Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts
Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts

Tuesday 10 March 2015

মেমোরী তে সংখ্যার খেলা

বর্তমানে আমরা সেলফোন হোক  বা কম্পিউটার যাই হোক দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের মেমোরী ব্যবহার করে থাকি। ফ্ল্যাশ মেমোরী বা পেনড্রাইভ কিংবা হার্ডডিস্ক ইত্যাদি।
আমরা প্রতিদিন মেমোরী কার্ডের মধ্যে কত কিছু যে লোড করে থাকি কিন্তু এগুলো মেমোরী কার্ডের ভিতরে যায় কোথায় ভিতরে জিনিষ ঢুকছে কিন্তু ওজন কেন বাড়ছে না?
আমরা মেমোরী কার্ড যখন ফর্মেট দিলাম এর ভিতর থেকে সব ডাটা ডিলিট হয়ে গেলো কিন্তু ওজনের এক ফোটাও হেরফের হচ্ছে না!
উপরে প্রশ্নগুলো অনেকের মনে নিশ্চয়ই জেগেছে। আর আপনাদের এই প্রশ্নের চমকপ্রদ উত্তর নিয়েই আজ হাজির হয়েছি আমি।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
এবার আবার প্রশ্ন আসতে পারে “আমরা যে সব গান শুনি বা মুভি দেখি এইসব কই থাকে?”
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের  কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
ডি এন এ (D.N.A) ও আধুনিক ডাটা স্টোরেজঃ
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।

Monday 9 March 2015

Increase Your Computers Speed

আপনার কম্পিউটার কে আরো দ্রুত গতির করার দুর্দান্ত কিছু টিপস:
অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকেন। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Version করে ব্যবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল । তাহলে শুরু করা যাক ==>>
-Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
আশা করি যাদের জানা ছিল না, তারা এখন নিজেই কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন । এরকম আরো টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকোন ।।

Friday 6 March 2015

Choose Your Easy Online Payment Method

অনলাইন মার্কেটিং এ পেমেন্ট সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে ভালো :
 পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---

পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।

ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।

অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !


ব্যাংক চেক : আপনার নামে সরাসরি ব্যাংক চেক পাঠানো হবে। আপনি স্থানীয় ব্যাংক থেকে তার বিপরীতে টাকা উঠাতে পারেন। গুগল, চিতিকা এবং আরো কিছু কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে। সমস্যা হচ্ছে, চেক হারিয়ে যেতে পারে, হাতে পেতে দেরী হতে পারে। গুগলের এমন ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে চেক নিতে পারেন। এতে দ্রুত চেক পাওয়া যায়।

পে-পল: সহজে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। তাদের সাইটে গিয়ে বিনামুল্যে একাউন্ট করা যায় (বাংলাদেশসহ কিছু দেশ বাদে)। লেনদেনের জন্য শুধুমাত্র ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ আপনি যারকাছে টাকা পাবেন তাকে ই-মেইল এড্রেস জানালে তিনি আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে কোথাও অর্থ দেয়া প্রয়োজন হলে (যেমন সার্ভার ভাড়া করা বা সফটঅয়্যার কেনা) আপনি পে-পল একাউন্ট থেকে টাকা দিতে পারেন। কিংবা অনলাইনে কিছু কিনতে পারেন। প্রায় সব কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে পে-পলের সদস্য হওয়া যায় না। সরকার এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জানালেও বাস্তবে সেটা এখনো হয়নি।

স্ক্রীল: পে-পলের মত একই ধরনের আরেকটি প্রতিস্ঠান। এখানেও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করা হয়। বাংলাদেশে স্ক্রীল ব্যবহার করা যায়্ তবে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার পে-পলের থেকে কম। ফলে যে কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে কেবলমাত্র তাদের সাথে লেনদেনের কাজ করতে পারেন। সদস্য হতে টাকা দিতে হয় না, তবে প্রতিটি লেনদেন থেকে সার্ভিস চার্জ হিসেবে কিছু টাকা কেটে নেয়া হয়। নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট থেকে এখানে জমা হওয়া টাকা উঠানো যায়।

পায়জা: এটাও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা স্থানান্তরের পদ্ধতি। তাদের একাউন্টে জমা হওয়া টাকা ব্যাঙকের মাধ্যমে কিংবা চেক অয়্যার ট্রান্সফার, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উঠানো যায়। এছাড়া কয়েকটি দেশের জন্য তাদের নিজস্ব কার্ড রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে পায়জা ব্যবহার করা যায়।

এগুলি ছাড়াও এধরনের আরো বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করা যায়।
আপনাদের প্রযোজনীয় টিপস নিয়ে আমরা সব সময় প্রস্তুত , আমাদের সাথেই থাকুন !!! 

    Thursday 5 March 2015

    "Facebook Emotions Codes"

    Facebook all latest cool
    chat emotions with codes :-
    Go To Your Facebook Comment Box And Remove The  (*) then Comment >>>
    [[f9.sad*]]
    [[f9.angry*]]
    [[f9.sleepy*]]
    [[f9.shock*]]
    [[f9.kiss*]]
    [[f9.inlove*]]
    [[f9.pizza*]]
    [[f9.coffee*]]
    [[f9.rain*]]
    [[f9.bomb*]]
    [[f9.sun*]]
    [[f9.heart*]]
    [[f9.heartbreak *]]
    [[f9.doctor*]]
    [[f9.ghost*]]
    [[f9.brb*]]
    [[f9.wine*]]
    [[f9.gift*]]
    [[f9.adore*]]
    [[f9.angel*]]
    [[f9.baloons*]]
    [[f9.bowl*]]
    [[f9.cake*]]
    [[f9.callme*]]
    [[f9.clap*]]
    [[f9.confused*] ]
    [[f9.curllip*]]
    [[f9.devilface* ]]
    [[f9.lying*]]
    [[f9.rofl*]]
    [[f9.billiard*] ]
    [[f9.cakepiece* ]]
    [[f9.rosedown*] ]
    [[f9.shutmouth* ]]
    [[f9.shy*]]
    [[f9.silly*]]
    [[f9.tongue1*]]
    [[f9.fastfood*]]
    [[f9.ring*]]
    [[f9.plate*]]

    Monday 2 March 2015

    Learn The Core Meaning Of Different Colours

    যে সব নতুন  ভাইয়েরা ডিজাইনইং কিংবা html এ নতুনভাবে লেখালিখি করছেন ,তাদের কাজে আসতে পারে।
    প্রত্যেক ডিজাইনার এর বিষয় ভিত্তিক রং এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকা অত্যন্ত জরুরী, তাই জেনে নিন কখন কোন রং ব্যবহার করবেন
    -• Red: Passion, Love, Anger ( আবেগ, ভালবাসা, রাগ )
    • Orange: Energy, Happiness, Vitality ( শক্তি, সুখ, জীবনীশক্তি )
    • Yellow: Happiness, Hope, Deceit ( সুখ, আশা, কৌশল )
    • Green: New Beginnings, Abundance, Nature ( নতুন সূত্রপাত, প্রাচুর্য, প্রকৃতি )
    • Blue: Calm, Responsible, Sadness ( শান্ত, দায়িত্বপ্রাপ্ত, বিষণ্ণতা )
    • Purple: Creativity, Royalty, Wealth (সৃজনশীলতা, সার্বভৌমত্ব, সম্পদ)
    • Black: Mystery, Elegance, Evil ( রহস্য, কমনীয়তা, মন্দ )
    • Gray: Moody, Conservative, Formality ( বিষণ্ণ, রক্ষনশীল, লৌকিকতা )
    • White: Purity, Cleanliness, Virtue ( বিশুদ্ধতা, পরিচ্ছন্নতা, পুণ্য )
    • Brown: Nature, Wholesomeness, Dependability ( প্রকৃতি, সততা, নির্ভরযোগ্য)
    • Tan or Beige: Conservative, Piety, Dull ( রক্ষনশীল, ভক্তি, নিস্তেজ )
    • Cream or Ivory: Calm, Elegant, Purity ( শান্ত, মার্জিত, স্বচ্ছতা )
    আপনাদের সুবিধার্থে একেবারে বেসিক জিনিস নিয়ে আলোচনা করি ।লেখায় ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা করবেন ।আর আমার ব্লগের সাথে থাকেন। আমার একটা পোস্ট ও যদি আপনাদের কাজে আসে তাহলে নিজেকে সার্থক মনে করব। এবং কোন সমস্যা থাকলে বলবেন ,যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আর কোন কোন বিষয় এর পোস্ট চান তা বলতে কিন্তু ভুলবেন না !!!সবাই ভালো থাকেন

    Sunday 1 March 2015

    ফেসবুক নিউজফিড সাজান ইচ্ছে মতো

    ইচ্ছেমতো ফেসবুক নিউজফিড সাজিয়ে নেওয়ার ৫ কৌশল:
    ইচ্ছে না থাকলেও ফেসবুক ফিডে অপ্রয়োজনীয় অনেক কিছুই
    দেখতে হয় আমাদের। এর মাঝে থাকে বন্ধুদের প্যাঁচাল,
    বিভিন্ন গ্রুপের অপ্রাসঙ্গিক পোস্ট, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। ছোট্ট
    কিছু কৌশলে এসব বাদ দিয়ে ফেসবুক নিউজ ফিড
    ভরিয়ে তুলতে পারবেন নিজের পছন্দের কনটেন্ট দিয়ে।
    ১. বিরক্তিকর মানুষদের “আনফলো” করুন : যেসব মানুষ খুব
    বিরক্তিকর অথচ আনফ্রেন্ড করে ফেললে কষ্ট পাবে,
    তাদেরকে আনফলো করাটাই বেশ ভালো একটি উপায়। তাদের
    বিরক্তিকর পোস্টের ডান দিকের কোনায়
    ত্থাকা অ্যারো ক্লিক করুন এবং আনফলো করে ফেলুন তাকে।
    এছাড়াও তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন ‘ফলোইং’ নামের
    একটি বাটন আছে। ওর উপরে একবার ক্লিক করলেই
    আনফলো হয়ে যাবে। ওই মানুষটির ড্রামা আর আপনাকে সহ্য
    করতে হবে না।
    ২. অপ্রয়োজনীয় পেজ থেকে কনটেন্ট এড়িয়ে চলুন: আপনার
    বন্ধুরা যদি আজেবাজে গ্রুপ বা পেইজ থেকে কনটেন্ট শেয়ার
    করতে থাকে অহরহ, তাহলে কি করবেন? ওই পোস্টের ডান
    কোনায় থাকা অ্যারো ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন “Hide
    all from [অমুক পেজ]”। ওই বন্ধুর অন্যান্য পোস্ট দেখতে পাবেন
    কিন্তু ওই পেজ থেকে আর কিছু দেখতে পাবেন না।
    ৩. ফেসবুককে জানান কি ধরণের পোস্ট আপনাকে বিরক্ত করছে
    : যে ধরণের পোস্ট আপনার বিরক্তির কারণে হয়ে দাঁড়াচ্ছে,
    সেগুলোর ওই ডান কোনার অ্যারোতে দেখতে পাবেন “ I don’t
    want to see this” অপশনটি। বিরক্তিকর পোস্টগুলোতে এই
    অপশন সিলেক্ট করতে থাকলে ফেসবুক বুঝে নেবে কি ধরণের
    পোস্টে আপনার অ্যালার্জি আছে, আর এসব পোস্ট আপনার
    নিউজফিডে কম আসবে।
    ৪. ফেসবুক সার্ভে পূরণ করুন: ফেসবুক
    জানে যে ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু ব্যাপারে বিরক্ত হয়। তাই
    আপনাকে সাহায্য করার জন্যই আছে এই সার্ভে। ছোট এই
    সার্ভে পূরণ করলে আপনারই উপকার হবে। পোস্টের ডান দিকের
    অ্যারোতে ক্লিক করলে নিচের দিকে “more options” পাবেন,
    এ থেকে ফেসবুক সার্ভে গ্রহণের অপশন আসবে।
    ৫. “নিউজ ফিড প্রেফারেন্স” নিয়ন্ত্রণ করুন: ফেসবুকের মেইন
    সেটিংস মেনুতে গিয়ে “News Feed Preferences” সিলেক্ট
    করুন। এর থেকে দেখতে পাবেন আপনি কি ধরণের কনটেন্ট
    বেশি দেখে থাকেন, কাকে আনফলো করেছেন ইত্যাদি।
    ইচ্ছেমতো এগুলোর পরিবর্তন করে নিউজ ফিড নিয়ন্ত্রণ
    করতে পারবেন আপনি।

    Stop Misuse of Public Spectrum

    সাড়ে ৯৮ হাজার কোটি টাকার তরঙ্গ
    মাত্র ৫০০০ কোটি টাকায়
    বিক্রি কেন?
    রাষ্ট্রের অমূল্য সম্পদ মোবাইল তরঙ্গ
    পছন্দের
    কোম্পানীকে পাইয়ে দেবার জন্যই
    কি পানির দরে বিক্রির এ
    ব্যবস্থা হচ্ছে?
    ১৫ বছর আগে মোবাইলফোন অপারেটর
    ‘একটেল’ পরবর্তীতে ‘রবি আজিয়াটা’
    নামে তাদের ব্যবসা শুরু করে।
    শুরুতে ‘রবি’ ১৭ দশমিক ৮ মেগাহার্টজ
    ফ্রিকোয়েন্সি (তরঙ্গ)
    নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও কোনো তরঙ্গ
    চার্জ দেয়নি।
    এ ধরনের কোনো আইন না থাকার
    সুযোগ নিয়ে রবি ওই সময় বিনা পয়সায়
    তরঙ্গ ব্যবহার করে হাজার হাজার
    কোটি টাকা আয় করলেও
    সরকারকে এজন্য কোনো ফি দেয়নি। ১
    টাকার কল মিনিট বিক্রি করেছে ৭-৮
    টাকায়। অথচ
    সে আমলে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত,
    পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের
    অন্যান্য দেশ মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার
    আয় করেছিল এই
    ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে।
    দেখা গেছে, ভারত ওই সময়
    প্রতি মেগাহার্টজ
    ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে আয়
    করছিল ১১৩ মিলিয়ন রুপি। অথচ
    বাংলাদেশ হাজার হাজার
    কোটি টাকার
    মুনাফা লাভকারী প্রতিষ্ঠানের
    কাছে এই তরঙ্গ দিয়েছিল স্রেফ শূন্য
    টাকায়। সোজা কথায় ‘মাগনা’।
    শুধু অতীতে নয়, বর্তমানেও সরকারের
    যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ
    নীতিমালার অভাবে হাজার
    হাজার কোটি টাকা দামের তরঙ্গ
    (স্পেকট্রাম) পানির
    দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
    বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন
    রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি)
    কাছে অবশিষ্ট থাকা টুজির ১০ দশমিক
    ৬ মেগাহাটজ এবং থ্রিজির আরও ১৫
    মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বা তরঙ্গ
    নিলামের চূড়ান্ত তারিখ
    ঘোষণা করা হয়েছে।
    নীতিমালা অনুসারে আগামী ৩০
    এপ্রিল এ নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। আর উভয়
    ধরনের ব্যান্ডের স্পেকট্রামের এ
    নিলামে অংশ নিতে ২৬
    ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
    কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, মূল্য
    অনেক বেশী কম ধরে ও
    ‘প্রতিযোগিতাহীন’ নিলামের
    মাধ্যমে অ্যববহৃত থ্রি-জি ও টু-জি তরঙ্গ
    নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত
    নিয়েছে বাংলাদেশ
    টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন
    (বিটিআরসি)। খাত সংশ্লিষ্ট
    বিশেষজ্ঞদের মতে এতে প্রায় লাখ
    কোটি টাকার রাজস্ব আয়
    থেকে বঞ্চিত হবে সরকার।
    নতুন গাইড লাইনে এ তরঙ্গের
    ভিত্তিমূল্য প্রতিবেশী দেশগুলোর
    তুলনায় বিশেষ করে ভারতের তুলনায়ও
    অনেক বেশী কম ধরা হয়েছে।
    ভারতে চলতি বছরের নিলাম
    অনুযায়ী ১৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের
    প্রতি মেগাহার্জ তরঙ্গের
    ভিত্তিমূল্য যেখানে ২৭৩৮
    কোটি টাকা সেখানে আমাদের
    দেশে ধরা হয়েছে মাত্র ২৩০
    কোটি (৩ কোটি ইউএস ডলার),
    অন্যদিকে ভারতে ২১০০ মেগাহার্জ
    ব্যান্ডের তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য
    যেখানে ৪৬৩১
    কোটি টাকা সেখানে আমাদের
    দেশে মাত্র ১৬৫ কোটি টাকা (২.২০
    কোটি ইউএস ডলার) ধরা হয়েছে।
    বিটিআরসি ঘোষিত
    নিলামে প্রতিবেশী ভারতের
    প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের
    মূল্যকে ভিত্তিমূল্য ধরে নিলাম
    করলেও টুজি’র
    ক্ষেত্রে প্রতি মেগাহার্টজে ২৭৩৮
    কোটি টাকা করে ১০.৬
    মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ২৯০২২
    কোটি টাকা। আবার থ্রিজি’র ৪৬৩১
    কোটি টাকা করে ১৫
    মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ৬৯৪৯৫
    কোটি টাকা। নিলামে সরকারের
    মোট আয় দাড়াত ৯৮৫১৭ কোটি টাকা।
    অথচ বিটিআরসি’র বর্তমান ঘোষিত
    মূল্যে নিলামে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ
    ৫০০০ কোটি টাকা। ফলে সরকার প্রায়
    সাড়ে ৯৩ হাজার কোটি টাকার আয়
    থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    উল্লেখ্য, ফ্রিকোয়েন্সি ও
    মেগাহার্টজ জনগণের সম্পত্তি। এজন্য
    দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকতে হবে।
    কিন্তু এসব
    অসঙ্গতি তুলে ধরতে কোনো সিটিজেন
    ফোরাম নেই। কেউ কথা বলে না।
    ফ্রিকোয়েন্সি ও মেগাহার্টজ
    সীমিত। অথচ
    ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দের
    কোনো ম্যাপিং নেই। এজন্য
    মাস্টারপ্ল্যান থাকতে হবে। সবার
    অংশগ্রহণে এটি করা জরুরী। সস্তায়
    তরঙ্গ বিক্রির বিষয়টি চোখে আঙ্গুল
    দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, জনগণ ও
    দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহার
    সম্পর্কে সরকার কত উদাসীন।
    টেলিযোগাযোগ
    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের
    সমন্বয়হীনতা ও দূরদর্শিতার অভাবেই
    দেশের ব্যবহারযোগ্য সম্পদ মোবাইল
    ফোন ‘তরঙ্গ’ পানির
    দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
    মোবাইল তরঙ্গ সীমিত সম্পদ। সীমিত
    যে কোনো কিছুই বেশ মূল্যবান, আর
    তাই উচিত- সে সম্পদ থেকে সর্বোচ্চ
    মুনাফা আদায় করা। বিশেষ
    করে যদি তৃতীয় পক্ষ কেউ
    যদি সে সম্পদকে পুঁজি করে ব্যবসা করে।
    উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে-
    সরকার বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর
    কাছে গ্যাস বিক্রি করছে, আবার
    বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো নাগরিকদের
    বিদ্যুৎ বিক্রি করছে। ঠিক
    তেমনি সরকার তরঙ্গ বিক্রি করবে আর
    মোবাইল কোম্পানিগুলো তা ব্যবহার
    করে মোবাইল সার্ভিস
    বিক্রি করে মুনাফা করবে। মোবাইল
    কোম্পানীর ব্যবসার
    মুনাফা যতটা বেশি হবে সরকারকেও
    তার কাঁচামাল তরঙ্গ তত
    বেশি মূল্যে বিক্রি করতে হবে।
    কিন্তু যথাযথ নীতিমালা ছাড়াই
    চলছে তরঙ্গ ব্যবসা। আর এর সুযোগ
    নিচ্ছে মোবাইল অপারেটররা।
    এতে দেশ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয়
    থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
    পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ
    খাতে বড় বিনিয়োগ হওয়ার
    সম্ভাবনা হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
    টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক
    সংস্থা বিটিআরসি’র তথ্যমতে,
    দেশে মোবাইল গ্রাহক ১২
    কোটি ছাড়িয়েছে।
    দেশে মোবাইলের
    মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর
    সংখ্যা ৩ কোটি ৯০ লাখ ৫২ হাজার।
    অর্থাৎ টেলিযোগাযোগ খাত,
    বিশেষ করে মোবাইলফোন খাত
    হতে পারে বাংলাদেশের
    অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি।
    এ খাত দেশের
    জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য
    অবদান রেখে চলেছে।
    খাতটি কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক
    বিনিয়োগের (এফডিআই) বৃহত্তম
    সংস্থানকারী এবং সরকারের কর
    রাজস্বের সবচেয়ে বড় উৎস। কিন্তু
    সরকারের উদাসীনতায়
    এক্ষেত্রে কাঙ্খিত সমৃদ্ধি আসছে না,
    জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে আর
    বিদেশীরা লুটপাট করছে।
    এক্ষেত্রে সরকারের উদাসীনতা ও
    নিষ্ক্রিয়তার
    বিপরীতে জনগণকে সচেতন
    হতে হবে নিজেদের হক্ব যাতে নষ্ট
    না হয়, সে সম্পর্কে সচেতন ও সক্রিয়
    থাকতে হবে।

    Saturday 28 February 2015

    এন্ড্রয়েড স্মার্টফোনে এপ্স ব্যবহারে এখন একটু সতর্ক হোন:

    বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশেও প্রতিনিয়ত এন্ড্রয়েড চালিত স্মার্টফোনের সংখ্য দিনকে দিন বেড়েই চলছে। স্মার্টফোনেরসাথে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে এপ্স।প্লে স্টোরে দিন দিন যুক্ত হচ্ছে লক্ষ লক্ষ এপ্স। প্লে স্টোর হতে আমরা যে সব এপ্স নামিয়ে ব্যবহার করি তার সবই কি আমাদের তথ্যর জন্য নিরাপদ বা ভাইরাস ফ্রি?
    মোবাইল ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাচ্ছে অন্যের হাতে। দূর থেকেই মোবাইল ফোনের তথ্য
    হাতিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে এমনটাই জানিয়েছে নিরাপত্তা সফটওয়্যার নির্মাতাvপ্রতিষ্ঠান ম্যাকাফি তারা জানিয়েছে  মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারের
    সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোন বিশ্বজুড়েই সাইবার হামলার লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে এবং মোবাইল গ্রাহকের তথ্যবিশেষ করে স্মার্টফোনে ব্যবহৃত নাম-পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।তারা জানিয়েছে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন
    নির্মাতারা সিকিউর সকেটস লেয়ার (এসএসএল) দুর্বলতার জন্য প্যাচ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় লাখ লাখ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।
    দেখেনিন প্যাচ দুর্বলতার কারনে কিভাবে ঘটে এমন টা..
    গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে কার্নেগি মেলন
    বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম(সিইআরটি) ক্ষতিকর ও নিরাপত্তা দুর্বলতাযুক্ত মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের একটি তালিকা প্রকাশ করে। ওই তালিকায় থাকা জনপ্রিয় ২৫টি অ্যাপ্লিকেশননিয়ে বিশেষ পরীক্ষা চালিয়েছে ম্যাকাফি ল্যাবস। এই পরীক্ষার সময় দেখা গেছে, এখন পর্যন্ত ১৮টি অ্যাপ্লিকেশনে কোনো প্যাচ যুক্ত করা হয়নি, যদিও এসব অ্যাপ্লিকেশন নিরাপদ বলে দাবি করা হয়।
    এই গ্রুপে যেসব অ্যাপ বেশি ডাউনলোড করা হয়, সেগুলোর মধ্যে মোবাইলে ছবি সম্পাদনার অ্যাপই বেশি। এই অ্যাপগুলো বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ও ক্লাউডে ছবি শেয়ার করার সুবিধা দেওয়ার কথা বলে।ম্যাকাফির গবেষকেরা জানিয়েছেন, ম্যান-ইন-দ্য-মিডল (এমআইটিএম) আক্রমণ চালিয়ে তথাকথিত এসএসএল নিরাপত্তা সুবিধার এই অ্যাপগুলো কাজে লাগিয়ে মোবাইল ফোন থেকে তথ্য হাতিয়ে নেওয়া হয়। ক্রিপটোগ্রাফি বা কম্পিউটার
    নিরাপত্তার দিক থেকে ম্যান-ইন-দ্য-মিডল আক্রমণ চালাতে আক্রমণকারীকে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ওপর নজরদারি করা বা তার যোগাযোগের চ্যানেল পরিবর্তন করে দেওয়ার সক্ষমতা থাকতে হয়।ব্যবহারকারীর অজান্তেই এ ধরনের আক্রমণ করে তার ফোনে আলাদা সংযোগ করে দেওয়া হয় এবং কথোপকথনকারীর বার্তা পরস্পরকে সম্প্রচার করে শোনানো হয়। এসময় ব্যবহারকারীকে তাদের কথোপকথন ব্যক্তিগত চ্যানেলে হচ্ছে এটা বোঝানো হলেও এই কথোপকথন নিয়ন্ত্রণ করে আক্রমণকারী। যদিও এ ধরনের মোবাইল অ্যাপসের নিরাপত্তা ভেঙে ফেলার কোনো প্রমাণ নেইবলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।ম্যাকাফির গবেষকেরা জানিয়েছেন, অ্যাপ নির্মাতারা এসএসএল নিরাপত্তার কোনো প্যাচ না রাখায় লাখ লাখ ব্যবহারকারী এমআইটিএম আক্রমণের ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেছেন।অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে মোবাইলে ম্যালওয়্যার বা ক্ষতিকর প্রোগ্রামের সংখ্যা ১৪ শতাংশ বেড়েছে। এশিয়া আর আফ্রিকা অঞ্চলে এই ম্যালওয়্যার আক্রমণের হার সবচেয়ে বেশি।
    কি করতে পারে হ্যাকার রা আপনাকে এপ্স ব্যবহার করানোর মাধ্যমে:
    আপনার ফোনের সমস্ত ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড যা আপনি ফেসবুক লগিনসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করেছেন তা হাতিয়ে নিতে পারে।
    আপনার সমস্ত একটিভিটির উপর নজরদারি করতে পারে।
    আপনি কখন কোন নম্বরে কল বা মেসেজ করছেন তার উপর নজরদারি করতে পারবে।
    আপনার ব্যক্তিগত ফাইল যেমন ছবি বা ভিডিও ওডিও ক্লিপ আপনার অজান্তেই চলে যাবে বিশ্বের
    অন্য প্রান্তে থাকা হ্যাকারের হাতে।
    আপনার ফোনের কন্টাক বুক বা ফোনবুকের সমস্ত নম্বর হাতিয়ে নিতে পারে।
    আপনার লগিন করা বিভিন্ন একাউন্ট যেমন ফেসবুক, টুইটার, মেইল ইত্যাদিতে একসেস নিতে পারে।
    স্কাইপ, ভাইবার, ট্যঙ্গ ইত্যাদিতে আপনি কি কথা বলছেন তা রেকর্ড করতে পারে।
    ম্যলওয়্যারের মাধ্যমে আপনার ফোনের অপারেটিং সিস্টেম এর ২৫টা বাজিয়ে দিতে পারে।
    ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ( সারা রাত লিখলেও হয়তো ফুরাবেনা)
    এ অবস্থায় কি করবেন এধরনের সমস্যা হতে মুক্তি পেতে পুরো লেখাটা পড়ার পর নিশ্চই ভাবছেন এই যখন অবস্থা তখন এমন সমস্যাহতে পরিত্রান পাব কি করে তাই না?
    চলুন দেখেনিই কি করতে পারেন এ ধরনের সমস্যা হতে বাচতে:মোবাইল ফোনে পোটেনশিয়ালি আনওয়ান্টেড প্রোগ্রামস (পিইউপিএস) সবথেকে বেশি ক্ষতি করে তাই এধরনের আনওয়ান্টেড প্রোগ্রামস হতে বাচতে ভালো মানের মোবাইল এন্টিভাইরাস এপ্স ব্যবহার করতে পারেন।
    অবস্যই পেইড ভার্সন ব্যবহার করবেন। কারন
    ফ্রি এন্টিভাইরাসেও ম্যলওয়ার
    থাকতে পারে।
    মোবাইলে ছবি সম্পাদনার অ্যাপ যেমন পিক্সলার এক্সপ্রেস, অটোক্যড এ ধরনের অন্যান্ন এপ্স ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করুন। এসব এপ্স হতে সরারসি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি শেয়ার করবেন না। এসব এপ্সদিয়ে ছবি সম্পাদনা করার পর তা আপনার ফোনের মেমোরিতে সেভ করে তারপর সেখান থেকে শেয়ার করুন।
    প্রয়োজনে এধরনের এপ্স এর ব্যকগ্রাউন্ড
    ডাটা অফ করে রাখুন অথবা NoRoot
    Firewall এর মত এপ্স ব্যবহার করে এসব এপ্সকে ইন্টারনেট হতে দূরে রাখুন।এতে করে একদিকে আপনার ডাটা ও বাচবে অপরদিকে ফোন ও বাচবে।স্কাইপ, ফেসবুক, ভাইবার ইত্যাদি এপ্স দিয়ে কথাবলা বা চ্যাটিং করার সময় এমন
    কথা বলা হতে বিরত থাকুন যা আপনাকে আসামির কাটগড়ায় দার করাতে পারে। ( স্কাইপ ও ভাইবার নিয়ে সাম্প্রতি আমাদের দেশের
    দুটি ঘটনা মনে করার চেষ্টা করুন।
    আসলে এসব হ্যাক করা হ্যাকার দের জন্য
    অনেক সহজ)সর্বপরি আপনার জন্য অপ্রয়োজনীয় সকল এপ্স এর ব্যবহার হতে বিরত থাকুন অথবা সাবধানতার সাথে ব্যবহার করুন।

    Friday 27 February 2015

    অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি

    ফোনের ব্যাটারি সর্বনাশ ঘটাতে পারে যেভাবে:
    স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর
    গোয়েন্দা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের
    নজরদারির খবর গোপন কিছু নয়। অধিকাংশ
    স্মার্টফোনে জিপিএস চিপ থাকে যার মাধ্যমে সহজেই
    স্মার্টফোন নজরদারির আওতায় থাকে।
    যাঁরা নজরদারি এড়াতে চান, তাঁরা জিপিএস ফিচারটি বন্ধ
    করে রাখেন, তাই না? কিন্তু মোবাইল ফোনে নজরদারি করার
    অন্য আরেকটি উপায়ও আছে। পদ্ধতিটি হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড
    ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি করা। প্রযুক্তি বিষয়ক
    ওয়েবসাইট গিজমোডো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
    সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসরায়েলের
    সরকারি সংস্থার গবেষকেরা মোবাইল ফোনের ব্যাটারির
    মাধ্যমে নজরদারি করার পদ্ধতিটির বিস্তারিত জানিয়েছেন।
    এই পদ্ধতিতে স্মার্টফোন ব্যাটারির চার্জে সামান্য হেরফের
    হওয়ার বিষয়টি হিসাব করে ব্যবহারকারী কোথায় কোথায় যান,
    সে বিষয়টি ধরা যায়। মোবাইল ফোনের টাওয়ার
    থেকে মোবাইল ফোনে পিং পেতে কী ধরনের বাধা আসে,
    তা নির্ণয় করে ব্যবহারকারীর অবস্থান বের করা যায়।
    টাওয়ারের অবস্থান দূরে হলে বা কোনো ভবন বা পাহাড়ের
    কারণে পিং পেতে সমস্যা হলে মোবাইল ফোনে তখন
    বাড়তি কিছুটা শক্তি খরচ করে।
    যদি ব্যবহারকারী মোবাইল ফোন নিয়ে কোথায় কোথায় যান
    সে বিষয়টি কিছুদিন ধরে খেয়াল করা হয় এবং এই রুটিন
    স্বাভাবিক হয়, তখন ৯০ শতাংশ নির্ভুলভাবে ব্যবহারকারীর
    অবস্থান শনাক্ত করা যায়। কিন্তু ফোন
    ব্যবহারকারী যদি রুটিনমাফিক না চলেন, তখন তাঁর অবস্থান
    শনাক্ত করার সম্ভাবনা ৬০ শতাংশে নেমে আসে।
    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্মার্টফোনে এভাবে নজরদারির
    বিষয়টি উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ এ ধরনের
    নজরদারি হলে ব্যাটারি খুলে রাখা ছাড়া তা এড়ানোর জুতসই
    কোনো পথ নেই। এ ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য মোবাইল ফোনের
    সাধারণ কোনো অ্যাপই যথেষ্ট। এ ধরনের
    অ্যাপকে ব্যাটারি ব্যবহার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে গুগলেরও
    কোনো বাধা নেই। সাইবার দুর্বৃত্তরা চাইলে এরকম
    কোনো অ্যাপ তৈরি করে সহজেই ব্যবহারকারীর ওপর
    নজরদারি করতে পারে।

    ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা

    "কোনো সাইট যদি অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে বলে তবে ক্রোমে এ ধরনের বার্তা দেখাবে ক্রোম"
    ব্রাউজারে নতুন একটি সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল,যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের আগে ব্যবহারকারীকে বিশেষ সতর্কবার্তা দেখাবে।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যেসব ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীকে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডে উত্সাহী করে, সেই সাইটগুলো ব্রাউজ করলে ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা পপ আপ আকারে দেখানো হবে।ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা উন্নত করতে লাল রঙের এই সতর্কবার্তায় ওই সাইটটি ক্ষতিকর বলে উল্লেখ করা হবে। বর্তমানে ক্রোম ব্যবহার করে যদি কোনো সাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড হতে থাকে এ ধরনের পপ আপ বার্তা শুধু তখনই দেখানো হয়।
    গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে সুরক্ষিত রাখতে তারা আরেক প্রস্থ নিরাপত্তা স্তর যুক্ত করছে। গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে একটি ফ্রেমওয়ার্ক যুক্ত করা হয়েছে যাতে ছদ্মবেশী সাইটগুলো ধরতে পারবে এবং সার্চ ফলাফলে তাদের দেখানো হবে না।
    সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে এই পরিবর্তন আনছে। এ ছাড়া গুগল সম্প্রতি ছদ্মবেশী বিজ্ঞাপন বা যেসব বিজ্ঞাপন অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের সাইটে নিয়ে যায়, সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছে।
    শুধু ক্রোম বা সার্চ ইঞ্জিনেই নয় গুগলের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মকেও পরিষ্কার করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে,ব্লগারে কোনো পর্নো ছবি বা ভিডিও দেখানো যাবে না।

    Monday 16 February 2015

    What Is Online Income Or Outsourcing ?


    Online Income or Outsourcing বর্তমানে বহুল পরিচিত
    দুইটা শব্দ। আমরা জানি Online থেকে আয় করা যায়। কিন্তু
    সেটা কি ভাবে? কিংবা আদো কি Online থেকে আয়
    করা যায়?
    এর উওর হচ্ছে, হ্যা। যায়। তবে Online থেকে আয়
    করতে হলে Online Income এর Process গুলো আমাদের ঠিকমত
    জানতে হবে। আর বর্তমানে Outsourcing এর সবচে বড় খাত
    হচ্ছে Online Marketing, যেটাকে আমরা সবাই #SEO
    নামে জানি। SEO for Search Engine Optimization. SEO
    হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি Service, Product
    বা Website কে Search Engine এর
    কাছে তুলে ধরা যাতে SERPs এ আপনার বা আপনার Client এর
    Website টি সবার উপরে থাকে। SEO তে Article Writing,
    Forum Posting, Blog Posting, Link building, Affiliation etc.
    সহ প্রায় ১০ টি আলাদা আলাদা Sector কাজ করার সুযোগ
    রয়ছে। কিন্তু এর মানে এইনয় যে একটা Computer আর Internet
    Connection নিয়ে বসলাম কিছুক্ষণ টিপাটিিপ কোরলাম আর
    Account এ Dollar জমা হতে শুরু করল। যদি এটা ভেবে থাকেন
    তাহলে আপনি এখনো বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।
    স্বৎপথে অর্থ উপার্যন কখনই এত সহজ নয়। তবে আপনার
    মধ্যে তিনটা গুণ থাকলেই আপনি Outsourcing করে Online থেকে অতি সহজেই Income করতে পারবেন।
    আর সেগুলো হচ্ছে:
    ১। প্রবল জানার ইচ্ছা
    ২। পরিশ্রম করার মানষিকতা
    ৩। ধৈর্য ধারনের ক্ষমতা  ।

    আর এই কাজ সঠিক ভাবে সম্পুন্ন করার জন্য আপনার দরকার একটি সঠিক গাইডলাইন। শুদু মাএ সঠিক গাইডলাইন এর অভাবে অনেক সময় ইচ্ছা ও সামর্থ্য থাকা স্বত্বেও অনেকে সফল হতে পারেনা।সবার সুস্বাস্থ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

    Windows Keyboard Shortcuts For Mozilla Firefox


    শর্টকাট ব্যবহার করতে আমরা কে না ভালবাসি । শর্টকাট ব্যবহারের ফলে আমাদের কাজ যেমন সহজ হয়ে  উঠে , তেমনি সময়ও সাশ্রয় হয় । তাই কিছু শর্টকাট শেয়ার করলাম , আসা করি আপনাদের ভাল লাগবে । আমি যা জানি শেয়ার কলাম , আপনি যদি আরো জানেন কমেন্ট করে শেয়ার করবেন ।
     Windows Keyboard Shortcuts for Mozilla Firefox

    CTRL + A Select all text on a webpage
    CTRL + B Open the Bookmarks sidebar
    CTRL +C Copy the selected text to the Windows
    clipboard
    CTRL + D Bookmark the current webpage
    CTRL + F Find text within the current webpage
    CTRL + G Find more text within the same webpage
    CTRL + H Opens the webpage History sidebar
    CTRL + I Open the Bookmarks sidebar
    CTRL + J Opens the Download Dialogue Box
    CTRL + K Places the cursor in the Web Search box ready to type your search
    CTRL + L Places the cursor into the URL box ready to type a website address
    CTRL + M Opens your mail program (if you have one) to create a new email message
    CTRL + N Opens a new Firefox window
    CTRL + O Open a local file
    CTRL + P Print the current webpage
     CTRL + R Reloads the current webpage
    CTRL + S Save the current webpage on your PC
    CTRL + T Opens a new Firefox Tab
    CTRL + U View the page source of the current webpage
    CTRL + V Paste the contents of the Windows clipboard
    CTRL + W Closes the current Firefox Tab or Window (if
    more than one tab is open)
    CTRL + X Cut the selected text

    Saturday 14 February 2015

    " Windows 10 On Lumia "


    সাশ্রয়ী লুমিয়াতেও উইন্ডোজ ১০

    উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত সাশ্রয়ী দামের
    লুমিয়া ফোনেও নতুন উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম
    সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট।
    মাইক্রোসফটের মোবাইল পরিকল্পনা বিভাগের
    কর্মকর্তা জো বেলফিউরি সম্প্রতি টুইটারে একটি টুইটে বাজেট
    উইন্ডোজ ফোনে উইন্ডোজ ১০ সমর্থনের বিষয়টি জানিয়েছেন।
    মাইক্রোসফটের জনপ্রিয় সাশ্রয়ী লুমিয়া ৫২০ মডেলের
    স্মার্টফোনটিতে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। কিন্তু
    সমস্যা হচ্ছে, যে ফোনে ৫১২ মেগাবাইট র্যাম
    থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর সব ফিচার ব্যবহার
    করা যাবে না। যে লুমিয়া ফোনগুলোতে বেশি র্যাম
    থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর ফিচার সমর্থন করবে। শিগগিরই
    বাজেট ফোনগুলোর জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত
    করবে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে অভ্যন্তরীণভাবে এই ওএস
    পরীক্ষা করে দেখছে মাইক্রোসফট।
    উইন্ডোজ ফোনে নতুন এই ওএস আসলে নতুন ইউজার ইন্টারফেস,
    উন্নত অফিস অ্যাপ, উন্নত কিবোর্ডসহ নতুন বেশ কিছু ফিচার
    ব্যবহারের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারীরা।

    ♦ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান



    আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক
    মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ
    আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২
    সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায়
    ১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)।
    প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫
    সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের
    কাছাকাছি।
    এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২
    সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের
    ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার
    সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০%
    মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন
    ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায়
    ২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক
    মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম
    করবে।
    আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের
    একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন
    কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ
    চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময়
    দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪
    ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম
    লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫
    কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ
    কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার
    হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫
    কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের
    পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।
    Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts
    Showing posts with label মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট. Show all posts

    Tuesday 10 March 2015

    মেমোরী তে সংখ্যার খেলা

    বর্তমানে আমরা সেলফোন হোক  বা কম্পিউটার যাই হোক দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের মেমোরী ব্যবহার করে থাকি। ফ্ল্যাশ মেমোরী বা পেনড্রাইভ কিংবা হার্ডডিস্ক ইত্যাদি।
    আমরা প্রতিদিন মেমোরী কার্ডের মধ্যে কত কিছু যে লোড করে থাকি কিন্তু এগুলো মেমোরী কার্ডের ভিতরে যায় কোথায় ভিতরে জিনিষ ঢুকছে কিন্তু ওজন কেন বাড়ছে না?
    আমরা মেমোরী কার্ড যখন ফর্মেট দিলাম এর ভিতর থেকে সব ডাটা ডিলিট হয়ে গেলো কিন্তু ওজনের এক ফোটাও হেরফের হচ্ছে না!
    উপরে প্রশ্নগুলো অনেকের মনে নিশ্চয়ই জেগেছে। আর আপনাদের এই প্রশ্নের চমকপ্রদ উত্তর নিয়েই আজ হাজির হয়েছি আমি।
    ==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
    এবার আবার প্রশ্ন আসতে পারে “আমরা যে সব গান শুনি বা মুভি দেখি এইসব কই থাকে?”
    ==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
    এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের  কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
    ডি এন এ (D.N.A) ও আধুনিক ডাটা স্টোরেজঃ
    DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
    হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।

    Monday 9 March 2015

    Increase Your Computers Speed

    আপনার কম্পিউটার কে আরো দ্রুত গতির করার দুর্দান্ত কিছু টিপস:
    অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকেন। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Version করে ব্যবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
    আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল । তাহলে শুরু করা যাক ==>>
    -Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
    -আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
    -কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
    -ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
    আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
    -তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
    -কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
    তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
    যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
    ক্লিক করুন।
    -কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
    -
    GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
    GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
    GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
    GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
    আশা করি যাদের জানা ছিল না, তারা এখন নিজেই কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন । এরকম আরো টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকোন ।।

    Friday 6 March 2015

    Choose Your Easy Online Payment Method

    অনলাইন মার্কেটিং এ পেমেন্ট সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে ভালো :
     পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---

    পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।

    ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।

    অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !


    ব্যাংক চেক : আপনার নামে সরাসরি ব্যাংক চেক পাঠানো হবে। আপনি স্থানীয় ব্যাংক থেকে তার বিপরীতে টাকা উঠাতে পারেন। গুগল, চিতিকা এবং আরো কিছু কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে। সমস্যা হচ্ছে, চেক হারিয়ে যেতে পারে, হাতে পেতে দেরী হতে পারে। গুগলের এমন ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে চেক নিতে পারেন। এতে দ্রুত চেক পাওয়া যায়।

    পে-পল: সহজে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। তাদের সাইটে গিয়ে বিনামুল্যে একাউন্ট করা যায় (বাংলাদেশসহ কিছু দেশ বাদে)। লেনদেনের জন্য শুধুমাত্র ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ আপনি যারকাছে টাকা পাবেন তাকে ই-মেইল এড্রেস জানালে তিনি আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে কোথাও অর্থ দেয়া প্রয়োজন হলে (যেমন সার্ভার ভাড়া করা বা সফটঅয়্যার কেনা) আপনি পে-পল একাউন্ট থেকে টাকা দিতে পারেন। কিংবা অনলাইনে কিছু কিনতে পারেন। প্রায় সব কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে পে-পলের সদস্য হওয়া যায় না। সরকার এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জানালেও বাস্তবে সেটা এখনো হয়নি।

    স্ক্রীল: পে-পলের মত একই ধরনের আরেকটি প্রতিস্ঠান। এখানেও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করা হয়। বাংলাদেশে স্ক্রীল ব্যবহার করা যায়্ তবে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার পে-পলের থেকে কম। ফলে যে কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে কেবলমাত্র তাদের সাথে লেনদেনের কাজ করতে পারেন। সদস্য হতে টাকা দিতে হয় না, তবে প্রতিটি লেনদেন থেকে সার্ভিস চার্জ হিসেবে কিছু টাকা কেটে নেয়া হয়। নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট থেকে এখানে জমা হওয়া টাকা উঠানো যায়।

    পায়জা: এটাও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা স্থানান্তরের পদ্ধতি। তাদের একাউন্টে জমা হওয়া টাকা ব্যাঙকের মাধ্যমে কিংবা চেক অয়্যার ট্রান্সফার, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উঠানো যায়। এছাড়া কয়েকটি দেশের জন্য তাদের নিজস্ব কার্ড রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে পায়জা ব্যবহার করা যায়।

    এগুলি ছাড়াও এধরনের আরো বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করা যায়।
    আপনাদের প্রযোজনীয় টিপস নিয়ে আমরা সব সময় প্রস্তুত , আমাদের সাথেই থাকুন !!! 

      Thursday 5 March 2015

      "Facebook Emotions Codes"

      Facebook all latest cool
      chat emotions with codes :-
      Go To Your Facebook Comment Box And Remove The  (*) then Comment >>>
      [[f9.sad*]]
      [[f9.angry*]]
      [[f9.sleepy*]]
      [[f9.shock*]]
      [[f9.kiss*]]
      [[f9.inlove*]]
      [[f9.pizza*]]
      [[f9.coffee*]]
      [[f9.rain*]]
      [[f9.bomb*]]
      [[f9.sun*]]
      [[f9.heart*]]
      [[f9.heartbreak *]]
      [[f9.doctor*]]
      [[f9.ghost*]]
      [[f9.brb*]]
      [[f9.wine*]]
      [[f9.gift*]]
      [[f9.adore*]]
      [[f9.angel*]]
      [[f9.baloons*]]
      [[f9.bowl*]]
      [[f9.cake*]]
      [[f9.callme*]]
      [[f9.clap*]]
      [[f9.confused*] ]
      [[f9.curllip*]]
      [[f9.devilface* ]]
      [[f9.lying*]]
      [[f9.rofl*]]
      [[f9.billiard*] ]
      [[f9.cakepiece* ]]
      [[f9.rosedown*] ]
      [[f9.shutmouth* ]]
      [[f9.shy*]]
      [[f9.silly*]]
      [[f9.tongue1*]]
      [[f9.fastfood*]]
      [[f9.ring*]]
      [[f9.plate*]]

      Monday 2 March 2015

      Learn The Core Meaning Of Different Colours

      যে সব নতুন  ভাইয়েরা ডিজাইনইং কিংবা html এ নতুনভাবে লেখালিখি করছেন ,তাদের কাজে আসতে পারে।
      প্রত্যেক ডিজাইনার এর বিষয় ভিত্তিক রং এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকা অত্যন্ত জরুরী, তাই জেনে নিন কখন কোন রং ব্যবহার করবেন
      -• Red: Passion, Love, Anger ( আবেগ, ভালবাসা, রাগ )
      • Orange: Energy, Happiness, Vitality ( শক্তি, সুখ, জীবনীশক্তি )
      • Yellow: Happiness, Hope, Deceit ( সুখ, আশা, কৌশল )
      • Green: New Beginnings, Abundance, Nature ( নতুন সূত্রপাত, প্রাচুর্য, প্রকৃতি )
      • Blue: Calm, Responsible, Sadness ( শান্ত, দায়িত্বপ্রাপ্ত, বিষণ্ণতা )
      • Purple: Creativity, Royalty, Wealth (সৃজনশীলতা, সার্বভৌমত্ব, সম্পদ)
      • Black: Mystery, Elegance, Evil ( রহস্য, কমনীয়তা, মন্দ )
      • Gray: Moody, Conservative, Formality ( বিষণ্ণ, রক্ষনশীল, লৌকিকতা )
      • White: Purity, Cleanliness, Virtue ( বিশুদ্ধতা, পরিচ্ছন্নতা, পুণ্য )
      • Brown: Nature, Wholesomeness, Dependability ( প্রকৃতি, সততা, নির্ভরযোগ্য)
      • Tan or Beige: Conservative, Piety, Dull ( রক্ষনশীল, ভক্তি, নিস্তেজ )
      • Cream or Ivory: Calm, Elegant, Purity ( শান্ত, মার্জিত, স্বচ্ছতা )
      আপনাদের সুবিধার্থে একেবারে বেসিক জিনিস নিয়ে আলোচনা করি ।লেখায় ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা করবেন ।আর আমার ব্লগের সাথে থাকেন। আমার একটা পোস্ট ও যদি আপনাদের কাজে আসে তাহলে নিজেকে সার্থক মনে করব। এবং কোন সমস্যা থাকলে বলবেন ,যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আর কোন কোন বিষয় এর পোস্ট চান তা বলতে কিন্তু ভুলবেন না !!!সবাই ভালো থাকেন

      Sunday 1 March 2015

      ফেসবুক নিউজফিড সাজান ইচ্ছে মতো

      ইচ্ছেমতো ফেসবুক নিউজফিড সাজিয়ে নেওয়ার ৫ কৌশল:
      ইচ্ছে না থাকলেও ফেসবুক ফিডে অপ্রয়োজনীয় অনেক কিছুই
      দেখতে হয় আমাদের। এর মাঝে থাকে বন্ধুদের প্যাঁচাল,
      বিভিন্ন গ্রুপের অপ্রাসঙ্গিক পোস্ট, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। ছোট্ট
      কিছু কৌশলে এসব বাদ দিয়ে ফেসবুক নিউজ ফিড
      ভরিয়ে তুলতে পারবেন নিজের পছন্দের কনটেন্ট দিয়ে।
      ১. বিরক্তিকর মানুষদের “আনফলো” করুন : যেসব মানুষ খুব
      বিরক্তিকর অথচ আনফ্রেন্ড করে ফেললে কষ্ট পাবে,
      তাদেরকে আনফলো করাটাই বেশ ভালো একটি উপায়। তাদের
      বিরক্তিকর পোস্টের ডান দিকের কোনায়
      ত্থাকা অ্যারো ক্লিক করুন এবং আনফলো করে ফেলুন তাকে।
      এছাড়াও তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন ‘ফলোইং’ নামের
      একটি বাটন আছে। ওর উপরে একবার ক্লিক করলেই
      আনফলো হয়ে যাবে। ওই মানুষটির ড্রামা আর আপনাকে সহ্য
      করতে হবে না।
      ২. অপ্রয়োজনীয় পেজ থেকে কনটেন্ট এড়িয়ে চলুন: আপনার
      বন্ধুরা যদি আজেবাজে গ্রুপ বা পেইজ থেকে কনটেন্ট শেয়ার
      করতে থাকে অহরহ, তাহলে কি করবেন? ওই পোস্টের ডান
      কোনায় থাকা অ্যারো ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন “Hide
      all from [অমুক পেজ]”। ওই বন্ধুর অন্যান্য পোস্ট দেখতে পাবেন
      কিন্তু ওই পেজ থেকে আর কিছু দেখতে পাবেন না।
      ৩. ফেসবুককে জানান কি ধরণের পোস্ট আপনাকে বিরক্ত করছে
      : যে ধরণের পোস্ট আপনার বিরক্তির কারণে হয়ে দাঁড়াচ্ছে,
      সেগুলোর ওই ডান কোনার অ্যারোতে দেখতে পাবেন “ I don’t
      want to see this” অপশনটি। বিরক্তিকর পোস্টগুলোতে এই
      অপশন সিলেক্ট করতে থাকলে ফেসবুক বুঝে নেবে কি ধরণের
      পোস্টে আপনার অ্যালার্জি আছে, আর এসব পোস্ট আপনার
      নিউজফিডে কম আসবে।
      ৪. ফেসবুক সার্ভে পূরণ করুন: ফেসবুক
      জানে যে ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু ব্যাপারে বিরক্ত হয়। তাই
      আপনাকে সাহায্য করার জন্যই আছে এই সার্ভে। ছোট এই
      সার্ভে পূরণ করলে আপনারই উপকার হবে। পোস্টের ডান দিকের
      অ্যারোতে ক্লিক করলে নিচের দিকে “more options” পাবেন,
      এ থেকে ফেসবুক সার্ভে গ্রহণের অপশন আসবে।
      ৫. “নিউজ ফিড প্রেফারেন্স” নিয়ন্ত্রণ করুন: ফেসবুকের মেইন
      সেটিংস মেনুতে গিয়ে “News Feed Preferences” সিলেক্ট
      করুন। এর থেকে দেখতে পাবেন আপনি কি ধরণের কনটেন্ট
      বেশি দেখে থাকেন, কাকে আনফলো করেছেন ইত্যাদি।
      ইচ্ছেমতো এগুলোর পরিবর্তন করে নিউজ ফিড নিয়ন্ত্রণ
      করতে পারবেন আপনি।

      Stop Misuse of Public Spectrum

      সাড়ে ৯৮ হাজার কোটি টাকার তরঙ্গ
      মাত্র ৫০০০ কোটি টাকায়
      বিক্রি কেন?
      রাষ্ট্রের অমূল্য সম্পদ মোবাইল তরঙ্গ
      পছন্দের
      কোম্পানীকে পাইয়ে দেবার জন্যই
      কি পানির দরে বিক্রির এ
      ব্যবস্থা হচ্ছে?
      ১৫ বছর আগে মোবাইলফোন অপারেটর
      ‘একটেল’ পরবর্তীতে ‘রবি আজিয়াটা’
      নামে তাদের ব্যবসা শুরু করে।
      শুরুতে ‘রবি’ ১৭ দশমিক ৮ মেগাহার্টজ
      ফ্রিকোয়েন্সি (তরঙ্গ)
      নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও কোনো তরঙ্গ
      চার্জ দেয়নি।
      এ ধরনের কোনো আইন না থাকার
      সুযোগ নিয়ে রবি ওই সময় বিনা পয়সায়
      তরঙ্গ ব্যবহার করে হাজার হাজার
      কোটি টাকা আয় করলেও
      সরকারকে এজন্য কোনো ফি দেয়নি। ১
      টাকার কল মিনিট বিক্রি করেছে ৭-৮
      টাকায়। অথচ
      সে আমলে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত,
      পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের
      অন্যান্য দেশ মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার
      আয় করেছিল এই
      ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে।
      দেখা গেছে, ভারত ওই সময়
      প্রতি মেগাহার্টজ
      ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে আয়
      করছিল ১১৩ মিলিয়ন রুপি। অথচ
      বাংলাদেশ হাজার হাজার
      কোটি টাকার
      মুনাফা লাভকারী প্রতিষ্ঠানের
      কাছে এই তরঙ্গ দিয়েছিল স্রেফ শূন্য
      টাকায়। সোজা কথায় ‘মাগনা’।
      শুধু অতীতে নয়, বর্তমানেও সরকারের
      যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ
      নীতিমালার অভাবে হাজার
      হাজার কোটি টাকা দামের তরঙ্গ
      (স্পেকট্রাম) পানির
      দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
      বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন
      রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি)
      কাছে অবশিষ্ট থাকা টুজির ১০ দশমিক
      ৬ মেগাহাটজ এবং থ্রিজির আরও ১৫
      মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বা তরঙ্গ
      নিলামের চূড়ান্ত তারিখ
      ঘোষণা করা হয়েছে।
      নীতিমালা অনুসারে আগামী ৩০
      এপ্রিল এ নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। আর উভয়
      ধরনের ব্যান্ডের স্পেকট্রামের এ
      নিলামে অংশ নিতে ২৬
      ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
      কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, মূল্য
      অনেক বেশী কম ধরে ও
      ‘প্রতিযোগিতাহীন’ নিলামের
      মাধ্যমে অ্যববহৃত থ্রি-জি ও টু-জি তরঙ্গ
      নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত
      নিয়েছে বাংলাদেশ
      টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন
      (বিটিআরসি)। খাত সংশ্লিষ্ট
      বিশেষজ্ঞদের মতে এতে প্রায় লাখ
      কোটি টাকার রাজস্ব আয়
      থেকে বঞ্চিত হবে সরকার।
      নতুন গাইড লাইনে এ তরঙ্গের
      ভিত্তিমূল্য প্রতিবেশী দেশগুলোর
      তুলনায় বিশেষ করে ভারতের তুলনায়ও
      অনেক বেশী কম ধরা হয়েছে।
      ভারতে চলতি বছরের নিলাম
      অনুযায়ী ১৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের
      প্রতি মেগাহার্জ তরঙ্গের
      ভিত্তিমূল্য যেখানে ২৭৩৮
      কোটি টাকা সেখানে আমাদের
      দেশে ধরা হয়েছে মাত্র ২৩০
      কোটি (৩ কোটি ইউএস ডলার),
      অন্যদিকে ভারতে ২১০০ মেগাহার্জ
      ব্যান্ডের তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য
      যেখানে ৪৬৩১
      কোটি টাকা সেখানে আমাদের
      দেশে মাত্র ১৬৫ কোটি টাকা (২.২০
      কোটি ইউএস ডলার) ধরা হয়েছে।
      বিটিআরসি ঘোষিত
      নিলামে প্রতিবেশী ভারতের
      প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের
      মূল্যকে ভিত্তিমূল্য ধরে নিলাম
      করলেও টুজি’র
      ক্ষেত্রে প্রতি মেগাহার্টজে ২৭৩৮
      কোটি টাকা করে ১০.৬
      মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ২৯০২২
      কোটি টাকা। আবার থ্রিজি’র ৪৬৩১
      কোটি টাকা করে ১৫
      মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ৬৯৪৯৫
      কোটি টাকা। নিলামে সরকারের
      মোট আয় দাড়াত ৯৮৫১৭ কোটি টাকা।
      অথচ বিটিআরসি’র বর্তমান ঘোষিত
      মূল্যে নিলামে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ
      ৫০০০ কোটি টাকা। ফলে সরকার প্রায়
      সাড়ে ৯৩ হাজার কোটি টাকার আয়
      থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
      উল্লেখ্য, ফ্রিকোয়েন্সি ও
      মেগাহার্টজ জনগণের সম্পত্তি। এজন্য
      দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকতে হবে।
      কিন্তু এসব
      অসঙ্গতি তুলে ধরতে কোনো সিটিজেন
      ফোরাম নেই। কেউ কথা বলে না।
      ফ্রিকোয়েন্সি ও মেগাহার্টজ
      সীমিত। অথচ
      ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দের
      কোনো ম্যাপিং নেই। এজন্য
      মাস্টারপ্ল্যান থাকতে হবে। সবার
      অংশগ্রহণে এটি করা জরুরী। সস্তায়
      তরঙ্গ বিক্রির বিষয়টি চোখে আঙ্গুল
      দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, জনগণ ও
      দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহার
      সম্পর্কে সরকার কত উদাসীন।
      টেলিযোগাযোগ
      বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের
      সমন্বয়হীনতা ও দূরদর্শিতার অভাবেই
      দেশের ব্যবহারযোগ্য সম্পদ মোবাইল
      ফোন ‘তরঙ্গ’ পানির
      দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
      মোবাইল তরঙ্গ সীমিত সম্পদ। সীমিত
      যে কোনো কিছুই বেশ মূল্যবান, আর
      তাই উচিত- সে সম্পদ থেকে সর্বোচ্চ
      মুনাফা আদায় করা। বিশেষ
      করে যদি তৃতীয় পক্ষ কেউ
      যদি সে সম্পদকে পুঁজি করে ব্যবসা করে।
      উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে-
      সরকার বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর
      কাছে গ্যাস বিক্রি করছে, আবার
      বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো নাগরিকদের
      বিদ্যুৎ বিক্রি করছে। ঠিক
      তেমনি সরকার তরঙ্গ বিক্রি করবে আর
      মোবাইল কোম্পানিগুলো তা ব্যবহার
      করে মোবাইল সার্ভিস
      বিক্রি করে মুনাফা করবে। মোবাইল
      কোম্পানীর ব্যবসার
      মুনাফা যতটা বেশি হবে সরকারকেও
      তার কাঁচামাল তরঙ্গ তত
      বেশি মূল্যে বিক্রি করতে হবে।
      কিন্তু যথাযথ নীতিমালা ছাড়াই
      চলছে তরঙ্গ ব্যবসা। আর এর সুযোগ
      নিচ্ছে মোবাইল অপারেটররা।
      এতে দেশ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয়
      থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
      পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ
      খাতে বড় বিনিয়োগ হওয়ার
      সম্ভাবনা হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
      টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক
      সংস্থা বিটিআরসি’র তথ্যমতে,
      দেশে মোবাইল গ্রাহক ১২
      কোটি ছাড়িয়েছে।
      দেশে মোবাইলের
      মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর
      সংখ্যা ৩ কোটি ৯০ লাখ ৫২ হাজার।
      অর্থাৎ টেলিযোগাযোগ খাত,
      বিশেষ করে মোবাইলফোন খাত
      হতে পারে বাংলাদেশের
      অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি।
      এ খাত দেশের
      জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য
      অবদান রেখে চলেছে।
      খাতটি কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক
      বিনিয়োগের (এফডিআই) বৃহত্তম
      সংস্থানকারী এবং সরকারের কর
      রাজস্বের সবচেয়ে বড় উৎস। কিন্তু
      সরকারের উদাসীনতায়
      এক্ষেত্রে কাঙ্খিত সমৃদ্ধি আসছে না,
      জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে আর
      বিদেশীরা লুটপাট করছে।
      এক্ষেত্রে সরকারের উদাসীনতা ও
      নিষ্ক্রিয়তার
      বিপরীতে জনগণকে সচেতন
      হতে হবে নিজেদের হক্ব যাতে নষ্ট
      না হয়, সে সম্পর্কে সচেতন ও সক্রিয়
      থাকতে হবে।

      Saturday 28 February 2015

      এন্ড্রয়েড স্মার্টফোনে এপ্স ব্যবহারে এখন একটু সতর্ক হোন:

      বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশেও প্রতিনিয়ত এন্ড্রয়েড চালিত স্মার্টফোনের সংখ্য দিনকে দিন বেড়েই চলছে। স্মার্টফোনেরসাথে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে এপ্স।প্লে স্টোরে দিন দিন যুক্ত হচ্ছে লক্ষ লক্ষ এপ্স। প্লে স্টোর হতে আমরা যে সব এপ্স নামিয়ে ব্যবহার করি তার সবই কি আমাদের তথ্যর জন্য নিরাপদ বা ভাইরাস ফ্রি?
      মোবাইল ফোনের ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাচ্ছে অন্যের হাতে। দূর থেকেই মোবাইল ফোনের তথ্য
      হাতিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে এমনটাই জানিয়েছে নিরাপত্তা সফটওয়্যার নির্মাতাvপ্রতিষ্ঠান ম্যাকাফি তারা জানিয়েছে  মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারের
      সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোন বিশ্বজুড়েই সাইবার হামলার লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে এবং মোবাইল গ্রাহকের তথ্যবিশেষ করে স্মার্টফোনে ব্যবহৃত নাম-পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।তারা জানিয়েছে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন
      নির্মাতারা সিকিউর সকেটস লেয়ার (এসএসএল) দুর্বলতার জন্য প্যাচ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় লাখ লাখ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।
      দেখেনিন প্যাচ দুর্বলতার কারনে কিভাবে ঘটে এমন টা..
      গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে কার্নেগি মেলন
      বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম(সিইআরটি) ক্ষতিকর ও নিরাপত্তা দুর্বলতাযুক্ত মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের একটি তালিকা প্রকাশ করে। ওই তালিকায় থাকা জনপ্রিয় ২৫টি অ্যাপ্লিকেশননিয়ে বিশেষ পরীক্ষা চালিয়েছে ম্যাকাফি ল্যাবস। এই পরীক্ষার সময় দেখা গেছে, এখন পর্যন্ত ১৮টি অ্যাপ্লিকেশনে কোনো প্যাচ যুক্ত করা হয়নি, যদিও এসব অ্যাপ্লিকেশন নিরাপদ বলে দাবি করা হয়।
      এই গ্রুপে যেসব অ্যাপ বেশি ডাউনলোড করা হয়, সেগুলোর মধ্যে মোবাইলে ছবি সম্পাদনার অ্যাপই বেশি। এই অ্যাপগুলো বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ও ক্লাউডে ছবি শেয়ার করার সুবিধা দেওয়ার কথা বলে।ম্যাকাফির গবেষকেরা জানিয়েছেন, ম্যান-ইন-দ্য-মিডল (এমআইটিএম) আক্রমণ চালিয়ে তথাকথিত এসএসএল নিরাপত্তা সুবিধার এই অ্যাপগুলো কাজে লাগিয়ে মোবাইল ফোন থেকে তথ্য হাতিয়ে নেওয়া হয়। ক্রিপটোগ্রাফি বা কম্পিউটার
      নিরাপত্তার দিক থেকে ম্যান-ইন-দ্য-মিডল আক্রমণ চালাতে আক্রমণকারীকে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ওপর নজরদারি করা বা তার যোগাযোগের চ্যানেল পরিবর্তন করে দেওয়ার সক্ষমতা থাকতে হয়।ব্যবহারকারীর অজান্তেই এ ধরনের আক্রমণ করে তার ফোনে আলাদা সংযোগ করে দেওয়া হয় এবং কথোপকথনকারীর বার্তা পরস্পরকে সম্প্রচার করে শোনানো হয়। এসময় ব্যবহারকারীকে তাদের কথোপকথন ব্যক্তিগত চ্যানেলে হচ্ছে এটা বোঝানো হলেও এই কথোপকথন নিয়ন্ত্রণ করে আক্রমণকারী। যদিও এ ধরনের মোবাইল অ্যাপসের নিরাপত্তা ভেঙে ফেলার কোনো প্রমাণ নেইবলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।ম্যাকাফির গবেষকেরা জানিয়েছেন, অ্যাপ নির্মাতারা এসএসএল নিরাপত্তার কোনো প্যাচ না রাখায় লাখ লাখ ব্যবহারকারী এমআইটিএম আক্রমণের ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেছেন।অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে মোবাইলে ম্যালওয়্যার বা ক্ষতিকর প্রোগ্রামের সংখ্যা ১৪ শতাংশ বেড়েছে। এশিয়া আর আফ্রিকা অঞ্চলে এই ম্যালওয়্যার আক্রমণের হার সবচেয়ে বেশি।
      কি করতে পারে হ্যাকার রা আপনাকে এপ্স ব্যবহার করানোর মাধ্যমে:
      আপনার ফোনের সমস্ত ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড যা আপনি ফেসবুক লগিনসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করেছেন তা হাতিয়ে নিতে পারে।
      আপনার সমস্ত একটিভিটির উপর নজরদারি করতে পারে।
      আপনি কখন কোন নম্বরে কল বা মেসেজ করছেন তার উপর নজরদারি করতে পারবে।
      আপনার ব্যক্তিগত ফাইল যেমন ছবি বা ভিডিও ওডিও ক্লিপ আপনার অজান্তেই চলে যাবে বিশ্বের
      অন্য প্রান্তে থাকা হ্যাকারের হাতে।
      আপনার ফোনের কন্টাক বুক বা ফোনবুকের সমস্ত নম্বর হাতিয়ে নিতে পারে।
      আপনার লগিন করা বিভিন্ন একাউন্ট যেমন ফেসবুক, টুইটার, মেইল ইত্যাদিতে একসেস নিতে পারে।
      স্কাইপ, ভাইবার, ট্যঙ্গ ইত্যাদিতে আপনি কি কথা বলছেন তা রেকর্ড করতে পারে।
      ম্যলওয়্যারের মাধ্যমে আপনার ফোনের অপারেটিং সিস্টেম এর ২৫টা বাজিয়ে দিতে পারে।
      ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ( সারা রাত লিখলেও হয়তো ফুরাবেনা)
      এ অবস্থায় কি করবেন এধরনের সমস্যা হতে মুক্তি পেতে পুরো লেখাটা পড়ার পর নিশ্চই ভাবছেন এই যখন অবস্থা তখন এমন সমস্যাহতে পরিত্রান পাব কি করে তাই না?
      চলুন দেখেনিই কি করতে পারেন এ ধরনের সমস্যা হতে বাচতে:মোবাইল ফোনে পোটেনশিয়ালি আনওয়ান্টেড প্রোগ্রামস (পিইউপিএস) সবথেকে বেশি ক্ষতি করে তাই এধরনের আনওয়ান্টেড প্রোগ্রামস হতে বাচতে ভালো মানের মোবাইল এন্টিভাইরাস এপ্স ব্যবহার করতে পারেন।
      অবস্যই পেইড ভার্সন ব্যবহার করবেন। কারন
      ফ্রি এন্টিভাইরাসেও ম্যলওয়ার
      থাকতে পারে।
      মোবাইলে ছবি সম্পাদনার অ্যাপ যেমন পিক্সলার এক্সপ্রেস, অটোক্যড এ ধরনের অন্যান্ন এপ্স ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করুন। এসব এপ্স হতে সরারসি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি শেয়ার করবেন না। এসব এপ্সদিয়ে ছবি সম্পাদনা করার পর তা আপনার ফোনের মেমোরিতে সেভ করে তারপর সেখান থেকে শেয়ার করুন।
      প্রয়োজনে এধরনের এপ্স এর ব্যকগ্রাউন্ড
      ডাটা অফ করে রাখুন অথবা NoRoot
      Firewall এর মত এপ্স ব্যবহার করে এসব এপ্সকে ইন্টারনেট হতে দূরে রাখুন।এতে করে একদিকে আপনার ডাটা ও বাচবে অপরদিকে ফোন ও বাচবে।স্কাইপ, ফেসবুক, ভাইবার ইত্যাদি এপ্স দিয়ে কথাবলা বা চ্যাটিং করার সময় এমন
      কথা বলা হতে বিরত থাকুন যা আপনাকে আসামির কাটগড়ায় দার করাতে পারে। ( স্কাইপ ও ভাইবার নিয়ে সাম্প্রতি আমাদের দেশের
      দুটি ঘটনা মনে করার চেষ্টা করুন।
      আসলে এসব হ্যাক করা হ্যাকার দের জন্য
      অনেক সহজ)সর্বপরি আপনার জন্য অপ্রয়োজনীয় সকল এপ্স এর ব্যবহার হতে বিরত থাকুন অথবা সাবধানতার সাথে ব্যবহার করুন।

      Friday 27 February 2015

      অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি

      ফোনের ব্যাটারি সর্বনাশ ঘটাতে পারে যেভাবে:
      স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর
      গোয়েন্দা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের
      নজরদারির খবর গোপন কিছু নয়। অধিকাংশ
      স্মার্টফোনে জিপিএস চিপ থাকে যার মাধ্যমে সহজেই
      স্মার্টফোন নজরদারির আওতায় থাকে।
      যাঁরা নজরদারি এড়াতে চান, তাঁরা জিপিএস ফিচারটি বন্ধ
      করে রাখেন, তাই না? কিন্তু মোবাইল ফোনে নজরদারি করার
      অন্য আরেকটি উপায়ও আছে। পদ্ধতিটি হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড
      ফোনের ব্যাটারির ওপর নজরদারি করা। প্রযুক্তি বিষয়ক
      ওয়েবসাইট গিজমোডো এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
      সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসরায়েলের
      সরকারি সংস্থার গবেষকেরা মোবাইল ফোনের ব্যাটারির
      মাধ্যমে নজরদারি করার পদ্ধতিটির বিস্তারিত জানিয়েছেন।
      এই পদ্ধতিতে স্মার্টফোন ব্যাটারির চার্জে সামান্য হেরফের
      হওয়ার বিষয়টি হিসাব করে ব্যবহারকারী কোথায় কোথায় যান,
      সে বিষয়টি ধরা যায়। মোবাইল ফোনের টাওয়ার
      থেকে মোবাইল ফোনে পিং পেতে কী ধরনের বাধা আসে,
      তা নির্ণয় করে ব্যবহারকারীর অবস্থান বের করা যায়।
      টাওয়ারের অবস্থান দূরে হলে বা কোনো ভবন বা পাহাড়ের
      কারণে পিং পেতে সমস্যা হলে মোবাইল ফোনে তখন
      বাড়তি কিছুটা শক্তি খরচ করে।
      যদি ব্যবহারকারী মোবাইল ফোন নিয়ে কোথায় কোথায় যান
      সে বিষয়টি কিছুদিন ধরে খেয়াল করা হয় এবং এই রুটিন
      স্বাভাবিক হয়, তখন ৯০ শতাংশ নির্ভুলভাবে ব্যবহারকারীর
      অবস্থান শনাক্ত করা যায়। কিন্তু ফোন
      ব্যবহারকারী যদি রুটিনমাফিক না চলেন, তখন তাঁর অবস্থান
      শনাক্ত করার সম্ভাবনা ৬০ শতাংশে নেমে আসে।
      বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্মার্টফোনে এভাবে নজরদারির
      বিষয়টি উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ এ ধরনের
      নজরদারি হলে ব্যাটারি খুলে রাখা ছাড়া তা এড়ানোর জুতসই
      কোনো পথ নেই। এ ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য মোবাইল ফোনের
      সাধারণ কোনো অ্যাপই যথেষ্ট। এ ধরনের
      অ্যাপকে ব্যাটারি ব্যবহার-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহে গুগলেরও
      কোনো বাধা নেই। সাইবার দুর্বৃত্তরা চাইলে এরকম
      কোনো অ্যাপ তৈরি করে সহজেই ব্যবহারকারীর ওপর
      নজরদারি করতে পারে।

      ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা

      "কোনো সাইট যদি অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে বলে তবে ক্রোমে এ ধরনের বার্তা দেখাবে ক্রোম"
      ব্রাউজারে নতুন একটি সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল,যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের আগে ব্যবহারকারীকে বিশেষ সতর্কবার্তা দেখাবে।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যেসব ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীকে অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডে উত্সাহী করে, সেই সাইটগুলো ব্রাউজ করলে ক্রোম ব্রাউজারে একটি সতর্কবার্তা পপ আপ আকারে দেখানো হবে।ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা উন্নত করতে লাল রঙের এই সতর্কবার্তায় ওই সাইটটি ক্ষতিকর বলে উল্লেখ করা হবে। বর্তমানে ক্রোম ব্যবহার করে যদি কোনো সাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড হতে থাকে এ ধরনের পপ আপ বার্তা শুধু তখনই দেখানো হয়।
      গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে সুরক্ষিত রাখতে তারা আরেক প্রস্থ নিরাপত্তা স্তর যুক্ত করছে। গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে একটি ফ্রেমওয়ার্ক যুক্ত করা হয়েছে যাতে ছদ্মবেশী সাইটগুলো ধরতে পারবে এবং সার্চ ফলাফলে তাদের দেখানো হবে না।
      সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে এই পরিবর্তন আনছে। এ ছাড়া গুগল সম্প্রতি ছদ্মবেশী বিজ্ঞাপন বা যেসব বিজ্ঞাপন অনাকাঙ্ক্ষিত সফটওয়্যার ডাউনলোডের সাইটে নিয়ে যায়, সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছে।
      শুধু ক্রোম বা সার্চ ইঞ্জিনেই নয় গুগলের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মকেও পরিষ্কার করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে,ব্লগারে কোনো পর্নো ছবি বা ভিডিও দেখানো যাবে না।

      Monday 16 February 2015

      What Is Online Income Or Outsourcing ?


      Online Income or Outsourcing বর্তমানে বহুল পরিচিত
      দুইটা শব্দ। আমরা জানি Online থেকে আয় করা যায়। কিন্তু
      সেটা কি ভাবে? কিংবা আদো কি Online থেকে আয়
      করা যায়?
      এর উওর হচ্ছে, হ্যা। যায়। তবে Online থেকে আয়
      করতে হলে Online Income এর Process গুলো আমাদের ঠিকমত
      জানতে হবে। আর বর্তমানে Outsourcing এর সবচে বড় খাত
      হচ্ছে Online Marketing, যেটাকে আমরা সবাই #SEO
      নামে জানি। SEO for Search Engine Optimization. SEO
      হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি Service, Product
      বা Website কে Search Engine এর
      কাছে তুলে ধরা যাতে SERPs এ আপনার বা আপনার Client এর
      Website টি সবার উপরে থাকে। SEO তে Article Writing,
      Forum Posting, Blog Posting, Link building, Affiliation etc.
      সহ প্রায় ১০ টি আলাদা আলাদা Sector কাজ করার সুযোগ
      রয়ছে। কিন্তু এর মানে এইনয় যে একটা Computer আর Internet
      Connection নিয়ে বসলাম কিছুক্ষণ টিপাটিিপ কোরলাম আর
      Account এ Dollar জমা হতে শুরু করল। যদি এটা ভেবে থাকেন
      তাহলে আপনি এখনো বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।
      স্বৎপথে অর্থ উপার্যন কখনই এত সহজ নয়। তবে আপনার
      মধ্যে তিনটা গুণ থাকলেই আপনি Outsourcing করে Online থেকে অতি সহজেই Income করতে পারবেন।
      আর সেগুলো হচ্ছে:
      ১। প্রবল জানার ইচ্ছা
      ২। পরিশ্রম করার মানষিকতা
      ৩। ধৈর্য ধারনের ক্ষমতা  ।

      আর এই কাজ সঠিক ভাবে সম্পুন্ন করার জন্য আপনার দরকার একটি সঠিক গাইডলাইন। শুদু মাএ সঠিক গাইডলাইন এর অভাবে অনেক সময় ইচ্ছা ও সামর্থ্য থাকা স্বত্বেও অনেকে সফল হতে পারেনা।সবার সুস্বাস্থ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

      Windows Keyboard Shortcuts For Mozilla Firefox


      শর্টকাট ব্যবহার করতে আমরা কে না ভালবাসি । শর্টকাট ব্যবহারের ফলে আমাদের কাজ যেমন সহজ হয়ে  উঠে , তেমনি সময়ও সাশ্রয় হয় । তাই কিছু শর্টকাট শেয়ার করলাম , আসা করি আপনাদের ভাল লাগবে । আমি যা জানি শেয়ার কলাম , আপনি যদি আরো জানেন কমেন্ট করে শেয়ার করবেন ।
       Windows Keyboard Shortcuts for Mozilla Firefox

      CTRL + A Select all text on a webpage
      CTRL + B Open the Bookmarks sidebar
      CTRL +C Copy the selected text to the Windows
      clipboard
      CTRL + D Bookmark the current webpage
      CTRL + F Find text within the current webpage
      CTRL + G Find more text within the same webpage
      CTRL + H Opens the webpage History sidebar
      CTRL + I Open the Bookmarks sidebar
      CTRL + J Opens the Download Dialogue Box
      CTRL + K Places the cursor in the Web Search box ready to type your search
      CTRL + L Places the cursor into the URL box ready to type a website address
      CTRL + M Opens your mail program (if you have one) to create a new email message
      CTRL + N Opens a new Firefox window
      CTRL + O Open a local file
      CTRL + P Print the current webpage
       CTRL + R Reloads the current webpage
      CTRL + S Save the current webpage on your PC
      CTRL + T Opens a new Firefox Tab
      CTRL + U View the page source of the current webpage
      CTRL + V Paste the contents of the Windows clipboard
      CTRL + W Closes the current Firefox Tab or Window (if
      more than one tab is open)
      CTRL + X Cut the selected text

      Saturday 14 February 2015

      " Windows 10 On Lumia "


      সাশ্রয়ী লুমিয়াতেও উইন্ডোজ ১০

      উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত সাশ্রয়ী দামের
      লুমিয়া ফোনেও নতুন উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম
      সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট।
      মাইক্রোসফটের মোবাইল পরিকল্পনা বিভাগের
      কর্মকর্তা জো বেলফিউরি সম্প্রতি টুইটারে একটি টুইটে বাজেট
      উইন্ডোজ ফোনে উইন্ডোজ ১০ সমর্থনের বিষয়টি জানিয়েছেন।
      মাইক্রোসফটের জনপ্রিয় সাশ্রয়ী লুমিয়া ৫২০ মডেলের
      স্মার্টফোনটিতে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। কিন্তু
      সমস্যা হচ্ছে, যে ফোনে ৫১২ মেগাবাইট র্যাম
      থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর সব ফিচার ব্যবহার
      করা যাবে না। যে লুমিয়া ফোনগুলোতে বেশি র্যাম
      থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর ফিচার সমর্থন করবে। শিগগিরই
      বাজেট ফোনগুলোর জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত
      করবে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে অভ্যন্তরীণভাবে এই ওএস
      পরীক্ষা করে দেখছে মাইক্রোসফট।
      উইন্ডোজ ফোনে নতুন এই ওএস আসলে নতুন ইউজার ইন্টারফেস,
      উন্নত অফিস অ্যাপ, উন্নত কিবোর্ডসহ নতুন বেশ কিছু ফিচার
      ব্যবহারের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারীরা।

      ♦ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান



      আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক
      মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ
      আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২
      সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায়
      ১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)।
      প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫
      সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের
      কাছাকাছি।
      এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২
      সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের
      ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার
      সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০%
      মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন
      ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায়
      ২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক
      মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম
      করবে।
      আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের
      একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন
      কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ
      চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময়
      দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪
      ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম
      লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫
      কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ
      কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার
      হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫
      কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের
      পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।