Wednesday 25 February 2015

National Identity Card Processing (Part:1)

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে অথবা নতুন
পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন? এছাড়াও অনেককেই জাতীয়
পরিচয়পত্রের বিভিন্ন
ভুলভ্রান্তি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আবার যারা নতুন
পরিচয়পত্র করতে চান তারাও এ বিষয়ে অনেকে অজ্ঞ।
কিভাবে করব, কোথায় করব, কি কি লাগবে ইত্যাদি বিষয়
জানেন না। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ
করলে আশা করি সবাই উপকার পাবেন।
পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও
অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ
এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য
প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন
এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’- এর
পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের
ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প
কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়।
ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট
কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান
থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত)
দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ
উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার
থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে।
নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা,
স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন
করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে-
১। এসএসসি বা সমমান সনদ
২। নাগরিকত্ব সনদ
৩। জন্মনিবন্ধন সনদ
৪। চাকরির প্রমাণপত্র
৫। পাসপোর্ট
৬। নিকাহনামা
৭। পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের
ফটোকপি। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই
সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার
যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত
যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের
ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ
যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র
দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেয়ার দরকার
নেই।

No comments:

Wednesday 25 February 2015

National Identity Card Processing (Part:1)

জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে, ভুল থাকলে অথবা নতুন
পরিচয়পত্র করতে গেলে কি করবেন? এছাড়াও অনেককেই জাতীয়
পরিচয়পত্রের বিভিন্ন
ভুলভ্রান্তি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আবার যারা নতুন
পরিচয়পত্র করতে চান তারাও এ বিষয়ে অনেকে অজ্ঞ।
কিভাবে করব, কোথায় করব, কি কি লাগবে ইত্যাদি বিষয়
জানেন না। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ
করলে আশা করি সবাই উপকার পাবেন।
পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও
অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ
এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য
প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন
এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’- এর
পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের
ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প
কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়।
ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট
কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান
থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত)
দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ
উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার
থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে।
নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা,
স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন
করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে-
১। এসএসসি বা সমমান সনদ
২। নাগরিকত্ব সনদ
৩। জন্মনিবন্ধন সনদ
৪। চাকরির প্রমাণপত্র
৫। পাসপোর্ট
৬। নিকাহনামা
৭। পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের
ফটোকপি। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই
সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার
যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত
যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের
ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ
যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র
দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেয়ার দরকার
নেই।

No comments: