Monday 16 February 2015

What Is Online Income Or Outsourcing ?


Online Income or Outsourcing বর্তমানে বহুল পরিচিত
দুইটা শব্দ। আমরা জানি Online থেকে আয় করা যায়। কিন্তু
সেটা কি ভাবে? কিংবা আদো কি Online থেকে আয়
করা যায়?
এর উওর হচ্ছে, হ্যা। যায়। তবে Online থেকে আয়
করতে হলে Online Income এর Process গুলো আমাদের ঠিকমত
জানতে হবে। আর বর্তমানে Outsourcing এর সবচে বড় খাত
হচ্ছে Online Marketing, যেটাকে আমরা সবাই #SEO
নামে জানি। SEO for Search Engine Optimization. SEO
হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি Service, Product
বা Website কে Search Engine এর
কাছে তুলে ধরা যাতে SERPs এ আপনার বা আপনার Client এর
Website টি সবার উপরে থাকে। SEO তে Article Writing,
Forum Posting, Blog Posting, Link building, Affiliation etc.
সহ প্রায় ১০ টি আলাদা আলাদা Sector কাজ করার সুযোগ
রয়ছে। কিন্তু এর মানে এইনয় যে একটা Computer আর Internet
Connection নিয়ে বসলাম কিছুক্ষণ টিপাটিিপ কোরলাম আর
Account এ Dollar জমা হতে শুরু করল। যদি এটা ভেবে থাকেন
তাহলে আপনি এখনো বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।
স্বৎপথে অর্থ উপার্যন কখনই এত সহজ নয়। তবে আপনার
মধ্যে তিনটা গুণ থাকলেই আপনি Outsourcing করে Online থেকে অতি সহজেই Income করতে পারবেন।
আর সেগুলো হচ্ছে:
১। প্রবল জানার ইচ্ছা
২। পরিশ্রম করার মানষিকতা
৩। ধৈর্য ধারনের ক্ষমতা  ।

আর এই কাজ সঠিক ভাবে সম্পুন্ন করার জন্য আপনার দরকার একটি সঠিক গাইডলাইন। শুদু মাএ সঠিক গাইডলাইন এর অভাবে অনেক সময় ইচ্ছা ও সামর্থ্য থাকা স্বত্বেও অনেকে সফল হতে পারেনা।সবার সুস্বাস্থ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

Windows Keyboard Shortcuts For Mozilla Firefox


শর্টকাট ব্যবহার করতে আমরা কে না ভালবাসি । শর্টকাট ব্যবহারের ফলে আমাদের কাজ যেমন সহজ হয়ে  উঠে , তেমনি সময়ও সাশ্রয় হয় । তাই কিছু শর্টকাট শেয়ার করলাম , আসা করি আপনাদের ভাল লাগবে । আমি যা জানি শেয়ার কলাম , আপনি যদি আরো জানেন কমেন্ট করে শেয়ার করবেন ।
 Windows Keyboard Shortcuts for Mozilla Firefox

CTRL + A Select all text on a webpage
CTRL + B Open the Bookmarks sidebar
CTRL +C Copy the selected text to the Windows
clipboard
CTRL + D Bookmark the current webpage
CTRL + F Find text within the current webpage
CTRL + G Find more text within the same webpage
CTRL + H Opens the webpage History sidebar
CTRL + I Open the Bookmarks sidebar
CTRL + J Opens the Download Dialogue Box
CTRL + K Places the cursor in the Web Search box ready to type your search
CTRL + L Places the cursor into the URL box ready to type a website address
CTRL + M Opens your mail program (if you have one) to create a new email message
CTRL + N Opens a new Firefox window
CTRL + O Open a local file
CTRL + P Print the current webpage
 CTRL + R Reloads the current webpage
CTRL + S Save the current webpage on your PC
CTRL + T Opens a new Firefox Tab
CTRL + U View the page source of the current webpage
CTRL + V Paste the contents of the Windows clipboard
CTRL + W Closes the current Firefox Tab or Window (if
more than one tab is open)
CTRL + X Cut the selected text

এ কোন 'আইএস ভূত' বাংলাদেশের ঘাড়ে


যৌনদাসী ইস্যুতে ‘আইএস ভূত’ বাংলাদেশের ঘাড়ে

ঢালাও যৌন নির্যাতনের মুখে ইন্দোনেশিয়া ফিলিপাইন শ্রীলংকা বিগত বছরগুলোতে সউদি আরবে নারী গৃহকর্মী প্রেরণ বন্ধ করে দেয়ার পর সংকট নিরসনে নতুন ৪টি দেশ ইথিওপিয়া, কেনিয়া, নেপাল ও বাংলাদেশ থেকে ‘হাউজ মেইড’ নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি শ্রম মন্ত্রনালয়। নারীদের অধিকার রক্ষায় উক্ত ৪টি দেশে ‘জনসচেতনতা’ কম থাকার পাশাপাশি সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে ‘উদাসীনতা’র সুযোগ কাজে লাগিয়েই মূলতঃ নিজ দেশের গৃহকর্মী সংকট দূর করার উদ্যোগ নেয় সৌদিরা। বাংলাদেশ অবশ্য ‘অন্য কারণে’ আগে থেকেই সৌদি শ্রম মন্ত্রনালয়ের ব্ল্যাকলিস্টে থাকায় সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পরপরই শুরু হয়েছে সেই সংকট নিরসনেরই তোড়জোড়।

অনুসন্ধানে জানা যায়, কেনিয়ান ও ইথিওপিয়ানদের গায়ের রং ছাড়াও অভ্যাস-আচরণগত অনেক বিষয়াদি বিশেষ শ্রেনীর সৌদি পুরুষদের মনঃপুত না হবার কারণে এবং নেপালীরা তুলনামূলকভাবে বেশি চালাক- চতুর হওয়ায় গৃহস্থালীর কাজের হাজার হাজার শূন্যস্থান পূরণে এক্ষেত্রে ‘নো আদার অপশান’ হিসেবে বেছে নেয়া হয় বাংলাদেশকে। অথচ গৃহকর্মী (হাউজ মেইড) হিসেবে নিয়োগ দেয়ার পর তাদেরকে নিজ নিজ বাসা- বাড়িতে নিয়ে গিয়ে যৌনদাসী তথা ‘সেক্স- স্লেভস’ বানিয়ে থাকে অধিকাংশ সৌদি মালিকরা – বিভিন্ন দেশের সংবাদ মাধ্যমে এমন খবর ফলাও করে বহুবার প্রকাশিত ও প্রচারিত হলেও কানে পানি যায়নি বাংলাদেশ সরকারের। বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতৃত্বের তরফ থেকে একসময় ঘরে ঘরে কাজ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হলেও পরিকল্পনা ও আন্তরিকতার অভাবে ভেস্তে যায় সবকিছুই। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অসহযোগিতার পাশাপাশি ‘জ্বালাও- পোড়াও’ মার্কা আন্দোলন সেই সাথে সরকারের অসহিষ্ণু মনোভাব এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ‘গনতন্ত্রের কবর’ রচিত হওয়ায় লাইমলাইটের বাইরে চলে যায় বিদেশে নতুন শ্রমবাজার সন্ধানের অতীব গুরুত্ববহ বিষয়টি। দেশের ইতিহাসের সবচাইতে ‘রং হেডেড’ শ্রমমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের অনুর্বর মস্তিষ্কপ্রসূত পলিসি জি-টু-জি’র ভুল প্রয়োগে দেশে দেশে ধ্বংস হয়ে যায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার। মন্ত্রীর আনাড়িপনাতেই মুখ থুবড়ে পড়ে জনশক্তি রফতানী। ভয়াবহ এই ব্যর্থতা ঢাকতেই মূলতঃ বাংলাদেশে সরকার সৌদি আরবের অন্ধকার জগতের সব তথ্য চেপে গিয়ে দেশটিতে নারী গৃহকর্মী প্রেরণে রাজি হয়ে যায়। আগে নারীদের ‘সাপ্লাই’ করা হলে পরে অন্য পেশায় পুরুষদের নিয়োগের বিষয়টি বিবেচনা করবে সৌদিরা – এমন নেক্কারজনক কন্ডিশনকেই মাথা পেতে নেয় বাংলাদেশ। বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘হাউজ মেইড’ মোড়কে নিজ দেশের নারীদের নিশ্চিত যৌনদাসত্বের পাইপলাইনে তুলে দিয়ে বাংলাদেশ এক অর্থে জঙ্গী সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর পদাংকই অনুরণ করতে যাচ্ছে। ইরাকের ইয়াজিদী সম্প্রদায়ের হাজার হাজার নারীকে যেভাবে যৌনদাসী করেছে আইএস জঙ্গীরা, ভদ্রতার মুখোশধারী সৌদি পুরুষদের ঠিক সেই ‘কামলীলা’র সব খবর রেখেও বাংলাদেশ সরকার তার দেশের নারীদের আজ একই অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছে। প্রসঙ্গত, ইরাক-সিরিয়াতে আইএস নিয়ন্ত্রিত জনপদে রয়েছে যৌনদাসীদের একাধিক বিশাল বিশাল বাজার, যেখানে বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে ধরে আনা হয় নারীদের। কথিত যুদ্ধে লিপ্ত দেশ-বিদেশের যোদ্ধারা প্রতিনিয়ত এসে থাকে যৌনদাসীদের উক্ত বাজারগুলোতে এবং নগদ অর্থে যার যার পছন্দ মোতাবেক নারীদের কিনে নিয়ে যায়। যৌনদাসী দিয়ে যৌনক্ষুধা মেটানো আইএস জঙ্গীরা যেমন ‘নিজস্ব শরীয়ত’ মোতাবেক ‘হালাল’ মনে করে থাকে, ঠিক একইভাবে সৌদি নিয়োগদাতা মালিকরাও বিভিন্ন দেশের নারী গৃহকর্মীদের ইচ্ছেমতো ভোগ করাকে ‘অবৈধ’ মনে করে না। দাস-দাসীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনকে অধিকাংশ সৌদিরা সেই আইএস স্টাইলেই ‘হালাল’ মেনে থাকে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বাংলাদেশের নারীরাও দলে দলে আসবে এখন মরু প্রান্তরে এবং ক্ষুধার্ত সৌদি পুরুষরা নির্ধারিত অফিস থেকে যার যার চাহিদা মোতাবেক তাদের ঘরে নিয়ে যাবে। নামে ‘হাউজ মেইড’ কাজে যৌন দাস-দাসী, বিভিন্ন দেশের এমন নারী গৃহকর্মীদের সৌদিরা অস্বাভাবিক অনিয়ন্ত্রিত বিকৃত সব যৌনাচারে বাধ্য করার পাশাপাশি উঠতে বসতে মারধর সহ ভয়ানক সব টর্চার করে থাকে - এসব তথ্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে থাকলেও দেশটিতে সেই ‘সো কল্ড’ হাউজ মেইড প্রেরণের সিদ্ধান্ত এখনো স্থগিত না করায় ইতিমধ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশীরা। তাঁরা বলছেন, পেট্রোল বোমার ‘ভূত’ নামের আগেই দেশ ও জাতির ঘাড়ে এভাবে ‘আইএস ভূত’ চেপে বসবে, এটা কোনভাবেই আজ কাম্য নয়। সৌদি প্রবাসীদের প্রশ্ন, এজন্যই কি বাংলার মা- বোনেরা বীরাঙ্গনা হয়েছিল একাত্তরে ?

Sunday 15 February 2015

Check whether your visa is valid or not


৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুণ অনলাইনে।নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার ভিসা সঠিক কিনা।তাহলে আর দেরি না করে এখনি ভিসিট করুন ওয়েবসাইট সমূহ ।

১. তানজানিয়া- link
২. কাতার- link
৩. কুয়েত- link
৪. পাকিস্তান- link
৫. সৌদি আরব- link
৬. দুবাই/আরব আমিরাত- link
৭. মিশর- link
৮. বাংলাদেশ- link
৯. সাইপ্রাস- link
১০. নেপাল- link
১১.আলবেনিয়া- link
১২ জামবিয়া- link
১৩. জর্দান- link
১৪. ইন্ডিয়া- link
১৫. কেনিয়া- link
১৬. ইটালী- link
১৭. সিংগাপুর- link
১৮. গ্রীস- link
১৯. শ্রীলংকা- link
২০. দক্ষিণ আফ্রিকা- link
২১. ইরান- link
২২. গানা- link
২৩. তাইল্যান্ড- link
২৪. বাহরাইন- link
২৫. ভূটান- link
২৬. কলমবিয়া- link or
link
২৭. কানাডা- link or
link
২৮. বারবাডোস- link
২৯. কোরিয়া- link
৩০. জাপান- link
৩১. সাইপ্রাস- link
৩২. ভিয়েতনাম- link
৩৩. নিউজিল্যান্ড- link
৩৪. নামিবিয়া-link
৩৫. মালদ্বীপ- link
৩৬. মায়ানমার- link
৩৭. লেবানন- link
৩৮.পোল্যান্ড- link
৩৯. ইংল্যান্ড- link
৪০. বুলগেরিয়া- link
৪১. আমেরিকা- link or
link
৪২. স্পেন- link
৪৩. ইউক্রেইন- link
৪৪. উগান্ডা- link
৪৫. পেলেস্তাইন- link
৪৬. ব্রুনাই- link
৪৭. ইয়ামেন- link
৪৮. নেদারল্যান্ড- link
৪৯. জামবিয়া- link
৫০. অষ্ট্রেলিয়া- link
৫১. জিমবাবুয়ে- link
৫২. ফিলিফাইন- link
৫৩. মালয়েশিয়া- link
৫৪. রাশিয়া- link
সুত্রঃ নেট।

(Codex Gigas) কোডেক্স গিগাস বা শয়তানের বাইবেল

রহস্যময় বইঃ কোডেক্স গিগাস বা শয়তানের বাইবেল
পৃথিবীর সব থেকে বড় বই মানে আকার
আকৃতিতে কোনটা জানেন নাকি? এটি কোডেক্স গিগাস
(Codex Gigas) নামে পরিচিত অন্য কথায় একে “শয়তানের
বাইবেল” বলা হয়। বলা হয়ে থাকে দুনিয়ার সব থেকে বড়
রহস্যময় হাতে লেখা বই এই কোডেক্স গিগাস
১৬৫ পাউন্ড ওজনের শয়তানের বাইবেলের
যা কমপক্ষে ১৬০টি গাধা বা খচ্চড়ের চামড়ার ওপর লিখিত।
বইটিতে ৬০০ পৃষ্টা আছে। আর তিন ফুট লম্বা। কমপক্ষে ২
জন মানুষ লাগে এই বই কে স্থানান্তারিত করতে।
ধারনা করা হারম্যান রিকুলাস নামক চেকোশ্লাভাকিয়ার
এক ফাদার এই কোডেক্স গিগাস লিখছে। এই ফাদার এক
খ্রীষ্টান মঠে অন্য সাধুদের সাথে পরমপিতার নাম গান
গেয়ে জীবন কাটাচ্ছিল কিন্তু এক দূর্বল
মুহুর্তে সে মঠের নিয়ম ভঙ্গ করে বসে।
সাথে সাথে ধরা পরে। এর পর তাকে কঠিন শাস্তি দেয়া হয়।
শাস্তি হল একটা খুপরির মাঝে তাকে আজীবন নিঃসঙ্গ
জীবন কাটাতে হবে।
হারম্যান মেনে নেয় এই শাস্তি। এক
পর্যায়ে সে মঠাধক্ষ্য কে তার পাপের শাস্তি লাগবের
জন্য প্রস্তাব দেয় সে এক রাতের মধ্যে তার অর্জিত
জ্ঞান যা আছে মানুষের কল্যানে তা নিয়ে সে একটা বই
লিখবে। যে বইতে সৃষ্টিকর্তা আর মঠের গুনগান
থাকবে থাকবে মানুষের বিভিন্ন উপকার কিভাবে হয়
সেব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য। মঠাধক্ষ্য হারম্যান এর
আর্জি কবুল করে।
হারম্যান কে দেয়া হয় প্রয়োজনীয় লেখার উপকরন
মানে খচ্চরের চামড়া আর কালি। এক সন্ধ্যায়। খচ্চরের
চামড়া আর কালি নিয়ে লিখতে বসে হারম্যান। মাঝ রাত
আবধি এসে দেখতে পায় মাত্র অর্ধেক
পাতা লিখতে পেরেছে। হতাশায় হারম্যান শয়তান
কে একটা চিঠি লিখে বসে ওই মাঝ রাতে নিজের রক্ত
দিয়ে তাতে সে শয়তানের সাহায্য কামনা করে,
সে লেখে শয়তান যদি তাকে এই বই লিখে দেয় তবে তার
আত্মা সে শয়তান কে দিয়ে দেবে। সাড়া দেয় শয়তান।
স শরীরে দেখা দেয় শয়তান। শুরু হয় কোডেক্স গিগাস
লেখা। মাঝ রাত থেকে উষার আগেই লেখা শেষ হয়ে যায় এই
বিশাল বই। নিজেকে প্রমান দেবার জন্য নিজ হাতে শয়তান
তার ছবি একে রেখে যায় কোডেক্স গিগাসে। এই হল
কোডেক্স গিগাসের মিথ।
কোডেক্স গিগাসে স্রষ্টার বিপক্ষতার
পাশাপাশি বিভিন্ন ডাক্তারির
বর্ননা দেয়া আছে কিভাবে কালাজ্বর, মৃগী রোগ
ভালো হবে সে ব্যাপারে লেখা আছে আরো এর
পাশাপাশি কিভাবে চোর
ধরতে হবে ডাইনি কিভাবে চেনা যাবে সে সবও লেখা আছে।
কোডেক্স গিগাস নিয়ে প্রচুর গবেষনা চলছে।
তবে এটা নিশ্চিত করা হয়েছে এই কোডেক্স গিগাস এক জন
মানুষের হাতে লেখা। যা আধুনিক হ্যান্ড
রাইটিং এক্সপার্টরা বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমান
করেছে। তবে এর লেখার ব্যাপ্তি কাল নিয়ে মতভেদ আছে,
কেউ কেউ বলেন এটা লিখতে ৫ বছর লাগছে আবার কেউ কেউ
বলেন এটা লিখতে ২৫-৩০ বছর লাগছে। সময় যত ই লাগুক
এটা একজনের হাতে লিখিত এ নিয়ে কোন সন্দেহ নাই। সেই
একজন কি হারম্যান না কি শয়তান নিজে সেটা এখনো কেউ
জানে না।
বইর হিসাব অনুযায়ী এই বই ১২২৯ সালের শেষের কোন এক
রাতে এটা লেখা শেষ হয়। কোডেক্স গিগাস যে মঠে লিখিত
হয়েছিল সে মঠ “হুসাইত বিদ্রোহ” র যুদ্ধে ধ্বংস হয়ে যায়
১৫ শতকে। এর পর এই বই ১৪৭৭-১৫৯৩ পর্যন্ত ব্রোমভ
মনাষ্টরিতে ছিল। এরপর প্যারাগুয়ের রাজা রুডলফ দ্বিতীয়
এই বইটার সংগ্রহশালায় নিয়ে যান ১৬৯৪ সালে।
প্যারাগুয়ের সাথে ত্রিশ বছরের যুদ্ধ
শেষে বিজয়ী সুইডিশ আর্মি এই বই লুঠ করে ১৬৪৮
সাথে ষ্টকহোমে সুইডিশ রয়াল লাইব্রেরীতে নিয়ে যায়।
৭ ই মে ১৬৯৭ সালে এক মারত্মক আগুন লাগে সুইডেনের
রাজার প্রসাদে যেখানের লাইব্রেরীতে এই বই রক্ষিত
ছিল। আগুনে বইটির পুরা পুড়ে যাবার আগেই
জানালা দিয়ে এটাকে উদ্ধার
কর্মীরা নীচে ফেলে দিতে সমর্থ হয়। কিন্তু
ক্ষতি ততক্ষনে অনেক হয়ে গেছে। কিছু পাতা পুড়ে গেছে।
কিছু পাতা নীচে পড়ার সময় বতাসে উড়ে যায়। এই
পৃষ্টাগুলো এখনো পাওয়া যায় নাই।
৩৫৯ বছর পর এই কোডেক্স গিগাস সুইডেন থেকে আবার
প্যারাগুয়ে আনা হয় এক বছরের চুক্তিতে প্রদর্শনীর জন্য
২০০৭ সালে। পরে ২০০৮ সালে আবার সুইডেন কর্তৃপক্ষ আবার
তাদের বই ফিরিয়ে নেয়.
কোডেক্স গিগাস কি আসলেই শয়তানের লিখিত না মানুষের
লিখিত সেটা নিয়ে বিতর্ক আছে কিন্তু এটা যে একজনের
হাতে লিখিত এনিয়ে কোন সন্দেহ নাই।
বইটি এখন সুইডেন রয়াল মিউজিয়ামে রক্ষিত আছে।

Saturday 14 February 2015

String Theory


Don't understand string,no matter its so easy.String
theory attempts to unite quantum mechanics and general
relativity,so we can make sense of the universe on all
scales, at any place or time, large or small without
breaking down.
String theory does this by throwing away the idea that
subatomic particles are point-like; instead replacing that
notion with tiny vibrating bits of energy, called strings.
They’re so tiny that if you think a single atom to the size
of our solar system, a string only be the size of a tree on
earth.
These stricg are said to vibrate at different rates. These
notes or vibrational friquencies are what give rise to the
different properties of quarks and atoms.
One particular type of vibration may give rise to a muon,
while another represents an electron. By changing the
vibration of the strings, you can create different
particles.so who said that we can not make anything?so
go ahead,we can do this.can we?

" Windows 10 On Lumia "


সাশ্রয়ী লুমিয়াতেও উইন্ডোজ ১০

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত সাশ্রয়ী দামের
লুমিয়া ফোনেও নতুন উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম
সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের মোবাইল পরিকল্পনা বিভাগের
কর্মকর্তা জো বেলফিউরি সম্প্রতি টুইটারে একটি টুইটে বাজেট
উইন্ডোজ ফোনে উইন্ডোজ ১০ সমর্থনের বিষয়টি জানিয়েছেন।
মাইক্রোসফটের জনপ্রিয় সাশ্রয়ী লুমিয়া ৫২০ মডেলের
স্মার্টফোনটিতে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। কিন্তু
সমস্যা হচ্ছে, যে ফোনে ৫১২ মেগাবাইট র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর সব ফিচার ব্যবহার
করা যাবে না। যে লুমিয়া ফোনগুলোতে বেশি র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর ফিচার সমর্থন করবে। শিগগিরই
বাজেট ফোনগুলোর জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত
করবে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে অভ্যন্তরীণভাবে এই ওএস
পরীক্ষা করে দেখছে মাইক্রোসফট।
উইন্ডোজ ফোনে নতুন এই ওএস আসলে নতুন ইউজার ইন্টারফেস,
উন্নত অফিস অ্যাপ, উন্নত কিবোর্ডসহ নতুন বেশ কিছু ফিচার
ব্যবহারের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারীরা।

♦ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান



আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক
মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ
আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২
সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায়
১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)।
প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫
সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের
কাছাকাছি।
এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২
সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের
ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার
সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০%
মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন
ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায়
২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক
মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম
করবে।
আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের
একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন
কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ
চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময়
দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪
ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম
লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫
কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ
কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার
হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫
কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের
পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।

Tuesday 10 February 2015

" Man Is The Architect Of His Own Fortune "

পোস্টটি যদিও একটু বড় তবে অনেক কিছু শেখার আছে।এখন সময় না হলে শেয়ার করে রাখুন,পরে পড়ে নিবেন।

গত চারদিন ধরে নাফিস ভয়াবহ মানসিক টেনশানে ভুগছে । খেতে বসলে খেতে পারেনা । খাবার গলা দিয়ে নামেনা ! পড়তে বসলে পড়তে পারেনা । পড়ার মাঝে থাকেনা সে । একটা ভয়ের...!! প্রচণ্ড ভয় আর লজ্জার পৃথিবীতে চলে যায় সে ! যেখানে সবসময় তাকে মাথা নিচু করে হাঁটতে হবে !! তাকে…তার মা কে… তার বাবাকে …!! মাঝে মাঝে মনে হচ্ছে নিজেকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে । কোথাও গিয়ে মরে পড়ে থাকতে !! এত লজ্জার বোঝা সে কেমন করে বইবে !! পড়ার টেবিলে বসে হটাৎ একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে আনমনেই বলে উঠল সে- ‘’জীবনটা এখানে থেমে গেলেই বুঝি ভালো হত !!’’ নাফিস আবরার । একটা মোটামুটি মানের বেসরকারী স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র । আর ছাত্র হিসেবে তার মান ‘’ মোটামুটি’’ ও নয় ! সোজাসাপ্টা ভাষায় তাকে খারাপ ছাত্রই বলা যায় । আড়ালে আবডালে যাকে মানুষ খারাপ ছেলেও ডাকে ! যেই ছেলে ঠিকমত স্কুলে যায়না , পড়াশোনায় মনযোগ নেই , যার পড়ার টেবিলের ওপর এক ইঞ্চি পুরু ধুলার স্তর পড়ে আছে দীর্ঘদিন অযত্ন অবহেলার কারনে তাকে অবশ্য কেউ খারাপ ছেলে বললেও কোন প্রতিবাদ করার মত কোন সুযোগ থাকেনা । যার মা কে প্রতিদিন পাড়া প্রতিবেশীর টিটকারি শুনতে হয় এমন ছেলের জন্য , যার বাবা কখনো মানুষের সামনে মাথা উঁচু করে নিজের ছেলের কথা বলতে পারেনা , যার প্রতিদিনের রুটিন সকাল-সন্ধ্যা ফুটবল-ক্রিকেট খেলা , আর রাত হলে পড়ার সময় গল্পের বই নিয়ে পড়ে থাকা ! তাকে তো খারাপ ছেলে বলাই যায় !!! আর এই হল এলাকায় ‘’খারাপ ছেলে’’ হিসেবে পরিচিত নাফিসের পরিচয় । এভাবেই মানুষের লাঞ্ছনা- গঞ্জনা শুনে দিন কাটতে লাগলো নাফিসের । কিন্তু এসব নিয়ে তার কোন মাথাব্যাথাই যেন নেই !! সে আছে তার খেলাখুলা নিয়ে ! এক্কেবারে টেনশানলেস ! আস্তে আস্তে তার টেস্ট পরীক্ষা শুরু হল । নাফিস পরীক্ষা টা দিল কোন রকমে ! আসলে পরীক্ষা না দিয়ে অনেকটা হল থেকে ঘুরে আসলো-ই বলা যায় !! রেসাল্টও হল সেরকম ! চার সাবজেক্টে ডাব্বা ! যার ফলাফল হল- তাকে আর এসএসসি পরিক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হবেনা !! কিন্তু নাফিস রেজাল্ট দেখে অবাকই হল !! কারণ সে যত খারাপ ছাত্রই হোকনা কেন ! টেনেটুনে পাশ করার মত যোগ্যতা তার আছে !!! যাই হোক সে সাথে সাথে গিয়ে স্যার দের সাথে কথা বলল । আর তা থেকে জানতে পারল যে- তার মত একটা ছেলেকে কিছুতেই পরীক্ষা দিতে দেয়া হবেনা ! নাফিস চিন্তিত মনে বাসায় চলে এল । এসে অনেক ভয়ে ভয়ে মা কে সব খুলে বলল । ওর কথা শুনে মা কিছু বলল না । শুধু কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল ! নাফিস মায়ের কান্নাটা সহ্য করতে পারলনা । পরের দিন আবার স্কুলের দিকে রওনা দিল সে । যে করেই হোক… স্যার দের হাতে পায়ে ধরে হলেও তাকে এবছর এসএসসি পরিক্ষা দিতেই হবে !! নাহলে বাবা-মায়ের আর অপমানের অন্ত থাকবেনা !! ভেবেই নাফিসের গা টা শিউরে উঠলো !! যাওয়ার পথে রাস্তায় রেদওয়ানের সঙ্গে দেখা হল । নাফিস দের বাসার কাছেই ওদের বাসা । আর রেদওয়ান ওদের ক্লাসের থার্ড বয় । এবার টেস্টে 4.50 পয়েন্ট পেয়েছে বলে অহঙ্কারে মাটিতে পা পড়ছেনা ! রাস্তায় নাফিসকে পেয়ে রেদওয়ান আর তার সাঙ্গপাঙ্গরা দূর থেকে ওকে ‘ফেল্টুশ’ বলে বলে অপমান করল ! আজ প্রথমবার অপমান কি জিনিস বুঝতে পারল ও ! বুঝতে পারল মানুষের টিটকারি শুনে ওর বাবা- মায়ের কেমন লাগে ! স্কুলে পৌঁছেই আবার স্যারদের সেই কথাই শুনতে হল । শূন্য হাতেই ফিরতে হল ওকে ! কিন্তু সে হাল ছাড়ল না । দিনের পর দিন স্যারদের কাছে গিয়ে ভিখারীর মত ধর্না দিতে থাকল ! কিন্তু কিছুতেই কিছু হলনা । একবুক হতাশা , শূন্যতা আর অভিমান নিয়ে তৃতীয় দিন সে স্কুল থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হয়ে এল স্কুল থেকে । চোখের সামনে ভাসছিল শুধু মায়ের কান্নারত চেহারাটা , বাবার মাথা হেঁট করে হাঁটার ভঙ্গীটা ! নাফিসের পায়ের নিচের মাটি যেন সরে যাচ্ছিল ! মনে হচ্ছিল এখনই একটা গাড়ির নিচে লাফ দিয়ে মরে যেতে ! কিন্তু পারল না ! তাতে তো মা বাবার কষ্ট আরও বাড়বে !! এভাবে আনমনে হাঁটতে হাঁটতে হঠাত একটা পাথরের সাথে হোঁচট খেয়ে পড়ে গেল নাফিস ! খুব বাজে ভাবে ব্যাথা পেল ! হাঁটু ছিলে রক্ত বেরোচ্ছে ! এতটা ব্যাথা যে- পায়ে কোন অনুভুতিই হচ্ছেনা ! ওর মনে হচ্ছে যেন আর উঠে দাড়াতেই পারবেনা ও ! নাফিসের মোবাইল টা পকেট থেকে বেরিয়ে রাস্তায় পড়ে ছিল ! হঠাৎ কোথা থেকে কি যেন হয়ে গেল ! একটা চোর এসে রাস্তা থেকে মোবাইল টা তুলে নিয়ে দৌড় দিল ! অনেক প্রিয় মোবাইল ছিল নাফিসের ! বড় মামা বিদেশ থেকে পাঠিয়েছিল ! হঠাত করেই নাফিস ব্যাথার কথা ভুলে গেল !! কোন মতে রাস্তা থেকে নিজেকে টেনে তুলে চোরের পিছে ছুটতে লাগলো ! ছুটতে গিয়ে যেন অসুরের শক্তি এসে গেল ওর শরীরে ! ব্যাথার কথা বেমালুম ভুলেই গেল ! পাড়া বেড়ানো ছেলে নাফিস ! সারাদিন খেলাধুলা করে । প্রতিবছর দৌড়ে ফার্স্ট হয় ! তাই ছ্যাকড়া চোরটাকে ধরে ফেলতে বেশীক্ষণ লাগলোনা ওর ! কলার ধরে দুটো থাপ্পড় দিতেই মোবাইলটা ফেরত দিয়ে পালালো ! ওটা হাতে পেয়েই নাফিস আবার দুর্বল হয়ে পড়ল ! পায়ের ব্যাথাটা চিনচিন করে বাড়ছে । সেদিনের মত ঘরে চলে এলো ও । বিছনায় শুয়ে শুয়ে নাফিস আজকের ঘটনাটার কথা ভাবতে লাগলো ! হোঁচট খেয়ে তো মুখ থুবড়ে পড়েছিল ও ! কিন্তু চোরটার পিছু নেয়ার জন্য যদি উঠে না দাঁড়াত তাহলে কি কখনও ফেরত পেত ওর জিনিসটা !! হঠাত বুঝতে পারল সে- আজকের এই ঘটনার সাথে তার নিজের জীবনেরও মিল আছে !! হোঁচট খেয়ে তো সবাই পড়ে ! কিন্তু দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে আবার উঠে দাড়াতে হয় !! সফল হতে হলে ক্ষতবিক্ষত শরীর নিয়েও লড়ে যেতে হয় ! সে মনে মনে তখনই ভেবে নিল ! এভাবে হেরে গেলে চলবেনা ! তাকে উঠে দাঁড়াতে হবে !! হ্যাঁ-সে আবার উঠে দাঁড়াবে ! তাকে দাঁড়াতেই হবে !!! পরদিন নাফিস তার মা কে নিয়ে স্কুলে হেডস্যারের রুমে গেল । তখন ওখানে স্কুলের প্রায় সব স্যারই একটা মিটিং-এ বসেছিল ওই স্কুলের এ+ এর হার কম বলে ! গত চার বছরে মাত্র ১০ জন ছেলে এ+ পেয়েছে এই স্কুল থেকে ! নাফিস স্যারের অনুমতি চাইল ভেতরে ঢুকার । নাফিসের মা কে দেখে হেডস্যার ভেতরে আসতে বললেন । নাফিস বলল-‘’স্যার আমি পরীক্ষা দিতে চাই । আমি জানি আপনারা রাজি হবেন না । কারণ একটা ছেলে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করলে স্কুলের বদনাম হবে । আর আপনারা এটা চান না । কিন্তু স্যার- আমি আজ আপনাদের এটা বলতে এসেছি যে , আমাকে একটা সুযোগ দিয়ে দেখুন । আমি এই স্কুল থেকে এ+ পেয়ে দেখাবো । প্লিজ স্যার একটা সুযোগ দিন আমাকে !! প্লিজ !! নাহলে আজ আমার মা কে এখান থেকে অপমানের বোঝা মাথায় নিয়ে বের হতে হবে ‘’ কথাগুলো বলতে বলতে নাফিস ঝরঝর করে কেঁদে ফেলল । হেডস্যার তাকিয়ে দেখলেন , নাফিসের মায়ের চোখেও পানি ! স্যার খুব আবেগী হয়ে গেলেন কেন জানি ! অন্য স্যারদের সাথে পরামর্শ করে নাফিসকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ দিলেন । ওদিন ওই মুহূর্তে নাফিসের চেয়ে খুশী বোধহয় কেউ হয়নি । হেডস্যারকে সালাম করে চলে আসল । স্যার শুধু নাফিসের পিঠে হাত বুলিয়ে একটা কথা বললেন-‘’বাবা রে, তোর মাকে যেন আর কাঁদতে না হয়’’ । স্যারের কথা শুনে নাফিস কান্না চেপে চলে আসলো ওখান থেকে । আসতে আসতে নাফিস প্রতিজ্ঞা করল যে – হ্যাঁ ! নাফিস ওর মাকে কাঁদাবে । কিন্তু সেটা হবে সুখের কান্না । হ্যাঁ !! এটা ওর প্রতিজ্ঞা । একটা এক্সামে ফেল করা খারাপ ছেলের প্রতিজ্ঞা ! দিন কেটে যায় ধীরে ধীরে । এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে আজ । সকাল থেকে বাসায় বসে আছে নাফিস । কেউই ওকে বাইরে দেখেনি । কেউ আর ওর খবরও নেয়নি ! ফেলু ছেলে ফেলই করবে ! এ আর এমন কি ! রাত ন’টা বাজে । রেদওয়ানের মা নাফিসদের বাসায় এলো মিষ্টি নিয়ে । আসলে যতটা না নিজের ছেলের পাশ করার খুশিতে এলো , তার চেয়ে বেশী খুশী লাগছে নাফিসের পরীক্ষায় ফেল করার কথা ভেবে ! আর সে নাফিসের মা কে কিছু ঠেস মারা কথা বলতে পারবে সেই কথা ভেবে !! এসেই উনি বলল- ‘’ভাবি !! আপনাদের দোয়ায় রেদওয়ান তো এ+ পেয়েছে !! এই নেন ! মিষ্টি খান !! ‘’ হঠাৎ ঠোঁটের কোণে হাসি চেপে রেদওয়ানের মা বলল যে- ‘’আপনার ছেলেটা কই ??? দেখছিনা যে !! রেজাল্ট কি ওর ?? ফেল করেছে বুঝি !!!! কি ছেলে যে জন্ম দিলেন ভাবী ! আপনাদের মান সম্মান তো ধুলোয় মিশিয়ে দিল একদম !! এখন কি করবেন ??? এক কাজ করেন ভাবী , আমার এক পরিচিত লোক আছে ! শহরে বড় দোকান আছে উনার ! ওখানে সেলস ম্যানের কাজে ঢুকিয়ে দিন ! অন্তত ব্যাবসা হলেও শিখুক ! জীবনে একটা কিছু করে খেতে পারবে । অন্তত আপনাদের ঘাড়ের বোজা তো হবেনা !!.....হেহেহে.........’’ নাফিস সবই পাশের রুমে বসে শুনছিল ! রাগে পিত্তি জ্বলে যাচ্ছিল ওর ! কিন্তু ও শুধু আজকের দিনটার অপেক্ষায় ছিল !!! ওর মায়ের চোখে সুখের জল দেখার অপেক্ষায় ! রেদওয়ানের মা আরও কিছু বলতে যাচ্ছিল ! এমন সময় নাফিস এল ওই রুমে ! দাঁতে দাঁত চেপে বলল- ‘’শুনুন খালাম্মা , আমি গোল্ডেন এ+ পেয়েছি ! আমাদের স্কুলের ইতিহাসের প্রথম গোল্ডেন এ+’’ নাফিসের কথা শুনে রেদওয়ানের মা ভূত দেখার মত অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকল ! অনেক অপমান লাগলো উনার ! কিন্তু কথায় আছে ‘কয়লা ধুলে ময়লা যায়না’ । তাই সেও হাল ছাড়লনা ! নাফিসকে অপদস্ত করতে চাইল টেস্টের রেজাল্টের কথা বলে ! বলল যে-‘তুমি না টেস্ট...’’ তার মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে নাফিসই বুক ফুলিয়ে বলে দিল- ‘’হ্যাঁ ! আমি টেস্টে ফেল করেছি ! তো কি হয়েছে ???’’ ওর মুখে হঠাৎ এমন শুনে রেদওয়ানের মা আর থাকতে পারল না । প্রচণ্ড অপমানিত হয়ে , মুখ কালো করে চলে গেল । নাফিস তার মায়ের মুখের দিকে তাকাল । মা কাঁদছে । সুখের কান্না ! সন্তানের প্রাপ্তিতে খুশীর কান্না ! নাফিস গিয়ে মা কে জড়িয়ে ধরল । নাফিসও কাঁদছে । বিজয়ের কান্না !! মা কাঁদতে কাঁদতে বলল – ‘’তুই একদিন অনেক বড় হবি বাবা । অনেক বড় মানুষ হবি তুই’’ সেদিন বোধহয় কেউ একজন সৃষ্টির অন্তরালে বসে মা ছেলের এই আবেগের কান্না দেখেছিলেন , মায়ের সেই দোয়া শুনেছিলেন !! পরিশিষ্টঃ- কিছুদিন পর জানা গেল নাফিস নাকি ওই বোর্ডে চতুর্থ হয়েছে ! পুরো স্কুলে আর আদিখ্যেতার অন্ত রইলনা ওর জন্য ! স্যাররা মাথায় তুলে নাচে মতন অবস্থা ! রেদওয়ানের মাকে আর কখনও নাফিসের মায়ের মুখোমুখি হতে দেখা যায়নি । আর আসেননি তিনি ওদের বাসায় ! বোধহয় ওদিন নাফিসের ঝাটকি টা বেশীই হয়ে গেছিল ! হাহাহা...!! নাফিসের মা-বাবা এখন অনেক সুখে আছে । মা তো সবার কাছে ছেলের একের পর এক অর্জনের কথা বলতে বলতেই হয়রান হয়ে যায় । বাবা এখন মাথা উঁচু করে হাঁটে ! রাস্তায় পরিচিত কেউ দেখলে বলে- ‘’ওই দেখো ! নাফিসের বাবা যায় !’’ নাফিস এখন অনেক বড় । শুনলাম বুয়েট থেকে পাশ করে পিএইচডি করতে লন্ডনে গেছে কিছুদিন আগে । দেশে যখন ছিল তখন কেউ যদি ওর শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা জিজ্ঞেস করত তখন নাকি বুক ফুলিয়ে বলত- ‘ক্লাস টেনে টেস্ট এক্সামে ফেল’ !! এই টেস্ট এক্সমে ফেল করে ছেলেটা আর কিছু শিখুক অথবা না শিখুক , একটা জিনিস ঠিকই শিখেছে- জীবনে অনেক ধাক্কা খাবে , হোঁচট খাবে , পড়ে যাবে , শরীর ক্ষতবিক্ষত হবে , সবাই আঘাত করতে থাকবে তোমাকে ! কিন্তু হেরে গেলে চলবে না ! আবার উঠে দাঁড়াতে হবে । ব্যাথা,দুঃখকে সঙ্গী করেই দৌড়াতে হবে । পৃথিবী সোনার চামচ মুখে নেয়া ননীর পুতুলদের চায় না । পৃথিবী গোবরের মাঝে পদ্মফুল খুজে বেড়ায় । পৃথিবী অমিতাভ বচ্চনের ছেলে অভিষেক বচ্চনকে ‘হিরো’ বলতে কুণ্ঠাবোধ করে ! কিন্তু সামান্য বাসের হেল্পার থেকে উঠে আসা রজনী কান্তকে নির্দ্বিধায় ‘সুপারহিরো’ বলে ! পৃথিবী সামনের সারিতে বসে থাকা বিড়ালদের চায় না । পৃথিবী তাদেরই চায় যারা সকল প্রতিকূলতাকে তুচ্ছ করে বাঘের মত পেছনের সারি থেকে সামনে উঠে আসে ! কজ,দ্যা ওয়ার্ল্ড ইজ অনলি ফর ফিটেস্ট এন্ড ফাইটারস ! আত্মতৃপ্তি বড় জিনিস ! স্রোতের প্রতিকূলে নৌকা চালিয়ে সবার আগে নদী পার হওয়ার মজাই আলাদা ! তখন ওই আত্মতৃপ্তির সুখ টার সাথে পৃথিবীর কোন সুখেরই তুলনা হয়না ! নাফিস আবরার সেটা করে দেখিয়েছে ! স্রোতের প্রতিকূলে নৌকা চালিয়ে সবার আগে নদী পার হয়ে দেখিয়েছে !! একটা ফেল করা ছেলে সবচেয়ে সফল হয়ে দেখিয়েছে ! আমার কথাঃ- এই গল্পটা তাদের জন্য যারা জীবন যুদ্ধে পরাজিত ভাবছে নিজেকে । যারা ভাবছে তাদের সব শেষ হয়ে গেছে ! যারা নিজ নিজ অবস্থানে একবুক হতাশা আর শুন্যতা নিয়ে ‘খারাপ ছেলে’র তকমা নিয়ে ঘুরছে ! যারা মা-বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে প্রতিদিন , প্রতি মুহূর্তে মরছে ! না ! সব শেষ হয়নি !! জীবন তো মাত্র শুরু !! খুজে দ্যাখ না !! হয়তো তোমার মধ্যেও খুঁজে পাবি কোন ঘুমন্ত নাফিস আবরার কে !

What is Black Hole?

☆☆☆A black hole is a mathematically defined region of spacetime exhibiting such a strong gravitational pull that no particle or electromagnetic radiation can escape from it. The theory of general relativity predicts that a sufficiently compact mass can deform spacetime to form a black hole. The boundary of the region from which no escape is possible is called the event horizon. Although crossing the event horizon has enormous effect on the fate of the object crossing it, it appears to have no locally detectable features. In many ways a black hole acts like an ideal black body, as it reflects no light. Moreover, quantum field theory in curved spacetime predicts that event horizons emit Hawking radiation, with the same spectrum as a black body of a temperature inversely proportional to its mass. This temperature is on the order of billionths of a kelvin for black holes of stellar mass, making it essentially impossible to observe. To read more look here... http://en.wikipedia.org/wiki/Black_hole

Monday 9 February 2015

Book List of Civil (Diploma)Technology (All Semester) :



1st Semester : Subject Code and Subject Name 1. 1011 English 1 2. 1011 Engineering Drawing 3. 5911 Mathematics-1 4. 5913 Chemistry 5. 6611 Bangla 6. 6711 Basic Electricity 7. 7011 Basic Workshop Practice

2nd Semester : Subject Code and Subject Name 1. 5712 English 2 2. 1012 Engineering Materials 3. 5912 Physics-1 4. 5921 Mathematics-2 5. 6621 Computer Application-1 6. 5711 Social Science-1 7. 6811 Basic Electronics 3

3rd Semester : Subject Code and Subject Name 1. 6431 Civil Engineering Drawing (CAD)-1 2. 6432 Surverying-1 3. 6433 Structural Mechanics 4. 5931 Mathematics-3 5. 5913 Chemistry 6. 5821 Social Science-2 6. 5812 Physical Education and Life Skill Development

4th Semester : Subject Code and Subject Name 1. 6443 Surveying -2 2. 6442 Estimating & Costing-1 3. 6441 Geotechnical Engineering 4. 6444 Construction Process-1 5. 6445 Hydralic 6. 6632 Computer Application-2 7. 5841 Business Organization & Communication

5th Semester : Subject Code Subject Name 1. 6451 Foundation Engineering 2. 6452 Surveying-3 3. 6453 Environmental Engineering -1 4. 6454 Theory of Structure 5. 6455 Constriction Process-2 6. 5840 Environmental Management 7. 5851 Book Keeping & Accounting

6th Semester : Subject Code Subject Name 1. 6461 Advanced surveying 2. 6462 Transportation Engineering-1 3. 6463 Design of Structure-1 4. 6461 Civil Engineering Drawing-2 5. 6665 Construction Management 6. 6659 Programming in C 7. 5852 Industrial Management

7th Semester : Subject Code Subject Name 1. 6471 Estimating & Costing-2 2. 6472 Environmental Engineering-2 3. 6473 Transportation Engineering-2 4. 6474 Design of Structure 5. 6475 Hydrology & water Resources Engg. 6. 6476 Civil Engineering Project 7. 5853 Entrepreneurship

8th Semester : Subject Code Subject Name 1. 3678 Industrial Training

Friday 6 February 2015

Love for Love


Love is a variety of different feelings, states, and
attitudes that ranges from interpersonal affection ("I love
my mother") to pleasure ("I loved that meal"). It can refer
to an emotion of a strong attraction and personal It can also be a virtue representing human
kindness, compassion , and affection—"the unselfish
loyal and benevolent concern for the good of another".
attachment. It may also describe compassionate and affectionate
actions towards other humans, one's self or animals.
*Christianity*
The Christian understanding is that love comes from
God. The love of man and woman— eros in Greek—and
the unselfish love of others (agape ), are often contrasted
as "ascending" and "descending" love, respectively, but
are ultimately the same thing.
There are several Greek words for "love" that are
regularly referred to in Christian circles.
Agape: In the New Testament , agapē is charitable,
selfless, altruistic, and unconditional. It is parental
love, seen as creating goodness in the world; it is the
way God is seen to love humanity, and it is seen as
the kind of love that Christians aspire to have for one
another.
Phileo: Also used in the New Testament, phileo is a
human response to something that is found to be
delightful. Also known as "brotherly love."
Two other words for love in the Greek language , eros
(sexual love) and storge (child-to-parent love), were
never used in the New Testament.
Christians believe that to Love God with all your heart,
mind, and strength and Love your neighbor as yourself
are the two most important things in life (the greatest
commandment of the Jewish Torah, according to Jesus ;
cf. Gospel of Mark chapter 12, verses 28–34).
*Islam*
Love encompasses the Islamic view of life as universal
brotherhood that applies to all who hold faith. Amongst
the 99 names of God (Allah ), there is the name Al-
Wadud, or "the Loving One," which is found in Surah
[Quran 11:90 ] as well as Surah [ Quran 85:14 ]. God is also
referenced at the beginning of every chapter in the
Qur'an as Ar-Rahman and Ar-Rahim , or the "Most
Compassionate" and the "Most Merciful", indicating that
nobody is more loving, compassionate and benevolent
than God. The Qur'an refers to God as being "full of
loving kindness."
The Qur'an exhorts Muslim believers to treat all people,
those who have not persecuted them, with birr or "deep
kindness" as stated in Surah [ Quran 6:8-9 ]. Birr is also
used by the Qur'an in describing the love and kindness
that children must show to their parents.
Ishq , or divine love, is the emphasis of Sufism in the
Islamic tradition. Practitioners of Sufism believe that
love is a projection of the essence of God to the
universe. God desires to recognize beauty, and as if one
looks at a mirror to see oneself, God "looks" at himself
within the dynamics of nature. Since everything is a
reflection of God, the school of Sufism practices to see
the beauty inside the apparently ugly. Sufism is often
referred to as the religion of love.
God
in Sufism is referred to in three main terms, which are
the Lover, Loved, and Beloved, with the last of these
terms being often seen in Sufi poetry. A common
viewpoint of Sufism is that through love, humankind can
get back to its inherent purity and grace. The saints of
Sufism are infamous for being "drunk" due to their love
of God; hence, the constant reference to wine in Sufi
poetry and music.

I Love The Whole World


I love the mountains,
I love the sun so bright.
I love the stars at night.
sailing in a boat at night.
I love the whole world,
diving out of a helicopter
and landing on top,
So many things to see.
I love the future,
weaving through students
working ,
I love when humans fly.
I love the whole world,
wading waist deep in swamp
waters.
No place I’d rather be.
top of the ski hill,
I love the clear blue skies,
I love when great whites fly,
A great white shark jumping out of the ocean in an attack ,
I love the planet,
standing on the ocean coast,
followed by a meteor shooting around a planet,
I love the whole world
It's such a brilliant place,
"The World is Just Awesome"

Monday 16 February 2015

What Is Online Income Or Outsourcing ?


Online Income or Outsourcing বর্তমানে বহুল পরিচিত
দুইটা শব্দ। আমরা জানি Online থেকে আয় করা যায়। কিন্তু
সেটা কি ভাবে? কিংবা আদো কি Online থেকে আয়
করা যায়?
এর উওর হচ্ছে, হ্যা। যায়। তবে Online থেকে আয়
করতে হলে Online Income এর Process গুলো আমাদের ঠিকমত
জানতে হবে। আর বর্তমানে Outsourcing এর সবচে বড় খাত
হচ্ছে Online Marketing, যেটাকে আমরা সবাই #SEO
নামে জানি। SEO for Search Engine Optimization. SEO
হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি Service, Product
বা Website কে Search Engine এর
কাছে তুলে ধরা যাতে SERPs এ আপনার বা আপনার Client এর
Website টি সবার উপরে থাকে। SEO তে Article Writing,
Forum Posting, Blog Posting, Link building, Affiliation etc.
সহ প্রায় ১০ টি আলাদা আলাদা Sector কাজ করার সুযোগ
রয়ছে। কিন্তু এর মানে এইনয় যে একটা Computer আর Internet
Connection নিয়ে বসলাম কিছুক্ষণ টিপাটিিপ কোরলাম আর
Account এ Dollar জমা হতে শুরু করল। যদি এটা ভেবে থাকেন
তাহলে আপনি এখনো বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।
স্বৎপথে অর্থ উপার্যন কখনই এত সহজ নয়। তবে আপনার
মধ্যে তিনটা গুণ থাকলেই আপনি Outsourcing করে Online থেকে অতি সহজেই Income করতে পারবেন।
আর সেগুলো হচ্ছে:
১। প্রবল জানার ইচ্ছা
২। পরিশ্রম করার মানষিকতা
৩। ধৈর্য ধারনের ক্ষমতা  ।

আর এই কাজ সঠিক ভাবে সম্পুন্ন করার জন্য আপনার দরকার একটি সঠিক গাইডলাইন। শুদু মাএ সঠিক গাইডলাইন এর অভাবে অনেক সময় ইচ্ছা ও সামর্থ্য থাকা স্বত্বেও অনেকে সফল হতে পারেনা।সবার সুস্বাস্থ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

Windows Keyboard Shortcuts For Mozilla Firefox


শর্টকাট ব্যবহার করতে আমরা কে না ভালবাসি । শর্টকাট ব্যবহারের ফলে আমাদের কাজ যেমন সহজ হয়ে  উঠে , তেমনি সময়ও সাশ্রয় হয় । তাই কিছু শর্টকাট শেয়ার করলাম , আসা করি আপনাদের ভাল লাগবে । আমি যা জানি শেয়ার কলাম , আপনি যদি আরো জানেন কমেন্ট করে শেয়ার করবেন ।
 Windows Keyboard Shortcuts for Mozilla Firefox

CTRL + A Select all text on a webpage
CTRL + B Open the Bookmarks sidebar
CTRL +C Copy the selected text to the Windows
clipboard
CTRL + D Bookmark the current webpage
CTRL + F Find text within the current webpage
CTRL + G Find more text within the same webpage
CTRL + H Opens the webpage History sidebar
CTRL + I Open the Bookmarks sidebar
CTRL + J Opens the Download Dialogue Box
CTRL + K Places the cursor in the Web Search box ready to type your search
CTRL + L Places the cursor into the URL box ready to type a website address
CTRL + M Opens your mail program (if you have one) to create a new email message
CTRL + N Opens a new Firefox window
CTRL + O Open a local file
CTRL + P Print the current webpage
 CTRL + R Reloads the current webpage
CTRL + S Save the current webpage on your PC
CTRL + T Opens a new Firefox Tab
CTRL + U View the page source of the current webpage
CTRL + V Paste the contents of the Windows clipboard
CTRL + W Closes the current Firefox Tab or Window (if
more than one tab is open)
CTRL + X Cut the selected text

এ কোন 'আইএস ভূত' বাংলাদেশের ঘাড়ে


যৌনদাসী ইস্যুতে ‘আইএস ভূত’ বাংলাদেশের ঘাড়ে

ঢালাও যৌন নির্যাতনের মুখে ইন্দোনেশিয়া ফিলিপাইন শ্রীলংকা বিগত বছরগুলোতে সউদি আরবে নারী গৃহকর্মী প্রেরণ বন্ধ করে দেয়ার পর সংকট নিরসনে নতুন ৪টি দেশ ইথিওপিয়া, কেনিয়া, নেপাল ও বাংলাদেশ থেকে ‘হাউজ মেইড’ নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সৌদি শ্রম মন্ত্রনালয়। নারীদের অধিকার রক্ষায় উক্ত ৪টি দেশে ‘জনসচেতনতা’ কম থাকার পাশাপাশি সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে ‘উদাসীনতা’র সুযোগ কাজে লাগিয়েই মূলতঃ নিজ দেশের গৃহকর্মী সংকট দূর করার উদ্যোগ নেয় সৌদিরা। বাংলাদেশ অবশ্য ‘অন্য কারণে’ আগে থেকেই সৌদি শ্রম মন্ত্রনালয়ের ব্ল্যাকলিস্টে থাকায় সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পরপরই শুরু হয়েছে সেই সংকট নিরসনেরই তোড়জোড়।

অনুসন্ধানে জানা যায়, কেনিয়ান ও ইথিওপিয়ানদের গায়ের রং ছাড়াও অভ্যাস-আচরণগত অনেক বিষয়াদি বিশেষ শ্রেনীর সৌদি পুরুষদের মনঃপুত না হবার কারণে এবং নেপালীরা তুলনামূলকভাবে বেশি চালাক- চতুর হওয়ায় গৃহস্থালীর কাজের হাজার হাজার শূন্যস্থান পূরণে এক্ষেত্রে ‘নো আদার অপশান’ হিসেবে বেছে নেয়া হয় বাংলাদেশকে। অথচ গৃহকর্মী (হাউজ মেইড) হিসেবে নিয়োগ দেয়ার পর তাদেরকে নিজ নিজ বাসা- বাড়িতে নিয়ে গিয়ে যৌনদাসী তথা ‘সেক্স- স্লেভস’ বানিয়ে থাকে অধিকাংশ সৌদি মালিকরা – বিভিন্ন দেশের সংবাদ মাধ্যমে এমন খবর ফলাও করে বহুবার প্রকাশিত ও প্রচারিত হলেও কানে পানি যায়নি বাংলাদেশ সরকারের। বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতৃত্বের তরফ থেকে একসময় ঘরে ঘরে কাজ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হলেও পরিকল্পনা ও আন্তরিকতার অভাবে ভেস্তে যায় সবকিছুই। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অসহযোগিতার পাশাপাশি ‘জ্বালাও- পোড়াও’ মার্কা আন্দোলন সেই সাথে সরকারের অসহিষ্ণু মনোভাব এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ‘গনতন্ত্রের কবর’ রচিত হওয়ায় লাইমলাইটের বাইরে চলে যায় বিদেশে নতুন শ্রমবাজার সন্ধানের অতীব গুরুত্ববহ বিষয়টি। দেশের ইতিহাসের সবচাইতে ‘রং হেডেড’ শ্রমমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের অনুর্বর মস্তিষ্কপ্রসূত পলিসি জি-টু-জি’র ভুল প্রয়োগে দেশে দেশে ধ্বংস হয়ে যায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার। মন্ত্রীর আনাড়িপনাতেই মুখ থুবড়ে পড়ে জনশক্তি রফতানী। ভয়াবহ এই ব্যর্থতা ঢাকতেই মূলতঃ বাংলাদেশে সরকার সৌদি আরবের অন্ধকার জগতের সব তথ্য চেপে গিয়ে দেশটিতে নারী গৃহকর্মী প্রেরণে রাজি হয়ে যায়। আগে নারীদের ‘সাপ্লাই’ করা হলে পরে অন্য পেশায় পুরুষদের নিয়োগের বিষয়টি বিবেচনা করবে সৌদিরা – এমন নেক্কারজনক কন্ডিশনকেই মাথা পেতে নেয় বাংলাদেশ। বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘হাউজ মেইড’ মোড়কে নিজ দেশের নারীদের নিশ্চিত যৌনদাসত্বের পাইপলাইনে তুলে দিয়ে বাংলাদেশ এক অর্থে জঙ্গী সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর পদাংকই অনুরণ করতে যাচ্ছে। ইরাকের ইয়াজিদী সম্প্রদায়ের হাজার হাজার নারীকে যেভাবে যৌনদাসী করেছে আইএস জঙ্গীরা, ভদ্রতার মুখোশধারী সৌদি পুরুষদের ঠিক সেই ‘কামলীলা’র সব খবর রেখেও বাংলাদেশ সরকার তার দেশের নারীদের আজ একই অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছে। প্রসঙ্গত, ইরাক-সিরিয়াতে আইএস নিয়ন্ত্রিত জনপদে রয়েছে যৌনদাসীদের একাধিক বিশাল বিশাল বাজার, যেখানে বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে ধরে আনা হয় নারীদের। কথিত যুদ্ধে লিপ্ত দেশ-বিদেশের যোদ্ধারা প্রতিনিয়ত এসে থাকে যৌনদাসীদের উক্ত বাজারগুলোতে এবং নগদ অর্থে যার যার পছন্দ মোতাবেক নারীদের কিনে নিয়ে যায়। যৌনদাসী দিয়ে যৌনক্ষুধা মেটানো আইএস জঙ্গীরা যেমন ‘নিজস্ব শরীয়ত’ মোতাবেক ‘হালাল’ মনে করে থাকে, ঠিক একইভাবে সৌদি নিয়োগদাতা মালিকরাও বিভিন্ন দেশের নারী গৃহকর্মীদের ইচ্ছেমতো ভোগ করাকে ‘অবৈধ’ মনে করে না। দাস-দাসীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনকে অধিকাংশ সৌদিরা সেই আইএস স্টাইলেই ‘হালাল’ মেনে থাকে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বাংলাদেশের নারীরাও দলে দলে আসবে এখন মরু প্রান্তরে এবং ক্ষুধার্ত সৌদি পুরুষরা নির্ধারিত অফিস থেকে যার যার চাহিদা মোতাবেক তাদের ঘরে নিয়ে যাবে। নামে ‘হাউজ মেইড’ কাজে যৌন দাস-দাসী, বিভিন্ন দেশের এমন নারী গৃহকর্মীদের সৌদিরা অস্বাভাবিক অনিয়ন্ত্রিত বিকৃত সব যৌনাচারে বাধ্য করার পাশাপাশি উঠতে বসতে মারধর সহ ভয়ানক সব টর্চার করে থাকে - এসব তথ্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে থাকলেও দেশটিতে সেই ‘সো কল্ড’ হাউজ মেইড প্রেরণের সিদ্ধান্ত এখনো স্থগিত না করায় ইতিমধ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশীরা। তাঁরা বলছেন, পেট্রোল বোমার ‘ভূত’ নামের আগেই দেশ ও জাতির ঘাড়ে এভাবে ‘আইএস ভূত’ চেপে বসবে, এটা কোনভাবেই আজ কাম্য নয়। সৌদি প্রবাসীদের প্রশ্ন, এজন্যই কি বাংলার মা- বোনেরা বীরাঙ্গনা হয়েছিল একাত্তরে ?

Sunday 15 February 2015

Check whether your visa is valid or not


৫৪টি দেশের ভিসা চেক করুণ অনলাইনে।নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার ভিসা সঠিক কিনা।তাহলে আর দেরি না করে এখনি ভিসিট করুন ওয়েবসাইট সমূহ ।

১. তানজানিয়া- link
২. কাতার- link
৩. কুয়েত- link
৪. পাকিস্তান- link
৫. সৌদি আরব- link
৬. দুবাই/আরব আমিরাত- link
৭. মিশর- link
৮. বাংলাদেশ- link
৯. সাইপ্রাস- link
১০. নেপাল- link
১১.আলবেনিয়া- link
১২ জামবিয়া- link
১৩. জর্দান- link
১৪. ইন্ডিয়া- link
১৫. কেনিয়া- link
১৬. ইটালী- link
১৭. সিংগাপুর- link
১৮. গ্রীস- link
১৯. শ্রীলংকা- link
২০. দক্ষিণ আফ্রিকা- link
২১. ইরান- link
২২. গানা- link
২৩. তাইল্যান্ড- link
২৪. বাহরাইন- link
২৫. ভূটান- link
২৬. কলমবিয়া- link or
link
২৭. কানাডা- link or
link
২৮. বারবাডোস- link
২৯. কোরিয়া- link
৩০. জাপান- link
৩১. সাইপ্রাস- link
৩২. ভিয়েতনাম- link
৩৩. নিউজিল্যান্ড- link
৩৪. নামিবিয়া-link
৩৫. মালদ্বীপ- link
৩৬. মায়ানমার- link
৩৭. লেবানন- link
৩৮.পোল্যান্ড- link
৩৯. ইংল্যান্ড- link
৪০. বুলগেরিয়া- link
৪১. আমেরিকা- link or
link
৪২. স্পেন- link
৪৩. ইউক্রেইন- link
৪৪. উগান্ডা- link
৪৫. পেলেস্তাইন- link
৪৬. ব্রুনাই- link
৪৭. ইয়ামেন- link
৪৮. নেদারল্যান্ড- link
৪৯. জামবিয়া- link
৫০. অষ্ট্রেলিয়া- link
৫১. জিমবাবুয়ে- link
৫২. ফিলিফাইন- link
৫৩. মালয়েশিয়া- link
৫৪. রাশিয়া- link
সুত্রঃ নেট।

(Codex Gigas) কোডেক্স গিগাস বা শয়তানের বাইবেল

রহস্যময় বইঃ কোডেক্স গিগাস বা শয়তানের বাইবেল
পৃথিবীর সব থেকে বড় বই মানে আকার
আকৃতিতে কোনটা জানেন নাকি? এটি কোডেক্স গিগাস
(Codex Gigas) নামে পরিচিত অন্য কথায় একে “শয়তানের
বাইবেল” বলা হয়। বলা হয়ে থাকে দুনিয়ার সব থেকে বড়
রহস্যময় হাতে লেখা বই এই কোডেক্স গিগাস
১৬৫ পাউন্ড ওজনের শয়তানের বাইবেলের
যা কমপক্ষে ১৬০টি গাধা বা খচ্চড়ের চামড়ার ওপর লিখিত।
বইটিতে ৬০০ পৃষ্টা আছে। আর তিন ফুট লম্বা। কমপক্ষে ২
জন মানুষ লাগে এই বই কে স্থানান্তারিত করতে।
ধারনা করা হারম্যান রিকুলাস নামক চেকোশ্লাভাকিয়ার
এক ফাদার এই কোডেক্স গিগাস লিখছে। এই ফাদার এক
খ্রীষ্টান মঠে অন্য সাধুদের সাথে পরমপিতার নাম গান
গেয়ে জীবন কাটাচ্ছিল কিন্তু এক দূর্বল
মুহুর্তে সে মঠের নিয়ম ভঙ্গ করে বসে।
সাথে সাথে ধরা পরে। এর পর তাকে কঠিন শাস্তি দেয়া হয়।
শাস্তি হল একটা খুপরির মাঝে তাকে আজীবন নিঃসঙ্গ
জীবন কাটাতে হবে।
হারম্যান মেনে নেয় এই শাস্তি। এক
পর্যায়ে সে মঠাধক্ষ্য কে তার পাপের শাস্তি লাগবের
জন্য প্রস্তাব দেয় সে এক রাতের মধ্যে তার অর্জিত
জ্ঞান যা আছে মানুষের কল্যানে তা নিয়ে সে একটা বই
লিখবে। যে বইতে সৃষ্টিকর্তা আর মঠের গুনগান
থাকবে থাকবে মানুষের বিভিন্ন উপকার কিভাবে হয়
সেব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য। মঠাধক্ষ্য হারম্যান এর
আর্জি কবুল করে।
হারম্যান কে দেয়া হয় প্রয়োজনীয় লেখার উপকরন
মানে খচ্চরের চামড়া আর কালি। এক সন্ধ্যায়। খচ্চরের
চামড়া আর কালি নিয়ে লিখতে বসে হারম্যান। মাঝ রাত
আবধি এসে দেখতে পায় মাত্র অর্ধেক
পাতা লিখতে পেরেছে। হতাশায় হারম্যান শয়তান
কে একটা চিঠি লিখে বসে ওই মাঝ রাতে নিজের রক্ত
দিয়ে তাতে সে শয়তানের সাহায্য কামনা করে,
সে লেখে শয়তান যদি তাকে এই বই লিখে দেয় তবে তার
আত্মা সে শয়তান কে দিয়ে দেবে। সাড়া দেয় শয়তান।
স শরীরে দেখা দেয় শয়তান। শুরু হয় কোডেক্স গিগাস
লেখা। মাঝ রাত থেকে উষার আগেই লেখা শেষ হয়ে যায় এই
বিশাল বই। নিজেকে প্রমান দেবার জন্য নিজ হাতে শয়তান
তার ছবি একে রেখে যায় কোডেক্স গিগাসে। এই হল
কোডেক্স গিগাসের মিথ।
কোডেক্স গিগাসে স্রষ্টার বিপক্ষতার
পাশাপাশি বিভিন্ন ডাক্তারির
বর্ননা দেয়া আছে কিভাবে কালাজ্বর, মৃগী রোগ
ভালো হবে সে ব্যাপারে লেখা আছে আরো এর
পাশাপাশি কিভাবে চোর
ধরতে হবে ডাইনি কিভাবে চেনা যাবে সে সবও লেখা আছে।
কোডেক্স গিগাস নিয়ে প্রচুর গবেষনা চলছে।
তবে এটা নিশ্চিত করা হয়েছে এই কোডেক্স গিগাস এক জন
মানুষের হাতে লেখা। যা আধুনিক হ্যান্ড
রাইটিং এক্সপার্টরা বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমান
করেছে। তবে এর লেখার ব্যাপ্তি কাল নিয়ে মতভেদ আছে,
কেউ কেউ বলেন এটা লিখতে ৫ বছর লাগছে আবার কেউ কেউ
বলেন এটা লিখতে ২৫-৩০ বছর লাগছে। সময় যত ই লাগুক
এটা একজনের হাতে লিখিত এ নিয়ে কোন সন্দেহ নাই। সেই
একজন কি হারম্যান না কি শয়তান নিজে সেটা এখনো কেউ
জানে না।
বইর হিসাব অনুযায়ী এই বই ১২২৯ সালের শেষের কোন এক
রাতে এটা লেখা শেষ হয়। কোডেক্স গিগাস যে মঠে লিখিত
হয়েছিল সে মঠ “হুসাইত বিদ্রোহ” র যুদ্ধে ধ্বংস হয়ে যায়
১৫ শতকে। এর পর এই বই ১৪৭৭-১৫৯৩ পর্যন্ত ব্রোমভ
মনাষ্টরিতে ছিল। এরপর প্যারাগুয়ের রাজা রুডলফ দ্বিতীয়
এই বইটার সংগ্রহশালায় নিয়ে যান ১৬৯৪ সালে।
প্যারাগুয়ের সাথে ত্রিশ বছরের যুদ্ধ
শেষে বিজয়ী সুইডিশ আর্মি এই বই লুঠ করে ১৬৪৮
সাথে ষ্টকহোমে সুইডিশ রয়াল লাইব্রেরীতে নিয়ে যায়।
৭ ই মে ১৬৯৭ সালে এক মারত্মক আগুন লাগে সুইডেনের
রাজার প্রসাদে যেখানের লাইব্রেরীতে এই বই রক্ষিত
ছিল। আগুনে বইটির পুরা পুড়ে যাবার আগেই
জানালা দিয়ে এটাকে উদ্ধার
কর্মীরা নীচে ফেলে দিতে সমর্থ হয়। কিন্তু
ক্ষতি ততক্ষনে অনেক হয়ে গেছে। কিছু পাতা পুড়ে গেছে।
কিছু পাতা নীচে পড়ার সময় বতাসে উড়ে যায়। এই
পৃষ্টাগুলো এখনো পাওয়া যায় নাই।
৩৫৯ বছর পর এই কোডেক্স গিগাস সুইডেন থেকে আবার
প্যারাগুয়ে আনা হয় এক বছরের চুক্তিতে প্রদর্শনীর জন্য
২০০৭ সালে। পরে ২০০৮ সালে আবার সুইডেন কর্তৃপক্ষ আবার
তাদের বই ফিরিয়ে নেয়.
কোডেক্স গিগাস কি আসলেই শয়তানের লিখিত না মানুষের
লিখিত সেটা নিয়ে বিতর্ক আছে কিন্তু এটা যে একজনের
হাতে লিখিত এনিয়ে কোন সন্দেহ নাই।
বইটি এখন সুইডেন রয়াল মিউজিয়ামে রক্ষিত আছে।

Saturday 14 February 2015

String Theory


Don't understand string,no matter its so easy.String
theory attempts to unite quantum mechanics and general
relativity,so we can make sense of the universe on all
scales, at any place or time, large or small without
breaking down.
String theory does this by throwing away the idea that
subatomic particles are point-like; instead replacing that
notion with tiny vibrating bits of energy, called strings.
They’re so tiny that if you think a single atom to the size
of our solar system, a string only be the size of a tree on
earth.
These stricg are said to vibrate at different rates. These
notes or vibrational friquencies are what give rise to the
different properties of quarks and atoms.
One particular type of vibration may give rise to a muon,
while another represents an electron. By changing the
vibration of the strings, you can create different
particles.so who said that we can not make anything?so
go ahead,we can do this.can we?

" Windows 10 On Lumia "


সাশ্রয়ী লুমিয়াতেও উইন্ডোজ ১০

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত সাশ্রয়ী দামের
লুমিয়া ফোনেও নতুন উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম
সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের মোবাইল পরিকল্পনা বিভাগের
কর্মকর্তা জো বেলফিউরি সম্প্রতি টুইটারে একটি টুইটে বাজেট
উইন্ডোজ ফোনে উইন্ডোজ ১০ সমর্থনের বিষয়টি জানিয়েছেন।
মাইক্রোসফটের জনপ্রিয় সাশ্রয়ী লুমিয়া ৫২০ মডেলের
স্মার্টফোনটিতে উইন্ডোজ ১০ হালনাগাদ করা যাবে। কিন্তু
সমস্যা হচ্ছে, যে ফোনে ৫১২ মেগাবাইট র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর সব ফিচার ব্যবহার
করা যাবে না। যে লুমিয়া ফোনগুলোতে বেশি র্যাম
থাকবে তাতে উইন্ডোজ ১০-এর ফিচার সমর্থন করবে। শিগগিরই
বাজেট ফোনগুলোর জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত
করবে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে অভ্যন্তরীণভাবে এই ওএস
পরীক্ষা করে দেখছে মাইক্রোসফট।
উইন্ডোজ ফোনে নতুন এই ওএস আসলে নতুন ইউজার ইন্টারফেস,
উন্নত অফিস অ্যাপ, উন্নত কিবোর্ডসহ নতুন বেশ কিছু ফিচার
ব্যবহারের সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারীরা।

♦ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিল্যান্সিং এর অবদান



আমদানী নির্ভর আমাদের এ দেশে যত বৈদেশিক
মুদ্রা রিজার্ভের প্রয়োজন হয় তার একটি বড় অংশ
আসে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকে। ২০১২
সালে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের শ্রমিকেরা প্রায়
১৪ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন (তথ্যসুত্রঃ ওর্য়াল্ড ব্যংক)।
প্রতিবছর ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে এটা ধরে নিলে ২০১৫
সাল নাগাদ সেটা হবে প্রায় ১৯ বিলিয়ন ইউএস ডলারের
কাছাকাছি।
এবার আসা যাক আউটসোর্সিং শিল্পের দিকে। ২০১২
সালে ৩৬৫ কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন বাংলাদেশের
ফ্রিল্যান্সাররা। ২০১৫ সালে সর্বমোট ৪৪৩ বিলিয়ন ডলার
সমপরিমাণের কাজ আউটসোর্স হবে। আমরা যদি এর ১০%
মার্কেট শেয়ার নিতে পারি তাহলে সেটা প্রায় ৪৫ বিলিয়ন
ইউএস ডলার এবং ৫% মার্কেট শেয়ার নিলে সেটা হবে প্রায়
২৩ বিলিয়ন ইউএস ডলার, যা কিনা আমাদের বৈদেশিক
মুদ্রা অর্জনের বর্তমানের সবচেয়ে বড় খাতকেও অতিক্রম
করবে।
আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশই মহিলা। আর এ মহিলাদের
একটা বিশাল অংশ জাতীয় অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে- এমন
কাজ খুব কমই করেন। কিন্তু তাদের একটা বড় অংশ
চাইলে বাসায় বসে প্রতিদিন ৩-৪ ঘন্টা সময়
দিলে প্রতি ঘন্টা ১ ডলার হিসাবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪
ডলারও ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন। মোট কর্মক্ষম
লোকের সংখ্যা যদি ৭ কোটি হয় তাহলে নারী আছে ৩.৫
কোটি। এর মধ্যে শিক্ষিত তরুণী এবং মহিলা যদি অর্ধ
কোটিও হয় এবং তাঁদেরকে ফ্রিল্যান্সার
হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১.৫
কোটি ডলার আয় আসবে এ ক্ষেত্র থেকে। বছরে এ আয়ের
পরিমাণ দাড়াবে ৫০০ কোটি ডলারে।

Tuesday 10 February 2015

" Man Is The Architect Of His Own Fortune "

পোস্টটি যদিও একটু বড় তবে অনেক কিছু শেখার আছে।এখন সময় না হলে শেয়ার করে রাখুন,পরে পড়ে নিবেন।

গত চারদিন ধরে নাফিস ভয়াবহ মানসিক টেনশানে ভুগছে । খেতে বসলে খেতে পারেনা । খাবার গলা দিয়ে নামেনা ! পড়তে বসলে পড়তে পারেনা । পড়ার মাঝে থাকেনা সে । একটা ভয়ের...!! প্রচণ্ড ভয় আর লজ্জার পৃথিবীতে চলে যায় সে ! যেখানে সবসময় তাকে মাথা নিচু করে হাঁটতে হবে !! তাকে…তার মা কে… তার বাবাকে …!! মাঝে মাঝে মনে হচ্ছে নিজেকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে । কোথাও গিয়ে মরে পড়ে থাকতে !! এত লজ্জার বোঝা সে কেমন করে বইবে !! পড়ার টেবিলে বসে হটাৎ একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে আনমনেই বলে উঠল সে- ‘’জীবনটা এখানে থেমে গেলেই বুঝি ভালো হত !!’’ নাফিস আবরার । একটা মোটামুটি মানের বেসরকারী স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র । আর ছাত্র হিসেবে তার মান ‘’ মোটামুটি’’ ও নয় ! সোজাসাপ্টা ভাষায় তাকে খারাপ ছাত্রই বলা যায় । আড়ালে আবডালে যাকে মানুষ খারাপ ছেলেও ডাকে ! যেই ছেলে ঠিকমত স্কুলে যায়না , পড়াশোনায় মনযোগ নেই , যার পড়ার টেবিলের ওপর এক ইঞ্চি পুরু ধুলার স্তর পড়ে আছে দীর্ঘদিন অযত্ন অবহেলার কারনে তাকে অবশ্য কেউ খারাপ ছেলে বললেও কোন প্রতিবাদ করার মত কোন সুযোগ থাকেনা । যার মা কে প্রতিদিন পাড়া প্রতিবেশীর টিটকারি শুনতে হয় এমন ছেলের জন্য , যার বাবা কখনো মানুষের সামনে মাথা উঁচু করে নিজের ছেলের কথা বলতে পারেনা , যার প্রতিদিনের রুটিন সকাল-সন্ধ্যা ফুটবল-ক্রিকেট খেলা , আর রাত হলে পড়ার সময় গল্পের বই নিয়ে পড়ে থাকা ! তাকে তো খারাপ ছেলে বলাই যায় !!! আর এই হল এলাকায় ‘’খারাপ ছেলে’’ হিসেবে পরিচিত নাফিসের পরিচয় । এভাবেই মানুষের লাঞ্ছনা- গঞ্জনা শুনে দিন কাটতে লাগলো নাফিসের । কিন্তু এসব নিয়ে তার কোন মাথাব্যাথাই যেন নেই !! সে আছে তার খেলাখুলা নিয়ে ! এক্কেবারে টেনশানলেস ! আস্তে আস্তে তার টেস্ট পরীক্ষা শুরু হল । নাফিস পরীক্ষা টা দিল কোন রকমে ! আসলে পরীক্ষা না দিয়ে অনেকটা হল থেকে ঘুরে আসলো-ই বলা যায় !! রেসাল্টও হল সেরকম ! চার সাবজেক্টে ডাব্বা ! যার ফলাফল হল- তাকে আর এসএসসি পরিক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হবেনা !! কিন্তু নাফিস রেজাল্ট দেখে অবাকই হল !! কারণ সে যত খারাপ ছাত্রই হোকনা কেন ! টেনেটুনে পাশ করার মত যোগ্যতা তার আছে !!! যাই হোক সে সাথে সাথে গিয়ে স্যার দের সাথে কথা বলল । আর তা থেকে জানতে পারল যে- তার মত একটা ছেলেকে কিছুতেই পরীক্ষা দিতে দেয়া হবেনা ! নাফিস চিন্তিত মনে বাসায় চলে এল । এসে অনেক ভয়ে ভয়ে মা কে সব খুলে বলল । ওর কথা শুনে মা কিছু বলল না । শুধু কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল ! নাফিস মায়ের কান্নাটা সহ্য করতে পারলনা । পরের দিন আবার স্কুলের দিকে রওনা দিল সে । যে করেই হোক… স্যার দের হাতে পায়ে ধরে হলেও তাকে এবছর এসএসসি পরিক্ষা দিতেই হবে !! নাহলে বাবা-মায়ের আর অপমানের অন্ত থাকবেনা !! ভেবেই নাফিসের গা টা শিউরে উঠলো !! যাওয়ার পথে রাস্তায় রেদওয়ানের সঙ্গে দেখা হল । নাফিস দের বাসার কাছেই ওদের বাসা । আর রেদওয়ান ওদের ক্লাসের থার্ড বয় । এবার টেস্টে 4.50 পয়েন্ট পেয়েছে বলে অহঙ্কারে মাটিতে পা পড়ছেনা ! রাস্তায় নাফিসকে পেয়ে রেদওয়ান আর তার সাঙ্গপাঙ্গরা দূর থেকে ওকে ‘ফেল্টুশ’ বলে বলে অপমান করল ! আজ প্রথমবার অপমান কি জিনিস বুঝতে পারল ও ! বুঝতে পারল মানুষের টিটকারি শুনে ওর বাবা- মায়ের কেমন লাগে ! স্কুলে পৌঁছেই আবার স্যারদের সেই কথাই শুনতে হল । শূন্য হাতেই ফিরতে হল ওকে ! কিন্তু সে হাল ছাড়ল না । দিনের পর দিন স্যারদের কাছে গিয়ে ভিখারীর মত ধর্না দিতে থাকল ! কিন্তু কিছুতেই কিছু হলনা । একবুক হতাশা , শূন্যতা আর অভিমান নিয়ে তৃতীয় দিন সে স্কুল থেকে কাঁদতে কাঁদতে বের হয়ে এল স্কুল থেকে । চোখের সামনে ভাসছিল শুধু মায়ের কান্নারত চেহারাটা , বাবার মাথা হেঁট করে হাঁটার ভঙ্গীটা ! নাফিসের পায়ের নিচের মাটি যেন সরে যাচ্ছিল ! মনে হচ্ছিল এখনই একটা গাড়ির নিচে লাফ দিয়ে মরে যেতে ! কিন্তু পারল না ! তাতে তো মা বাবার কষ্ট আরও বাড়বে !! এভাবে আনমনে হাঁটতে হাঁটতে হঠাত একটা পাথরের সাথে হোঁচট খেয়ে পড়ে গেল নাফিস ! খুব বাজে ভাবে ব্যাথা পেল ! হাঁটু ছিলে রক্ত বেরোচ্ছে ! এতটা ব্যাথা যে- পায়ে কোন অনুভুতিই হচ্ছেনা ! ওর মনে হচ্ছে যেন আর উঠে দাড়াতেই পারবেনা ও ! নাফিসের মোবাইল টা পকেট থেকে বেরিয়ে রাস্তায় পড়ে ছিল ! হঠাৎ কোথা থেকে কি যেন হয়ে গেল ! একটা চোর এসে রাস্তা থেকে মোবাইল টা তুলে নিয়ে দৌড় দিল ! অনেক প্রিয় মোবাইল ছিল নাফিসের ! বড় মামা বিদেশ থেকে পাঠিয়েছিল ! হঠাত করেই নাফিস ব্যাথার কথা ভুলে গেল !! কোন মতে রাস্তা থেকে নিজেকে টেনে তুলে চোরের পিছে ছুটতে লাগলো ! ছুটতে গিয়ে যেন অসুরের শক্তি এসে গেল ওর শরীরে ! ব্যাথার কথা বেমালুম ভুলেই গেল ! পাড়া বেড়ানো ছেলে নাফিস ! সারাদিন খেলাধুলা করে । প্রতিবছর দৌড়ে ফার্স্ট হয় ! তাই ছ্যাকড়া চোরটাকে ধরে ফেলতে বেশীক্ষণ লাগলোনা ওর ! কলার ধরে দুটো থাপ্পড় দিতেই মোবাইলটা ফেরত দিয়ে পালালো ! ওটা হাতে পেয়েই নাফিস আবার দুর্বল হয়ে পড়ল ! পায়ের ব্যাথাটা চিনচিন করে বাড়ছে । সেদিনের মত ঘরে চলে এলো ও । বিছনায় শুয়ে শুয়ে নাফিস আজকের ঘটনাটার কথা ভাবতে লাগলো ! হোঁচট খেয়ে তো মুখ থুবড়ে পড়েছিল ও ! কিন্তু চোরটার পিছু নেয়ার জন্য যদি উঠে না দাঁড়াত তাহলে কি কখনও ফেরত পেত ওর জিনিসটা !! হঠাত বুঝতে পারল সে- আজকের এই ঘটনার সাথে তার নিজের জীবনেরও মিল আছে !! হোঁচট খেয়ে তো সবাই পড়ে ! কিন্তু দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে আবার উঠে দাড়াতে হয় !! সফল হতে হলে ক্ষতবিক্ষত শরীর নিয়েও লড়ে যেতে হয় ! সে মনে মনে তখনই ভেবে নিল ! এভাবে হেরে গেলে চলবেনা ! তাকে উঠে দাঁড়াতে হবে !! হ্যাঁ-সে আবার উঠে দাঁড়াবে ! তাকে দাঁড়াতেই হবে !!! পরদিন নাফিস তার মা কে নিয়ে স্কুলে হেডস্যারের রুমে গেল । তখন ওখানে স্কুলের প্রায় সব স্যারই একটা মিটিং-এ বসেছিল ওই স্কুলের এ+ এর হার কম বলে ! গত চার বছরে মাত্র ১০ জন ছেলে এ+ পেয়েছে এই স্কুল থেকে ! নাফিস স্যারের অনুমতি চাইল ভেতরে ঢুকার । নাফিসের মা কে দেখে হেডস্যার ভেতরে আসতে বললেন । নাফিস বলল-‘’স্যার আমি পরীক্ষা দিতে চাই । আমি জানি আপনারা রাজি হবেন না । কারণ একটা ছেলে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করলে স্কুলের বদনাম হবে । আর আপনারা এটা চান না । কিন্তু স্যার- আমি আজ আপনাদের এটা বলতে এসেছি যে , আমাকে একটা সুযোগ দিয়ে দেখুন । আমি এই স্কুল থেকে এ+ পেয়ে দেখাবো । প্লিজ স্যার একটা সুযোগ দিন আমাকে !! প্লিজ !! নাহলে আজ আমার মা কে এখান থেকে অপমানের বোঝা মাথায় নিয়ে বের হতে হবে ‘’ কথাগুলো বলতে বলতে নাফিস ঝরঝর করে কেঁদে ফেলল । হেডস্যার তাকিয়ে দেখলেন , নাফিসের মায়ের চোখেও পানি ! স্যার খুব আবেগী হয়ে গেলেন কেন জানি ! অন্য স্যারদের সাথে পরামর্শ করে নাফিসকে পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ দিলেন । ওদিন ওই মুহূর্তে নাফিসের চেয়ে খুশী বোধহয় কেউ হয়নি । হেডস্যারকে সালাম করে চলে আসল । স্যার শুধু নাফিসের পিঠে হাত বুলিয়ে একটা কথা বললেন-‘’বাবা রে, তোর মাকে যেন আর কাঁদতে না হয়’’ । স্যারের কথা শুনে নাফিস কান্না চেপে চলে আসলো ওখান থেকে । আসতে আসতে নাফিস প্রতিজ্ঞা করল যে – হ্যাঁ ! নাফিস ওর মাকে কাঁদাবে । কিন্তু সেটা হবে সুখের কান্না । হ্যাঁ !! এটা ওর প্রতিজ্ঞা । একটা এক্সামে ফেল করা খারাপ ছেলের প্রতিজ্ঞা ! দিন কেটে যায় ধীরে ধীরে । এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে আজ । সকাল থেকে বাসায় বসে আছে নাফিস । কেউই ওকে বাইরে দেখেনি । কেউ আর ওর খবরও নেয়নি ! ফেলু ছেলে ফেলই করবে ! এ আর এমন কি ! রাত ন’টা বাজে । রেদওয়ানের মা নাফিসদের বাসায় এলো মিষ্টি নিয়ে । আসলে যতটা না নিজের ছেলের পাশ করার খুশিতে এলো , তার চেয়ে বেশী খুশী লাগছে নাফিসের পরীক্ষায় ফেল করার কথা ভেবে ! আর সে নাফিসের মা কে কিছু ঠেস মারা কথা বলতে পারবে সেই কথা ভেবে !! এসেই উনি বলল- ‘’ভাবি !! আপনাদের দোয়ায় রেদওয়ান তো এ+ পেয়েছে !! এই নেন ! মিষ্টি খান !! ‘’ হঠাৎ ঠোঁটের কোণে হাসি চেপে রেদওয়ানের মা বলল যে- ‘’আপনার ছেলেটা কই ??? দেখছিনা যে !! রেজাল্ট কি ওর ?? ফেল করেছে বুঝি !!!! কি ছেলে যে জন্ম দিলেন ভাবী ! আপনাদের মান সম্মান তো ধুলোয় মিশিয়ে দিল একদম !! এখন কি করবেন ??? এক কাজ করেন ভাবী , আমার এক পরিচিত লোক আছে ! শহরে বড় দোকান আছে উনার ! ওখানে সেলস ম্যানের কাজে ঢুকিয়ে দিন ! অন্তত ব্যাবসা হলেও শিখুক ! জীবনে একটা কিছু করে খেতে পারবে । অন্তত আপনাদের ঘাড়ের বোজা তো হবেনা !!.....হেহেহে.........’’ নাফিস সবই পাশের রুমে বসে শুনছিল ! রাগে পিত্তি জ্বলে যাচ্ছিল ওর ! কিন্তু ও শুধু আজকের দিনটার অপেক্ষায় ছিল !!! ওর মায়ের চোখে সুখের জল দেখার অপেক্ষায় ! রেদওয়ানের মা আরও কিছু বলতে যাচ্ছিল ! এমন সময় নাফিস এল ওই রুমে ! দাঁতে দাঁত চেপে বলল- ‘’শুনুন খালাম্মা , আমি গোল্ডেন এ+ পেয়েছি ! আমাদের স্কুলের ইতিহাসের প্রথম গোল্ডেন এ+’’ নাফিসের কথা শুনে রেদওয়ানের মা ভূত দেখার মত অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকল ! অনেক অপমান লাগলো উনার ! কিন্তু কথায় আছে ‘কয়লা ধুলে ময়লা যায়না’ । তাই সেও হাল ছাড়লনা ! নাফিসকে অপদস্ত করতে চাইল টেস্টের রেজাল্টের কথা বলে ! বলল যে-‘তুমি না টেস্ট...’’ তার মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে নাফিসই বুক ফুলিয়ে বলে দিল- ‘’হ্যাঁ ! আমি টেস্টে ফেল করেছি ! তো কি হয়েছে ???’’ ওর মুখে হঠাৎ এমন শুনে রেদওয়ানের মা আর থাকতে পারল না । প্রচণ্ড অপমানিত হয়ে , মুখ কালো করে চলে গেল । নাফিস তার মায়ের মুখের দিকে তাকাল । মা কাঁদছে । সুখের কান্না ! সন্তানের প্রাপ্তিতে খুশীর কান্না ! নাফিস গিয়ে মা কে জড়িয়ে ধরল । নাফিসও কাঁদছে । বিজয়ের কান্না !! মা কাঁদতে কাঁদতে বলল – ‘’তুই একদিন অনেক বড় হবি বাবা । অনেক বড় মানুষ হবি তুই’’ সেদিন বোধহয় কেউ একজন সৃষ্টির অন্তরালে বসে মা ছেলের এই আবেগের কান্না দেখেছিলেন , মায়ের সেই দোয়া শুনেছিলেন !! পরিশিষ্টঃ- কিছুদিন পর জানা গেল নাফিস নাকি ওই বোর্ডে চতুর্থ হয়েছে ! পুরো স্কুলে আর আদিখ্যেতার অন্ত রইলনা ওর জন্য ! স্যাররা মাথায় তুলে নাচে মতন অবস্থা ! রেদওয়ানের মাকে আর কখনও নাফিসের মায়ের মুখোমুখি হতে দেখা যায়নি । আর আসেননি তিনি ওদের বাসায় ! বোধহয় ওদিন নাফিসের ঝাটকি টা বেশীই হয়ে গেছিল ! হাহাহা...!! নাফিসের মা-বাবা এখন অনেক সুখে আছে । মা তো সবার কাছে ছেলের একের পর এক অর্জনের কথা বলতে বলতেই হয়রান হয়ে যায় । বাবা এখন মাথা উঁচু করে হাঁটে ! রাস্তায় পরিচিত কেউ দেখলে বলে- ‘’ওই দেখো ! নাফিসের বাবা যায় !’’ নাফিস এখন অনেক বড় । শুনলাম বুয়েট থেকে পাশ করে পিএইচডি করতে লন্ডনে গেছে কিছুদিন আগে । দেশে যখন ছিল তখন কেউ যদি ওর শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা জিজ্ঞেস করত তখন নাকি বুক ফুলিয়ে বলত- ‘ক্লাস টেনে টেস্ট এক্সামে ফেল’ !! এই টেস্ট এক্সমে ফেল করে ছেলেটা আর কিছু শিখুক অথবা না শিখুক , একটা জিনিস ঠিকই শিখেছে- জীবনে অনেক ধাক্কা খাবে , হোঁচট খাবে , পড়ে যাবে , শরীর ক্ষতবিক্ষত হবে , সবাই আঘাত করতে থাকবে তোমাকে ! কিন্তু হেরে গেলে চলবে না ! আবার উঠে দাঁড়াতে হবে । ব্যাথা,দুঃখকে সঙ্গী করেই দৌড়াতে হবে । পৃথিবী সোনার চামচ মুখে নেয়া ননীর পুতুলদের চায় না । পৃথিবী গোবরের মাঝে পদ্মফুল খুজে বেড়ায় । পৃথিবী অমিতাভ বচ্চনের ছেলে অভিষেক বচ্চনকে ‘হিরো’ বলতে কুণ্ঠাবোধ করে ! কিন্তু সামান্য বাসের হেল্পার থেকে উঠে আসা রজনী কান্তকে নির্দ্বিধায় ‘সুপারহিরো’ বলে ! পৃথিবী সামনের সারিতে বসে থাকা বিড়ালদের চায় না । পৃথিবী তাদেরই চায় যারা সকল প্রতিকূলতাকে তুচ্ছ করে বাঘের মত পেছনের সারি থেকে সামনে উঠে আসে ! কজ,দ্যা ওয়ার্ল্ড ইজ অনলি ফর ফিটেস্ট এন্ড ফাইটারস ! আত্মতৃপ্তি বড় জিনিস ! স্রোতের প্রতিকূলে নৌকা চালিয়ে সবার আগে নদী পার হওয়ার মজাই আলাদা ! তখন ওই আত্মতৃপ্তির সুখ টার সাথে পৃথিবীর কোন সুখেরই তুলনা হয়না ! নাফিস আবরার সেটা করে দেখিয়েছে ! স্রোতের প্রতিকূলে নৌকা চালিয়ে সবার আগে নদী পার হয়ে দেখিয়েছে !! একটা ফেল করা ছেলে সবচেয়ে সফল হয়ে দেখিয়েছে ! আমার কথাঃ- এই গল্পটা তাদের জন্য যারা জীবন যুদ্ধে পরাজিত ভাবছে নিজেকে । যারা ভাবছে তাদের সব শেষ হয়ে গেছে ! যারা নিজ নিজ অবস্থানে একবুক হতাশা আর শুন্যতা নিয়ে ‘খারাপ ছেলে’র তকমা নিয়ে ঘুরছে ! যারা মা-বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে প্রতিদিন , প্রতি মুহূর্তে মরছে ! না ! সব শেষ হয়নি !! জীবন তো মাত্র শুরু !! খুজে দ্যাখ না !! হয়তো তোমার মধ্যেও খুঁজে পাবি কোন ঘুমন্ত নাফিস আবরার কে !

What is Black Hole?

☆☆☆A black hole is a mathematically defined region of spacetime exhibiting such a strong gravitational pull that no particle or electromagnetic radiation can escape from it. The theory of general relativity predicts that a sufficiently compact mass can deform spacetime to form a black hole. The boundary of the region from which no escape is possible is called the event horizon. Although crossing the event horizon has enormous effect on the fate of the object crossing it, it appears to have no locally detectable features. In many ways a black hole acts like an ideal black body, as it reflects no light. Moreover, quantum field theory in curved spacetime predicts that event horizons emit Hawking radiation, with the same spectrum as a black body of a temperature inversely proportional to its mass. This temperature is on the order of billionths of a kelvin for black holes of stellar mass, making it essentially impossible to observe. To read more look here... http://en.wikipedia.org/wiki/Black_hole

Monday 9 February 2015

Book List of Civil (Diploma)Technology (All Semester) :



1st Semester : Subject Code and Subject Name 1. 1011 English 1 2. 1011 Engineering Drawing 3. 5911 Mathematics-1 4. 5913 Chemistry 5. 6611 Bangla 6. 6711 Basic Electricity 7. 7011 Basic Workshop Practice

2nd Semester : Subject Code and Subject Name 1. 5712 English 2 2. 1012 Engineering Materials 3. 5912 Physics-1 4. 5921 Mathematics-2 5. 6621 Computer Application-1 6. 5711 Social Science-1 7. 6811 Basic Electronics 3

3rd Semester : Subject Code and Subject Name 1. 6431 Civil Engineering Drawing (CAD)-1 2. 6432 Surverying-1 3. 6433 Structural Mechanics 4. 5931 Mathematics-3 5. 5913 Chemistry 6. 5821 Social Science-2 6. 5812 Physical Education and Life Skill Development

4th Semester : Subject Code and Subject Name 1. 6443 Surveying -2 2. 6442 Estimating & Costing-1 3. 6441 Geotechnical Engineering 4. 6444 Construction Process-1 5. 6445 Hydralic 6. 6632 Computer Application-2 7. 5841 Business Organization & Communication

5th Semester : Subject Code Subject Name 1. 6451 Foundation Engineering 2. 6452 Surveying-3 3. 6453 Environmental Engineering -1 4. 6454 Theory of Structure 5. 6455 Constriction Process-2 6. 5840 Environmental Management 7. 5851 Book Keeping & Accounting

6th Semester : Subject Code Subject Name 1. 6461 Advanced surveying 2. 6462 Transportation Engineering-1 3. 6463 Design of Structure-1 4. 6461 Civil Engineering Drawing-2 5. 6665 Construction Management 6. 6659 Programming in C 7. 5852 Industrial Management

7th Semester : Subject Code Subject Name 1. 6471 Estimating & Costing-2 2. 6472 Environmental Engineering-2 3. 6473 Transportation Engineering-2 4. 6474 Design of Structure 5. 6475 Hydrology & water Resources Engg. 6. 6476 Civil Engineering Project 7. 5853 Entrepreneurship

8th Semester : Subject Code Subject Name 1. 3678 Industrial Training

Friday 6 February 2015

Love for Love


Love is a variety of different feelings, states, and
attitudes that ranges from interpersonal affection ("I love
my mother") to pleasure ("I loved that meal"). It can refer
to an emotion of a strong attraction and personal It can also be a virtue representing human
kindness, compassion , and affection—"the unselfish
loyal and benevolent concern for the good of another".
attachment. It may also describe compassionate and affectionate
actions towards other humans, one's self or animals.
*Christianity*
The Christian understanding is that love comes from
God. The love of man and woman— eros in Greek—and
the unselfish love of others (agape ), are often contrasted
as "ascending" and "descending" love, respectively, but
are ultimately the same thing.
There are several Greek words for "love" that are
regularly referred to in Christian circles.
Agape: In the New Testament , agapē is charitable,
selfless, altruistic, and unconditional. It is parental
love, seen as creating goodness in the world; it is the
way God is seen to love humanity, and it is seen as
the kind of love that Christians aspire to have for one
another.
Phileo: Also used in the New Testament, phileo is a
human response to something that is found to be
delightful. Also known as "brotherly love."
Two other words for love in the Greek language , eros
(sexual love) and storge (child-to-parent love), were
never used in the New Testament.
Christians believe that to Love God with all your heart,
mind, and strength and Love your neighbor as yourself
are the two most important things in life (the greatest
commandment of the Jewish Torah, according to Jesus ;
cf. Gospel of Mark chapter 12, verses 28–34).
*Islam*
Love encompasses the Islamic view of life as universal
brotherhood that applies to all who hold faith. Amongst
the 99 names of God (Allah ), there is the name Al-
Wadud, or "the Loving One," which is found in Surah
[Quran 11:90 ] as well as Surah [ Quran 85:14 ]. God is also
referenced at the beginning of every chapter in the
Qur'an as Ar-Rahman and Ar-Rahim , or the "Most
Compassionate" and the "Most Merciful", indicating that
nobody is more loving, compassionate and benevolent
than God. The Qur'an refers to God as being "full of
loving kindness."
The Qur'an exhorts Muslim believers to treat all people,
those who have not persecuted them, with birr or "deep
kindness" as stated in Surah [ Quran 6:8-9 ]. Birr is also
used by the Qur'an in describing the love and kindness
that children must show to their parents.
Ishq , or divine love, is the emphasis of Sufism in the
Islamic tradition. Practitioners of Sufism believe that
love is a projection of the essence of God to the
universe. God desires to recognize beauty, and as if one
looks at a mirror to see oneself, God "looks" at himself
within the dynamics of nature. Since everything is a
reflection of God, the school of Sufism practices to see
the beauty inside the apparently ugly. Sufism is often
referred to as the religion of love.
God
in Sufism is referred to in three main terms, which are
the Lover, Loved, and Beloved, with the last of these
terms being often seen in Sufi poetry. A common
viewpoint of Sufism is that through love, humankind can
get back to its inherent purity and grace. The saints of
Sufism are infamous for being "drunk" due to their love
of God; hence, the constant reference to wine in Sufi
poetry and music.

I Love The Whole World


I love the mountains,
I love the sun so bright.
I love the stars at night.
sailing in a boat at night.
I love the whole world,
diving out of a helicopter
and landing on top,
So many things to see.
I love the future,
weaving through students
working ,
I love when humans fly.
I love the whole world,
wading waist deep in swamp
waters.
No place I’d rather be.
top of the ski hill,
I love the clear blue skies,
I love when great whites fly,
A great white shark jumping out of the ocean in an attack ,
I love the planet,
standing on the ocean coast,
followed by a meteor shooting around a planet,
I love the whole world
It's such a brilliant place,
"The World is Just Awesome"