Monday, 5 September 2016

তুমি আমি একাকার

তুমি আমার কবিতার ছন্দে,
কবিতার শুরুতে কিংবা অন্তে,
আমার প্রতিটি সংগীতে,
গানের কলিতে, হৃদয়ে ও তুমি।
আমার প্রতিটি প্রার্থনা বাক্যে,
অভিধানের শব্দ হয়ে কন্ঠে,
কাব্যের শিরোনামে কিংবা মধ্যে,
সাহিত্যের ভুবনেও-
শুধু যে তুমি।
তোমার মিষ্টতায় হই একাকার,
শিরায় উপশিরায় মিশেছ আমার।
তুমি ছাড়া জগত নির্বাক তাই,
মনের ভাব মিটাতে তোমায় আগে পাই;
হৃদয়ের ক্ষুতপিপাসা মিটে-
আমার আষ্টেপৃষ্ঠে।
সকল উপমার ঊর্ধ্বে রাখা,
তুমিই আমার মাতৃভাষা।।

Friday, 2 September 2016

বিদায়

ছোট্ট সোনা আর কাঁদবেনা,
আলতো করে হাত দিবেনা,
মিটমিটিয়ে চেয়ে হাসবে ও না;
কোলে বুঝলাম নাহি আসবে!
একা ঘরে কী করে থাকবে?
তাইতো তোকে দিলাম তাড়িয়ে
সাঙ্গ করে সব- সাদা শাড়ি পড়িয়ে;
খুঁজব তোকে সকাল-সন্ধ্যায়-
আকাশগঙ্গায় কিবা ক্লেশহীন তন্দ্রায়।
স্মৃতির পাতায় থাকবে তোর ছায়ামূর্তি-
স্বর্গোদ্যান মেতে থাক- করে ফূর্তি।

Thursday, 1 September 2016

আলো আসবে

আজকাল বড্ড বেশী হাসি,
জীবন যুদ্ধে জয়-পরাজয়
তাই কি আমি ভাবি?
চোখ থাকতে যে বলে- কালো অন্ধকার!
বুঝিনা, সে কি ভুলে গেছে
আলো আসবে আবার!

Wednesday, 31 August 2016

ঈশ্বর বন্দনা

ডাকি তোমায় প্রভু,হে দয়াময়,
কর মোর পাপমোচন, কর পূণ্যময়।
পাপী আমি অদম গোনাহগার,
এই দুনিয়া জগত সংসার-
সবই তো তোমার।
দুঃখ দিয়ে কেন মাওলা কর অসহায়?
সৃষ্টি যদি করলে প্রভু তোমারই মায়ায়!
মানব মনের গুপ্ত কথা তোমারই জ্ঞাত।
অগ্নিপরীক্ষায় ফেলে করনা পরিত্যক্ত।
হে বিধাতা, মনের কথা-
বলতে তোমায় চাই,
বিলাপ করি, ভাষা তবু-
খুঁজে নাহি পাই।
তোমার বুলি এ অন্তরে করে দিও ঠাই,
দিবস-রজনী যেন তোমারই গান গাই।

Friday, 15 July 2016

তুমি ছাড়া



বিষন্ন সকাল
তুমি ছাড়া
বিষন্ন বিকেল
তুমি ছাড়া

জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া
জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া

আমি পারবোনা ছেড়ে
থাকতে তোমায়
বাচঁবোনা ছেড়ে
থাকতে তোমায়
দাওনা দেখা একটু আমায়

আমি আবার
তোমায় নিয়ে বাঁচতে চাই
আমি আবার
তোমায় ঘিরে থাকতে চাই
প্রতি সুখে আর দুঃখে
তোমাকেই যে চাই

বিষন্ন সকাল
তুমি ছাড়া
বিষন্ন বিকেল
তুমি ছাড়া
জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া
জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া ।

উৎসর্গ - অনুদ্রিলা


Sunday, 10 July 2016

বিশ্ব পরিবার (গীতিকাব্য )

একটা ভুবন আমাদের সবার,
প্রত্যয় মোদের বিশ্ব পরিবার গড়ার,
ছোট্টছোট্ট অভিপ্রায়, দৃঢ় মনোবল,
তারুণ্যের জয়গান গেয়ে-
কররে দেহমনে শক্তি সঞ্চার-
আয়রে তোরা এগিয়ে চল।।
ঐ কালো আঁধারে অমানিশা পেরিয়ে-
যাইরে আজ তেপান্তরের মাঠে চল।
বিশ্ব পরিবার গড়ব মোরা-
অগ্নিবীণায় তুই আওয়াজ তুল।।

Friday, 1 July 2016

অবসাদ


ওর চলে যাওয়া, তোমার অবহেলা

না বলা কিছু কথা-

নির্মমভাবে আঘাত করেছিল।

এ জন্যে তো প্রায় তিন মাস-

ঘর থেকে বেরুই নি।

রাতগুলো কেটে যেত বেলকুনিতে বসে।

ক্লাস! তা তো ভুলে গেছিলাম,

উপলব্ধি করতাম বাবার চুপিসারে অশ্রুবিসর্জন,

মায়ের চোখে যা অনেক আগে শুকিয়ে গেছে।

আজও একসাথে হাঁটি, মাস্তি করি,

ভেব না, ওর স্বার্থ তোমার দ্বারে।

যে হৃদয়টা বহু আগে মরে গেছে-

সে জানে, কিভাবে তোমায় বাঁচিয়ে রাখবে।

যা কিছু ভাব, তাঁবেদার-ভৃত্য

কী স্বার্থে আসতো দিবারাত্র নিত্য।

জেনে রেখো তবু;সাহায্যের দাবী নিয়ে-

আসবে না সে কবু।

তোমার পরিচয় যাকে -

করেছিল সর্বস্ব বিলীন,

মলিন করেও আপন ভূবন-

রেখেছে তোমায় রঙিন।



Tuesday, 7 June 2016

কর্মবন্দনা


কাজ করে মা সংসারে


সুখ আসবে যে পরিবারে,


কাজ করে বাবা রাতদিন


কি করে শোধ করব ঋণ?


কাজ করে মোর বড় ভাইয়ে


সবার মুখে দেখতে হাসি সবসময়ে,


কাজ করে মোর বড় বোন


অলস বসে থাকার নেইকো গুণ,


কাজ করে ঐ গাঁয়ের চাষা


ফলায় ফসল দিয়ে ভালবাসা,


কাজ করে জেলে নদীর বুকে


মাছে-ভাতে বাঙালী থাকবে সুখে,


কাজ করে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার


দ্বার যাদের উন্মুখ মানব সেবার,


কাজ করে দেশের তরে নিত্য শিক্ষক


জ্ঞানের আলো হাতে তারাই পথপ্রদর্শক,


বৈচিত্র্যময় কাজ ভাই জীবন রাঙাতে


খেলার ছলে কাজ করি ভুবন সাজাতে,


কাজেই সুখ, কাজেই সমৃদ্ধি, কাজই ভালবাসি


কাজ বিনা জীবন সুখী হয় নাকি?

Thursday, 2 June 2016

শুধু নারী বলে

শুধু নারী বলে বাস্তবতাকে

সহজে মেনে নেয়া তাদের জন্মগত স্বভাব।

শুধু পাড়ার সুন্দরী মেয়ে বলে

কত ছেলে বুড়ো যে তাকিয়ে থাকতো!

কী বিশ্রীভাবে ক্লাসে স্যার পিঠে হাত বুলাতো

ব্যঙ্গ করে বলতো,কেমন করে চলছে-

তোমার লেখাপড়া সোনামণি?

সেই সস্তা রসিকতা আজো সে ভুলেনি।

শত হায়েনার ভিড়ে যখন সে বাসে চড়ে

ভুঁড়ি নিয়ে কেউ পাশে দাঁড়ায়,কেউবা গা ঘেঁষে।

ভাই-বাবা বটবৃক্ষ মাথার উপর নাই

টিউশনিটা করে করে পড়ালেখা চালায়।

কখনো ছাত্রের মা বাড়ি ফিরতে দেরি হলে

উদম গায়ে থাকা তার বাবার সঙ্গে ভয়ে গল্প চলে।

বাঘের ন্যায় হিংস্র চাহনিতে তার গলা শুকিয়ে আসে।

যে প্রেমিকের হাত ধরে ঘর থেকে সে বেরিয়ে এসেছিল

পুরাতন হবার পর শত উপেক্ষা করে সেই তাকে ফেলে গেছে।

সমাজের প্রতিটা স্তর থেকে তাকে আঘাত করেছে তীরন্দাজ

মানিয়ে নেয়া,হার না মানা মেয়েটা উচ্চে তুলেছে স্বীয় তাজ-

উচ্চশিক্ষার অজানা লক্ষে সে দিয়েছে বিদেশ পাড়ি আজ।

Wednesday, 1 June 2016

পলিটেকনিক/ সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ভর্তির বিস্তারিত তথ্য

পলিটেকনিক/ সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে
২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত
হয়েছে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ৩০/০৫/২০১৬
তারিখ হতে ১২/০৬/২০১৬ তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে
আবেদন প্রক্রিয়া চলবে। এবারে প্রথম ও দ্বিতীয়
শিফটে একবারেই আবেদন করতে হবে । আবেদন
ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি
জমা দিতে হবে। ভর্তি সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সকল
তথ্য আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলো…
ভর্তি আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে দেশের সকল শিক্ষা বোর্ড
এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে
অনুষ্ঠিত এসএসসি ও দাখিল/এসএসসি (ভোকেশনাল)
ও দাখিল (ভোকেশনাল)/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
এবং সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জিপি ৩.০০ সহ
কমপক্ষে জিপিএ ৩.৫০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা
২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করতে
পারবে ।
ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহঃ
অন-লাইনে আবেদনের সময়সীমাঃ ৩০/০৫/২০১৬
হতে ১২/০৬/২০১৬ (রাত ১১:৫৯ টা পর্যন্ত)
মেধা তালিকার ফলাফল প্রকাশ (SMS এর
মাধ্যমে ও ওয়েবসাইটে): ১৮/০৬/২০১৬ বিকাল
০৫:০০ টা
অপেক্ষমান তালিকার ফলাফল প্রকাশ (SMS
এর মাধ্যমে ও ওয়েবসাইটে): —– বিকাল ০৫:০০
টা
ভর্তির সময়সীমাঃ মূল মেধাতালিকা হতে
১৯/০৬/২০১৬ হতে ২২/০৬/২০১৬ পর্যন্ত এবং
অপেক্ষমান তালিকা হতে ২৫/০৬/২০১৬ হতে
২৫/০৭/২০১৬ পর্যন্ত
দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশঃ —-
বিকাল ০৫:০০ টা
ক্লাশ শুরুর তারিখঃ ১৬/০৮/২০১৬
মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) প্রার্থী নির্বাচনে কোন ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
হবে না। কেবলমাত্র এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার
ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া প্রার্থীদের
বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে সাধারণ গণিত অথবা
উচ্চতর গণিত / জীব বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি
বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী নির্বাচন করা
সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজী, পদার্থ
বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা
করা হবে।
ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট আসন
সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা এবং একটি
অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে ভর্তিকৃত
ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও পছন্দের
ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন (প্রতিষ্ঠান-
টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে অপেক্ষমান
তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী কোটা ও মেধার
ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
–ঢাকা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে, মুক্তিযোদ্ধার
সন্তান/সন্তানের প্রতি টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে
২টি করে, প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের জন্য
২% আসনে মেধা ও আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের
ভিত্তিতে কোটা সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে।
এসএসসি সহ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড
কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত নম্বরের ও
এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধা
নির্ধারণ করা হবে এবং তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত
আসনে ভর্তি করা হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ (ক)
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন
পরিষদ বা পৌরসভার চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত
সনদপত্র, (খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র, (গ) শিক্ষা
মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড,
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট
মন্ত্রণালয়/দপ্তর/প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র,
প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে
প্রদত্ত সনদ এবং (ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা
বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপিসহ
আবেদনকারীর Track Number সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ
আবেদনপত্র নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/
সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে
পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী শিক্ষার্থীদের
ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত
আসন কোটা ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য
থাকলে তা সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা
হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস শুরুর
০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে অনুপস্থিত
থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ উক্ত শূণ্য আসনে
পরবর্তী ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও
ভর্তিচ্ছুকদের তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ
করা হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক টেকনোলজির
জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার সর্বাধিক ২০%
অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত ব্যাখ্যা প্রদানের
ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।
ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছুক প্রার্থীকে অন-লাইনে ১ম ও ২য় শিফটের
যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের
জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) প্রথমে
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর এই লিঙ্ক
এ ক্লিক করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application
Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি.
উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর পত্রের সত্যায়িত
কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি সত্যায়িত রঙ্গীন
ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন পত্র আগামী
১২/০৬/২০১৬ তারিখ অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের নিচতলায় অবস্থিত
সেবাকেন্দ্রে সরাসরি অথবা ডাকযোগে পৈাঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। সংরক্ষিত কোটার আবেদন
কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে আবেদনের
প্রিন্টকপি ও অনুচ্ছেদ ১০.৩ এ বর্ণিত সকল কাগজ
১২/০৬/২০১৬ তারিখের মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি
অফিস চলাকালীন সময়ে কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তরের নিচতলায় অবস্থিত সেবাকেন্দ্র
সরাসরি অথবা ডাকযোগে পৈাঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যথায় তার কোটা বিবেচিত হবে না। ভর্তির
ফরম পূরনের বিস্তারিত নিয়মাবলী কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তরের ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে।
ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে DTE
লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম
তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC)
পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস. এস. সি.
পাশের সন লিখে, স্পেস দিয়ে এস. এস. সি.র
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে, স্পেস দিয়ে ভর্তির
শিফটের নির্ধারক অক্ষর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE (Space) XXX (Space) YYYYYY (Space)
ZZZZ (Space) RRRR
RR (Space>S
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে
(DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের
ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা
এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN),
যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে
(RAJ), মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE), YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর
নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর
জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর
জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর
এবং S-এর স্থলে ১ম শিফট (A), ২য় শিফট (B), উভয়
শিফট (C) লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি
SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং
পরীক্ষার ফি হিসেবে ১ম ও ২য় শিফটের যে কোন এক
শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের জন্য
আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) কেটে
রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে।
প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE (Space)YES (Space) PIN (Space)Your
mobile number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের
prepaid মোবাইল থেকে ভর্তি ফি বাবদ ১ম ও ২য়
শিফটের যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি
বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয়
শিফটে আবেদনের জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০
(তিনশত টাকা) কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে
একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া
হবে।
উল্লেখ্য যে, Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt
Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম
পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া
কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।
আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
এই লিঙ্কে ক্লিক করে application form open
করতে হবে ।
Screen এ প্রদর্শীত application form এর
চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/
নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
করতে হবে ।
একজন প্রার্থীকে প্রথমেই তার পছন্দের
শিফট (১ম বা ২য়) নির্বাচন করতে হবে।
Application form পূরণ শেষে Submit button এ
ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে
হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number
ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত
হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি
message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই
ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে
হবে।
ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি
ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩ . একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে
নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ১ম শিফটে ভর্তির ক্ষেত্রে ঢাকা
পলিটেকনিক-সিভিল, কুমিল্লা পলিটেকনিক-
সিভিল, ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক-কম্পিউটার,
ভিটিটিআই-ইলেকট্রিক্যাল, গাজীপুর টিএসসি-
কম্পউটার এভাবে সর্বোচ্চ দশটি এবং ২য় শিফটের
ভর্তির ক্ষেত্রেও একইভাবে সর্বোচ্চ ১০ টি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার সংশোধনের
সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন ছবি
দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন
প্রদর্শিত হবে New Application , Update submitted form
এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ
click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration
Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে। [ যদি
আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি এবং
সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর
বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য
নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (* ) অবশ্যই পূরন করতে
হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে
অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-মেইলে
যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী ১ম শিফটে সর্বোচ্চ দশটি এবং ২য়
শিফটে সর্বোচ্চ দশটি Institute ও Department চয়েস
করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী যে কোন শিফটে একটি Institute এর
মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর
কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে
Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই
Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী
Department select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button
click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit
Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form
প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে
আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট
করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা
পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য
আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে
Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track
Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য
আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ,
উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে
হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে
হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
১৮/০৬/২০১৬ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল প্রকাশ করা
হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই লিঙ্ক থেকে
জানা যাবে।
হেল্পলাইনঃ
আবেদনকারী যদি আবেদন ফরম পুরণ করার সময় কোন
রকম সমস্যার সম্মুক্ষীণ হন তাহলে নিম্নোক্ত
ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারবেন :
ই-মেইল: polyadmission2016@gmail.com
ফোন নাম্বারঃ ০২-৮১৮১০০০ (সকাল ৯:০০ টা হতে
বিকাল: ০৫:০০ টা পর্যন্ত)
বাংলাদেশের সকল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

Sunday, 29 May 2016

বিষণ্ণ এক ঈদ

চেয়ে আছি ছোট্ট দুটি খোকা-খুকির দিকে,

লাল-জামা আর চুড়ি না পেয়ে ঈদটা হবে ফিকে,

ফিরনি-পায়েস ঘরে-ঘরে,সন্দেশের ঘ্রাণ নাকে,

বৃষ্টি পড়ে ওরা তাকায়- চালের ফোটার ফাকে,

কেউ ডাকে বুয়া আমায়,কেউবা খালা,

সারাদিন খেটে যাই- বোঝেনা কেউ মনের জ্বালা,

চলে যায় বাড়ি সবে- অফিস,কলেজ,ভার্সিটি পেয়ে ছুটি,

ভাবে না একবার ও কেউ- জুটবে কি বুয়ার রুটি?

বছর শেষে ঈদ আসে নিয়ে আনন্দের বন্যা,

একরাশ ব্যথা চাপা দিয়ে চলছি গরিবের কন্যা।

Wednesday, 25 May 2016

স্মৃতির আড়াত আম

বাক্কা দিন বাদে বাড়িত আইলাম। খত দিন বাদে জে আইজ সূর্য উঠা দেখলাম ! টাউনও তো ছান, সুরুজ, তেরা ইতা আছে বলিয়াউ মনো ওয় না । আব্বা আর আম্মা ও গেছলা, বাদে তারা আইচ্ছইন, আমি আম ও তুকাইছি । কোন এখ সময় মেঘ দিলে দৌরিয়া গিয়া তুকাইয়া আনতাম। অখন আম-উম তুকাই না, এমনে সুন্দর লাগছিল অতার লাগি তুকাইলাম। জানস নি বরাফা, আব্বা বাড়িত আছলানা, অতার লাগি আম গাছ ও উঠছিলাম, বাদে দেখি আম্মা আইয়া গালইয়াইরা খেনে গাছো উঠলাম? আমার ও দেখি ফাউয়ে-উয়ে খাপ আরম্ভ অইছে। আগে আগে ইতা গাছো খত উঠা উঠছি। কিতা আর খরমু, আদাখান থাকি নামিগেলাম। বাদে আমরা ফুকরি ফাড়র জে গাছওখল অগুইন থাকি জত আম ফারছি।
মন অইছিল ১৪ বছরর হউ ফোয়া, যেগুরে তুমরা গালইয়াইয়া লামাইয়া আনতে,ঘরর মাজে আম আনার লাগি ও গাইল হুনতাম “খাছ না তে ইতা আনছ খেনে?” ঘরর আগর টা থনে ও ফারছিলাম। ফুরুত্তাইন ও আইয়া জততা দলা অইছলা, হতা ঘরইন্তর ফুফুইন অখল ও আইছলা। ফুরুত্তাইন্তরে বাটিয়া দিয়া হতা ঘরইন্ত ও বাটিয়া দিলাম। গেলবার তুই আইছলে দেশো। তুই টেংগা খাছ না, বাট আমরার লাগি খত জাতর আছার অখল বানাইতে। তরে সারপ্রাইজ খরার লাগি, তুই আইবার আগে গাছর জত আম দি (তিন কেজি ত অইব) আছার বানাইতাম আছলাম, ই সময় আম্মা বাড়িত আছলা না। আব্বায় দেখলেও কিচ্ছু খইছইন না। বাদে নো হখল আম নষ্ট অইযাইতো! ই বার আম্মায় তরে গুর দি আমর ছটা বানাইয়া দিছইন। জানস নি বরফা, আমরা ডালাইর উফরর জে আম গাছ , ইকটাত ত দেখিয়া আইরে হখল বার ও কিলা আম ধরে, এখটা আমো আত দি ফারচিনা। বুবির লাখান অল অলাইয়া আমর ছবি ও তরে দিসি না। দিয়া কিতা অইত! দেখিয়া তো এখলা এখলা খানবে..........

Saturday, 21 May 2016

ছিলট জননী (সনেট)


বঙ্গ মা’র আল্লাদর ছিলট জননী,
পাহাড়ি ফুরি, আখালুকির জলপরী।
খাল-বিল আওরো,বডারো ছকিধারী;
ঘুমো তোমার কোরো এমেজি ওসমানী,
নিরাই হুতন শাজালালইয়েমেনী;
ছিলটি আর খাসিয়া আছে মনিপুরী।
মিঠা তোর মাথ, মাগো, হরফ নাগরী!
কমলা,হাতখরা, চা’র নু রাজধানী।
.
ডেউ ডেউ সুরমা তোমার অলংকার,
বাড়িত গুয়া, পাহাড়ো পানোর আবাদ।
আদি-ছাটির দেশো মরি করি কান্দন,
হাছন করিমর সুরো বন্দনা তার।
স্বাধীন-বেশে বাংলাদেশ, আশীর্বাদ,
সালাম, জানাই- আজারো অভিনন্দন।
[[নাগরি বর্ণে লেখা এখটা সনেট ]]

<== Bangla Version ==>
ছিলট জননী
বঙ্গ মায়ের সুকন্যা ছিলট জননী,
পাহাড়ি-কন্যা, হাকালুকির জলপরী।
খাল-বিল হাওরে, সীমান্তে প্রহরী।
ঘুমিয়ে তোর কোলে এমেজি ওসমানী;
শান্তি শয়নে শাহজালাল ইয়েমেনী;
ছিলটি কিবা খাসিয়া আছে মনিপুরী।
মুগ্ধ তোর ভাষা, মাগো, বর্ণ নাগরী!
কমলা,সাতখরা, চায়ের রাজধানী।

স্রোতস্বিনী সুরমা তোর অলংকার,
বাড়িতে সুপারি, পাহাড়ে পানের আবাদ;
শীতল-পাঠির দেশে মরি এ ক্রন্দন,
হাছন করিমের সুরে বন্দনা তার।
স্বাধীন-বেশে বাংলাদেশ, আশীর্বাদ,
সালাম, জানাই- সহস্র অভিনন্দন।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক অর শিক্ষা বৃত্তি

বাংলাদেশো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক তার শিক্ষা বির্তি কর্মসূচীর বিতরে দেশর বউত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায় অ লেখাফরা খরা মেধাবী আর টেখাপয়সায় অসচ্ছল ছাত্র-ছাত্রী অখলরে বির্তি দিয়া আড়। অউ ধারাবাহিকতায় ২০১৬ সালর এসএসসি/ সমমান পরীক্ষাত পাস মেধাবি আর শিক্ষাক্ষেত্রর মাঝে টেখাপয়সায় শাইয্য প্রত্যাশী শিক্ষার্থী অখলরে বির্তি প্রদান করব ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।

বির্তির পরিমাণ আর সময়কালঃ
শিক্ষার স্তরঃ এইচ.এস.সি.
সময়সীমাঃ ২ বছর
মাসিক বির্তিঃ ২,০০০ টেখা
বছরি অনুদানঃ লেখাফরার বইখাতা-বাতার লাগি এখলগে ২৫০০ টেখা আর খাফর ছোফরর লাগি ১,০০০ টেখা
আবেদন খরার নিয়ম আর শর্তঅখলঃ
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ওর শিক্ষা বির্তির আবেদন ওর প্রক্রিয়া গেলবারর লাখান ঔবারো অনলাইনো খরা অইছে। অতার লাগি সরাসরি কোনো আবেদন নেওয়া অইত নায়। আউকা জানি লাই কিলা অনলাইনো আবেদন খরা লাগবঃ
বির্তির লাগি আবেদনর যোগ্যতাঃ
সিটি কর্পোরেশন এলাকাত থাখা ইস্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর লাগিঃ খমর মাঝে জিপিএ ৫.০০ (চতুর্থ বিষয় বাদে, হখল গ্রুফর লাগি)
জেলা শহর এলাকাত থাখা ইস্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর লাগিঃ খমর মাঝে জিপিএ ৪.৮৮ (চতুর্থ বিষয় বাদে, হখল গ্রুফর লাগি)
গাওর খরলামাইল অঞ্চলওখলর ইস্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর লাগিঃ খমর মাঝে জিপিএ ৪.৭০ (চতুর্থ বিষয় বাদে, হখল গ্রুফর লাগি)
বির্তির হখল গুরুত্বপূর্ণ তারিখঃ
আবেদন শুরু অইছে ১৫ মে ২০১৬ থনে ।
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩১ জুলাই ২০১৬ ফর্যন্ত।
ওয়েবসাইটর মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে বাছাইখরা অখলর তালিকা প্রকাশঃ ১০ আগস্ট ২০১৬।
প্রাথমিকভাবে বাছাইখরা অখলর হখল কাগজপত্রের
সত্যতা যাচাইয়র লাগি ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ওর যেছা শাখাত নাইলে মোবাইল ব্যাংকিং অফিসো
উপস্থিত অওয়ার তারিখঃ ১১ আগস্ট ২০১৬ – ৩১
আগস্ট ২০১৬।

Thursday, 19 May 2016

হখলোর উফরে যাইবার লড়াইয়ো বাংলাদেশি অ্যাপ

যুক্তরাষ্ট্রর মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার আয়োঝন খরা হ্যাকাথন প্রতিযোগিতা ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬’র ছূড়ান্ত পর্বর পিপলস চয়েজ ক্যাটাগরিত উফরে উঠার লড়াইয়ো রইছে বাংলাদেশি প্রকল্প মার্শিয়ান ওয়েসিস। অনলাইন ভোটর মাধ্যমে পাঁচটা প্রকল্প থনে ছূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন খরা অইব। অনলাইনো ভোট দিয়া ই প্রকল্পটারে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়া লাগবো।

বেসিসর উদ্যোগে বাংলাদেশো আয়োঝিত নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬ প্রতিযোগিতাত চিটাগাং ওর আঞ্চলিক পর্যায়ো পিপলস চয়েজ ওর ক্যাটাগরিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার লাগি বাছা অইছিল প্রকল্পটা।

বেসিসর পরিচালক আর নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬-র আহ্বায়ক আরিফুল হাসান অপু প্রথম আলোরে খইছইন, বিশ্বর ২২০ টার থনে বেশি শহররে খরেদি ফালাইয়া বাংলাদেশি প্রকল্প ‘মার্শিয়ান ওয়েসিস’ সেরা ৫-এর মাঝে আইচ্চে। একটা বাংলাদেশর লাগি ঝে খুশি আর গর্বর বেফার। জেরা ভোট দিয়া প্রকল্পটারে অউ পর্যায়ো লইয়া আইছইন, তারাের ধন্যবাদ। অখন ইগুরে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়ার লাগি আগামী দুই দিন আরও ভোট দেওয়া লাগবো। ২০ তারিখ পর্যন্ত ভোট দেওয়া যাইব।
মার্শিয়ান ওয়েসিস প্রকল্পটারে ভোট দেওয়ার লাগি ফয়লা ( https://2016.spaceappschallenge.org/ ) সাইটো গিয়া আনা টেখায় একটা অ্যাকাউন্ট খুলা লাগব। বাদে ( https://2016.spaceappschallenge.org/challenges/mars/simspace/projects/martianoasis ) লিংকো গিয়া ভোট দেওয়া যাইবো। একটা অ্যাকাউন্ট থনে দিন একবার ভোট দেওয়া যাইব।

[[আমাদের পোস্ট গুলো পড়তে শেয়ার করে আপনার টাইমলাইন এ রেখে দিন।]]

Saturday, 14 May 2016

জিপি সিমো দারুন অফার মাত্র ১৯ টেকায় ১ জিবি ইন্টারনেট

আশা খরি হখল বালা আছইন, আমিও বালা আছি' বেশি মাথথাম উত্তাম নায়। হেশে বিরক্ত অইজাইবা।আওকা জানি লাই কিলা আফনে
জিপিত ১৯ টেকা দি ১জিবি ইন্টারনেট নিতা ফারবা।

আফনারা বউতে অয়ত মন খররা ১৯ টেকা দি ১জিবি মন খয় “হখল সময় “ব্যবহার খরা জাইতো নায়।না না, ইকটা দিন/রাইত ২৪ ঘন্টাই ব্যবহার
খরা যাইব।

তুরা শর্ত আছে আকিঃ
আফনার সিম রে অবশ্যই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রি-রেজিশট্রেশন খরা লাগব।
সিম বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতেরি-রেজিশট্রেশন খরার বাদে আফনে খালি ১বার নিতা ফারবা। অফারটি নেওয়ার লাগি
আফনার একাউন্টে ১৯ টেকা তইয়া *৫০০০*২০০# ডায়াল খরকা। এর বাদে আফনি ১জিবি ইন্টারনেট ৫দিনর লাগি ফাই যাইবা।


Tuesday, 10 May 2016

পেরত্নির ডর


পেরত্নির ডর 

বাঘর ডরে উঠি গাছে,
আগার মাঝে দেখি পেরত্নি নাছে,
ওরে পেরত্নি হবায় যা,
যারে পাছ, তারে খা,
একটা, দুইটা, তিনটা করি,
হখলটির ঘাড় ধরি,
আমারে রাখিয়া অতারে লইয়া-
যা,আন্দাইরো মিলাইয়া যা।
অমাবস্যাত ঝনী পোক জ্বলে,
দেখিইয়া শাওস ডেখইর তুলে,
ধামকি দেওয়ায় পেরত্নি বাগে,
আনন্দ অতার লাগি মনর মাঝে।






      পেত্নী ভয়


 বাঘের ডরে উঠি গাছে, 
আগায় দেখি পেত্নী নাছে, 
ওরে পেত্নী ঐদিকে যা,
যাকে পাস, তাকে খা,

একটা, দুটা, তিনটা করে,
সবগুলার ঘাড়ে ধরে,
আমায় রেখে ওদের নিয়ে-
যা,আধাঁরে মিলিয়ে যা।
অমাবস্যায় জোনাক জ্বলে,
দেখে সাহস হাই তুলে,
ধমকানিতে পেত্নী তাড়ায়,
আনন্দ তাই মনর কোণায়।


Friday, 6 May 2016

মাতৃভাষা


 জন্মের পরেই পেয়েছি তোমারে,
       শুনিয়া মায়ে র মুখের ধ্বনিরে।
তুমি আমার মায়ের ভাষা,
           তাই তুমি ছাড়া মিটে কি আশা।
জেনেছি তোমারও আছে লেখার বর্ণ,
                   যাহার নাম 'নাগরি' বর্ণ।
শুনে তোমারই নাগরি বর্ণ,
                    জোড়ায় আমার কর্ণ।
তুমি ত দিযেছ মা মধুর সেই ভাষা,
            তাই ছিলটি মোর মাতৃভাষা।
তোমারে করিতে স্বাধীন,
   তোমার দামাল ছেলেরা হবে প্রাণহীন।
তাই আজ আমরাও ঐক্যবদ্ধ,
            তোমরা সকলে হও বোধগম্য।
দাবী মোদের নাগরির স্বীকৃতি,
 আনব ছিনিয়ে এটা হবে মোদের কীর্তি।
যার ফলে পাব মোরা স্বাধীন নাগরি,
    তাই আজ এসো সবাই প্রতিজ্ঞা করি।
যদি যায় এই প্রাণ,
           হবো না ক মোরা ম্লান।
রব চির দৃঢ় প্রতিজ্ঞ,
   যাতে নাগরিতে থাকেনা কেউ অজ্ঞ।।
  ©আর জে হৃদয়

বর্ণ আমার "নাগরি"

নাগরি আমার বর্ণমালা,
নাগরি আমার গর্ব ,
নাগরির জন্য লড়ছি মোরা,
আজীবন লড়ে যাবো। 

তাই আজ করছি শপথ,
কখনো দেবোনা হারাতে,
নাগরি তোমাকে,
তুমি আমাদের বর্ণ,
হ্যা তুমি আমাদের গর্ব। 

ছিলটি আমার মায়ের ভাষা,
নাগরি তাহারি বর্ণ,
কে বলেছে মাগো তোমারি,
ভাষা অপূর্ণ। 

তোমার ভাষায় বলছি কথা মা,
লেখার জন্য দিয়েছ তুমি,
নাগরি বর্ণ, 
কে বলেছে মাগো তোমার,
ভাষা অপূর্ণ। 

ছিলটি আমার মায়ের ভাষা,
নাগরি তাহারি বর্ণ,
বর্ণ ভাষা দিয়ে তুমি মা,
করেছ "সম্পূর্ণ "। 

তাই আজ ,গর্বিত আমি,

গর্বিত মা,

গর্বিত ছিলটি বলে,

গর্বিত আমি,
গর্বিত মা,
আমার ভাষার, 
একটি বর্ণ আছে বলে।

© এ.এস পার্থ 'র- ব্লগ
৬/৫/১৬ ইং
(উৎসর্গ - সকল নাগরি ভাষাসৈনিকদের প্রতি)

নাগরি বর্ণের গণদাবী



মাগো, তোমার মাত-অর মর্যাদা
অখন ও পাইলাম না।
মা, অখনো মানুষর দুয়ারে দুয়ারে আঠি,
আতো থাকে বর্ণমালার পোস্টার,
জানিনা, আর কত দিন আঠা লাগবো?
তালাদেওয়া রুমো বইয়া করে গবেষণা,
নেয় পিএইছডি আর ডক্টরেট ডিগ্রী,
তোমার মাত আর বর্ণমালার
জাগা অয় আলমারিত ।
বৈশাগি হাওয়াত খাড়া আছলাম –
ইস্কুলর অউ ধারিত।
আখতা দেখি খরেদি ছাইয়া-
দশ, পনড্ড বা আরো বেশি
যেরা দলা অইছে অখনো,
মাত-অর লাগি, মা’র মাত-অর লাগি,
ছিলটি মাত-অর লাগি, তারা জান দিতে রাজী।
একটা অঞ্চলর মহান সংস্কৃতির মর্যাদার লাগি
মরমী কবি হাছন রাজার ঐতিহ্য রাখার লাগি,
আধ্যাতিক কবি শিতালং শাহ,
জ্ঞানের সাগর দূরবীন শাহ আর রাধা রমণ,
বাউল সম্রাট আবদুল করিমর
“ গাঁয়ের নওজোয়ান, হিন্দু-মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদী গাইতাম”
গান অর লাগি,
মুন্সী সাদেক আলীর “হালতুন্নবী”
পুঁথি সাহিত্যর লাগি,
তারা আইজ পাড়ায় পাড়ায় আওয়াজ তুলে।

বায়ান্নত নিছে তারা আমার ভাইওর জান,
বাংলার লগে ছিলটি তারার রক্তর দান।
অউ ভাষাতে মাতি আমি,
মা কইয়া ডাকি।
অউ ভাষার নাগরি বর্ণে লেখমু
অউ দাবি রাখি।

 
Bangla Transliteration




মাগো, তোমার ভাষার মর্যাদা
এখনো পাইনি ।
মা, এখনো মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরি,
হাতে থাকে বর্ণমালার পোস্টার,
জানিনা, আর কত দিন হাঁটতে হবে?
তালাবদ্ধ রুমে বসে করে গবেষণা,
নেয় পিএইছডি আর ডক্টরেট ডিগ্রী,
তোমার ভাষা ও বর্ণমালার
জায়গা হয় আলমারিতে ।
বৈশাখী হাওয়ায় দাঁড়িয়ে ছিলাম –
স্কুলের ঐ বারান্দায়।
হঠাৎ দেখি পিছনে তাকিয়ে-
দশ, পনেরো বা আরো বেশি
যারা একত্রিত হয়েছে এখানে,
ভাষার জন্য, মাতৃভাষার জন্য,
ছিলটি ভাষার জন্য, তারা প্রান দিতে রাজী।
একটা অঞ্চলের মহান সংস্কৃতির মর্যাদার জন্য,
মরমী কবি হাছন রাজার ঐতিহ্য রক্ষার জন্য,
আধ্যাতিক কবি শিতালং শাহ,
জ্ঞানের সাগর দূরবীন শাহ আর রাধা রমণ,
বাউল সম্রাট আবদুল করিমের
“ গাঁয়ের নওজোয়ান, হিন্দু-মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদী গাইতাম”
গানের জন্য,
মুন্সী সাদেক আলীর “হালতুন্নবী”
পুঁথি সাহিত্যর জন্য,
তারা আজ পাড়ায় পাড়ায় আওয়াজ তুলে।

বাহান্নতে নিলো তারা আমার ভাইয়ের প্রান,
বাংলার সাথে ছিলটি তাদের রক্তের দান।
এই ভাষাতে কথা কই,
মা বলে ডাকি।
এই ভাষার নাগরি বর্ণে লেখব
এই দাবি রাখি।



Monday, 5 September 2016

তুমি আমি একাকার

তুমি আমার কবিতার ছন্দে,
কবিতার শুরুতে কিংবা অন্তে,
আমার প্রতিটি সংগীতে,
গানের কলিতে, হৃদয়ে ও তুমি।
আমার প্রতিটি প্রার্থনা বাক্যে,
অভিধানের শব্দ হয়ে কন্ঠে,
কাব্যের শিরোনামে কিংবা মধ্যে,
সাহিত্যের ভুবনেও-
শুধু যে তুমি।
তোমার মিষ্টতায় হই একাকার,
শিরায় উপশিরায় মিশেছ আমার।
তুমি ছাড়া জগত নির্বাক তাই,
মনের ভাব মিটাতে তোমায় আগে পাই;
হৃদয়ের ক্ষুতপিপাসা মিটে-
আমার আষ্টেপৃষ্ঠে।
সকল উপমার ঊর্ধ্বে রাখা,
তুমিই আমার মাতৃভাষা।।

Friday, 2 September 2016

বিদায়

ছোট্ট সোনা আর কাঁদবেনা,
আলতো করে হাত দিবেনা,
মিটমিটিয়ে চেয়ে হাসবে ও না;
কোলে বুঝলাম নাহি আসবে!
একা ঘরে কী করে থাকবে?
তাইতো তোকে দিলাম তাড়িয়ে
সাঙ্গ করে সব- সাদা শাড়ি পড়িয়ে;
খুঁজব তোকে সকাল-সন্ধ্যায়-
আকাশগঙ্গায় কিবা ক্লেশহীন তন্দ্রায়।
স্মৃতির পাতায় থাকবে তোর ছায়ামূর্তি-
স্বর্গোদ্যান মেতে থাক- করে ফূর্তি।

Thursday, 1 September 2016

আলো আসবে

আজকাল বড্ড বেশী হাসি,
জীবন যুদ্ধে জয়-পরাজয়
তাই কি আমি ভাবি?
চোখ থাকতে যে বলে- কালো অন্ধকার!
বুঝিনা, সে কি ভুলে গেছে
আলো আসবে আবার!

Wednesday, 31 August 2016

ঈশ্বর বন্দনা

ডাকি তোমায় প্রভু,হে দয়াময়,
কর মোর পাপমোচন, কর পূণ্যময়।
পাপী আমি অদম গোনাহগার,
এই দুনিয়া জগত সংসার-
সবই তো তোমার।
দুঃখ দিয়ে কেন মাওলা কর অসহায়?
সৃষ্টি যদি করলে প্রভু তোমারই মায়ায়!
মানব মনের গুপ্ত কথা তোমারই জ্ঞাত।
অগ্নিপরীক্ষায় ফেলে করনা পরিত্যক্ত।
হে বিধাতা, মনের কথা-
বলতে তোমায় চাই,
বিলাপ করি, ভাষা তবু-
খুঁজে নাহি পাই।
তোমার বুলি এ অন্তরে করে দিও ঠাই,
দিবস-রজনী যেন তোমারই গান গাই।

Friday, 15 July 2016

তুমি ছাড়া



বিষন্ন সকাল
তুমি ছাড়া
বিষন্ন বিকেল
তুমি ছাড়া

জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া
জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া

আমি পারবোনা ছেড়ে
থাকতে তোমায়
বাচঁবোনা ছেড়ে
থাকতে তোমায়
দাওনা দেখা একটু আমায়

আমি আবার
তোমায় নিয়ে বাঁচতে চাই
আমি আবার
তোমায় ঘিরে থাকতে চাই
প্রতি সুখে আর দুঃখে
তোমাকেই যে চাই

বিষন্ন সকাল
তুমি ছাড়া
বিষন্ন বিকেল
তুমি ছাড়া
জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া
জ্যোৎস্নাটাও যেন  বিষন্ন
তোমায় ছাড়া ।

উৎসর্গ - অনুদ্রিলা


Sunday, 10 July 2016

বিশ্ব পরিবার (গীতিকাব্য )

একটা ভুবন আমাদের সবার,
প্রত্যয় মোদের বিশ্ব পরিবার গড়ার,
ছোট্টছোট্ট অভিপ্রায়, দৃঢ় মনোবল,
তারুণ্যের জয়গান গেয়ে-
কররে দেহমনে শক্তি সঞ্চার-
আয়রে তোরা এগিয়ে চল।।
ঐ কালো আঁধারে অমানিশা পেরিয়ে-
যাইরে আজ তেপান্তরের মাঠে চল।
বিশ্ব পরিবার গড়ব মোরা-
অগ্নিবীণায় তুই আওয়াজ তুল।।

Friday, 1 July 2016

অবসাদ


ওর চলে যাওয়া, তোমার অবহেলা

না বলা কিছু কথা-

নির্মমভাবে আঘাত করেছিল।

এ জন্যে তো প্রায় তিন মাস-

ঘর থেকে বেরুই নি।

রাতগুলো কেটে যেত বেলকুনিতে বসে।

ক্লাস! তা তো ভুলে গেছিলাম,

উপলব্ধি করতাম বাবার চুপিসারে অশ্রুবিসর্জন,

মায়ের চোখে যা অনেক আগে শুকিয়ে গেছে।

আজও একসাথে হাঁটি, মাস্তি করি,

ভেব না, ওর স্বার্থ তোমার দ্বারে।

যে হৃদয়টা বহু আগে মরে গেছে-

সে জানে, কিভাবে তোমায় বাঁচিয়ে রাখবে।

যা কিছু ভাব, তাঁবেদার-ভৃত্য

কী স্বার্থে আসতো দিবারাত্র নিত্য।

জেনে রেখো তবু;সাহায্যের দাবী নিয়ে-

আসবে না সে কবু।

তোমার পরিচয় যাকে -

করেছিল সর্বস্ব বিলীন,

মলিন করেও আপন ভূবন-

রেখেছে তোমায় রঙিন।



Tuesday, 7 June 2016

কর্মবন্দনা


কাজ করে মা সংসারে


সুখ আসবে যে পরিবারে,


কাজ করে বাবা রাতদিন


কি করে শোধ করব ঋণ?


কাজ করে মোর বড় ভাইয়ে


সবার মুখে দেখতে হাসি সবসময়ে,


কাজ করে মোর বড় বোন


অলস বসে থাকার নেইকো গুণ,


কাজ করে ঐ গাঁয়ের চাষা


ফলায় ফসল দিয়ে ভালবাসা,


কাজ করে জেলে নদীর বুকে


মাছে-ভাতে বাঙালী থাকবে সুখে,


কাজ করে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার


দ্বার যাদের উন্মুখ মানব সেবার,


কাজ করে দেশের তরে নিত্য শিক্ষক


জ্ঞানের আলো হাতে তারাই পথপ্রদর্শক,


বৈচিত্র্যময় কাজ ভাই জীবন রাঙাতে


খেলার ছলে কাজ করি ভুবন সাজাতে,


কাজেই সুখ, কাজেই সমৃদ্ধি, কাজই ভালবাসি


কাজ বিনা জীবন সুখী হয় নাকি?

Thursday, 2 June 2016

শুধু নারী বলে

শুধু নারী বলে বাস্তবতাকে

সহজে মেনে নেয়া তাদের জন্মগত স্বভাব।

শুধু পাড়ার সুন্দরী মেয়ে বলে

কত ছেলে বুড়ো যে তাকিয়ে থাকতো!

কী বিশ্রীভাবে ক্লাসে স্যার পিঠে হাত বুলাতো

ব্যঙ্গ করে বলতো,কেমন করে চলছে-

তোমার লেখাপড়া সোনামণি?

সেই সস্তা রসিকতা আজো সে ভুলেনি।

শত হায়েনার ভিড়ে যখন সে বাসে চড়ে

ভুঁড়ি নিয়ে কেউ পাশে দাঁড়ায়,কেউবা গা ঘেঁষে।

ভাই-বাবা বটবৃক্ষ মাথার উপর নাই

টিউশনিটা করে করে পড়ালেখা চালায়।

কখনো ছাত্রের মা বাড়ি ফিরতে দেরি হলে

উদম গায়ে থাকা তার বাবার সঙ্গে ভয়ে গল্প চলে।

বাঘের ন্যায় হিংস্র চাহনিতে তার গলা শুকিয়ে আসে।

যে প্রেমিকের হাত ধরে ঘর থেকে সে বেরিয়ে এসেছিল

পুরাতন হবার পর শত উপেক্ষা করে সেই তাকে ফেলে গেছে।

সমাজের প্রতিটা স্তর থেকে তাকে আঘাত করেছে তীরন্দাজ

মানিয়ে নেয়া,হার না মানা মেয়েটা উচ্চে তুলেছে স্বীয় তাজ-

উচ্চশিক্ষার অজানা লক্ষে সে দিয়েছে বিদেশ পাড়ি আজ।

Wednesday, 1 June 2016

পলিটেকনিক/ সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ভর্তির বিস্তারিত তথ্য

পলিটেকনিক/ সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে
২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত
হয়েছে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ৩০/০৫/২০১৬
তারিখ হতে ১২/০৬/২০১৬ তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে
আবেদন প্রক্রিয়া চলবে। এবারে প্রথম ও দ্বিতীয়
শিফটে একবারেই আবেদন করতে হবে । আবেদন
ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি
জমা দিতে হবে। ভর্তি সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সকল
তথ্য আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলো…
ভর্তি আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে দেশের সকল শিক্ষা বোর্ড
এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে
অনুষ্ঠিত এসএসসি ও দাখিল/এসএসসি (ভোকেশনাল)
ও দাখিল (ভোকেশনাল)/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
এবং সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জিপি ৩.০০ সহ
কমপক্ষে জিপিএ ৩.৫০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা
২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করতে
পারবে ।
ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহঃ
অন-লাইনে আবেদনের সময়সীমাঃ ৩০/০৫/২০১৬
হতে ১২/০৬/২০১৬ (রাত ১১:৫৯ টা পর্যন্ত)
মেধা তালিকার ফলাফল প্রকাশ (SMS এর
মাধ্যমে ও ওয়েবসাইটে): ১৮/০৬/২০১৬ বিকাল
০৫:০০ টা
অপেক্ষমান তালিকার ফলাফল প্রকাশ (SMS
এর মাধ্যমে ও ওয়েবসাইটে): —– বিকাল ০৫:০০
টা
ভর্তির সময়সীমাঃ মূল মেধাতালিকা হতে
১৯/০৬/২০১৬ হতে ২২/০৬/২০১৬ পর্যন্ত এবং
অপেক্ষমান তালিকা হতে ২৫/০৬/২০১৬ হতে
২৫/০৭/২০১৬ পর্যন্ত
দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশঃ —-
বিকাল ০৫:০০ টা
ক্লাশ শুরুর তারিখঃ ১৬/০৮/২০১৬
মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) প্রার্থী নির্বাচনে কোন ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
হবে না। কেবলমাত্র এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার
ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া প্রার্থীদের
বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে সাধারণ গণিত অথবা
উচ্চতর গণিত / জীব বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি
বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী নির্বাচন করা
সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজী, পদার্থ
বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা
করা হবে।
ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট আসন
সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা এবং একটি
অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে ভর্তিকৃত
ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও পছন্দের
ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন (প্রতিষ্ঠান-
টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে অপেক্ষমান
তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী কোটা ও মেধার
ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
–ঢাকা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে, মুক্তিযোদ্ধার
সন্তান/সন্তানের প্রতি টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে
২টি করে, প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের জন্য
২% আসনে মেধা ও আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের
ভিত্তিতে কোটা সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে।
এসএসসি সহ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড
কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত নম্বরের ও
এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধা
নির্ধারণ করা হবে এবং তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত
আসনে ভর্তি করা হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ (ক)
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন
পরিষদ বা পৌরসভার চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত
সনদপত্র, (খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র, (গ) শিক্ষা
মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড,
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট
মন্ত্রণালয়/দপ্তর/প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র,
প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে
প্রদত্ত সনদ এবং (ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা
বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপিসহ
আবেদনকারীর Track Number সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ
আবেদনপত্র নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/
সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে
পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী শিক্ষার্থীদের
ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত
আসন কোটা ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য
থাকলে তা সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা
হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস শুরুর
০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে অনুপস্থিত
থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ উক্ত শূণ্য আসনে
পরবর্তী ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও
ভর্তিচ্ছুকদের তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ
করা হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক টেকনোলজির
জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার সর্বাধিক ২০%
অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত ব্যাখ্যা প্রদানের
ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।
ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছুক প্রার্থীকে অন-লাইনে ১ম ও ২য় শিফটের
যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের
জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) প্রথমে
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর এই লিঙ্ক
এ ক্লিক করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application
Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি.
উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর পত্রের সত্যায়িত
কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি সত্যায়িত রঙ্গীন
ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন পত্র আগামী
১২/০৬/২০১৬ তারিখ অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের নিচতলায় অবস্থিত
সেবাকেন্দ্রে সরাসরি অথবা ডাকযোগে পৈাঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। সংরক্ষিত কোটার আবেদন
কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে আবেদনের
প্রিন্টকপি ও অনুচ্ছেদ ১০.৩ এ বর্ণিত সকল কাগজ
১২/০৬/২০১৬ তারিখের মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি
অফিস চলাকালীন সময়ে কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তরের নিচতলায় অবস্থিত সেবাকেন্দ্র
সরাসরি অথবা ডাকযোগে পৈাঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যথায় তার কোটা বিবেচিত হবে না। ভর্তির
ফরম পূরনের বিস্তারিত নিয়মাবলী কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তরের ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে।
ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে DTE
লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম
তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC)
পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস. এস. সি.
পাশের সন লিখে, স্পেস দিয়ে এস. এস. সি.র
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে, স্পেস দিয়ে ভর্তির
শিফটের নির্ধারক অক্ষর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE (Space) XXX (Space) YYYYYY (Space)
ZZZZ (Space) RRRR
RR (Space>S
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে
(DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের
ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা
এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN),
যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে
(RAJ), মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE), YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর
নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর
জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর
জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর
এবং S-এর স্থলে ১ম শিফট (A), ২য় শিফট (B), উভয়
শিফট (C) লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি
SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং
পরীক্ষার ফি হিসেবে ১ম ও ২য় শিফটের যে কোন এক
শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের জন্য
আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) কেটে
রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে।
প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE (Space)YES (Space) PIN (Space)Your
mobile number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের
prepaid মোবাইল থেকে ভর্তি ফি বাবদ ১ম ও ২য়
শিফটের যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি
বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয়
শিফটে আবেদনের জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০
(তিনশত টাকা) কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে
একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া
হবে।
উল্লেখ্য যে, Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt
Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম
পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া
কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।
আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
এই লিঙ্কে ক্লিক করে application form open
করতে হবে ।
Screen এ প্রদর্শীত application form এর
চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/
নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
করতে হবে ।
একজন প্রার্থীকে প্রথমেই তার পছন্দের
শিফট (১ম বা ২য়) নির্বাচন করতে হবে।
Application form পূরণ শেষে Submit button এ
ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে
হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number
ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত
হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি
message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই
ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে
হবে।
ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি
ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩ . একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে
নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ১ম শিফটে ভর্তির ক্ষেত্রে ঢাকা
পলিটেকনিক-সিভিল, কুমিল্লা পলিটেকনিক-
সিভিল, ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক-কম্পিউটার,
ভিটিটিআই-ইলেকট্রিক্যাল, গাজীপুর টিএসসি-
কম্পউটার এভাবে সর্বোচ্চ দশটি এবং ২য় শিফটের
ভর্তির ক্ষেত্রেও একইভাবে সর্বোচ্চ ১০ টি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার সংশোধনের
সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন ছবি
দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন
প্রদর্শিত হবে New Application , Update submitted form
এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ
click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration
Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে। [ যদি
আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি এবং
সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর
বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য
নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (* ) অবশ্যই পূরন করতে
হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে
অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-মেইলে
যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী ১ম শিফটে সর্বোচ্চ দশটি এবং ২য়
শিফটে সর্বোচ্চ দশটি Institute ও Department চয়েস
করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী যে কোন শিফটে একটি Institute এর
মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর
কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে
Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই
Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী
Department select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button
click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit
Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form
প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে
আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট
করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা
পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য
আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে
Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track
Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য
আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ,
উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে
হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে
হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
১৮/০৬/২০১৬ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল প্রকাশ করা
হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই লিঙ্ক থেকে
জানা যাবে।
হেল্পলাইনঃ
আবেদনকারী যদি আবেদন ফরম পুরণ করার সময় কোন
রকম সমস্যার সম্মুক্ষীণ হন তাহলে নিম্নোক্ত
ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারবেন :
ই-মেইল: polyadmission2016@gmail.com
ফোন নাম্বারঃ ০২-৮১৮১০০০ (সকাল ৯:০০ টা হতে
বিকাল: ০৫:০০ টা পর্যন্ত)
বাংলাদেশের সকল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

Sunday, 29 May 2016

বিষণ্ণ এক ঈদ

চেয়ে আছি ছোট্ট দুটি খোকা-খুকির দিকে,

লাল-জামা আর চুড়ি না পেয়ে ঈদটা হবে ফিকে,

ফিরনি-পায়েস ঘরে-ঘরে,সন্দেশের ঘ্রাণ নাকে,

বৃষ্টি পড়ে ওরা তাকায়- চালের ফোটার ফাকে,

কেউ ডাকে বুয়া আমায়,কেউবা খালা,

সারাদিন খেটে যাই- বোঝেনা কেউ মনের জ্বালা,

চলে যায় বাড়ি সবে- অফিস,কলেজ,ভার্সিটি পেয়ে ছুটি,

ভাবে না একবার ও কেউ- জুটবে কি বুয়ার রুটি?

বছর শেষে ঈদ আসে নিয়ে আনন্দের বন্যা,

একরাশ ব্যথা চাপা দিয়ে চলছি গরিবের কন্যা।

Wednesday, 25 May 2016

স্মৃতির আড়াত আম

বাক্কা দিন বাদে বাড়িত আইলাম। খত দিন বাদে জে আইজ সূর্য উঠা দেখলাম ! টাউনও তো ছান, সুরুজ, তেরা ইতা আছে বলিয়াউ মনো ওয় না । আব্বা আর আম্মা ও গেছলা, বাদে তারা আইচ্ছইন, আমি আম ও তুকাইছি । কোন এখ সময় মেঘ দিলে দৌরিয়া গিয়া তুকাইয়া আনতাম। অখন আম-উম তুকাই না, এমনে সুন্দর লাগছিল অতার লাগি তুকাইলাম। জানস নি বরাফা, আব্বা বাড়িত আছলানা, অতার লাগি আম গাছ ও উঠছিলাম, বাদে দেখি আম্মা আইয়া গালইয়াইরা খেনে গাছো উঠলাম? আমার ও দেখি ফাউয়ে-উয়ে খাপ আরম্ভ অইছে। আগে আগে ইতা গাছো খত উঠা উঠছি। কিতা আর খরমু, আদাখান থাকি নামিগেলাম। বাদে আমরা ফুকরি ফাড়র জে গাছওখল অগুইন থাকি জত আম ফারছি।
মন অইছিল ১৪ বছরর হউ ফোয়া, যেগুরে তুমরা গালইয়াইয়া লামাইয়া আনতে,ঘরর মাজে আম আনার লাগি ও গাইল হুনতাম “খাছ না তে ইতা আনছ খেনে?” ঘরর আগর টা থনে ও ফারছিলাম। ফুরুত্তাইন ও আইয়া জততা দলা অইছলা, হতা ঘরইন্তর ফুফুইন অখল ও আইছলা। ফুরুত্তাইন্তরে বাটিয়া দিয়া হতা ঘরইন্ত ও বাটিয়া দিলাম। গেলবার তুই আইছলে দেশো। তুই টেংগা খাছ না, বাট আমরার লাগি খত জাতর আছার অখল বানাইতে। তরে সারপ্রাইজ খরার লাগি, তুই আইবার আগে গাছর জত আম দি (তিন কেজি ত অইব) আছার বানাইতাম আছলাম, ই সময় আম্মা বাড়িত আছলা না। আব্বায় দেখলেও কিচ্ছু খইছইন না। বাদে নো হখল আম নষ্ট অইযাইতো! ই বার আম্মায় তরে গুর দি আমর ছটা বানাইয়া দিছইন। জানস নি বরফা, আমরা ডালাইর উফরর জে আম গাছ , ইকটাত ত দেখিয়া আইরে হখল বার ও কিলা আম ধরে, এখটা আমো আত দি ফারচিনা। বুবির লাখান অল অলাইয়া আমর ছবি ও তরে দিসি না। দিয়া কিতা অইত! দেখিয়া তো এখলা এখলা খানবে..........

Saturday, 21 May 2016

ছিলট জননী (সনেট)


বঙ্গ মা’র আল্লাদর ছিলট জননী,
পাহাড়ি ফুরি, আখালুকির জলপরী।
খাল-বিল আওরো,বডারো ছকিধারী;
ঘুমো তোমার কোরো এমেজি ওসমানী,
নিরাই হুতন শাজালালইয়েমেনী;
ছিলটি আর খাসিয়া আছে মনিপুরী।
মিঠা তোর মাথ, মাগো, হরফ নাগরী!
কমলা,হাতখরা, চা’র নু রাজধানী।
.
ডেউ ডেউ সুরমা তোমার অলংকার,
বাড়িত গুয়া, পাহাড়ো পানোর আবাদ।
আদি-ছাটির দেশো মরি করি কান্দন,
হাছন করিমর সুরো বন্দনা তার।
স্বাধীন-বেশে বাংলাদেশ, আশীর্বাদ,
সালাম, জানাই- আজারো অভিনন্দন।
[[নাগরি বর্ণে লেখা এখটা সনেট ]]

<== Bangla Version ==>
ছিলট জননী
বঙ্গ মায়ের সুকন্যা ছিলট জননী,
পাহাড়ি-কন্যা, হাকালুকির জলপরী।
খাল-বিল হাওরে, সীমান্তে প্রহরী।
ঘুমিয়ে তোর কোলে এমেজি ওসমানী;
শান্তি শয়নে শাহজালাল ইয়েমেনী;
ছিলটি কিবা খাসিয়া আছে মনিপুরী।
মুগ্ধ তোর ভাষা, মাগো, বর্ণ নাগরী!
কমলা,সাতখরা, চায়ের রাজধানী।

স্রোতস্বিনী সুরমা তোর অলংকার,
বাড়িতে সুপারি, পাহাড়ে পানের আবাদ;
শীতল-পাঠির দেশে মরি এ ক্রন্দন,
হাছন করিমের সুরে বন্দনা তার।
স্বাধীন-বেশে বাংলাদেশ, আশীর্বাদ,
সালাম, জানাই- সহস্র অভিনন্দন।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক অর শিক্ষা বৃত্তি

বাংলাদেশো ডাচ্-বাংলা ব্যাংক তার শিক্ষা বির্তি কর্মসূচীর বিতরে দেশর বউত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায় অ লেখাফরা খরা মেধাবী আর টেখাপয়সায় অসচ্ছল ছাত্র-ছাত্রী অখলরে বির্তি দিয়া আড়। অউ ধারাবাহিকতায় ২০১৬ সালর এসএসসি/ সমমান পরীক্ষাত পাস মেধাবি আর শিক্ষাক্ষেত্রর মাঝে টেখাপয়সায় শাইয্য প্রত্যাশী শিক্ষার্থী অখলরে বির্তি প্রদান করব ডাচ্-বাংলা ব্যাংক।

বির্তির পরিমাণ আর সময়কালঃ
শিক্ষার স্তরঃ এইচ.এস.সি.
সময়সীমাঃ ২ বছর
মাসিক বির্তিঃ ২,০০০ টেখা
বছরি অনুদানঃ লেখাফরার বইখাতা-বাতার লাগি এখলগে ২৫০০ টেখা আর খাফর ছোফরর লাগি ১,০০০ টেখা
আবেদন খরার নিয়ম আর শর্তঅখলঃ
ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ওর শিক্ষা বির্তির আবেদন ওর প্রক্রিয়া গেলবারর লাখান ঔবারো অনলাইনো খরা অইছে। অতার লাগি সরাসরি কোনো আবেদন নেওয়া অইত নায়। আউকা জানি লাই কিলা অনলাইনো আবেদন খরা লাগবঃ
বির্তির লাগি আবেদনর যোগ্যতাঃ
সিটি কর্পোরেশন এলাকাত থাখা ইস্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর লাগিঃ খমর মাঝে জিপিএ ৫.০০ (চতুর্থ বিষয় বাদে, হখল গ্রুফর লাগি)
জেলা শহর এলাকাত থাখা ইস্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর লাগিঃ খমর মাঝে জিপিএ ৪.৮৮ (চতুর্থ বিষয় বাদে, হখল গ্রুফর লাগি)
গাওর খরলামাইল অঞ্চলওখলর ইস্কুল/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর লাগিঃ খমর মাঝে জিপিএ ৪.৭০ (চতুর্থ বিষয় বাদে, হখল গ্রুফর লাগি)
বির্তির হখল গুরুত্বপূর্ণ তারিখঃ
আবেদন শুরু অইছে ১৫ মে ২০১৬ থনে ।
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩১ জুলাই ২০১৬ ফর্যন্ত।
ওয়েবসাইটর মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে বাছাইখরা অখলর তালিকা প্রকাশঃ ১০ আগস্ট ২০১৬।
প্রাথমিকভাবে বাছাইখরা অখলর হখল কাগজপত্রের
সত্যতা যাচাইয়র লাগি ডাচ্-বাংলা ব্যাংক ওর যেছা শাখাত নাইলে মোবাইল ব্যাংকিং অফিসো
উপস্থিত অওয়ার তারিখঃ ১১ আগস্ট ২০১৬ – ৩১
আগস্ট ২০১৬।

Thursday, 19 May 2016

হখলোর উফরে যাইবার লড়াইয়ো বাংলাদেশি অ্যাপ

যুক্তরাষ্ট্রর মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার আয়োঝন খরা হ্যাকাথন প্রতিযোগিতা ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬’র ছূড়ান্ত পর্বর পিপলস চয়েজ ক্যাটাগরিত উফরে উঠার লড়াইয়ো রইছে বাংলাদেশি প্রকল্প মার্শিয়ান ওয়েসিস। অনলাইন ভোটর মাধ্যমে পাঁচটা প্রকল্প থনে ছূড়ান্ত বিজয়ী নির্বাচন খরা অইব। অনলাইনো ভোট দিয়া ই প্রকল্পটারে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়া লাগবো।

বেসিসর উদ্যোগে বাংলাদেশো আয়োঝিত নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬ প্রতিযোগিতাত চিটাগাং ওর আঞ্চলিক পর্যায়ো পিপলস চয়েজ ওর ক্যাটাগরিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার লাগি বাছা অইছিল প্রকল্পটা।

বেসিসর পরিচালক আর নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০১৬-র আহ্বায়ক আরিফুল হাসান অপু প্রথম আলোরে খইছইন, বিশ্বর ২২০ টার থনে বেশি শহররে খরেদি ফালাইয়া বাংলাদেশি প্রকল্প ‘মার্শিয়ান ওয়েসিস’ সেরা ৫-এর মাঝে আইচ্চে। একটা বাংলাদেশর লাগি ঝে খুশি আর গর্বর বেফার। জেরা ভোট দিয়া প্রকল্পটারে অউ পর্যায়ো লইয়া আইছইন, তারাের ধন্যবাদ। অখন ইগুরে হখলোর উফরে লইয়া যাওয়ার লাগি আগামী দুই দিন আরও ভোট দেওয়া লাগবো। ২০ তারিখ পর্যন্ত ভোট দেওয়া যাইব।
মার্শিয়ান ওয়েসিস প্রকল্পটারে ভোট দেওয়ার লাগি ফয়লা ( https://2016.spaceappschallenge.org/ ) সাইটো গিয়া আনা টেখায় একটা অ্যাকাউন্ট খুলা লাগব। বাদে ( https://2016.spaceappschallenge.org/challenges/mars/simspace/projects/martianoasis ) লিংকো গিয়া ভোট দেওয়া যাইবো। একটা অ্যাকাউন্ট থনে দিন একবার ভোট দেওয়া যাইব।

[[আমাদের পোস্ট গুলো পড়তে শেয়ার করে আপনার টাইমলাইন এ রেখে দিন।]]

Saturday, 14 May 2016

জিপি সিমো দারুন অফার মাত্র ১৯ টেকায় ১ জিবি ইন্টারনেট

আশা খরি হখল বালা আছইন, আমিও বালা আছি' বেশি মাথথাম উত্তাম নায়। হেশে বিরক্ত অইজাইবা।আওকা জানি লাই কিলা আফনে
জিপিত ১৯ টেকা দি ১জিবি ইন্টারনেট নিতা ফারবা।

আফনারা বউতে অয়ত মন খররা ১৯ টেকা দি ১জিবি মন খয় “হখল সময় “ব্যবহার খরা জাইতো নায়।না না, ইকটা দিন/রাইত ২৪ ঘন্টাই ব্যবহার
খরা যাইব।

তুরা শর্ত আছে আকিঃ
আফনার সিম রে অবশ্যই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রি-রেজিশট্রেশন খরা লাগব।
সিম বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতেরি-রেজিশট্রেশন খরার বাদে আফনে খালি ১বার নিতা ফারবা। অফারটি নেওয়ার লাগি
আফনার একাউন্টে ১৯ টেকা তইয়া *৫০০০*২০০# ডায়াল খরকা। এর বাদে আফনি ১জিবি ইন্টারনেট ৫দিনর লাগি ফাই যাইবা।


Tuesday, 10 May 2016

পেরত্নির ডর


পেরত্নির ডর 

বাঘর ডরে উঠি গাছে,
আগার মাঝে দেখি পেরত্নি নাছে,
ওরে পেরত্নি হবায় যা,
যারে পাছ, তারে খা,
একটা, দুইটা, তিনটা করি,
হখলটির ঘাড় ধরি,
আমারে রাখিয়া অতারে লইয়া-
যা,আন্দাইরো মিলাইয়া যা।
অমাবস্যাত ঝনী পোক জ্বলে,
দেখিইয়া শাওস ডেখইর তুলে,
ধামকি দেওয়ায় পেরত্নি বাগে,
আনন্দ অতার লাগি মনর মাঝে।






      পেত্নী ভয়


 বাঘের ডরে উঠি গাছে, 
আগায় দেখি পেত্নী নাছে, 
ওরে পেত্নী ঐদিকে যা,
যাকে পাস, তাকে খা,

একটা, দুটা, তিনটা করে,
সবগুলার ঘাড়ে ধরে,
আমায় রেখে ওদের নিয়ে-
যা,আধাঁরে মিলিয়ে যা।
অমাবস্যায় জোনাক জ্বলে,
দেখে সাহস হাই তুলে,
ধমকানিতে পেত্নী তাড়ায়,
আনন্দ তাই মনর কোণায়।


Friday, 6 May 2016

মাতৃভাষা


 জন্মের পরেই পেয়েছি তোমারে,
       শুনিয়া মায়ে র মুখের ধ্বনিরে।
তুমি আমার মায়ের ভাষা,
           তাই তুমি ছাড়া মিটে কি আশা।
জেনেছি তোমারও আছে লেখার বর্ণ,
                   যাহার নাম 'নাগরি' বর্ণ।
শুনে তোমারই নাগরি বর্ণ,
                    জোড়ায় আমার কর্ণ।
তুমি ত দিযেছ মা মধুর সেই ভাষা,
            তাই ছিলটি মোর মাতৃভাষা।
তোমারে করিতে স্বাধীন,
   তোমার দামাল ছেলেরা হবে প্রাণহীন।
তাই আজ আমরাও ঐক্যবদ্ধ,
            তোমরা সকলে হও বোধগম্য।
দাবী মোদের নাগরির স্বীকৃতি,
 আনব ছিনিয়ে এটা হবে মোদের কীর্তি।
যার ফলে পাব মোরা স্বাধীন নাগরি,
    তাই আজ এসো সবাই প্রতিজ্ঞা করি।
যদি যায় এই প্রাণ,
           হবো না ক মোরা ম্লান।
রব চির দৃঢ় প্রতিজ্ঞ,
   যাতে নাগরিতে থাকেনা কেউ অজ্ঞ।।
  ©আর জে হৃদয়

বর্ণ আমার "নাগরি"

নাগরি আমার বর্ণমালা,
নাগরি আমার গর্ব ,
নাগরির জন্য লড়ছি মোরা,
আজীবন লড়ে যাবো। 

তাই আজ করছি শপথ,
কখনো দেবোনা হারাতে,
নাগরি তোমাকে,
তুমি আমাদের বর্ণ,
হ্যা তুমি আমাদের গর্ব। 

ছিলটি আমার মায়ের ভাষা,
নাগরি তাহারি বর্ণ,
কে বলেছে মাগো তোমারি,
ভাষা অপূর্ণ। 

তোমার ভাষায় বলছি কথা মা,
লেখার জন্য দিয়েছ তুমি,
নাগরি বর্ণ, 
কে বলেছে মাগো তোমার,
ভাষা অপূর্ণ। 

ছিলটি আমার মায়ের ভাষা,
নাগরি তাহারি বর্ণ,
বর্ণ ভাষা দিয়ে তুমি মা,
করেছ "সম্পূর্ণ "। 

তাই আজ ,গর্বিত আমি,

গর্বিত মা,

গর্বিত ছিলটি বলে,

গর্বিত আমি,
গর্বিত মা,
আমার ভাষার, 
একটি বর্ণ আছে বলে।

© এ.এস পার্থ 'র- ব্লগ
৬/৫/১৬ ইং
(উৎসর্গ - সকল নাগরি ভাষাসৈনিকদের প্রতি)

নাগরি বর্ণের গণদাবী



মাগো, তোমার মাত-অর মর্যাদা
অখন ও পাইলাম না।
মা, অখনো মানুষর দুয়ারে দুয়ারে আঠি,
আতো থাকে বর্ণমালার পোস্টার,
জানিনা, আর কত দিন আঠা লাগবো?
তালাদেওয়া রুমো বইয়া করে গবেষণা,
নেয় পিএইছডি আর ডক্টরেট ডিগ্রী,
তোমার মাত আর বর্ণমালার
জাগা অয় আলমারিত ।
বৈশাগি হাওয়াত খাড়া আছলাম –
ইস্কুলর অউ ধারিত।
আখতা দেখি খরেদি ছাইয়া-
দশ, পনড্ড বা আরো বেশি
যেরা দলা অইছে অখনো,
মাত-অর লাগি, মা’র মাত-অর লাগি,
ছিলটি মাত-অর লাগি, তারা জান দিতে রাজী।
একটা অঞ্চলর মহান সংস্কৃতির মর্যাদার লাগি
মরমী কবি হাছন রাজার ঐতিহ্য রাখার লাগি,
আধ্যাতিক কবি শিতালং শাহ,
জ্ঞানের সাগর দূরবীন শাহ আর রাধা রমণ,
বাউল সম্রাট আবদুল করিমর
“ গাঁয়ের নওজোয়ান, হিন্দু-মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদী গাইতাম”
গান অর লাগি,
মুন্সী সাদেক আলীর “হালতুন্নবী”
পুঁথি সাহিত্যর লাগি,
তারা আইজ পাড়ায় পাড়ায় আওয়াজ তুলে।

বায়ান্নত নিছে তারা আমার ভাইওর জান,
বাংলার লগে ছিলটি তারার রক্তর দান।
অউ ভাষাতে মাতি আমি,
মা কইয়া ডাকি।
অউ ভাষার নাগরি বর্ণে লেখমু
অউ দাবি রাখি।

 
Bangla Transliteration




মাগো, তোমার ভাষার মর্যাদা
এখনো পাইনি ।
মা, এখনো মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরি,
হাতে থাকে বর্ণমালার পোস্টার,
জানিনা, আর কত দিন হাঁটতে হবে?
তালাবদ্ধ রুমে বসে করে গবেষণা,
নেয় পিএইছডি আর ডক্টরেট ডিগ্রী,
তোমার ভাষা ও বর্ণমালার
জায়গা হয় আলমারিতে ।
বৈশাখী হাওয়ায় দাঁড়িয়ে ছিলাম –
স্কুলের ঐ বারান্দায়।
হঠাৎ দেখি পিছনে তাকিয়ে-
দশ, পনেরো বা আরো বেশি
যারা একত্রিত হয়েছে এখানে,
ভাষার জন্য, মাতৃভাষার জন্য,
ছিলটি ভাষার জন্য, তারা প্রান দিতে রাজী।
একটা অঞ্চলের মহান সংস্কৃতির মর্যাদার জন্য,
মরমী কবি হাছন রাজার ঐতিহ্য রক্ষার জন্য,
আধ্যাতিক কবি শিতালং শাহ,
জ্ঞানের সাগর দূরবীন শাহ আর রাধা রমণ,
বাউল সম্রাট আবদুল করিমের
“ গাঁয়ের নওজোয়ান, হিন্দু-মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদী গাইতাম”
গানের জন্য,
মুন্সী সাদেক আলীর “হালতুন্নবী”
পুঁথি সাহিত্যর জন্য,
তারা আজ পাড়ায় পাড়ায় আওয়াজ তুলে।

বাহান্নতে নিলো তারা আমার ভাইয়ের প্রান,
বাংলার সাথে ছিলটি তাদের রক্তের দান।
এই ভাষাতে কথা কই,
মা বলে ডাকি।
এই ভাষার নাগরি বর্ণে লেখব
এই দাবি রাখি।