Friday, 28 August 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এ মার্ক ডিস্ট্রিবিউশন

♦জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চতর
(ড্রিগ্রী,অনা র্স এবং
মাস্টার্স)শ্রেণিতে প্রথম,দ্বিতীয়
এবং তৃতীয় বর্ষে প্রোমোশন পেতে হলে
একজন পরীক্ষার্থীকে..
.ইনকোর্স,মৌখিক,
ব্যবহারিক,মাঠকর্ম,মনোগ্রাফ পরীক্ষাসহ নিম্নোক্ত
GPA-অজর্ন করতে হবে।
*প্রথম ব র্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-1.75
*দ্বিতীয় ব র্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.00
*তৃতীয় ব র্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.25
*গড় নম্বর GPA-2.00
বিঃদ্রঃ প্রথম বার পরীক্ষা দিয়ে কম
পেলে পরবর্তী বার গুলোতে
পরীক্ষা দিয়ে অবশ্যই উপরে
উল্লেখিত GPA-পেতে হবে৷
*CGPA-2.00,3rd Class
*CGPA-2.25,2nd Class
*CGPA-2.50থেকে CGPA-2.75,Higher 2nd
Class
*CGPA-3.00,1st Class
এবং
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00 Higher 1st
Class
*CGPA-হল কোর্সের মোট নাম্বারের
গড়৷
বিঃদ্রঃযারা অনার্সে পড়ে
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00পাবে
তাদের সার্টিফিকেটে
Distinctionকথাটি লেখা
থাকবে৷Distinctionএর অর্থ বিশেষ
সম্মান।
.......................................................................
গ্রেডিং পয়েন্ট হিসাবের নিয়ম। (প্রতি বছরের
টা):
★★ ১.ধরুন আপনার মোট বিষয় ৬ টি। যেমন :
বাংলা,ইংরেজী,গনিত , বিজ্ঞান ও কৃষি।
★★২. এখন বাংলার টোটাল মাকর্স হলো ১০০ আর
ক্রেডিট ৪।
ইংরেজীর মাকর্স ১০০, ক্রেডিট ৪।
গনিতের টোটাল মাকর্স ১০০ ক্রেডিট ৪।
বিজ্ঞান এর ১০০ আর ক্রেডিট ৪।
সমাজের টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
কৃষির টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
★★তাহলে আপনার সর্বমোট ক্রেডিট হল
৪+৪+৪+৪+২+২=২০।
★★এখন ধরুন আপনি বাংলায় B+(3.25)।
ইংরেজীতে B(3)
গনিতে B(3)
বিজ্ঞান C(2.25)
সমাজে C+(2.50)
কৃষিতে B+(3.25) পেলেন।
★★ এখন আপনার কাজ হলো, প্রত্যকটা বিষয়ের
পয়েন্ট কে ঐ বিষয়ের ক্রেডিট দিয়ে গুন করা। চলুন
করা যাক
★★বাংলা
(৩.২৫ গুন ৪) =১৩
ইংরেজী
(৩ গুন ৪) =১২
গনিত
(৩ গুন ৪)=১২
বিজ্ঞান
(২.২৫ গুন ৪) =৯
সমাজ
(২.৫০গুন ২)=৫
কৃষি
(৩.২৫ গুন২)= ৬.৫।
★★ক্রেডিট দিয়ে গুন করার পর আসুন দেখি টোটাল
কত হল
(১৩+১২+১২+৯+৫+৬.৫)
=৫৭.৫
★★ এবার টোটাল পয়েন্ট কে, টোটাল ক্রেডিট
দিয়ে ভাগ করি।
(৫৭.৫/২০)=২.৮৭৫ বা ২.৮৮(প্রায়)
★★ উক্ত ২.৮৮ ই হলো আপনার CGPA.
ব্রি : দ্র: যারা ইমপ্রুভ বা রিটেকের পর নতুন পয়েন্ট
পেয়েছেন, তার ঐ বিষয়ের অাগের পয়েন্ট বাদ
দিয়ে নতুন টা দিয়ে হিসাব করে নিবেন।

Thursday, 27 August 2015

USSD Code For All Bangladeshi Mobile Operator

☀ Name : Teletalk
☞Balance Check : *152#
☞Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222
☞Package Check : unknown
☞Minute Check : *152#
☞SMS Check : *152#
☞MMS Check : *152#
☞Data (MB) Check : *152#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : Type SET & Send to 738
☞Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
☞Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245

☀ Name : Grameenphone
☞Balance Check : *566#
☞Show SIM Number : *2#
☞Package Check : *111*7*2#
☞Minute Check : *566*24# , *566*20#
☞SMS Check : *566*2#
☞MMS Check : *566*14#
☞Data (MB) Check : *566*10# , *567#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : *111*6*2#
☞Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222

☀ Name : Airtel
☞Balance Check : *778#
☞Show SIM Number : *121*6*3#
☞Package Check : *121*8#
☞Minute Check : *778*5#or*778*8#
☞SMS Check : *778*2#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *778*39#or*778*4#
☞Call Me Back : *121*5#
☞Net Setting Request : *140*7#
☞ Miss Call Alert (On) : *121*3*4#
☞ Miss Call Alert (Off) : unknown

☀ Name : Robi
☞Balance Check : *222#
☞Show SIM Number : *140*2*4#
☞Package Check : *140*14#
☞Minute Check : *222*3#
☞SMS Check : *222*11#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : *140*7#
☞Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
☞Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272

☀ Name : Banglalink
☞Balance Check : *124#
☞Show SIM Number : *511#
☞Package Check : *125#
☞Minute Check : *124*2#
☞SMS Check : *124*3#
☞MMS Check : *124*2#
☞Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#
☞Call Me Back : *126*Number#
☞Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
☞Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622

কিভাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ এ ট্রান্সফার হবেন

অনেক সময় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীদের এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে।১৭ জুন ২০১৫ তারিখ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাড়পত্র/কলেজ
পরিবর্তনের নিয়ম প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।তাহলে আর দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক কিভাবে কি করবেন:
শিক্ষার্থী ২য় বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে উন্নীত হলে ছাড়পত্রের মাধ্যমে অন্য জেলা শহরের কলেজে ভর্তি হতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে। যে সকল কারণে ছাড়পত্র নেওয়া যাবে :
★অভিভাবকের বদলীঃ চাকুরিতে অভিভাবক অন্য জেলা শহরে বদলী হলে। উল্লেখ্য, এখানে অভিভাবক বলতে বাবা/মাকে বুঝাবে। বাবা/মা
বর্তমান থাকলে আইনগত ভাবে কাউকে অভিভাবকত্ব প্রদান করলেসে অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত হবে।
★অভিভাবকের মৃত্যু হলেঃঅভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র/ডেথ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি আবেদন ফর্মের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রকৃত অভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে অভিভাবকত্বের দায়িত্ব যার উপর অর্পিত হয়েছে তার সম্মতিপত্র এবং তার পেশা ও কর্মস্থল সংক্রান্ত প্রামান্য কাগজপত্র এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★সংশ্লিষ্ট কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম/বিষয়ের অধিভুক্তি স্থগিত হলেঃ এক্ষেত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শন শাখা কর্তৃক প্রদত্ব অধিভুক্তি বাতিলের পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
★শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধি হলেঃ এক্ষেত্রে প্রতিবন্ধি বিষয়ে সমাজকল্যাণ দপ্তরের সনদ জমা দিতে হবে।
★মেয়ে শিক্ষার্থী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেঃ এ ক্ষেত্রে নিকাহনামা ও স্বামীর কর্মস্থল/বসবাস এর ঠিকানার প্রামান্য কাগজ এবং স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★শিক্ষার্থীর অভিভাবকের স্থায়ী ঠিকানা নিকটবর্তী কলেজে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজের/বাবা/মা - এর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★★★আবেদন ফর্মের সাথে প্রবেশ পত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং ফলাফলের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে।
★★★একজন শিক্ষার্থী ফলাফল প্রকাশের দিন থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে অনলাইনে ছাড়পত্রের জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে।আবেদনের সাথে প্রার্থীর মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রার্থীর প্রাথমিক আবেদন যাচাই বাছাই করে এক সপ্তাহের মধ্যেই SMS এর মাধ্যমে তার আবেদন বিবেচনা যোগ্য কিনা তা জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদন গ্রহণযোগ্য হলে প্রার্থীকে ছাড়পত্রের ফিসহ নির্ধারিত ফরমে বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
★চূড়ান্ত আবেদনের সাথে শুধুমাত্র ছাড়পত্র প্রদানকারী কলেজের অনাপত্তিপত্র জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নের প্রতি লক্ষ রেখে ছাড়পত্র অনুমোদনের ক্ষেত্রে প্রার্থী যে কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সে কলেজের প্রার্থীত বিষয়ের শিক্ষার্থী – শিক্ষক সংখ্যানুপাত Optimum সংখ্যার অনেক বেশী হলে প্রার্থীর আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
★একই জেলা/বিভাগীয় শহরে অবস্থিত দু’টি কলেজের মধ্যে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না।
★★তবে বিশেষ কারণবশত মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে উক্ত শর্ত শিথিলযোগ্য।
★কোর্স ফাইনাল পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হলে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। তাছাড়া স্নাতক (সম্মান ) শ্রেণীতে ৩য় ও ৪র্থ বর্ষে বিশেষ কারণ ছাড়া ছাড়পত্র প্রদান করা যাবে না।

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের (BUET) এর ২০১৫- ২০১৬
শিক্ষাবর্ষের অনলাইনে আবেদন শুরুঃ ৩০ আগষ্ট
থেকে৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ।

এমবিবিএস ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন
১৯/০৮/২০১৫ থেকে ০১/০৯/২০১৫ তারিখ পর্যন্ত করা
যাবে ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি প্রক্রিয়া ২৪ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ১০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু হবে ২৯
আগষ্ট, আর শেষ হবে ১৭ সেপ্টেম্বর ।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ৭ সেপ্টেম্বর, চলবে ৩০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
(KUET) এর ২০১৫- ২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে ০৪অক্টোবর, রবিবার, ২০১৫, সকাল ১০.০০ টায় আর শেষ হবে ১৪ অক্টোবর, বুধবার, ২০১৫,রাত ১১.৫৯ টা মিনিটে ।

কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ (স্নাতক)
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফরম বিতরণ ১৩ সেপ্টেম্বর
থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি
আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু
হয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ১৬
আগষ্ট থেকে শুরু হয়ে ০১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে ।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনাল BUP
এর ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি প্রক্রিয়া ১
সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে

Saturday, 22 August 2015

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার গবেষকেরা


পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানা সংক্রান্ত গুজব
ছড়াচ্ছে। গুজবে কান দেবেন না। পরামর্শ দিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
গবেষকেরা। সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ, সাইট
ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে এ
ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। গতকাল পিটিআইয়ের এক খবরে
এ তথ্য জানানো হয়।
নাসার গবেষকেরা বলছেন, আগামী মাসের ১৫
থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে পৃথিবীতে ভয়ংকর গ্রহাণু
আঘাত হানবে বলে গুজব ছড়িয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে
প্রভাব পড়ার মতো কোনো সে রকম কোনো বস্তুর
অস্তিত্বের প্রমাণ তাঁরা পাননি। এর কোনো
বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও নেই।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল)
ব্যবস্থাপক পল চোডাস বলেন, নাসার নিয়ার-আর্থ
অবজারভেশন থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা
গেছে, নিকট ভবিষ্যতে কোনো গ্রহাণুর বা ধূমকেতুর
পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ার মতো আশঙ্কা নেই।
আগামী ১০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে
থাকা গ্রহাণুগুলোর ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা শূন্য
দশমিক এক শতাংশ মাত্র। নাসার জেপিএলের
নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট অফিসটি মূলত আন্তর্জাতিক
জ্যোতির্বিদ ও বিজ্ঞানীদের একটি যৌথ দল যাঁরা
টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করেন। তাঁরা
পৃথিবীর জন্য হুমকি মনে করা গ্রহাণুর পথ পর্যবেক্ষণ
করেন। চোডাস বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
যদি বড় কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কা
থাকতো আমরা এখন তার কিছুটা হলেও দেখতে
পেতাম। এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে, এর আগেও
পৃথিবীতে গ্রহাণুর আছড়ে পড়া নিয়ে অবান্তর দাবি
করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো সত্যি হয়নি। অনলাইনে
দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এ ধরনের অবান্তর
বিষয়গুলো জনপ্রিয় হতে দেখা যায়।
এর আগে ২০১১ সালে এলেনিন ধূমকেতুকে কেন্দ্র করে
‘ডুমসডে’ বা পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে গুজব
ছড়িয়েছিল। ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর মায়া
সভ্যতার দিনপঞ্জি ঘিরেও এ ধরনের গুজব রটতে
দেখা যায়। গত বছর ২০০৪ বিএল ৮৬ গ্রহাণুটি পৃথিবীর
জন্য হুমকি বলে গুজব রটেছিল। এ বছরের জানুয়ারি ও
মার্চে পৃথিবীর ওপর কোনো প্রভাব না ফেলেই তা
পৃথিবীকে অতিক্রম করেছে।

Friday, 21 August 2015

বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (Bangladesh National University)

১৯৯২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সমগ্র বাংলাদেশে সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়- কলেজগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত সাধারন শিক্ষায় বিভিন্ন বিষয়ের উপর গ্রাজুয়েট এবং পোষ্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রী প্রোগ্রামগুলো নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত বাংলাদেশের ১৬০০ সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজগুলোতে ১০,০০,০০০ শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে। এটি একটি সরকারী প্রতিষ্ঠান। পল্লী এবং আধা শহুরে এলাকার শিক্ষার্থীদের মাঝে উচ্চতর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে থাকে।
চ্যান্সেলর ভাইস চ্যান্সেলর প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর
মো: আবদুল হামিদ
রাষ্ট্রপতি, গণ-প্রজাতন্ত্রী
বাংলাদেশ
প্রফেসর ড: হারুন-অর-রশিদ
প্রফেসর ড: আসলাম ভূঁইয়া
কোষাধ্যক্ষ
প্রফেসর মো: নোমান অর রশিদ

ঠিকানা এবং অবস্থান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
বোর্ড বাজার, গাজীপুর ১৭০৪।
ফোন: ৯২৯১০১৮-২৩, ৯২৯১০৫৫
ইমেইল: webadmin@nu.edu.bd ,
nubdpr@yahoo.com , director_ict@nu.edu.bd
ওয়েব সাইট: www.nu.edu.bd ,
www.nuadmission.com

অনুষদ এবং বিভাগসমূহ
কলা অনুষদ
১.বাংলা ২.ইংরেজি ৩.দর্শন
৪.ইতিহাস ৫.ইসলামিক স্টাডিজ
৬.ইসলামের ইতিহাস ৭.আরবি ৮.পালি ও
সংস্কৃত

সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ
১.অর্থনীতি ২.রাষ্ট্র বিজ্ঞান ৩.সমাজ
বিজ্ঞান ৪.সমাজ কর্ম ৫.লোকপ্রশাসন
৬.নৃ-বিজ্ঞান ৭.গার্হস্থ্য অর্থনীতি

বিজ্ঞান অনুষদ
১.পদার্থ ২.রসায়ন ৩.গণিত
৪.পরিসংখ্যান ৫.প্রাণীবিদ্যা
৬.উদ্ভিদবিজ্ঞান ৭.মনোবিজ্ঞান ৮.ভূ-
ত্তত্ব ৯.ভূগোল ১০.কম্পিউটার বিজ্ঞান

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
১.ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং
২.হিসাববিজ্ঞান ৩.মার্কেটিং
৪.ব্যবস্থাপনা।
আইন অনুষদ
আইন বিভাগ

ভর্তি আবেদন পত্র
ভর্তি ফরম অনলাইনে পাওয়া যায় অথবা
কলেজ অফিস থেকে ভর্তির আবেদন ফর্ম
সংগ্রহ করতে হয়। ভর্তি ফর্মের মূল্য ৩০০
টাকা (অনির্ধারিত)। এছাড়া টেলিটক
মোবাইল অপারেটরের এসএমএস এর
মাধ্যমে ভর্তি ফরম ক্রয় করা যায়।
আবেদনপত্রের সাথে যেসকল কাগজপত্র
জমা দিতে হয়, সেগুলো হলো;
সংশ্লিষ্ট অধ্যক্ষ কর্তৃক ছাত্র/ছাত্রীর
সত্যায়িত স্বাক্ষর ও সদ্য তোলা ছবি;
প্রবেশপত্র, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ও
নম্বরপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি।
ভর্তির যোগ্যতা
স্নাতক কোর্সে ভর্তি হতে;
১। এইচএসসি বা সমমান এবং এসএসসি
অথবা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা এবারে জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য
আবেদন করতে পারবে।
২। আবেদনকারীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায়
পৃথকভাবে ন্যুনতম জিপিএ ২.০ থাকতে
হবে। পরীক্ষার্থী যে বিষয়ে ভর্তি
হতে ইচ্ছুক সে বিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক
পরীক্ষায় (২০০ নম্বরে) জিপিএ ৩.০
থাকতে হবে।
৪। মাদ্রাসা বোর্ড হতে আলিম পাস
করা শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে
১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তির
জন্য আবেদন করতে পারবে।
৫। ব্যবসায় ব্যবস্থাপনার শিক্ষার্থীরা
ব্যবসায় প্রশাসন শাখায় এবং
ডিপ্লোমা-ইন-ফরেস্ট্রি, ডিপ্লোমা-
ইন-এ্যাগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা-ইন-
ইঞ্জিনিয়ারিং-এ উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ১ম
বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে বিজ্ঞান
শাখায় ভর্তির জন্য আবেদন করতে
পারবে।
৬। উপরোক্ত ক্যাটাগরি ছাড়াও সমতুল্য
বিদেশী সার্টিফিকেট/
ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীর
ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড/
কর্তৃপক্ষ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে সমতা
নিরূপণ হলে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করতে পারবে।

আবেদন করার নিয়মাবলী
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি
পরীক্ষার আবেদনপত্র গত বছর থেকে
অনলাইনের মাধ্যমে নেয়া হচ্ছে।
গতবারের মতো এবারেও জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন অনলাইনের
মাধ্যমে করতে হবে। নিম্নে আবেদন
করার নিয়ম দেয়া হলো।
১। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে ( http://www.nu.edu.bd/index.php )গিয়ে
আবেদনকারীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীৰার রোল নম্বর, বোর্ড,
শাখা ও প্রাপ্ত জিপিএ, জন্ম তারিখ,
কলেজের নাম, প্রার্থীর পছন্দের সব
বিষয়ের ক্রমনির্ধারণ করে ভর্তি ফর্ম
পূরণ করতে হবে। প্রার্থীর ভর্তি ফর্মে
বিষয়ের পছন্দক্রম একবার নির্ধারণ করা
হলে পরবর্তীতে তা পরিবর্তন করা
যাবে না।
২। একজন প্রার্থী তার পছন্দ অনুযায়ী
শুধুমাত্র একটি কলেজে আবেদন করতে
পারবে। সংশ্লিস্ট কলেজের অধিভুক্ত
বিষয়সমূহের তালিকা ওয়েবসাইট
থেকে জেনে নিতে হবে।
৩। যদি কোন প্রার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীক্ষার দেয়া তথ্যের
সঙ্গে ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত তথ্যের
(বোর্ড থেকে প্রাপ্ত) অসঙ্গতি দেখতে
পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট
ওয়েবসাইটে গিয়ে সঠিক তথ্য এন্ট্রি
করার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে
প্রার্থীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক
পরীৰার মূল নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ড সংশ্লিষ্ট কলেজে দেখিয়ে
প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
৪। সঠিক তথ্যসহকারে আবেদন ফর্মটি পূরণ
করে সাবমিট করা হলে আবেদনকারীর
নাম ও ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বরসহ
একটি নতুন আবেদন ফর্ম কম্পিউটার
স্ক্রিনে দেখা যাবে। ফর্মটি সরাসরি
অথবা ডাউনলোড করে অফসেট সাদা
কাগজে প্রিন্ট করে নিতে হবে।
৫। আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা ভর্তি
ফর্মের তিনটি নির্দিষ্ট স্থানে সদ্য
তোলা রঙিন ছবি সত্যায়িত করে
লাগাতে হবে এবং নির্ধারিত
স্থানে স্থাপন করতে হবে।
আবেদনকারীর ছবি স্বাক্ষরে কোন
ধরনের অসঙ্গতি পাওয়া গেলে ভর্তি
পরীক্ষা বাতিল করা হবে।
৬। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্ট করা
আবেদন ফর্মটির সঙ্গে প্রার্থীর
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান
পরীৰার নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ডের সত্যায়িত কপিসহ ভর্তি
পরীক্ষার ফি ২৬০ টাকা সংশিস্নষ্ট
কলেজে জমা দিতে হবে।
৭। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্টকৃত আবেদন
ফর্মটির একটি অংশ (সর্বনিম্ম অংশ)
অধ্যক্ষ/দায়িত্বপাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর
ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্র/
ছাত্রীকে ফেরত দেবে। ভর্তি
পরীক্ষা ও তৎপরবর্তী ভর্তি কার্যক্রমে
এই অংশটি পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র
হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
৮। ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন
সংশ্লিষ্ট কলেজ থেকে ছাত্র/ছাত্রীর
পরীক্ষার নির্ধারিত নিয়ে পরীক্ষার
কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত
বিভিন্ন কলেজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত
কলেজগুলোর মধ্যে কিছু নামকরা কলেজ
রয়েছে।
ঢাকার মধ্যে :
ঢাকা কলেজ,
তিতুমীর কলেজ,
মিরপুর বাংলা কলেজ,
সিলেটের এমসি কলেজ,
রাজশাহীর রাজশাহী কলেজ,
বরিশালের বিএম কলেজ,
যশোরের এমএম কলেজ,
খুলনার বিএল কলেজ,
বগুড়ার আযিযুল হক কলেজ,এবং
রংপুরের কারমাইকেল কলেজ উল্লেখযোগ্য।


ওয়েব সাইট থেকে প্রয়োজনীয়
ডাউনলোডের জন্য নিম্নে উল্লেখিত
লিংকটি ক্লিক করুন: http://www.nu.edu.bd/standardForm.php

Friday, 14 August 2015

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিকপরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে১০/৯/২০১৫ এ

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিক
পরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে
১০/৯/২০১৫ এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
উক্ত তারিখের মধ্যে বহিঃপরিক্ষকের
সাথে কথা বলে নিজ নিজ কলেজ সময়
নির্ধারন করবে।
কেন্দ্র ও পূর্নাঙ্গ তারিখ / সময় নিম্নের
লিঙ্কে দেয়া হল

www.nu.edu.bd/?p=6345

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ


অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০১৫ তারিখ জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ পরীক্ষা আগামী ১ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ নভেম্বর। প্রতিদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে। প্রকাশিত সময়সূচী আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ
জেএসসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
২ নভেম্বর বাংলা বাংলা ২য় পত্র,
৩ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
৮ নভেম্বর গণিত/সাধারণ গণিত,
৯ নভেম্বর ধর্ম বিষয়ক পরীক্ষা,
১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১২ নভেম্বর শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য,
১৫ নভেম্বর বিজ্ঞান,
১৬ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা,
১৭ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান,
১৮ নভেম্বর চারু ও কারুকলা।
জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর কুরআন মাজীদ ও তাজবিদ,
২ নভেম্বর আকাইদ ও ফিকাহ,
৩ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর বাংলা ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি,
৮ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৯ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
১১ নভেম্বর আরবি ১ম পত্র,
১২ নভেম্বর আরবি ২য় পত্র,
১৪ নভেম্বর গণিত,
১৫ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা, শারীরিক শিক্ষা ও
স্বাস্থ্য,
১৬ নভেম্বর সামাজিক বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১৭ নভেম্বর সাধারন বিজ্ঞান (শুধু অনিয়মিত)/বিজ্ঞান,
বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (শুধু অনিয়মিত)
১৮ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য অর্থনীতি (শুধু অনিয়মিত),
গার্হাস্থ্য বিজ্ঞান।

Sunday, 9 August 2015

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ( HSC & Equivalent Exam Result Published)

আজ রোববার ৯ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে ২০১৫ সালের
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল। উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল অপেক্ষা শেষ হচ্ছে প্রায় এগারো লাখ শিক্ষার্থীর।আজ রোববার সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফলের সার সংক্ষেপ তুলে দেন। এরপর দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করবেন তিনি। এরপর থেকেই কলেজের নোটিশ বোর্ড, মোবাইলে এসএমএস ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেদের ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
আজ ফল ঘোষণার পরেই উচ্চ শিক্ষায় নিজেদের সফর শুরু করবেন এই ১১ লাখ শিক্ষার্থী। ইতোমধ্যেই দেশের প্রায় প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়,মেডিকেল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী ঘোষণা করা হয়েছে।এদিকে, বিগত কয়েক বছরের রীতি ভেঙে এবার সব বোর্ডের সেরা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেরা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ‘নোংরা’ প্রতিযোগিতার কারণে এ রীতি ভাঙছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

রেজাল্ট দুপুর দুইটার পর ম্যাসেজ এর মাধ্যমে পাওয়া
যাবে।

রেজাল্ট দেখার নিয়মঃ
জেনারেল বোর্ড
type: HSC<Space>BOARD er 1st 3 letter<Space>ROLL<Space>2015
.
মাদ্রাসা বোর্ড
type: ALIM
<Space>MAD< Space>ROLL<Space>2015
.
কারিগরি বোর্ড
type: HSC
<Space>TEC<Space>ROLL<Space>2015. ম্যাসেজ পাঠাতে হবে
16222 নম্বরে।

অনলাইনে রেজাল্ট দেখার লিংকঃ http://www.educationboardresults.gov.bd/regular/index.php

উল্লেক্ষ্য, গত ১ এপ্রিল শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা। ১১ জুন পর্যন্ত চলে লিখিত পরীক্ষা। ১৩ থেকে ২২ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক
পরীক্ষা। সে হিসেবে লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার
৫৯তম দিনে ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,
দুপুর ২টা থেকে কলেজের নোটিশ বোর্ড,
শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইলে এসএমএসের
মাধ্যমে ফলাফল পাওয়া যাবে। আটটি সাধারণ
শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা
বোর্ডের অধীনে এবার পৌনে ১১ লাখ শিক্ষার্থী
পরীক্ষায় অংশ নেয়।
২০১৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায়
অংশ নেয় ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন। গতবার এ
সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৪১ হাজার ৩৭৪ জন
পরীক্ষার্থী। সে হিসেবে এবারে পরীক্ষার্থী
কমেছে ৬৭ হাজার ৪৯০ জন। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
কমলেও বেড়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পরীক্ষা
কেন্দ্রের সংখ্যা। ৮৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন; যা
গতবারের চেয়ে ২০১টি বেশি। পরীক্ষা কেন্দ্র
গতবারের চেয়ে ৬৭টি বৃদ্ধি পেয়ে এবার ছিল ২
হাজার ৪১৯টি। এছাড়া বিদেশে ৭টি কেন্দ্র থেকে
২৪১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। বিদেশের
কেন্দ্রগুলো ছিল- দোহা, আবুধাবি, জেদ্দা, রিয়াদ,
ত্রিপলি, দুবাই এবং বাহরাইন।
এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ঢাকা
শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৩৩৪টি কেন্দ্রে ২ লাখ ৭৬
হাজার ২২৭ জন, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের ১৮৪টি
কেন্দ্রে ১ লাখ ৭০৯ জন, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের
১৭৫টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৯৭৪ জন, যশোর শিক্ষা
বোর্ডের ২১২টি কেন্দ্রে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০৫ জন,
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের ৯২টি কেন্দ্রে ৮০ হাজার
৬৯৩ জন, বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ১০৯টি কেন্দ্রে
৫৬ হাজার ৬০০ জন, সিলেট শিক্ষা বোর্ডের ৭৫টি
কেন্দ্রে ৫৮ হাজার ৬৩ জন, দিনাজপুর শিক্ষা
বোর্ডের ১৮২টি কেন্দ্রে ৯০ হাজার ৩৮১ জন,
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ৪১৮টি কেন্দ্রে ৮৪
হাজার ৩৬০ জন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ৬২০টি
কেন্দ্রে ৯৮ হাজার ২৪৭ জন, ডিআইবিএস-এ ১৮টি
কেন্দ্রে ৪ হাজার ৩৪৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ
করেন। বিদেশের সাতটি কেন্দ্রে ২৪১ জন
শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন, এর মধ্যে
১১০ জন ছাত্র এবং ১৩১ জন ছাত্রী।
এবার বাংলা প্রথম পত্র, রসায়ন, পৌরনীতি,
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, জীববিজ্ঞান, পদার্থ
বিজ্ঞান, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি,
হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ ও ব্যবহারিক
ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার
শিক্ষা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রসহ মোট ২৫টি বিষয়ে
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় সৃজনশীল প্রশ্নে।

Saturday, 11 July 2015

ইন্টারনেটে বিনামূল্যে যে ১৫টি সেবা পেতে পারেন অনায়াসে

ইন্টারনেট এর কারনে আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম কতটা সহজ হয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।ইন্টারনেট এমন এক মাধ্যম যেখানে এক ছাদের নিচে সব কিছুই মেলে। কিছু পরিষেবার জন্য যেমন পয়সা খরচ করতে হয়, তেমনই বেশ কিছু পরিষেবা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় যার জন্য কোনও খরচ করতে হয় না। তেমনই কয়েকটি পরিষেবা নিয়ে এই প্রতিবেদনটি রইল আপনার জন্য-
১. ড্রাম বাজাতে ভালোবাসেন?
তাহলে আপনি ভিজিট করতেই পারেন Patatap।
যেখানে আপনি বিভিন্নরকম জ্যাম সেশনের
ভিসুয়ালস পাবেন।
২. পড়াশোর জন্য
হাজারো অপশনের মধ্যে থেকে আপনি কোন বিষয়ে
পড়াশোনা করতে চান, বেছে নিন বিষয়টুকু। বাকি
কাজটা সেরে ফেলবে Coursera নিজেই। এদের
সমৃদ্ধ জ্ঞানভাণ্ডারকে কাজে লাগান সম্পূর্ণ
বিনামূল্যে।
৩. কমিকস পড়তে চান?
দমফাটা সমস্ত কমিকস মিলবে এক ক্লিকেই। ভিজিট
করুন Dr. Mc Ninja বা comic prospector।
৪. ছবি এডিট করতে হলে
সাইন আপ করার ঝামেলা নেই। আপনার প্রিয় বন্ধুর
ছবি এডিট করতে Pixlr-এর জুড়ি মেলা ভার।
৫. হাই কোয়ালিটি গেমস খেলতে হলে
মোবাইল বা কম্পিউটারে আনলিমিটেড ডেটা
প্ল্যান থাকলে হাই কোয়ালিটির গেমস খেলুন-
BigPoint এ
৬. ১ জিবির ইমেল পাঠাতে
কাউকে বড় কোনও ফাইল ইমেল করতে হলে ব্যবহার
করুন Pando
৭. রান্না করে কাউকে ইমপ্রেস করতে চান
রকমারি রেসিপির খোঁজ পাবেন এই ঠিকানায়-
VideoJug
৮. বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ডিটেক্ট করতে
গোয়েন্দা হওয়ার দরকার নেই। বডি ল্যাঙ্গুয়েজ
দেখে মিথ্যা ধরতে চাইলে Blifaloo সেরা অস্ত্র।
৯. টেকনিক্যাল সাপোর্ট চান
কম্পিউটার বিগড়েছে? বা ওয়েবসাইট সংক্রান্ত
কোনও তথ্য-প্রযুক্তিগত সাহায্য চান? সঙ্গে রয়েছে
Techguy।
১০. ওয়াই-ফাইয়ের হদিশ পেতে
শহরের বাইরে বেড়াতে গিয়েছেন? কোন শহরে
কোথায় কোথায় বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা
মিলবে জানতে হলে লগ ইন করুন WifiFreeSpot
ওয়েবসাইটে।
১১. বেনামে ইমেল করতে
আপনি ইমেলটি করার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে
আপনার ইমেল আইডিই ভ্যানিশ হয়ে যাবে। এমনই
কেরামতি 10MinuteMail-এর।
১২. ভাষা শিখতে চান?
পয়সা খরচ করে কোর্স করবেন কেন? বাড়িতে বসেই
যে কোনও ভাষা শিখতে লগ ইন করুন Duolingo-র
ওয়েবসাইটে।
১৩. ডকুমেন্টারি দেখতে ভালোবাসেন?
হাজারো অদেখা ডকুমেন্টারি দেখতে পাবেন এই
ওয়েবসাইটে। তাও একেবারে নিখরচে-
DocumentaryHeaven
১৪. তাসের খেলা শিখতে চাইলে
পার্টিতে কাউকে পটাতে হলে ছোট্ট একটা তাসের
ম্যাজিকই কিন্তু আপনাকে জেমস বন্ড করে তুলতে
পারে। আর মজাদার এই সব খেলা শিখতে চাইলে-
GoodTricks আপনাকে উপায় বাতলাবে।
১৫. বাদ বাকি সব মিলবে-
উপরের কোনওটিই যদি আপনার কাজের না হয়
তাহলে Torrent-ই আপনার শেষ ভরসা।
বেআইনিভাবে যা ডাউনলোড করতে চান, এক
ক্লিকেই কেল্লাফতে।

পরবর্তীতে সময় পেলে শিখিয়ে দেব কিভাবে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড দিবেন।
★আর একটা কথা, আপনার পুরনো জামা হাসি ফোটাতে পারে একটি মুখে।একটু সদয় হোন।।

Friday, 10 July 2015

ব্লগ কি? ব্লগার কারা?

ব্লগ শব্দটি নিয়ে মনে হয় এই দেশের সাধারণ মানুষকে খুবই ভুল ধারণা দেওয়া হয়েছে! ব্লগার শব্দটি দিয়ে একজন মানুষকে গালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির জগতে ব্লগ লেখা বলতে বোঝানো হয় অনেকটা ব্যক্তিগত ডাইরী লেখার মতো। আমরা কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ডাইরীটি সবাইকে পড়তে দিতাম তাহলে সেটা হতো অনেকটা ব্লগ লেখার মতো। কেউ যখন তার খাতায় বা নোট বইয়ে ডাইরী লেখে তখন সে ইচ্ছে করলেও একসাথে অনেককে দেখাতে পারে না, কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে সেটা পানির মতো সোজা। একজন মানুষ ব্লগে কিছু একটা লিখে পৃথিবীর সবাইকে সেটা দেখার সুযোগ করে দিতে পারে। সারা পৃথিবীতে এই মুহূর্তে একজন দুইজন নয়, হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষও নয় আক্ষরিক অর্থে কোটি মানুষ ব্লগ লেখে - যার অর্থ এই পৃথিবীতে এখন কোটি কোটি ব্লগার। কাজেই ব্লগার বলে একজন মানুষকে কীভাবে গালি দেওয়া যায় সেটা কোনোমতেই আমার মাথায় ঢুকে না। একজন মানুষকে ‘এম.এ. পাশ’ বলে গালি দিলে যেরকম হাস্যকর শোনায়, ব্লগার বলে গালি দিলেও সেটা একই রকম হাস্যকর শোনায়। আজকাল নাস্তিক এবং ব্লগার দুটো শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্যে খুবই চেষ্টা করা হচ্ছে! অথচ মজার ব্যাপার হলো, যদি আমাদের কখনো ইসলাম ধর্ম (বা অন্য কোনো ধর্ম) নিয়ে কোনো জরুরী তথ্য বা বিশ্লেষণের দরকার হয় তখন আমরা সেটা খুঁজে পাই কোনো একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ব্লগারের লেখা থেকে! যারা তাদের অপছন্দের মানুষদের ব্লগার বলে গালি দেন তাদের জানা দরকার ইন্টারনেটে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের ওপরেই অসংখ্য ব্লগ আছে। অসংখ্য খাটি মুসলমান ব্লগার আছেন। - অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল, লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Thursday, 9 July 2015

গ্রামীণফোনে এক বছরে ১৩ মাস


বাংগালীর নতুন রক্তচোষা গ্রামীণফোনে এক
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।

Monday, 29 June 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম

স্নাতক (সম্মান) ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ৩য় বর্ষ রেজাল্ট: জুলাই - সেপ্টেম্বর, ২০১৫
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: জানু , ২০১৬ ।
পরীক্ষা: ফেব্রু - মার্চ, ২০১৬
রেজাল্ট: এপ্রিল - জুন, ২০১৬ ।।।
,,,,,
,,,,,, স্নাতক (সম্মান) ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ★★★ জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★ ২য় বর্ষ
রেজাল্ট: জুন-আগষ্ট. ২০১৫ । ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম
পূরণ: জানু , ২০১৬ । পরীক্ষা: ফেব্রু-মার্চ. ২০১৬ ।
রেজাল্ট: এপ্রিল-জুন ,২০১৬ । ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ: নভেম্বর, ২০১৬ । পরীক্ষা: ডিসে-জানু , ২০১৬-১৭
রেজাল্ট: ফেব্রু-এপ্রিল, ২০১৭ ।।।
,,,,,,
,,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের মে মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক
ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ২য় বর্ষ :-
ফরম পূরণ: জুন-জুলাই,২০১৫ ।
পরীক্ষা:
জুলাই_আগস্ট_ সেপ্টেম্বর,২০১৫।
রেজাল্ট: সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর ২০১৫
★★★ ৩য় বর্ষ :
ফরম পূরণ: মার্চ,২০১৬ ।
পরীক্ষা: এপ্রিল_মে.২০১৬ ।
রেজাল্ট: জুন-আগস্ট,২০১৬ ।
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: নভেম্বর_ডিসেম্বর,২০১৬ ।
পরীক্ষা: ডিসেম্বর,২০১৬ - ফেব্রুয়ারী,২০১৭ ।
রেজাল্ট: ফেব্রুয়ারী - মে,২০১৭ ।।।
,,,,,
,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ।। ★★★
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ
প্রোগ্রাম ।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১৩-২০১৪
শিক্ষাবর্ষ এর একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★
১ম বর্ষ :: পরীক্ষা: মে-জুলাই,২০১৫ রেজাল্ট: জুলাই-
অক্টবর ২০১৫ ★★★ ২য় বর্ষ:- ফরম পূরণ:ফেব্রুআরি-
মার্চ ২০১৬ পরীক্ষা: মার্চ - মে ২০১৬ রেজাল্ট: জুন -
সেপ্টেম্বর ২০১৬ ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম পূরণ:জানুয়ারি
২০১৭ পরীক্ষা:ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ২০১৭
রেজাল্ট:এপ্রিল - জুলাই ২০১৭ ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ:সেপ্টেম্বর- অক্টোবর ২০১৭ পরীক্ষা:অক্টোবর-
ডিসেম্বর২০১৭ রেজাল্ট:জানুয়ারি-মার্চ ২০১৮।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পোস্টটি শেয়ার করে পোস্ট এর নিউজটি আপনার
বন্ধুকে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না | এতে আপনার
পাশাপাশি আপনার বন্ধুর ও উপকার হবে |

Sunday, 28 June 2015

সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর'


<<লেখা আহ্বান>>
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় লিখিত ছিলটি ভাষার
ইতিহাসের প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর' অচিরেই
প্রকাশ হতে যাচ্ছে। সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায়
আপনার স্বরচিত ছড়া, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ,
সিলেটি ভাষা ও নাগরি বর্ণমালা বিষয়ে অভিমত
পাঠান।
'ছিলটি খবর' পত্রিকাটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে।
আপনিও সেই ইতিহাসে নাম লেখান।
লেখা পাঠানোর নিয়মঃ
* সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায় লিখতে হবে।
* সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় কম্পিউটার ফন্টে
টাইপ কিংবা হাতে লিখে পাঠাতে হবে।
* A4 সাইজ পেপারে লিখে JPEG (ইমেজ/ছবি)
ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।
* সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের লেখা পাঠানো যাবে।
বিস্তারিত জানতে বা লেখা পাঠাতে ফেসবুক
ইনবক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করুনঃ
নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা, ০০৪৪০৭৯৫১০৬০১২৬
আহমেদ হাসান, মৌলভীবাজার উপজেলা সমন্বয়ক,
০১৭২২-৯৯০১০৫

Saturday, 27 June 2015

Marine Engineering

দিনদিন পড়াশুনার বিষয় এবং পছন্দের মধ্যে পরিবর্তন আসছে। মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এখন এমনই সাবজেক্ট। দিগন্তছোঁয়া নীল আকাশের সীমা আর বিস্তৃত
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org

Friday, 26 June 2015

ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাবেন ১০০%

Fiverr এ ভিডিও যুক্ত করার গুরুত্ব এবং নিয়ম
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।

ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।

Thursday, 25 June 2015

বহু আকাঙ্ক্ষিত একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফল প্রকাশ


২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তির ফলাফল এখন
অনলাইনে দেখা যাচ্ছে। ফলাফল দেখতে এই লিঙ্কে
গিয়ে আপনার রোল নম্বর লিখে বোর্ড ও পাশের
বছর বাছাই করে show result এ ক্লিক করুনঃ http://
xiclassadmission.gov.bd/board/cr

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মনোনীতদের প্রথম
মেধা তালিকা প্রকাশ করার কথা ছিল বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার পর।একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা কে কোন কলেজে ভর্তির জন্য মনোনীত হয়েছে, এ তালিকা আজ শুক্রবার রাত ১১টার দিকে প্রকাশ করা হবে।আপনারা জানেন  গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এই তালিকা প্রকাশের কথা ছিল। কারিগরি ত্রুটির কারণে তা সম্ভব হয়নি।www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে
একাদশে ভর্তিচ্ছু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের
ফল পাওয়া যাবে। এছাড়া বিভিন্ন বোর্ডের
নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ফল প্রকাশ করা হবে বলে
জানান কলেজ পরিদর্শক আসফাকুস
সালেহীন । একাদশে ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের
তালিকা প্রকাশের যে ওয়েবসাইট করা হয়েছে
তাতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায়
ফল প্রকাশ করা হবে।
গত কয়েক বছর ধরে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলের
ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হচ্ছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা বোর্ড জানিয়েছে, প্রথম
মেধা তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীরা ২৭ থেকে
৩০ জুন পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি হতে
পারবেন।
কলেজগুলোতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ২
জুলাই দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে যেসব শিক্ষার্থী অনলাইনে আবেদন
করেনি তারা ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত আবেদনের
সুযোগ পাবেন জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
নতুন করে আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে
১২ জুলাই।
কলেজে ভর্তি হতে গত ৬ জুন থেকে ২১ জুলাই
পর্যন্ত অনলাইন ও এসএমএসে আবেদন করেন
শিক্ষার্থীরা।
৩০ মে প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার
ফলাফলে ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী
উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ বছর মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩
ও ২০১৪ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ
শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১ জুলাই থেকে
একাদশে ক্লাশ শুরু হবে। আর ব্যবহারিক ক্লাস শুরু
হবে ১ অগাস্ট।

পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ২য় শিফটে ভর্তি তথ্য A-Z( ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষ)


২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারী পলিটেকনিক/
সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ডিপ্লোমা ইন
ইঞ্জিনিয়ারিং ২য় শিফট এর জন্য ১৯/০৬/২০১৫ তারিখ হতে ২৯/০৬/২০১৫
তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে আবেদনের করতে
যাবে। আবেদন ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক
প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যঃ
★ আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৫, ২০১৪, ২০১৩, সনে এস.এস.সি/ সমমান
পরীক্ষায় সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে
কমপক্ষে জিপি ৩.০০ সহ নুন্যতম ৩.৫০ জিপিএ
প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তির জন্য আবেদন
করতে পারবে।
★মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত মোট
গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) এর ভিত্তিতে মেধা
তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া
প্রার্থীদের বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে
সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিত / জীব
বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী
নির্বাচন করা সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে
ইংরেজী, পদার্থ বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত
গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
★ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট
আসন সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা
এবং একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা
হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে
ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও
পছন্দের ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন
(প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে
অপেক্ষমান তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী
কোটা ও মেধার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে,
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি
টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে,
প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি
শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও
আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা
সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে। এসএসসি সহ
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত
নম্বরের ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ভিত্তিতে মেধা নির্ধারণ করা হবে এবং
তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত আসনে ভর্তি করা
হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
(ক) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার
চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র,
(খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র,
(গ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি
শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও
অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত
শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের
সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তর/
প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র, প্রতিবন্ধী
প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে প্রদত্ত
সনদ এবং
(ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত
ফটোকপিসহ আবেদনকারীর Track Number
সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ আবেদনপত্র নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস
চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী
শিক্ষার্থীদের ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে
ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত আসন কোটা
ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য থাকলে তা
সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস
শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে
অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ
উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত)
কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের
তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা
হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক
টেকনোলজির জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার
সর্বাধিক ২০% অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি
করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত
ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।


★ ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা
ও ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে
হবে। অতঃপর এই লিংক http://123.49.52.26:1090/second_shift/applys এ ক্লিক করে
নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form)
যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর
পত্রের সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২
কপি সত্যায়িত রঙ্গীন ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে
আবেদন পত্র ডাকযোগে/অফিস চলাকালীন অত্র
অধিদপ্তরে জমা দিতে হবে। সংরক্ষিত কোটার
আবেদন কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি ও প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র সহ ২৯/০৬/২০১৫ তারিখের মধ্যে
ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে
অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যখায় তার কোটা বিবেচিত হবে না।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের
Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ
অপশনে গিয়ে DTE লিখে, স্পেস দিয়ে
শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর
লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার
রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি
পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE
XXXYYYYYYZZZZRRRRRR
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের
ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL),
বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর
ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM),
দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর
ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ),
মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE)
YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস
এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর
ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং
RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে
ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম,
পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে রাখার সম্মতি
চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে
তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে
হবে ।
উদাহরণঃ DTE
YESPINYour mobile
number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত
টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার
ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে
রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money
Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money
Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে
আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt
Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ
করা যাবে না।
৩. একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা
প্রতিষ্ঠান–টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের
ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল,
ঢাকা-ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি
অপশন নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন
ছবি দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি
অপশন প্রদর্শিত হবে New Application , Update
submitted form এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application
button এ click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC
Registration Number তারপর Verify Button এ
Click করতে হবে। [ যদি আবেদনকারী জিপিএ
৩.৫ অথবা এর বেশি এবং সাধারণ গনিত অথবা
উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে
আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত
হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো ( * ) অবশ্যই পূরন
করতে হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন
করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-
মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর
দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি
Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি
Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ
Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute
Select করলে এই Institute এর Department
প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department
select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio
button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে
Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর
Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু
ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button
এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা
নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number
টা পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি
তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম
থেকে Update Submitted form এ click করতে
হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী
শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ
প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে
হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb
এর মধ্যে হতে হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই
লিঙ্ক http://123.49.52.26:1090/second_shift/seat_plans/merit_list থেকে জানা যাবে।

সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ জনপ্রতি ৬০ টাকা

গম বা আটার বাজারমূল্য হিসাব করে এবার
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি
৬০ টাকা
বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে
ফিতরা নির্ধারণী সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে
ফাউন্ডেশনের পরিচালক এ এন এম সিরাজুল ইসলাম
জানান।
১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেঁজুর,
কিসমিস, পনির বা যবের মধ্যে যে কোনো একটি
পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজার মূল্য ফিতরা
হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
এই হিসেবে এবার সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে ১
হাজার ৬৫০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে
বলে সিরাজুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, “নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে এসব
পণ্যের যে কোনো একটি দিয়ে অথবা সমপরিমাণ
দাম দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। তবে খুচরা
বাজারে এসব পণ্যের দামে তারতম্য থাকতে
পারে।”
ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক
সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা
ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে
বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয়
ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।
গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি
৬৫ টাকা; তার আগের বছর ছিল ৬৬ টাকা।
সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বায়তুল
মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভায় ফিতরা
নির্ধারণী কমিটির সদস্য ও বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত
ছিলেন।

Wednesday, 24 June 2015

কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।

Friday, 28 August 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এ মার্ক ডিস্ট্রিবিউশন

♦জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চতর
(ড্রিগ্রী,অনা র্স এবং
মাস্টার্স)শ্রেণিতে প্রথম,দ্বিতীয়
এবং তৃতীয় বর্ষে প্রোমোশন পেতে হলে
একজন পরীক্ষার্থীকে..
.ইনকোর্স,মৌখিক,
ব্যবহারিক,মাঠকর্ম,মনোগ্রাফ পরীক্ষাসহ নিম্নোক্ত
GPA-অজর্ন করতে হবে।
*প্রথম ব র্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-1.75
*দ্বিতীয় ব র্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.00
*তৃতীয় ব র্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.25
*গড় নম্বর GPA-2.00
বিঃদ্রঃ প্রথম বার পরীক্ষা দিয়ে কম
পেলে পরবর্তী বার গুলোতে
পরীক্ষা দিয়ে অবশ্যই উপরে
উল্লেখিত GPA-পেতে হবে৷
*CGPA-2.00,3rd Class
*CGPA-2.25,2nd Class
*CGPA-2.50থেকে CGPA-2.75,Higher 2nd
Class
*CGPA-3.00,1st Class
এবং
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00 Higher 1st
Class
*CGPA-হল কোর্সের মোট নাম্বারের
গড়৷
বিঃদ্রঃযারা অনার্সে পড়ে
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00পাবে
তাদের সার্টিফিকেটে
Distinctionকথাটি লেখা
থাকবে৷Distinctionএর অর্থ বিশেষ
সম্মান।
.......................................................................
গ্রেডিং পয়েন্ট হিসাবের নিয়ম। (প্রতি বছরের
টা):
★★ ১.ধরুন আপনার মোট বিষয় ৬ টি। যেমন :
বাংলা,ইংরেজী,গনিত , বিজ্ঞান ও কৃষি।
★★২. এখন বাংলার টোটাল মাকর্স হলো ১০০ আর
ক্রেডিট ৪।
ইংরেজীর মাকর্স ১০০, ক্রেডিট ৪।
গনিতের টোটাল মাকর্স ১০০ ক্রেডিট ৪।
বিজ্ঞান এর ১০০ আর ক্রেডিট ৪।
সমাজের টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
কৃষির টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
★★তাহলে আপনার সর্বমোট ক্রেডিট হল
৪+৪+৪+৪+২+২=২০।
★★এখন ধরুন আপনি বাংলায় B+(3.25)।
ইংরেজীতে B(3)
গনিতে B(3)
বিজ্ঞান C(2.25)
সমাজে C+(2.50)
কৃষিতে B+(3.25) পেলেন।
★★ এখন আপনার কাজ হলো, প্রত্যকটা বিষয়ের
পয়েন্ট কে ঐ বিষয়ের ক্রেডিট দিয়ে গুন করা। চলুন
করা যাক
★★বাংলা
(৩.২৫ গুন ৪) =১৩
ইংরেজী
(৩ গুন ৪) =১২
গনিত
(৩ গুন ৪)=১২
বিজ্ঞান
(২.২৫ গুন ৪) =৯
সমাজ
(২.৫০গুন ২)=৫
কৃষি
(৩.২৫ গুন২)= ৬.৫।
★★ক্রেডিট দিয়ে গুন করার পর আসুন দেখি টোটাল
কত হল
(১৩+১২+১২+৯+৫+৬.৫)
=৫৭.৫
★★ এবার টোটাল পয়েন্ট কে, টোটাল ক্রেডিট
দিয়ে ভাগ করি।
(৫৭.৫/২০)=২.৮৭৫ বা ২.৮৮(প্রায়)
★★ উক্ত ২.৮৮ ই হলো আপনার CGPA.
ব্রি : দ্র: যারা ইমপ্রুভ বা রিটেকের পর নতুন পয়েন্ট
পেয়েছেন, তার ঐ বিষয়ের অাগের পয়েন্ট বাদ
দিয়ে নতুন টা দিয়ে হিসাব করে নিবেন।

Thursday, 27 August 2015

USSD Code For All Bangladeshi Mobile Operator

☀ Name : Teletalk
☞Balance Check : *152#
☞Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222
☞Package Check : unknown
☞Minute Check : *152#
☞SMS Check : *152#
☞MMS Check : *152#
☞Data (MB) Check : *152#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : Type SET & Send to 738
☞Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
☞Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245

☀ Name : Grameenphone
☞Balance Check : *566#
☞Show SIM Number : *2#
☞Package Check : *111*7*2#
☞Minute Check : *566*24# , *566*20#
☞SMS Check : *566*2#
☞MMS Check : *566*14#
☞Data (MB) Check : *566*10# , *567#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : *111*6*2#
☞Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222

☀ Name : Airtel
☞Balance Check : *778#
☞Show SIM Number : *121*6*3#
☞Package Check : *121*8#
☞Minute Check : *778*5#or*778*8#
☞SMS Check : *778*2#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *778*39#or*778*4#
☞Call Me Back : *121*5#
☞Net Setting Request : *140*7#
☞ Miss Call Alert (On) : *121*3*4#
☞ Miss Call Alert (Off) : unknown

☀ Name : Robi
☞Balance Check : *222#
☞Show SIM Number : *140*2*4#
☞Package Check : *140*14#
☞Minute Check : *222*3#
☞SMS Check : *222*11#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : *140*7#
☞Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
☞Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272

☀ Name : Banglalink
☞Balance Check : *124#
☞Show SIM Number : *511#
☞Package Check : *125#
☞Minute Check : *124*2#
☞SMS Check : *124*3#
☞MMS Check : *124*2#
☞Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#
☞Call Me Back : *126*Number#
☞Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
☞Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622

কিভাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ এ ট্রান্সফার হবেন

অনেক সময় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীদের এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে।১৭ জুন ২০১৫ তারিখ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাড়পত্র/কলেজ
পরিবর্তনের নিয়ম প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।তাহলে আর দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক কিভাবে কি করবেন:
শিক্ষার্থী ২য় বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে উন্নীত হলে ছাড়পত্রের মাধ্যমে অন্য জেলা শহরের কলেজে ভর্তি হতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে। যে সকল কারণে ছাড়পত্র নেওয়া যাবে :
★অভিভাবকের বদলীঃ চাকুরিতে অভিভাবক অন্য জেলা শহরে বদলী হলে। উল্লেখ্য, এখানে অভিভাবক বলতে বাবা/মাকে বুঝাবে। বাবা/মা
বর্তমান থাকলে আইনগত ভাবে কাউকে অভিভাবকত্ব প্রদান করলেসে অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত হবে।
★অভিভাবকের মৃত্যু হলেঃঅভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র/ডেথ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি আবেদন ফর্মের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রকৃত অভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে অভিভাবকত্বের দায়িত্ব যার উপর অর্পিত হয়েছে তার সম্মতিপত্র এবং তার পেশা ও কর্মস্থল সংক্রান্ত প্রামান্য কাগজপত্র এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★সংশ্লিষ্ট কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম/বিষয়ের অধিভুক্তি স্থগিত হলেঃ এক্ষেত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শন শাখা কর্তৃক প্রদত্ব অধিভুক্তি বাতিলের পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
★শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধি হলেঃ এক্ষেত্রে প্রতিবন্ধি বিষয়ে সমাজকল্যাণ দপ্তরের সনদ জমা দিতে হবে।
★মেয়ে শিক্ষার্থী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেঃ এ ক্ষেত্রে নিকাহনামা ও স্বামীর কর্মস্থল/বসবাস এর ঠিকানার প্রামান্য কাগজ এবং স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★শিক্ষার্থীর অভিভাবকের স্থায়ী ঠিকানা নিকটবর্তী কলেজে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজের/বাবা/মা - এর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★★★আবেদন ফর্মের সাথে প্রবেশ পত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং ফলাফলের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে।
★★★একজন শিক্ষার্থী ফলাফল প্রকাশের দিন থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে অনলাইনে ছাড়পত্রের জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে।আবেদনের সাথে প্রার্থীর মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রার্থীর প্রাথমিক আবেদন যাচাই বাছাই করে এক সপ্তাহের মধ্যেই SMS এর মাধ্যমে তার আবেদন বিবেচনা যোগ্য কিনা তা জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদন গ্রহণযোগ্য হলে প্রার্থীকে ছাড়পত্রের ফিসহ নির্ধারিত ফরমে বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
★চূড়ান্ত আবেদনের সাথে শুধুমাত্র ছাড়পত্র প্রদানকারী কলেজের অনাপত্তিপত্র জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নের প্রতি লক্ষ রেখে ছাড়পত্র অনুমোদনের ক্ষেত্রে প্রার্থী যে কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সে কলেজের প্রার্থীত বিষয়ের শিক্ষার্থী – শিক্ষক সংখ্যানুপাত Optimum সংখ্যার অনেক বেশী হলে প্রার্থীর আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
★একই জেলা/বিভাগীয় শহরে অবস্থিত দু’টি কলেজের মধ্যে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না।
★★তবে বিশেষ কারণবশত মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে উক্ত শর্ত শিথিলযোগ্য।
★কোর্স ফাইনাল পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হলে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। তাছাড়া স্নাতক (সম্মান ) শ্রেণীতে ৩য় ও ৪র্থ বর্ষে বিশেষ কারণ ছাড়া ছাড়পত্র প্রদান করা যাবে না।

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের (BUET) এর ২০১৫- ২০১৬
শিক্ষাবর্ষের অনলাইনে আবেদন শুরুঃ ৩০ আগষ্ট
থেকে৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ।

এমবিবিএস ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন
১৯/০৮/২০১৫ থেকে ০১/০৯/২০১৫ তারিখ পর্যন্ত করা
যাবে ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি প্রক্রিয়া ২৪ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ১০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু হবে ২৯
আগষ্ট, আর শেষ হবে ১৭ সেপ্টেম্বর ।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ৭ সেপ্টেম্বর, চলবে ৩০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
(KUET) এর ২০১৫- ২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে ০৪অক্টোবর, রবিবার, ২০১৫, সকাল ১০.০০ টায় আর শেষ হবে ১৪ অক্টোবর, বুধবার, ২০১৫,রাত ১১.৫৯ টা মিনিটে ।

কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ (স্নাতক)
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফরম বিতরণ ১৩ সেপ্টেম্বর
থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি
আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু
হয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ১৬
আগষ্ট থেকে শুরু হয়ে ০১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে ।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনাল BUP
এর ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি প্রক্রিয়া ১
সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে

Saturday, 22 August 2015

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার গবেষকেরা


পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানা সংক্রান্ত গুজব
ছড়াচ্ছে। গুজবে কান দেবেন না। পরামর্শ দিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
গবেষকেরা। সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ, সাইট
ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে এ
ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। গতকাল পিটিআইয়ের এক খবরে
এ তথ্য জানানো হয়।
নাসার গবেষকেরা বলছেন, আগামী মাসের ১৫
থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে পৃথিবীতে ভয়ংকর গ্রহাণু
আঘাত হানবে বলে গুজব ছড়িয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে
প্রভাব পড়ার মতো কোনো সে রকম কোনো বস্তুর
অস্তিত্বের প্রমাণ তাঁরা পাননি। এর কোনো
বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও নেই।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল)
ব্যবস্থাপক পল চোডাস বলেন, নাসার নিয়ার-আর্থ
অবজারভেশন থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা
গেছে, নিকট ভবিষ্যতে কোনো গ্রহাণুর বা ধূমকেতুর
পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ার মতো আশঙ্কা নেই।
আগামী ১০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে
থাকা গ্রহাণুগুলোর ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা শূন্য
দশমিক এক শতাংশ মাত্র। নাসার জেপিএলের
নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট অফিসটি মূলত আন্তর্জাতিক
জ্যোতির্বিদ ও বিজ্ঞানীদের একটি যৌথ দল যাঁরা
টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করেন। তাঁরা
পৃথিবীর জন্য হুমকি মনে করা গ্রহাণুর পথ পর্যবেক্ষণ
করেন। চোডাস বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
যদি বড় কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কা
থাকতো আমরা এখন তার কিছুটা হলেও দেখতে
পেতাম। এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে, এর আগেও
পৃথিবীতে গ্রহাণুর আছড়ে পড়া নিয়ে অবান্তর দাবি
করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো সত্যি হয়নি। অনলাইনে
দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এ ধরনের অবান্তর
বিষয়গুলো জনপ্রিয় হতে দেখা যায়।
এর আগে ২০১১ সালে এলেনিন ধূমকেতুকে কেন্দ্র করে
‘ডুমসডে’ বা পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে গুজব
ছড়িয়েছিল। ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর মায়া
সভ্যতার দিনপঞ্জি ঘিরেও এ ধরনের গুজব রটতে
দেখা যায়। গত বছর ২০০৪ বিএল ৮৬ গ্রহাণুটি পৃথিবীর
জন্য হুমকি বলে গুজব রটেছিল। এ বছরের জানুয়ারি ও
মার্চে পৃথিবীর ওপর কোনো প্রভাব না ফেলেই তা
পৃথিবীকে অতিক্রম করেছে।

Friday, 21 August 2015

বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (Bangladesh National University)

১৯৯২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সমগ্র বাংলাদেশে সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়- কলেজগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত সাধারন শিক্ষায় বিভিন্ন বিষয়ের উপর গ্রাজুয়েট এবং পোষ্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রী প্রোগ্রামগুলো নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত বাংলাদেশের ১৬০০ সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজগুলোতে ১০,০০,০০০ শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে। এটি একটি সরকারী প্রতিষ্ঠান। পল্লী এবং আধা শহুরে এলাকার শিক্ষার্থীদের মাঝে উচ্চতর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে থাকে।
চ্যান্সেলর ভাইস চ্যান্সেলর প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর
মো: আবদুল হামিদ
রাষ্ট্রপতি, গণ-প্রজাতন্ত্রী
বাংলাদেশ
প্রফেসর ড: হারুন-অর-রশিদ
প্রফেসর ড: আসলাম ভূঁইয়া
কোষাধ্যক্ষ
প্রফেসর মো: নোমান অর রশিদ

ঠিকানা এবং অবস্থান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
বোর্ড বাজার, গাজীপুর ১৭০৪।
ফোন: ৯২৯১০১৮-২৩, ৯২৯১০৫৫
ইমেইল: webadmin@nu.edu.bd ,
nubdpr@yahoo.com , director_ict@nu.edu.bd
ওয়েব সাইট: www.nu.edu.bd ,
www.nuadmission.com

অনুষদ এবং বিভাগসমূহ
কলা অনুষদ
১.বাংলা ২.ইংরেজি ৩.দর্শন
৪.ইতিহাস ৫.ইসলামিক স্টাডিজ
৬.ইসলামের ইতিহাস ৭.আরবি ৮.পালি ও
সংস্কৃত

সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ
১.অর্থনীতি ২.রাষ্ট্র বিজ্ঞান ৩.সমাজ
বিজ্ঞান ৪.সমাজ কর্ম ৫.লোকপ্রশাসন
৬.নৃ-বিজ্ঞান ৭.গার্হস্থ্য অর্থনীতি

বিজ্ঞান অনুষদ
১.পদার্থ ২.রসায়ন ৩.গণিত
৪.পরিসংখ্যান ৫.প্রাণীবিদ্যা
৬.উদ্ভিদবিজ্ঞান ৭.মনোবিজ্ঞান ৮.ভূ-
ত্তত্ব ৯.ভূগোল ১০.কম্পিউটার বিজ্ঞান

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
১.ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং
২.হিসাববিজ্ঞান ৩.মার্কেটিং
৪.ব্যবস্থাপনা।
আইন অনুষদ
আইন বিভাগ

ভর্তি আবেদন পত্র
ভর্তি ফরম অনলাইনে পাওয়া যায় অথবা
কলেজ অফিস থেকে ভর্তির আবেদন ফর্ম
সংগ্রহ করতে হয়। ভর্তি ফর্মের মূল্য ৩০০
টাকা (অনির্ধারিত)। এছাড়া টেলিটক
মোবাইল অপারেটরের এসএমএস এর
মাধ্যমে ভর্তি ফরম ক্রয় করা যায়।
আবেদনপত্রের সাথে যেসকল কাগজপত্র
জমা দিতে হয়, সেগুলো হলো;
সংশ্লিষ্ট অধ্যক্ষ কর্তৃক ছাত্র/ছাত্রীর
সত্যায়িত স্বাক্ষর ও সদ্য তোলা ছবি;
প্রবেশপত্র, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ও
নম্বরপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি।
ভর্তির যোগ্যতা
স্নাতক কোর্সে ভর্তি হতে;
১। এইচএসসি বা সমমান এবং এসএসসি
অথবা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা এবারে জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য
আবেদন করতে পারবে।
২। আবেদনকারীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায়
পৃথকভাবে ন্যুনতম জিপিএ ২.০ থাকতে
হবে। পরীক্ষার্থী যে বিষয়ে ভর্তি
হতে ইচ্ছুক সে বিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক
পরীক্ষায় (২০০ নম্বরে) জিপিএ ৩.০
থাকতে হবে।
৪। মাদ্রাসা বোর্ড হতে আলিম পাস
করা শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে
১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তির
জন্য আবেদন করতে পারবে।
৫। ব্যবসায় ব্যবস্থাপনার শিক্ষার্থীরা
ব্যবসায় প্রশাসন শাখায় এবং
ডিপ্লোমা-ইন-ফরেস্ট্রি, ডিপ্লোমা-
ইন-এ্যাগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা-ইন-
ইঞ্জিনিয়ারিং-এ উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ১ম
বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে বিজ্ঞান
শাখায় ভর্তির জন্য আবেদন করতে
পারবে।
৬। উপরোক্ত ক্যাটাগরি ছাড়াও সমতুল্য
বিদেশী সার্টিফিকেট/
ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীর
ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড/
কর্তৃপক্ষ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে সমতা
নিরূপণ হলে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করতে পারবে।

আবেদন করার নিয়মাবলী
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি
পরীক্ষার আবেদনপত্র গত বছর থেকে
অনলাইনের মাধ্যমে নেয়া হচ্ছে।
গতবারের মতো এবারেও জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন অনলাইনের
মাধ্যমে করতে হবে। নিম্নে আবেদন
করার নিয়ম দেয়া হলো।
১। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে ( http://www.nu.edu.bd/index.php )গিয়ে
আবেদনকারীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীৰার রোল নম্বর, বোর্ড,
শাখা ও প্রাপ্ত জিপিএ, জন্ম তারিখ,
কলেজের নাম, প্রার্থীর পছন্দের সব
বিষয়ের ক্রমনির্ধারণ করে ভর্তি ফর্ম
পূরণ করতে হবে। প্রার্থীর ভর্তি ফর্মে
বিষয়ের পছন্দক্রম একবার নির্ধারণ করা
হলে পরবর্তীতে তা পরিবর্তন করা
যাবে না।
২। একজন প্রার্থী তার পছন্দ অনুযায়ী
শুধুমাত্র একটি কলেজে আবেদন করতে
পারবে। সংশ্লিস্ট কলেজের অধিভুক্ত
বিষয়সমূহের তালিকা ওয়েবসাইট
থেকে জেনে নিতে হবে।
৩। যদি কোন প্রার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীক্ষার দেয়া তথ্যের
সঙ্গে ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত তথ্যের
(বোর্ড থেকে প্রাপ্ত) অসঙ্গতি দেখতে
পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট
ওয়েবসাইটে গিয়ে সঠিক তথ্য এন্ট্রি
করার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে
প্রার্থীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক
পরীৰার মূল নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ড সংশ্লিষ্ট কলেজে দেখিয়ে
প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
৪। সঠিক তথ্যসহকারে আবেদন ফর্মটি পূরণ
করে সাবমিট করা হলে আবেদনকারীর
নাম ও ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বরসহ
একটি নতুন আবেদন ফর্ম কম্পিউটার
স্ক্রিনে দেখা যাবে। ফর্মটি সরাসরি
অথবা ডাউনলোড করে অফসেট সাদা
কাগজে প্রিন্ট করে নিতে হবে।
৫। আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা ভর্তি
ফর্মের তিনটি নির্দিষ্ট স্থানে সদ্য
তোলা রঙিন ছবি সত্যায়িত করে
লাগাতে হবে এবং নির্ধারিত
স্থানে স্থাপন করতে হবে।
আবেদনকারীর ছবি স্বাক্ষরে কোন
ধরনের অসঙ্গতি পাওয়া গেলে ভর্তি
পরীক্ষা বাতিল করা হবে।
৬। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্ট করা
আবেদন ফর্মটির সঙ্গে প্রার্থীর
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান
পরীৰার নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ডের সত্যায়িত কপিসহ ভর্তি
পরীক্ষার ফি ২৬০ টাকা সংশিস্নষ্ট
কলেজে জমা দিতে হবে।
৭। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্টকৃত আবেদন
ফর্মটির একটি অংশ (সর্বনিম্ম অংশ)
অধ্যক্ষ/দায়িত্বপাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর
ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্র/
ছাত্রীকে ফেরত দেবে। ভর্তি
পরীক্ষা ও তৎপরবর্তী ভর্তি কার্যক্রমে
এই অংশটি পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র
হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
৮। ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন
সংশ্লিষ্ট কলেজ থেকে ছাত্র/ছাত্রীর
পরীক্ষার নির্ধারিত নিয়ে পরীক্ষার
কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত
বিভিন্ন কলেজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত
কলেজগুলোর মধ্যে কিছু নামকরা কলেজ
রয়েছে।
ঢাকার মধ্যে :
ঢাকা কলেজ,
তিতুমীর কলেজ,
মিরপুর বাংলা কলেজ,
সিলেটের এমসি কলেজ,
রাজশাহীর রাজশাহী কলেজ,
বরিশালের বিএম কলেজ,
যশোরের এমএম কলেজ,
খুলনার বিএল কলেজ,
বগুড়ার আযিযুল হক কলেজ,এবং
রংপুরের কারমাইকেল কলেজ উল্লেখযোগ্য।


ওয়েব সাইট থেকে প্রয়োজনীয়
ডাউনলোডের জন্য নিম্নে উল্লেখিত
লিংকটি ক্লিক করুন: http://www.nu.edu.bd/standardForm.php

Friday, 14 August 2015

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিকপরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে১০/৯/২০১৫ এ

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিক
পরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে
১০/৯/২০১৫ এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
উক্ত তারিখের মধ্যে বহিঃপরিক্ষকের
সাথে কথা বলে নিজ নিজ কলেজ সময়
নির্ধারন করবে।
কেন্দ্র ও পূর্নাঙ্গ তারিখ / সময় নিম্নের
লিঙ্কে দেয়া হল

www.nu.edu.bd/?p=6345

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ


অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০১৫ তারিখ জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ পরীক্ষা আগামী ১ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ নভেম্বর। প্রতিদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে। প্রকাশিত সময়সূচী আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ
জেএসসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
২ নভেম্বর বাংলা বাংলা ২য় পত্র,
৩ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
৮ নভেম্বর গণিত/সাধারণ গণিত,
৯ নভেম্বর ধর্ম বিষয়ক পরীক্ষা,
১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১২ নভেম্বর শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য,
১৫ নভেম্বর বিজ্ঞান,
১৬ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা,
১৭ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান,
১৮ নভেম্বর চারু ও কারুকলা।
জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর কুরআন মাজীদ ও তাজবিদ,
২ নভেম্বর আকাইদ ও ফিকাহ,
৩ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর বাংলা ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি,
৮ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৯ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
১১ নভেম্বর আরবি ১ম পত্র,
১২ নভেম্বর আরবি ২য় পত্র,
১৪ নভেম্বর গণিত,
১৫ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা, শারীরিক শিক্ষা ও
স্বাস্থ্য,
১৬ নভেম্বর সামাজিক বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১৭ নভেম্বর সাধারন বিজ্ঞান (শুধু অনিয়মিত)/বিজ্ঞান,
বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (শুধু অনিয়মিত)
১৮ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য অর্থনীতি (শুধু অনিয়মিত),
গার্হাস্থ্য বিজ্ঞান।

Sunday, 9 August 2015

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ( HSC & Equivalent Exam Result Published)

আজ রোববার ৯ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে ২০১৫ সালের
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল। উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল অপেক্ষা শেষ হচ্ছে প্রায় এগারো লাখ শিক্ষার্থীর।আজ রোববার সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফলের সার সংক্ষেপ তুলে দেন। এরপর দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করবেন তিনি। এরপর থেকেই কলেজের নোটিশ বোর্ড, মোবাইলে এসএমএস ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেদের ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
আজ ফল ঘোষণার পরেই উচ্চ শিক্ষায় নিজেদের সফর শুরু করবেন এই ১১ লাখ শিক্ষার্থী। ইতোমধ্যেই দেশের প্রায় প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়,মেডিকেল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী ঘোষণা করা হয়েছে।এদিকে, বিগত কয়েক বছরের রীতি ভেঙে এবার সব বোর্ডের সেরা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেরা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ‘নোংরা’ প্রতিযোগিতার কারণে এ রীতি ভাঙছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

রেজাল্ট দুপুর দুইটার পর ম্যাসেজ এর মাধ্যমে পাওয়া
যাবে।

রেজাল্ট দেখার নিয়মঃ
জেনারেল বোর্ড
type: HSC<Space>BOARD er 1st 3 letter<Space>ROLL<Space>2015
.
মাদ্রাসা বোর্ড
type: ALIM
<Space>MAD< Space>ROLL<Space>2015
.
কারিগরি বোর্ড
type: HSC
<Space>TEC<Space>ROLL<Space>2015. ম্যাসেজ পাঠাতে হবে
16222 নম্বরে।

অনলাইনে রেজাল্ট দেখার লিংকঃ http://www.educationboardresults.gov.bd/regular/index.php

উল্লেক্ষ্য, গত ১ এপ্রিল শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা। ১১ জুন পর্যন্ত চলে লিখিত পরীক্ষা। ১৩ থেকে ২২ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক
পরীক্ষা। সে হিসেবে লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার
৫৯তম দিনে ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,
দুপুর ২টা থেকে কলেজের নোটিশ বোর্ড,
শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইলে এসএমএসের
মাধ্যমে ফলাফল পাওয়া যাবে। আটটি সাধারণ
শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা
বোর্ডের অধীনে এবার পৌনে ১১ লাখ শিক্ষার্থী
পরীক্ষায় অংশ নেয়।
২০১৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায়
অংশ নেয় ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন। গতবার এ
সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৪১ হাজার ৩৭৪ জন
পরীক্ষার্থী। সে হিসেবে এবারে পরীক্ষার্থী
কমেছে ৬৭ হাজার ৪৯০ জন। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
কমলেও বেড়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পরীক্ষা
কেন্দ্রের সংখ্যা। ৮৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন; যা
গতবারের চেয়ে ২০১টি বেশি। পরীক্ষা কেন্দ্র
গতবারের চেয়ে ৬৭টি বৃদ্ধি পেয়ে এবার ছিল ২
হাজার ৪১৯টি। এছাড়া বিদেশে ৭টি কেন্দ্র থেকে
২৪১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। বিদেশের
কেন্দ্রগুলো ছিল- দোহা, আবুধাবি, জেদ্দা, রিয়াদ,
ত্রিপলি, দুবাই এবং বাহরাইন।
এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ঢাকা
শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৩৩৪টি কেন্দ্রে ২ লাখ ৭৬
হাজার ২২৭ জন, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের ১৮৪টি
কেন্দ্রে ১ লাখ ৭০৯ জন, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের
১৭৫টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৯৭৪ জন, যশোর শিক্ষা
বোর্ডের ২১২টি কেন্দ্রে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০৫ জন,
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের ৯২টি কেন্দ্রে ৮০ হাজার
৬৯৩ জন, বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ১০৯টি কেন্দ্রে
৫৬ হাজার ৬০০ জন, সিলেট শিক্ষা বোর্ডের ৭৫টি
কেন্দ্রে ৫৮ হাজার ৬৩ জন, দিনাজপুর শিক্ষা
বোর্ডের ১৮২টি কেন্দ্রে ৯০ হাজার ৩৮১ জন,
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ৪১৮টি কেন্দ্রে ৮৪
হাজার ৩৬০ জন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ৬২০টি
কেন্দ্রে ৯৮ হাজার ২৪৭ জন, ডিআইবিএস-এ ১৮টি
কেন্দ্রে ৪ হাজার ৩৪৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ
করেন। বিদেশের সাতটি কেন্দ্রে ২৪১ জন
শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন, এর মধ্যে
১১০ জন ছাত্র এবং ১৩১ জন ছাত্রী।
এবার বাংলা প্রথম পত্র, রসায়ন, পৌরনীতি,
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, জীববিজ্ঞান, পদার্থ
বিজ্ঞান, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি,
হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ ও ব্যবহারিক
ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার
শিক্ষা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রসহ মোট ২৫টি বিষয়ে
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় সৃজনশীল প্রশ্নে।

Saturday, 11 July 2015

ইন্টারনেটে বিনামূল্যে যে ১৫টি সেবা পেতে পারেন অনায়াসে

ইন্টারনেট এর কারনে আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম কতটা সহজ হয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।ইন্টারনেট এমন এক মাধ্যম যেখানে এক ছাদের নিচে সব কিছুই মেলে। কিছু পরিষেবার জন্য যেমন পয়সা খরচ করতে হয়, তেমনই বেশ কিছু পরিষেবা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় যার জন্য কোনও খরচ করতে হয় না। তেমনই কয়েকটি পরিষেবা নিয়ে এই প্রতিবেদনটি রইল আপনার জন্য-
১. ড্রাম বাজাতে ভালোবাসেন?
তাহলে আপনি ভিজিট করতেই পারেন Patatap।
যেখানে আপনি বিভিন্নরকম জ্যাম সেশনের
ভিসুয়ালস পাবেন।
২. পড়াশোর জন্য
হাজারো অপশনের মধ্যে থেকে আপনি কোন বিষয়ে
পড়াশোনা করতে চান, বেছে নিন বিষয়টুকু। বাকি
কাজটা সেরে ফেলবে Coursera নিজেই। এদের
সমৃদ্ধ জ্ঞানভাণ্ডারকে কাজে লাগান সম্পূর্ণ
বিনামূল্যে।
৩. কমিকস পড়তে চান?
দমফাটা সমস্ত কমিকস মিলবে এক ক্লিকেই। ভিজিট
করুন Dr. Mc Ninja বা comic prospector।
৪. ছবি এডিট করতে হলে
সাইন আপ করার ঝামেলা নেই। আপনার প্রিয় বন্ধুর
ছবি এডিট করতে Pixlr-এর জুড়ি মেলা ভার।
৫. হাই কোয়ালিটি গেমস খেলতে হলে
মোবাইল বা কম্পিউটারে আনলিমিটেড ডেটা
প্ল্যান থাকলে হাই কোয়ালিটির গেমস খেলুন-
BigPoint এ
৬. ১ জিবির ইমেল পাঠাতে
কাউকে বড় কোনও ফাইল ইমেল করতে হলে ব্যবহার
করুন Pando
৭. রান্না করে কাউকে ইমপ্রেস করতে চান
রকমারি রেসিপির খোঁজ পাবেন এই ঠিকানায়-
VideoJug
৮. বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ডিটেক্ট করতে
গোয়েন্দা হওয়ার দরকার নেই। বডি ল্যাঙ্গুয়েজ
দেখে মিথ্যা ধরতে চাইলে Blifaloo সেরা অস্ত্র।
৯. টেকনিক্যাল সাপোর্ট চান
কম্পিউটার বিগড়েছে? বা ওয়েবসাইট সংক্রান্ত
কোনও তথ্য-প্রযুক্তিগত সাহায্য চান? সঙ্গে রয়েছে
Techguy।
১০. ওয়াই-ফাইয়ের হদিশ পেতে
শহরের বাইরে বেড়াতে গিয়েছেন? কোন শহরে
কোথায় কোথায় বিনামূল্যে ওয়াই-ফাই পরিষেবা
মিলবে জানতে হলে লগ ইন করুন WifiFreeSpot
ওয়েবসাইটে।
১১. বেনামে ইমেল করতে
আপনি ইমেলটি করার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে
আপনার ইমেল আইডিই ভ্যানিশ হয়ে যাবে। এমনই
কেরামতি 10MinuteMail-এর।
১২. ভাষা শিখতে চান?
পয়সা খরচ করে কোর্স করবেন কেন? বাড়িতে বসেই
যে কোনও ভাষা শিখতে লগ ইন করুন Duolingo-র
ওয়েবসাইটে।
১৩. ডকুমেন্টারি দেখতে ভালোবাসেন?
হাজারো অদেখা ডকুমেন্টারি দেখতে পাবেন এই
ওয়েবসাইটে। তাও একেবারে নিখরচে-
DocumentaryHeaven
১৪. তাসের খেলা শিখতে চাইলে
পার্টিতে কাউকে পটাতে হলে ছোট্ট একটা তাসের
ম্যাজিকই কিন্তু আপনাকে জেমস বন্ড করে তুলতে
পারে। আর মজাদার এই সব খেলা শিখতে চাইলে-
GoodTricks আপনাকে উপায় বাতলাবে।
১৫. বাদ বাকি সব মিলবে-
উপরের কোনওটিই যদি আপনার কাজের না হয়
তাহলে Torrent-ই আপনার শেষ ভরসা।
বেআইনিভাবে যা ডাউনলোড করতে চান, এক
ক্লিকেই কেল্লাফতে।

পরবর্তীতে সময় পেলে শিখিয়ে দেব কিভাবে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড দিবেন।
★আর একটা কথা, আপনার পুরনো জামা হাসি ফোটাতে পারে একটি মুখে।একটু সদয় হোন।।

Friday, 10 July 2015

ব্লগ কি? ব্লগার কারা?

ব্লগ শব্দটি নিয়ে মনে হয় এই দেশের সাধারণ মানুষকে খুবই ভুল ধারণা দেওয়া হয়েছে! ব্লগার শব্দটি দিয়ে একজন মানুষকে গালি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তথ্যপ্রযুক্তির জগতে ব্লগ লেখা বলতে বোঝানো হয় অনেকটা ব্যক্তিগত ডাইরী লেখার মতো। আমরা কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ডাইরীটি সবাইকে পড়তে দিতাম তাহলে সেটা হতো অনেকটা ব্লগ লেখার মতো। কেউ যখন তার খাতায় বা নোট বইয়ে ডাইরী লেখে তখন সে ইচ্ছে করলেও একসাথে অনেককে দেখাতে পারে না, কিন্তু ইন্টারনেটের জগতে সেটা পানির মতো সোজা। একজন মানুষ ব্লগে কিছু একটা লিখে পৃথিবীর সবাইকে সেটা দেখার সুযোগ করে দিতে পারে। সারা পৃথিবীতে এই মুহূর্তে একজন দুইজন নয়, হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষও নয় আক্ষরিক অর্থে কোটি মানুষ ব্লগ লেখে - যার অর্থ এই পৃথিবীতে এখন কোটি কোটি ব্লগার। কাজেই ব্লগার বলে একজন মানুষকে কীভাবে গালি দেওয়া যায় সেটা কোনোমতেই আমার মাথায় ঢুকে না। একজন মানুষকে ‘এম.এ. পাশ’ বলে গালি দিলে যেরকম হাস্যকর শোনায়, ব্লগার বলে গালি দিলেও সেটা একই রকম হাস্যকর শোনায়। আজকাল নাস্তিক এবং ব্লগার দুটো শব্দকে সমার্থক করে ফেলার জন্যে খুবই চেষ্টা করা হচ্ছে! অথচ মজার ব্যাপার হলো, যদি আমাদের কখনো ইসলাম ধর্ম (বা অন্য কোনো ধর্ম) নিয়ে কোনো জরুরী তথ্য বা বিশ্লেষণের দরকার হয় তখন আমরা সেটা খুঁজে পাই কোনো একজন ইসলামী চিন্তাবিদ ব্লগারের লেখা থেকে! যারা তাদের অপছন্দের মানুষদের ব্লগার বলে গালি দেন তাদের জানা দরকার ইন্টারনেটে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের ওপরেই অসংখ্য ব্লগ আছে। অসংখ্য খাটি মুসলমান ব্লগার আছেন। - অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল, লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Thursday, 9 July 2015

গ্রামীণফোনে এক বছরে ১৩ মাস


বাংগালীর নতুন রক্তচোষা গ্রামীণফোনে এক
বছরে ১৩ মাস! অতিরিক্ত ১ মাসে গ্রাহকের কোটি
কোটি টাকা নিচ্ছে।
অংকের হিসাব গড়মিল মনে হলেও বাস্তবে তা
সত্য। হ্যাঁ দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর যে
কোটি কোটি টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর
ব্যাপারে আমরা কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যার ১২
মাসকে ১৩ মাস হিসেবেই ব্যবহার করছেন। ফলে
বছরে এক মাস বেশি এবং ওই এক মাসে অতিরিক্ত
রেভিউও পাচ্ছে অপারেটরটি।
সম্প্রতি গ্রামীণফোন তাদের গ্রাহকদের কিছু কিছু
ইন্টারনেট প্যাকেজে ৩০ দিনের পরিবর্তে ২৮
দিনের অফার দিচ্ছে। কোন গ্রাহক ১২ বার
ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করলেও তার দিন শেষ
হবে (১২x২৮) ৩৩৬ দিন। বছর শেষ হতে হাতে থাকে
আরও ২৯ দিন! ফলে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা বছরে
এক মাস অতিরিক্ত অর্থাৎ ১৩ মাসের বিল দিচ্ছেন।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে তিনটি
প্যাকেজে এই অফার দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। নিচে
তা দেওয়া হলো -
১) http://www.grameenphone.com/personal/offers/attractive-offer-new-connection
২) http://www.grameenphone.com/notices-board/data-package-discontinuation-n ...
৩) http://www.grameenphone.com/notices-board/discontinuation-selected-data -...
এসব প্যাকেজ ছাড়াও মোবাইলে এসএমএস করে
নানান ইন্টারনেট প্যাকেজের অফার দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবারও মোবাইল এসএমএস-এ ইন্টারনেট
প্যাকেজের অফারে গ্রামীণফোন লিখেছে,
"সেইরকম ইন্টারনেট অফার! এখন ১ জিবি ইন্টারনেট
+ ১ জিবি ফেসবুক (মেয়াদ ২৮ দিন); পাচ্ছেন মাত্র
১৯৯ টাকায় (+VAT & SD)। অ্যাক্টিভেট করতে
ডায়াল *৫০০*৪৮#"।
এদিকে গ্রামীণফোনের এই কৌশলী ব্যবহারের
প্রতিবাদ করে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে
স্ট্যাটাস দিয়েছেন। মো. রুবেল আহমেদ নামের
একজন লিখেছেন, আপনি এক বছরে ১২ বার নয় ১৩
বার ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনছেন। অতিরিক্ত এই এক
মাসের খরচ থেকে গ্রামীণফোন যে কোটি কোটি
টাকা সরিয়ে নিচ্ছে সেই ভয়ংকর ব্যাপারে আমরা
কেউ জ্ঞাত তো নয়ই বরং যারা জ্ঞাত তারাও
অনেকে চুপ করে আছেন। ছোটবেলায় একবার ছিনতাই
এর শিকার হয়েছিলাম, তখন তারা ছুরি পিস্তল
নিয়ে এসেছিলো। এখন দেখছি মানুষজন মোবাইল
ব্যবহার করে ছিনতাই হচ্ছেন। এইটা ডিজিটাল যুগের
দুর্দান্ত চমৎকার একটা উদাহরণ।

Monday, 29 June 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম

স্নাতক (সম্মান) ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৬ সালের জুন মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ৩য় বর্ষ রেজাল্ট: জুলাই - সেপ্টেম্বর, ২০১৫
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: জানু , ২০১৬ ।
পরীক্ষা: ফেব্রু - মার্চ, ২০১৬
রেজাল্ট: এপ্রিল - জুন, ২০১৬ ।।।
,,,,,
,,,,,, স্নাতক (সম্মান) ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে ★★★ জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ প্রোগ্রাম
।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★ ২য় বর্ষ
রেজাল্ট: জুন-আগষ্ট. ২০১৫ । ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম
পূরণ: জানু , ২০১৬ । পরীক্ষা: ফেব্রু-মার্চ. ২০১৬ ।
রেজাল্ট: এপ্রিল-জুন ,২০১৬ । ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ: নভেম্বর, ২০১৬ । পরীক্ষা: ডিসে-জানু , ২০১৬-১৭
রেজাল্ট: ফেব্রু-এপ্রিল, ২০১৭ ।।।
,,,,,,
,,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৭ সালের মে মাসে ।।।
★★★ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে
ক্রাশ প্রোগ্রাম ।।।
★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ এর
একাডেমিক
ক্যালেন্ডার।।।।
★★★ ২য় বর্ষ :-
ফরম পূরণ: জুন-জুলাই,২০১৫ ।
পরীক্ষা:
জুলাই_আগস্ট_ সেপ্টেম্বর,২০১৫।
রেজাল্ট: সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর ২০১৫
★★★ ৩য় বর্ষ :
ফরম পূরণ: মার্চ,২০১৬ ।
পরীক্ষা: এপ্রিল_মে.২০১৬ ।
রেজাল্ট: জুন-আগস্ট,২০১৬ ।
★★★ ৪র্থ বর্ষ :
ফরম পূরণ: নভেম্বর_ডিসেম্বর,২০১৬ ।
পরীক্ষা: ডিসেম্বর,২০১৬ - ফেব্রুয়ারী,২০১৭ ।
রেজাল্ট: ফেব্রুয়ারী - মে,২০১৭ ।।।
,,,,,
,,,,,
স্নাতক (সম্মান) ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষের কোর্স
শেষ হবে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ।। ★★★
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজট নিরসনে ক্রাশ
প্রোগ্রাম ।।। ★★★ স্নাতক (সম্মান),২০১৩-২০১৪
শিক্ষাবর্ষ এর একাডেমিক ক্যালেন্ডার।।।। ★★★
১ম বর্ষ :: পরীক্ষা: মে-জুলাই,২০১৫ রেজাল্ট: জুলাই-
অক্টবর ২০১৫ ★★★ ২য় বর্ষ:- ফরম পূরণ:ফেব্রুআরি-
মার্চ ২০১৬ পরীক্ষা: মার্চ - মে ২০১৬ রেজাল্ট: জুন -
সেপ্টেম্বর ২০১৬ ★★★ ৩য় বর্ষ : ফরম পূরণ:জানুয়ারি
২০১৭ পরীক্ষা:ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ২০১৭
রেজাল্ট:এপ্রিল - জুলাই ২০১৭ ★★★ ৪র্থ বর্ষ : ফরম
পূরণ:সেপ্টেম্বর- অক্টোবর ২০১৭ পরীক্ষা:অক্টোবর-
ডিসেম্বর২০১৭ রেজাল্ট:জানুয়ারি-মার্চ ২০১৮।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পোস্টটি শেয়ার করে পোস্ট এর নিউজটি আপনার
বন্ধুকে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না | এতে আপনার
পাশাপাশি আপনার বন্ধুর ও উপকার হবে |

Sunday, 28 June 2015

সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর'


<<লেখা আহ্বান>>
সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় লিখিত ছিলটি ভাষার
ইতিহাসের প্রথম পত্রিকা 'ছিলটি খবর' অচিরেই
প্রকাশ হতে যাচ্ছে। সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায়
আপনার স্বরচিত ছড়া, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ,
সিলেটি ভাষা ও নাগরি বর্ণমালা বিষয়ে অভিমত
পাঠান।
'ছিলটি খবর' পত্রিকাটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে।
আপনিও সেই ইতিহাসে নাম লেখান।
লেখা পাঠানোর নিয়মঃ
* সিলেটি আঞ্চলিক ভাষায় লিখতে হবে।
* সিলেটি নাগরি বর্ণমালায় কম্পিউটার ফন্টে
টাইপ কিংবা হাতে লিখে পাঠাতে হবে।
* A4 সাইজ পেপারে লিখে JPEG (ইমেজ/ছবি)
ফরম্যাটে পাঠাতে হবে।
* সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের লেখা পাঠানো যাবে।
বিস্তারিত জানতে বা লেখা পাঠাতে ফেসবুক
ইনবক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করুনঃ
নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা, ০০৪৪০৭৯৫১০৬০১২৬
আহমেদ হাসান, মৌলভীবাজার উপজেলা সমন্বয়ক,
০১৭২২-৯৯০১০৫

Saturday, 27 June 2015

Marine Engineering

দিনদিন পড়াশুনার বিষয় এবং পছন্দের মধ্যে পরিবর্তন আসছে। মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এখন এমনই সাবজেক্ট। দিগন্তছোঁয়া নীল আকাশের সীমা আর বিস্তৃত
সমুদ্রের নীল পানির ওপরেই যে ক্যারিয়ার, তার
নাম মেরিন প্রকৌশল। দেশ থেকে দেশ আর বন্দর
পেরিয়ে বন্দরে যাওয়ার এক সুবিশাল সুযোগের
অন্য নাম মেরিন প্রকৌশলে পড়াশোনা।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি, মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি এবং বেশ কটি বেসরকারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেরিন প্রকৌশলে পড়ার
সুযোগ আছে। নটিক্যাল সায়েন্স, মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন ফিশারিজে পড়ার
সুযোগ আছে চট্টগ্রামের মেরিন ফিশারিজ
একাডেমিতে। বাংলাদেশের বিশাল নৌপথের
ব্যবসায়িক ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব বিবেচনা করে
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার মেরিন
ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এই
একাডেমি দক্ষ নাবিক, প্রকৌশলী ও মৎস্য
প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রকৌশলী
তৈরিতে কাজ করছে।
পড়াশোনার বিষয়াদি
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে নটিক্যাল
সায়েন্স, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফিশারিজে
সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা, সমুদ্রবিষয়ক জ্ঞান,
জাহাজ নির্মাণ, সামুদ্রিক প্রাণী প্রক্রিয়াকরণ
সম্পৃক্ত প্রকৌশল ও রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়ে সম্যক
ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
ভর্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা
মেরিন একাডেমিতে নটিক্যাল এবং মেরিন
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য এসএসসি
পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ বা ও লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) এবং এইচএসসি পরীক্ষায়
বিজ্ঞান বিভাগ বা এ লেভেল (গণিত ও
পদার্থবিদ্যাসহ) অথবা সমমানের পরীক্ষাসমূহে
জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। এইচএসসি পরীক্ষা বা
সমমানের পরীক্ষায় অবশ্যই গণিত থাকতে হবে। এ
ছাড়া মেরিন ফিশারিজ বিভাগে ভর্তির জন্য
এসএসসি ও এইচএসসিতে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০
থাকতে হবে। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায়
অবশ্যই জীববিদ্যা থাকতে হবে। আবেদনকারীর
বয়স সর্বোচ্চ ২১ বছর হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
প্রতিবছর সাধারণত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তির আবেদন
নেওয়া শুরু হয়। মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করতে হয়।
ভর্তি পরীক্ষা
মেরিন ফিশারিজ একাডেমিতে ভর্তি পরীক্ষায়
ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, পদার্থ এবং রসায়ন
বিষয়ে মোট ২৪০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে
হয়। পরীক্ষায় ৬০ শতাংশ প্রশ্ন বহুনির্বাচনি
এমসিকিউ ধরনের ও ৪০ শতাংশ বর্ণনামূলক। ভর্তি
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাঁতার, স্বাস্থ্য,
চক্ষু ও বর্ণ পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ
নিতে হয়।
বিস্তারিত জানা যাবে mfa-mofl.org

Friday, 26 June 2015

ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাবেন ১০০%

Fiverr এ ভিডিও যুক্ত করার গুরুত্ব এবং নিয়ম
যারা ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেষ্টা
করছেন, তাদের জন্য বলছি, গিগে অবশ্যই ভিডিও
যুক্ত করেন, তাহলে কাজ পেয়ে যাবেন। পরিচিত
একজনকে দেখলাম, শুধুমাত্র গিগে ভিডিও যুক্ত
থাকার কারনে, তার ইমেজ রিটাচ সম্পর্কিত গিগে
মাত্র ৪৬টা ক্লিক পড়ার পরেও পেয়েছে ৯টা
অর্ডার।
গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে
জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের
সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের
ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন
করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের
ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি,
ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল
বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে
যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে
অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর
গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। "Exclusively on Fiverr" এই কথাটা অবশ্যই গিগে
থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির
মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই
গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন না । কাজেই
সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও
রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে
হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও
পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত
পরিবর্তন করতে পারবেন।

ফাইভারে ৫ডলারের কাজ দেখে কেউ অবজ্ঞা করলে
ভুল করবেন, কারন এখানে ৫ডলার না, সবাই ৩০০-৪০০
ডলার দিয়েও কাজ করছে।

Thursday, 25 June 2015

বহু আকাঙ্ক্ষিত একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফল প্রকাশ


২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তির ফলাফল এখন
অনলাইনে দেখা যাচ্ছে। ফলাফল দেখতে এই লিঙ্কে
গিয়ে আপনার রোল নম্বর লিখে বোর্ড ও পাশের
বছর বাছাই করে show result এ ক্লিক করুনঃ http://
xiclassadmission.gov.bd/board/cr

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য মনোনীতদের প্রথম
মেধা তালিকা প্রকাশ করার কথা ছিল বৃহস্পতিবার রাত এগারোটার পর।একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা কে কোন কলেজে ভর্তির জন্য মনোনীত হয়েছে, এ তালিকা আজ শুক্রবার রাত ১১টার দিকে প্রকাশ করা হবে।আপনারা জানেন  গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এই তালিকা প্রকাশের কথা ছিল। কারিগরি ত্রুটির কারণে তা সম্ভব হয়নি।www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটে
একাদশে ভর্তিচ্ছু সারা দেশের শিক্ষার্থীদের
ফল পাওয়া যাবে। এছাড়া বিভিন্ন বোর্ডের
নিজস্ব ওয়েবসাইটেও ফল প্রকাশ করা হবে বলে
জানান কলেজ পরিদর্শক আসফাকুস
সালেহীন । একাদশে ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের
তালিকা প্রকাশের যে ওয়েবসাইট করা হয়েছে
তাতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায়
ফল প্রকাশ করা হবে।
গত কয়েক বছর ধরে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলের
ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হচ্ছে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা বোর্ড জানিয়েছে, প্রথম
মেধা তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীরা ২৭ থেকে
৩০ জুন পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া ভর্তি হতে
পারবেন।
কলেজগুলোতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ২
জুলাই দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এর আগে যেসব শিক্ষার্থী অনলাইনে আবেদন
করেনি তারা ৯ থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত আবেদনের
সুযোগ পাবেন জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
নতুন করে আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে
১২ জুলাই।
কলেজে ভর্তি হতে গত ৬ জুন থেকে ২১ জুলাই
পর্যন্ত অনলাইন ও এসএমএসে আবেদন করেন
শিক্ষার্থীরা।
৩০ মে প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার
ফলাফলে ৮৭ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী
উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ বছর মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩
ও ২০১৪ এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ
শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবেন।
ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১ জুলাই থেকে
একাদশে ক্লাশ শুরু হবে। আর ব্যবহারিক ক্লাস শুরু
হবে ১ অগাস্ট।

পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ২য় শিফটে ভর্তি তথ্য A-Z( ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষ)


২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারী পলিটেকনিক/
সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ডিপ্লোমা ইন
ইঞ্জিনিয়ারিং ২য় শিফট এর জন্য ১৯/০৬/২০১৫ তারিখ হতে ২৯/০৬/২০১৫
তারিখ পর্যন্ত অন-লাইনে আবেদনের করতে
যাবে। আবেদন ফরম পূরণের পূর্বে টেলিটক
প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যঃ
★ আবেদনের যোগ্যতাঃ
২০১৫, ২০১৪, ২০১৩, সনে এস.এস.সি/ সমমান
পরীক্ষায় সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে
কমপক্ষে জিপি ৩.০০ সহ নুন্যতম ৩.৫০ জিপিএ
প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তির জন্য আবেদন
করতে পারবে।
★মেধাতালিকা প্রণয়নের ভিত্তিঃ
(ক) এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত মোট
গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) এর ভিত্তিতে মেধা
তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
(খ) সমান গ্রেড পয়েন্ট (জিপি) পাওয়া
প্রার্থীদের বাছাই এর ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে
সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিত / জীব
বিজ্ঞান, এ প্রাপ্ত জিপি বিবেচনা করা হবে।
(গ) ”খ ” অনুচ্ছেদের আলোকে প্রার্থী
নির্বাচন করা সম্ভব না হলে পর্যায়ক্রমে
ইংরেজী, পদার্থ বিজ্ঞান বা রসায়নে প্রাপ্ত
গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
★ভর্তির বিশেষ নীতিমালা:
১. ভর্তির জন্য মেধা ও কোটা ভিত্তিক মোট
আসন সংখ্যার সমসংখ্যক একটি মূল তালিকা
এবং একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রণয়ন করা
হবে।
২. মূল তালিকা থেকে ভর্তির জন্য নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে আসন সংখ্যা পূরণ না হলে
ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের তাদের মেধা ও
পছন্দের ক্রমানুসারে অটো মাইগ্রেশন
(প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি) শেষে শূন্য আসনে
অপেক্ষমান তালিকা হতে সময়সূচী অনুযায়ী
কোটা ও মেধার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
৩. সংরক্ষিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি
(ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম,
বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে,
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি
টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে,
প্রতিবন্ধী ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর
অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি
শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/
কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও
আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা
সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে। এসএসসি সহ
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স
পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত
নম্বরের ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ভিত্তিতে মেধা নির্ধারণ করা হবে এবং
তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত আসনে ভর্তি করা
হবে।
৪. কোটা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
(ক) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার
চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র,
(খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের
সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র,
(গ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি
শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও
অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত
শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের
সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তর/
প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র, প্রতিবন্ধী
প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে প্রদত্ত
সনদ এবং
(ঘ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক
অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড
কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত
ফটোকপিসহ আবেদনকারীর Track Number
সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ আবেদনপত্র নির্ধারিত
সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস
চলাকালীন সময়ে অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো
নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা
বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী
শিক্ষার্থীদের ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে
ভর্তি করা হবে। সংরক্ষিত আসন কোটা
ভিত্তিক পূরণের পর কোন আসন শূণ্য থাকলে তা
সাধারণ মেধা তালিকা হতে পূরণ করা হবে।
৫. ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস
শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে
অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল করতঃ
উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত)
কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের
তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা
হবে।
৬. ড্রপ আউট বিবেচনা করে প্রত্যেক
টেকনোলজির জন্য নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার
সর্বাধিক ২০% অতিরিক্ত ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি
করা হবে।
৭. ভর্তির বিস্তারিত চূড়ান্ত
ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা কারিগরি শিক্ষা
অধিদপ্তর সংরক্ষণ করে।


★ ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা
ও ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত
পঞ্চাশ ) টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের
মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে
হবে। অতঃপর এই লিংক http://123.49.52.26:1090/second_shift/applys এ ক্লিক করে
নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form)
যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে এসএসসি উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর
পত্রের সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২
কপি সত্যায়িত রঙ্গীন ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে
আবেদন পত্র ডাকযোগে/অফিস চলাকালীন অত্র
অধিদপ্তরে জমা দিতে হবে। সংরক্ষিত কোটার
আবেদন কারীগণ অন লাইনে আবেদন করার পরে
আবেদনের প্রিন্ট আউট কপি ও প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র সহ ২৯/০৬/২০১৫ তারিখের মধ্যে
ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে
অত্র অধিদপ্তরে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে
হবে। অন্যখায় তার কোটা বিবেচিত হবে না।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের
Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ
অপশনে গিয়ে DTE লিখে, স্পেস দিয়ে
শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর
লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার
রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি
পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম
এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE
XXXYYYYYYZZZZRRRRRR
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের
বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের
ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL),
বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর
ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM),
দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর
ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ),
মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর
ক্ষেত্রে (BTE)
YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস
এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর
ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং
RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে
ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম,
পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ১৫০.০০
(একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে রাখার সম্মতি
চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে
তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি
মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক
থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য
নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে
হবে ।
উদাহরণঃ DTE
YESPINYour mobile
number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত
টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার
ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ ) টাকা কেটে
রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money
Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ
দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money
Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে
আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt
Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ
করা যাবে না।
৩. একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা
প্রতিষ্ঠান–টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের
ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল,
ঢাকা-ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি
অপশন নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. আবেদনের সময় পাসপোর্ট আকারের রঙ্গীন
ছবি দিতে হবে।
৭. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি
অপশন প্রদর্শিত হবে New Application , Update
submitted form এবং View submitted form
৮. আবেদনকারী নতুন হলে New Application
button এ click করবে।
৯. টাইপ Money Receipt Number, SSC
Registration Number তারপর Verify Button এ
Click করতে হবে। [ যদি আবেদনকারী জিপিএ
৩.৫ অথবা এর বেশি এবং সাধারণ গনিত অথবা
উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে
আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত
হবে।]
১০. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো ( * ) অবশ্যই পূরন
করতে হবে ।
১১. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১২. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন
করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-
মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৩. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর
দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৪. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি
Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি
Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন
Department চয়েস করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ
Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute
Select করলে এই Institute এর Department
প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department
select করবেন এবং Save Choice Button এ
অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio
button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে
Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর
Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু
ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button
এ Click করবেন।
১৭. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা
নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number
টা পরবর্তীতে Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
১৮. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি
তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম
থেকে Update Submitted form এ click করতে
হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী
শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
১৯. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ
প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২০. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে
হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb
এর মধ্যে হতে হবে।
ভর্তির ফলাফলঃ
০২/০৭/২০১৫ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টায় ফলাফল
প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই
লিঙ্ক http://123.49.52.26:1090/second_shift/seat_plans/merit_list থেকে জানা যাবে।

সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ জনপ্রতি ৬০ টাকা

গম বা আটার বাজারমূল্য হিসাব করে এবার
সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি
৬০ টাকা
বুধবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে
ফিতরা নির্ধারণী সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে
ফাউন্ডেশনের পরিচালক এ এন এম সিরাজুল ইসলাম
জানান।
১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেঁজুর,
কিসমিস, পনির বা যবের মধ্যে যে কোনো একটি
পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজার মূল্য ফিতরা
হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
এই হিসেবে এবার সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে ১
হাজার ৬৫০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে
বলে সিরাজুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, “নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে এসব
পণ্যের যে কোনো একটি দিয়ে অথবা সমপরিমাণ
দাম দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। তবে খুচরা
বাজারে এসব পণ্যের দামে তারতম্য থাকতে
পারে।”
ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রত্যেক
সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ফিতরা আদায় করা
ওয়াজিব। নাবালক ছেলেমেয়ের পক্ষ থেকে
বাবাকে এই ফিতরা দিতে হয়। আর তা দিতে হয়
ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই।
গত বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ধরা হয়েছিল জনপ্রতি
৬৫ টাকা; তার আগের বছর ছিল ৬৬ টাকা।
সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বায়তুল
মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক
ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই সভায় ফিতরা
নির্ধারণী কমিটির সদস্য ও বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত
ছিলেন।

Wednesday, 24 June 2015

কম্পিউটার নিরাপত্তা দেবে এখন ফেসবুক

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে নতুন
নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার শুরু করেছে
ফেসবুক। আজ বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ঘোষণা
দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে,
ব্যবহারকারীদের ক্ষতি করে এমন ক্ষতিকর
সফটওয়্যার শনাক্ত ও দূর করতে নতুন সফটওয়্যার
ব্যবহার করা শুরু করছে ফেসবুক।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ক্যাসপারস্কি
ল্যাবের সঙ্গে নতুন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নিয়ে
কাজ শুরু করেছে। ক্যাসপারস্কি ছাড়াও
ফেসবুকের সঙ্গে কাজ করছে ইসেট, এফ-সিকিউর ও
ট্রেন্ড মাইক্রো।
ফেসবুকের নিরাপত্তা প্রকৌশলী ট্রেভর
পটিংগার বলেন, ‘ক্যাসপারস্কির সঙ্গে
যৌথভাবে অন্য কোম্পানিগুলোর কাজ করার জন্য
ধন্যবাদ। গত তিন মাসে আমরা ২০ লাখ
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করতে পেরেছি। যখন
ওই কম্পিউটারগুলো থেকে ফেসবুকে ঢোকা হতো
তখন আমরা তাতে ম্যালওয়্যার পেয়েছিলাম।’
ট্রেভর আরও বলেন, ‘ফেসবুক চালানো হয় এমন
কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার থাকলে আমরা
একটি ম্যালওয়্যার দূর করার সফটওয়্যার বা টুল দেব
যা ফেসবুক ব্যবহার করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে
কাজ চালাতে সক্ষম হবে। যখন কম্পিউটার স্ক্যান
শেষ হবে তখন ব্যবহারকারী একটি নোটিফিকেশন
পাবেন এবং তাতে কম্পিউটারে কী ধরনের
ম্যালওয়্যার ছিল তা জানতে পারবেন ফেসবুক
ব্যবহারকারী।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, ম্যালওয়্যার যদি
কম্পিউটার নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে তারপরও তা
খুঁজে বের করে তা চিরতরে নির্মূল করার
প্রচেষ্টা চালাবে ফেসবুক।
ক্যাসপারস্কি ল্যাবের গবেষক কেট কোচেতকোভা
এক ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, ফেসবুক
ব্যবহারকারীরা ফিশিং নামের বিভিন্ন
অনলাইন প্রতারণার শিকার হন। ফেসবুক
ব্যবহারকারীর মেইলে ভুয়া মেইল পাঠিয়ে
ক্ষতিকর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ডাউনলোড
করার জন্য প্রলুব্ধ করা হয়।
কোচেতকোভা বলেন, ফিশিং আক্রমণ চালানো
দুর্বৃত্তদের প্রধান লক্ষ্য এখন ফেসবুক। প্রতি
পাঁচটির মধ্যে অন্তত একটি ফিশিং স্ক্যাম
ফেসবুক নোটিফিকেশন আকারে আসে। ফেসবুকের
ছদ্মবেশে আসা মেইল সম্পর্কে সজাগ থাকতে
হবে কারণ এই মেইলগুলো ভুয়া। এ ছাড়াও ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে অনেক ট্রোজান বা
ক্ষতিকর ভাইরাস ছড়ানো হয়।
কোচেতকোভা বলেন, প্রতারকেরাও ফেসবুক
ব্যবহার করে। ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে ভুয়া লাইক
দেওয়া, অবৈধ পণ্য বিক্রি করার মতো কাজ
চালায় তারা।