কয়েক দিন আগের কথা ,মানে ২৬ শে মার্চ উপলক্ষে যখন Google translate এ বাংলা ভাষার শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার লক্ষে দেশ ব্যাপী প্রচারণা চালানো হয়,তখন আশাতীত ভাবে বাঙ্গালিরা সারা দেয়। Google Translate এ আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা বাংলার জন্য দেশ-বিদেশ এর অনলাইন এক্টিভিস্টরা মাঠে নেমে যায় এবং কাজ শুরু করে দেয়।৪ লক্ষ শব্দ যোগ করার প্রত্যয় নিয়ে রাত- দিন সবাই নিরলস কাজ করে যায়।প্রত্যাশা ছিল একটাই, " ভাষা শহীদদের পবিত্র রক্তদান বৃথা যাবে না।২৬ শে মার্চ ৪ লক্ষ নতুন শব্দ দুনিয়ার জায়ান্ট সার্চ ইঞ্জিন গুগল ট্রান্সলেট এ যুক্ত হবেই হবে"। হ্যা,আমরা কিন্তু টিক ই করে দেখিয়েছি।। তবে আমরা আমাদের টার্গেটের চেয়েও বেশি শব্দ যুক্ত করে জগতবাসী কে দেখিয়ে দিয়েছি বাঙ্গালিরা অতীতেও ভাষার জন্য লড়েছে, এবং বর্তমানে ও লড়ে যাচ্ছে।খুব আনন্দ লাগছিল তখন, যখন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াগুলোতে দেখতে পেলাম "৭ লক্ষ বাংলা শব্দ গুগল ট্রান্সলেট এ" এই শিরোনাম টি ।ভাষার জন্য আমাদের কাজ কিন্তু এখনো শেষ হয়ে যায়নি। এখন সময় এসেছে Wikipedia কে বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য সমৃদ্ধ করে তোলার। wikitionary তে ঢুকলে তো আমার মনটা একদম খারাপ হয়ে যায়,যখন দেখি আমাদের শব্দ ভাণ্ডারে মাত্র ১১৩৫ শব্দ।বাকি সহ-সাইট((উইকিবই,উইকিউৎস,উইকিখবর,উইকিউৎস,উইকিউক্তি,উইকিভ্রমণ,উইকিকমন্স,উইকিলিংক ইত্যাদি)) গুলোর কথা না হয় বাদ দিলাম। উইকির এই চৌদ্দতম বছরে আমাদের এশিয়ান দেশগুলো অনেক এগিয়ে গেছে।তাই সবার কাছে একটাই অনুরোধ,আসুন উইকির উন্নয়নে আমরা ও অংশীদার হই,এবং সাধ্যমত অবদান রাখি।এখন প্রায় সব অপারেটর রা উইকিপিডিয়া কে ফ্রি করে দিছে।কিছুদিন আগে যেখানে শুধুমাত্র জিরো উইকি ফ্রি ছিল।এটাতে অনেক ইউজার এর অসুবিধা হত তাই আমরা উইকিপিডিয়া নিয়ে তেমন কোনো পোস্ট করি নি।এখন যেহেতু পিসি তে ও ফ্রি Wikipedia ইউজ করা যাচ্ছে,তাই আবারো অনুরোধ করব একটু হলেও বাংলা ভাষার জন্য অবদান রাখেন। সবাই অনেক ভালো থাকবেন এই শুভ কামনায় শেষ করছি।।
Thursday, 2 April 2015
বাংলা কে তুলে ধরি বিশ্ববাসির কাছে
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 29 March 2015
কিভাবে ইন্টারভিউ ফেস করবেন তার কার্যকরী কিছু টিপস
ইন্টারভিউ নিয়ে সকলের মনেই কিছু না কিছু ভয়-ভীতি থেকে থাকে। কিভাবে তৈরি হবেন
ইন্টারভিউ এর জন্য, এ নিয়ে সকলের মনেই প্রশ্ন
থাকে। বর্তমান মার্কেটে ইন্টারভিউতে বিজয়ী হওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তাই, আপনার সাধ্যমত চেষ্টা করুন,যাতে চাকরীটি পেয়ে যান।এখানে ইন্টারভিউ এর ব্যাপারে কিছু সাহায্যের চেষ্টা করা হল-
# চাকরীর বৈশিষ্ট্যের সাথে আপনার দক্ষতা যাচাই করুন “আপনার ব্যাপারে কিছু বলুন”-এই
প্রশ্নটি দিয়ে প্রায়ই ইন্টারভিউ শুরু করা হয়। কিন্তু,
অধিক প্রার্থী এই প্রশ্নের ফাঁদে পরে যায় এবং তাদের জীবনের গল্প বলা শুরু করে দেন।আপনি আপনার বর্তমান দিয়ে শুরু করুন এবং এই চাকরীর জন্য আপনিই যোগ্য প্রার্থীতা ব্যাখ্যা করুন।
# বাড়ির কাজ করে নিন কোম্পানি সম্পর্কে রিসার্চ করুন, এর ওয়েবসাইট, প্রেস রিলিজ এবং বিভিন্ন সংবাদ সম্পর্কে জেনে রাখুন। এতে আপনি তাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পাশাপাশি তাদেরকেও
প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করতে পারবেন।
# শিল্প গবেষণা করুন শিল্প সম্পর্কে আপনার কোন পরিকল্পনা থাকলে তাদের সাথে শেয়ার করুন।পাশাপাশি তাদের চিন্তা-চেতনা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।শিল্প সম্পর্কে তাদের পরিকল্পনা ও প্রবণতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করুন এবং আপনার মতামত ব্যক্ত করুন।
# আপনার ইন্টারভিউ কৌশল চর্চা করুন আপনার বন্ধুদের সাথে ইন্টারভিউ এর চর্চা করুন। এতে তাদের সামনে যেয়ে আপনি ভীত হয়ে পড়বেন না। আপনার ভয়-ভীতি দূর হয়ে যাবে।
# উদাহরন প্রস্তুত করুন আপনাকে তারা কেন
কাজে রাখবেন? এমন প্রশ্নের জন্য অন্তত দুইটি উত্তর প্রস্তুত রাখুন। আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অবশ্যই তাদের সামনে ভালভাবে প্রদর্শন করুন। দেখবেন ফলাফল আপনার পক্ষেই আসবে।
# আপনি কি পরিধান করবেন তা নিশ্চিত হন
আপনি অবশ্যই শেষ মুহূর্তে বিভিন্ন জিনিস নির্বাচন করতে যেয়ে সময় নষ্ট করবেন না। তাই আগে থেকেই কোন কাপড়টি পড়বেন তা নির্বাচন করে রাখুন।অগ্রিম পরিকল্পনা শেষ মুহূর্তে আপনার জন্য অনেক সাহায্যকারী হবে।
# আপনার রুট পরিকল্পনা করুন একজন প্রার্থী যদি দেরিতে ইন্টারভিউ দিতে আসে, এর থেকে বেশী খারাপ কিছু আর নেই। তাই অবশ্যই
ইন্টারভিউ শুরু হবার ১৫ মিনিট আগেই পৌঁছানোর চেষ্টা করুন।
# সন্দেহ থাকলে, জিজ্ঞেস করুন চাকরীর ব্যাপারে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই তা সরাসরি জিজ্ঞেস করুন। এতে আপনার সন্দেহ দূর হবে এবং তারা আপনার মাঝের আস্থা দেখতে পাবে।
# নিজের মান বজায় রাখুন ইন্টারভিউ এর আগে ভয় পাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু, যতটা পারবেন
নিজেকে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন।
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 22 March 2015
ওজন বাড়াবে যে ২০ টি খাদ্য
আপনি ও কি তাদের মধ্যে একজন? যারা তাদের ওজন কিভাবে একটু বাড়াবেন তার জন্য চেষ্টা করছেন!!কিন্তু ওজন বাড়াতে গিয়ে যেন আবার বাংলা সিনেমার জাম্বুর মত হয়ে না যান!! অনেকেই ওজন বাড়াতে গিয়ে ভুল করেন,ফলে শরীরে দেখা দেয় নানান সমস্যা। তাই আজ জেনে নিন স্বাস্থের সঠিক বৃদ্ধির জন্য ২০টি সঠিক খাদ্যের তালিকা। খাদ্য গ্রহণ এর মাধ্যমে আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে উচ্চ-ক্যালোরির জাঙ্ক ফুড অথবা কেবল পুষ্টিকর খাদ্য খেলেই হবে না [[জাংক ফুড অনেক রোগের কারণ]] । আপনাকে এমন খাদ্য বেছে নিতে হবে যাতে পুষ্টির ও শক্তি উভয়ই আছে পরিমাণ মত।
এখন আপনার জন্য ২০টি খাদ্যের তালিকা রইল যা খেলে আপনি সু-স্বাস্থ্যের জন্য পাবেন সঠিক পরিমাণ পুষ্টি:
১। চিনাবাদামের মাখনঃ সকালের নাস্তায় রুটিতে হালকা করে চিনাবাদামের মাখন মেখে খেতে পারেন। এটি আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তি দিবে প্রায় ১৯২ ক্যালরি!
২। একটা গোটা ডিমঃ এটি প্রোটিন ও তিন রকমের ভিটামিনে পরিপূর্ণ। এতে আছে ভিটামিন A, D,Eএবং প্রচুর পরিমাণ কলেস্টেরল।
৩। বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবারঃ সকালের নাস্তা হিসেবে বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবার আপনার নাস্তার তালিকায় রাখুন। এতে আপনি পাবেন প্রায় ৫০০ ক্যালরি। এছাড়া এটি এমন একটি খাবার যা আপনার সকালের নাস্তাকে সু-স্বাদু করে তুলবে।
৪। মাখনঃ মাখন আপনাকে দীর্ঘ মেয়াদী ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। তবে মাখন খেতে হবে পরিমাণ মত। কারন প্রচুর পরিমাণ মাখন আবার আপনার হার্টে সমস্যা করতে পারে।
৫। বন রুটিঃ বন রুটিতে থাকছে অতিরিক্ত ক্যালরি এবং প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট।
৬। ভুট্টা রুটিঃ ভুট্টার রুটি খেতে পারেন সকালে বা বিকেলে। ভুট্টাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। আপনি সুপের সাথে ভুট্টার রুটি খেতে পারেন।
৭। পনিরঃ এক চামচ পনিরে থাকে ৬৯ ক্যালরি শক্তি।পনির তৈরি করা হয় দুধ থেকে তাই এতে থাকে প্রচুর প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, চর্বি ও কলেস্টেরল।
৮। ফলের রসঃ ফলের রস হচ্ছে ওজন বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর পথ। ১০০% ফলের রস আপনার শরীরে দেবে প্রচুর পরিমাণ চিনি ও পুষ্টি।
৯। পাস্তা ও নুডুলসঃ পাস্তা ও নুডুলস খাদ্যশস্য ও শর্করার একটি ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাদ্য যোগান তাই এটি একটি সুস্থ এবং উচ্চ ক্যালোরি খাবার হিসাবে পরিচিত। আপনি প্রতিদিন পরিমাণ মত পাস্তা অথবা নুডুলস খেতে পারেন।
১০। চিংড়িঃ চিংড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর ও প্রয়োজনীয় এসিড যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
১১। গমের পাউরুটিঃ গমের পাউরুটি খেয়ে আপনি পেতে পারেন ৬৯ ক্যালোরি শক্তি। এর ফলে আপনার ওজন বৃদ্ধি হবে।
১২। শুকনো ফলঃ আপনি দ্রুত ক্যালোরি পেতে পারেন শুকনো ফল খেয়ে। শুকনো ফলে পাকা ফলের মতই প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি থাকে।
১৩। যবের রুটিঃ যবের রুটিও হতে পারে আপনার সকালের নাস্তার জন্য উপযুক্ত। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও পুষ্টি।
১৪। দইঃ দই আপনাকে ১১৮ ক্যালোরির সমপরিমাণ শক্তি যোগাবে। এটা চর্বি বিহীন শক্তিকর খাবারের মধ্যে অন্যতম। আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকাতে দই অন্তর্ভুক্তি করুন।
১৫। স্বাস্থ্যকর চর্বি ও তেলঃ আপনার খাদ্য তালিকাতে পরিমাণ মত চর্বি যুক্ত করুণ এর ফলে আপনার ক্যালোরির অভাব পুরন হয়ে যাবে। ভোজ্য তেল হিসেবে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
১৬। বাদামী চালঃ বাদামী চাল আপনাকে প্রচুর পরিমান কার্বোহাইড্রেট ও স্বাস্থ্য বৃদ্ধির উপাদান ফাইবার দিবে।
১৭। কলাঃ একটি কলাতে থাকে ১০০ ক্যালোরি। কলাতে ক্যাবল ক্যালোরি থাকে তাই নয় এটি আপনার কর্ম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
১৮। বাদাম এবং বীজঃ স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য বাদাম ও বীজ খেতে হবে। বাদাম ও বীজে রয়েছে পলি-আনসেচারেতেড চর্বি যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
১৯। মটরশুটিঃ নিরামিষীদের জন্য মটরশুটি প্রোটিনের প্রধান উৎস। তাই আপনি মটরশুটি প্রাণীজ আমিষের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।
২০। আলুঃ আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেট ও কমপ্লেক্স সুগার। নিয়মিত রান্না ও সিদ্ধ আলু খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে পারেন।
আমরা আমাদের এই ব্লগ কে শিক্ষণীয় পোস্ট এর মাধ্যমে সবার কাছে ছড়িয়ে দিতে চাই।তাই আপনি ও আমাদের ব্লগের একজন সঙ্গি হন।।
Labels:
জানি-জানাই,
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 18 March 2015
Linux, When On Your Computer
কে সেই কিংবদন্তি যার কারনে আজ আমরা Linux এর ফ্রি জগতে ঢুকতে পারছি ?
১৯৬৯ সালের ডিসেম্বরে যখন ছেলেটার জন্ম হয় তখনই কি সাংবাদিক এবং কবি ওলে টরভাল্ডস
বুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
stallman.jpgবুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
জিসিসিকে অন্যতম রকসলিড এবং কার্যকরি একটা কম্পাইলার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরপর গ্নু হাত দিল অপারেটিং সিস্টেম লিখার কাজে। যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের প্রান হচ্ছে তার কার্নেল।কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠে যে কোন অপারেটিং সিস্টেম।গ্নু হার্ড (HURD) নামে একটা কার্নেলও বানিয়ে ফেললো ।কিন্তু সেটা ডেভেলপারদের আকর্ষন করতে ব্যর্থ হয়।যার ফলে একটা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া গ্নু অসম্পূর্ন থেকে যায়। গ্নুকে সম্পুর্ন করতে দরকার একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম,তারও আগে দরকার একটা মুক্ত কার্নেল।নাহলে মুক্ত সফটওয়্যারের পুরো আন্দোলনই যে থেমে যাচ্ছে।
জন্ম নিল নতুন অপারেটিং সিস্টেমঃ
সময়টা ১৯৯১ সাল যখন লিনুস হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র,তখন আইবিএমের ইন্টেল ৩৮৬ প্রসেসরের একটা পার্সনাল কম্পিউটার কিনল। এই প্রেসেসরটি ছিল ইন্টেলের আগের প্রসেসরগুলোর তুলনায় অত্যধিক উন্নত। সেসময় আইবিএমের সাথে পাওয়া যেত এমএসডস অপারেটিং সিস্টেম।এমএসডস ব্যবহার করে লিনুস পুরোপুরি হতাশ হয়ে পড়ল,কারন ইন্টেলের ৩৮৬ প্রসেসরকে পুরোপুরি ব্যবহার করার ক্ষমতা সেটার ছিলনা।লিনুস চাচ্ছিল আরো ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে।এর অন্য কারন অবশ্য ছিল সে তার ভার্সিটিতে ইউনিক্স ব্যবহার করে অভ্যস্ত।তাই নিজের পিসিতে একই অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কাজ করতে সুবিধা।কিন্তু ইউনিক্স পাবার চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিলো যখন দেখলো যে ইউনিক্সের দাম ৫০০০ মার্কিন ডলার !লিনুস তখন মিনিক্স নিয়ে পড়ল। মিনিক্স ছিল ডাচ প্রফেসর এন্ড্রু টানেনবমের লেখা ইউনিক্সের মত একটা অপারেটিং সিস্টেম। সোজা কথায় বলা চলে মিনিক্স ছিল ইউনিক্সের ছোটখাট একটা ক্লোন ,তবে পুরোপুরি ক্লোন নয়। প্রফেসর সাহেব তার ছাত্রদের অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ক্লাশ নেবার সময় অপারেটিং সিস্টেমের ভিতরের খুটিনাটি বুঝাতে মিনিক্সকে ব্যবহার করতেন।তবে মিনিক্সের কোড কিছুটা উন্মুক্ত ছিল।সেসময় যে কেউ প্রফেসর টানেনবমের লেখা “অপারেটিং সিস্টেমঃ ডিজাইন এ্যান্ড ইম্পলিমেন্টেশন” বইটা কিনলেই সাথে করে মিনিক্সের ১২০০০ লাইনের কোডটা পেত ।যদিও পুরো কোড উন্মুক্ত নয় তারপরও সেই সময় কোন অপারেটিং সিস্টেমের আংশিক কোড পাওয়াটাও ছিল ভাগ্যের ব্যপার। কিন্তু সমস্যা একটা ছিল,সেটা হল মিনিক্সের কোডকে নিজের ইচ্ছেমত পাল্টানোর লাইসেন্স ছিলনা। তাছাড়া এটা ছিল ছাত্রদের শিখানোর একটা উপকরনমাত্র, পুর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম বলতে যা বোঝায় সেটা না।যাই হোক আমাদের লিনুস সেই জিনিস একটা কিনে ফেললো। তারপর গুতোগুতি করতে গিয়ে টের পেলো যে এটাও তার চাহিদা পূরণের জন্য উপযুক্ত না। এরপর এক ভয়ানক স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো লিনুস – নিজেই একটা অপারেটিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলবে, তাও আবার একদম শূন্য থেকে, মিনিক্স আর ইউনিক্সের আদলে, পুরোপুরি নতুন একটা অপারেটিং সিস্টেম ! এই স্বিদ্ধান্ত নেবার আগে সে কি বুঝতে পেরেছিল যে তার এই স্বিদ্ধান্ত শুধুমাত্র তার আইবিএমের পিসিকেই পাল্টে দেবেনা বরং তার জীবন এবং পৃথিবীকেও পাল্টে দেবে! মনে হয় না।
উনিশশো একানব্বইয়ের এপ্রিলে লিনুস শুরু করল তার অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। টেক্সটবেজড ইউজার ইন্টারফেসের জন্য গ্নু ব্যাশ শেল আর কম্পাইলিং এর জন্য স্টলম্যানের বানানো গ্নু সি কম্পাইলার (GCC) যুক্ত করে মোটামুটি একটা কাঠামো দাঁড় করিয়ে লিনুস চাইলো মিনিক্স ইউজার গ্রুপের সবাইকে তার নতুন অপারেটিং সিস্টেমের কথা জানাতে। মনে ভয় ছিল শুনে হয়তো সবাই হাসাহাসি করবে, আবার আশাও ছিল হয়তো কয়েকজন তাকে এ ব্যাপারে সাহায্যও করতে পারে। দুরুদুরু মনেই সে নিচের ঐতিহাসিক ইমেইলটা গ্রুপে পোস্ট করে ফেললঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
এই বিখ্যাত মেইলটা পড়ে কিন্তু বোঝা যায় যে লিনুস নিজেও কল্পনা করতে পারেনি যে তার শখের বশে বানানো অপারেটিং সিস্টেম পৃথিবীতে বিশাল একটা পরিবর্তন আনবে। ঐ বছরেরই ১৭ই সেপ্টেম্বর লিনুস আর অপারেটিং সিস্টেমের প্রথম ভার্সন ০.০১ বের করে।ধীরে ধীরে অন্যরা জড়ো হতে থাকে।তারা ওএসটি ডাউনলোড করে নিজের সুবিধামত পরীক্ষা-পরিবর্তন-পরিবর্ধন করে পরিবর্তিত ভার্সনটি পাঠাতে থাকে লিনুসকে।গড়ে উঠতে থাকে লিনুসের নতুন অপারেটিং সিস্টেম।৫ই অক্টোবর বের হল প্রথম অফিসিয়াল রিলিজ ভার্সন ০.০২। সংগে লিনুসের তরফ থেকে আরেকটি মেইলঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
শুরু হল লিনাক্সের পথচলাঃ
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
কিন্তু লিনুস বলে অন্য কথা “… অন্যান্য লোগোগুলো ছিল খুবই বোরিং এবং আমার মনের মতো ছিলনা মোটেও। লিনাক্স করপোরেট লোগোর জন্য আমি খুঁজছিলাম এমন কিছু যা হবে মজার এবং লিনাক্সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।একটা মোটাসোটা পেঙ্গুইন খাওয়াদাওয়া শেষ করে বসে আছে এমন একটা ছবি।
অনেকেই বলে কেন লিনাক্সের প্রতীক একটা নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন?
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
তাই অফিসিয়াল মাসকট হিসেবে পেঙ্গুইনকেই পছন্দ করা হল, এর নাম দেয়া হল টাক্স। এঁকেছিলেন ল্যারি উইং। সেই যে প্যাঙ্গুইনের প্যাঁকপ্যাঁক শুরু হল সেটা এখনো চলছে। আর দিনদিন এই প্যাঁকপ্যাঁকানি কেবল বেড়েই চলছে।
টানেনবমের কথা মনে আছে? ঐ যে যার মিনিক্স
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
কিন্তু বেচারা লিনাক্স নিয়ে ভুল বলেছিলেন।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 16 March 2015
How Bit And Bite Is Used
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 15 March 2015
Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance
কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
"Google Shop" in London For The First
♦Google has opened the first Google Shop in London♦
>>>Employees at the Google Shop will offer training on how to use Android devices, Android apps,Chromebook laptops and Chromecasts.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
Inside of the store is a set of large connected screens known as “Portal,” which lets users navigate Google Earth.
There is a “Doodle Wall” where customers use artificial spray to create their own Google doodle and, it lets you save your work as an animated GIF.
♦Get Ready For "Google Shop" In Your Town (It May Be Established Someday)♦
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 12 March 2015
Top Batsmen Leading The Cricket World
♦Batsmen Rankings - Test♦
Rank - Name - Team - Rating
1 Sangakkara Sri Lanka 909
2 de Villiers South Africa 908
3 Amla South Africa 891
4 S Smith Australia 873
5 Mathews Sri Lanka 841
6 Williamson New Zealand 839
7 Chanderpaul West Indies 834
8 Younis Khan Pakistan 818
9 Warner Australia 805
10 J Root England 789
♠Batsmen Rankings - ODI♠
Rank - Name - Team - Rating
1 de Villiers South Africa 898
2 Amla South Africa 849
3 Sangakkara Sri Lanka 849
4 Kohli India 847
5 Dilshan Sri Lanka 798
6 Williamson New Zealand 789
7 Dhawan India 784
8 Finch Australia 734
9 Bailey Australia 718
10 Dhoni India 712
♣Batsmen Rankings - T20♣
Rank - Name - Team - Rating
1 Kohli India 897
2 Finch Australia 870
3 A Hales England 866
4 du Plessis South Africa 795
5 B McCullum New Zealand 751
6 Gayle West Indies 732
7 K Perera Sri Lanka 707
8 Raina India 677
9 Warner Australia 662
10 Yuvraj India 657
আপনি জানেন কি?
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
চায়ের রাজধানী সিলেট এর শ্রীমঙ্গলের ৭ রং চায়ের ৭ রহস্য
সেদিন চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে ঘুরেছিলাম সারাদিন। তাই সারাদিনের ক্লান্তি একটু ঝেড়ে ফেলতে যেন চায়ের বিকল্প ছিল না। চা-পানের অভ্যাস খুব একটা না থাকলেও সাতরঙা চা পানের ইচ্ছেটা দমন করতে পারলাম না ।সোজা চলে গেলাম সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের নীলকন্ঠ চা-কেবিনে।
একটি স্বচ্ছ কাচের গ্লাস। তাতে পানি।পানিতে আবার রয়েছে সাতটি স্তর।প্রতিটি স্তরের রং আলাদা। রংগুলো পানির
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
[[এমদাদুল হকের (মৌলভীবাজার প্রতিনিধি) লিখা]]
Labels:
রূপসী বাংলা,
সিলেট-ই-য়ান
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Top Teams Of Cricket World
♦Team Rankings - Test♣
Rank -Team - Points - Rating
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
6 Sri Lanka 3,258 96
7 India 3,228 95
8 West Indies 2,272 76
9 Bangladesh 676 32
10 Zimbabwe 228 18
♣Team Rankings - ODI ♠
Rank Team Points Rating
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
3 South Africa 6,710 112
4 Sri Lanka 9,473 108
5 New Zealand 5,346 107
6 England 6,160 101
7 Pakistan 6,088 95
8 West Indies 5,189 93
9 Bangladesh 2,766 77
10 Zimbabwe 2,011 50
11 Ireland 45
12 Afghanistan 736 39
♠Team Rankings - T20 ♥
Rank Team Points Rating
1 Sri Lanka 3,006 131
1 Sri Lanka 3,006 131
2 India 2,009 126
3 Pakistan 3,474 120
4 Australia 3,041 117
5 South Africa 3,362 116
6 West Indies 3,140 112
7 New Zealand 2,657 111
8 England 2,481 99
9 Ireland 1,046 87
10 Bangladesh 1,147 72
11 Netherlands 951 68
12 Afghanistan 743 62
13 Zimbabwe 573 52
14 Scotland 512 51
টপ ব্যাটসম্যানদের লিস্ট নিয়ে আমরা শীগ্রই আসছি। সাথে থাকুন।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বর্তমানে বাংলাদেশে ও এখন ল্যাপটপের ব্যাপক
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
♦♦♦কম্পিউটার এর গতি বাড়ানো বিষয়ক আগের পুষ্ট টি দেখার অনুরোধ রইল। ♦♦♦
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 11 March 2015
ডিজিটাল বাংলাদেশ এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই
আমরা কাগজের বই দিয়ে তো অনেক পড়াশুনা করেছি কিন্তু
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
যারা ইউনিভারসিটির প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের কাজে আসবে আশা করি।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Tuesday, 10 March 2015
মেমোরী তে সংখ্যার খেলা
বর্তমানে আমরা সেলফোন হোক বা কম্পিউটার যাই হোক দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের মেমোরী ব্যবহার করে থাকি। ফ্ল্যাশ মেমোরী বা পেনড্রাইভ কিংবা হার্ডডিস্ক ইত্যাদি।
আমরা প্রতিদিন মেমোরী কার্ডের মধ্যে কত কিছু যে লোড করে থাকি কিন্তু এগুলো মেমোরী কার্ডের ভিতরে যায় কোথায় ভিতরে জিনিষ ঢুকছে কিন্তু ওজন কেন বাড়ছে না?
আমরা মেমোরী কার্ড যখন ফর্মেট দিলাম এর ভিতর থেকে সব ডাটা ডিলিট হয়ে গেলো কিন্তু ওজনের এক ফোটাও হেরফের হচ্ছে না!
উপরে প্রশ্নগুলো অনেকের মনে নিশ্চয়ই জেগেছে। আর আপনাদের এই প্রশ্নের চমকপ্রদ উত্তর নিয়েই আজ হাজির হয়েছি আমি।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
এবার আবার প্রশ্ন আসতে পারে “আমরা যে সব গান শুনি বা মুভি দেখি এইসব কই থাকে?”
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
ডি এন এ (D.N.A) ও আধুনিক ডাটা স্টোরেজঃ
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 9 March 2015
Increase Your Computers Speed
আপনার কম্পিউটার কে আরো দ্রুত গতির করার দুর্দান্ত কিছু টিপস:
অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকেন। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Version করে ব্যবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল । তাহলে শুরু করা যাক ==>>
-Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
আশা করি যাদের জানা ছিল না, তারা এখন নিজেই কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন । এরকম আরো টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকোন ।।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 6 March 2015
Choose Your Easy Online Payment Method
অনলাইন মার্কেটিং এ পেমেন্ট সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে ভালো :
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
ব্যাংক চেক : আপনার নামে সরাসরি ব্যাংক চেক পাঠানো হবে। আপনি স্থানীয় ব্যাংক থেকে তার বিপরীতে টাকা উঠাতে পারেন। গুগল, চিতিকা এবং আরো কিছু কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে। সমস্যা হচ্ছে, চেক হারিয়ে যেতে পারে, হাতে পেতে দেরী হতে পারে। গুগলের এমন ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে চেক নিতে পারেন। এতে দ্রুত চেক পাওয়া যায়।
পে-পল: সহজে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। তাদের সাইটে গিয়ে বিনামুল্যে একাউন্ট করা যায় (বাংলাদেশসহ কিছু দেশ বাদে)। লেনদেনের জন্য শুধুমাত্র ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ আপনি যারকাছে টাকা পাবেন তাকে ই-মেইল এড্রেস জানালে তিনি আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে কোথাও অর্থ দেয়া প্রয়োজন হলে (যেমন সার্ভার ভাড়া করা বা সফটঅয়্যার কেনা) আপনি পে-পল একাউন্ট থেকে টাকা দিতে পারেন। কিংবা অনলাইনে কিছু কিনতে পারেন। প্রায় সব কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে পে-পলের সদস্য হওয়া যায় না। সরকার এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জানালেও বাস্তবে সেটা এখনো হয়নি।
স্ক্রীল: পে-পলের মত একই ধরনের আরেকটি প্রতিস্ঠান। এখানেও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করা হয়। বাংলাদেশে স্ক্রীল ব্যবহার করা যায়্ তবে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার পে-পলের থেকে কম। ফলে যে কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে কেবলমাত্র তাদের সাথে লেনদেনের কাজ করতে পারেন। সদস্য হতে টাকা দিতে হয় না, তবে প্রতিটি লেনদেন থেকে সার্ভিস চার্জ হিসেবে কিছু টাকা কেটে নেয়া হয়। নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট থেকে এখানে জমা হওয়া টাকা উঠানো যায়।
পায়জা: এটাও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা স্থানান্তরের পদ্ধতি। তাদের একাউন্টে জমা হওয়া টাকা ব্যাঙকের মাধ্যমে কিংবা চেক অয়্যার ট্রান্সফার, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উঠানো যায়। এছাড়া কয়েকটি দেশের জন্য তাদের নিজস্ব কার্ড রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে পায়জা ব্যবহার করা যায়।
এগুলি ছাড়াও এধরনের আরো বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করা যায়।
আপনাদের প্রযোজনীয় টিপস নিয়ে আমরা সব সময় প্রস্তুত , আমাদের সাথেই থাকুন !!!
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 5 March 2015
"Facebook Emotions Codes"
Facebook all latest cool
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
[[f9.sad*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Past, Present And Future
☆ ১ বছরের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
★★★ প্রতিটা মুহুর্ত খুব মুল্যবান..গতকাল ইতিহাস...আগামীকাল অজানা...কিন্তু আজকের দিনটা আমাদের জন্য উপহার...
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
গার্বেজ ব্যাগে পাওয়া গেল অস্কারজয়ী তারকার সেই পোশাক!
অস্কারজয়ী অভিনেত্রী লুপিতা নিয়োঙ্গের ১
লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের পোশাক চুরি হওয়ার ২ দিনের মধ্যেই উদ্ধার করা হয়েছে। তার এ পোশাক৬ হাজার মুক্তা ও হীরা দিয়ে খচিত ছিল। এবারের অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাক পরে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা অথবা বুধবার দিনে এই পোশাক
চুরি হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। ওয়েস্ট হলিউডের লন্ডন হোটেলের টয়লেটের ভেতর একটি গার্বেজ ব্যাগ থেকে পোশাকটি পাওয়া যায়। বর্তমানে লস এনঞ্জেলেসের কর্মীরা হোটেলটির পুনঃসংস্কারের কাজ করছে।
পুলিশ জানায়, সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন কিছু ধরা না পড়লেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। ৬ হাজার মুক্তা দিয়ে খচিত এই পোশাকের কিছু মুক্তা পড়ে গেছে,তবে পোশাকটির কোনো ক্ষতি হয়নি।
৩১ বছর বয়সী লুপিতা নিয়োঙ্গে গত রোববার ৮৭তম অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাকটি পরেন। ওই
অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থাপিকার ভূমিকা পালন করেন। কেনিয়ান অভিনেত্রী লুপিটা নিয়োঙ্গে গত বছর ‘টুয়েলভ ইয়ারস অ্যা স্লেভ’র জন্য সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার পুরস্কার লাভ করেন। তিনি একই বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সাপ্তাহিক ‘পিপল ম্যাগাজিন’র সেরা সুন্দরী নির্বাচিত হন।
Labels:
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 4 March 2015
মাশরাফি আমাদের গর্ব ,আমাদের প্রেরণা
দুঃখটা বাংলাদেশের জন্য না। দুঃখ টা মাশরাফির জন্য।।একজন বাবার ৫মাসের শিশু
সন্তান হসপিটালের আই সি ইউ তে কাতরাচ্ছে। তার পরও সেই বাবা দেশের হয়ে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে লক্ষ মাইল দুরে। একজন খেলোয়াড় যার পায়ে ১২বার ডাক্তারের ছুরি চলেছে। যে কোন
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 2 March 2015
Learn The Core Meaning Of Different Colours
যে সব নতুন ভাইয়েরা ডিজাইনইং কিংবা html এ নতুনভাবে লেখালিখি করছেন ,তাদের কাজে আসতে পারে।
প্রত্যেক ডিজাইনার এর বিষয় ভিত্তিক রং এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকা অত্যন্ত জরুরী, তাই জেনে নিন কখন কোন রং ব্যবহার করবেন
-• Red: Passion, Love, Anger ( আবেগ, ভালবাসা, রাগ )
• Orange: Energy, Happiness, Vitality ( শক্তি, সুখ, জীবনীশক্তি )
• Yellow: Happiness, Hope, Deceit ( সুখ, আশা, কৌশল )
• Green: New Beginnings, Abundance, Nature ( নতুন সূত্রপাত, প্রাচুর্য, প্রকৃতি )
• Blue: Calm, Responsible, Sadness ( শান্ত, দায়িত্বপ্রাপ্ত, বিষণ্ণতা )
• Purple: Creativity, Royalty, Wealth (সৃজনশীলতা, সার্বভৌমত্ব, সম্পদ)
• Black: Mystery, Elegance, Evil ( রহস্য, কমনীয়তা, মন্দ )
• Gray: Moody, Conservative, Formality ( বিষণ্ণ, রক্ষনশীল, লৌকিকতা )
• White: Purity, Cleanliness, Virtue ( বিশুদ্ধতা, পরিচ্ছন্নতা, পুণ্য )
• Brown: Nature, Wholesomeness, Dependability ( প্রকৃতি, সততা, নির্ভরযোগ্য)
• Tan or Beige: Conservative, Piety, Dull ( রক্ষনশীল, ভক্তি, নিস্তেজ )
• Cream or Ivory: Calm, Elegant, Purity ( শান্ত, মার্জিত, স্বচ্ছতা )
আপনাদের সুবিধার্থে একেবারে বেসিক জিনিস নিয়ে আলোচনা করি ।লেখায় ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা করবেন ।আর আমার ব্লগের সাথে থাকেন। আমার একটা পোস্ট ও যদি আপনাদের কাজে আসে তাহলে নিজেকে সার্থক মনে করব। এবং কোন সমস্যা থাকলে বলবেন ,যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আর কোন কোন বিষয় এর পোস্ট চান তা বলতে কিন্তু ভুলবেন না !!!সবাই ভালো থাকেন ।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Subscribe to:
Posts (Atom)
Thursday, 2 April 2015
বাংলা কে তুলে ধরি বিশ্ববাসির কাছে
কয়েক দিন আগের কথা ,মানে ২৬ শে মার্চ উপলক্ষে যখন Google translate এ বাংলা ভাষার শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার লক্ষে দেশ ব্যাপী প্রচারণা চালানো হয়,তখন আশাতীত ভাবে বাঙ্গালিরা সারা দেয়। Google Translate এ আমাদের প্রিয় মাতৃভাষা বাংলার জন্য দেশ-বিদেশ এর অনলাইন এক্টিভিস্টরা মাঠে নেমে যায় এবং কাজ শুরু করে দেয়।৪ লক্ষ শব্দ যোগ করার প্রত্যয় নিয়ে রাত- দিন সবাই নিরলস কাজ করে যায়।প্রত্যাশা ছিল একটাই, " ভাষা শহীদদের পবিত্র রক্তদান বৃথা যাবে না।২৬ শে মার্চ ৪ লক্ষ নতুন শব্দ দুনিয়ার জায়ান্ট সার্চ ইঞ্জিন গুগল ট্রান্সলেট এ যুক্ত হবেই হবে"। হ্যা,আমরা কিন্তু টিক ই করে দেখিয়েছি।। তবে আমরা আমাদের টার্গেটের চেয়েও বেশি শব্দ যুক্ত করে জগতবাসী কে দেখিয়ে দিয়েছি বাঙ্গালিরা অতীতেও ভাষার জন্য লড়েছে, এবং বর্তমানে ও লড়ে যাচ্ছে।খুব আনন্দ লাগছিল তখন, যখন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াগুলোতে দেখতে পেলাম "৭ লক্ষ বাংলা শব্দ গুগল ট্রান্সলেট এ" এই শিরোনাম টি ।ভাষার জন্য আমাদের কাজ কিন্তু এখনো শেষ হয়ে যায়নি। এখন সময় এসেছে Wikipedia কে বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য সমৃদ্ধ করে তোলার। wikitionary তে ঢুকলে তো আমার মনটা একদম খারাপ হয়ে যায়,যখন দেখি আমাদের শব্দ ভাণ্ডারে মাত্র ১১৩৫ শব্দ।বাকি সহ-সাইট((উইকিবই,উইকিউৎস,উইকিখবর,উইকিউৎস,উইকিউক্তি,উইকিভ্রমণ,উইকিকমন্স,উইকিলিংক ইত্যাদি)) গুলোর কথা না হয় বাদ দিলাম। উইকির এই চৌদ্দতম বছরে আমাদের এশিয়ান দেশগুলো অনেক এগিয়ে গেছে।তাই সবার কাছে একটাই অনুরোধ,আসুন উইকির উন্নয়নে আমরা ও অংশীদার হই,এবং সাধ্যমত অবদান রাখি।এখন প্রায় সব অপারেটর রা উইকিপিডিয়া কে ফ্রি করে দিছে।কিছুদিন আগে যেখানে শুধুমাত্র জিরো উইকি ফ্রি ছিল।এটাতে অনেক ইউজার এর অসুবিধা হত তাই আমরা উইকিপিডিয়া নিয়ে তেমন কোনো পোস্ট করি নি।এখন যেহেতু পিসি তে ও ফ্রি Wikipedia ইউজ করা যাচ্ছে,তাই আবারো অনুরোধ করব একটু হলেও বাংলা ভাষার জন্য অবদান রাখেন। সবাই অনেক ভালো থাকবেন এই শুভ কামনায় শেষ করছি।।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 29 March 2015
কিভাবে ইন্টারভিউ ফেস করবেন তার কার্যকরী কিছু টিপস
ইন্টারভিউ নিয়ে সকলের মনেই কিছু না কিছু ভয়-ভীতি থেকে থাকে। কিভাবে তৈরি হবেন
ইন্টারভিউ এর জন্য, এ নিয়ে সকলের মনেই প্রশ্ন
থাকে। বর্তমান মার্কেটে ইন্টারভিউতে বিজয়ী হওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তাই, আপনার সাধ্যমত চেষ্টা করুন,যাতে চাকরীটি পেয়ে যান।এখানে ইন্টারভিউ এর ব্যাপারে কিছু সাহায্যের চেষ্টা করা হল-
# চাকরীর বৈশিষ্ট্যের সাথে আপনার দক্ষতা যাচাই করুন “আপনার ব্যাপারে কিছু বলুন”-এই
প্রশ্নটি দিয়ে প্রায়ই ইন্টারভিউ শুরু করা হয়। কিন্তু,
অধিক প্রার্থী এই প্রশ্নের ফাঁদে পরে যায় এবং তাদের জীবনের গল্প বলা শুরু করে দেন।আপনি আপনার বর্তমান দিয়ে শুরু করুন এবং এই চাকরীর জন্য আপনিই যোগ্য প্রার্থীতা ব্যাখ্যা করুন।
# বাড়ির কাজ করে নিন কোম্পানি সম্পর্কে রিসার্চ করুন, এর ওয়েবসাইট, প্রেস রিলিজ এবং বিভিন্ন সংবাদ সম্পর্কে জেনে রাখুন। এতে আপনি তাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পাশাপাশি তাদেরকেও
প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করতে পারবেন।
# শিল্প গবেষণা করুন শিল্প সম্পর্কে আপনার কোন পরিকল্পনা থাকলে তাদের সাথে শেয়ার করুন।পাশাপাশি তাদের চিন্তা-চেতনা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।শিল্প সম্পর্কে তাদের পরিকল্পনা ও প্রবণতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করুন এবং আপনার মতামত ব্যক্ত করুন।
# আপনার ইন্টারভিউ কৌশল চর্চা করুন আপনার বন্ধুদের সাথে ইন্টারভিউ এর চর্চা করুন। এতে তাদের সামনে যেয়ে আপনি ভীত হয়ে পড়বেন না। আপনার ভয়-ভীতি দূর হয়ে যাবে।
# উদাহরন প্রস্তুত করুন আপনাকে তারা কেন
কাজে রাখবেন? এমন প্রশ্নের জন্য অন্তত দুইটি উত্তর প্রস্তুত রাখুন। আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অবশ্যই তাদের সামনে ভালভাবে প্রদর্শন করুন। দেখবেন ফলাফল আপনার পক্ষেই আসবে।
# আপনি কি পরিধান করবেন তা নিশ্চিত হন
আপনি অবশ্যই শেষ মুহূর্তে বিভিন্ন জিনিস নির্বাচন করতে যেয়ে সময় নষ্ট করবেন না। তাই আগে থেকেই কোন কাপড়টি পড়বেন তা নির্বাচন করে রাখুন।অগ্রিম পরিকল্পনা শেষ মুহূর্তে আপনার জন্য অনেক সাহায্যকারী হবে।
# আপনার রুট পরিকল্পনা করুন একজন প্রার্থী যদি দেরিতে ইন্টারভিউ দিতে আসে, এর থেকে বেশী খারাপ কিছু আর নেই। তাই অবশ্যই
ইন্টারভিউ শুরু হবার ১৫ মিনিট আগেই পৌঁছানোর চেষ্টা করুন।
# সন্দেহ থাকলে, জিজ্ঞেস করুন চাকরীর ব্যাপারে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই তা সরাসরি জিজ্ঞেস করুন। এতে আপনার সন্দেহ দূর হবে এবং তারা আপনার মাঝের আস্থা দেখতে পাবে।
# নিজের মান বজায় রাখুন ইন্টারভিউ এর আগে ভয় পাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু, যতটা পারবেন
নিজেকে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন।
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 22 March 2015
ওজন বাড়াবে যে ২০ টি খাদ্য
আপনি ও কি তাদের মধ্যে একজন? যারা তাদের ওজন কিভাবে একটু বাড়াবেন তার জন্য চেষ্টা করছেন!!কিন্তু ওজন বাড়াতে গিয়ে যেন আবার বাংলা সিনেমার জাম্বুর মত হয়ে না যান!! অনেকেই ওজন বাড়াতে গিয়ে ভুল করেন,ফলে শরীরে দেখা দেয় নানান সমস্যা। তাই আজ জেনে নিন স্বাস্থের সঠিক বৃদ্ধির জন্য ২০টি সঠিক খাদ্যের তালিকা। খাদ্য গ্রহণ এর মাধ্যমে আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে উচ্চ-ক্যালোরির জাঙ্ক ফুড অথবা কেবল পুষ্টিকর খাদ্য খেলেই হবে না [[জাংক ফুড অনেক রোগের কারণ]] । আপনাকে এমন খাদ্য বেছে নিতে হবে যাতে পুষ্টির ও শক্তি উভয়ই আছে পরিমাণ মত।
এখন আপনার জন্য ২০টি খাদ্যের তালিকা রইল যা খেলে আপনি সু-স্বাস্থ্যের জন্য পাবেন সঠিক পরিমাণ পুষ্টি:
১। চিনাবাদামের মাখনঃ সকালের নাস্তায় রুটিতে হালকা করে চিনাবাদামের মাখন মেখে খেতে পারেন। এটি আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তি দিবে প্রায় ১৯২ ক্যালরি!
২। একটা গোটা ডিমঃ এটি প্রোটিন ও তিন রকমের ভিটামিনে পরিপূর্ণ। এতে আছে ভিটামিন A, D,Eএবং প্রচুর পরিমাণ কলেস্টেরল।
৩। বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবারঃ সকালের নাস্তা হিসেবে বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবার আপনার নাস্তার তালিকায় রাখুন। এতে আপনি পাবেন প্রায় ৫০০ ক্যালরি। এছাড়া এটি এমন একটি খাবার যা আপনার সকালের নাস্তাকে সু-স্বাদু করে তুলবে।
৪। মাখনঃ মাখন আপনাকে দীর্ঘ মেয়াদী ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। তবে মাখন খেতে হবে পরিমাণ মত। কারন প্রচুর পরিমাণ মাখন আবার আপনার হার্টে সমস্যা করতে পারে।
৫। বন রুটিঃ বন রুটিতে থাকছে অতিরিক্ত ক্যালরি এবং প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট।
৬। ভুট্টা রুটিঃ ভুট্টার রুটি খেতে পারেন সকালে বা বিকেলে। ভুট্টাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। আপনি সুপের সাথে ভুট্টার রুটি খেতে পারেন।
৭। পনিরঃ এক চামচ পনিরে থাকে ৬৯ ক্যালরি শক্তি।পনির তৈরি করা হয় দুধ থেকে তাই এতে থাকে প্রচুর প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, চর্বি ও কলেস্টেরল।
৮। ফলের রসঃ ফলের রস হচ্ছে ওজন বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর পথ। ১০০% ফলের রস আপনার শরীরে দেবে প্রচুর পরিমাণ চিনি ও পুষ্টি।
৯। পাস্তা ও নুডুলসঃ পাস্তা ও নুডুলস খাদ্যশস্য ও শর্করার একটি ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাদ্য যোগান তাই এটি একটি সুস্থ এবং উচ্চ ক্যালোরি খাবার হিসাবে পরিচিত। আপনি প্রতিদিন পরিমাণ মত পাস্তা অথবা নুডুলস খেতে পারেন।
১০। চিংড়িঃ চিংড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর ও প্রয়োজনীয় এসিড যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
১১। গমের পাউরুটিঃ গমের পাউরুটি খেয়ে আপনি পেতে পারেন ৬৯ ক্যালোরি শক্তি। এর ফলে আপনার ওজন বৃদ্ধি হবে।
১২। শুকনো ফলঃ আপনি দ্রুত ক্যালোরি পেতে পারেন শুকনো ফল খেয়ে। শুকনো ফলে পাকা ফলের মতই প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি থাকে।
১৩। যবের রুটিঃ যবের রুটিও হতে পারে আপনার সকালের নাস্তার জন্য উপযুক্ত। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও পুষ্টি।
১৪। দইঃ দই আপনাকে ১১৮ ক্যালোরির সমপরিমাণ শক্তি যোগাবে। এটা চর্বি বিহীন শক্তিকর খাবারের মধ্যে অন্যতম। আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকাতে দই অন্তর্ভুক্তি করুন।
১৫। স্বাস্থ্যকর চর্বি ও তেলঃ আপনার খাদ্য তালিকাতে পরিমাণ মত চর্বি যুক্ত করুণ এর ফলে আপনার ক্যালোরির অভাব পুরন হয়ে যাবে। ভোজ্য তেল হিসেবে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
১৬। বাদামী চালঃ বাদামী চাল আপনাকে প্রচুর পরিমান কার্বোহাইড্রেট ও স্বাস্থ্য বৃদ্ধির উপাদান ফাইবার দিবে।
১৭। কলাঃ একটি কলাতে থাকে ১০০ ক্যালোরি। কলাতে ক্যাবল ক্যালোরি থাকে তাই নয় এটি আপনার কর্ম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
১৮। বাদাম এবং বীজঃ স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য বাদাম ও বীজ খেতে হবে। বাদাম ও বীজে রয়েছে পলি-আনসেচারেতেড চর্বি যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
১৯। মটরশুটিঃ নিরামিষীদের জন্য মটরশুটি প্রোটিনের প্রধান উৎস। তাই আপনি মটরশুটি প্রাণীজ আমিষের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।
২০। আলুঃ আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেট ও কমপ্লেক্স সুগার। নিয়মিত রান্না ও সিদ্ধ আলু খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে পারেন।
আমরা আমাদের এই ব্লগ কে শিক্ষণীয় পোস্ট এর মাধ্যমে সবার কাছে ছড়িয়ে দিতে চাই।তাই আপনি ও আমাদের ব্লগের একজন সঙ্গি হন।।
Labels:
জানি-জানাই,
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 18 March 2015
Linux, When On Your Computer
কে সেই কিংবদন্তি যার কারনে আজ আমরা Linux এর ফ্রি জগতে ঢুকতে পারছি ?
১৯৬৯ সালের ডিসেম্বরে যখন ছেলেটার জন্ম হয় তখনই কি সাংবাদিক এবং কবি ওলে টরভাল্ডস
বুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
stallman.jpgবুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
জিসিসিকে অন্যতম রকসলিড এবং কার্যকরি একটা কম্পাইলার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরপর গ্নু হাত দিল অপারেটিং সিস্টেম লিখার কাজে। যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের প্রান হচ্ছে তার কার্নেল।কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠে যে কোন অপারেটিং সিস্টেম।গ্নু হার্ড (HURD) নামে একটা কার্নেলও বানিয়ে ফেললো ।কিন্তু সেটা ডেভেলপারদের আকর্ষন করতে ব্যর্থ হয়।যার ফলে একটা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া গ্নু অসম্পূর্ন থেকে যায়। গ্নুকে সম্পুর্ন করতে দরকার একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম,তারও আগে দরকার একটা মুক্ত কার্নেল।নাহলে মুক্ত সফটওয়্যারের পুরো আন্দোলনই যে থেমে যাচ্ছে।
জন্ম নিল নতুন অপারেটিং সিস্টেমঃ
সময়টা ১৯৯১ সাল যখন লিনুস হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র,তখন আইবিএমের ইন্টেল ৩৮৬ প্রসেসরের একটা পার্সনাল কম্পিউটার কিনল। এই প্রেসেসরটি ছিল ইন্টেলের আগের প্রসেসরগুলোর তুলনায় অত্যধিক উন্নত। সেসময় আইবিএমের সাথে পাওয়া যেত এমএসডস অপারেটিং সিস্টেম।এমএসডস ব্যবহার করে লিনুস পুরোপুরি হতাশ হয়ে পড়ল,কারন ইন্টেলের ৩৮৬ প্রসেসরকে পুরোপুরি ব্যবহার করার ক্ষমতা সেটার ছিলনা।লিনুস চাচ্ছিল আরো ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে।এর অন্য কারন অবশ্য ছিল সে তার ভার্সিটিতে ইউনিক্স ব্যবহার করে অভ্যস্ত।তাই নিজের পিসিতে একই অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কাজ করতে সুবিধা।কিন্তু ইউনিক্স পাবার চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিলো যখন দেখলো যে ইউনিক্সের দাম ৫০০০ মার্কিন ডলার !লিনুস তখন মিনিক্স নিয়ে পড়ল। মিনিক্স ছিল ডাচ প্রফেসর এন্ড্রু টানেনবমের লেখা ইউনিক্সের মত একটা অপারেটিং সিস্টেম। সোজা কথায় বলা চলে মিনিক্স ছিল ইউনিক্সের ছোটখাট একটা ক্লোন ,তবে পুরোপুরি ক্লোন নয়। প্রফেসর সাহেব তার ছাত্রদের অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ক্লাশ নেবার সময় অপারেটিং সিস্টেমের ভিতরের খুটিনাটি বুঝাতে মিনিক্সকে ব্যবহার করতেন।তবে মিনিক্সের কোড কিছুটা উন্মুক্ত ছিল।সেসময় যে কেউ প্রফেসর টানেনবমের লেখা “অপারেটিং সিস্টেমঃ ডিজাইন এ্যান্ড ইম্পলিমেন্টেশন” বইটা কিনলেই সাথে করে মিনিক্সের ১২০০০ লাইনের কোডটা পেত ।যদিও পুরো কোড উন্মুক্ত নয় তারপরও সেই সময় কোন অপারেটিং সিস্টেমের আংশিক কোড পাওয়াটাও ছিল ভাগ্যের ব্যপার। কিন্তু সমস্যা একটা ছিল,সেটা হল মিনিক্সের কোডকে নিজের ইচ্ছেমত পাল্টানোর লাইসেন্স ছিলনা। তাছাড়া এটা ছিল ছাত্রদের শিখানোর একটা উপকরনমাত্র, পুর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম বলতে যা বোঝায় সেটা না।যাই হোক আমাদের লিনুস সেই জিনিস একটা কিনে ফেললো। তারপর গুতোগুতি করতে গিয়ে টের পেলো যে এটাও তার চাহিদা পূরণের জন্য উপযুক্ত না। এরপর এক ভয়ানক স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো লিনুস – নিজেই একটা অপারেটিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলবে, তাও আবার একদম শূন্য থেকে, মিনিক্স আর ইউনিক্সের আদলে, পুরোপুরি নতুন একটা অপারেটিং সিস্টেম ! এই স্বিদ্ধান্ত নেবার আগে সে কি বুঝতে পেরেছিল যে তার এই স্বিদ্ধান্ত শুধুমাত্র তার আইবিএমের পিসিকেই পাল্টে দেবেনা বরং তার জীবন এবং পৃথিবীকেও পাল্টে দেবে! মনে হয় না।
উনিশশো একানব্বইয়ের এপ্রিলে লিনুস শুরু করল তার অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। টেক্সটবেজড ইউজার ইন্টারফেসের জন্য গ্নু ব্যাশ শেল আর কম্পাইলিং এর জন্য স্টলম্যানের বানানো গ্নু সি কম্পাইলার (GCC) যুক্ত করে মোটামুটি একটা কাঠামো দাঁড় করিয়ে লিনুস চাইলো মিনিক্স ইউজার গ্রুপের সবাইকে তার নতুন অপারেটিং সিস্টেমের কথা জানাতে। মনে ভয় ছিল শুনে হয়তো সবাই হাসাহাসি করবে, আবার আশাও ছিল হয়তো কয়েকজন তাকে এ ব্যাপারে সাহায্যও করতে পারে। দুরুদুরু মনেই সে নিচের ঐতিহাসিক ইমেইলটা গ্রুপে পোস্ট করে ফেললঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
এই বিখ্যাত মেইলটা পড়ে কিন্তু বোঝা যায় যে লিনুস নিজেও কল্পনা করতে পারেনি যে তার শখের বশে বানানো অপারেটিং সিস্টেম পৃথিবীতে বিশাল একটা পরিবর্তন আনবে। ঐ বছরেরই ১৭ই সেপ্টেম্বর লিনুস আর অপারেটিং সিস্টেমের প্রথম ভার্সন ০.০১ বের করে।ধীরে ধীরে অন্যরা জড়ো হতে থাকে।তারা ওএসটি ডাউনলোড করে নিজের সুবিধামত পরীক্ষা-পরিবর্তন-পরিবর্ধন করে পরিবর্তিত ভার্সনটি পাঠাতে থাকে লিনুসকে।গড়ে উঠতে থাকে লিনুসের নতুন অপারেটিং সিস্টেম।৫ই অক্টোবর বের হল প্রথম অফিসিয়াল রিলিজ ভার্সন ০.০২। সংগে লিনুসের তরফ থেকে আরেকটি মেইলঃ
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
শুরু হল লিনাক্সের পথচলাঃ
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
কিন্তু লিনুস বলে অন্য কথা “… অন্যান্য লোগোগুলো ছিল খুবই বোরিং এবং আমার মনের মতো ছিলনা মোটেও। লিনাক্স করপোরেট লোগোর জন্য আমি খুঁজছিলাম এমন কিছু যা হবে মজার এবং লিনাক্সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।একটা মোটাসোটা পেঙ্গুইন খাওয়াদাওয়া শেষ করে বসে আছে এমন একটা ছবি।
অনেকেই বলে কেন লিনাক্সের প্রতীক একটা নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন?
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
তাই অফিসিয়াল মাসকট হিসেবে পেঙ্গুইনকেই পছন্দ করা হল, এর নাম দেয়া হল টাক্স। এঁকেছিলেন ল্যারি উইং। সেই যে প্যাঙ্গুইনের প্যাঁকপ্যাঁক শুরু হল সেটা এখনো চলছে। আর দিনদিন এই প্যাঁকপ্যাঁকানি কেবল বেড়েই চলছে।
টানেনবমের কথা মনে আছে? ঐ যে যার মিনিক্স
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
কিন্তু বেচারা লিনাক্স নিয়ে ভুল বলেছিলেন।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 16 March 2015
How Bit And Bite Is Used
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Sunday, 15 March 2015
Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance
কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ বলা যায়। গেম খেলা, নেটওয়ার্কিং থেকে শুরু করে যাই বলেন না কেন প্রতিটা ক্ষেত্রে আজ কম্পিউটার ব্যবহার হয়।তাই কাজের সুবিধার্থে কম্পিউটারের র্যামকে ক্লিন করে কম্পিউটারের গতিকে ধরে রাখতে হয়। তবে এই জন্য আপনাকে দুইটি কাজ করতে হবে।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাডের কাজ টি করার আগে নিচের এই টিপসটি অনুসরন করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
★এবার নোটপ্যাডের কাজ কিভাবে করতে হবে দেখে নিন :—
→ প্রথমে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে নোটপ্যাড ওপেন করুন
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
★কম্পিউটার বিষয়ক আমাদের আগের পোস্ট গুলো ও দেখতে পারেন।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
"Google Shop" in London For The First
♦Google has opened the first Google Shop in London♦
>>>Employees at the Google Shop will offer training on how to use Android devices, Android apps,Chromebook laptops and Chromecasts.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
Inside of the store is a set of large connected screens known as “Portal,” which lets users navigate Google Earth.
There is a “Doodle Wall” where customers use artificial spray to create their own Google doodle and, it lets you save your work as an animated GIF.
♦Get Ready For "Google Shop" In Your Town (It May Be Established Someday)♦
Labels:
জানি-জানাই
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 12 March 2015
Top Batsmen Leading The Cricket World
♦Batsmen Rankings - Test♦
Rank - Name - Team - Rating
1 Sangakkara Sri Lanka 909
2 de Villiers South Africa 908
3 Amla South Africa 891
4 S Smith Australia 873
5 Mathews Sri Lanka 841
6 Williamson New Zealand 839
7 Chanderpaul West Indies 834
8 Younis Khan Pakistan 818
9 Warner Australia 805
10 J Root England 789
♠Batsmen Rankings - ODI♠
Rank - Name - Team - Rating
1 de Villiers South Africa 898
2 Amla South Africa 849
3 Sangakkara Sri Lanka 849
4 Kohli India 847
5 Dilshan Sri Lanka 798
6 Williamson New Zealand 789
7 Dhawan India 784
8 Finch Australia 734
9 Bailey Australia 718
10 Dhoni India 712
♣Batsmen Rankings - T20♣
Rank - Name - Team - Rating
1 Kohli India 897
2 Finch Australia 870
3 A Hales England 866
4 du Plessis South Africa 795
5 B McCullum New Zealand 751
6 Gayle West Indies 732
7 K Perera Sri Lanka 707
8 Raina India 677
9 Warner Australia 662
10 Yuvraj India 657
আপনি জানেন কি?
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
চায়ের রাজধানী সিলেট এর শ্রীমঙ্গলের ৭ রং চায়ের ৭ রহস্য
সেদিন চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে ঘুরেছিলাম সারাদিন। তাই সারাদিনের ক্লান্তি একটু ঝেড়ে ফেলতে যেন চায়ের বিকল্প ছিল না। চা-পানের অভ্যাস খুব একটা না থাকলেও সাতরঙা চা পানের ইচ্ছেটা দমন করতে পারলাম না ।সোজা চলে গেলাম সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের নীলকন্ঠ চা-কেবিনে।
একটি স্বচ্ছ কাচের গ্লাস। তাতে পানি।পানিতে আবার রয়েছে সাতটি স্তর।প্রতিটি স্তরের রং আলাদা। রংগুলো পানির
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
[[এমদাদুল হকের (মৌলভীবাজার প্রতিনিধি) লিখা]]
Labels:
রূপসী বাংলা,
সিলেট-ই-য়ান
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Top Teams Of Cricket World
♦Team Rankings - Test♣
Rank -Team - Points - Rating
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
6 Sri Lanka 3,258 96
7 India 3,228 95
8 West Indies 2,272 76
9 Bangladesh 676 32
10 Zimbabwe 228 18
♣Team Rankings - ODI ♠
Rank Team Points Rating
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
3 South Africa 6,710 112
4 Sri Lanka 9,473 108
5 New Zealand 5,346 107
6 England 6,160 101
7 Pakistan 6,088 95
8 West Indies 5,189 93
9 Bangladesh 2,766 77
10 Zimbabwe 2,011 50
11 Ireland 45
12 Afghanistan 736 39
♠Team Rankings - T20 ♥
Rank Team Points Rating
1 Sri Lanka 3,006 131
1 Sri Lanka 3,006 131
2 India 2,009 126
3 Pakistan 3,474 120
4 Australia 3,041 117
5 South Africa 3,362 116
6 West Indies 3,140 112
7 New Zealand 2,657 111
8 England 2,481 99
9 Ireland 1,046 87
10 Bangladesh 1,147 72
11 Netherlands 951 68
12 Afghanistan 743 62
13 Zimbabwe 573 52
14 Scotland 512 51
টপ ব্যাটসম্যানদের লিস্ট নিয়ে আমরা শীগ্রই আসছি। সাথে থাকুন।।
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বর্তমানে বাংলাদেশে ও এখন ল্যাপটপের ব্যাপক
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
♦♦♦কম্পিউটার এর গতি বাড়ানো বিষয়ক আগের পুষ্ট টি দেখার অনুরোধ রইল। ♦♦♦
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 11 March 2015
ডিজিটাল বাংলাদেশ এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই
আমরা কাগজের বই দিয়ে তো অনেক পড়াশুনা করেছি কিন্তু
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
যারা ইউনিভারসিটির প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের কাজে আসবে আশা করি।
Labels:
জানি-জানাই,
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Tuesday, 10 March 2015
মেমোরী তে সংখ্যার খেলা
বর্তমানে আমরা সেলফোন হোক বা কম্পিউটার যাই হোক দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের মেমোরী ব্যবহার করে থাকি। ফ্ল্যাশ মেমোরী বা পেনড্রাইভ কিংবা হার্ডডিস্ক ইত্যাদি।
আমরা প্রতিদিন মেমোরী কার্ডের মধ্যে কত কিছু যে লোড করে থাকি কিন্তু এগুলো মেমোরী কার্ডের ভিতরে যায় কোথায় ভিতরে জিনিষ ঢুকছে কিন্তু ওজন কেন বাড়ছে না?
আমরা মেমোরী কার্ড যখন ফর্মেট দিলাম এর ভিতর থেকে সব ডাটা ডিলিট হয়ে গেলো কিন্তু ওজনের এক ফোটাও হেরফের হচ্ছে না!
উপরে প্রশ্নগুলো অনেকের মনে নিশ্চয়ই জেগেছে। আর আপনাদের এই প্রশ্নের চমকপ্রদ উত্তর নিয়েই আজ হাজির হয়েছি আমি।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
এবার আবার প্রশ্ন আসতে পারে “আমরা যে সব গান শুনি বা মুভি দেখি এইসব কই থাকে?”
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
ডি এন এ (D.N.A) ও আধুনিক ডাটা স্টোরেজঃ
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 9 March 2015
Increase Your Computers Speed
আপনার কম্পিউটার কে আরো দ্রুত গতির করার দুর্দান্ত কিছু টিপস:
অনেক সময় দেখা যায় কাজ করতে করতে কম্পিউটার ধির গতির হয়ে যায়। এতে আমাদের অনেক সময় তো নষ্ট হয়ই সাথে সাথে মাথার মেজাজ ও যায় চড়কে।অনেকে আবার এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে অনেক ধরনের Utilities Software ব্যাবহার করে থাকেন। কিন্তু এইসব Utilities Software ফুল Version করে ব্যবহার করতে হ্য়,এর জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই কিছু টিপসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে রাখতে পারবেন সতেজ এবং গতিশিল । তাহলে শুরু করা যাক ==>>
-Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager খুলুন,তারপর Processes-এ ক্লিক করলে অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
আশা করি যাদের জানা ছিল না, তারা এখন নিজেই কম্পিউটারের গতি বাড়িয়ে নিতে পারবেন । এরকম আরো টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকোন ।।
Labels:
জানি-জানাই,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Friday, 6 March 2015
Choose Your Easy Online Payment Method
অনলাইন মার্কেটিং এ পেমেন্ট সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে ভালো :
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
পিটিসি(PTC), ডাটা এন্ট্রি(DATA ENTRY) থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন,ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। এখানে অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হলো ---
পেওনিয়ার মাষ্টার কার্ড(Master Card) : পেমেন্ট সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন বিকল্পের অন্যতম ও কার্যকর ব্যবস্থাটি হল পেওনিয়ার কার্ড। পেওনিয়ার কার্ডের কথা জানা নেই এরকম কম মানুষই আছেন। পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে প্রায় সকল ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করা যায়। পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায়। এমনকি পেপালে টাকা গ্রহণ করা যায়। বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও)। ফ্রিল্যান্স সাইট সমূহ, ক্লায়েন্ট বা অন্য কারো কাছে থেকে পেমেন্ট গ্রহন। পেওনিয়ার প্রায় ২০০ কোম্পানি হতে পেমেন্ট সাপোর্ট করে। সুবিধার পাশাপাশি অল্প কিছু অসুবিধাও পেওনিয়ারের নেই, তা নয়। তবে সুবিধার তুলনায় তা নগন্য। আমার মতে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল ফি। পেওনিয়ারের এটিএম উইথড্র এর ক্ষেত্রে ফি টা একটু বেশি। এছাড়াও ২০ ডলারের নিচে কার্ড লোড করতে না পারাটাও অন্যতম একটা সমস্যা। অবশ্য এসব আমার মনে হয় সুবিধার তুলনায় নগন্য। পেওনিয়ার সাইটে গিয়ে সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন কার্ডের জন্য। তবে কোনো পার্টনারের সাহায্যে বা রেফারেল লিংক হতে এপ্লাই করে কার্ড পাওয়ার পসিবিলিটি বেশি।
ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন : ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়ন ব্যবহার করে অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় কিংবা অনলানে বিল দেয়া, কেনাকাটা করা যায়। একাজ করতে হয় তাদের কোন এজেন্ট (Bank) এর মাধ্যমে। টাকা প্রদানের জন্য নির্দিষ্ট কোড ব্যবহার করা হয় বলে লেনদেন নিরাপদ।
অয়্যার ট্রান্সফার : এক ব্যাংক থেকে আরেক ব্যাংকে টাকা পাঠানোর পদ্ধতি। আপনি যার কাছে অর্থ পাবেন তিনি তার ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা পাঠাবেন। সেটা জমা হবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে। দেশ এবং অর্থ পরিমান ইত্যাদি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় !
ব্যাংক চেক : আপনার নামে সরাসরি ব্যাংক চেক পাঠানো হবে। আপনি স্থানীয় ব্যাংক থেকে তার বিপরীতে টাকা উঠাতে পারেন। গুগল, চিতিকা এবং আরো কিছু কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে। সমস্যা হচ্ছে, চেক হারিয়ে যেতে পারে, হাতে পেতে দেরী হতে পারে। গুগলের এমন ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে চেক নিতে পারেন। এতে দ্রুত চেক পাওয়া যায়।
পে-পল: সহজে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। তাদের সাইটে গিয়ে বিনামুল্যে একাউন্ট করা যায় (বাংলাদেশসহ কিছু দেশ বাদে)। লেনদেনের জন্য শুধুমাত্র ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে হয়। অর্থাৎ আপনি যারকাছে টাকা পাবেন তাকে ই-মেইল এড্রেস জানালে তিনি আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে কোথাও অর্থ দেয়া প্রয়োজন হলে (যেমন সার্ভার ভাড়া করা বা সফটঅয়্যার কেনা) আপনি পে-পল একাউন্ট থেকে টাকা দিতে পারেন। কিংবা অনলাইনে কিছু কিনতে পারেন। প্রায় সব কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে পে-পলের সদস্য হওয়া যায় না। সরকার এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জানালেও বাস্তবে সেটা এখনো হয়নি।
স্ক্রীল: পে-পলের মত একই ধরনের আরেকটি প্রতিস্ঠান। এখানেও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করা হয়। বাংলাদেশে স্ক্রীল ব্যবহার করা যায়্ তবে এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার পে-পলের থেকে কম। ফলে যে কোম্পানী এই ব্যবস্থা ব্যবহার করে কেবলমাত্র তাদের সাথে লেনদেনের কাজ করতে পারেন। সদস্য হতে টাকা দিতে হয় না, তবে প্রতিটি লেনদেন থেকে সার্ভিস চার্জ হিসেবে কিছু টাকা কেটে নেয়া হয়। নিজস্ব ব্যাংক একাউন্ট থেকে এখানে জমা হওয়া টাকা উঠানো যায়।
পায়জা: এটাও ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে টাকা স্থানান্তরের পদ্ধতি। তাদের একাউন্টে জমা হওয়া টাকা ব্যাঙকের মাধ্যমে কিংবা চেক অয়্যার ট্রান্সফার, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে উঠানো যায়। এছাড়া কয়েকটি দেশের জন্য তাদের নিজস্ব কার্ড রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে পায়জা ব্যবহার করা যায়।
এগুলি ছাড়াও এধরনের আরো বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করা যায়।
আপনাদের প্রযোজনীয় টিপস নিয়ে আমরা সব সময় প্রস্তুত , আমাদের সাথেই থাকুন !!!
Labels:
অর্থনীতি,
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Thursday, 5 March 2015
"Facebook Emotions Codes"
Facebook all latest cool
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
chat emotions with codes :-
Go To Your Facebook Comment Box And Remove The (*) then Comment >>>
[[f9.sad*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
[[f9.angry*]]
[[f9.sleepy*]]
[[f9.shock*]]
[[f9.kiss*]]
[[f9.inlove*]]
[[f9.pizza*]]
[[f9.coffee*]]
[[f9.rain*]]
[[f9.bomb*]]
[[f9.sun*]]
[[f9.heart*]]
[[f9.heartbreak *]]
[[f9.doctor*]]
[[f9.ghost*]]
[[f9.brb*]]
[[f9.wine*]]
[[f9.gift*]]
[[f9.adore*]]
[[f9.angel*]]
[[f9.baloons*]]
[[f9.bowl*]]
[[f9.cake*]]
[[f9.callme*]]
[[f9.clap*]]
[[f9.confused*] ]
[[f9.curllip*]]
[[f9.devilface* ]]
[[f9.lying*]]
[[f9.rofl*]]
[[f9.billiard*] ]
[[f9.cakepiece* ]]
[[f9.rosedown*] ]
[[f9.shutmouth* ]]
[[f9.shy*]]
[[f9.silly*]]
[[f9.tongue1*]]
[[f9.fastfood*]]
[[f9.ring*]]
[[f9.plate*]]
Labels:
মোবাইল পিসি এন্ড ইন্টারনেট
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Past, Present And Future
☆ ১ বছরের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
☆ ১ মাসের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে তার বেতন পায়নি।
☆ ১ সপ্তাহের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
☆ ১ দিনের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে কারাগারে ছিল।
☆ ১ ঘন্টার মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে প্রিয়জনের অপেক্ষায় ছিল।
☆ ১ মিনিটের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে ট্রেন মিস করেছিল।
☆ ১ সেকেন্ডের মূল্য বুঝতে চান?
তাকে জিজ্ঞেস করুন,যে এক্সিডেন্টের হাত থেকে রক্ষা পেল।
★★★ প্রতিটা মুহুর্ত খুব মুল্যবান..গতকাল ইতিহাস...আগামীকাল অজানা...কিন্তু আজকের দিনটা আমাদের জন্য উপহার...
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
আর এ কেই বলে বর্তমান....!!
Labels:
শিক্ষা ও সংস্কৃতি
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
গার্বেজ ব্যাগে পাওয়া গেল অস্কারজয়ী তারকার সেই পোশাক!
অস্কারজয়ী অভিনেত্রী লুপিতা নিয়োঙ্গের ১
লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের পোশাক চুরি হওয়ার ২ দিনের মধ্যেই উদ্ধার করা হয়েছে। তার এ পোশাক৬ হাজার মুক্তা ও হীরা দিয়ে খচিত ছিল। এবারের অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাক পরে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা অথবা বুধবার দিনে এই পোশাক
চুরি হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। ওয়েস্ট হলিউডের লন্ডন হোটেলের টয়লেটের ভেতর একটি গার্বেজ ব্যাগ থেকে পোশাকটি পাওয়া যায়। বর্তমানে লস এনঞ্জেলেসের কর্মীরা হোটেলটির পুনঃসংস্কারের কাজ করছে।
পুলিশ জানায়, সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন কিছু ধরা না পড়লেও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। ৬ হাজার মুক্তা দিয়ে খচিত এই পোশাকের কিছু মুক্তা পড়ে গেছে,তবে পোশাকটির কোনো ক্ষতি হয়নি।
৩১ বছর বয়সী লুপিতা নিয়োঙ্গে গত রোববার ৮৭তম অস্কার অনুষ্ঠানে এ পোশাকটি পরেন। ওই
অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থাপিকার ভূমিকা পালন করেন। কেনিয়ান অভিনেত্রী লুপিটা নিয়োঙ্গে গত বছর ‘টুয়েলভ ইয়ারস অ্যা স্লেভ’র জন্য সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার পুরস্কার লাভ করেন। তিনি একই বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সাপ্তাহিক ‘পিপল ম্যাগাজিন’র সেরা সুন্দরী নির্বাচিত হন।
Labels:
লাইফস্টাইল
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Wednesday, 4 March 2015
মাশরাফি আমাদের গর্ব ,আমাদের প্রেরণা
দুঃখটা বাংলাদেশের জন্য না। দুঃখ টা মাশরাফির জন্য।।একজন বাবার ৫মাসের শিশু
সন্তান হসপিটালের আই সি ইউ তে কাতরাচ্ছে। তার পরও সেই বাবা দেশের হয়ে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে লক্ষ মাইল দুরে। একজন খেলোয়াড় যার পায়ে ১২বার ডাক্তারের ছুরি চলেছে। যে কোন
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
সময় আজীবন পংগু হওয়ার সম্ভবনা। এর পরও খেলে যাচ্ছেন দেশের জন্য।।সে খেলোয়াড়ি জীবনে যা ইনকাম করেছে,তা দিয়ে আরামে আয়েশে বসে বড় কোন ব্যবসা শুরু করতে পারতো।কিন্ত না,পাগলা টা তাও ছুটে যায়,সব কিছুকে পেছনে ফেলে।দেশের জন্য।। আজ-কাল কার আনামুলরা কেমনে বুঝবে তার দেশপ্রেম!! একজন ভাল প্লেয়ার হিসেবে নয়। একজন ভাল মানুষ হিসেবে মাশরাফি আমার কাছে অধিকতর প্রিয়।।কিন্তু সে মানুষ কে দুদিন আগে জুমার নামায পড়তে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয়।কেমন
আমরা চিন্তা করুন।মাশরাফির মত আর ৪/৫ টা খেলোয়াড় নিজের জন্য না খেলে দেশের
জন্য খেলতেন তাহলে বাংলাদেশ বিশ্ব
চ্যাম্পিয়ন হতো ।এক মত হলে গর্জে উঠুন ।
I love u মাশরাফি ভাই।
★☆★ আর একটা প্রশ্ন,আপনি কি তামিম কে বাংলাদেশ দলে রাখার প্রয়োজন
আছে বলে মনে করেন???
Labels:
খেলাধুলা
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Monday, 2 March 2015
Learn The Core Meaning Of Different Colours
যে সব নতুন ভাইয়েরা ডিজাইনইং কিংবা html এ নতুনভাবে লেখালিখি করছেন ,তাদের কাজে আসতে পারে।
প্রত্যেক ডিজাইনার এর বিষয় ভিত্তিক রং এর ব্যবহার সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকা অত্যন্ত জরুরী, তাই জেনে নিন কখন কোন রং ব্যবহার করবেন
-• Red: Passion, Love, Anger ( আবেগ, ভালবাসা, রাগ )
• Orange: Energy, Happiness, Vitality ( শক্তি, সুখ, জীবনীশক্তি )
• Yellow: Happiness, Hope, Deceit ( সুখ, আশা, কৌশল )
• Green: New Beginnings, Abundance, Nature ( নতুন সূত্রপাত, প্রাচুর্য, প্রকৃতি )
• Blue: Calm, Responsible, Sadness ( শান্ত, দায়িত্বপ্রাপ্ত, বিষণ্ণতা )
• Purple: Creativity, Royalty, Wealth (সৃজনশীলতা, সার্বভৌমত্ব, সম্পদ)
• Black: Mystery, Elegance, Evil ( রহস্য, কমনীয়তা, মন্দ )
• Gray: Moody, Conservative, Formality ( বিষণ্ণ, রক্ষনশীল, লৌকিকতা )
• White: Purity, Cleanliness, Virtue ( বিশুদ্ধতা, পরিচ্ছন্নতা, পুণ্য )
• Brown: Nature, Wholesomeness, Dependability ( প্রকৃতি, সততা, নির্ভরযোগ্য)
• Tan or Beige: Conservative, Piety, Dull ( রক্ষনশীল, ভক্তি, নিস্তেজ )
• Cream or Ivory: Calm, Elegant, Purity ( শান্ত, মার্জিত, স্বচ্ছতা )
আপনাদের সুবিধার্থে একেবারে বেসিক জিনিস নিয়ে আলোচনা করি ।লেখায় ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা করবেন ।আর আমার ব্লগের সাথে থাকেন। আমার একটা পোস্ট ও যদি আপনাদের কাজে আসে তাহলে নিজেকে সার্থক মনে করব। এবং কোন সমস্যা থাকলে বলবেন ,যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আর কোন কোন বিষয় এর পোস্ট চান তা বলতে কিন্তু ভুলবেন না !!!সবাই ভালো থাকেন ।
ছিলটি মোর মাইরমাত। মুই ছিলটি মাতি আর নাগরি হরফে লেকি। আফনেও কুল্লে আড়াই দিনে হিকিলতা ফারবা ছিলটি নাগরি
Subscribe to:
Posts (Atom)