Monday, 16 March 2015
How Bit And Bite Is Used
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 15 March 2015
Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance
কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
"Google Shop" in London For The First
♦Google has opened the first Google Shop in London♦
>>>Employees at the Google Shop will offer training on how to use Android devices, Android apps,Chromebook laptops and Chromecasts.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
Inside of the store is a set of large connected screens known as “Portal,” which lets users navigate Google Earth.
There is a “Doodle Wall” where customers use artificial spray to create their own Google doodle and, it lets you save your work as an animated GIF.
♦Get Ready For "Google Shop" In Your Town (It May Be Established Someday)♦
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 12 March 2015
Top Batsmen Leading The Cricket World
♦Batsmen Rankings - Test♦
Rank - Name - Team - Rating
1 Sangakkara Sri Lanka 909
2 de Villiers South Africa 908
3 Amla South Africa 891
4 S Smith Australia 873
5 Mathews Sri Lanka 841
6 Williamson New Zealand 839
7 Chanderpaul West Indies 834
8 Younis Khan Pakistan 818
9 Warner Australia 805
10 J Root England 789
♠Batsmen Rankings - ODI♠
Rank - Name - Team - Rating
1 de Villiers South Africa 898
2 Amla South Africa 849
3 Sangakkara Sri Lanka 849
4 Kohli India 847
5 Dilshan Sri Lanka 798
6 Williamson New Zealand 789
7 Dhawan India 784
8 Finch Australia 734
9 Bailey Australia 718
10 Dhoni India 712
♣Batsmen Rankings - T20♣
Rank - Name - Team - Rating
1 Kohli India 897
2 Finch Australia 870
3 A Hales England 866
4 du Plessis South Africa 795
5 B McCullum New Zealand 751
6 Gayle West Indies 732
7 K Perera Sri Lanka 707
8 Raina India 677
9 Warner Australia 662
10 Yuvraj India 657
আপনি জানেন কি?
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
চায়ের রাজধানী সিলেট এর শ্রীমঙ্গলের ৭ রং চায়ের ৭ রহস্য
সেদিন চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে ঘুরেছিলাম সারাদিন। তাই সারাদিনের ক্লান্তি একটু ঝেড়ে ফেলতে যেন চায়ের বিকল্প ছিল না। চা-পানের অভ্যাস খুব একটা না থাকলেও সাতরঙা চা পানের ইচ্ছেটা দমন করতে পারলাম না ।সোজা চলে গেলাম সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের নীলকন্ঠ চা-কেবিনে।
একটি স্বচ্ছ কাচের গ্লাস। তাতে পানি।পানিতে আবার রয়েছে সাতটি স্তর।প্রতিটি স্তরের রং আলাদা। রংগুলো পানির
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
[[এমদাদুল হকের (মৌলভীবাজার প্রতিনিধি) লিখা]]
Labels:
রূপসী বাংলা,
সিলেট-ই-য়ান
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Top Teams Of Cricket World
♦Team Rankings - Test♣
Rank -Team - Points - Rating
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
6 Sri Lanka 3,258 96
7 India 3,228 95
8 West Indies 2,272 76
9 Bangladesh 676 32
10 Zimbabwe 228 18
♣Team Rankings - ODI ♠
Rank Team Points Rating
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
3 South Africa 6,710 112
4 Sri Lanka 9,473 108
5 New Zealand 5,346 107
6 England 6,160 101
7 Pakistan 6,088 95
8 West Indies 5,189 93
9 Bangladesh 2,766 77
10 Zimbabwe 2,011 50
11 Ireland 45
12 Afghanistan 736 39
♠Team Rankings - T20 ♥
Rank Team Points Rating
1 Sri Lanka 3,006 131
1 Sri Lanka 3,006 131
2 India 2,009 126
3 Pakistan 3,474 120
4 Australia 3,041 117
5 South Africa 3,362 116
6 West Indies 3,140 112
7 New Zealand 2,657 111
8 England 2,481 99
9 Ireland 1,046 87
10 Bangladesh 1,147 72
11 Netherlands 951 68
12 Afghanistan 743 62
13 Zimbabwe 573 52
14 Scotland 512 51
টপ ব্যাটসম্যানদের লিস্ট নিয়ে আমরা শীগ্রই আসছি। সাথে থাকুন।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বর্তমানে বাংলাদেশে ও এখন ল্যাপটপের ব্যাপক
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
♦♦♦কম্পিউটার এর গতি বাড়ানো বিষয়ক আগের পুষ্ট টি দেখার অনুরোধ রইল। ♦♦♦
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 11 March 2015
ডিজিটাল বাংলাদেশ এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই
আমরা কাগজের বই দিয়ে তো অনেক পড়াশুনা করেছি কিন্তু
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
যারা ইউনিভারসিটির প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের কাজে আসবে আশা করি।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Tuesday, 10 March 2015
মেমোরী তে সংখ্যার খেলা
বর্তমানে আমরা সেলফোন হোক বা কম্পিউটার যাই হোক দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের মেমোরী ব্যবহার করে থাকি। ফ্ল্যাশ মেমোরী বা পেনড্রাইভ কিংবা হার্ডডিস্ক ইত্যাদি।
আমরা প্রতিদিন মেমোরী কার্ডের মধ্যে কত কিছু যে লোড করে থাকি কিন্তু এগুলো মেমোরী কার্ডের ভিতরে যায় কোথায় ভিতরে জিনিষ ঢুকছে কিন্তু ওজন কেন বাড়ছে না?
আমরা মেমোরী কার্ড যখন ফর্মেট দিলাম এর ভিতর থেকে সব ডাটা ডিলিট হয়ে গেলো কিন্তু ওজনের এক ফোটাও হেরফের হচ্ছে না!
উপরে প্রশ্নগুলো অনেকের মনে নিশ্চয়ই জেগেছে। আর আপনাদের এই প্রশ্নের চমকপ্রদ উত্তর নিয়েই আজ হাজির হয়েছি আমি।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
এবার আবার প্রশ্ন আসতে পারে “আমরা যে সব গান শুনি বা মুভি দেখি এইসব কই থাকে?”
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
ডি এন এ (D.N.A) ও আধুনিক ডাটা স্টোরেজঃ
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 9 March 2015
Increase Your Computers Speed
আপনার কম্পিউটার কে আরো দ্রুত গতির করার দুর্দান্ত কিছু টিপস:
অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকেন। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Version করে ব্যবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল । তাহলে শুরু করা যাক ==>>
-Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
আশা করি যাদের জানা ছিল না, তারা এখন নিজেই কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন । এরকম আরো টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকোন ।।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 6 March 2015
Choose Your Easy Online Payment Method
অনলাইন মার্কেটিং এ পেমেন্ট সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে ভালো :
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
ব্যাংক চেক : আপনার নামে সরাসরি ব্যাংক চেক পাঠানো হবে। আপনি স্থানীয় ব্যাংক থেকে তার বিপরীতে টাকা উঠাতে পারেন। গুগল, চিতিকা এবং আরো কিছু কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে। সমস্যা হচ্ছে, চেক হারিয়ে যেতে পারে, হাতে পেতে দেরী হতে পারে। গুগলের এমন ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে চেক নিতে পারেন। এতে দ্রুত চেক পাওয়া যায়।
পে-পল: সহজে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। তাদের সাইটে গিয়ে বিনামুল্যে একাউন্ট করা যায় (বাংলাদেশসহ কিছু দেশ বাদে)। লেনদেনের জন্য শুধুমাত্র ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ আপনি যারকাছে টাকা পাবেন তাকে ই-মেইল এড্রেস জানালে তিনি আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে কোথাও অর্থ দেয়া প্রয়োজন হলে (যেমন সার্ভার ভাড়া করা বা সফটঅয়্যার কেনা) আপনি পে-পল একাউন্ট থেকে টাকা দিতে পারেন। কিংবা অনলাইনে কিছু কিনতে পারেন। প্রায় সব কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে পে-পলের সদস্য হওয়া যায় না। সরকার এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জানালেও বাস্তবে সেটা এখনো হয়নি।
স্ক্রীল: পে-পলের মত একই ধরনের আরেকটি প্রতিস্ঠান। এখানেও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করা হয়। বাংলাদেশে স্ক্রীল ব্যবহার করা যায়্ তবে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার পে-পলের থেকে কম। ফলে যে কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে কেবলমাত্র তাদের সাথে লেনদেনের কাজ করতে পারেন। সদস্য হতে টাকা দিতে হয় না, তবে প্রতিটি লেনদেন থেকে সার্ভিস চার্জ হিসেবে কিছু টাকা কেটে নেয়া হয়। নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট থেকে এখানে জমা হওয়া টাকা উঠানো যায়।
পায়জা: এটাও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা স্থানান্তরের পদ্ধতি। তাদের একাউন্টে জমা হওয়া টাকা ব্যাঙকের মাধ্যমে কিংবা চেক অয়্যার ট্রান্সফার, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উঠানো যায়। এছাড়া কয়েকটি দেশের জন্য তাদের নিজস্ব কার্ড রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে পায়জা ব্যবহার করা যায়।
এগুলি ছাড়াও এধরনের আরো বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করা যায়।
আপনাদের প্রযোজনীয় টিপস নিয়ে আমরা সব সময় প্রস্তুত , আমাদের সাথেই থাকুন !!!
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 5 March 2015
"Facebook Emotions Codes"
Facebook all latest cool
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
[[f9.sad*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Past, Present And Future
☆ ১ বছরের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
★★★ প্রতিটা মুহুর্ত খুব মুল্যবান..গতকাল ইতিহাস...আগামীকাল অজানা...কিন্তু আজকের দিনটা আমাদের জন্য উপহার...
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
গার্বেজ ব্যাগে পাওয়া গেল অস্কারজয়ী তারকার সেই পোশাক!
অস্কারজয়ী অভিনেত্রী লুপিতা নিয়োঙ্গের ১
লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের পোশাক চুরি হওয়ার ২ দিনের মধ্যেই উদ্ধার করা হয়েছে। তার এ পোশাক৬ হাজার মুক্তা ও হীরা দিয়ে খচিত ছিল। এবারের অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাক পরে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা অথবা বুধবার দিনে এই পোশাক
চুরি হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। ওয়েস্ট হলিউডের লন্ডন হোটেলের টয়লেটের ভেতর একটি গার্বেজ ব্যাগ থেকে পোশাকটি পাওয়া যায়। বর্তমানে লস এনঞ্জেলেসের কর্মীরা হোটেলটির পুনঃসংস্কারের কাজ করছে।
পুলিশ জানায়, সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন কিছু ধরা না পড়লেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। ৬ হাজার মুক্তা দিয়ে খচিত এই পোশাকের কিছু মুক্তা পড়ে গেছে,তবে পোশাকটির কোনো ক্ষতি হয়নি।
৩১ বছর বয়সী লুপিতা নিয়োঙ্গে গত রোববার ৮৭তম অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাকটি পরেন। ওই
অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থাপিকার ভূমিকা পালন করেন। কেনিয়ান অভিনেত্রী লুপিটা নিয়োঙ্গে গত বছর ‘টুয়েলভ ইয়ারস অ্যা স্লেভ’র জন্য সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার পুরস্কার লাভ করেন। তিনি একই বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সাপ্তাহিক ‘পিপল ম্যাগাজিন’র সেরা সুন্দরী নির্বাচিত হন।
Labels:
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 4 March 2015
মাশরাফি আমাদের গর্ব ,আমাদের প্রেরণা
দুঃখটা বাংলাদেশের জন্য না। দুঃখ টা মাশরাফির জন্য।।একজন বাবার ৫মাসের শিশু
সন্তান হসপিটালের আই সি ইউ তে কাতরাচ্ছে। তার পরও সেই বাবা দেশের হয়ে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে লক্ষ মাইল দুরে। একজন খেলোয়াড় যার পায়ে ১২বার ডাক্তারের ছুরি চলেছে। যে কোন
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 2 March 2015
Learn The Core Meaning Of Different Colours
যে সব নতুন ভাইয়েরা ডিজাইনইং কিংবা html এ নতুনভাবে লেখালিখি করছেন ,তাদের কাজে আসতে পারে।
প্রত্যেক ডিজাইনার এর বিষয় ভিত্তিক রং এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকা অত্যন্ত জরুরী, তাই জেনে নিন কখন কোন রং ব্যবহার করবেন
-• Red: Passion, Love, Anger ( আবেগ, ভালবাসা, রাগ )
• Orange: Energy, Happiness, Vitality ( শক্তি, সুখ, জীবনীশক্তি )
• Yellow: Happiness, Hope, Deceit ( সুখ, আশা, কৌশল )
• Green: New Beginnings, Abundance, Nature ( নতুন সূত্রপাত, প্রাচুর্য, প্রকৃতি )
• Blue: Calm, Responsible, Sadness ( শান্ত, দায়িত্বপ্রাপ্ত, বিষণ্ণতা )
• Purple: Creativity, Royalty, Wealth (সৃজনশীলতা, সার্বভৌমত্ব, সম্পদ)
• Black: Mystery, Elegance, Evil ( রহস্য, কমনীয়তা, মন্দ )
• Gray: Moody, Conservative, Formality ( বিষণ্ণ, রক্ষনশীল, লৌকিকতা )
• White: Purity, Cleanliness, Virtue ( বিশুদ্ধতা, পরিচ্ছন্নতা, পুণ্য )
• Brown: Nature, Wholesomeness, Dependability ( প্রকৃতি, সততা, নির্ভরযোগ্য)
• Tan or Beige: Conservative, Piety, Dull ( রক্ষনশীল, ভক্তি, নিস্তেজ )
• Cream or Ivory: Calm, Elegant, Purity ( শান্ত, মার্জিত, স্বচ্ছতা )
আপনাদের সুবিধার্থে একেবারে বেসিক জিনিস নিয়ে আলোচনা করি ।লেখায় ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা করবেন ।আর আমার ব্লগের সাথে থাকেন। আমার একটা পোস্ট ও যদি আপনাদের কাজে আসে তাহলে নিজেকে সার্থক মনে করব। এবং কোন সমস্যা থাকলে বলবেন ,যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আর কোন কোন বিষয় এর পোস্ট চান তা বলতে কিন্তু ভুলবেন না !!!সবাই ভালো থাকেন ।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
The Popular "DX ing"
DX ing কী?
DX ing
কথাটি বিশ্বব্যাপী অতি পরিচিত
একটি শব্দ ৷ তারপরও অনেকে জানেন
না DX ing কী?
বেতার বা রেডিও হল
একটি শক্তিশালী গণমাধ্যম ৷
বিশ্বের প্রতিটি দেশই বিভিন্ন
ভাষায়✍ বিভিন্ন কম্পাংকে ( LW,
MW, SW, FM) বিভিন্ন ভাষায় অনুষ্ঠান
প্রচার করে থাকে ৷ আর এসব
অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হল রাষ্ট্রের
আইন কানুন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য,
চিকিৎসা, সংবাদ, বিনোদন,
ইতিহাস, বিজ্ঞান -
ইত্যাদি সবচেয়ে কম
খরচে শ্রোতাদের
মাঝে পৌছে দেয়া ৷
শ্রোতারা এসব অনুষ্ঠান শুনেন আর
বেতার কেন্দ্রগুলোর আয়োজিত
বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশ নেন ৷
এককথায় - বেতার শোনা ও বেতার
কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রমে অংশ
নেয়াই হল DX ing.
DX ing আওতায় যেসব কাজ
পড়ে তা হল - অনুষ্ঠান শোনা,
অনুষ্ঠানে চিঠি লেখা, বিভিন্ন
বিষয় জানতে চাওয়া,
শুনতে চাওয়া, কুইজে অংশ নেয়া,
শ্রোতা সম্মেলনে অংশ নেয়া,
শ্রোতা ক্লাব গঠন ইত্যাদি ৷
আপনি ইচ্ছে করলেই পারেন এসব
কার্যক্রমে অংশ নিয়ে নিজের
জ্ঞান বাড়াতে , পুরষ্কার
জিততে সর্বপরি বিশ্বব্যাপী পরিচিত
হতে ৷
অনেকে এটা করেন শখের বশে ৷ সহজ
ও সবচেয়ে শক্তিশালী গণমাধ্যম
হিসেবে বেতারের সমকক্ষ আর
কোনটি নেই ৷ এর সুবিধা হল
সম্প্রচার খরচ কম আর
শ্রোতারা শুনতে পারেন খুব কম
খরচে ৷ বেতার শোনার সুবিধা হল
এর জন্য আলাদা সময় ব্যয় না করলেও
চলে ৷ অন্যান্য কাজের মাঝেই
এটা শোনা যায় ৷ বিশ্বের যে কোন
প্রান্ত থেকেই এটা শোনা যায়;
দরকার শুধু একটি ভাল মানের
রিসিভার ৷
বিশ্বের অনেক দেশ
বাংলা ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার
করে ৷ যেমন রেডিও তেহরান ,
রেডিও জাপান, রেডিও
ভেরিতাস এশিয়া, চীন
আন্তর্জাতিক বেতার, ভয়েস অব
আমেরিকা, বিবিসি, অল
ইন্ডিয়া রেডিও,
ডয়চেভেলে( বর্তমানে বন্ধ), আশার
বানী, রেডিও কুয়েত, বাংলাদেশ
বেতার, রেডিও রাশিয়া (বন্ধ)
ইত্যাদি ৷ আপনি শুধু অনুষ্ঠান
শোনা নয়; অংশ নিতে পারেন
সাক্ষাতকারে , পাঠাতে পারেন
আপনার লেখা প্রতিবেদন, ভয়েস
রেকর্ডিং ৷ কুইজে অংশ
নিয়ে জিততে পারেন বিদেশ
ভ্রমনের সুযোগ, পেতে পারেন
টি শার্ট, ক্যাপ, টেবিল ক্লথ, নগদ
টাকা, ওয়াল ম্যাট, চাবি রিং,
ব্যাগ, তোয়ালে, আইপড, রেডিও,
কলম, ডায়েরি, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর,
বই সহ নানা পুরস্কার ৷
বাংলা ভাষা বাদেও অন্যান্য
ভাষার অনুষ্ঠানও শুনতে পারেন ৷
তাই বেতার [RADIO] শুনুন;
নিজেকে আবিষ্কার☀ করুন এক নতুন
জগতে ৷
Labels:
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 1 March 2015
ফেসবুক নিউজফিড সাজান ইচ্ছে মতো
ইচ্ছেমতো ফেসবুক নিউজফিড সাজিয়ে নেওয়ার ৫ কৌশল:
ইচ্ছে না থাকলেও ফেসবুক ফিডে অপ্রয়োজনীয় অনেক কিছুই
দেখতে হয় আমাদের। এর মাঝে থাকে বন্ধুদের প্যাঁচাল,
বিভিন্ন গ্রুপের অপ্রাসঙ্গিক পোস্ট, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। ছোট্ট
কিছু কৌশলে এসব বাদ দিয়ে ফেসবুক নিউজ ফিড
ভরিয়ে তুলতে পারবেন নিজের পছন্দের কনটেন্ট দিয়ে।
১. বিরক্তিকর মানুষদের “আনফলো” করুন : যেসব মানুষ খুব
বিরক্তিকর অথচ আনফ্রেন্ড করে ফেললে কষ্ট পাবে,
তাদেরকে আনফলো করাটাই বেশ ভালো একটি উপায়। তাদের
বিরক্তিকর পোস্টের ডান দিকের কোনায়
ত্থাকা অ্যারো ক্লিক করুন এবং আনফলো করে ফেলুন তাকে।
এছাড়াও তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন ‘ফলোইং’ নামের
একটি বাটন আছে। ওর উপরে একবার ক্লিক করলেই
আনফলো হয়ে যাবে। ওই মানুষটির ড্রামা আর আপনাকে সহ্য
করতে হবে না।
২. অপ্রয়োজনীয় পেজ থেকে কনটেন্ট এড়িয়ে চলুন: আপনার
বন্ধুরা যদি আজেবাজে গ্রুপ বা পেইজ থেকে কনটেন্ট শেয়ার
করতে থাকে অহরহ, তাহলে কি করবেন? ওই পোস্টের ডান
কোনায় থাকা অ্যারো ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন “Hide
all from [অমুক পেজ]”। ওই বন্ধুর অন্যান্য পোস্ট দেখতে পাবেন
কিন্তু ওই পেজ থেকে আর কিছু দেখতে পাবেন না।
৩. ফেসবুককে জানান কি ধরণের পোস্ট আপনাকে বিরক্ত করছে
: যে ধরণের পোস্ট আপনার বিরক্তির কারণে হয়ে দাঁড়াচ্ছে,
সেগুলোর ওই ডান কোনার অ্যারোতে দেখতে পাবেন “ I don’t
want to see this” অপশনটি। বিরক্তিকর পোস্টগুলোতে এই
অপশন সিলেক্ট করতে থাকলে ফেসবুক বুঝে নেবে কি ধরণের
পোস্টে আপনার অ্যালার্জি আছে, আর এসব পোস্ট আপনার
নিউজফিডে কম আসবে।
৪. ফেসবুক সার্ভে পূরণ করুন: ফেসবুক
জানে যে ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু ব্যাপারে বিরক্ত হয়। তাই
আপনাকে সাহায্য করার জন্যই আছে এই সার্ভে। ছোট এই
সার্ভে পূরণ করলে আপনারই উপকার হবে। পোস্টের ডান দিকের
অ্যারোতে ক্লিক করলে নিচের দিকে “more options” পাবেন,
এ থেকে ফেসবুক সার্ভে গ্রহণের অপশন আসবে।
৫. “নিউজ ফিড প্রেফারেন্স” নিয়ন্ত্রণ করুন: ফেসবুকের মেইন
সেটিংস মেনুতে গিয়ে “News Feed Preferences” সিলেক্ট
করুন। এর থেকে দেখতে পাবেন আপনি কি ধরণের কনটেন্ট
বেশি দেখে থাকেন, কাকে আনফলো করেছেন ইত্যাদি।
ইচ্ছেমতো এগুলোর পরিবর্তন করে নিউজ ফিড নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন আপনি।
ইচ্ছে না থাকলেও ফেসবুক ফিডে অপ্রয়োজনীয় অনেক কিছুই
দেখতে হয় আমাদের। এর মাঝে থাকে বন্ধুদের প্যাঁচাল,
বিভিন্ন গ্রুপের অপ্রাসঙ্গিক পোস্ট, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। ছোট্ট
কিছু কৌশলে এসব বাদ দিয়ে ফেসবুক নিউজ ফিড
ভরিয়ে তুলতে পারবেন নিজের পছন্দের কনটেন্ট দিয়ে।
১. বিরক্তিকর মানুষদের “আনফলো” করুন : যেসব মানুষ খুব
বিরক্তিকর অথচ আনফ্রেন্ড করে ফেললে কষ্ট পাবে,
তাদেরকে আনফলো করাটাই বেশ ভালো একটি উপায়। তাদের
বিরক্তিকর পোস্টের ডান দিকের কোনায়
ত্থাকা অ্যারো ক্লিক করুন এবং আনফলো করে ফেলুন তাকে।
এছাড়াও তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন ‘ফলোইং’ নামের
একটি বাটন আছে। ওর উপরে একবার ক্লিক করলেই
আনফলো হয়ে যাবে। ওই মানুষটির ড্রামা আর আপনাকে সহ্য
করতে হবে না।
২. অপ্রয়োজনীয় পেজ থেকে কনটেন্ট এড়িয়ে চলুন: আপনার
বন্ধুরা যদি আজেবাজে গ্রুপ বা পেইজ থেকে কনটেন্ট শেয়ার
করতে থাকে অহরহ, তাহলে কি করবেন? ওই পোস্টের ডান
কোনায় থাকা অ্যারো ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন “Hide
all from [অমুক পেজ]”। ওই বন্ধুর অন্যান্য পোস্ট দেখতে পাবেন
কিন্তু ওই পেজ থেকে আর কিছু দেখতে পাবেন না।
৩. ফেসবুককে জানান কি ধরণের পোস্ট আপনাকে বিরক্ত করছে
: যে ধরণের পোস্ট আপনার বিরক্তির কারণে হয়ে দাঁড়াচ্ছে,
সেগুলোর ওই ডান কোনার অ্যারোতে দেখতে পাবেন “ I don’t
want to see this” অপশনটি। বিরক্তিকর পোস্টগুলোতে এই
অপশন সিলেক্ট করতে থাকলে ফেসবুক বুঝে নেবে কি ধরণের
পোস্টে আপনার অ্যালার্জি আছে, আর এসব পোস্ট আপনার
নিউজফিডে কম আসবে।
৪. ফেসবুক সার্ভে পূরণ করুন: ফেসবুক
জানে যে ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু ব্যাপারে বিরক্ত হয়। তাই
আপনাকে সাহায্য করার জন্যই আছে এই সার্ভে। ছোট এই
সার্ভে পূরণ করলে আপনারই উপকার হবে। পোস্টের ডান দিকের
অ্যারোতে ক্লিক করলে নিচের দিকে “more options” পাবেন,
এ থেকে ফেসবুক সার্ভে গ্রহণের অপশন আসবে।
৫. “নিউজ ফিড প্রেফারেন্স” নিয়ন্ত্রণ করুন: ফেসবুকের মেইন
সেটিংস মেনুতে গিয়ে “News Feed Preferences” সিলেক্ট
করুন। এর থেকে দেখতে পাবেন আপনি কি ধরণের কনটেন্ট
বেশি দেখে থাকেন, কাকে আনফলো করেছেন ইত্যাদি।
ইচ্ছেমতো এগুলোর পরিবর্তন করে নিউজ ফিড নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন আপনি।
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
লাউয়াছড়া
লাউয়াছড়ার প্রাকৃতিক রুপ
............................
দিনদিন পৃথিবীতে মানুষ বৃদ্ধি পাচ্ছে আর তার
সাথে সাথে ধ্বংস হচ্ছে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ।
মানুষের জীবনযাপন ক্রমশ হয়ে উঠছে নগর কেন্দ্রীক। কিন্তু
যে হারে প্রকৃতি ধ্বংস হচ্ছে তার চেয়ে দ্বিগুণ হারে মানুষের
চাহিদা বাড়ছে অরণ্যে ভ্রমণের জন্য। প্রতিদিন ধ্বংস
হচ্ছে আমাদের শষ্যশ্যামলা বাংলার শ্যামল প্রকৃতি।
বৃদ্ধি পাচ্ছে শহরের ব্যস্ত জীবন কিন্তু শহরের ব্যস্ত জীবনের
ফাঁকে এখন ঘন ঘন মানুষ পেতে চায় শ্যামল অভয়ারণ্যের
ছোঁয়া কিংবা একটু নিস্তব্ধতার একাকীত্ব।
আপনার এই চাহিদা পূরণ করতে আপনি ঘুরে আসতে পারেন
দেশের পূর্বাঞ্চলের একমাত্র বন গবেষণা কেন্দ্র
‘লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্ক’। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য
লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীবজন্তুর হুংকার,
ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ, বানরের লাফালাফি, ঝাঁকবাঁধা হুলুকের
কলকাকলী একটু সময়ের জন্য হলেও আপনার ব্যস্ত জীবনের
কান্তি দূর করে মনের তৃপ্ততা এনে দিবে। প্রায় ১২ শত হেক্টর
এলাকা জুড়ে লাউয়াছড়া পার্কের ভিতর আড়াই হাজার
প্রজাতির পাখি, ১০ প্রজাতির সরিসৃপ, অর্ধশত প্রজাতির
জীবজন্তু রয়েছে। এর ভিতরে রয়েছে কয়েকটি খাসিয়া পুঞ্জি,
পার্কের পাহাড় বিস্তৃত লম্বা বৃ েখাসিয়ারা খাসিয়া পানের
চাষ করে। পার্কের এক পাশে রয়েছে আনারসের বাগান, এক
পাশে চায়ের বাগান আবার কোথায় রয়েছে লেবু বাগান।
জঙ্গলের ভিতর রয়েছে কয়েকটি পাহাড়ী ছড়া। পুরো ন্যাশনাল
পার্কটি শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ পাকা মহাসড়ক ও সিলেট
আখাউড়া রেলওয়ে সেকশনের রেললাইন দ্বারা ৩ খন্ডে বিভক্ত।
কিন্তু রেললাইন ও পাকাসড়ক দ্বারা বিভক্ত হলেও পার্কের
ভিতর তেমন কোন বাড়ী-ঘর না থাকায় ও ঘন জঙ্গলের
কারণে একাকীত্বের তেমন কোন সমস্যা হয়না। লাউড়াছড়ায়
এক ধরণের পোকা রয়েছে, যার শব্দ শোনার পর আপনার
আচমকাই বা হঠাৎ করেই যেন আপনার ভালো লাগতে শুরু করবে।
মনে হবে যেন আপনি অন্য কোন পৃথিবীতে পা দিয়েছেন। এই
পোকার শব্দকে ‘ফরেস্ট মিউজিক’ বলে অখ্যায়িত করেছেন
পার্কের ট্যুরিস্টরা। লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কেই
রয়েছে বিরল প্রজাতির একটি বৃ। যেই বৃটিকে নিয়ে নানা জনের
রয়েছে না কৌতুহল। একসময় এই বৃরে গায়ে লেখা ছিল
‘কোরোফম’। দীর্ঘ দিন এই নাম থাকায়
দেশবাসী এটিকে ‘কোরোফম’ বলেই জানেন। মাস ছয় এক
পূর্বে হঠাৎ করে এর গাত্র থেকে কোরোফম সাইন
বোর্ডটি নামিয়ে এর গায়ে টাঙানো হয়েছিল ‘আফ্রিকান অক
ট্রি’। বর্তমানে এই নেম পেটটিও
নামিয়ে লেখা হয়েছে ‘একটি বিরল প্রজাতির বৃ’।
লোকমুখে প্রচারিত রয়েছে এই বৃটি কোটি টাকা মূল্যের।
এটি নাকি একবার বিমান আটকিয়েছিল। এটির পাতার গন্ধ
শুকলে নাকি মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেত। তবে বন বিভাগের কাছ
থেকে এরকম কোন সত্যতাই পাওয়া যায়নি।
একটি সূত্রে জানা যায়, এ প্রজাতির বৃ বিরল। বাংলাদেশে এ
প্রজাতি আর কোথাও নেই। যাই হোক নানাভাবে এর খবর
দেশে ছড়িয়ে পড়ায় মানুষ এই বিরল প্রজাতির বৃটিকে প্রধান
উদ্দেশ্য করে লাউয়াছড়ায় যায়। বৃটি পার্কের ফরেস্ট রেস্ট
হাউজের পার্শে অবস্থিত। বর্তমানে গাছটির
চারপাশে কাটা তারের বেড়া দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।
কোথায় লাউয়াছড়ার অবস্থান?
.......................................
ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে বাস
কিংবা ট্রেনযোগে শ্রীমঙ্গলে পৌঁছুবেন। শ্রীমঙ্গল
থেকে ভানুগাছ-কমলগঞ্জের রাস্তায় ৭ কি·মি· এগুোলেই
লাউয়াছড়া পার্কের সীমানা। এটি শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ
উপজেলায় মধ্যে পড়েছে। তবে বেশিভাগ অংশ পড়েছে কমলগঞ্জ
উপজেলায়। শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ রোড থেকে বাসে জনপ্রতি ৬
টাকা, প্রাইভেট কার নিয়ে গেলে ৩শ থেকে ৫শ টাকা, মিশুক
নিয়ে গিলে ১৫০ টাকায় ঘুরে আসতে পারেন।
কোথায় থাকবেন ?
..............................
লাউয়াছড়ায় রয়েছে ১টি ফরেস্ট রেস্ট হাউজ, ফরেস্টের
অনুমতি নিয়ে আপনি লাউয়াছড়া রেস্ট হাউজেই
থাকতে পারেন। এছাড়াও শ্রীমঙ্গল হবিগঞ্জ
রোডে রয়েছে এসি, নন এসি, ঠান্ডা গরম পানি, টিভি, ফোন
ও গাড়ী পার্কিংএর সুবিধা সহ ‘টি টাউন রেস্টহাউজ’। হোটেল
ইউনাইটেড, সবুজ বাংলা, মুক্ত, আল-রহমান, নীলিমা, মুন,
সন্ধ্যা সহ ২৯টি হোটেল ও ২০/২৫টি সরকারী রেস্ট হাউজ।
হোটেলগুলোতে থাকতে আপনার ব্যয় হবে ৪০ থেকে ১০০০
টাকা পর্যন্ত।
খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা
.............................
শ্রীমঙ্গলে খাওয়াদাওয়া জন্য মাছ, মাংস, সব্জি সবরকম
আইটেমই পাওয়া যায়। তবে হিন্দু অধ্যুশিত
এলাকা বলে শ্রীমঙ্গলের কোন হোটেলে গরুর মাংস
রান্না হয়না। গরুর মাংস খেতে হলে আপনাকে রেস্ট হাউজের
বাবুর্চিকে দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে।
কি কি সাথে নিবেন?
..........................
শীতের সময় আসলে অবশ্যই শীতের কাপড় সঙ্গে আনতে হবে।
স্টিল
ক্যামেরা বা ম্যুভি ক্যামেরা থাকলে সাথে নিয়ে আসতে পারেন।
বাইনুকুলার থাকলে ভালো হয়। জঙ্গলের ভিতর প্রবেশের
পূর্বে হালকা খাবার ও পানি নিয়ে যেতে পারেন। কারণ
সেখানে কোন খাবার পাওয়া যায়না। বর্ষার সময়
ছাতা নিতে হবে কারণ শ্রীমঙ্গলের হঠাৎ বৃষ্টির
সমস্যা রয়েছে। শীত-গ্রীষ্ম উভয় সময়েই সম্ভব হলে শহর
থেকে ১ জন গাইড নিতে পারেন।
কিকি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ?
................................................
লাউয়াছড়া পার্কে রয়েছে এক ধরণের চিনা জুক। যা ঘাসের
সাথে মিশে থাকে এবং এর রঙও ঘাসের মতো সবুজ।
আপনি ঘাসের উপর দিয়ে যদি হাঁটেন চিনা জুক কখন
আপনাকে আকড়ে ধরবে আপনি টেরই পাবেন না। যদি দেখেন
আপনার শরীরের কোথায় থেকে রক্ত পড়ছে তাহালে বুঝবেন
চিনা জুক আপনাকে কামড় দিয়ে চলে গেছে।
তাছাড়াও আপনাকে সবসময় স্মরণ
রাখতে হবে লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীববৈচিত্র্য রায়
সরকার সকল প্রকার আহরণ নিষিদ্ধ করেছে।
পার্কে ভ্রমণকালে কোন গাছের পাতা ছেঁড়া বা কোন পশু-
পাখি বা কীট-পতঙ্গকে ডিসটার্ব করা যাবে না। জঙ্গলের
ভিতরে একা ভ্রমণ করতে অবশ্যই ভয় করবে। তবে কয়েকজন
হলে ভালো হয়। নতুবা শ্রীমঙ্গল থেকে পরিচিত
কাউকে নিয়ে যেতে পারেন। সবশেষে যদি সময় পান
তাহলে দেখে আসতে পারেন মাগুরছড়া গ্যাসকূপ।
দেখতে পারেন ১৯৯৭ সালের কূপ বিস্ফোরনে সৃষ্ট
অগ্নিকান্ডে পুড়ে যাওয়া বৃ সেখানে এখানো কালের
স্বাী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এটি লাউয়াছড়া ফরেস্ট মুখ
থেকে ভানুগাছের দিকে পাকা সড়কে ২
কিলো অন্তরে রয়েছে।
কিভাবে ফিরবেন?
............................
শ্রীমঙ্গল থেকে আন্তঃনগর ট্রেনে করে অথবা বাস
যোগে চট্টগ্রাম-ঢাকা পৌঁছাতে হবে। চট্টগ্রামের জন্য
রয়েছে প্রতি শুক্রবার ছাড়া দুপুর ১২টায় পাহাড়িকা, রাত
সাড়ে ১১ টায় উদয়ন সহ দিনে-রাতে আরো দু’টি লোকাল
ট্রেন। ঢাকার জন্য রয়েছে সকাল সাড়ে ১০টায় জয়ন্তিকা, ৫টায়
পারাবত ও রাত ১২টায় উপবন সহ আরো দু’টি লোকাল ট্রেন।
ট্রেনে শ্রীমঙ্গল থেকে ঢাকা পৌছাতে ৫/৬ ঘন্টার সময়
লাগবে। কিন্তু বাসে সময় লাগে সাড়ে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা।
আপনি যদি বাসে যেতে চান তাহলে সিলেট উত্তরবঙ্গ, সিলেট
দণিবঙ্গ, সিলেট কলকাতা, সিলেট
আগরতলা যাতায়াতকারী পরিবহণ-এ আসতে পারেন।
............................
দিনদিন পৃথিবীতে মানুষ বৃদ্ধি পাচ্ছে আর তার
সাথে সাথে ধ্বংস হচ্ছে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ।
মানুষের জীবনযাপন ক্রমশ হয়ে উঠছে নগর কেন্দ্রীক। কিন্তু
যে হারে প্রকৃতি ধ্বংস হচ্ছে তার চেয়ে দ্বিগুণ হারে মানুষের
চাহিদা বাড়ছে অরণ্যে ভ্রমণের জন্য। প্রতিদিন ধ্বংস
হচ্ছে আমাদের শষ্যশ্যামলা বাংলার শ্যামল প্রকৃতি।
বৃদ্ধি পাচ্ছে শহরের ব্যস্ত জীবন কিন্তু শহরের ব্যস্ত জীবনের
ফাঁকে এখন ঘন ঘন মানুষ পেতে চায় শ্যামল অভয়ারণ্যের
ছোঁয়া কিংবা একটু নিস্তব্ধতার একাকীত্ব।
আপনার এই চাহিদা পূরণ করতে আপনি ঘুরে আসতে পারেন
দেশের পূর্বাঞ্চলের একমাত্র বন গবেষণা কেন্দ্র
‘লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্ক’। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য
লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীবজন্তুর হুংকার,
ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ, বানরের লাফালাফি, ঝাঁকবাঁধা হুলুকের
কলকাকলী একটু সময়ের জন্য হলেও আপনার ব্যস্ত জীবনের
কান্তি দূর করে মনের তৃপ্ততা এনে দিবে। প্রায় ১২ শত হেক্টর
এলাকা জুড়ে লাউয়াছড়া পার্কের ভিতর আড়াই হাজার
প্রজাতির পাখি, ১০ প্রজাতির সরিসৃপ, অর্ধশত প্রজাতির
জীবজন্তু রয়েছে। এর ভিতরে রয়েছে কয়েকটি খাসিয়া পুঞ্জি,
পার্কের পাহাড় বিস্তৃত লম্বা বৃ েখাসিয়ারা খাসিয়া পানের
চাষ করে। পার্কের এক পাশে রয়েছে আনারসের বাগান, এক
পাশে চায়ের বাগান আবার কোথায় রয়েছে লেবু বাগান।
জঙ্গলের ভিতর রয়েছে কয়েকটি পাহাড়ী ছড়া। পুরো ন্যাশনাল
পার্কটি শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ পাকা মহাসড়ক ও সিলেট
আখাউড়া রেলওয়ে সেকশনের রেললাইন দ্বারা ৩ খন্ডে বিভক্ত।
কিন্তু রেললাইন ও পাকাসড়ক দ্বারা বিভক্ত হলেও পার্কের
ভিতর তেমন কোন বাড়ী-ঘর না থাকায় ও ঘন জঙ্গলের
কারণে একাকীত্বের তেমন কোন সমস্যা হয়না। লাউড়াছড়ায়
এক ধরণের পোকা রয়েছে, যার শব্দ শোনার পর আপনার
আচমকাই বা হঠাৎ করেই যেন আপনার ভালো লাগতে শুরু করবে।
মনে হবে যেন আপনি অন্য কোন পৃথিবীতে পা দিয়েছেন। এই
পোকার শব্দকে ‘ফরেস্ট মিউজিক’ বলে অখ্যায়িত করেছেন
পার্কের ট্যুরিস্টরা। লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কেই
রয়েছে বিরল প্রজাতির একটি বৃ। যেই বৃটিকে নিয়ে নানা জনের
রয়েছে না কৌতুহল। একসময় এই বৃরে গায়ে লেখা ছিল
‘কোরোফম’। দীর্ঘ দিন এই নাম থাকায়
দেশবাসী এটিকে ‘কোরোফম’ বলেই জানেন। মাস ছয় এক
পূর্বে হঠাৎ করে এর গাত্র থেকে কোরোফম সাইন
বোর্ডটি নামিয়ে এর গায়ে টাঙানো হয়েছিল ‘আফ্রিকান অক
ট্রি’। বর্তমানে এই নেম পেটটিও
নামিয়ে লেখা হয়েছে ‘একটি বিরল প্রজাতির বৃ’।
লোকমুখে প্রচারিত রয়েছে এই বৃটি কোটি টাকা মূল্যের।
এটি নাকি একবার বিমান আটকিয়েছিল। এটির পাতার গন্ধ
শুকলে নাকি মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেত। তবে বন বিভাগের কাছ
থেকে এরকম কোন সত্যতাই পাওয়া যায়নি।
একটি সূত্রে জানা যায়, এ প্রজাতির বৃ বিরল। বাংলাদেশে এ
প্রজাতি আর কোথাও নেই। যাই হোক নানাভাবে এর খবর
দেশে ছড়িয়ে পড়ায় মানুষ এই বিরল প্রজাতির বৃটিকে প্রধান
উদ্দেশ্য করে লাউয়াছড়ায় যায়। বৃটি পার্কের ফরেস্ট রেস্ট
হাউজের পার্শে অবস্থিত। বর্তমানে গাছটির
চারপাশে কাটা তারের বেড়া দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।
কোথায় লাউয়াছড়ার অবস্থান?
.......................................
ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে বাস
কিংবা ট্রেনযোগে শ্রীমঙ্গলে পৌঁছুবেন। শ্রীমঙ্গল
থেকে ভানুগাছ-কমলগঞ্জের রাস্তায় ৭ কি·মি· এগুোলেই
লাউয়াছড়া পার্কের সীমানা। এটি শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ
উপজেলায় মধ্যে পড়েছে। তবে বেশিভাগ অংশ পড়েছে কমলগঞ্জ
উপজেলায়। শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ রোড থেকে বাসে জনপ্রতি ৬
টাকা, প্রাইভেট কার নিয়ে গেলে ৩শ থেকে ৫শ টাকা, মিশুক
নিয়ে গিলে ১৫০ টাকায় ঘুরে আসতে পারেন।
কোথায় থাকবেন ?
..............................
লাউয়াছড়ায় রয়েছে ১টি ফরেস্ট রেস্ট হাউজ, ফরেস্টের
অনুমতি নিয়ে আপনি লাউয়াছড়া রেস্ট হাউজেই
থাকতে পারেন। এছাড়াও শ্রীমঙ্গল হবিগঞ্জ
রোডে রয়েছে এসি, নন এসি, ঠান্ডা গরম পানি, টিভি, ফোন
ও গাড়ী পার্কিংএর সুবিধা সহ ‘টি টাউন রেস্টহাউজ’। হোটেল
ইউনাইটেড, সবুজ বাংলা, মুক্ত, আল-রহমান, নীলিমা, মুন,
সন্ধ্যা সহ ২৯টি হোটেল ও ২০/২৫টি সরকারী রেস্ট হাউজ।
হোটেলগুলোতে থাকতে আপনার ব্যয় হবে ৪০ থেকে ১০০০
টাকা পর্যন্ত।
খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা
.............................
শ্রীমঙ্গলে খাওয়াদাওয়া জন্য মাছ, মাংস, সব্জি সবরকম
আইটেমই পাওয়া যায়। তবে হিন্দু অধ্যুশিত
এলাকা বলে শ্রীমঙ্গলের কোন হোটেলে গরুর মাংস
রান্না হয়না। গরুর মাংস খেতে হলে আপনাকে রেস্ট হাউজের
বাবুর্চিকে দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে।
কি কি সাথে নিবেন?
..........................
শীতের সময় আসলে অবশ্যই শীতের কাপড় সঙ্গে আনতে হবে।
স্টিল
ক্যামেরা বা ম্যুভি ক্যামেরা থাকলে সাথে নিয়ে আসতে পারেন।
বাইনুকুলার থাকলে ভালো হয়। জঙ্গলের ভিতর প্রবেশের
পূর্বে হালকা খাবার ও পানি নিয়ে যেতে পারেন। কারণ
সেখানে কোন খাবার পাওয়া যায়না। বর্ষার সময়
ছাতা নিতে হবে কারণ শ্রীমঙ্গলের হঠাৎ বৃষ্টির
সমস্যা রয়েছে। শীত-গ্রীষ্ম উভয় সময়েই সম্ভব হলে শহর
থেকে ১ জন গাইড নিতে পারেন।
কিকি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ?
................................................
লাউয়াছড়া পার্কে রয়েছে এক ধরণের চিনা জুক। যা ঘাসের
সাথে মিশে থাকে এবং এর রঙও ঘাসের মতো সবুজ।
আপনি ঘাসের উপর দিয়ে যদি হাঁটেন চিনা জুক কখন
আপনাকে আকড়ে ধরবে আপনি টেরই পাবেন না। যদি দেখেন
আপনার শরীরের কোথায় থেকে রক্ত পড়ছে তাহালে বুঝবেন
চিনা জুক আপনাকে কামড় দিয়ে চলে গেছে।
তাছাড়াও আপনাকে সবসময় স্মরণ
রাখতে হবে লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীববৈচিত্র্য রায়
সরকার সকল প্রকার আহরণ নিষিদ্ধ করেছে।
পার্কে ভ্রমণকালে কোন গাছের পাতা ছেঁড়া বা কোন পশু-
পাখি বা কীট-পতঙ্গকে ডিসটার্ব করা যাবে না। জঙ্গলের
ভিতরে একা ভ্রমণ করতে অবশ্যই ভয় করবে। তবে কয়েকজন
হলে ভালো হয়। নতুবা শ্রীমঙ্গল থেকে পরিচিত
কাউকে নিয়ে যেতে পারেন। সবশেষে যদি সময় পান
তাহলে দেখে আসতে পারেন মাগুরছড়া গ্যাসকূপ।
দেখতে পারেন ১৯৯৭ সালের কূপ বিস্ফোরনে সৃষ্ট
অগ্নিকান্ডে পুড়ে যাওয়া বৃ সেখানে এখানো কালের
স্বাী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এটি লাউয়াছড়া ফরেস্ট মুখ
থেকে ভানুগাছের দিকে পাকা সড়কে ২
কিলো অন্তরে রয়েছে।
কিভাবে ফিরবেন?
............................
শ্রীমঙ্গল থেকে আন্তঃনগর ট্রেনে করে অথবা বাস
যোগে চট্টগ্রাম-ঢাকা পৌঁছাতে হবে। চট্টগ্রামের জন্য
রয়েছে প্রতি শুক্রবার ছাড়া দুপুর ১২টায় পাহাড়িকা, রাত
সাড়ে ১১ টায় উদয়ন সহ দিনে-রাতে আরো দু’টি লোকাল
ট্রেন। ঢাকার জন্য রয়েছে সকাল সাড়ে ১০টায় জয়ন্তিকা, ৫টায়
পারাবত ও রাত ১২টায় উপবন সহ আরো দু’টি লোকাল ট্রেন।
ট্রেনে শ্রীমঙ্গল থেকে ঢাকা পৌছাতে ৫/৬ ঘন্টার সময়
লাগবে। কিন্তু বাসে সময় লাগে সাড়ে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা।
আপনি যদি বাসে যেতে চান তাহলে সিলেট উত্তরবঙ্গ, সিলেট
দণিবঙ্গ, সিলেট কলকাতা, সিলেট
আগরতলা যাতায়াতকারী পরিবহণ-এ আসতে পারেন।
Labels:
রূপসী বাংলা,
সিলেট-ই-য়ান
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Stop Misuse of Public Spectrum
সাড়ে ৯৮ হাজার কোটি টাকার তরঙ্গ
মাত্র ৫০০০ কোটি টাকায়
বিক্রি কেন?
রাষ্ট্রের অমূল্য সম্পদ মোবাইল তরঙ্গ
পছন্দের
কোম্পানীকে পাইয়ে দেবার জন্যই
কি পানির দরে বিক্রির এ
ব্যবস্থা হচ্ছে?
১৫ বছর আগে মোবাইলফোন অপারেটর
‘একটেল’ পরবর্তীতে ‘রবি আজিয়াটা’
নামে তাদের ব্যবসা শুরু করে।
শুরুতে ‘রবি’ ১৭ দশমিক ৮ মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি (তরঙ্গ)
নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও কোনো তরঙ্গ
চার্জ দেয়নি।
এ ধরনের কোনো আইন না থাকার
সুযোগ নিয়ে রবি ওই সময় বিনা পয়সায়
তরঙ্গ ব্যবহার করে হাজার হাজার
কোটি টাকা আয় করলেও
সরকারকে এজন্য কোনো ফি দেয়নি। ১
টাকার কল মিনিট বিক্রি করেছে ৭-৮
টাকায়। অথচ
সে আমলে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত,
পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের
অন্যান্য দেশ মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার
আয় করেছিল এই
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে।
দেখা গেছে, ভারত ওই সময়
প্রতি মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে আয়
করছিল ১১৩ মিলিয়ন রুপি। অথচ
বাংলাদেশ হাজার হাজার
কোটি টাকার
মুনাফা লাভকারী প্রতিষ্ঠানের
কাছে এই তরঙ্গ দিয়েছিল স্রেফ শূন্য
টাকায়। সোজা কথায় ‘মাগনা’।
শুধু অতীতে নয়, বর্তমানেও সরকারের
যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ
নীতিমালার অভাবে হাজার
হাজার কোটি টাকা দামের তরঙ্গ
(স্পেকট্রাম) পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন
রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি)
কাছে অবশিষ্ট থাকা টুজির ১০ দশমিক
৬ মেগাহাটজ এবং থ্রিজির আরও ১৫
মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বা তরঙ্গ
নিলামের চূড়ান্ত তারিখ
ঘোষণা করা হয়েছে।
নীতিমালা অনুসারে আগামী ৩০
এপ্রিল এ নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। আর উভয়
ধরনের ব্যান্ডের স্পেকট্রামের এ
নিলামে অংশ নিতে ২৬
ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, মূল্য
অনেক বেশী কম ধরে ও
‘প্রতিযোগিতাহীন’ নিলামের
মাধ্যমে অ্যববহৃত থ্রি-জি ও টু-জি তরঙ্গ
নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত
নিয়েছে বাংলাদেশ
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন
(বিটিআরসি)। খাত সংশ্লিষ্ট
বিশেষজ্ঞদের মতে এতে প্রায় লাখ
কোটি টাকার রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হবে সরকার।
নতুন গাইড লাইনে এ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য প্রতিবেশী দেশগুলোর
তুলনায় বিশেষ করে ভারতের তুলনায়ও
অনেক বেশী কম ধরা হয়েছে।
ভারতে চলতি বছরের নিলাম
অনুযায়ী ১৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের
প্রতি মেগাহার্জ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য যেখানে ২৭৩৮
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে ধরা হয়েছে মাত্র ২৩০
কোটি (৩ কোটি ইউএস ডলার),
অন্যদিকে ভারতে ২১০০ মেগাহার্জ
ব্যান্ডের তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য
যেখানে ৪৬৩১
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে মাত্র ১৬৫ কোটি টাকা (২.২০
কোটি ইউএস ডলার) ধরা হয়েছে।
বিটিআরসি ঘোষিত
নিলামে প্রতিবেশী ভারতের
প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের
মূল্যকে ভিত্তিমূল্য ধরে নিলাম
করলেও টুজি’র
ক্ষেত্রে প্রতি মেগাহার্টজে ২৭৩৮
কোটি টাকা করে ১০.৬
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ২৯০২২
কোটি টাকা। আবার থ্রিজি’র ৪৬৩১
কোটি টাকা করে ১৫
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ৬৯৪৯৫
কোটি টাকা। নিলামে সরকারের
মোট আয় দাড়াত ৯৮৫১৭ কোটি টাকা।
অথচ বিটিআরসি’র বর্তমান ঘোষিত
মূল্যে নিলামে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ
৫০০০ কোটি টাকা। ফলে সরকার প্রায়
সাড়ে ৯৩ হাজার কোটি টাকার আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ফ্রিকোয়েন্সি ও
মেগাহার্টজ জনগণের সম্পত্তি। এজন্য
দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকতে হবে।
কিন্তু এসব
অসঙ্গতি তুলে ধরতে কোনো সিটিজেন
ফোরাম নেই। কেউ কথা বলে না।
ফ্রিকোয়েন্সি ও মেগাহার্টজ
সীমিত। অথচ
ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দের
কোনো ম্যাপিং নেই। এজন্য
মাস্টারপ্ল্যান থাকতে হবে। সবার
অংশগ্রহণে এটি করা জরুরী। সস্তায়
তরঙ্গ বিক্রির বিষয়টি চোখে আঙ্গুল
দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, জনগণ ও
দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহার
সম্পর্কে সরকার কত উদাসীন।
টেলিযোগাযোগ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের
সমন্বয়হীনতা ও দূরদর্শিতার অভাবেই
দেশের ব্যবহারযোগ্য সম্পদ মোবাইল
ফোন ‘তরঙ্গ’ পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
মোবাইল তরঙ্গ সীমিত সম্পদ। সীমিত
যে কোনো কিছুই বেশ মূল্যবান, আর
তাই উচিত- সে সম্পদ থেকে সর্বোচ্চ
মুনাফা আদায় করা। বিশেষ
করে যদি তৃতীয় পক্ষ কেউ
যদি সে সম্পদকে পুঁজি করে ব্যবসা করে।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে-
সরকার বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর
কাছে গ্যাস বিক্রি করছে, আবার
বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো নাগরিকদের
বিদ্যুৎ বিক্রি করছে। ঠিক
তেমনি সরকার তরঙ্গ বিক্রি করবে আর
মোবাইল কোম্পানিগুলো তা ব্যবহার
করে মোবাইল সার্ভিস
বিক্রি করে মুনাফা করবে। মোবাইল
কোম্পানীর ব্যবসার
মুনাফা যতটা বেশি হবে সরকারকেও
তার কাঁচামাল তরঙ্গ তত
বেশি মূল্যে বিক্রি করতে হবে।
কিন্তু যথাযথ নীতিমালা ছাড়াই
চলছে তরঙ্গ ব্যবসা। আর এর সুযোগ
নিচ্ছে মোবাইল অপারেটররা।
এতে দেশ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ
খাতে বড় বিনিয়োগ হওয়ার
সম্ভাবনা হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক
সংস্থা বিটিআরসি’র তথ্যমতে,
দেশে মোবাইল গ্রাহক ১২
কোটি ছাড়িয়েছে।
দেশে মোবাইলের
মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর
সংখ্যা ৩ কোটি ৯০ লাখ ৫২ হাজার।
অর্থাৎ টেলিযোগাযোগ খাত,
বিশেষ করে মোবাইলফোন খাত
হতে পারে বাংলাদেশের
অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি।
এ খাত দেশের
জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য
অবদান রেখে চলেছে।
খাতটি কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক
বিনিয়োগের (এফডিআই) বৃহত্তম
সংস্থানকারী এবং সরকারের কর
রাজস্বের সবচেয়ে বড় উৎস। কিন্তু
সরকারের উদাসীনতায়
এক্ষেত্রে কাঙ্খিত সমৃদ্ধি আসছে না,
জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে আর
বিদেশীরা লুটপাট করছে।
এক্ষেত্রে সরকারের উদাসীনতা ও
নিষ্ক্রিয়তার
বিপরীতে জনগণকে সচেতন
হতে হবে নিজেদের হক্ব যাতে নষ্ট
না হয়, সে সম্পর্কে সচেতন ও সক্রিয়
থাকতে হবে।
মাত্র ৫০০০ কোটি টাকায়
বিক্রি কেন?
রাষ্ট্রের অমূল্য সম্পদ মোবাইল তরঙ্গ
পছন্দের
কোম্পানীকে পাইয়ে দেবার জন্যই
কি পানির দরে বিক্রির এ
ব্যবস্থা হচ্ছে?
১৫ বছর আগে মোবাইলফোন অপারেটর
‘একটেল’ পরবর্তীতে ‘রবি আজিয়াটা’
নামে তাদের ব্যবসা শুরু করে।
শুরুতে ‘রবি’ ১৭ দশমিক ৮ মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি (তরঙ্গ)
নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও কোনো তরঙ্গ
চার্জ দেয়নি।
এ ধরনের কোনো আইন না থাকার
সুযোগ নিয়ে রবি ওই সময় বিনা পয়সায়
তরঙ্গ ব্যবহার করে হাজার হাজার
কোটি টাকা আয় করলেও
সরকারকে এজন্য কোনো ফি দেয়নি। ১
টাকার কল মিনিট বিক্রি করেছে ৭-৮
টাকায়। অথচ
সে আমলে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত,
পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের
অন্যান্য দেশ মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার
আয় করেছিল এই
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে।
দেখা গেছে, ভারত ওই সময়
প্রতি মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে আয়
করছিল ১১৩ মিলিয়ন রুপি। অথচ
বাংলাদেশ হাজার হাজার
কোটি টাকার
মুনাফা লাভকারী প্রতিষ্ঠানের
কাছে এই তরঙ্গ দিয়েছিল স্রেফ শূন্য
টাকায়। সোজা কথায় ‘মাগনা’।
শুধু অতীতে নয়, বর্তমানেও সরকারের
যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ
নীতিমালার অভাবে হাজার
হাজার কোটি টাকা দামের তরঙ্গ
(স্পেকট্রাম) পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন
রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি)
কাছে অবশিষ্ট থাকা টুজির ১০ দশমিক
৬ মেগাহাটজ এবং থ্রিজির আরও ১৫
মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বা তরঙ্গ
নিলামের চূড়ান্ত তারিখ
ঘোষণা করা হয়েছে।
নীতিমালা অনুসারে আগামী ৩০
এপ্রিল এ নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। আর উভয়
ধরনের ব্যান্ডের স্পেকট্রামের এ
নিলামে অংশ নিতে ২৬
ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, মূল্য
অনেক বেশী কম ধরে ও
‘প্রতিযোগিতাহীন’ নিলামের
মাধ্যমে অ্যববহৃত থ্রি-জি ও টু-জি তরঙ্গ
নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত
নিয়েছে বাংলাদেশ
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন
(বিটিআরসি)। খাত সংশ্লিষ্ট
বিশেষজ্ঞদের মতে এতে প্রায় লাখ
কোটি টাকার রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হবে সরকার।
নতুন গাইড লাইনে এ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য প্রতিবেশী দেশগুলোর
তুলনায় বিশেষ করে ভারতের তুলনায়ও
অনেক বেশী কম ধরা হয়েছে।
ভারতে চলতি বছরের নিলাম
অনুযায়ী ১৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের
প্রতি মেগাহার্জ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য যেখানে ২৭৩৮
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে ধরা হয়েছে মাত্র ২৩০
কোটি (৩ কোটি ইউএস ডলার),
অন্যদিকে ভারতে ২১০০ মেগাহার্জ
ব্যান্ডের তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য
যেখানে ৪৬৩১
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে মাত্র ১৬৫ কোটি টাকা (২.২০
কোটি ইউএস ডলার) ধরা হয়েছে।
বিটিআরসি ঘোষিত
নিলামে প্রতিবেশী ভারতের
প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের
মূল্যকে ভিত্তিমূল্য ধরে নিলাম
করলেও টুজি’র
ক্ষেত্রে প্রতি মেগাহার্টজে ২৭৩৮
কোটি টাকা করে ১০.৬
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ২৯০২২
কোটি টাকা। আবার থ্রিজি’র ৪৬৩১
কোটি টাকা করে ১৫
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ৬৯৪৯৫
কোটি টাকা। নিলামে সরকারের
মোট আয় দাড়াত ৯৮৫১৭ কোটি টাকা।
অথচ বিটিআরসি’র বর্তমান ঘোষিত
মূল্যে নিলামে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ
৫০০০ কোটি টাকা। ফলে সরকার প্রায়
সাড়ে ৯৩ হাজার কোটি টাকার আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ফ্রিকোয়েন্সি ও
মেগাহার্টজ জনগণের সম্পত্তি। এজন্য
দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকতে হবে।
কিন্তু এসব
অসঙ্গতি তুলে ধরতে কোনো সিটিজেন
ফোরাম নেই। কেউ কথা বলে না।
ফ্রিকোয়েন্সি ও মেগাহার্টজ
সীমিত। অথচ
ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দের
কোনো ম্যাপিং নেই। এজন্য
মাস্টারপ্ল্যান থাকতে হবে। সবার
অংশগ্রহণে এটি করা জরুরী। সস্তায়
তরঙ্গ বিক্রির বিষয়টি চোখে আঙ্গুল
দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, জনগণ ও
দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহার
সম্পর্কে সরকার কত উদাসীন।
টেলিযোগাযোগ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের
সমন্বয়হীনতা ও দূরদর্শিতার অভাবেই
দেশের ব্যবহারযোগ্য সম্পদ মোবাইল
ফোন ‘তরঙ্গ’ পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
মোবাইল তরঙ্গ সীমিত সম্পদ। সীমিত
যে কোনো কিছুই বেশ মূল্যবান, আর
তাই উচিত- সে সম্পদ থেকে সর্বোচ্চ
মুনাফা আদায় করা। বিশেষ
করে যদি তৃতীয় পক্ষ কেউ
যদি সে সম্পদকে পুঁজি করে ব্যবসা করে।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে-
সরকার বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর
কাছে গ্যাস বিক্রি করছে, আবার
বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো নাগরিকদের
বিদ্যুৎ বিক্রি করছে। ঠিক
তেমনি সরকার তরঙ্গ বিক্রি করবে আর
মোবাইল কোম্পানিগুলো তা ব্যবহার
করে মোবাইল সার্ভিস
বিক্রি করে মুনাফা করবে। মোবাইল
কোম্পানীর ব্যবসার
মুনাফা যতটা বেশি হবে সরকারকেও
তার কাঁচামাল তরঙ্গ তত
বেশি মূল্যে বিক্রি করতে হবে।
কিন্তু যথাযথ নীতিমালা ছাড়াই
চলছে তরঙ্গ ব্যবসা। আর এর সুযোগ
নিচ্ছে মোবাইল অপারেটররা।
এতে দেশ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ
খাতে বড় বিনিয়োগ হওয়ার
সম্ভাবনা হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক
সংস্থা বিটিআরসি’র তথ্যমতে,
দেশে মোবাইল গ্রাহক ১২
কোটি ছাড়িয়েছে।
দেশে মোবাইলের
মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর
সংখ্যা ৩ কোটি ৯০ লাখ ৫২ হাজার।
অর্থাৎ টেলিযোগাযোগ খাত,
বিশেষ করে মোবাইলফোন খাত
হতে পারে বাংলাদেশের
অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি।
এ খাত দেশের
জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য
অবদান রেখে চলেছে।
খাতটি কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক
বিনিয়োগের (এফডিআই) বৃহত্তম
সংস্থানকারী এবং সরকারের কর
রাজস্বের সবচেয়ে বড় উৎস। কিন্তু
সরকারের উদাসীনতায়
এক্ষেত্রে কাঙ্খিত সমৃদ্ধি আসছে না,
জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে আর
বিদেশীরা লুটপাট করছে।
এক্ষেত্রে সরকারের উদাসীনতা ও
নিষ্ক্রিয়তার
বিপরীতে জনগণকে সচেতন
হতে হবে নিজেদের হক্ব যাতে নষ্ট
না হয়, সে সম্পর্কে সচেতন ও সক্রিয়
থাকতে হবে।
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Subscribe to:
Posts (Atom)
Monday, 16 March 2015
How Bit And Bite Is Used
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 15 March 2015
Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance
কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
"Google Shop" in London For The First
♦Google has opened the first Google Shop in London♦
>>>Employees at the Google Shop will offer training on how to use Android devices, Android apps,Chromebook laptops and Chromecasts.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
Inside of the store is a set of large connected screens known as “Portal,” which lets users navigate Google Earth.
There is a “Doodle Wall” where customers use artificial spray to create their own Google doodle and, it lets you save your work as an animated GIF.
♦Get Ready For "Google Shop" In Your Town (It May Be Established Someday)♦
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 12 March 2015
Top Batsmen Leading The Cricket World
♦Batsmen Rankings - Test♦
Rank - Name - Team - Rating
1 Sangakkara Sri Lanka 909
2 de Villiers South Africa 908
3 Amla South Africa 891
4 S Smith Australia 873
5 Mathews Sri Lanka 841
6 Williamson New Zealand 839
7 Chanderpaul West Indies 834
8 Younis Khan Pakistan 818
9 Warner Australia 805
10 J Root England 789
♠Batsmen Rankings - ODI♠
Rank - Name - Team - Rating
1 de Villiers South Africa 898
2 Amla South Africa 849
3 Sangakkara Sri Lanka 849
4 Kohli India 847
5 Dilshan Sri Lanka 798
6 Williamson New Zealand 789
7 Dhawan India 784
8 Finch Australia 734
9 Bailey Australia 718
10 Dhoni India 712
♣Batsmen Rankings - T20♣
Rank - Name - Team - Rating
1 Kohli India 897
2 Finch Australia 870
3 A Hales England 866
4 du Plessis South Africa 795
5 B McCullum New Zealand 751
6 Gayle West Indies 732
7 K Perera Sri Lanka 707
8 Raina India 677
9 Warner Australia 662
10 Yuvraj India 657
আপনি জানেন কি?
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
চায়ের রাজধানী সিলেট এর শ্রীমঙ্গলের ৭ রং চায়ের ৭ রহস্য
সেদিন চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে ঘুরেছিলাম সারাদিন। তাই সারাদিনের ক্লান্তি একটু ঝেড়ে ফেলতে যেন চায়ের বিকল্প ছিল না। চা-পানের অভ্যাস খুব একটা না থাকলেও সাতরঙা চা পানের ইচ্ছেটা দমন করতে পারলাম না ।সোজা চলে গেলাম সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের নীলকন্ঠ চা-কেবিনে।
একটি স্বচ্ছ কাচের গ্লাস। তাতে পানি।পানিতে আবার রয়েছে সাতটি স্তর।প্রতিটি স্তরের রং আলাদা। রংগুলো পানির
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
[[এমদাদুল হকের (মৌলভীবাজার প্রতিনিধি) লিখা]]
Labels:
রূপসী বাংলা,
সিলেট-ই-য়ান
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Top Teams Of Cricket World
♦Team Rankings - Test♣
Rank -Team - Points - Rating
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
6 Sri Lanka 3,258 96
7 India 3,228 95
8 West Indies 2,272 76
9 Bangladesh 676 32
10 Zimbabwe 228 18
♣Team Rankings - ODI ♠
Rank Team Points Rating
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
3 South Africa 6,710 112
4 Sri Lanka 9,473 108
5 New Zealand 5,346 107
6 England 6,160 101
7 Pakistan 6,088 95
8 West Indies 5,189 93
9 Bangladesh 2,766 77
10 Zimbabwe 2,011 50
11 Ireland 45
12 Afghanistan 736 39
♠Team Rankings - T20 ♥
Rank Team Points Rating
1 Sri Lanka 3,006 131
1 Sri Lanka 3,006 131
2 India 2,009 126
3 Pakistan 3,474 120
4 Australia 3,041 117
5 South Africa 3,362 116
6 West Indies 3,140 112
7 New Zealand 2,657 111
8 England 2,481 99
9 Ireland 1,046 87
10 Bangladesh 1,147 72
11 Netherlands 951 68
12 Afghanistan 743 62
13 Zimbabwe 573 52
14 Scotland 512 51
টপ ব্যাটসম্যানদের লিস্ট নিয়ে আমরা শীগ্রই আসছি। সাথে থাকুন।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বর্তমানে বাংলাদেশে ও এখন ল্যাপটপের ব্যাপক
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
♦♦♦কম্পিউটার এর গতি বাড়ানো বিষয়ক আগের পুষ্ট টি দেখার অনুরোধ রইল। ♦♦♦
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 11 March 2015
ডিজিটাল বাংলাদেশ এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই
আমরা কাগজের বই দিয়ে তো অনেক পড়াশুনা করেছি কিন্তু
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
যারা ইউনিভারসিটির প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের কাজে আসবে আশা করি।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Tuesday, 10 March 2015
মেমোরী তে সংখ্যার খেলা
বর্তমানে আমরা সেলফোন হোক বা কম্পিউটার যাই হোক দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের মেমোরী ব্যবহার করে থাকি। ফ্ল্যাশ মেমোরী বা পেনড্রাইভ কিংবা হার্ডডিস্ক ইত্যাদি।
আমরা প্রতিদিন মেমোরী কার্ডের মধ্যে কত কিছু যে লোড করে থাকি কিন্তু এগুলো মেমোরী কার্ডের ভিতরে যায় কোথায় ভিতরে জিনিষ ঢুকছে কিন্তু ওজন কেন বাড়ছে না?
আমরা মেমোরী কার্ড যখন ফর্মেট দিলাম এর ভিতর থেকে সব ডাটা ডিলিট হয়ে গেলো কিন্তু ওজনের এক ফোটাও হেরফের হচ্ছে না!
উপরে প্রশ্নগুলো অনেকের মনে নিশ্চয়ই জেগেছে। আর আপনাদের এই প্রশ্নের চমকপ্রদ উত্তর নিয়েই আজ হাজির হয়েছি আমি।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
এবার আবার প্রশ্ন আসতে পারে “আমরা যে সব গান শুনি বা মুভি দেখি এইসব কই থাকে?”
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
ডি এন এ (D.N.A) ও আধুনিক ডাটা স্টোরেজঃ
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 9 March 2015
Increase Your Computers Speed
আপনার কম্পিউটার কে আরো দ্রুত গতির করার দুর্দান্ত কিছু টিপস:
অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকেন। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Version করে ব্যবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল । তাহলে শুরু করা যাক ==>>
-Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
আশা করি যাদের জানা ছিল না, তারা এখন নিজেই কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন । এরকম আরো টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকোন ।।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 6 March 2015
Choose Your Easy Online Payment Method
অনলাইন মার্কেটিং এ পেমেন্ট সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে ভালো :
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
ব্যাংক চেক : আপনার নামে সরাসরি ব্যাংক চেক পাঠানো হবে। আপনি স্থানীয় ব্যাংক থেকে তার বিপরীতে টাকা উঠাতে পারেন। গুগল, চিতিকা এবং আরো কিছু কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে। সমস্যা হচ্ছে, চেক হারিয়ে যেতে পারে, হাতে পেতে দেরী হতে পারে। গুগলের এমন ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে চেক নিতে পারেন। এতে দ্রুত চেক পাওয়া যায়।
পে-পল: সহজে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। তাদের সাইটে গিয়ে বিনামুল্যে একাউন্ট করা যায় (বাংলাদেশসহ কিছু দেশ বাদে)। লেনদেনের জন্য শুধুমাত্র ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ আপনি যারকাছে টাকা পাবেন তাকে ই-মেইল এড্রেস জানালে তিনি আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে কোথাও অর্থ দেয়া প্রয়োজন হলে (যেমন সার্ভার ভাড়া করা বা সফটঅয়্যার কেনা) আপনি পে-পল একাউন্ট থেকে টাকা দিতে পারেন। কিংবা অনলাইনে কিছু কিনতে পারেন। প্রায় সব কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে পে-পলের সদস্য হওয়া যায় না। সরকার এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জানালেও বাস্তবে সেটা এখনো হয়নি।
স্ক্রীল: পে-পলের মত একই ধরনের আরেকটি প্রতিস্ঠান। এখানেও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করা হয়। বাংলাদেশে স্ক্রীল ব্যবহার করা যায়্ তবে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার পে-পলের থেকে কম। ফলে যে কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে কেবলমাত্র তাদের সাথে লেনদেনের কাজ করতে পারেন। সদস্য হতে টাকা দিতে হয় না, তবে প্রতিটি লেনদেন থেকে সার্ভিস চার্জ হিসেবে কিছু টাকা কেটে নেয়া হয়। নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট থেকে এখানে জমা হওয়া টাকা উঠানো যায়।
পায়জা: এটাও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা স্থানান্তরের পদ্ধতি। তাদের একাউন্টে জমা হওয়া টাকা ব্যাঙকের মাধ্যমে কিংবা চেক অয়্যার ট্রান্সফার, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উঠানো যায়। এছাড়া কয়েকটি দেশের জন্য তাদের নিজস্ব কার্ড রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে পায়জা ব্যবহার করা যায়।
এগুলি ছাড়াও এধরনের আরো বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করা যায়।
আপনাদের প্রযোজনীয় টিপস নিয়ে আমরা সব সময় প্রস্তুত , আমাদের সাথেই থাকুন !!!
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 5 March 2015
"Facebook Emotions Codes"
Facebook all latest cool
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
[[f9.sad*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Past, Present And Future
☆ ১ বছরের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
★★★ প্রতিটা মুহুর্ত খুব মুল্যবান..গতকাল ইতিহাস...আগামীকাল অজানা...কিন্তু আজকের দিনটা আমাদের জন্য উপহার...
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
গার্বেজ ব্যাগে পাওয়া গেল অস্কারজয়ী তারকার সেই পোশাক!
অস্কারজয়ী অভিনেত্রী লুপিতা নিয়োঙ্গের ১
লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের পোশাক চুরি হওয়ার ২ দিনের মধ্যেই উদ্ধার করা হয়েছে। তার এ পোশাক৬ হাজার মুক্তা ও হীরা দিয়ে খচিত ছিল। এবারের অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাক পরে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা অথবা বুধবার দিনে এই পোশাক
চুরি হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। ওয়েস্ট হলিউডের লন্ডন হোটেলের টয়লেটের ভেতর একটি গার্বেজ ব্যাগ থেকে পোশাকটি পাওয়া যায়। বর্তমানে লস এনঞ্জেলেসের কর্মীরা হোটেলটির পুনঃসংস্কারের কাজ করছে।
পুলিশ জানায়, সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন কিছু ধরা না পড়লেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। ৬ হাজার মুক্তা দিয়ে খচিত এই পোশাকের কিছু মুক্তা পড়ে গেছে,তবে পোশাকটির কোনো ক্ষতি হয়নি।
৩১ বছর বয়সী লুপিতা নিয়োঙ্গে গত রোববার ৮৭তম অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাকটি পরেন। ওই
অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থাপিকার ভূমিকা পালন করেন। কেনিয়ান অভিনেত্রী লুপিটা নিয়োঙ্গে গত বছর ‘টুয়েলভ ইয়ারস অ্যা স্লেভ’র জন্য সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার পুরস্কার লাভ করেন। তিনি একই বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সাপ্তাহিক ‘পিপল ম্যাগাজিন’র সেরা সুন্দরী নির্বাচিত হন।
Labels:
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 4 March 2015
মাশরাফি আমাদের গর্ব ,আমাদের প্রেরণা
দুঃখটা বাংলাদেশের জন্য না। দুঃখ টা মাশরাফির জন্য।।একজন বাবার ৫মাসের শিশু
সন্তান হসপিটালের আই সি ইউ তে কাতরাচ্ছে। তার পরও সেই বাবা দেশের হয়ে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে লক্ষ মাইল দুরে। একজন খেলোয়াড় যার পায়ে ১২বার ডাক্তারের ছুরি চলেছে। যে কোন
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 2 March 2015
Learn The Core Meaning Of Different Colours
যে সব নতুন ভাইয়েরা ডিজাইনইং কিংবা html এ নতুনভাবে লেখালিখি করছেন ,তাদের কাজে আসতে পারে।
প্রত্যেক ডিজাইনার এর বিষয় ভিত্তিক রং এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকা অত্যন্ত জরুরী, তাই জেনে নিন কখন কোন রং ব্যবহার করবেন
-• Red: Passion, Love, Anger ( আবেগ, ভালবাসা, রাগ )
• Orange: Energy, Happiness, Vitality ( শক্তি, সুখ, জীবনীশক্তি )
• Yellow: Happiness, Hope, Deceit ( সুখ, আশা, কৌশল )
• Green: New Beginnings, Abundance, Nature ( নতুন সূত্রপাত, প্রাচুর্য, প্রকৃতি )
• Blue: Calm, Responsible, Sadness ( শান্ত, দায়িত্বপ্রাপ্ত, বিষণ্ণতা )
• Purple: Creativity, Royalty, Wealth (সৃজনশীলতা, সার্বভৌমত্ব, সম্পদ)
• Black: Mystery, Elegance, Evil ( রহস্য, কমনীয়তা, মন্দ )
• Gray: Moody, Conservative, Formality ( বিষণ্ণ, রক্ষনশীল, লৌকিকতা )
• White: Purity, Cleanliness, Virtue ( বিশুদ্ধতা, পরিচ্ছন্নতা, পুণ্য )
• Brown: Nature, Wholesomeness, Dependability ( প্রকৃতি, সততা, নির্ভরযোগ্য)
• Tan or Beige: Conservative, Piety, Dull ( রক্ষনশীল, ভক্তি, নিস্তেজ )
• Cream or Ivory: Calm, Elegant, Purity ( শান্ত, মার্জিত, স্বচ্ছতা )
আপনাদের সুবিধার্থে একেবারে বেসিক জিনিস নিয়ে আলোচনা করি ।লেখায় ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা করবেন ।আর আমার ব্লগের সাথে থাকেন। আমার একটা পোস্ট ও যদি আপনাদের কাজে আসে তাহলে নিজেকে সার্থক মনে করব। এবং কোন সমস্যা থাকলে বলবেন ,যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আর কোন কোন বিষয় এর পোস্ট চান তা বলতে কিন্তু ভুলবেন না !!!সবাই ভালো থাকেন ।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
The Popular "DX ing"
DX ing কী?
DX ing
কথাটি বিশ্বব্যাপী অতি পরিচিত
একটি শব্দ ৷ তারপরও অনেকে জানেন
না DX ing কী?
বেতার বা রেডিও হল
একটি শক্তিশালী গণমাধ্যম ৷
বিশ্বের প্রতিটি দেশই বিভিন্ন
ভাষায়✍ বিভিন্ন কম্পাংকে ( LW,
MW, SW, FM) বিভিন্ন ভাষায় অনুষ্ঠান
প্রচার করে থাকে ৷ আর এসব
অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হল রাষ্ট্রের
আইন কানুন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য,
চিকিৎসা, সংবাদ, বিনোদন,
ইতিহাস, বিজ্ঞান -
ইত্যাদি সবচেয়ে কম
খরচে শ্রোতাদের
মাঝে পৌছে দেয়া ৷
শ্রোতারা এসব অনুষ্ঠান শুনেন আর
বেতার কেন্দ্রগুলোর আয়োজিত
বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশ নেন ৷
এককথায় - বেতার শোনা ও বেতার
কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রমে অংশ
নেয়াই হল DX ing.
DX ing আওতায় যেসব কাজ
পড়ে তা হল - অনুষ্ঠান শোনা,
অনুষ্ঠানে চিঠি লেখা, বিভিন্ন
বিষয় জানতে চাওয়া,
শুনতে চাওয়া, কুইজে অংশ নেয়া,
শ্রোতা সম্মেলনে অংশ নেয়া,
শ্রোতা ক্লাব গঠন ইত্যাদি ৷
আপনি ইচ্ছে করলেই পারেন এসব
কার্যক্রমে অংশ নিয়ে নিজের
জ্ঞান বাড়াতে , পুরষ্কার
জিততে সর্বপরি বিশ্বব্যাপী পরিচিত
হতে ৷
অনেকে এটা করেন শখের বশে ৷ সহজ
ও সবচেয়ে শক্তিশালী গণমাধ্যম
হিসেবে বেতারের সমকক্ষ আর
কোনটি নেই ৷ এর সুবিধা হল
সম্প্রচার খরচ কম আর
শ্রোতারা শুনতে পারেন খুব কম
খরচে ৷ বেতার শোনার সুবিধা হল
এর জন্য আলাদা সময় ব্যয় না করলেও
চলে ৷ অন্যান্য কাজের মাঝেই
এটা শোনা যায় ৷ বিশ্বের যে কোন
প্রান্ত থেকেই এটা শোনা যায়;
দরকার শুধু একটি ভাল মানের
রিসিভার ৷
বিশ্বের অনেক দেশ
বাংলা ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার
করে ৷ যেমন রেডিও তেহরান ,
রেডিও জাপান, রেডিও
ভেরিতাস এশিয়া, চীন
আন্তর্জাতিক বেতার, ভয়েস অব
আমেরিকা, বিবিসি, অল
ইন্ডিয়া রেডিও,
ডয়চেভেলে( বর্তমানে বন্ধ), আশার
বানী, রেডিও কুয়েত, বাংলাদেশ
বেতার, রেডিও রাশিয়া (বন্ধ)
ইত্যাদি ৷ আপনি শুধু অনুষ্ঠান
শোনা নয়; অংশ নিতে পারেন
সাক্ষাতকারে , পাঠাতে পারেন
আপনার লেখা প্রতিবেদন, ভয়েস
রেকর্ডিং ৷ কুইজে অংশ
নিয়ে জিততে পারেন বিদেশ
ভ্রমনের সুযোগ, পেতে পারেন
টি শার্ট, ক্যাপ, টেবিল ক্লথ, নগদ
টাকা, ওয়াল ম্যাট, চাবি রিং,
ব্যাগ, তোয়ালে, আইপড, রেডিও,
কলম, ডায়েরি, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর,
বই সহ নানা পুরস্কার ৷
বাংলা ভাষা বাদেও অন্যান্য
ভাষার অনুষ্ঠানও শুনতে পারেন ৷
তাই বেতার [RADIO] শুনুন;
নিজেকে আবিষ্কার☀ করুন এক নতুন
জগতে ৷
Labels:
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 1 March 2015
ফেসবুক নিউজফিড সাজান ইচ্ছে মতো
ইচ্ছেমতো ফেসবুক নিউজফিড সাজিয়ে নেওয়ার ৫ কৌশল:
ইচ্ছে না থাকলেও ফেসবুক ফিডে অপ্রয়োজনীয় অনেক কিছুই
দেখতে হয় আমাদের। এর মাঝে থাকে বন্ধুদের প্যাঁচাল,
বিভিন্ন গ্রুপের অপ্রাসঙ্গিক পোস্ট, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। ছোট্ট
কিছু কৌশলে এসব বাদ দিয়ে ফেসবুক নিউজ ফিড
ভরিয়ে তুলতে পারবেন নিজের পছন্দের কনটেন্ট দিয়ে।
১. বিরক্তিকর মানুষদের “আনফলো” করুন : যেসব মানুষ খুব
বিরক্তিকর অথচ আনফ্রেন্ড করে ফেললে কষ্ট পাবে,
তাদেরকে আনফলো করাটাই বেশ ভালো একটি উপায়। তাদের
বিরক্তিকর পোস্টের ডান দিকের কোনায়
ত্থাকা অ্যারো ক্লিক করুন এবং আনফলো করে ফেলুন তাকে।
এছাড়াও তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন ‘ফলোইং’ নামের
একটি বাটন আছে। ওর উপরে একবার ক্লিক করলেই
আনফলো হয়ে যাবে। ওই মানুষটির ড্রামা আর আপনাকে সহ্য
করতে হবে না।
২. অপ্রয়োজনীয় পেজ থেকে কনটেন্ট এড়িয়ে চলুন: আপনার
বন্ধুরা যদি আজেবাজে গ্রুপ বা পেইজ থেকে কনটেন্ট শেয়ার
করতে থাকে অহরহ, তাহলে কি করবেন? ওই পোস্টের ডান
কোনায় থাকা অ্যারো ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন “Hide
all from [অমুক পেজ]”। ওই বন্ধুর অন্যান্য পোস্ট দেখতে পাবেন
কিন্তু ওই পেজ থেকে আর কিছু দেখতে পাবেন না।
৩. ফেসবুককে জানান কি ধরণের পোস্ট আপনাকে বিরক্ত করছে
: যে ধরণের পোস্ট আপনার বিরক্তির কারণে হয়ে দাঁড়াচ্ছে,
সেগুলোর ওই ডান কোনার অ্যারোতে দেখতে পাবেন “ I don’t
want to see this” অপশনটি। বিরক্তিকর পোস্টগুলোতে এই
অপশন সিলেক্ট করতে থাকলে ফেসবুক বুঝে নেবে কি ধরণের
পোস্টে আপনার অ্যালার্জি আছে, আর এসব পোস্ট আপনার
নিউজফিডে কম আসবে।
৪. ফেসবুক সার্ভে পূরণ করুন: ফেসবুক
জানে যে ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু ব্যাপারে বিরক্ত হয়। তাই
আপনাকে সাহায্য করার জন্যই আছে এই সার্ভে। ছোট এই
সার্ভে পূরণ করলে আপনারই উপকার হবে। পোস্টের ডান দিকের
অ্যারোতে ক্লিক করলে নিচের দিকে “more options” পাবেন,
এ থেকে ফেসবুক সার্ভে গ্রহণের অপশন আসবে।
৫. “নিউজ ফিড প্রেফারেন্স” নিয়ন্ত্রণ করুন: ফেসবুকের মেইন
সেটিংস মেনুতে গিয়ে “News Feed Preferences” সিলেক্ট
করুন। এর থেকে দেখতে পাবেন আপনি কি ধরণের কনটেন্ট
বেশি দেখে থাকেন, কাকে আনফলো করেছেন ইত্যাদি।
ইচ্ছেমতো এগুলোর পরিবর্তন করে নিউজ ফিড নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন আপনি।
ইচ্ছে না থাকলেও ফেসবুক ফিডে অপ্রয়োজনীয় অনেক কিছুই
দেখতে হয় আমাদের। এর মাঝে থাকে বন্ধুদের প্যাঁচাল,
বিভিন্ন গ্রুপের অপ্রাসঙ্গিক পোস্ট, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। ছোট্ট
কিছু কৌশলে এসব বাদ দিয়ে ফেসবুক নিউজ ফিড
ভরিয়ে তুলতে পারবেন নিজের পছন্দের কনটেন্ট দিয়ে।
১. বিরক্তিকর মানুষদের “আনফলো” করুন : যেসব মানুষ খুব
বিরক্তিকর অথচ আনফ্রেন্ড করে ফেললে কষ্ট পাবে,
তাদেরকে আনফলো করাটাই বেশ ভালো একটি উপায়। তাদের
বিরক্তিকর পোস্টের ডান দিকের কোনায়
ত্থাকা অ্যারো ক্লিক করুন এবং আনফলো করে ফেলুন তাকে।
এছাড়াও তাদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখুন ‘ফলোইং’ নামের
একটি বাটন আছে। ওর উপরে একবার ক্লিক করলেই
আনফলো হয়ে যাবে। ওই মানুষটির ড্রামা আর আপনাকে সহ্য
করতে হবে না।
২. অপ্রয়োজনীয় পেজ থেকে কনটেন্ট এড়িয়ে চলুন: আপনার
বন্ধুরা যদি আজেবাজে গ্রুপ বা পেইজ থেকে কনটেন্ট শেয়ার
করতে থাকে অহরহ, তাহলে কি করবেন? ওই পোস্টের ডান
কোনায় থাকা অ্যারো ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন “Hide
all from [অমুক পেজ]”। ওই বন্ধুর অন্যান্য পোস্ট দেখতে পাবেন
কিন্তু ওই পেজ থেকে আর কিছু দেখতে পাবেন না।
৩. ফেসবুককে জানান কি ধরণের পোস্ট আপনাকে বিরক্ত করছে
: যে ধরণের পোস্ট আপনার বিরক্তির কারণে হয়ে দাঁড়াচ্ছে,
সেগুলোর ওই ডান কোনার অ্যারোতে দেখতে পাবেন “ I don’t
want to see this” অপশনটি। বিরক্তিকর পোস্টগুলোতে এই
অপশন সিলেক্ট করতে থাকলে ফেসবুক বুঝে নেবে কি ধরণের
পোস্টে আপনার অ্যালার্জি আছে, আর এসব পোস্ট আপনার
নিউজফিডে কম আসবে।
৪. ফেসবুক সার্ভে পূরণ করুন: ফেসবুক
জানে যে ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু ব্যাপারে বিরক্ত হয়। তাই
আপনাকে সাহায্য করার জন্যই আছে এই সার্ভে। ছোট এই
সার্ভে পূরণ করলে আপনারই উপকার হবে। পোস্টের ডান দিকের
অ্যারোতে ক্লিক করলে নিচের দিকে “more options” পাবেন,
এ থেকে ফেসবুক সার্ভে গ্রহণের অপশন আসবে।
৫. “নিউজ ফিড প্রেফারেন্স” নিয়ন্ত্রণ করুন: ফেসবুকের মেইন
সেটিংস মেনুতে গিয়ে “News Feed Preferences” সিলেক্ট
করুন। এর থেকে দেখতে পাবেন আপনি কি ধরণের কনটেন্ট
বেশি দেখে থাকেন, কাকে আনফলো করেছেন ইত্যাদি।
ইচ্ছেমতো এগুলোর পরিবর্তন করে নিউজ ফিড নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন আপনি।
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
লাউয়াছড়া
লাউয়াছড়ার প্রাকৃতিক রুপ
............................
দিনদিন পৃথিবীতে মানুষ বৃদ্ধি পাচ্ছে আর তার
সাথে সাথে ধ্বংস হচ্ছে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ।
মানুষের জীবনযাপন ক্রমশ হয়ে উঠছে নগর কেন্দ্রীক। কিন্তু
যে হারে প্রকৃতি ধ্বংস হচ্ছে তার চেয়ে দ্বিগুণ হারে মানুষের
চাহিদা বাড়ছে অরণ্যে ভ্রমণের জন্য। প্রতিদিন ধ্বংস
হচ্ছে আমাদের শষ্যশ্যামলা বাংলার শ্যামল প্রকৃতি।
বৃদ্ধি পাচ্ছে শহরের ব্যস্ত জীবন কিন্তু শহরের ব্যস্ত জীবনের
ফাঁকে এখন ঘন ঘন মানুষ পেতে চায় শ্যামল অভয়ারণ্যের
ছোঁয়া কিংবা একটু নিস্তব্ধতার একাকীত্ব।
আপনার এই চাহিদা পূরণ করতে আপনি ঘুরে আসতে পারেন
দেশের পূর্বাঞ্চলের একমাত্র বন গবেষণা কেন্দ্র
‘লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্ক’। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য
লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীবজন্তুর হুংকার,
ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ, বানরের লাফালাফি, ঝাঁকবাঁধা হুলুকের
কলকাকলী একটু সময়ের জন্য হলেও আপনার ব্যস্ত জীবনের
কান্তি দূর করে মনের তৃপ্ততা এনে দিবে। প্রায় ১২ শত হেক্টর
এলাকা জুড়ে লাউয়াছড়া পার্কের ভিতর আড়াই হাজার
প্রজাতির পাখি, ১০ প্রজাতির সরিসৃপ, অর্ধশত প্রজাতির
জীবজন্তু রয়েছে। এর ভিতরে রয়েছে কয়েকটি খাসিয়া পুঞ্জি,
পার্কের পাহাড় বিস্তৃত লম্বা বৃ েখাসিয়ারা খাসিয়া পানের
চাষ করে। পার্কের এক পাশে রয়েছে আনারসের বাগান, এক
পাশে চায়ের বাগান আবার কোথায় রয়েছে লেবু বাগান।
জঙ্গলের ভিতর রয়েছে কয়েকটি পাহাড়ী ছড়া। পুরো ন্যাশনাল
পার্কটি শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ পাকা মহাসড়ক ও সিলেট
আখাউড়া রেলওয়ে সেকশনের রেললাইন দ্বারা ৩ খন্ডে বিভক্ত।
কিন্তু রেললাইন ও পাকাসড়ক দ্বারা বিভক্ত হলেও পার্কের
ভিতর তেমন কোন বাড়ী-ঘর না থাকায় ও ঘন জঙ্গলের
কারণে একাকীত্বের তেমন কোন সমস্যা হয়না। লাউড়াছড়ায়
এক ধরণের পোকা রয়েছে, যার শব্দ শোনার পর আপনার
আচমকাই বা হঠাৎ করেই যেন আপনার ভালো লাগতে শুরু করবে।
মনে হবে যেন আপনি অন্য কোন পৃথিবীতে পা দিয়েছেন। এই
পোকার শব্দকে ‘ফরেস্ট মিউজিক’ বলে অখ্যায়িত করেছেন
পার্কের ট্যুরিস্টরা। লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কেই
রয়েছে বিরল প্রজাতির একটি বৃ। যেই বৃটিকে নিয়ে নানা জনের
রয়েছে না কৌতুহল। একসময় এই বৃরে গায়ে লেখা ছিল
‘কোরোফম’। দীর্ঘ দিন এই নাম থাকায়
দেশবাসী এটিকে ‘কোরোফম’ বলেই জানেন। মাস ছয় এক
পূর্বে হঠাৎ করে এর গাত্র থেকে কোরোফম সাইন
বোর্ডটি নামিয়ে এর গায়ে টাঙানো হয়েছিল ‘আফ্রিকান অক
ট্রি’। বর্তমানে এই নেম পেটটিও
নামিয়ে লেখা হয়েছে ‘একটি বিরল প্রজাতির বৃ’।
লোকমুখে প্রচারিত রয়েছে এই বৃটি কোটি টাকা মূল্যের।
এটি নাকি একবার বিমান আটকিয়েছিল। এটির পাতার গন্ধ
শুকলে নাকি মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেত। তবে বন বিভাগের কাছ
থেকে এরকম কোন সত্যতাই পাওয়া যায়নি।
একটি সূত্রে জানা যায়, এ প্রজাতির বৃ বিরল। বাংলাদেশে এ
প্রজাতি আর কোথাও নেই। যাই হোক নানাভাবে এর খবর
দেশে ছড়িয়ে পড়ায় মানুষ এই বিরল প্রজাতির বৃটিকে প্রধান
উদ্দেশ্য করে লাউয়াছড়ায় যায়। বৃটি পার্কের ফরেস্ট রেস্ট
হাউজের পার্শে অবস্থিত। বর্তমানে গাছটির
চারপাশে কাটা তারের বেড়া দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।
কোথায় লাউয়াছড়ার অবস্থান?
.......................................
ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে বাস
কিংবা ট্রেনযোগে শ্রীমঙ্গলে পৌঁছুবেন। শ্রীমঙ্গল
থেকে ভানুগাছ-কমলগঞ্জের রাস্তায় ৭ কি·মি· এগুোলেই
লাউয়াছড়া পার্কের সীমানা। এটি শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ
উপজেলায় মধ্যে পড়েছে। তবে বেশিভাগ অংশ পড়েছে কমলগঞ্জ
উপজেলায়। শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ রোড থেকে বাসে জনপ্রতি ৬
টাকা, প্রাইভেট কার নিয়ে গেলে ৩শ থেকে ৫শ টাকা, মিশুক
নিয়ে গিলে ১৫০ টাকায় ঘুরে আসতে পারেন।
কোথায় থাকবেন ?
..............................
লাউয়াছড়ায় রয়েছে ১টি ফরেস্ট রেস্ট হাউজ, ফরেস্টের
অনুমতি নিয়ে আপনি লাউয়াছড়া রেস্ট হাউজেই
থাকতে পারেন। এছাড়াও শ্রীমঙ্গল হবিগঞ্জ
রোডে রয়েছে এসি, নন এসি, ঠান্ডা গরম পানি, টিভি, ফোন
ও গাড়ী পার্কিংএর সুবিধা সহ ‘টি টাউন রেস্টহাউজ’। হোটেল
ইউনাইটেড, সবুজ বাংলা, মুক্ত, আল-রহমান, নীলিমা, মুন,
সন্ধ্যা সহ ২৯টি হোটেল ও ২০/২৫টি সরকারী রেস্ট হাউজ।
হোটেলগুলোতে থাকতে আপনার ব্যয় হবে ৪০ থেকে ১০০০
টাকা পর্যন্ত।
খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা
.............................
শ্রীমঙ্গলে খাওয়াদাওয়া জন্য মাছ, মাংস, সব্জি সবরকম
আইটেমই পাওয়া যায়। তবে হিন্দু অধ্যুশিত
এলাকা বলে শ্রীমঙ্গলের কোন হোটেলে গরুর মাংস
রান্না হয়না। গরুর মাংস খেতে হলে আপনাকে রেস্ট হাউজের
বাবুর্চিকে দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে।
কি কি সাথে নিবেন?
..........................
শীতের সময় আসলে অবশ্যই শীতের কাপড় সঙ্গে আনতে হবে।
স্টিল
ক্যামেরা বা ম্যুভি ক্যামেরা থাকলে সাথে নিয়ে আসতে পারেন।
বাইনুকুলার থাকলে ভালো হয়। জঙ্গলের ভিতর প্রবেশের
পূর্বে হালকা খাবার ও পানি নিয়ে যেতে পারেন। কারণ
সেখানে কোন খাবার পাওয়া যায়না। বর্ষার সময়
ছাতা নিতে হবে কারণ শ্রীমঙ্গলের হঠাৎ বৃষ্টির
সমস্যা রয়েছে। শীত-গ্রীষ্ম উভয় সময়েই সম্ভব হলে শহর
থেকে ১ জন গাইড নিতে পারেন।
কিকি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ?
................................................
লাউয়াছড়া পার্কে রয়েছে এক ধরণের চিনা জুক। যা ঘাসের
সাথে মিশে থাকে এবং এর রঙও ঘাসের মতো সবুজ।
আপনি ঘাসের উপর দিয়ে যদি হাঁটেন চিনা জুক কখন
আপনাকে আকড়ে ধরবে আপনি টেরই পাবেন না। যদি দেখেন
আপনার শরীরের কোথায় থেকে রক্ত পড়ছে তাহালে বুঝবেন
চিনা জুক আপনাকে কামড় দিয়ে চলে গেছে।
তাছাড়াও আপনাকে সবসময় স্মরণ
রাখতে হবে লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীববৈচিত্র্য রায়
সরকার সকল প্রকার আহরণ নিষিদ্ধ করেছে।
পার্কে ভ্রমণকালে কোন গাছের পাতা ছেঁড়া বা কোন পশু-
পাখি বা কীট-পতঙ্গকে ডিসটার্ব করা যাবে না। জঙ্গলের
ভিতরে একা ভ্রমণ করতে অবশ্যই ভয় করবে। তবে কয়েকজন
হলে ভালো হয়। নতুবা শ্রীমঙ্গল থেকে পরিচিত
কাউকে নিয়ে যেতে পারেন। সবশেষে যদি সময় পান
তাহলে দেখে আসতে পারেন মাগুরছড়া গ্যাসকূপ।
দেখতে পারেন ১৯৯৭ সালের কূপ বিস্ফোরনে সৃষ্ট
অগ্নিকান্ডে পুড়ে যাওয়া বৃ সেখানে এখানো কালের
স্বাী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এটি লাউয়াছড়া ফরেস্ট মুখ
থেকে ভানুগাছের দিকে পাকা সড়কে ২
কিলো অন্তরে রয়েছে।
কিভাবে ফিরবেন?
............................
শ্রীমঙ্গল থেকে আন্তঃনগর ট্রেনে করে অথবা বাস
যোগে চট্টগ্রাম-ঢাকা পৌঁছাতে হবে। চট্টগ্রামের জন্য
রয়েছে প্রতি শুক্রবার ছাড়া দুপুর ১২টায় পাহাড়িকা, রাত
সাড়ে ১১ টায় উদয়ন সহ দিনে-রাতে আরো দু’টি লোকাল
ট্রেন। ঢাকার জন্য রয়েছে সকাল সাড়ে ১০টায় জয়ন্তিকা, ৫টায়
পারাবত ও রাত ১২টায় উপবন সহ আরো দু’টি লোকাল ট্রেন।
ট্রেনে শ্রীমঙ্গল থেকে ঢাকা পৌছাতে ৫/৬ ঘন্টার সময়
লাগবে। কিন্তু বাসে সময় লাগে সাড়ে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা।
আপনি যদি বাসে যেতে চান তাহলে সিলেট উত্তরবঙ্গ, সিলেট
দণিবঙ্গ, সিলেট কলকাতা, সিলেট
আগরতলা যাতায়াতকারী পরিবহণ-এ আসতে পারেন।
............................
দিনদিন পৃথিবীতে মানুষ বৃদ্ধি পাচ্ছে আর তার
সাথে সাথে ধ্বংস হচ্ছে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ।
মানুষের জীবনযাপন ক্রমশ হয়ে উঠছে নগর কেন্দ্রীক। কিন্তু
যে হারে প্রকৃতি ধ্বংস হচ্ছে তার চেয়ে দ্বিগুণ হারে মানুষের
চাহিদা বাড়ছে অরণ্যে ভ্রমণের জন্য। প্রতিদিন ধ্বংস
হচ্ছে আমাদের শষ্যশ্যামলা বাংলার শ্যামল প্রকৃতি।
বৃদ্ধি পাচ্ছে শহরের ব্যস্ত জীবন কিন্তু শহরের ব্যস্ত জীবনের
ফাঁকে এখন ঘন ঘন মানুষ পেতে চায় শ্যামল অভয়ারণ্যের
ছোঁয়া কিংবা একটু নিস্তব্ধতার একাকীত্ব।
আপনার এই চাহিদা পূরণ করতে আপনি ঘুরে আসতে পারেন
দেশের পূর্বাঞ্চলের একমাত্র বন গবেষণা কেন্দ্র
‘লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্ক’। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য
লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীবজন্তুর হুংকার,
ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ, বানরের লাফালাফি, ঝাঁকবাঁধা হুলুকের
কলকাকলী একটু সময়ের জন্য হলেও আপনার ব্যস্ত জীবনের
কান্তি দূর করে মনের তৃপ্ততা এনে দিবে। প্রায় ১২ শত হেক্টর
এলাকা জুড়ে লাউয়াছড়া পার্কের ভিতর আড়াই হাজার
প্রজাতির পাখি, ১০ প্রজাতির সরিসৃপ, অর্ধশত প্রজাতির
জীবজন্তু রয়েছে। এর ভিতরে রয়েছে কয়েকটি খাসিয়া পুঞ্জি,
পার্কের পাহাড় বিস্তৃত লম্বা বৃ েখাসিয়ারা খাসিয়া পানের
চাষ করে। পার্কের এক পাশে রয়েছে আনারসের বাগান, এক
পাশে চায়ের বাগান আবার কোথায় রয়েছে লেবু বাগান।
জঙ্গলের ভিতর রয়েছে কয়েকটি পাহাড়ী ছড়া। পুরো ন্যাশনাল
পার্কটি শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ পাকা মহাসড়ক ও সিলেট
আখাউড়া রেলওয়ে সেকশনের রেললাইন দ্বারা ৩ খন্ডে বিভক্ত।
কিন্তু রেললাইন ও পাকাসড়ক দ্বারা বিভক্ত হলেও পার্কের
ভিতর তেমন কোন বাড়ী-ঘর না থাকায় ও ঘন জঙ্গলের
কারণে একাকীত্বের তেমন কোন সমস্যা হয়না। লাউড়াছড়ায়
এক ধরণের পোকা রয়েছে, যার শব্দ শোনার পর আপনার
আচমকাই বা হঠাৎ করেই যেন আপনার ভালো লাগতে শুরু করবে।
মনে হবে যেন আপনি অন্য কোন পৃথিবীতে পা দিয়েছেন। এই
পোকার শব্দকে ‘ফরেস্ট মিউজিক’ বলে অখ্যায়িত করেছেন
পার্কের ট্যুরিস্টরা। লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কেই
রয়েছে বিরল প্রজাতির একটি বৃ। যেই বৃটিকে নিয়ে নানা জনের
রয়েছে না কৌতুহল। একসময় এই বৃরে গায়ে লেখা ছিল
‘কোরোফম’। দীর্ঘ দিন এই নাম থাকায়
দেশবাসী এটিকে ‘কোরোফম’ বলেই জানেন। মাস ছয় এক
পূর্বে হঠাৎ করে এর গাত্র থেকে কোরোফম সাইন
বোর্ডটি নামিয়ে এর গায়ে টাঙানো হয়েছিল ‘আফ্রিকান অক
ট্রি’। বর্তমানে এই নেম পেটটিও
নামিয়ে লেখা হয়েছে ‘একটি বিরল প্রজাতির বৃ’।
লোকমুখে প্রচারিত রয়েছে এই বৃটি কোটি টাকা মূল্যের।
এটি নাকি একবার বিমান আটকিয়েছিল। এটির পাতার গন্ধ
শুকলে নাকি মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেত। তবে বন বিভাগের কাছ
থেকে এরকম কোন সত্যতাই পাওয়া যায়নি।
একটি সূত্রে জানা যায়, এ প্রজাতির বৃ বিরল। বাংলাদেশে এ
প্রজাতি আর কোথাও নেই। যাই হোক নানাভাবে এর খবর
দেশে ছড়িয়ে পড়ায় মানুষ এই বিরল প্রজাতির বৃটিকে প্রধান
উদ্দেশ্য করে লাউয়াছড়ায় যায়। বৃটি পার্কের ফরেস্ট রেস্ট
হাউজের পার্শে অবস্থিত। বর্তমানে গাছটির
চারপাশে কাটা তারের বেড়া দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে।
কোথায় লাউয়াছড়ার অবস্থান?
.......................................
ঢাকা, চট্টগ্রাম থেকে বাস
কিংবা ট্রেনযোগে শ্রীমঙ্গলে পৌঁছুবেন। শ্রীমঙ্গল
থেকে ভানুগাছ-কমলগঞ্জের রাস্তায় ৭ কি·মি· এগুোলেই
লাউয়াছড়া পার্কের সীমানা। এটি শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ
উপজেলায় মধ্যে পড়েছে। তবে বেশিভাগ অংশ পড়েছে কমলগঞ্জ
উপজেলায়। শ্রীমঙ্গল ভানুগাছ রোড থেকে বাসে জনপ্রতি ৬
টাকা, প্রাইভেট কার নিয়ে গেলে ৩শ থেকে ৫শ টাকা, মিশুক
নিয়ে গিলে ১৫০ টাকায় ঘুরে আসতে পারেন।
কোথায় থাকবেন ?
..............................
লাউয়াছড়ায় রয়েছে ১টি ফরেস্ট রেস্ট হাউজ, ফরেস্টের
অনুমতি নিয়ে আপনি লাউয়াছড়া রেস্ট হাউজেই
থাকতে পারেন। এছাড়াও শ্রীমঙ্গল হবিগঞ্জ
রোডে রয়েছে এসি, নন এসি, ঠান্ডা গরম পানি, টিভি, ফোন
ও গাড়ী পার্কিংএর সুবিধা সহ ‘টি টাউন রেস্টহাউজ’। হোটেল
ইউনাইটেড, সবুজ বাংলা, মুক্ত, আল-রহমান, নীলিমা, মুন,
সন্ধ্যা সহ ২৯টি হোটেল ও ২০/২৫টি সরকারী রেস্ট হাউজ।
হোটেলগুলোতে থাকতে আপনার ব্যয় হবে ৪০ থেকে ১০০০
টাকা পর্যন্ত।
খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা
.............................
শ্রীমঙ্গলে খাওয়াদাওয়া জন্য মাছ, মাংস, সব্জি সবরকম
আইটেমই পাওয়া যায়। তবে হিন্দু অধ্যুশিত
এলাকা বলে শ্রীমঙ্গলের কোন হোটেলে গরুর মাংস
রান্না হয়না। গরুর মাংস খেতে হলে আপনাকে রেস্ট হাউজের
বাবুর্চিকে দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে।
কি কি সাথে নিবেন?
..........................
শীতের সময় আসলে অবশ্যই শীতের কাপড় সঙ্গে আনতে হবে।
স্টিল
ক্যামেরা বা ম্যুভি ক্যামেরা থাকলে সাথে নিয়ে আসতে পারেন।
বাইনুকুলার থাকলে ভালো হয়। জঙ্গলের ভিতর প্রবেশের
পূর্বে হালকা খাবার ও পানি নিয়ে যেতে পারেন। কারণ
সেখানে কোন খাবার পাওয়া যায়না। বর্ষার সময়
ছাতা নিতে হবে কারণ শ্রীমঙ্গলের হঠাৎ বৃষ্টির
সমস্যা রয়েছে। শীত-গ্রীষ্ম উভয় সময়েই সম্ভব হলে শহর
থেকে ১ জন গাইড নিতে পারেন।
কিকি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ?
................................................
লাউয়াছড়া পার্কে রয়েছে এক ধরণের চিনা জুক। যা ঘাসের
সাথে মিশে থাকে এবং এর রঙও ঘাসের মতো সবুজ।
আপনি ঘাসের উপর দিয়ে যদি হাঁটেন চিনা জুক কখন
আপনাকে আকড়ে ধরবে আপনি টেরই পাবেন না। যদি দেখেন
আপনার শরীরের কোথায় থেকে রক্ত পড়ছে তাহালে বুঝবেন
চিনা জুক আপনাকে কামড় দিয়ে চলে গেছে।
তাছাড়াও আপনাকে সবসময় স্মরণ
রাখতে হবে লাউয়াছড়া ন্যাশনাল পার্কের জীববৈচিত্র্য রায়
সরকার সকল প্রকার আহরণ নিষিদ্ধ করেছে।
পার্কে ভ্রমণকালে কোন গাছের পাতা ছেঁড়া বা কোন পশু-
পাখি বা কীট-পতঙ্গকে ডিসটার্ব করা যাবে না। জঙ্গলের
ভিতরে একা ভ্রমণ করতে অবশ্যই ভয় করবে। তবে কয়েকজন
হলে ভালো হয়। নতুবা শ্রীমঙ্গল থেকে পরিচিত
কাউকে নিয়ে যেতে পারেন। সবশেষে যদি সময় পান
তাহলে দেখে আসতে পারেন মাগুরছড়া গ্যাসকূপ।
দেখতে পারেন ১৯৯৭ সালের কূপ বিস্ফোরনে সৃষ্ট
অগ্নিকান্ডে পুড়ে যাওয়া বৃ সেখানে এখানো কালের
স্বাী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এটি লাউয়াছড়া ফরেস্ট মুখ
থেকে ভানুগাছের দিকে পাকা সড়কে ২
কিলো অন্তরে রয়েছে।
কিভাবে ফিরবেন?
............................
শ্রীমঙ্গল থেকে আন্তঃনগর ট্রেনে করে অথবা বাস
যোগে চট্টগ্রাম-ঢাকা পৌঁছাতে হবে। চট্টগ্রামের জন্য
রয়েছে প্রতি শুক্রবার ছাড়া দুপুর ১২টায় পাহাড়িকা, রাত
সাড়ে ১১ টায় উদয়ন সহ দিনে-রাতে আরো দু’টি লোকাল
ট্রেন। ঢাকার জন্য রয়েছে সকাল সাড়ে ১০টায় জয়ন্তিকা, ৫টায়
পারাবত ও রাত ১২টায় উপবন সহ আরো দু’টি লোকাল ট্রেন।
ট্রেনে শ্রীমঙ্গল থেকে ঢাকা পৌছাতে ৫/৬ ঘন্টার সময়
লাগবে। কিন্তু বাসে সময় লাগে সাড়ে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা।
আপনি যদি বাসে যেতে চান তাহলে সিলেট উত্তরবঙ্গ, সিলেট
দণিবঙ্গ, সিলেট কলকাতা, সিলেট
আগরতলা যাতায়াতকারী পরিবহণ-এ আসতে পারেন।
Labels:
রূপসী বাংলা,
সিলেট-ই-য়ান
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Stop Misuse of Public Spectrum
সাড়ে ৯৮ হাজার কোটি টাকার তরঙ্গ
মাত্র ৫০০০ কোটি টাকায়
বিক্রি কেন?
রাষ্ট্রের অমূল্য সম্পদ মোবাইল তরঙ্গ
পছন্দের
কোম্পানীকে পাইয়ে দেবার জন্যই
কি পানির দরে বিক্রির এ
ব্যবস্থা হচ্ছে?
১৫ বছর আগে মোবাইলফোন অপারেটর
‘একটেল’ পরবর্তীতে ‘রবি আজিয়াটা’
নামে তাদের ব্যবসা শুরু করে।
শুরুতে ‘রবি’ ১৭ দশমিক ৮ মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি (তরঙ্গ)
নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও কোনো তরঙ্গ
চার্জ দেয়নি।
এ ধরনের কোনো আইন না থাকার
সুযোগ নিয়ে রবি ওই সময় বিনা পয়সায়
তরঙ্গ ব্যবহার করে হাজার হাজার
কোটি টাকা আয় করলেও
সরকারকে এজন্য কোনো ফি দেয়নি। ১
টাকার কল মিনিট বিক্রি করেছে ৭-৮
টাকায়। অথচ
সে আমলে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত,
পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের
অন্যান্য দেশ মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার
আয় করেছিল এই
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে।
দেখা গেছে, ভারত ওই সময়
প্রতি মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে আয়
করছিল ১১৩ মিলিয়ন রুপি। অথচ
বাংলাদেশ হাজার হাজার
কোটি টাকার
মুনাফা লাভকারী প্রতিষ্ঠানের
কাছে এই তরঙ্গ দিয়েছিল স্রেফ শূন্য
টাকায়। সোজা কথায় ‘মাগনা’।
শুধু অতীতে নয়, বর্তমানেও সরকারের
যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ
নীতিমালার অভাবে হাজার
হাজার কোটি টাকা দামের তরঙ্গ
(স্পেকট্রাম) পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন
রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি)
কাছে অবশিষ্ট থাকা টুজির ১০ দশমিক
৬ মেগাহাটজ এবং থ্রিজির আরও ১৫
মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বা তরঙ্গ
নিলামের চূড়ান্ত তারিখ
ঘোষণা করা হয়েছে।
নীতিমালা অনুসারে আগামী ৩০
এপ্রিল এ নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। আর উভয়
ধরনের ব্যান্ডের স্পেকট্রামের এ
নিলামে অংশ নিতে ২৬
ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, মূল্য
অনেক বেশী কম ধরে ও
‘প্রতিযোগিতাহীন’ নিলামের
মাধ্যমে অ্যববহৃত থ্রি-জি ও টু-জি তরঙ্গ
নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত
নিয়েছে বাংলাদেশ
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন
(বিটিআরসি)। খাত সংশ্লিষ্ট
বিশেষজ্ঞদের মতে এতে প্রায় লাখ
কোটি টাকার রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হবে সরকার।
নতুন গাইড লাইনে এ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য প্রতিবেশী দেশগুলোর
তুলনায় বিশেষ করে ভারতের তুলনায়ও
অনেক বেশী কম ধরা হয়েছে।
ভারতে চলতি বছরের নিলাম
অনুযায়ী ১৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের
প্রতি মেগাহার্জ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য যেখানে ২৭৩৮
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে ধরা হয়েছে মাত্র ২৩০
কোটি (৩ কোটি ইউএস ডলার),
অন্যদিকে ভারতে ২১০০ মেগাহার্জ
ব্যান্ডের তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য
যেখানে ৪৬৩১
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে মাত্র ১৬৫ কোটি টাকা (২.২০
কোটি ইউএস ডলার) ধরা হয়েছে।
বিটিআরসি ঘোষিত
নিলামে প্রতিবেশী ভারতের
প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের
মূল্যকে ভিত্তিমূল্য ধরে নিলাম
করলেও টুজি’র
ক্ষেত্রে প্রতি মেগাহার্টজে ২৭৩৮
কোটি টাকা করে ১০.৬
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ২৯০২২
কোটি টাকা। আবার থ্রিজি’র ৪৬৩১
কোটি টাকা করে ১৫
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ৬৯৪৯৫
কোটি টাকা। নিলামে সরকারের
মোট আয় দাড়াত ৯৮৫১৭ কোটি টাকা।
অথচ বিটিআরসি’র বর্তমান ঘোষিত
মূল্যে নিলামে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ
৫০০০ কোটি টাকা। ফলে সরকার প্রায়
সাড়ে ৯৩ হাজার কোটি টাকার আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ফ্রিকোয়েন্সি ও
মেগাহার্টজ জনগণের সম্পত্তি। এজন্য
দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকতে হবে।
কিন্তু এসব
অসঙ্গতি তুলে ধরতে কোনো সিটিজেন
ফোরাম নেই। কেউ কথা বলে না।
ফ্রিকোয়েন্সি ও মেগাহার্টজ
সীমিত। অথচ
ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দের
কোনো ম্যাপিং নেই। এজন্য
মাস্টারপ্ল্যান থাকতে হবে। সবার
অংশগ্রহণে এটি করা জরুরী। সস্তায়
তরঙ্গ বিক্রির বিষয়টি চোখে আঙ্গুল
দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, জনগণ ও
দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহার
সম্পর্কে সরকার কত উদাসীন।
টেলিযোগাযোগ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের
সমন্বয়হীনতা ও দূরদর্শিতার অভাবেই
দেশের ব্যবহারযোগ্য সম্পদ মোবাইল
ফোন ‘তরঙ্গ’ পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
মোবাইল তরঙ্গ সীমিত সম্পদ। সীমিত
যে কোনো কিছুই বেশ মূল্যবান, আর
তাই উচিত- সে সম্পদ থেকে সর্বোচ্চ
মুনাফা আদায় করা। বিশেষ
করে যদি তৃতীয় পক্ষ কেউ
যদি সে সম্পদকে পুঁজি করে ব্যবসা করে।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে-
সরকার বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর
কাছে গ্যাস বিক্রি করছে, আবার
বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো নাগরিকদের
বিদ্যুৎ বিক্রি করছে। ঠিক
তেমনি সরকার তরঙ্গ বিক্রি করবে আর
মোবাইল কোম্পানিগুলো তা ব্যবহার
করে মোবাইল সার্ভিস
বিক্রি করে মুনাফা করবে। মোবাইল
কোম্পানীর ব্যবসার
মুনাফা যতটা বেশি হবে সরকারকেও
তার কাঁচামাল তরঙ্গ তত
বেশি মূল্যে বিক্রি করতে হবে।
কিন্তু যথাযথ নীতিমালা ছাড়াই
চলছে তরঙ্গ ব্যবসা। আর এর সুযোগ
নিচ্ছে মোবাইল অপারেটররা।
এতে দেশ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ
খাতে বড় বিনিয়োগ হওয়ার
সম্ভাবনা হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক
সংস্থা বিটিআরসি’র তথ্যমতে,
দেশে মোবাইল গ্রাহক ১২
কোটি ছাড়িয়েছে।
দেশে মোবাইলের
মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর
সংখ্যা ৩ কোটি ৯০ লাখ ৫২ হাজার।
অর্থাৎ টেলিযোগাযোগ খাত,
বিশেষ করে মোবাইলফোন খাত
হতে পারে বাংলাদেশের
অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি।
এ খাত দেশের
জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য
অবদান রেখে চলেছে।
খাতটি কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক
বিনিয়োগের (এফডিআই) বৃহত্তম
সংস্থানকারী এবং সরকারের কর
রাজস্বের সবচেয়ে বড় উৎস। কিন্তু
সরকারের উদাসীনতায়
এক্ষেত্রে কাঙ্খিত সমৃদ্ধি আসছে না,
জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে আর
বিদেশীরা লুটপাট করছে।
এক্ষেত্রে সরকারের উদাসীনতা ও
নিষ্ক্রিয়তার
বিপরীতে জনগণকে সচেতন
হতে হবে নিজেদের হক্ব যাতে নষ্ট
না হয়, সে সম্পর্কে সচেতন ও সক্রিয়
থাকতে হবে।
মাত্র ৫০০০ কোটি টাকায়
বিক্রি কেন?
রাষ্ট্রের অমূল্য সম্পদ মোবাইল তরঙ্গ
পছন্দের
কোম্পানীকে পাইয়ে দেবার জন্যই
কি পানির দরে বিক্রির এ
ব্যবস্থা হচ্ছে?
১৫ বছর আগে মোবাইলফোন অপারেটর
‘একটেল’ পরবর্তীতে ‘রবি আজিয়াটা’
নামে তাদের ব্যবসা শুরু করে।
শুরুতে ‘রবি’ ১৭ দশমিক ৮ মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি (তরঙ্গ)
নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও কোনো তরঙ্গ
চার্জ দেয়নি।
এ ধরনের কোনো আইন না থাকার
সুযোগ নিয়ে রবি ওই সময় বিনা পয়সায়
তরঙ্গ ব্যবহার করে হাজার হাজার
কোটি টাকা আয় করলেও
সরকারকে এজন্য কোনো ফি দেয়নি। ১
টাকার কল মিনিট বিক্রি করেছে ৭-৮
টাকায়। অথচ
সে আমলে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত,
পাকিস্তান, নেপালসহ বিশ্বের
অন্যান্য দেশ মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার
আয় করেছিল এই
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে।
দেখা গেছে, ভারত ওই সময়
প্রতি মেগাহার্টজ
ফ্রিকোয়েন্সি বিক্রি করে আয়
করছিল ১১৩ মিলিয়ন রুপি। অথচ
বাংলাদেশ হাজার হাজার
কোটি টাকার
মুনাফা লাভকারী প্রতিষ্ঠানের
কাছে এই তরঙ্গ দিয়েছিল স্রেফ শূন্য
টাকায়। সোজা কথায় ‘মাগনা’।
শুধু অতীতে নয়, বর্তমানেও সরকারের
যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ
নীতিমালার অভাবে হাজার
হাজার কোটি টাকা দামের তরঙ্গ
(স্পেকট্রাম) পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন
রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি)
কাছে অবশিষ্ট থাকা টুজির ১০ দশমিক
৬ মেগাহাটজ এবং থ্রিজির আরও ১৫
মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বা তরঙ্গ
নিলামের চূড়ান্ত তারিখ
ঘোষণা করা হয়েছে।
নীতিমালা অনুসারে আগামী ৩০
এপ্রিল এ নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। আর উভয়
ধরনের ব্যান্ডের স্পেকট্রামের এ
নিলামে অংশ নিতে ২৬
ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে।
কিন্তু পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, মূল্য
অনেক বেশী কম ধরে ও
‘প্রতিযোগিতাহীন’ নিলামের
মাধ্যমে অ্যববহৃত থ্রি-জি ও টু-জি তরঙ্গ
নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত
নিয়েছে বাংলাদেশ
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন
(বিটিআরসি)। খাত সংশ্লিষ্ট
বিশেষজ্ঞদের মতে এতে প্রায় লাখ
কোটি টাকার রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হবে সরকার।
নতুন গাইড লাইনে এ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য প্রতিবেশী দেশগুলোর
তুলনায় বিশেষ করে ভারতের তুলনায়ও
অনেক বেশী কম ধরা হয়েছে।
ভারতে চলতি বছরের নিলাম
অনুযায়ী ১৮০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের
প্রতি মেগাহার্জ তরঙ্গের
ভিত্তিমূল্য যেখানে ২৭৩৮
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে ধরা হয়েছে মাত্র ২৩০
কোটি (৩ কোটি ইউএস ডলার),
অন্যদিকে ভারতে ২১০০ মেগাহার্জ
ব্যান্ডের তরঙ্গের ভিত্তিমূল্য
যেখানে ৪৬৩১
কোটি টাকা সেখানে আমাদের
দেশে মাত্র ১৬৫ কোটি টাকা (২.২০
কোটি ইউএস ডলার) ধরা হয়েছে।
বিটিআরসি ঘোষিত
নিলামে প্রতিবেশী ভারতের
প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গের
মূল্যকে ভিত্তিমূল্য ধরে নিলাম
করলেও টুজি’র
ক্ষেত্রে প্রতি মেগাহার্টজে ২৭৩৮
কোটি টাকা করে ১০.৬
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ২৯০২২
কোটি টাকা। আবার থ্রিজি’র ৪৬৩১
কোটি টাকা করে ১৫
মেগাহার্টজে পাওয়া যেত ৬৯৪৯৫
কোটি টাকা। নিলামে সরকারের
মোট আয় দাড়াত ৯৮৫১৭ কোটি টাকা।
অথচ বিটিআরসি’র বর্তমান ঘোষিত
মূল্যে নিলামে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ
৫০০০ কোটি টাকা। ফলে সরকার প্রায়
সাড়ে ৯৩ হাজার কোটি টাকার আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ফ্রিকোয়েন্সি ও
মেগাহার্টজ জনগণের সম্পত্তি। এজন্য
দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকতে হবে।
কিন্তু এসব
অসঙ্গতি তুলে ধরতে কোনো সিটিজেন
ফোরাম নেই। কেউ কথা বলে না।
ফ্রিকোয়েন্সি ও মেগাহার্টজ
সীমিত। অথচ
ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দের
কোনো ম্যাপিং নেই। এজন্য
মাস্টারপ্ল্যান থাকতে হবে। সবার
অংশগ্রহণে এটি করা জরুরী। সস্তায়
তরঙ্গ বিক্রির বিষয়টি চোখে আঙ্গুল
দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, জনগণ ও
দেশের সম্পদের সঠিক ব্যবহার
সম্পর্কে সরকার কত উদাসীন।
টেলিযোগাযোগ
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের
সমন্বয়হীনতা ও দূরদর্শিতার অভাবেই
দেশের ব্যবহারযোগ্য সম্পদ মোবাইল
ফোন ‘তরঙ্গ’ পানির
দরে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
মোবাইল তরঙ্গ সীমিত সম্পদ। সীমিত
যে কোনো কিছুই বেশ মূল্যবান, আর
তাই উচিত- সে সম্পদ থেকে সর্বোচ্চ
মুনাফা আদায় করা। বিশেষ
করে যদি তৃতীয় পক্ষ কেউ
যদি সে সম্পদকে পুঁজি করে ব্যবসা করে।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে-
সরকার বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর
কাছে গ্যাস বিক্রি করছে, আবার
বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো নাগরিকদের
বিদ্যুৎ বিক্রি করছে। ঠিক
তেমনি সরকার তরঙ্গ বিক্রি করবে আর
মোবাইল কোম্পানিগুলো তা ব্যবহার
করে মোবাইল সার্ভিস
বিক্রি করে মুনাফা করবে। মোবাইল
কোম্পানীর ব্যবসার
মুনাফা যতটা বেশি হবে সরকারকেও
তার কাঁচামাল তরঙ্গ তত
বেশি মূল্যে বিক্রি করতে হবে।
কিন্তু যথাযথ নীতিমালা ছাড়াই
চলছে তরঙ্গ ব্যবসা। আর এর সুযোগ
নিচ্ছে মোবাইল অপারেটররা।
এতে দেশ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয়
থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ
খাতে বড় বিনিয়োগ হওয়ার
সম্ভাবনা হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক
সংস্থা বিটিআরসি’র তথ্যমতে,
দেশে মোবাইল গ্রাহক ১২
কোটি ছাড়িয়েছে।
দেশে মোবাইলের
মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর
সংখ্যা ৩ কোটি ৯০ লাখ ৫২ হাজার।
অর্থাৎ টেলিযোগাযোগ খাত,
বিশেষ করে মোবাইলফোন খাত
হতে পারে বাংলাদেশের
অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি।
এ খাত দেশের
জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য
অবদান রেখে চলেছে।
খাতটি কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক
বিনিয়োগের (এফডিআই) বৃহত্তম
সংস্থানকারী এবং সরকারের কর
রাজস্বের সবচেয়ে বড় উৎস। কিন্তু
সরকারের উদাসীনতায়
এক্ষেত্রে কাঙ্খিত সমৃদ্ধি আসছে না,
জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে আর
বিদেশীরা লুটপাট করছে।
এক্ষেত্রে সরকারের উদাসীনতা ও
নিষ্ক্রিয়তার
বিপরীতে জনগণকে সচেতন
হতে হবে নিজেদের হক্ব যাতে নষ্ট
না হয়, সে সম্পর্কে সচেতন ও সক্রিয়
থাকতে হবে।
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Subscribe to:
Posts (Atom)