Tuesday 9 June 2015

পড়ব, লড়ব, দেশ গড়ব

আমি খুবই খারাপ স্টুডেন্ট। পড়াশুনা করি না,
বাবা-মা'র কথা শুনি না।কলেজ যাই না, ক্লাস
করি না। রেজাল্টও ভালো করতে পারি না।
পড়াশুনা জিনিসটা আমার মাথাতেই ঢুকে না।
এতোই বোঝার চেষ্টা করি কিছুই হয় না।

 নাহ রেজাল্ট আবার খারাপ হইছে, মেনে নিতে
পারতেছি না। মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ছি। কিছুই
ভালো লাগতেছে না। আমাকে দিয়ে বোধহয়
পড়াশুনা হবে না।

ভেঙে পরার আগে শুন!তোমাকেই বলছি!
পৃথীবিতে তুমিই প্রথম ব্যক্তি না যে এই সমস্যার
ফেস করতেছ। যুগে যুগে অনেককেই এ সমস্যার
সম্মুক্ষিন হইতে হইছে। infact এই মূহুর্তে অনেকে
আছে যারা এ সমস্যার সাথে লড়তেছে।
শুধু তুমিই না, সবারই স্টুডেন্ট লাইফে এমন দিন
আসে। কেউ লড়ে কেউ ঝড়ে। যে যুদ্ধে জিতে সে-ই
তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে।
যুগে যুগে এমন অনেক মণীষী এসেছেন যদের পড়াশুনা
ছিল লবন ছাড়া পান্তা ভাতের মতো। ABCDই বুঝত
না তারা। কেউবা ছোটবেলায় পাগলের মতো ছিল।
কিন্তু ইতিহাত ঘাটলে দেখা যাবে বিখ্যাত লেখক,
কবি, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, নামকরা
ব্যাক্তিদের সংখ্যাগরিষ্ঠই খারাপ ছাত্ররা ছিল।
কিন্তু তারা এতো কিছুর পরেও যুদ্ধে নিজেকে জয়ী
করেছে।
আমাদের নজরুল সাহেব তো স্কুল পলাতক ছাত্র
ছিলেন। স্টিভ জবস, বিল গেইটস, মার্ক জুকারবার্গ
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নয় ড্রপ আউটের
সার্টিফিকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাদের
কর্ম গুণে আজও আমাদের মাঝে বাস করছেন।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ছোটবেলায় এতই
বোকা ছিলেন যে তাকে সবাই নাকি পাগল বলে
ডাকত। কিন্তু কোনো এক সকালে তিনিও সোনার
ডিম পেরেছিলেন।
শুনেছি যিনি আমাদের ঘরে ঘরে আলোর প্রদীপ
জ্বালিয়েছেন তিনি এতোই বোকা ছিলেন যে
মুরগির বাচ্চা ফুটানোর জন্য মুরগির সাথে ডিমের
ডালিতে বসতেন।
প্রথম আকাশযান আবিষ্কারের প্রায় ৪শ বছর আগে
পঞ্চদশ শতাব্দীতে যে মহামানব "working sketch
of helicopter" এর নকশা বানিয়েছিলেন তিনিও
ছিলেন পড়াশুনায় "গোঁয়ায় গোবিন্দ।"
পাবলো পিকাসো একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী
যিনি কখনও 7(seven) বুঝতেন না। বলতেন 7 নাকি
তার চাচ্চুর উলটা নাক।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একজন লেখক ডেইম অগাথ
ক্রিষ্টি ছোটবেলায় পড়াশুনাই করতে চাইতেন না।
তবুও তিনি তার যুদ্ধে একজন সফল যোদ্ধা। তার
অনেকগুলো রহস্য কাহীনি নিয়ে চলচিত্র নির্মিত
হয়েছে। "গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস" এর
তথ্যানুসারে অগাথা ক্রিষ্টি বিশ্বের সর্বকালের
সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের লেখক। যার পরিমাণ প্রায়
২বিলিয়ন। "ইউনেস্কো'র" বিবৃতি অনুযায়ী তিনিই
একজন লেখক যার রচনা সবচেয়ে বেশী সংখ্যক
ভাষায় অনুদিত হয়েছে। (৫৬টি)
দুনিয়ায় এমন এমন রত্ন জন্ম নিয়েছেন যারা পুরো
পৃথীবির নকশাই বদলায় দিয়েছেন। তারাও আমাদের
মতো রক্ত মাংশে গড়া মানুষ। লবন ছাড়া পান্তা
ভাতের মতো স্টুডেন্ট। মাথার স্ক্রু একটু ঢিলা ছিল।
তারপরেও তাদের থলিতে সোনার ডিমই জায়গা
পেয়েছে। শত প্রতিকুলতা পেরিয়ে তারা যুদ্ধে জয়ী
হয়েছিলেন। আর এমন জিত হাসিল করলেন যে দুনিয়া
দেখতেই থাকে গেলো। যাদের নাম আজ ইতিহাসের
পাতায় সোনার অক্ষরে লিখা আছে।
এই সকল মহা মণীষীদের কথা স্বরণে আজ তাদেরকে
নিজের অনুপ্রেরণা বানিয়ে আমাদের যুদ্ধের
ময়দানে নামতে হবে। দেখিতে দিতে হবে
IMPOSSIBLE বলে কোনো শব্দ নাই পৃথীবির বুকে।
পড়তে হবে,লড়তে হবে।পড়ার কোন বিকল্প নাই।মনমানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।

ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছুঁতে মুমিনুলের প্রতিক্ষা

মুমিনুল কি পারবেন ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছোতে?ভারতের সাথে আসন্ন ম্যাচকে সামনে রেখে ক্রিকেট প্রেমীদের এখন একটাই প্রত্যাশা।
পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ টেস্টে অর্ধশতক করে
ভারতের কিংবদন্তি টেন্ডুলকারকে পেছনে
ফেলেন মুমিনুল। টানা ১১ টেস্টে অর্ধশতকে
রিচার্ডস, বিরেন্দর শেবাগ ও গৌতম গম্ভিরের
পাশে বসেন তিনি।এবার শচিন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে ভিভ রিচার্ডসের পাশে থাকা মুমিনুল হকের সামনে এখন এবি ডি
ভিলিয়ার্সকে স্পর্শ করার সুযোগ। এমনিতে রেকর্ড
নিয়ে খুব একটা ভাবেন না তরুণ মুমিনুল। এবার
দেশবাসীর প্রত্যাশা মেটাতে টানা ১২ টেস্টে
পঞ্চাশ বা তার বেশি রানের রেকর্ডে ভাগ
বসাতে চান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।কিন্তু ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে নিজের তুলনায় আপত্তি আছে মুমিনুলের।নিজের প্রসঙ্গে তিনি যা বলেন “আমিতো উনার আশেপাশে নেই।
আপনারাই জানেন, উনি সব ফরম্যাটেরই রাজা।
আমি মনে করি না যে, আমি উনার প্রতিদ্বন্দ্বী।”
এদিকে পিছনে তাকালে দেখা যায়, ২০১২ সালের নভেম্বর থেকে ২০১৪ সালের
ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১২ ম্যাচে অর্ধশতক করে
রেকর্ড গড়েন ডি ভিলিয়ার্স।
ভারতের বিপক্ষে ফতুল্লায় একমাত্র টেস্টে
মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। বুধবার শুরু হতে যাওয়া
সেই ম্যাচে সবার প্রত্যাশা মেটাতে এই রেকর্ড
স্পর্শ করতে চান মুমিনুল, কারো পাশে বসার জন্য
নয়।
“কার পাশে বসব কি বসব না, আসলে সেটা নিয়ে
চিন্তা করছি না। … দেশের মানুষ যেভাবে
প্রত্যাশা করে আর আমার যা লক্ষ্য, তা অর্জন
করার চেষ্টা করব।”
২০১৩ সালের অক্টোবর থেকে খেলা টানা ১১
ম্যাচের যে কোনো এক ইনিংসে অন্তত পঞ্চাশ
রান করেন মুমিনুল।
ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণে নিয়মিত
রান পাওয়া মুমিনুল এখন ‘টেস্ট বিশেষজ্ঞ’। অন্য
ধরনের ক্রিকেটে রান না পাওয়ায় আপাতত শুধু
টেস্টেই খেলতে হচ্ছে ২৩ বছর বয়সী
ব্যাটসম্যানকে। তবে নিজের ভুল-ত্রুটি ঠিক করে
এখনও সব সংস্করণে খেলার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
“যদি আমি ভালো করতে পারি, সেক্ষেত্রে আমি
ভালো সুযোগ পাব। এখন এটা নিয়ে যদি আমি
বেশি চিন্তা করি, তাহলে সবকিছুই হারাব।”
এখন পর্যন্ত খেলা ১৪ টেস্টের শুধু একটিতে অর্ধশতক
পাননি মুমিনুল। সেটি ছিল তার ক্যারিয়ারের
তৃতীয় টেস্ট। হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
সেই ম্যাচের দুই ইনিংসে ২৩ ও ২৯ রান করেন
তিনি। এর পর প্রতি ম্যাচেই অর্ধশতক পেয়েছেন
তিনি।
মুমিনুল কি পারবেন দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করতে?এই প্রশ্নর উত্তর জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে খেলার আগ পর্যন্ত। 

Monday 8 June 2015

সাত দিন ছাড়াও যেসব দিন রয়েছে

সপ্তাহের সাত দিনই কি শুধু  দিন, নাকি আরও দিন রয়েছে। তাহলে দেখে নেই সাত ছাড়াও আরও কি কি ধরণের দিন আছে। দিন (Day) এর প্রকারভেদ :
Memorable day স্মরণীয় দিন
Carry the day- জয়লাভ করা
Day to day -দিনদিন
Gala day উত্সবের দিন
Rag day-graduation সমাপনী দিন
Hot day -দুর্দিন
hectic day- ব্যস্ত দিন
One Day Or Other – কোনো না কোনো
একদিন,
Today – আজ,
Day Care – দিবাকালীন তত্ত্বাবধান,
Day Time – দিনের বেলা,
Day Break – প্রভাত,
Tomorrow – আগামীকাল,
Yesterday – গতকাল
To This Day – আজ পর্যন্ত ।
Day After Tomorrow – আগামী পরশু,
Day Before Yesterday – গত পরশু,
Only The Other Day – এইতো সেদিন,
The Other Day – সেদিন,
Every Other Day – একদিন পরপর,
Every Third Day – তিনদিন পরপর,
The Very Day – সেই দিনেই,
Next To Next Friday – আগামী শুক্রবারের পরের শুক্রবার ।

মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?

একটি হারানো সংবাদ। ছেলেটির নাম মাহিন।সে আজ চার দিন ধরে নিঁখোজ। তাই সবার কাছে অনুরোধ ছবিটি শেয়ার করেন। হয়ত আপনার শেয়ার এর কারণে ১টি বাচ্চা ফিরে আসবে তার মায়ের কোলে। কোন সহৃদয়বান ভাই যদি ছেলেটির সন্ধান পান তবে যোগাযোগ করেন এই ঠিকানায়: ramnagardinajpur@gmail.com এই এড্রেস এ ইমেইল করুন। অথবা কল করুন
 মোবাইল : 01721033007,
01714624385,
01837390222 
প্লিজ শেয়ার করেন।শেয়ার করতে আপনার তেমন একটা সময় নষ্ট হবে না,কিন্তু আপনার ১টা শেয়ারের মাধ্যমে যদি একটি ফ্যামিলির উপকার হয় তবে যতদিন তারা বেঁচে থাকবে, তারা সব সময় আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবে। যেকোনো হারানো বিজ্ঞপ্তি আমাদের কাছে শেয়ার করুন। যথাসম্ভব আমরা তুলে ধরব দেশবাসীর কাছে। 
"মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য,
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?"

'সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতা (২য় পর্ব)


যে কাঁদতে জানে,সে রাঁধতে জানে! সত্যি কি তাই? কাঁদেন বা রাঁধেন যাই করেন না কেন, বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এবং পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর রান্নাপ্রিয় ভাই-বোনদের জন্য আয়োজন করেছে এক রন্ধনশিল্প প্রতিযোগিতার।দেখিয়ে দিন আপনার প্রতিভা আর হয়ে উঠেন দেশ সেরা রাঁধুনি।
দেশের রন্ধনশিল্পী প্রতিভা অন্বেষণে টিভি রিয়্যালিটি শো ‘সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয়
পর্বের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হলে আগামী ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নাম নিবন্ধন করতে হবে।
★নিবন্ধনের সঙ্গে প্রধান ডিশের একটি রেসিপি ও ছবি,
★প্রতিযোগীর পাসপোর্ট সাইজ ছবি,
★প্রতিযোগীর বিভাগের নামসহ পূর্ণ যোগাযোগ ঠিকানা ও তথ্য থাকতে হবে।
 ভ্রমণবিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর এবং
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এ
রিয়্যালিটি শোর আয়োজন করছে।আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে প্রতি সপ্তাহে একটি করে মোট ১৩টি পর্বে এটিএন বাংলায় এ রিয়েলিটি শো প্রচারিত হবে। এ
আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল এবং টি কে গ্রুপের ফ্যামিলি ব্র্যান্ড পাম অয়েল।ঢাকায় সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এসব
তথ্য জানানো হয়। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম, টি কে গ্রুপের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা এ আর গণি ও এটিএন বাংলার উপদেষ্টা নওয়াজিশ আলী খান। 

Sunday 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

ডাউনলোড দিন ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র

যারা শিক্ষক নিবন্ধন পরিক্ষার জন্য আবেদন করেছেন, কিন্তু প্রবেশপত্র এখনো উঠান নি তারা দেখে নেন প্রবেশপত্র তোলার প্রক্রিয়া ও এক্সাম ডেট। ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
আপনার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে:
http://ntrca.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
★স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন সকাল ১০.০০ থেকে ১১.০০ টা
★কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন বিকেল ৩.০০
থেকে ৪.০০ টা।
আশা করি খুব ভালোই পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আর যেকোনো কিছুর আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকেন।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর (১ম শিফট) এ আবেদন শুরু ৯ ই জুন হতে

আর মাত্র দুদিন, তারপর শুরু হয়ে যাবে আবেদন প্রক্রিয়া।তাই দেখে নাও ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলীর A-z :

১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা ও
ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০.০০ (দুইশত) টাকা
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এ লগ ইন করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে
DTE লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের
প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি
(SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE <Space>XXX<Spac
e>YYYYYY<Space>ZZZZ<Space>RRRRRR এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর
ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE),YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে।সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE <Space> YES <Space> PIN <Space> Your mobile number PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।

আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এর Home page হতে Online Admission (First Shift) button এ click করে application form open করতে হবে । Screen এ প্রদর্শীত application form এর চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) করতে হবে ।Application form পূরণ শেষে Submit button এ ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে হবে। ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩.একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল, ঢাকা-
ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য লিখিত পরীক্ষা (MCQ
পদ্ধতিতে) নেয়া হবে।

লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহ ও নম্বর বন্টনঃ
★বাংলা-৭,
★ইংরেজী-৭,
★গণিত-১৫,
★বিজ্ঞান-১৫,
★সাধারন জ্ঞান-৬, মোট-৫০ নম্বর ।

৭. লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সাথে এস এস সি/
সমমানের পরীক্ষার মূল রেজিষ্ট্রেশন (ফটোকপি
গ্রহণযোগ্য হবে না) কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। এস এস সির মূল রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ছাড়া কোন প্রার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
৮. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি ০১/০৭/২০১৪ তারিখে অধিদপ্তরের website এ পাওয়া যাবে ।
৯. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন প্রদর্শিত হবে New Application, Update submitted form এবং View submitted form
১০. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ click করবে।
১১. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে।
[ যদি আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি
এবং সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১২. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (*) অবশ্যই পূরন করতে হবে ।
১৩. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১৪. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন Department চয়েস করতে পারবেন।
১৭. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department select করবেন এবং Save
Choice Button এ অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৮. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৯. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা পরবর্তীতে Written Test,Admit card, Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
২০. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
২১. ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য/ প্রবেশ পত্র,
"ভর্তি পরীক্ষার আসন তথ্য" Menu থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন Track Number ব্যবহার করে।
২২. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে হবে।

'ডাবল ট্রেবল' বার্সেলোনা

গোল পাননি লিওনেল মেসি; তাতেও থামেনি বার্সেলোনা।শনিবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে জুভেন্টাসের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় পেল বার্সেলোনা৷ এদিন বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে বার্সেলোনা৷ একের পর এক আক্রমণে জুভেন্টাসকে নাজেহাল করে তোলে৷ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন রাকিতিচ। প্রায় মাঝমাঠ থেকে লম্বা ক্রস করেন মেসি।সেখান থেকে এক টোকায় নেইমারকে বল দেন জর্দি আলবা। নেইমার খুঁজে পান ছুটে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
★দেখে নেই বার্সার কিছু ওলটপপালট করে দেওয়া রেকর্ড :
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করে​ছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ী​র ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।

বিসিএস'এর (BCS) চূড়ান্ত প্রস্তুতি

আপনার স্বপ্ন পূরণের বাকি হয়ত আর কিছু দিন।গড়ে তুলেন নিজেকে যথার্থ প্রার্থী হিসেবে।দেশের প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হতে আগ্রহীদের জন্য আবারও সুখবর নিয়ে এসেছে ৩৬তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বা বিসিএস (BCS) পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি।তবে পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রস্তুতি শুরু করতে হবে এখনই। গত ৩১ মে ২ হাজার ১৮০টি শূন্য পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন বা  পিএসসি (PSC)। আবেদন করা যাবে ১৪ জুন সকাল ১০টা থেকে আগামী ২৩ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। তবে ঝুঁকি এড়াতে শেষ সময়ে আবেদন না করাই ভালো।কেননা ঐ সময়ে সার্ভার খুব বিজি থাকায় যার ফলে পড়তে পারেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও অনলাইনে আবেদন করতে হবে ।আবেদনের জন্য এই লিংকে যান  www.bpsc.gov.bd
আবেদনের জন্য মোবাইল অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে ৭০০ টাকা জমা দিতে হবে। তবে প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীদের জন্য ফি ১০০ টাকা।

★কোন ক্যাডারে কত পদ :
৩৬তম বিসিএসে মোট ২ হাজার ১৮০টি পদেরমধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫৪২টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০টি, পুলিশে ১২০টি, কর ক্যাডারে ৪৩টি, তথ্যে ৩৭টি ও পররাষ্ট্রে ২২টি পদ রয়েছে। এ ছাড়া সমবায় ক্যাডারে ২২টি, আনসারে ১৯টি, নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে ১৫টি, খাদ্যে সাতটি, ইকোনমিক ক্যাডারে চারটি, ডাকে দুটি এবং পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারে একটি পদ রয়েছে।

কারিগরি ক্যাডারের পদের সংখ্যা ৭৪০টি। এর মধ্যে কৃষি ক্যাডারে ৩৯৭টি, স্বাস্থ্যে ১৮৭টি।এছাড়া বিসিএস সাধারণ শিক্ষায় ৮৭১টি, সরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের জন্য ২৩টি ও কারিগরি কলেজগুলোর জন্য চারটি পদ রয়েছে।

★★প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর-বিন্যাস:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো এবারের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মোট নম্বরও ২০০। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, বাংলাদেশ বিষয়ে ৩০, আন্তর্জাতিক বিষয়ে ২০, ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ১০, সাধারণ বিজ্ঞানে ১৫, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৫, গাণিতিক যুক্তিতে ১৫, মানসিক দক্ষতায় ১৫ এবং নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনে ১০ নম্বর
থাকবে।

★★★প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এখনই:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ হাজার ৮০৩টি শূন্য পদের বিপরীতে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মাত্র ২০ হাজার ৩৯১ জন। প্রতিদ্বন্দ্বিতার ধরনের আঁচ এখান থেকেই করে নিতে পারেন। তাই আগেভাগে প্রস্তুতি শুরুর কোনো বিকল্প নেই। নিক্সট অন্য কোন টপিকস নিয়ে হাজির হব সাথেই থাকেন। বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে আমাদের আগের পোস্ট ও দেখতে পারেন। সবার জন্য শুভ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

Saturday 6 June 2015

এসএমএস ও অনলাইন এর মাধ্যমে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি প্রক্রিয়ার A-Z

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কলেজ/সমমান প্রতিষ্ঠান সমূহে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণীতে এসএমএস ও অন-লাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া ৬ জুন দুপুর ১২ টার পর থেকে থেকে শুরু হয়েছে যা চলবে ১৮ জুন পর্যন্ত। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য নির্বাচিতদের তালিকা বা ফলাফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন। তাহলে দেরী না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তির বিস্তারিত আবেদন প্রক্রিয়াঃ
SMS এর মাধ্যমে যেভাবে ভর্তির আবেদন করবেন-
SMS এর মাধ্যমে আবেদন শুধুমাত্র টেলিটক প্রি-পেইড সংযোগ থেকে করা যাবে। আবেদনের জন্য মোবাইল এর মেসেজ অপশনে গিয়ে এভাবে টাইপ করতে হবে-
CAD <space> ভর্তিচ্ছু কলেজ/মাদরাসার EIIN<space>ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর <space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর<space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর <space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সন <space>ভর্তিচ্ছু শিফটের নাম <space>ভার্সন<space>কোটার নাম
এরপর মেসেজটি send করতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে।
উদাহরণ: CAD 696954 SC DHA 123456 2015 D B FQ
·        এখানে 696954-ভর্তিচ্ছু কলেজ/সমমান প্রতিষ্ঠানের EIIN
·        SC-ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর (Science= SC)
·        DHA-এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর
·        123456-আবেদনকারীর এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর
·        2015-এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সন
·        D- শিফটের নামের প্রথম অক্ষর
·        B-ভার্সন এর প্রথম অক্ষর
·        FQ- মুক্তিযোদ্ধা কোটা)।
আপনার কাঙ্খিত কলেজের EIIN নম্বর জানা না থাকলে এই লিঙ্কগুলো থেকে দেখে নিন।

এবার ভর্তিচ্ছু গ্রুপের কিওয়ার্ডঃ
* সাধারন বোর্ডঃ
Science এর জন্য SC
Humanitie এর জন্য HU
Business Studies এর জন্য BS
Home Economics এর জন্য HE
Islamic Studies এর জন্য ISএবং
Music এর জন্য MC লিখতে হবে।
* মাদরাসা বোর্ডঃ
Science এর জন্য SC
General এর জন্য GE
Muzabbid এর জন্য MU লিখতে হবে।
* কারিগরি শিক্ষা বোর্ডঃ
[ HSCVOC (Agro Machinary AM Automobile এর জন্য AU
Building Maintenance and Construction এর জন্য BC
Clothing and Garments Finishing এর জন্য CG
Computer Operation and Maintenance এর জন্য CO
Drafting Civil এর জন্য DC
Electronic Works and Maintenance এর জন্য EW
Electronic Control and Communication এর জন্য EC
Fish Culture and Breeding এর জন্য FC
Industrial Wood Working এর জন্য IW ]
[ HSCBM (Accounting এর জন্য HA
Banking এর জন্য HB
Computer Operation এর জন্য HC
Entreprenuership Development এর জন্য HE)
[ Dip-In-Commerce (Shorthand এর জন্য DS, Accounting এর জন্য DA)] লিখতে হবে।
শিফটের ক্ষেত্রেঃ
*Morning
এর জন্য M
Day এর জন্য D
Evening এর জন্য E এবং
ভর্তিচ্ছু কলেজের যদি কোন শিফট না থাকে সে ক্ষেত্রে N লিখতে হবে।
ভার্সনের ক্ষেত্রেঃ
* বাংলা ভার্সনের ক্ষেত্রে B আর ইংলিশ ভার্সন এর ক্ষেত্রে E লিখতে হবে।
কোটার ক্ষেত্রেঃ
* মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য FQ এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়,
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অধিনস্ত দপ্তরসমুহ, স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সদস্যদের সন্তানদের কোটার জন্য EQ এবং
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঘোষিত বিশেষ কোটার জন্য SQ লিখতে হবে।
কোন শিক্ষার্থী একাধিক কোটার আবেদন করার যোগ্যতা থাকলে কমা (,) দিয়ে একাধিক কোটা উল্লেখ করতে হবে।
কোন ধরনের কোটা না থাকলে কোটার জায়গায় কিছু লিখতে হবেনা।
ফিরতি এসএমএস এ আবেদনকারীর নাম, কলেজ/মাদরাসার EIIN ও নাম, গ্রুপের নাম ও শিফট সহ ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেয়া হবে তা জানিয়ে একটি PIN প্রদান করা হবে।
আবেদনে সম্মত থাকলে Message অপশনে গিয়ে লিখতে হবে-
CAD<space>YES<space>PIN<space>CONTACT NUMBER

আবেদন ফিঃ একজন আবেদনকারী একাধিক প্রতিষ্ঠানের একাধিক গ্রুপে বা একাধিক শিফটে আলাদা ভাবে আবেদন করতে পারবে তবে এক্ষেত্রেপ্রতিবারই ফী বাবদ ১২০ টাকা কেটে নেওয়া হবে

অন-লাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি-
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারীকে এই website- http://www.xiclassadmission.gov.bd গিয়ে Apply Online - Click করতে হবে।এরপর প্রদর্শিত তথ্য ছকে এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর, বোর্ড ও পাসের সন সঠিকভাবে এন্ট্রি করতে হবে। এরপর কোটা, পছন্দক্রম পূরণ করার পর প্রার্থীরা টেলিটক সিমের মাধ্যমে অনলাইনের আবেদন ফী প্রদান করতে পারবে।
টেলিটক সিম এর মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদানের পদ্ধতিঃ
অনলাইনে আবেদন এর পর টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করতে হবে। এর জন্য টেলিটক মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে এভাবে-
CAD<space>WEB<space>Application ID
এরপর 16222 নাম্বারে সেন্ড করতে হবে।

আবেদন ফিঃ অন-লাইনে সর্বোচ্চ ৫ টি কলেজে আবেদনের জন্য ১৫০/- টাকা আবেদন ফি প্রদান করতে হবে।
আবেদনের সময়সীমাঃ আবেদন করা যাবে ০৬/০৬/২০১৫ থেকে ১৮/০৬/২০১৫ তারিখ রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
পুনঃনিরীক্ষণের মাধ্যমে যাদের ফলাফল পরিবর্তন হবে তাদের জন্য আবেদনপত্র গ্রহনের তারিখ ২১/০৬/২০১৫।
ফলাফল প্রকাশঃ ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের মেধাক্রম ২৫/০৬/২০১৫ তারিখে এসএমএস এবং স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ড বা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

কলেজে ভর্তিচ্ছু ভাইদের অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল। 

Tuesday 9 June 2015

পড়ব, লড়ব, দেশ গড়ব

আমি খুবই খারাপ স্টুডেন্ট। পড়াশুনা করি না,
বাবা-মা'র কথা শুনি না।কলেজ যাই না, ক্লাস
করি না। রেজাল্টও ভালো করতে পারি না।
পড়াশুনা জিনিসটা আমার মাথাতেই ঢুকে না।
এতোই বোঝার চেষ্টা করি কিছুই হয় না।

 নাহ রেজাল্ট আবার খারাপ হইছে, মেনে নিতে
পারতেছি না। মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ছি। কিছুই
ভালো লাগতেছে না। আমাকে দিয়ে বোধহয়
পড়াশুনা হবে না।

ভেঙে পরার আগে শুন!তোমাকেই বলছি!
পৃথীবিতে তুমিই প্রথম ব্যক্তি না যে এই সমস্যার
ফেস করতেছ। যুগে যুগে অনেককেই এ সমস্যার
সম্মুক্ষিন হইতে হইছে। infact এই মূহুর্তে অনেকে
আছে যারা এ সমস্যার সাথে লড়তেছে।
শুধু তুমিই না, সবারই স্টুডেন্ট লাইফে এমন দিন
আসে। কেউ লড়ে কেউ ঝড়ে। যে যুদ্ধে জিতে সে-ই
তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে।
যুগে যুগে এমন অনেক মণীষী এসেছেন যদের পড়াশুনা
ছিল লবন ছাড়া পান্তা ভাতের মতো। ABCDই বুঝত
না তারা। কেউবা ছোটবেলায় পাগলের মতো ছিল।
কিন্তু ইতিহাত ঘাটলে দেখা যাবে বিখ্যাত লেখক,
কবি, বিজ্ঞানী, চিত্রশিল্পী, নামকরা
ব্যাক্তিদের সংখ্যাগরিষ্ঠই খারাপ ছাত্ররা ছিল।
কিন্তু তারা এতো কিছুর পরেও যুদ্ধে নিজেকে জয়ী
করেছে।
আমাদের নজরুল সাহেব তো স্কুল পলাতক ছাত্র
ছিলেন। স্টিভ জবস, বিল গেইটস, মার্ক জুকারবার্গ
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নয় ড্রপ আউটের
সার্টিফিকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাদের
কর্ম গুণে আজও আমাদের মাঝে বাস করছেন।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ছোটবেলায় এতই
বোকা ছিলেন যে তাকে সবাই নাকি পাগল বলে
ডাকত। কিন্তু কোনো এক সকালে তিনিও সোনার
ডিম পেরেছিলেন।
শুনেছি যিনি আমাদের ঘরে ঘরে আলোর প্রদীপ
জ্বালিয়েছেন তিনি এতোই বোকা ছিলেন যে
মুরগির বাচ্চা ফুটানোর জন্য মুরগির সাথে ডিমের
ডালিতে বসতেন।
প্রথম আকাশযান আবিষ্কারের প্রায় ৪শ বছর আগে
পঞ্চদশ শতাব্দীতে যে মহামানব "working sketch
of helicopter" এর নকশা বানিয়েছিলেন তিনিও
ছিলেন পড়াশুনায় "গোঁয়ায় গোবিন্দ।"
পাবলো পিকাসো একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী
যিনি কখনও 7(seven) বুঝতেন না। বলতেন 7 নাকি
তার চাচ্চুর উলটা নাক।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য একজন লেখক ডেইম অগাথ
ক্রিষ্টি ছোটবেলায় পড়াশুনাই করতে চাইতেন না।
তবুও তিনি তার যুদ্ধে একজন সফল যোদ্ধা। তার
অনেকগুলো রহস্য কাহীনি নিয়ে চলচিত্র নির্মিত
হয়েছে। "গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস" এর
তথ্যানুসারে অগাথা ক্রিষ্টি বিশ্বের সর্বকালের
সর্বাধিক বিক্রিত বইয়ের লেখক। যার পরিমাণ প্রায়
২বিলিয়ন। "ইউনেস্কো'র" বিবৃতি অনুযায়ী তিনিই
একজন লেখক যার রচনা সবচেয়ে বেশী সংখ্যক
ভাষায় অনুদিত হয়েছে। (৫৬টি)
দুনিয়ায় এমন এমন রত্ন জন্ম নিয়েছেন যারা পুরো
পৃথীবির নকশাই বদলায় দিয়েছেন। তারাও আমাদের
মতো রক্ত মাংশে গড়া মানুষ। লবন ছাড়া পান্তা
ভাতের মতো স্টুডেন্ট। মাথার স্ক্রু একটু ঢিলা ছিল।
তারপরেও তাদের থলিতে সোনার ডিমই জায়গা
পেয়েছে। শত প্রতিকুলতা পেরিয়ে তারা যুদ্ধে জয়ী
হয়েছিলেন। আর এমন জিত হাসিল করলেন যে দুনিয়া
দেখতেই থাকে গেলো। যাদের নাম আজ ইতিহাসের
পাতায় সোনার অক্ষরে লিখা আছে।
এই সকল মহা মণীষীদের কথা স্বরণে আজ তাদেরকে
নিজের অনুপ্রেরণা বানিয়ে আমাদের যুদ্ধের
ময়দানে নামতে হবে। দেখিতে দিতে হবে
IMPOSSIBLE বলে কোনো শব্দ নাই পৃথীবির বুকে।
পড়তে হবে,লড়তে হবে।পড়ার কোন বিকল্প নাই।মনমানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে।

ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছুঁতে মুমিনুলের প্রতিক্ষা

মুমিনুল কি পারবেন ডি ভিলিয়ার্সের রেকর্ড ছোতে?ভারতের সাথে আসন্ন ম্যাচকে সামনে রেখে ক্রিকেট প্রেমীদের এখন একটাই প্রত্যাশা।
পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ টেস্টে অর্ধশতক করে
ভারতের কিংবদন্তি টেন্ডুলকারকে পেছনে
ফেলেন মুমিনুল। টানা ১১ টেস্টে অর্ধশতকে
রিচার্ডস, বিরেন্দর শেবাগ ও গৌতম গম্ভিরের
পাশে বসেন তিনি।এবার শচিন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে ভিভ রিচার্ডসের পাশে থাকা মুমিনুল হকের সামনে এখন এবি ডি
ভিলিয়ার্সকে স্পর্শ করার সুযোগ। এমনিতে রেকর্ড
নিয়ে খুব একটা ভাবেন না তরুণ মুমিনুল। এবার
দেশবাসীর প্রত্যাশা মেটাতে টানা ১২ টেস্টে
পঞ্চাশ বা তার বেশি রানের রেকর্ডে ভাগ
বসাতে চান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।কিন্তু ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে নিজের তুলনায় আপত্তি আছে মুমিনুলের।নিজের প্রসঙ্গে তিনি যা বলেন “আমিতো উনার আশেপাশে নেই।
আপনারাই জানেন, উনি সব ফরম্যাটেরই রাজা।
আমি মনে করি না যে, আমি উনার প্রতিদ্বন্দ্বী।”
এদিকে পিছনে তাকালে দেখা যায়, ২০১২ সালের নভেম্বর থেকে ২০১৪ সালের
ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১২ ম্যাচে অর্ধশতক করে
রেকর্ড গড়েন ডি ভিলিয়ার্স।
ভারতের বিপক্ষে ফতুল্লায় একমাত্র টেস্টে
মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। বুধবার শুরু হতে যাওয়া
সেই ম্যাচে সবার প্রত্যাশা মেটাতে এই রেকর্ড
স্পর্শ করতে চান মুমিনুল, কারো পাশে বসার জন্য
নয়।
“কার পাশে বসব কি বসব না, আসলে সেটা নিয়ে
চিন্তা করছি না। … দেশের মানুষ যেভাবে
প্রত্যাশা করে আর আমার যা লক্ষ্য, তা অর্জন
করার চেষ্টা করব।”
২০১৩ সালের অক্টোবর থেকে খেলা টানা ১১
ম্যাচের যে কোনো এক ইনিংসে অন্তত পঞ্চাশ
রান করেন মুমিনুল।
ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণে নিয়মিত
রান পাওয়া মুমিনুল এখন ‘টেস্ট বিশেষজ্ঞ’। অন্য
ধরনের ক্রিকেটে রান না পাওয়ায় আপাতত শুধু
টেস্টেই খেলতে হচ্ছে ২৩ বছর বয়সী
ব্যাটসম্যানকে। তবে নিজের ভুল-ত্রুটি ঠিক করে
এখনও সব সংস্করণে খেলার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
“যদি আমি ভালো করতে পারি, সেক্ষেত্রে আমি
ভালো সুযোগ পাব। এখন এটা নিয়ে যদি আমি
বেশি চিন্তা করি, তাহলে সবকিছুই হারাব।”
এখন পর্যন্ত খেলা ১৪ টেস্টের শুধু একটিতে অর্ধশতক
পাননি মুমিনুল। সেটি ছিল তার ক্যারিয়ারের
তৃতীয় টেস্ট। হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
সেই ম্যাচের দুই ইনিংসে ২৩ ও ২৯ রান করেন
তিনি। এর পর প্রতি ম্যাচেই অর্ধশতক পেয়েছেন
তিনি।
মুমিনুল কি পারবেন দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করতে?এই প্রশ্নর উত্তর জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে খেলার আগ পর্যন্ত। 

Monday 8 June 2015

সাত দিন ছাড়াও যেসব দিন রয়েছে

সপ্তাহের সাত দিনই কি শুধু  দিন, নাকি আরও দিন রয়েছে। তাহলে দেখে নেই সাত ছাড়াও আরও কি কি ধরণের দিন আছে। দিন (Day) এর প্রকারভেদ :
Memorable day স্মরণীয় দিন
Carry the day- জয়লাভ করা
Day to day -দিনদিন
Gala day উত্সবের দিন
Rag day-graduation সমাপনী দিন
Hot day -দুর্দিন
hectic day- ব্যস্ত দিন
One Day Or Other – কোনো না কোনো
একদিন,
Today – আজ,
Day Care – দিবাকালীন তত্ত্বাবধান,
Day Time – দিনের বেলা,
Day Break – প্রভাত,
Tomorrow – আগামীকাল,
Yesterday – গতকাল
To This Day – আজ পর্যন্ত ।
Day After Tomorrow – আগামী পরশু,
Day Before Yesterday – গত পরশু,
Only The Other Day – এইতো সেদিন,
The Other Day – সেদিন,
Every Other Day – একদিন পরপর,
Every Third Day – তিনদিন পরপর,
The Very Day – সেই দিনেই,
Next To Next Friday – আগামী শুক্রবারের পরের শুক্রবার ।

মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?

একটি হারানো সংবাদ। ছেলেটির নাম মাহিন।সে আজ চার দিন ধরে নিঁখোজ। তাই সবার কাছে অনুরোধ ছবিটি শেয়ার করেন। হয়ত আপনার শেয়ার এর কারণে ১টি বাচ্চা ফিরে আসবে তার মায়ের কোলে। কোন সহৃদয়বান ভাই যদি ছেলেটির সন্ধান পান তবে যোগাযোগ করেন এই ঠিকানায়: ramnagardinajpur@gmail.com এই এড্রেস এ ইমেইল করুন। অথবা কল করুন
 মোবাইল : 01721033007,
01714624385,
01837390222 
প্লিজ শেয়ার করেন।শেয়ার করতে আপনার তেমন একটা সময় নষ্ট হবে না,কিন্তু আপনার ১টা শেয়ারের মাধ্যমে যদি একটি ফ্যামিলির উপকার হয় তবে যতদিন তারা বেঁচে থাকবে, তারা সব সময় আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ থাকবে। যেকোনো হারানো বিজ্ঞপ্তি আমাদের কাছে শেয়ার করুন। যথাসম্ভব আমরা তুলে ধরব দেশবাসীর কাছে। 
"মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য,
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?"

'সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতা (২য় পর্ব)


যে কাঁদতে জানে,সে রাঁধতে জানে! সত্যি কি তাই? কাঁদেন বা রাঁধেন যাই করেন না কেন, বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এবং পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর রান্নাপ্রিয় ভাই-বোনদের জন্য আয়োজন করেছে এক রন্ধনশিল্প প্রতিযোগিতার।দেখিয়ে দিন আপনার প্রতিভা আর হয়ে উঠেন দেশ সেরা রাঁধুনি।
দেশের রন্ধনশিল্পী প্রতিভা অন্বেষণে টিভি রিয়্যালিটি শো ‘সেরা রন্ধনশিল্পী-২০১৫’ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয়
পর্বের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হলে আগামী ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নাম নিবন্ধন করতে হবে।
★নিবন্ধনের সঙ্গে প্রধান ডিশের একটি রেসিপি ও ছবি,
★প্রতিযোগীর পাসপোর্ট সাইজ ছবি,
★প্রতিযোগীর বিভাগের নামসহ পূর্ণ যোগাযোগ ঠিকানা ও তথ্য থাকতে হবে।
 ভ্রমণবিষয়ক পাক্ষিক দ্য বাংলাদেশ মনিটর এবং
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলা এ
রিয়্যালিটি শোর আয়োজন করছে।আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে প্রতি সপ্তাহে একটি করে মোট ১৩টি পর্বে এটিএন বাংলায় এ রিয়েলিটি শো প্রচারিত হবে। এ
আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিল এবং টি কে গ্রুপের ফ্যামিলি ব্র্যান্ড পাম অয়েল।ঢাকায় সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এসব
তথ্য জানানো হয়। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ মনিটর সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম, টি কে গ্রুপের প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা এ আর গণি ও এটিএন বাংলার উপদেষ্টা নওয়াজিশ আলী খান। 

Sunday 7 June 2015

রক্তদানের আগে ও পরে করনীয়

জেনে নিন, রক্তদানের
আগে ও পরে আপনার করনীয় !
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর বয়সের পর সুস্থ
স্বাভাবিক
যে কেউ স্বেচ্ছায় রক্ত দিতে পারেন।
কিন্তু শুধু রক্ত দিলেই তো চলবে না, রক্ত দেয়ার
ফলে
রক্তদাতার যেনো শারীরিক কোনো সমস্যা না হয়
সেদিকে নজর রাখতে হবে।
রক্ত দেয়ার পূর্বে এবং পরে একজন রক্তদাতার
বিশেষ
কিছু কাজ করা উচিত নিজের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার
জন্য।
রক্ত দেয়ার আগে করনীয়:
১. আপনি যদি কোনো কারণে
অসুস্থবোধ করেন তবে সেদিনের
মতো রক্ত দেয়া থেকে বিরত
থাকুন।
২. রক্ত দেয়ার আগে পুষ্টিকর
খাবার খেয়ে নিন, কিন্তু তৈলাক্ত কিছু খাবেন
না।
৩. রক্ত দানের আগে প্রচুর
পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয়
খাবার খাবেন।
৪. যেদিন রক্ত দেবেন তার আগের
রাতে অনেকটা সময় ভালো করে
ঘুমিয়ে নেবেন।
রক্ত দেয়ার পরে করনীয়:
১. অনেকটা সময় শুয়ে থাকবেন। হুট করে উঠে বসবেন
না
বা উঠে
দাঁড়াবেন না।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি
জাতীয় খাবার গ্রহন করুন।
এই ব্যাপারে অবহেলা করবেন না
মোটেও।
৩. আয়রন, ফোলাইট, রিবোফ্লাবিন,
ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ খাবার যেমন
লাল মাংস, মাছ, ডিম, কিশমিশ,
কলা ইত্যাদি ধরণের খাবার
খাবেন।
৪. কয়েক ঘণ্টার জন্য শারীরিক
পরিশ্রমের কাজ করা থেকে বিরত
থাকুন।
এবং বেশ কিছুদিন সাধারণ সময়ের তুলনায় একটু কম
পরিশ্রম করে
বিশ্রাম নিন।
৫. রক্তদানের ৩ মাস পর নতুন করে
রক্ত দিতে পারবেন।
এর আগে পুনরায় রক্ত দেবেন না।

ডাউনলোড দিন ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র

যারা শিক্ষক নিবন্ধন পরিক্ষার জন্য আবেদন করেছেন, কিন্তু প্রবেশপত্র এখনো উঠান নি তারা দেখে নেন প্রবেশপত্র তোলার প্রক্রিয়া ও এক্সাম ডেট। ১২তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
আপনার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে:
http://ntrca.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
★স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন সকাল ১০.০০ থেকে ১১.০০ টা
★কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষাঃ ১২ জুন বিকেল ৩.০০
থেকে ৪.০০ টা।
আশা করি খুব ভালোই পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আর যেকোনো কিছুর আপডেট পেতে আমাদের সাথে থাকেন।

২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর (১ম শিফট) এ আবেদন শুরু ৯ ই জুন হতে

আর মাত্র দুদিন, তারপর শুরু হয়ে যাবে আবেদন প্রক্রিয়া।তাই দেখে নাও ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলীর A-z :

১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা ও
ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০.০০ (দুইশত) টাকা
টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222
নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এ লগ ইন করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে
DTE লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের
প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি
(SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE <Space>XXX<Spac
e>YYYYYY<Space>ZZZZ<Space>RRRRRR এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর
ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE),YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে। SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে।সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE <Space> YES <Space> PIN <Space> Your mobile number PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।

আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
www.techedu.gov.bd এর Home page হতে Online Admission (First Shift) button এ click করে application form open করতে হবে । Screen এ প্রদর্শীত application form এর চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) করতে হবে ।Application form পূরণ শেষে Submit button এ ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে হবে। ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩.একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে
টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–
টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল, ঢাকা-
ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি অপশন
নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য
নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার
সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের
ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬. প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য লিখিত পরীক্ষা (MCQ
পদ্ধতিতে) নেয়া হবে।

লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহ ও নম্বর বন্টনঃ
★বাংলা-৭,
★ইংরেজী-৭,
★গণিত-১৫,
★বিজ্ঞান-১৫,
★সাধারন জ্ঞান-৬, মোট-৫০ নম্বর ।

৭. লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে
ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সাথে এস এস সি/
সমমানের পরীক্ষার মূল রেজিষ্ট্রেশন (ফটোকপি
গ্রহণযোগ্য হবে না) কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। এস এস সির মূল রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ছাড়া কোন প্রার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
৮. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি ০১/০৭/২০১৪ তারিখে অধিদপ্তরের website এ পাওয়া যাবে ।
৯. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন প্রদর্শিত হবে New Application, Update submitted form এবং View submitted form
১০. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ click করবে।
১১. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে।
[ যদি আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি
এবং সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১২. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (*) অবশ্যই পূরন করতে হবে ।
১৩. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয়
তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১৪. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন Department চয়েস করতে পারবেন।
১৭. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department select করবেন এবং Save
Choice Button এ অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৮. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৯. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা পরবর্তীতে Written Test,Admit card, Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
২০. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
২১. ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য/ প্রবেশ পত্র,
"ভর্তি পরীক্ষার আসন তথ্য" Menu থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন Track Number ব্যবহার করে।
২২. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে হবে।

'ডাবল ট্রেবল' বার্সেলোনা

গোল পাননি লিওনেল মেসি; তাতেও থামেনি বার্সেলোনা।শনিবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে জুভেন্টাসের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় পেল বার্সেলোনা৷ এদিন বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে বার্সেলোনা৷ একের পর এক আক্রমণে জুভেন্টাসকে নাজেহাল করে তোলে৷ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন রাকিতিচ। প্রায় মাঝমাঠ থেকে লম্বা ক্রস করেন মেসি।সেখান থেকে এক টোকায় নেইমারকে বল দেন জর্দি আলবা। নেইমার খুঁজে পান ছুটে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
★দেখে নেই বার্সার কিছু ওলটপপালট করে দেওয়া রেকর্ড :
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করে​ছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ী​র ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।

বিসিএস'এর (BCS) চূড়ান্ত প্রস্তুতি

আপনার স্বপ্ন পূরণের বাকি হয়ত আর কিছু দিন।গড়ে তুলেন নিজেকে যথার্থ প্রার্থী হিসেবে।দেশের প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হতে আগ্রহীদের জন্য আবারও সুখবর নিয়ে এসেছে ৩৬তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বা বিসিএস (BCS) পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি।তবে পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রস্তুতি শুরু করতে হবে এখনই। গত ৩১ মে ২ হাজার ১৮০টি শূন্য পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন বা  পিএসসি (PSC)। আবেদন করা যাবে ১৪ জুন সকাল ১০টা থেকে আগামী ২৩ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। তবে ঝুঁকি এড়াতে শেষ সময়ে আবেদন না করাই ভালো।কেননা ঐ সময়ে সার্ভার খুব বিজি থাকায় যার ফলে পড়তে পারেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। গত কয়েক বছরের মতো এবারও অনলাইনে আবেদন করতে হবে ।আবেদনের জন্য এই লিংকে যান  www.bpsc.gov.bd
আবেদনের জন্য মোবাইল অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে ৭০০ টাকা জমা দিতে হবে। তবে প্রতিবন্ধী ও আদিবাসীদের জন্য ফি ১০০ টাকা।

★কোন ক্যাডারে কত পদ :
৩৬তম বিসিএসে মোট ২ হাজার ১৮০টি পদেরমধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ৫৪২টি পদ রয়েছে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০টি, পুলিশে ১২০টি, কর ক্যাডারে ৪৩টি, তথ্যে ৩৭টি ও পররাষ্ট্রে ২২টি পদ রয়েছে। এ ছাড়া সমবায় ক্যাডারে ২২টি, আনসারে ১৯টি, নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে ১৫টি, খাদ্যে সাতটি, ইকোনমিক ক্যাডারে চারটি, ডাকে দুটি এবং পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারে একটি পদ রয়েছে।

কারিগরি ক্যাডারের পদের সংখ্যা ৭৪০টি। এর মধ্যে কৃষি ক্যাডারে ৩৯৭টি, স্বাস্থ্যে ১৮৭টি।এছাড়া বিসিএস সাধারণ শিক্ষায় ৮৭১টি, সরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের জন্য ২৩টি ও কারিগরি কলেজগুলোর জন্য চারটি পদ রয়েছে।

★★প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর-বিন্যাস:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো এবারের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মোট নম্বরও ২০০। এর মধ্যে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে ৩৫, বাংলাদেশ বিষয়ে ৩০, আন্তর্জাতিক বিষয়ে ২০, ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ১০, সাধারণ বিজ্ঞানে ১৫, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ১৫, গাণিতিক যুক্তিতে ১৫, মানসিক দক্ষতায় ১৫ এবং নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনে ১০ নম্বর
থাকবে।

★★★প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এখনই:
৩৫তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ হাজার ৮০৩টি শূন্য পদের বিপরীতে রেকর্ডসংখ্যক ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মাত্র ২০ হাজার ৩৯১ জন। প্রতিদ্বন্দ্বিতার ধরনের আঁচ এখান থেকেই করে নিতে পারেন। তাই আগেভাগে প্রস্তুতি শুরুর কোনো বিকল্প নেই। নিক্সট অন্য কোন টপিকস নিয়ে হাজির হব সাথেই থাকেন। বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে আমাদের আগের পোস্ট ও দেখতে পারেন। সবার জন্য শুভ কামনা করে আজকের মতো এটুকুই।

Saturday 6 June 2015

এসএমএস ও অনলাইন এর মাধ্যমে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি প্রক্রিয়ার A-Z

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কলেজ/সমমান প্রতিষ্ঠান সমূহে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণীতে এসএমএস ও অন-লাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া ৬ জুন দুপুর ১২ টার পর থেকে থেকে শুরু হয়েছে যা চলবে ১৮ জুন পর্যন্ত। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য নির্বাচিতদের তালিকা বা ফলাফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন। তাহলে দেরী না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তির বিস্তারিত আবেদন প্রক্রিয়াঃ
SMS এর মাধ্যমে যেভাবে ভর্তির আবেদন করবেন-
SMS এর মাধ্যমে আবেদন শুধুমাত্র টেলিটক প্রি-পেইড সংযোগ থেকে করা যাবে। আবেদনের জন্য মোবাইল এর মেসেজ অপশনে গিয়ে এভাবে টাইপ করতে হবে-
CAD <space> ভর্তিচ্ছু কলেজ/মাদরাসার EIIN<space>ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর <space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর<space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর <space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সন <space>ভর্তিচ্ছু শিফটের নাম <space>ভার্সন<space>কোটার নাম
এরপর মেসেজটি send করতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে।
উদাহরণ: CAD 696954 SC DHA 123456 2015 D B FQ
·        এখানে 696954-ভর্তিচ্ছু কলেজ/সমমান প্রতিষ্ঠানের EIIN
·        SC-ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর (Science= SC)
·        DHA-এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর
·        123456-আবেদনকারীর এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর
·        2015-এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সন
·        D- শিফটের নামের প্রথম অক্ষর
·        B-ভার্সন এর প্রথম অক্ষর
·        FQ- মুক্তিযোদ্ধা কোটা)।
আপনার কাঙ্খিত কলেজের EIIN নম্বর জানা না থাকলে এই লিঙ্কগুলো থেকে দেখে নিন।

এবার ভর্তিচ্ছু গ্রুপের কিওয়ার্ডঃ
* সাধারন বোর্ডঃ
Science এর জন্য SC
Humanitie এর জন্য HU
Business Studies এর জন্য BS
Home Economics এর জন্য HE
Islamic Studies এর জন্য ISএবং
Music এর জন্য MC লিখতে হবে।
* মাদরাসা বোর্ডঃ
Science এর জন্য SC
General এর জন্য GE
Muzabbid এর জন্য MU লিখতে হবে।
* কারিগরি শিক্ষা বোর্ডঃ
[ HSCVOC (Agro Machinary AM Automobile এর জন্য AU
Building Maintenance and Construction এর জন্য BC
Clothing and Garments Finishing এর জন্য CG
Computer Operation and Maintenance এর জন্য CO
Drafting Civil এর জন্য DC
Electronic Works and Maintenance এর জন্য EW
Electronic Control and Communication এর জন্য EC
Fish Culture and Breeding এর জন্য FC
Industrial Wood Working এর জন্য IW ]
[ HSCBM (Accounting এর জন্য HA
Banking এর জন্য HB
Computer Operation এর জন্য HC
Entreprenuership Development এর জন্য HE)
[ Dip-In-Commerce (Shorthand এর জন্য DS, Accounting এর জন্য DA)] লিখতে হবে।
শিফটের ক্ষেত্রেঃ
*Morning
এর জন্য M
Day এর জন্য D
Evening এর জন্য E এবং
ভর্তিচ্ছু কলেজের যদি কোন শিফট না থাকে সে ক্ষেত্রে N লিখতে হবে।
ভার্সনের ক্ষেত্রেঃ
* বাংলা ভার্সনের ক্ষেত্রে B আর ইংলিশ ভার্সন এর ক্ষেত্রে E লিখতে হবে।
কোটার ক্ষেত্রেঃ
* মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য FQ এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়,
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অধিনস্ত দপ্তরসমুহ, স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সদস্যদের সন্তানদের কোটার জন্য EQ এবং
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঘোষিত বিশেষ কোটার জন্য SQ লিখতে হবে।
কোন শিক্ষার্থী একাধিক কোটার আবেদন করার যোগ্যতা থাকলে কমা (,) দিয়ে একাধিক কোটা উল্লেখ করতে হবে।
কোন ধরনের কোটা না থাকলে কোটার জায়গায় কিছু লিখতে হবেনা।
ফিরতি এসএমএস এ আবেদনকারীর নাম, কলেজ/মাদরাসার EIIN ও নাম, গ্রুপের নাম ও শিফট সহ ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেয়া হবে তা জানিয়ে একটি PIN প্রদান করা হবে।
আবেদনে সম্মত থাকলে Message অপশনে গিয়ে লিখতে হবে-
CAD<space>YES<space>PIN<space>CONTACT NUMBER

আবেদন ফিঃ একজন আবেদনকারী একাধিক প্রতিষ্ঠানের একাধিক গ্রুপে বা একাধিক শিফটে আলাদা ভাবে আবেদন করতে পারবে তবে এক্ষেত্রেপ্রতিবারই ফী বাবদ ১২০ টাকা কেটে নেওয়া হবে

অন-লাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি-
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারীকে এই website- http://www.xiclassadmission.gov.bd গিয়ে Apply Online - Click করতে হবে।এরপর প্রদর্শিত তথ্য ছকে এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর, বোর্ড ও পাসের সন সঠিকভাবে এন্ট্রি করতে হবে। এরপর কোটা, পছন্দক্রম পূরণ করার পর প্রার্থীরা টেলিটক সিমের মাধ্যমে অনলাইনের আবেদন ফী প্রদান করতে পারবে।
টেলিটক সিম এর মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদানের পদ্ধতিঃ
অনলাইনে আবেদন এর পর টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করতে হবে। এর জন্য টেলিটক মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে এভাবে-
CAD<space>WEB<space>Application ID
এরপর 16222 নাম্বারে সেন্ড করতে হবে।

আবেদন ফিঃ অন-লাইনে সর্বোচ্চ ৫ টি কলেজে আবেদনের জন্য ১৫০/- টাকা আবেদন ফি প্রদান করতে হবে।
আবেদনের সময়সীমাঃ আবেদন করা যাবে ০৬/০৬/২০১৫ থেকে ১৮/০৬/২০১৫ তারিখ রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
পুনঃনিরীক্ষণের মাধ্যমে যাদের ফলাফল পরিবর্তন হবে তাদের জন্য আবেদনপত্র গ্রহনের তারিখ ২১/০৬/২০১৫।
ফলাফল প্রকাশঃ ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের মেধাক্রম ২৫/০৬/২০১৫ তারিখে এসএমএস এবং স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ড বা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

কলেজে ভর্তিচ্ছু ভাইদের অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল।