেই চাপ কমাতে ও অধিভূকক্ত কলেজগুলোর মান উন্নয়নে ১৯৯২ সালে সংসদে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২ নামের আইন পাসের মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।


★নীতিবাক্য : সকল জ্ঞানীর উপরে আছেন এক মহাজ্ঞানী
★স্থাপিত : ১৯৯২
★ধরন : পাবলিক
★আচার্য : বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
★সভাপতি : আবদুল হামিদ
★উপাচার্য : অধ্যাপক হারুন অর রশিদ
★অ্যাকাডেমিক স্টাফ : ২,০০০
★প্রশাসনিক স্টাফ : ১,৮০০
★ছাত্র ছাত্রী : ২১ লাখ (২০১৫)
★স্নাতক : B.Sc, B.B.A, B.B.S, B.A
★স্নাতকোত্তর : M.Sc, M.B.A, M.B.S, M.A
★ডক্টরেট ছাত্র : M.Phil, Ph.D
★অবস্থান : গাজীপুর , ঢাকা , বাংলাদেশ
★ক্যাম্পাস : সারাদেশে অধিভুক্ত কলেজসমূহ
★সংক্ষিপ্ত নাম : এন ইউ (N U)
★অন্তর্ভুক্তি: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
★ওয়েবসাইট : www.nu.edu.bd

★শিক্ষা কার্যক্রম→
বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পূর্ণ নতুন সিলেবাসের মাধ্যমে ২০০১-২০০২ শিক্ষাবর্ষ হতে চার(৪) বছর মেয়াদী স্নাতক(সম্মান) ও এক(১) বছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর কোর্স চালু করেছে। এছাড়াও তিন(৩) বছর মেয়াদী স্নাতক(পাস) কোর্স রয়েছে। এবং এ বছর (২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষ) হতে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষার বদলে নতুন নিয়মে ভর্তি করা হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পি.এইচ.ডি. ও এম.ফিলের. ব্যবস্থাও আছে।

←♦অনুষদ ও বিভাগসমূহ♦→
★কলা অনুষদ→
বাংলা বিভাগ
ইংরেজি বিভাগ
দর্শন বিভাগ
ইতিহাস বিভাগ
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
ইসলামের ইতিহাস বিভাগ
আরবি বিভাগ
পালি ও সংস্কৃত বিভাগ

★সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ→
অর্থনীতি বিভাগ
রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগ
সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
সমাজ কর্ম বিভাগ
লোকপ্রশাসন বিভাগ
নৃ-বিজ্ঞান বিভাগ
গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিভাগ
বৈদেশীক সরকার

★বিজ্ঞান অনুষদ→
পদার্থ বিভাগ
রসায়ন বিভাগ
গণিত বিভাগ
পরিসংখ্যান বিভাগ
প্রাণীবিদ্যা বিভাগ
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
মনোবিজ্ঞান বিভাগ
ভূ-ত্তত্ব বিভাগ
ভূগোল বিভাগ
কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ

★ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ→
ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ
হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
মার্কেটিং বিভাগ
ব্যবস্থাপনা বিভাগ

★আইন অনুষদ→
আইন বিভাগ

♦★♦জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর কলেজসমূহ♦★♦
♦ঢাকা অঞ্চল♦
1. ঢাকা কলেজ , ঢাকা
2. ইডেন কলেজ , ঢাকা
3. সরকারী তিতুমীর কলেজ , ঢাকা
4. সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ ,গোপালগঞ্জ
5. সরকারী বাঙলা কলেজ , ঢাকা
6. ঢাকা কমার্স কলেজ ,ঢাকা
7. বেগম বদরুন্নেসা সরকারী মহিলা কলেজ,ঢাকা
8. কবি নজরুল সরকারী কলেজ , ঢাকা
9. সরকারী শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ,ঢাকা
10. তেজগাঁও মহিলা কলেজ , ঢাকা
11.লালমাটিয়া মহিলা কলেজ , ঢাকা
12. খিলগাঁও মডেল কলেজ , ঢাকা
13. তেজগাঁও কলেজ , ঢাকা
14. ঢাকা সিটি কলেজ ,ঢাকা
15.হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ ,ঢাকা
16. নিউ মডেল ডিগ্রী কলেজ , ঢাকা
17.আইডিয়াল কলেজ , ঢাকা
18. আবু জর গিফারী কলেজ , ঢাকা
19.সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রী কলেজ ,ঢাকা
20. মির্জা আব্বাস মহিলা কলেজ , ঢাকা
21. শেখ বোরহানুদ্দিন পোস্টগ্রাজুয়েট কলেজ ,ঢাকা
22.ড্যাফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি (ডিআইআইটি), ঢাকা
23.ইনস্টিটিউট অফ সাইন্স ট্রেড এন্ড টেকনোলোজি (আইএসটিটি) ,ঢাকা
24.বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলোজি (বিআইএসটি) ,ঢাকা
25. টংগী সরকারী কলেজ ,গাজীপুর
26. ভাওয়াল বদরে আলম সরকারী কলেজ ,গাজীপুর
27. সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ,ঢাকা
28. দেবেন্দ্র কলেজ ,মানিকগঞ্জ
29.মানিকগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ ,মানিকগঞ্জ
30. সরকারী সা'দত কলেজ,টাংগাইল
31. কুমুদিনী সরকারী মহিলা কলেজ ,টাংগাইল
32.আনন্দমোহন কলেজ ,ময়মনসিংহ
33.মমিনুন্নেসা সরকারী মহিলা কলেজ ,ময়মনসিংহ
34. গৌরীপুর সরকারি কলেজ ,ময়মনসিংহ
35.ময়মনসিংহ ইন্জিনিয়ারিং কলেজ
36.নেত্রকোণা সরকারী কলেজ ,নেত্রকোণা
37.রাজবাড়ী সরকারি কলেজ ,রাজবাড়ী
38. গুরুদয়াল সরকারি কলেজ ,কিশোরগঞ্জ
39. সরকারি অাশেক মাহমুদ কলেজ,জামালপুর
40. সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজ ,জামালপুর
41. মেলান্দহ সরকারি কলেজ ,জামালপুর

♦খুলনা অঞ্চল♦
1. সরকারী বি,এল কলেজ
2. খুলনা সরকারী মহিলা কলেজ
3. আযম খান কমার্স কলেজ
4. এম.এম.কলেজ , যশোর
5. সিবিএটি,কুষ্টিয়া
6.সাতক্ষীরা সরকারী কলেজ ,সাতক্ষীরা

♦চট্টগ্রাম অঞ্চল♦
1. চট্টগ্রাম কলেজ
2. সরকারী হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ
3. সরকারী সিটি কলেজ,চট্টগ্রাম
4. চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজ
5. চট্টগ্রাম সরকারী মহিলা কলেজ
6. ফটিকছড়ি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ,
7. জাহানপুর বাদশা মিয়া ডিগ্রি কলেজ
8.হাটাজারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
9. কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
10. গুণবতী ডিগ্রী কলেজ
11. চাঁদপুর সরকারী কলেজ
12. ফেনী সরকারী কলেজ
13. ফুলগাজী সরকারী কলেজ , ফেনী
14. পরশুরাম সরকারী কলেজ , ফেনী
15.ছাগলনাইয়া সরকারী কলেজ , ফেনী
16.সোনাগাজী সরকারী কলেজ , ফেনী

♦রাজশাহী অঞ্চল♦
1. রাজশাহী কলেজ
2. রাজশাহী সরকারী মহিলা কলেজ
3.কারমাইকেল কলেজ , রংপুর
4. বেগম রোকেয়া সরকারী মহিলা কলেজ , রংপুর
5. সরকারী আজিজুল হক কলেজ বগুড়া
6. সরকারি শাহ সুলতান কলেজ বগুড়া
7. জয়পুরহাট সরকারী কলেজ
8. দিনাজপুর সরকারী কলেজ
9. সরকারী এডওয়ার্ড কলেজ ,পাবনা
10.চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ ,চাঁপাইনবাবগঞ্জ
11. আদিনা ফজলুল হক সরকারি কলেজ চাঁপাইনবাবগঞ্জ
12.সিরাজগঞ্জ সরকারী কলেজ ,সিরাজগঞ্জ

♦সিলেট অঞ্চল♦
1. মুরারিচাঁদ কলেজ ,সিলেট
2. মদনমোহন কলেজ ,সিলেট
3. সিলেট সরকারি কলেজ ,সিলেট
4. সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ ,সিলেট
5.বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ ,সিলেট
6. বিশ্বনাথ সরকারি কলেজ , সিলেট
7. বৃন্দাবন কলেজ ,হবিগঞ্জ
8. হবিগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ ,হবিগঞ্জ
9. সৈয়দ সঈদ উদ্দীন ডিগ্রী কলেজ ,হবিগঞ্জ
10.মৌলভীবাজার সরকারী কলেজ
11.সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ
12.সুনামগঞ্জ সরকারী মহিলা কলেজ

♦বরিশাল অঞ্চল♦
1. সরকারী বি এম কলেজ
2. বরিশাল সরকারী মহিলা কলেজ
3.পটুয়াখালী সরকারী কলেজ
4.পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজ
5. ভোলা সরকারি কলেজ , ভোলা
6.শাহবাজপুর সরকারি কলেজ,লালমোহন।

এছাড়া ও নতুন কলেজ যদি থেকে থাকে তাহলে পাঠকরা জানাতে ভুলবেন। আমরা অবশ্যই এড করে নিব।। 

বিনা কাস্টমসে যেসব পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি করা যাবে

বিনা কাষ্টমসে(Custom) বিদেশ থেকে কি কি জিনিস আমদানী করতে পারবেন, তা আপনি জানেন কি? না জানলে পড়ুন।আমাদের অনেকের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব বিদেশে থাকেন।দেশ-বিদেশ যাতায়ত করার সময় আমরা বিদেশ থেকে অনেক জিনিস এনে থাকি, সেটা হয়ত প্রয়োজনে বা শখের বশে, অথবা আত্মীয়কে খুশি করতে। অনেক সময় সামান্য একটু অসর্তকতার কারনে আপনার ক্রয়কৃত পন্য এয়ারপোর্টে ফেলে আসতে হয় অথবা শুল্ক বাবদ দিতে হয় অনেকগুলি টাকা।আগেই বলি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পন্য আনার ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়। শুধুমাত্র নিজ ব্যবহার, গৃহস্থালী ব্যবহারের জন্য প্রযোজ্য।
●প্রথমেই দিচ্ছি শুল্ক কর আরোপযোগ্য পন্যের তালিকা→
(ক) ব্যাক্তিগত এবং গৃহস্থালী কাজে ব্যাবহৃত হয় না এমন পন্য।
(খ) দুইটি স্যুটকেসের অতিরিক্ত স্যুটকেসে আনীত ব্যাগেজ। তবে ৩য় স্যুটকেসে আনীত বইপত্র, সাময়িকি বা শিক্ষার উপকরণ শুল্ক ও কর মুক্তভাবে খালাসযোগ্য।
(গ) বাণিজ্যিক পরিমানে যে কোন পন্য ব্যাগেজে আমদানী হলে শুল্ক ও কর আরোপযোগ্য।

★(ঘ) নিম্নে বর্ণিত পণ্য ব্যাক্তিগত ও গৃহস্থালী ব্যাগেজ হিসেবে আমদানী হলেও প্রতিটির পাশে উল্লেখিত হারে কর পরিশোধ করতে হবে→
(১) টেলিভিশন (CRT) ২৫" এর উর্ধ্বে হলে ২৯" পর্যন্ত ৩০০০/- টাকা।
(২) Plasma, LCD, TFT ও অনুরুপ প্রযুক্তির টেলিভিশন:
(ক) ১৭" হতে ২১" পর্যন্ত = ১০,০০০.০০/= টাকা,
(খ) ২২" হতে ২৯" পর্যন্ত = ১৫,০০০.০০/= টাকা,
(গ) ৩০" হতে ৪২" পর্যন্ত = ২০,০০০.০০/= টাকা,
(ঘ) ৪৩" হতে ৫২" পর্যন্ত = ৫০,০০০.০০/= টাকা,
(ঙ) ৫৩" হতে তদুর্ধ সাইজ = ৭৫,০০০.০০/= টাকা।

(৩) (ক) ৪টি স্পিকারসহ কম্পোনেন্ট (মিউজিক সেন্টার) সিডি/ডিভিডি/ভিসিডি/এমডি/ এএলডি/ ব্লু-রে-ডিস্ক সেট = ৪,০০০.০০/= টাকা।
(খ) ৪ এর অধিক তবে সবোর্চ্চ ৮টি স্পিকারসহ (মিউজিক সেন্টার) হোম থিয়েটার/সিডি/ডিভিডি/ভিসিডি/এমডি/ এএলডি/ ব্লু-রে-ডিস্ক সেট = ৮,০০০.০০/=

(৪) রেফ্রিজারেটর/ ডিপ ফ্রিজার = ৫,০০০.০০/=
(৫) ডিশ ওয়াশার/ ওয়াশিং মেশিন/ ক্লথ ডায়ার = ৩,০০০.০০/=
(৬) এয়ারকুলার/ এয়াকন্ডিশনার
(ক) উইন্ডো টাইপ = ৭,০০০.০০/= টাকা
(খ) স্প্লিট টাইপ = ১৫,০০০.০০/= টাকা
(৭) ওভেন বার্নারসহ = ৩,০০০.০০/=
(৮) ডিস এন্টেনা = ৭,০০০.০০/=
(৯) স্বর্ণবার বা স্বর্ণপিন্ড (সবোর্চ্চ ২০০ গ্রাম) প্রতি ১১.৬৬৪ গ্রাম বা ভরি= ১৫০.০০/=
(১০) রৌপ্যবার বা রৌপ্য পিন্ড (সর্বোচ্চ ২০০ গ্রাম) প্রতি ১১.৬৬৪ গ্রাম = ৬.০০/=
(১১) HD Cam, DV Cam, BETA Cam & Professional used Camera = 15,000.00 Taka.
(১২) এয়ারগান/ এয়ার রাইফেল = ২,০০০.০০ টাকা (বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমুতি সাপেক্ষে আমদানিযোগ্য, আমদানি নীতি-আদেশ ২০০৩-২০০৬ দ্রষ্টব্য )
(১৩) ঝাড়বাতি = ৩০০.০০ টাকা প্রতি পয়েন্ট।
(১৪) কার্পেট ১৫বর্গ মিটার পর্যন্ত = ৫০০.০০ টাকা প্রতি বর্গমিটার।

★এবার দেখুন কি কি পন্য বিনা শুল্কে আমদানীযোগ্য (প্রত্যেকটি ১টি করে)→
১. ক্যাসেট প্লেয়ার/ টু ইন ওয়ান,
২. ডিস্কম্যান / ওয়্যাকম্যান অডিও,
৩. বহনযোগ্য অডিও সিডি প্লেয়ার,
৪. ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, প্রিন্টার, ইউপিএস, স্ক্যানার, ফ্যাক্সমেশিন।
৫. ভিডিও ক্যাম: এইচ ডি ক্যাম, ডিভি ক্যাম, বেটা ক্যাম এবং প্রফেশনাল কাজে ব্যবহৃত হয় না এমন ক্যামেরা ব্যাতিত সব।
৬. ডিজিটাল ক্যামেরা,
৭. সাধারণ/পুশবাটন/কর্ডলেস টেলিফোন সেট
৮. সাধারণ ইলেকট্রিক ওভেন/ মাইক্রোওয়েভ ওভেন,
৯. রাইস কুকার/ প্রেসার কুকার,
১০. টোস্টার/ স্যান্ডউইচ মেকার/ ব্লেনডার/ ফুড প্রসেসর/ জুসার/কফি মেকার।
১১. সাধারণ ও বৈদ্যুতিক টাইপ রাইটার,
১২. গৃহস্থালী সেলাই মেশিন (মেনুয়াল/বৈদ্যুতিক)
১৩. টেবিল / প্যাডেস্টাইল ফ্যান,
১৪. স্পোর্টস সরন্জাম (ব্যাক্তিগত ব্যবহারের জন্য)
১৫. ২০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ/র্যোপ্য অলংকার (এক প্রকারের অলংকার ১২টির অধিক হবে না)
১৬. এক কার্টুন সিগারেট (২০০ শলাকা),
১৭. ২৪" পর্যন্ত রঙ্গিন টিভি (সিআরটি)/সাদাকালো টিভি,
১৮. ভিসিআর/ভিসিপি,
১৯. সাধারণ সিডি ও দুই স্পিকার সহ কম্পোনেন্ট (মিউজিক সেন্টার/ সিডি/ ভিসিডি/ ডিভিডি/এলডি/ এমডি সেট)
২০. ভিসিডি/ডিভিডি/এলডি/এমডি ব্লুরেডিস্ক প্লেয়ার,
২১. এলসিডি মনিটর ১৭" পর্যন্ত (টিভি সুবিধা থাকুক বা নাই থাকুক)
২২. একটি মোবাইল সেট।

[[বিঃদ্রঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স ( Biman Bangladesh Airlines) এ ক্যারি ১৫ কেজি পর্যন্ত আনা যায় আর ৪৪.৪০ কিলো পর্যন্ত বুকিং দেয়া যায়। যারা বিদেশ থেকে কম্বল (Blanket /Quilt) আনেন, তারা ২টি কম্বল এক সাথে বাধবেন না। এয়ার পোর্ট এভাবে এখন আর এলাউ করে না। ২টির বেশী কম্বল আনতে দেয় না। কারণ আপনার জন্য যে আয়তনের জায়গা বরাদ্দ আছে তা ২ কম্বল ও একটি লাগেজেই ভরে যায়। কম্বল ৩টি হলে অন্যর কম্পার্টমেন্ট শেয়ার করতে হয়। তাই ডিজএলাউড।]]

Sunday, 18 October 2015

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) এর (A-Z)

বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ে অধ্যয়নের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) বাকৃবি। কৃষিবিজ্ঞানের সকল শাখা স্থলজ ও জলজ সবকিছুই এর আওতাভূক্ত৷ মানসম্পন্ন উচ্চতর কৃষিশিক্ষা ব্যবস্থার নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশে কৃষি উন্নয়নের গুরুদায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, কৃষিবিজ্ঞানী,প্রযুক্তিবিদ ও কৃষি প্রকৌশলী তৈরি করাই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য৷ এখান থেকে বের হওয়া শিক্ষার্থীরা ইতোমধ্যেই দেশ-বিদেশে অনেক ভালো অবস্থানে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের একমাত্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় যেখান হতে আইইবি অনুমোদিত ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়।এখানের এগ্রিকালচার ইঞ্জিনিয়ারিং আইইবি র অনুমোদন প্রাপ্ত।তাহলে দেখে নেওয়া যাক বাকৃবি সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি।

★স্থাপিত :আগস্ট ১৮ , ১৯৬১
★ধরন :সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
★আচার্য : রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
★উপাচার্য : প্রফেসর ডঃ মোঃ রফিকুল হক
★ডীন : ৬
★অ্যাকাডেমিক স্টাফ : ৫৩০
★ছাত্রছাত্রী : ৪২৯৬ (ছেলে- ৩৩২৯,মেয়ে-৯৬৭)
★অবস্থান : ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ
★ক্যাম্পাস: ৪৮৫ হেক্টর
★সংক্ষিপ্ত নাম : বাকৃবি (BAU)
★অন্তর্ভুক্তি: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
★ওয়েবসাইট: http://www.bau.edu.bd

★অনুষদ এবং বিভাগসমূহ:
*ভেটেরিনারি অনুষদ
#Department of Anatomy and Histology
#Department of Physiology
#Department of Microbiology and Hygiene
#Department of Pharmacology
#Department of Parasitology
#Department of Pathology
#Department of Medicine
#Department of Surgery and Obstetrics

*কৃষি অনুষদ
#Department of Agronomy
#Department of Soil Science
#Department of Entomology
#Department of Horticulture
#Department of Plant Pathology
#Department of Crop Botany
#Department of Genetics and Plant
Breeding
#Department of Agricultural Extension Education
#Department of Agricultural Chemistry
#Department of Biochemistry
#Department of Physics
#Department of Chemistry
#Department of Language
#Department of Agro-forestry
#Department of Biotechnology
#Department of Environmental Science

*পশুপালন অনুষদ
#Department of Animal Breeding and
Genetics
#Department of Animal Science
#Department of Animal Nutrition
#Department of Poulty Science
#Department of Dairy Science

*কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান
অনুষদ
#Department of Agricultural Economics
#Department of Agricultural Finance
#Department of Agricultural Statistics
#Department of Co-operation and
Marketing
#Department of Rural Sociology

*কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরী অনুষদ
#Department of Farm Structure
#Department of Farm Power and
Machinery
#Department of Irrigation and Water
Management
#Department of Food Technology and
Rural Industries
#Department of Computer Science and Mathematics

*মৎসবিজ্ঞান অনুষদ
#Department of Fisheries Biology and
Genetics
#Department of Aquaculture
#Department of Fisheries Management
#Department of Fisheries Technology

★স্নাতক ডিগ্রিসমুহ
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এগ্রিকালচার [BSc in Ag(Hons)]
#ডক্টর অব ভেটেনারী মেডিসিন[DVM]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এনিম্যাল হাজব্রেন্ডী[BSc in Animal Husbundry(Hons)]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এগ্রিকালচারাল
ইকোনমিক্স [BSc in Ag Econ(Hons)]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন এগ্রিকালচারাল
ইঞ্জিনিয়ারিং[BSc in Agricultural
Engineering]
#ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং
[BSc in Food Engineering]

★এবার দেখে নেওয়া যাক বাকৃবি র পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিষয়ে আসন সংখ্যা নিন্মরুপ:
ভেটেরিনারি অনুষদ:
সাধারন: ১৮০, মুক্তিযোদ্ধা:১০, উপজাতি:১
মোট: ১৯১

কৃষি অনুষদ:
সাধারন:৩৮২, মুক্তিযোদ্ধা:২০, উপজাতি:১
মোট: ৪০৩

পশুপালন অনুষদ:
সাধারন: ১৮০, মুক্তিযোদ্ধা:১০, উপজাতি:১
মোট :১৯১

কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীন সমাজবিজ্ঞান অনুষদ
সাধারন: ১২৬, মুক্তিযোদ্ধা:৬, উপজাতি:১
মোট:১৩৩

★কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরী:
১। এগ্রিকালচার ইঞ্জিনিয়ারিং
সাধারন:৯৩ মুক্তিযোদ্ধা:৫ উপজাতি:নাই
মোট: ৯৮

২।ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং
সাধারন:৪৮, মুক্তিযোদ্ধা:২, উপজাতি:১
মোট:৫১

মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ
সাধারন:১২৬ মুক্তিযোদ্ধা:৬ উপজাতি:১
মোট:১৩৩

মোট আসন:১২০০


নূন্যতম যোগ্যতা:
এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পরীক্ষার প্রত্যেকটিতে
৪র্থ বিষয় বাদে নূন্যতম ৩.০০ সহ মোট ৭.০০
পেতে হবে।এইচ.এস.সি পরীক্ষায় পদার্থ, রসায়ণ,
জীববিজ্ঞান ও ইংরেজী তে নূন্যতম ২.০০
পয়েন্ট পেতে হবে
# মোট আসনের ১০ গুণ পরীক্ষার্থী কে
পরীক্ষা দিতে দেওয়া হবে।
# ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যায়
# পয়েন্ট হিসাব:
(এস.এস.সি র পয়েন্ট* ৮)+(এইচ.এস.সি র
পয়েন্ট*১২)
পয়েন্ট ৪র্থ বিষয় ছাড়া হিসাব করা হয়।
# MCQ পরীক্ষার মানবন্টন:
জীববিজ্ঞান -২৫, রসায়ন -২৫, পদার্থ - ২৫, গণিত -
২৫, মোট: ১০০
# ভুল উত্তরের জন্য .২৫ মার্কস করে কাটা যায়
# এম.সি.কিউ পরীক্ষা ১০০ নম্বরের আর পয়েন্টের ১০০ নম্বর। মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম করা হয়
# নূন্যতম পাস মার্ক ৩০%
# পরীক্ষা সাধারণত হয় চুয়েটের পরীক্ষার একই দিনে। তাই চান্স পাওয়া তুলনামূলক সোজা
# এটা গতবারের সার্কুলার অনুযায়ী দেওয়া। এবছর কিছু উনিশ-বিশ হতে পারে।

★বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) এর গবেষনায় সাফল্য:
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শস্যের জাত ও উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। এগুলোর মধ্যে বাউ-৬৩, বাউকুল, বাউধান-২, নামে উফশী ধান জাত- সম্পদ ও সম্বল, বাউ-এম/৩৯৫, বাউ-এম/৩৯৬ নামে ৪টি উফসি সরিষা জাত, ডেভিস, ব্র্যাগ, সোহাগ,জি-২ ও বিএস-৪ নামে ৫টি সয়াবিন জাত, কমলা সুন্দরী ও তৃপ্তি নামে আলুর জাত, লতিরাজ ,বিলাসী ও দৌলতপুরী নামে তিনটি মুখীকচুর জাত, কলা ও আনারস উৎপাদনের উন্নত প্রযুক্তি,রাইজোবিয়াম জৈব সার উৎপাদন প্রযুক্তি, সয়েল টেস্টিং কিট, পেয়ারা গাছের মড়ক নিবারণ পদ্ধতি, বীজের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সহজ পদ্ধতি,অ্যারোবিক পদ্ধতিতে ধান চাষ প্রযুক্তি,শুকানো পদ্ধতিতে বোরো ধান চাষ, পশু খাদ্য হিসেবে ভুট্টা উৎপাদন বৃদ্ধির কলাকৌশল।আফ্রিকান ধৈঞ্চার অঙ্গজ প্রজনন, এলামনডা ট্যাবলেট, আইপিএম ল্যাব বায়োপেস্টিসাইড,বিলুপ্তপ্রায় শাকসবজি ও ফলের জার্মপ্লাজম সংরক্ষণ ও মলিকুলার বৈশিষ্ট সনাক্তকরণ
কলাকৌশল, মোরগ-মুরগির রাণীক্ষেত রোগ ও
ফাউলপক্সের প্রতিষেধক টিকা উৎপাদন, হাঁসের
প্লেগ ভ্যাকসিন ও হাঁস-মুরগির ফাউল কলেরার
ভ্যাকসিন তৈরি, রাণীক্ষেত রোগ সহজেই
সনাক্তকরণে মলিকুলার পদ্ধতির উদ্ভাবন, মুরগির
স্যালমোনোসিস রোগ নির্ণয় প্রযুক্তি; হাওর
এলাকায় হাঁস পালনের কলাকৌশল, কমিউনিটি
ভিত্তিক উৎপাদনমুখী ভেটেরিনারি সেবা,
গবাদিপশুর ভ্রুণ প্রতিস্থাপন, ছাগল ও মহিষের
কৃত্রিম প্রজনন, কৃত্রিম প্রজননে ব্যবহৃত ষাঁড়ের
আগাম ফার্টিলিটি নির্ণয়, গাভীর উলানফোলা
রোগ প্রতিরোধ কৌশল, হরমোন পরীক্ষার
মাধ্যমে গরু ও মহিষের গর্ভ নির্ণয়, সুষম পোল্ট্রি
খাদ্য, গো-খাদ্য হিসেবে খড়ের সঙ্গে ইউরিয়া-
মোলাসেস ব্লক ব্যবহার, হাঁস-মুরগির উন্নত জাত
উৎপাদন, কৃষি অর্থনীতি বিষয়ে মাঠপর্যায়ে
বিভিন্ন অনুসন্ধানী গবেষণা তৎপরতার মাধ্যমে
টেকসই শস্যবীমা কার্যক্রম, ক্ষুদ্র সেচ
কার্যক্রমের উন্নয়ন, পশুসম্পদ উপখাত ও ডেয়রি
উৎপাদনের উন্নয়ন, স্বল্প ব্যয়ে সেচনালা তৈরি,
উন্নত ধরনের লাঙ্গল ও স্প্রে মেশিন, বাকৃবি
জিয়া সার-বীজ ছিটানো যন্ত্র, সোলার
ড্রায়ার, উন্নত ধরনের হস্তচালিত টিউবয়েল
পাম্প, জ্বালানি সাশ্রয়ী উন্নতমানের দেশি
চুলা, মাগুর ও শিং মাছের কৃত্রিম প্রজননের
কলাকৌশল, ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতি,
খাচায় পাঙ্গাস চাষ, পেরিফাইটন বেজড
মৎস্যচাষ, দেশি পাঙ্গাসের কৃত্রিম প্রজনন,
ডাকউইড দিয়ে মিশ্র মৎস্যচাষ, মাছের জীবন্ত
খাদ্য হিসেবে টিউবিফিসিড উৎপাদনের
কলাকৌশল, পুকুরে মাগুর চাষের উপযোগী
সহজলভ্য মৎস্যখাদ্য তৈরি, শুক্রাণু
ক্রয়োপ্রিজারভেশন প্রযুক্তি, স্বল্প ব্যয়-
মিডিয়ামে ক্লোরেলার চাষ, মাছের পোনা
পালনের জন্য রটিফারের চাষ, মাছের রোগ
প্রতিরোধকল্পে ঔষধি গাছের ব্যবহার এবং
মলিকুলার পদ্ধতি ব্যবহার করে মাছের বংশ
পরিক্রম নির্ণয়, তারাবাইম, গুচিবাইম ও বাটা
মাছের কৃত্রিম প্রজনন, ধানক্ষেতে মাছ ও
চিংড়ি চাষ, পুকুরে মাছ চাষ, সহজলভ্য মাছের
খাদ্য তৈরি, একোয়াপনিক্সের মাধ্যমে মাছ
এবং সবজি উৎপাদন, মাছের বিকল্প খাদ্যের জন্য
ব্লাক সোলজার ফ্লাই চাষ এবং কচি গমের
পাউডার উৎপাদন।

★বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ( Bangladesh Agricultural University) এর ভৌত স্থাপনা:
বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল প্রশাসন ভবনসহ বিভিন্ন অনুষদীয় ভবন, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, ২০০০ আসনের আধুনিক মিলনায়তন, ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র,সম্প্রসারিত ভবন, জিমনেসিয়াম, স্টেডিয়াম,স্বাস্থ্য কেন্দ্র, জিটিআই ভবন এবং শিক্ষার্থীদের আবাসনের জন্য ১২টি হল আছে।যার মাঝে ৩টি হল ছাত্রীদের জন্য।

★আবাসিক হলসমুহ:
*ছাত্র হলসমুহ
১.ঈশা খাঁ হল
২.শাহজালাল হল
৩.শহীদ সামসুল হক হল
৪.শহীদ নাজমুল আহসান হল
৫.আশরাফুল হক হল
৬.শহীদ জামাল হোসেন হল
৭.হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল
৮.ফজলুল হক হল
৯.বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হল

*ছাত্রী হলসমুহ
১.সুলতানা রাজিয়া হল
২.তাপসী রাবেয়া হল
৩.শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব হল।

Tuesday, 13 October 2015

স্নাতক শ্রেনিতে মেধাতালিকা নির্ধারণ প্রক্রিয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে ১ অক্টোবর।তাই অনেকে স্নাতক শ্রেণিতে মেধাতালিকা_নির্ধারণ_প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে অতি আগ্রহী হয়ে আছেন ।তাহলে আর দেরি কেন? জেনে নেই জটপট।সেসন জট কমানোসহ নানা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এ বছর এগিয়ে আনা হয়েছে ভর্তি প্রক্রিয়া। কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা ছাড়াই শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে। আর মেধাক্রম
নির্ধারণের সময় বিবেচনা করা হবে আবেদনকরীর এসএসসি, এইচএসসির ফলাফল ও বয়স।
ধাপ-১ (জিপিএ–এর ভিত্তিতে): এসএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৪০ শতাংশ আর এইচএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ’র ৬০ শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্ট অনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করা হবে। উদাহরণ: শাহিনের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। আবার মাহিম এসএসসিতে জিপিএ ৫ আর এইচএসসিতে জিপিএ ৪.৮ পেয়েছে। এখানে শাহিন মাহিমের চেয়ে এগিয়ে। তাই শাহিনের মেধাক্রম হবে ১।
ধাপ-২ (মোট প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী): দুইজন প্রার্থিরএসএসসি ও এইচএসসির যদিজিপিএ মিলে যায় তাহলে তাঁদেরমোট নম্বর হিসেব করে মেধাতালিকানির্ধারণ করা হবে। এখানে জিপিএরপাশাপাশি এসএসসিতে প্রাপ্তনম্বরের ৪০ শতাংশ আরএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বরের ৬০শতাংশকে যোগ করে মোট পয়েন্টঅনুযায়ী মেধাক্রম নির্ধরাণ করাহবে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। তবেশাহিন এসএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে৮২০ ও এইচএসসি পরীক্ষায় পেয়ে৮১০। আর মাহিম পেয়েছেএসএসসিতে ৮২০ আর এইচএসসিতে৮৬০। তাহলে শহিনের চেয়ে মাহিমএগিয়ে যাবে।ধাপ-৩ (বয়স হিসেব করে): দুইজনপ্রার্থির যদি এসএসসি ওএইচএসসি জিপিএ, এসএসসি ওএইচএসসিতে প্রাপ্ত নম্বর একহয়। সেক্ষেত্রে তাদের মেধাক্রমনির্ধারণ করা হবে বয়স বিবেচনাকরে।উদাহরণ: শাহিন ও মাহিমেরদুজনেরই এসএসসি ও এইচএসসিপরীক্ষায় জিপিএ ৫ রয়েছে। শুধু তাইনয়, শাহিন ও মাহিম এসএসসিপরীক্ষায় পেয়েছে ৮২০ ওএইচএসসি পরীক্ষায় পেয়েছে ৮১০নম্বর। কিন্তু শাহিনের বয়স ১৮ বছরআর মাহিমের বয়স ১৮ বছর ২ মাস। তাহলে দেখা যাচ্ছে মাহিমের চেয়েশাহিন ছোট তাই সে মেধাক্রমেপ্রথম হবে।পয়েন্ট হিসাব–জিপিএ: (এসএসসি জিপিএ৫×৪০÷১০০= ২) + (এইচএসসি৫×৬০÷১০০= ৩)= ২+৩ = ৫ পয়েন্ট।(এসএসসি জিপিএ ৫×৪০÷১০০= ২)+ (এইচএসসি ৪.৮×৬০÷১০০= ২.৮৮)= ২+২.৮৮ = ৪.৮৮ পয়েন্ট।
নম্বর: (এসএসসি নম্বর৮২০×৪০÷১০০= ৩২৮) + (এইচএসসি৮১০×৬০÷১০০= ৪৮৬)= ৩২৮+৪৮৬ =৮১৪ পয়েন্ট।(এসএসসি নম্বর ৮২০×৪০÷১০০=
৩২৮) + (এইচএসসি ৮৬০×৬০÷১০০= ৫১৬)= ৩২৮+৫১৬ = ৮৪৪ পয়েন্ট।
শেয়ার করে সবাইকে  জানার সুযোগ দিন।।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ২০১৫-১৬ অনার্স (স্নাতক) প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন এবং বাতিলকরণ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয় ১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে এবার ভর্তি করা হবে। ভর্তি প্রক্রিয়া বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ভর্তির আবেদন ফি ২৫০ টাকা। ভর্তি নির্দেশিকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nu.edu.bd অথবা www.nubd.info) এ দেয়া আছে।

কলেজে ভর্তি আবেদন ফরম জমা দিতে যা যা লাগবে:→
১. রেজিস্ট্রেশন কার্ড+ এডমিট কার্ড এর ফটো - কপি (attested)
২. মার্কশীট এর ফটো-কপি।
৩. ভর্তি ফর্ম + ২৫০ টাকা
তবে কিছু কলেজ attested ছাড়াই ফর্ম (FORM) নিচ্ছে ।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অনার্স (১৫-১৬) ভর্তি ফর্ম বাতিল করবেন যেভাবে:
১. আগে আপনি আপনার Applicant ID লগইন করুন। সঠিক ভাবে Application Roll No. এবং Pin Number দিন

২. আবেদনকারীকে Form cancel/photo change option এ যেতে হবে। সেখানে Click the Generate Security তে প্রেস করতে হবে।

৩. এরপর আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর এ OTP(One time password) মেসেজ আকারে আসবে। ঐটা ব্যবহার করে আবেদন ফর্ম নতুন করে পূরণ করতে পারবে। এবং আগের ফর্ম বাতিল হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ ভর্তি আবেদন আপনি শুধুমাত্র একবারই বাতিল করতে পারবেন,সুতরাং যা করবেন একটু ভেবে চিন্তে করবেন।