যে সকল ইংরেজি প্রবাদ বা উপদেশ বাক্য আমরা প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করি,যেসব প্রবাদবাক্য আমাদের পরীক্ষায় বিভিন্ন সময় আসে,তার
কিছুটা নিচে তুলে ধরা হল।আসা করি আপনাদের কাজে আসবে :
1. অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। ⇨Too much courtesy, too much craft.
2. অতি চালাকের গলায় দরি। ⇨Too much cunning over reaches itself.
3. অতি লোভে তাঁতী নষ্ট। ⇨ Grasp all, lose all.
4. অতি দর্পে হত লঙ্কা। ⇨ Pride goes before a fall.
5. অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী। ⇨A little learning is a dangerous thing.
6. অভাবে স্বভাব নষ্ট। ⇨ Necessity knows no law.
7. অসারের তর্জন গর্জন সার। ⇨Empty vessels sound much.
8. অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। ⇨ Too many cooks spoil the broth.
9. আপনা ভাল তো জগৎ ভালো। ⇨ To the pure all things are pure.
10. আপনি বাঁচলে বাপের নাম। ⇨ Self-preservation is the first law of nature.
11. আয় বুঝে ব্যয় কর। ⇨ Cut your coat according to your cloth.
12. ই‛ছা থাকলে উপায় হয়। ⇨ Where there is a will, there is a way.
13. উঠন্ত মূলো পত্তনেই চেনা যায়। ⇨ Morning shows the day.
14. উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে। ⇨ One doth the scathe, another hath the scorn.
15. উলুবনে মুক্তা ছড়ানো / বানরের গলায় মুক্তার হার। ⇨ To cast pearls before swine.
16. এক ঢিলে দুই পাখি মারা / রথ দেখা কলা বেচা। ⇨ To kill two birds with one stone.
17. এক মুখে দুই কথা। ⇨ To blow hot and cold in the same breath.
18. এক হাতে তালি বাজে না। ⇨ It takes two to make a quarrel.
19. এক মাঘে শীত যায় না। ⇨ One swallow does not make a summer.
20. কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না / দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? ⇨ No pains, no gains.
21. কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না। ⇨ Black will take no other hue.
22. কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ, পাকলে করে ঠাস ঠাস। ⇨ Strike the iron while it is hot.
23. কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা। ⇨ To set a thief to catch a thief.
24. কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা / মরার উপর খাড়ার ঘা। ⇨ To add insult to injury.
25. কারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাশ। ⇨ What is sports to the cat is death to the rat. OR , Nero fiddles while Rome burns. OR, Some have the hop, some stick in the gap.
26. গরূ মেরে জুতো দান। ⇨ To rob Peter to pay Paul.
27. গতস্য শোচনা নাসিত্ম। ⇨ Let bygones,be bygones.
28. গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল। ⇨ To count chickens before they are hatched.
29. গায়ে মানে না আপনি মোড়ল। ⇨ A fool to others,himself a sage.
30. গাইতে গাইতে গায়েন,বাজাইতে বাজাইতে বায়েন। ⇨ Practice makes a man perfect.
31. ঘরপোড়া গরূ সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। ⇨ A burnt child dreads the fire.
32. চাচা আপন প্রাণ বাঁচা। ⇨ Every man for himself.OR, Physician heals thyself.
33. চোরে না শুনে ধমের্র কাহিনী। ⇨ A rogue is deaf to all good.
34. চোরে চোরে মাসতুতো ভাই। ⇨ Birds of the same feather flock together.
35. চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। ⇨ To lock the stable-door when the steed is stolen. OR After death comes the doctor.
36. চালুন বলে ছুঁচ তোমার পিছনে একটা ছ্যাঁদা। ⇨ The pot calls the cattle black.
37. ছেঁড়া চাটাইয়ে শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা। ⇨ To build castle in the air.
38. জোর যার মুলুক তার। ⇨ Might is right.
39. জলন্ত আগুনে ঘৃতাহুতি। ⇨ To add fuel to the fire.
40. ঝোপ বুঝে কোপ মারা।⇨ Make hay while the sun shines.
41. ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয় / যেমন বুনো ওল, তেমন বাঘা তেঁতুল। / যেমন কুকুর, তেমন মুগুড়।⇨ Tit for tat.
42. তেলা মাথায় তেল দেয়া। ⇨To carry coal to Newcastle.
43. তিলকে তাল করা। ⇨ To make a mountain out of a mole hill.
44. দশের লাঠি একের বোঝা / রাই কুঁড়িয়ে বেল।
⇨ Many a pickle ( OR, little) makes a mickle.
45. দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝা যায় না। ⇨ Blessings are not valued till they are gone.
46. দুষ্ট গরূর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। ⇨ Better an empty house than a bad (OR, an ill) tenant.
47. ধরি মাছ না ছুঁই পানি। ⇨ A cat loves fish but is loath to wet her feet.
48. নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো। ⇨ Something is better than nothing.
49. নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা। ⇨ A bad workman quarrels with his tools.
50. নানা মুনির নানা মত। ⇨ Many men, many minds.
51. নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা। ⇨ To cut off one’s nose to spite one’s face.
52. পরের মন্দ করতে গেলে নিজের মন্দ আগে ফলে। ⇨ Harm hatch, harm catch.
53. পাননা তাই খাননা / আঙ্গুর ফল টক। ⇨ The grapes are sour.
54. পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায়। ⇨ Ill got ill spent.
55. পেটে খেলে পিঠে সয়। ⇨ Give me roast meat and beat me with the spit.
56. বিনা মেঘে বজ্রপাত। ⇨ A bolt from the blue.
57. বসতে পেলে শুতে চায়। ⇨ Give him an inch, and he will take an ell.
58. বজ্র আঁটুনি ফস্কা গিরো। ⇨ The more laws, the more offenders.
59. বামুন গেলো ঘর তো লাঙ্গল তুলে ধর। ⇨ When the cat is away, the mice will play.
60. সে বরের ঘরের মাসী কনের ঘরের পিসী। ⇨ He runs with the hare and hunts with the hound.
61. ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আকাঁড়া। ⇨ Beggars must not be choosers.
62. ভাত খায় ফ্যান দিয়ে গপ্প মারে দই। ⇨ Great boast, small roast.
63. ভাগের মা গঙ্গা পায় না। ⇨ Everybody’s business is nobody’s business.
64. পানিতে কুমির,ডাঙ্গায় বাঘ। ⇨ Between the devil and the deep sea. OR, Between Scylla and Charybdis.
65. মানুষ ভাবে এক হয় আর এক। ⇨ Man proposes but God disposes.
66. মারিত গন্ডার, লুটিত ভান্ডার। ⇨ Pitch your aims high.
67. মিষ্টি কথায় চিঁড়ে ভিজে না। ⇨ Fine (OR, Fair) words butter no parsnips. OR, Wishes never fill the bag.
68. মশা মাড়তে কামান দাগা। ⇨ To break a butterfly upon a wheel.
69. মরার উপর খাঁড়ার ঘা। ⇨ To pour water on a drowned mouse. OR, To slay the slain.
70. মরা হাতি লাখ টাকা। ⇨ The very ruins of greatness are great.
71. মুনীনাঞ্চ মতিভ্রমঃ / ভুল করা মানুষের স্বভাব। ⇨ To err is human. OR,Good Homer sometimes nods.
72. হাতি ঘোড়া গেলো তল,গাধা বলে কতো জল। ⇨ Fools rush in where angels fear to tread.
73. যেমন কর্ম তেমন ফল।⇨ As you sow,so you reap. OR,Like father like son.
74. যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যা হয়। ⇨ Dangers often come where danger is feared.
75. যাকে রাখো সেই রাখে। ⇨ Keep the shop, and the shop will keep thee.
76. যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা।⇨ Faults are thick where love is thin
77. যার জ্বালা সেই জানে।⇨ The wearer best knows where the shoe pinches.
78. যতো পায়, ততো চায়। ⇨ The more man gets, the more he wants.
79. শেষ রক্ষাই রক্ষা / শেষ ভালো যার,সব ভালো তার। ⇨ All’s well that ends well.
80. সবুরে মেওয়া ফলে। ⇨ Patience is bitter, but its fruit is sweet.
Friday, 24 April 2015
বাংলা ও ইংরেজি ভাষার গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদবাক্য
Thursday, 23 April 2015
বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিকগণের ১ম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ সমূহ
* শামসুর রাহমানঃ প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে ।
* ফররুখ আহমদঃ সাত সাগরের মাঝি
* মাইকেল মধুসূদন দত্তঃ The Captive Lady
* রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঃ কবি কাহিনী
* জসীম উদদীনঃ রাখালী
* কায়কোবাদঃ বিরহ বিলাপ
* কামিনী রায়ঃ আলো ও ছায়া
* জীবনানন্দ দাশঃ ঝরা পালক
* আহসান হাবীবঃ রাত্রিশেষ
* শওকত ওসমানঃ জননী
* আল মাহমুদঃ লোক লোকান্তর
* হাসান হাফিজুর রহমানঃ বিমুখ প্রান্তর
* আবদুল কাদিরঃ দিলরুবা
* ইসমাইল হোসেন সিরাজীঃ অনল প্রবাহ
* সত্যেন্দ্রনাথ দত্তঃ প্রথমা
* রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনঃ মতিচুর
Saturday, 18 April 2015
ডিপ্লোমায় ভর্তি হবেন,দেখে নেন A-Z
চার বছর মেয়াদি এই কোর্সগুলোয় আবেদন করতে হলে সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিতে কমপক্ষে জিপিএ-৩ সহ প্রার্থীকে অবশ্যই এসএসসি পাস হতে হবে ন্যূনতম জিপিএ-৩.৫ পেয়ে।২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিতথ্য অনুযায়ী এই কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলোয় আবেদন করতে পারেন চলতি বছর বাদেও পূর্ববর্তী দুই বছরে এসএসসি বা সমমান পাস করা শিক্ষার্থীরা।
আর্কিটেকচার, অটোমোবাইল,কেমিক্যাল, সিভিল, সিভিল (উড),কম্পিউটার, ইলেকট্রিক্যাল,ইলেকট্রনিকস, ফুড, পাওয়ার,মেকানিক্যাল, প্রিন্টিং,গ্রাফিক ডিজাইন, গ্লাস,সিরামিক, ইলেকট্রো মেডিক্যাল, মেরিন , শিপবিল্ডিং,সার্ভেয়িং, মেকাটনিকস,কনস্ট্রাকশন,টেলিকমিউনিকেশন,এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স,রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ারকন্ডিশনিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি,আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন, গার্মেন্টস ডিজাইন অ্যান্ড প্যাটার্ন মেকিং,ইনস্ট্রুমেন্টেশন অ্যান্ড প্রসেস কন্ট্রোল, ডেটা টেলিকমিউনিকেশন অ্যান্ড নেটওয়ার্কিং, এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ারিং (অ্যারোস্পেস), এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ারিং (অ্যাভিয়োনিকস) এবং মাইনিং অ্যান্ড মাইন সার্ভে টেকনোলজি পড়ানো হয় সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা এই ইনস্টিটিউটগুলোয়।
বস্ত্র প্রকৌশল ডিপ্লোমা প্রকৌশলের ক্ষেত্রে যেসব বিষয়ের চাহিদা বেশি,সেগুলোর মধ্যে অন্যতম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বা বস্ত্র প্রকৌশল। সরকারের বস্ত্র দপ্তরের ( www.dot.gov.bd ) আওতায় দিনাজপুর টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, বরিশাল শহীদ সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট— এই তিনটি সরকারি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট আছে। এ ছাড়া বেসরকারি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটে আছে ২১টি।ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে।ইনস্টিটিউটগুলো থেকে ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যাবে বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
কৃষি ক্ষেত্রকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোয় চালু আছে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স। কারিগরি শিক্ষা বোডের্র অধীনে রংপুর, গাইবান্ধা, পাবনা,খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, ঢাকা,গাজীপুর, শেরপুর, সিলেট,নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও রাঙামাটি জেলায় একটি করে মোট ১৩টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আছে। এই ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করতে হলে প্রার্থীকে এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৩ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ ছাড়া অন্য বিভাগের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা সাধারণ বিজ্ঞানে গ্রেড পয়েন্ট-২-সহ কমপক্ষে জিপিএ-৩ থাকতে হবে।
ডেন্টাল, পেশেন্ট কেয়ার,ফিজিওথেরাপি, ফার্মা,রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং,ইন্টিগ্রেটেড ও ল্যাবরেটরি টেকনোলজি। যেসব শিক্ষার্থী এই কোর্সে ভর্তি হতে চান, তাঁদের এসএসসিতে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে গ্রেড পয়েন্ট-২-সহ (অথবা ৪০ শতাংশ নম্বর) কমপক্ষে জিপিএ-২ (অথবা দ্বিতীয় বিভাগ) থাকতে হবে। এখানে যেকোনো বর্ষে পাস করা শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবেন।
Friday, 17 April 2015
ডিপ্লোমা তে আসার আগে বিষয়গুলো ভেবে নিন
◆◇◆আমার এসব কথা শুনে অনেকেই বলতে পারেন ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে সি.এস.ই এবং ই.টি.ই তে আই.ই.বি অনুমোদন আছে ?
■□■▶ হ্যা ভাই আছে কিন্তু আপনি হয়তো এটা জানেন না যে ইভিনিং শিফট এর জন্য কোন ইউনিভার্সিটিতেই আই.ই.বি অনুমোদন নেই, এবং এশিয়া প্যাসিফিক ও ইউ.আই.ইউ তে আছে কিন্তু এগুলোতে কস্ট অনেক বেশী এবং আপনার জন্য সাবজেক্ট ক্রেডিটও কমানো হবে না । তো কি দরকার আছে ৪ বছর ডিপ্লোমা করে আবার ৪ বছর বি.এস.সি করার শুধু শুধু আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যাবে ২টি বছর ।আর যাদের ইচ্ছা আছে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানোর তাদের ডিপ্লোমাতে আসার কোন প্রয়োজনই নাই কারন ডিপ্লোমাতে উচ্চ শিক্ষার জন্য বাইরে যাওয়ার যতটা সুযোগ আছে তার থেকে হাজারগুন বেশী সুযোগ আছে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে যাওয়ার । আর যদিও ডিপ্লোমা কম্পিলিট করে যান তবে খরচও সেই একই লাগবে এবং সুযোগও সেই একই পাবেন।মাঝে দিয়ে আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যাবে অতি মূল্যবান ২টি বছর আর যদি কোন আন্দোলন হয় তাহলেতো ৩ বছরও হারিয়ে যেতে পারে ।
□■▶আর যে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা ব্যবস্থায় ইংলিশ পাঠ্যপুস্তককে বাংলিশ পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন করে পড়ানো হয় সে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা ব্যবস্থা হতে কখনও খুব ভালো কিছু আশা করা সম্ভব না ।যার ফলাফল ...... খুব ভালো স্টুডেন্ট হয়ে ডিপ্লোমাতে ভর্তি হচ্ছে আর বের হওয়ার সময় আগে যা ছিল তাও হারিয়ে ফেলছে ।এখানে না আছে স্টুডেন্টদের কোন দোষ আর না আছে শিক্ষকদের কোন দোষ, এখানে মূল সমস্যাটাই হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থার ।যেখানে ডিপ্লোমার প্রত্যেক ডিপার্টমেন্ট এর থাকা উচিত ছিল নিজেস্ব ক্লাব যেখানে ছাত্ররা প্রতিনিয়ত নতুন কিছু প্রজেক্ট বানানোর চেষ্টা করবে সেখানে ক্লাবতো দূরের কথা প্রজেক্ট বানানোর ব্যাপ্যারে যে কেউ অনুপ্রেরণা দিবে সেরকম লোক খুজে পাওয়াও মুশকিল ।
★☆★২০১৩ সালে সাস্টে অনুষ্ঠিত কাইজেন বিজ্ঞান প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করে সিলেট পলিটেকনিক এর ইলেকট্রিকাল ডিপার্টমেন্ট এর কয়েকজন ছাত্র।জাফর ইকবাল স্যারের সাথে ছবিসহ তাদের সাক্ষাতকার পরদিন দেশের জাতীয় পত্রিকাগুলোতে প্রকাশ হয়।পলিটেকনিক এর ছাত্রদের প্রতি বৈষম্যের কিছু টা তখন ফোটে উঠেছিল। তারপর আবার সব উধাও।
★☆★৪৯টা সরকারী এবং চারশতাধিক প্রাইভেট পলিটেকনিক ছাত্রদের জন্য একমাত্র ডুয়েট ব্যতিত অন্য কোন ইউনিভার্সিটিতেই ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ারই সুযোগ দেওয়া হয় না ।
■▶তাহলে কি ডিপ্লোমার স্টুডেন্টরা অন্য কোন পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্যতাও রাখে না ??
●○●অথচ দেখা যাচ্ছে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আন্ডারে যারা এইচ.এস.সি ভোকেশনাল দিয়েছে তাদেরও যদি পয়েন্ট থাকে তবে তারাও প্রায় সব পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে চান্স নিতে পারতেছে। তাহলে এখানে ডিপ্লোমার ছাত্ররা কি দোষ করেছে যে তাদেরকে ডুয়েট ব্যতিত অন্য কোন ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন পরীক্ষা দেওয়ারই সুযোগ দেওয়া হয় না ??
খোদা হাফেজ, সবাই ভালো থাকবেন।।
Thursday, 16 April 2015
Protect GP From Their Unfair Policy
"আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে,
তোমার ছেলে উঠলে মাগো রাত পোহাবে তবে।"
Tuesday, 7 April 2015
থানকুনি,প্রকৃতির এক অশেষ নেয়ামত
দেখা মেলে। কথায় বলে , পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে।চিকিত্সকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে , মিয়মিত খেতে পারলে,পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না।শরীর- স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই , ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়।
১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।
২. শুধু পেটই নয় , আলসার, এগজিমা ,হাঁপানি - সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে।
৩ . থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪ . থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
৫ . মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়।থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।
৬ . পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে,থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে , ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।
৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫ - ৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।
৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে , তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।
১০. থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা ক্ষত স্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
১১.অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের
পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
১২. মলের সঙ্গে শ্লেষ্মা গেলে, মল পরিষ্কারভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে,কোনো কোনো সময় মাথা ধরা এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।
১৩. মনে না থাকলে আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
১৪.ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
Saturday, 4 April 2015
ওজন কমাবে সঠিক ডায়েট প্লান আর সচেতনতা
আধুনিকতার এই যুগে নানা কারণেই বাড়ছে আমাদের শরীরের ওজন। কি নারী আর কি পুরুষ কেউই রেহাই পাচ্ছেন না এ থেকে। তার জন্য কেউ বা ছুটছেন জিমে আবার কেউ বা করছেন ডায়েটিং তার সাথে আরো যে কত্তো আয়োজন! কিন্তু মাথার উপর
খাঁড়ার মতো ঝুলছে লক্ষ্যপূরণের চাপ। সময় কোথায় এত কিছু মেইনটেন করার? এ দিকে আবার আমাদের স্লিম বডি চাই। তাই কম সময়ে স্লিম-ট্রিম হওয়ার কিছু পন্থা রইল আপনাদের জন্য।মোটা দেহ নিয়ে কারো চোখে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায় না।মানুষ মোটা হয় শর্করা ও স্নেহজাতীয় পদার্থের ফলে।প্রতিদিন স্বাভাবিকের
চেয়ে ৫০০ ক্যালরি খাবার কম খেলে প্রায় ১ পাউন্ড ওজন কমানো যায়।ক্যালরি কম গ্রহণ করলে দেহাভ্যন্তরে বাড়তি মেদ ভেঙে গিয়ে দেহকে বাড়তি ক্যালরি জোগান দেয়।
সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে প্রতিদিন ১০০০ ক্যালরি খাবার গ্রহণ করে খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।মহিলাদের ক্ষেত্রে কোমরের মাপ ৮০ সেন্টিমিটার বা ৩১.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত স্বাভাবিক ধরা যেতে পারে। তবে মহিলাদের কোমরের মাপ ৮৮ সেন্টিমিটার বা ৩৪.৬ ইঞ্চি থেকে বেশি হলে অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে।ডায়েটিং করলেই মেদ কমানো যায় না।খাবারের মধ্যে কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় জিনিস না খেয়ে বেশি করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাবেন। প্রচুর পানি, শাকসবজি ও ফলমুল বেশি করে খাবেন।সুস্থ জীবনযাপনে ওজন এক বিশেষ শত্রু। একবার দেহের ওজন বৃদ্ধি পেলে সহজেই তা কমানো যায় না।ওজন কমাতে আপনার নিজের ব্যাপার নিয়ে নিজেই দায়িত্ব নিতে হবে। কিন্তু তাই বলে নিতান্তই একা নন। আপনি মানসিক জোর পেতে পারেন আপনার সঙ্গীর কাছ থেকে, বন্ধুদের কাছ থেকে। এমন মানুষ নির্বাচন করুন যে কিনা আপনাকে মূল্য দেবে এবং আপনার কথা শুনবে। আপনার শরীর চর্চার সময় আপনাকে সঙ্গ দেবে। ওজন কমানোর জন্য আগে জানতে হবে আপনার আদর্শ ওজন কত, আদর্শ ওজনের চেয়ে কত বেশি আছে, কোন শারীরিক সমস্যা আছে কিনা, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর ওজন নিয়ন্ত্রণে মনোযোগী হতে হবে। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আপনার একান্ত আগ্রহ আর মোটিভেশন ।রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন। প্রতিবেলা খাবার আগে অবশ্যই এক গ্লাস পানি পান করুন ।ক্ষুধা না পেলে কখনই খাবনে না।সপ্তাহে অন্তত একদিন নিজের ওজন মাপুন।ফোনে কথা বলার সময় হাটুন ।সুস্থ্ থাকতে এবং ওজন কমানোর জন্য বেশি খাওয়া বন্ধ করতে হবে।অল্প তেলে রান্না করার অ্ভ্যাস গড়ে তুলুন।ঝোল করে তরকারি রান্না করুন, এতে তেল কম লাগে। ১ চা চামচ কম তেলে রান্না করলে আমরা ১২৪ ক্যালোরি সেভ করতে পারি ।অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ, লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।পেটের মেদ এর সাথে হার্টের সমস্যা থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সমস্যার জোরালো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়।পেটের মেদ কমাতে হলে প্রয়োজন পুরো শারীরিক ব্যায়াম।৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হালকা জগিং বা জোরে হাটার পর রক্তে চলমান ফ্যাট শেষ হয়ে দেহে সঞ্চিত ফ্যাট ভাঙতে থাকে। তাই এই ৪০ বা ৪৫ মিনিটের পর আপনি যদি ১০ বা ১৫ মিনিট ও জগিং বা জোরে হাঁটতে পারেন, তাহলেই প্রতিদিন একটু একটু করে আপনার জমান চর্বি কমতে থাকবে।পেটে, নিতম্বে, কোমরে ফ্যাট সেল বেশি থাকে ;বংশগত কারণেও মানুষ মোটা হতে পারে। ‘ওব জিন’ নামের এক ধরনের জিন থাকে ফ্যাট সেলের মধ্যে।এগুলো ল্যাপটিন নামের এক রকম হরমোন তৈরি করে। আবার যাদের দেহে ব্রাউন এডিপোজ টিস্যু বেশি থাকে তারা মোটা হয় না ।কোমরে আর পেটে চর্বি জমাতে যেমন সহজ। ঠিক ততটাই কঠিন সেই চর্বি কমিয়ে ফেলা। কিন্তু কিছু ভালো অভ্যাস ও সাধারণ কিছু ব্যায়াম ধৈর্যের সাথে চালিয়ে গেলে একদিকে বাড়তি মেদ যেমন ঝরবে অন্যদিকে শরীরটা মুটিয়ে যাবার ভয়টাও কমে আসবে অনেকাংশেই। ওজন কমানোর মুল মন্ত্র হল মটিভেসন ও একাগ্রতা।শুধু
ব্যায়াম করলেই অনেক সময় মেদ কমে না, এর জন্য আপনাকে খাবার গ্রহণে সতর্ক হতে হবে।খাবারে প্রচুর পরিমানে আঁশ জাতীয় খাদ্য যেমন শাক সবজি রাখুন। চর্বি জাতিয় খাবার কম খান।ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করতে হবে।নিয়ম মেনে পরিমিত ব্যায়াম করে গেলে ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করলে পেটের মেদই শুধু নয়, সারা দেহের মেদ কমিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফিগার পেতে পারি।
বাড়তি ওজনের জন্য যেকোনো ধরনের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।মেদবহুল ব্যক্তির জরায়ু, প্রস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বেশি।আজকাল অপারেশনের সাহায্যেও ভুঁড়ি কিংবা মেদ কমানো হচ্ছে।মেদ বা ভুঁড়ি কোনোভাবেই সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ নয় বরং নানা অসুখের কারণ- একথা মনে রাখবেন।আমিষ বা প্রোটিন খেলে শরীরে জমে থাকা চর্বি কমে যায়। কারণ এই চর্বি শরীরকে শক্তি বা ক্যালরির যোগান দেয়।স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ রান্না মাংস খেলে আমিষের ঘাটতি কেটে যায় এবং মেদও কমে, সামুদ্রিক মাছও হতে পারে আমিষের ভালো উৎস। এ ধরনের মাছে উপকারি চর্বি ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। মাছ মেদ কমায়,বিষন্নতা দূর করে,হৃদস্বাস্থ্য ভালো রাখে।খাবার সঙ্গে চা পান করা চর্বির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আরেক উপায়।সারা দিনে অন্তত দুই লিটার পানি পান করবেন। এর ফলে আপনার বাড়তি ১০০ ক্যালরি খরচ হবে। অতিরিক্ত ঘুম,মানসিক চাপ, স্টেরয়েড এবং অন্য নানা ধরনের ওষুধ গ্রহণের ফলেও ওজন বাড়তে পারে ।নিয়মিত হাঁটা সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। প্রতিদিন নিয়ম করে ১ ঘণ্টা হাঁটতে পারলে খুবই ভালো। সাইকেল চালানো ও সাঁতার কাটাও খুব ভালো ব্যায়াম।ভুঁড়ি কমাতে কিছু আসনের সাহায্য নেয়া যেতে পারে। এগুলোর মধ্যে ত্রিকোণ আসন,একপদ উত্থান আসন, পবন মুক্তাসন, পশ্চিমোত্থানাসন খুবই কার্যকর।কাঁচা পেঁপে, শশা, গাজর, লেটুস বা ধনিয়া পাতার সালাদ ওজন কমাতে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পেঁপে যুদ্ধ করে দেহের বাড়তি মেদের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত ওজনের কারনে পায়ে ব্যথা হয় । ওজন কমানোর জন্য আপনার থাকতে হবে- ১০০% ইচ্ছা শক্তি,ধৈর্য্য , ১০০% ডায়েট চার্ট মেনে চলা,প্রতিদিন নিয়ম করে ১ ঘন্টা হাঁটা। অভিনেত্রী মৌ ২০ কেজি ওজন কমিয়েছেন এবং গায়ক আদনান সামী ওজন কমিয়ে দেখিয়েছেন ।হেঁটে যতটুকু ক্যালরি খরচ হলো ঠিক ততটুকু বা তার বেশি ক্যালরি গ্রহণ করা হলে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে হাঁটাই বৃথা।আপনার ওজন কমানোর প্রধান হাতিয়ার হিসেবে প্রচুর পানি পান করুন।অনেকেই ওজন কমাতে চান। কিন্তু কোনো কষ্ট করতে রাজি না।
বাঁধাকপিকে ওজন কমানোর আরেকটি কার্যকর উপায় হিসেবে ধরা হয়। বাঁধাকপি মিষ্টি ও শর্করাজাতীয় খাবারকে চর্বিতে রূপান্তর করতে বাধা দেয়। এ জন্য বাঁধাকপি খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখে ওজন কমাতে।এটিকে কাঁচা অথবা রান্না করেও খাওয়া যায়।আগে যেখানে তিনটি রুটি খেতেন,সেখানে দুটি খান। ভাতের ক্ষেত্রেও তাই।
ধীরে ধীরে ভাতের পরিমাণও কমিয়ে আনতে পারেন।যেটুকু খাবার কমিয়ে দিচ্ছেন,সেই জায়গাটা ফলমূল ও সবুজ সবজি দিয়ে পূরণ করুন।গাজর, টমেটো, কাঁচা-পাকা পেঁপে,শসা রাখতে পারেন খাদ্যতালিকায়। রিকশার পথটুকু হেঁটে যান, আর ফেরার পথে বিকেলের বাতাস খেতে খেতে হেঁটে আসুন বাসায়। ওজন কমানো এ আর এমন কঠিন কী!
প্রতিদিন এই ব্যায়াম করুন- চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো সোজা কানের দুই পাশ ঘেসে মাথার উপরে মাটিতে শোয়ানো থাকবে,পা মাটিতে শোয়ানো থাকবে। শ্বাস নিতে নিতে উঠে বসুন (উঠার সময় কনুই দিয়ে মাটিতে ভর দিবেন না, হাত কানের পাশ দিয়ে মাথার উপর উঠানো থাকবে) এবং দুই হাত একসাথে মাথার উপর থেকে নামিয়ে শরীরের দুই পাশ দিয়ে সামনে হাত বাড়ানো অবস্থায় বসুন।এবার শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে পায়ের আঙ্গুল ছুতে চেষ্টা করুন। যতটুকু পারুন পায়ের আঙ্গুলের দিকে আগান (প্রথম প্রথম পেটের মেদের কারণে আঙ্গুল ছুতে পারবেন না, মেদ কমে গেলে এরপর পারবেন), এরপর থেমে শ্বাস নিতে নিতে আবার শরীর ঝুকানো অবস্থা থেকে সোজা বসে থাকা অবস্থায় ফিরে যান।এরপর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে আগের মত করে শুয়ে পড়ুন। এভাবে ১০ বার করুন।মিষ্টি জাতীয় খাবার বাদ। ফাস্ট ফুড,অয়েলি খাবার বাদ। রিচ ফুড/পোলাও/বিরানী এইসব বাদ।দুপুর ২ টায় লাঞ্চ।ভাত ২ কাপ। শাক ১.৫ কাপ।মুরগী বা মাছ ২ টুকরা।ডাল ১ কাপ। মিক্সড ভেজিটেবল ১ কাপ। সালাদ ১.৫ কাপ (লেবুসহ)। মধুতে যদিও চিনি থাকে, কিন্তু এতে ভিটামিন ও মিনারেল থাকার কারণে এটি সাধারণ চিনির মত ওজন না বাড়িয়ে, কমায় ।কারণ সাধারণ চিনি হজম করতে আমাদের শরীর নিজের থেকে ভিটামিন ও মিনারেল খরচ করে, ফলে এই সব পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয়। এই সব উপাদান ফ্যাট ও cholesterol কমাতে বা ভাঙ্গতে সাহায্য করে। লেবু ওজন কমাতে সাহায্য করে। ১০০% মেনে চলা মুশকিল,এটা আমিও বুঝি কিন্তু পারতে হবে।অনেকে টিভি দেখতে দেখতে বাড়তি খাবার খেতে পছন্দ করে। তবে ওজন কমাতে চাইলে এই অভ্যেস বাদ দিতে হবে।রাতে খাওয়া ছেড়ে দেন অনেকেই। রাতে একদম না খেয়ে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকর। রাতের খাবার খেয়ে একটু হাঁটাচলা করুন, তারপর ঘুমাতে যান। দুপুরে ভরপেট খেয়ে ঘুম দিলে কিন্তু সর্বনাশ। ওজন:কমাতে চাইলে দুপুরের আরামের ঘুমটির কথা একদম ভুলে যান।
আসুন না দেখি একটু সচেতন হয়ে, কিছু কৌশলের মাধ্যমে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত ওজনের সাফল্যে পৌঁছাতে পারি কি না?নিয়মগুলো মেনে চলতে শুরু করেই দেখুন। কিছুদিনের মধ্যেই শরীর অনেক বেশি ফুরফুরে অনুভব করবেন। আর ওজন কমানো তো সময়ের ব্যাপার মাত্র।খুবই সাধারণ ও উপকারী এই নিয়মগুলো মেনে চলুন আর ফলাফল নিজেই উপলব্ধি করুণ।
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল এর পুষ্টিবিদ মোস্তফা আল মামুন এর কাছ থেকে পোস্ট টি সংগৃহীত।
Thursday, 2 April 2015
বাংলা কে তুলে ধরি বিশ্ববাসির কাছে
Sunday, 29 March 2015
কিভাবে ইন্টারভিউ ফেস করবেন তার কার্যকরী কিছু টিপস
ইন্টারভিউ নিয়ে সকলের মনেই কিছু না কিছু ভয়-ভীতি থেকে থাকে। কিভাবে তৈরি হবেন
ইন্টারভিউ এর জন্য, এ নিয়ে সকলের মনেই প্রশ্ন
থাকে। বর্তমান মার্কেটে ইন্টারভিউতে বিজয়ী হওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তাই, আপনার সাধ্যমত চেষ্টা করুন,যাতে চাকরীটি পেয়ে যান।এখানে ইন্টারভিউ এর ব্যাপারে কিছু সাহায্যের চেষ্টা করা হল-
# চাকরীর বৈশিষ্ট্যের সাথে আপনার দক্ষতা যাচাই করুন “আপনার ব্যাপারে কিছু বলুন”-এই
প্রশ্নটি দিয়ে প্রায়ই ইন্টারভিউ শুরু করা হয়। কিন্তু,
অধিক প্রার্থী এই প্রশ্নের ফাঁদে পরে যায় এবং তাদের জীবনের গল্প বলা শুরু করে দেন।আপনি আপনার বর্তমান দিয়ে শুরু করুন এবং এই চাকরীর জন্য আপনিই যোগ্য প্রার্থীতা ব্যাখ্যা করুন।
# বাড়ির কাজ করে নিন কোম্পানি সম্পর্কে রিসার্চ করুন, এর ওয়েবসাইট, প্রেস রিলিজ এবং বিভিন্ন সংবাদ সম্পর্কে জেনে রাখুন। এতে আপনি তাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পাশাপাশি তাদেরকেও
প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করতে পারবেন।
# শিল্প গবেষণা করুন শিল্প সম্পর্কে আপনার কোন পরিকল্পনা থাকলে তাদের সাথে শেয়ার করুন।পাশাপাশি তাদের চিন্তা-চেতনা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।শিল্প সম্পর্কে তাদের পরিকল্পনা ও প্রবণতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করুন এবং আপনার মতামত ব্যক্ত করুন।
# আপনার ইন্টারভিউ কৌশল চর্চা করুন আপনার বন্ধুদের সাথে ইন্টারভিউ এর চর্চা করুন। এতে তাদের সামনে যেয়ে আপনি ভীত হয়ে পড়বেন না। আপনার ভয়-ভীতি দূর হয়ে যাবে।
# উদাহরন প্রস্তুত করুন আপনাকে তারা কেন
কাজে রাখবেন? এমন প্রশ্নের জন্য অন্তত দুইটি উত্তর প্রস্তুত রাখুন। আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অবশ্যই তাদের সামনে ভালভাবে প্রদর্শন করুন। দেখবেন ফলাফল আপনার পক্ষেই আসবে।
# আপনি কি পরিধান করবেন তা নিশ্চিত হন
আপনি অবশ্যই শেষ মুহূর্তে বিভিন্ন জিনিস নির্বাচন করতে যেয়ে সময় নষ্ট করবেন না। তাই আগে থেকেই কোন কাপড়টি পড়বেন তা নির্বাচন করে রাখুন।অগ্রিম পরিকল্পনা শেষ মুহূর্তে আপনার জন্য অনেক সাহায্যকারী হবে।
# আপনার রুট পরিকল্পনা করুন একজন প্রার্থী যদি দেরিতে ইন্টারভিউ দিতে আসে, এর থেকে বেশী খারাপ কিছু আর নেই। তাই অবশ্যই
ইন্টারভিউ শুরু হবার ১৫ মিনিট আগেই পৌঁছানোর চেষ্টা করুন।
# সন্দেহ থাকলে, জিজ্ঞেস করুন চাকরীর ব্যাপারে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই তা সরাসরি জিজ্ঞেস করুন। এতে আপনার সন্দেহ দূর হবে এবং তারা আপনার মাঝের আস্থা দেখতে পাবে।
# নিজের মান বজায় রাখুন ইন্টারভিউ এর আগে ভয় পাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু, যতটা পারবেন
নিজেকে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন।
Sunday, 22 March 2015
ওজন বাড়াবে যে ২০ টি খাদ্য
Wednesday, 18 March 2015
Linux, When On Your Computer
বুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
জিসিসিকে অন্যতম রকসলিড এবং কার্যকরি একটা কম্পাইলার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরপর গ্নু হাত দিল অপারেটিং সিস্টেম লিখার কাজে। যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের প্রান হচ্ছে তার কার্নেল।কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠে যে কোন অপারেটিং সিস্টেম।গ্নু হার্ড (HURD) নামে একটা কার্নেলও বানিয়ে ফেললো ।কিন্তু সেটা ডেভেলপারদের আকর্ষন করতে ব্যর্থ হয়।যার ফলে একটা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া গ্নু অসম্পূর্ন থেকে যায়। গ্নুকে সম্পুর্ন করতে দরকার একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম,তারও আগে দরকার একটা মুক্ত কার্নেল।নাহলে মুক্ত সফটওয়্যারের পুরো আন্দোলনই যে থেমে যাচ্ছে।
জন্ম নিল নতুন অপারেটিং সিস্টেমঃ
সময়টা ১৯৯১ সাল যখন লিনুস হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র,তখন আইবিএমের ইন্টেল ৩৮৬ প্রসেসরের একটা পার্সনাল কম্পিউটার কিনল। এই প্রেসেসরটি ছিল ইন্টেলের আগের প্রসেসরগুলোর তুলনায় অত্যধিক উন্নত। সেসময় আইবিএমের সাথে পাওয়া যেত এমএসডস অপারেটিং সিস্টেম।এমএসডস ব্যবহার করে লিনুস পুরোপুরি হতাশ হয়ে পড়ল,কারন ইন্টেলের ৩৮৬ প্রসেসরকে পুরোপুরি ব্যবহার করার ক্ষমতা সেটার ছিলনা।লিনুস চাচ্ছিল আরো ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে।এর অন্য কারন অবশ্য ছিল সে তার ভার্সিটিতে ইউনিক্স ব্যবহার করে অভ্যস্ত।তাই নিজের পিসিতে একই অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কাজ করতে সুবিধা।কিন্তু ইউনিক্স পাবার চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিলো যখন দেখলো যে ইউনিক্সের দাম ৫০০০ মার্কিন ডলার !লিনুস তখন মিনিক্স নিয়ে পড়ল। মিনিক্স ছিল ডাচ প্রফেসর এন্ড্রু টানেনবমের লেখা ইউনিক্সের মত একটা অপারেটিং সিস্টেম। সোজা কথায় বলা চলে মিনিক্স ছিল ইউনিক্সের ছোটখাট একটা ক্লোন ,তবে পুরোপুরি ক্লোন নয়। প্রফেসর সাহেব তার ছাত্রদের অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ক্লাশ নেবার সময় অপারেটিং সিস্টেমের ভিতরের খুটিনাটি বুঝাতে মিনিক্সকে ব্যবহার করতেন।তবে মিনিক্সের কোড কিছুটা উন্মুক্ত ছিল।সেসময় যে কেউ প্রফেসর টানেনবমের লেখা “অপারেটিং সিস্টেমঃ ডিজাইন এ্যান্ড ইম্পলিমেন্টেশন” বইটা কিনলেই সাথে করে মিনিক্সের ১২০০০ লাইনের কোডটা পেত ।যদিও পুরো কোড উন্মুক্ত নয় তারপরও সেই সময় কোন অপারেটিং সিস্টেমের আংশিক কোড পাওয়াটাও ছিল ভাগ্যের ব্যপার। কিন্তু সমস্যা একটা ছিল,সেটা হল মিনিক্সের কোডকে নিজের ইচ্ছেমত পাল্টানোর লাইসেন্স ছিলনা। তাছাড়া এটা ছিল ছাত্রদের শিখানোর একটা উপকরনমাত্র, পুর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম বলতে যা বোঝায় সেটা না।যাই হোক আমাদের লিনুস সেই জিনিস একটা কিনে ফেললো। তারপর গুতোগুতি করতে গিয়ে টের পেলো যে এটাও তার চাহিদা পূরণের জন্য উপযুক্ত না। এরপর এক ভয়ানক স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো লিনুস – নিজেই একটা অপারেটিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলবে, তাও আবার একদম শূন্য থেকে, মিনিক্স আর ইউনিক্সের আদলে, পুরোপুরি নতুন একটা অপারেটিং সিস্টেম ! এই স্বিদ্ধান্ত নেবার আগে সে কি বুঝতে পেরেছিল যে তার এই স্বিদ্ধান্ত শুধুমাত্র তার আইবিএমের পিসিকেই পাল্টে দেবেনা বরং তার জীবন এবং পৃথিবীকেও পাল্টে দেবে! মনে হয় না।
উনিশশো একানব্বইয়ের এপ্রিলে লিনুস শুরু করল তার অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। টেক্সটবেজড ইউজার ইন্টারফেসের জন্য গ্নু ব্যাশ শেল আর কম্পাইলিং এর জন্য স্টলম্যানের বানানো গ্নু সি কম্পাইলার (GCC) যুক্ত করে মোটামুটি একটা কাঠামো দাঁড় করিয়ে লিনুস চাইলো মিনিক্স ইউজার গ্রুপের সবাইকে তার নতুন অপারেটিং সিস্টেমের কথা জানাতে। মনে ভয় ছিল শুনে হয়তো সবাই হাসাহাসি করবে, আবার আশাও ছিল হয়তো কয়েকজন তাকে এ ব্যাপারে সাহায্যও করতে পারে। দুরুদুরু মনেই সে নিচের ঐতিহাসিক ইমেইলটা গ্রুপে পোস্ট করে ফেললঃ
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।
Monday, 16 March 2015
How Bit And Bite Is Used
Sunday, 15 March 2015
Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
"Google Shop" in London For The First
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
Thursday, 12 March 2015
Top Batsmen Leading The Cricket World
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
চায়ের রাজধানী সিলেট এর শ্রীমঙ্গলের ৭ রং চায়ের ৭ রহস্য
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
Top Teams Of Cricket World
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
1 Sri Lanka 3,006 131
ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
Wednesday, 11 March 2015
ডিজিটাল বাংলাদেশ এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
Tuesday, 10 March 2015
মেমোরী তে সংখ্যার খেলা
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
Monday, 9 March 2015
Increase Your Computers Speed
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন
Friday, 24 April 2015
বাংলা ও ইংরেজি ভাষার গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদবাক্য
যে সকল ইংরেজি প্রবাদ বা উপদেশ বাক্য আমরা প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করি,যেসব প্রবাদবাক্য আমাদের পরীক্ষায় বিভিন্ন সময় আসে,তার
কিছুটা নিচে তুলে ধরা হল।আসা করি আপনাদের কাজে আসবে :
1. অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। ⇨Too much courtesy, too much craft.
2. অতি চালাকের গলায় দরি। ⇨Too much cunning over reaches itself.
3. অতি লোভে তাঁতী নষ্ট। ⇨ Grasp all, lose all.
4. অতি দর্পে হত লঙ্কা। ⇨ Pride goes before a fall.
5. অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী। ⇨A little learning is a dangerous thing.
6. অভাবে স্বভাব নষ্ট। ⇨ Necessity knows no law.
7. অসারের তর্জন গর্জন সার। ⇨Empty vessels sound much.
8. অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। ⇨ Too many cooks spoil the broth.
9. আপনা ভাল তো জগৎ ভালো। ⇨ To the pure all things are pure.
10. আপনি বাঁচলে বাপের নাম। ⇨ Self-preservation is the first law of nature.
11. আয় বুঝে ব্যয় কর। ⇨ Cut your coat according to your cloth.
12. ই‛ছা থাকলে উপায় হয়। ⇨ Where there is a will, there is a way.
13. উঠন্ত মূলো পত্তনেই চেনা যায়। ⇨ Morning shows the day.
14. উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে। ⇨ One doth the scathe, another hath the scorn.
15. উলুবনে মুক্তা ছড়ানো / বানরের গলায় মুক্তার হার। ⇨ To cast pearls before swine.
16. এক ঢিলে দুই পাখি মারা / রথ দেখা কলা বেচা। ⇨ To kill two birds with one stone.
17. এক মুখে দুই কথা। ⇨ To blow hot and cold in the same breath.
18. এক হাতে তালি বাজে না। ⇨ It takes two to make a quarrel.
19. এক মাঘে শীত যায় না। ⇨ One swallow does not make a summer.
20. কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না / দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? ⇨ No pains, no gains.
21. কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না। ⇨ Black will take no other hue.
22. কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ, পাকলে করে ঠাস ঠাস। ⇨ Strike the iron while it is hot.
23. কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা। ⇨ To set a thief to catch a thief.
24. কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা / মরার উপর খাড়ার ঘা। ⇨ To add insult to injury.
25. কারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাশ। ⇨ What is sports to the cat is death to the rat. OR , Nero fiddles while Rome burns. OR, Some have the hop, some stick in the gap.
26. গরূ মেরে জুতো দান। ⇨ To rob Peter to pay Paul.
27. গতস্য শোচনা নাসিত্ম। ⇨ Let bygones,be bygones.
28. গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল। ⇨ To count chickens before they are hatched.
29. গায়ে মানে না আপনি মোড়ল। ⇨ A fool to others,himself a sage.
30. গাইতে গাইতে গায়েন,বাজাইতে বাজাইতে বায়েন। ⇨ Practice makes a man perfect.
31. ঘরপোড়া গরূ সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। ⇨ A burnt child dreads the fire.
32. চাচা আপন প্রাণ বাঁচা। ⇨ Every man for himself.OR, Physician heals thyself.
33. চোরে না শুনে ধমের্র কাহিনী। ⇨ A rogue is deaf to all good.
34. চোরে চোরে মাসতুতো ভাই। ⇨ Birds of the same feather flock together.
35. চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। ⇨ To lock the stable-door when the steed is stolen. OR After death comes the doctor.
36. চালুন বলে ছুঁচ তোমার পিছনে একটা ছ্যাঁদা। ⇨ The pot calls the cattle black.
37. ছেঁড়া চাটাইয়ে শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা। ⇨ To build castle in the air.
38. জোর যার মুলুক তার। ⇨ Might is right.
39. জলন্ত আগুনে ঘৃতাহুতি। ⇨ To add fuel to the fire.
40. ঝোপ বুঝে কোপ মারা।⇨ Make hay while the sun shines.
41. ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয় / যেমন বুনো ওল, তেমন বাঘা তেঁতুল। / যেমন কুকুর, তেমন মুগুড়।⇨ Tit for tat.
42. তেলা মাথায় তেল দেয়া। ⇨To carry coal to Newcastle.
43. তিলকে তাল করা। ⇨ To make a mountain out of a mole hill.
44. দশের লাঠি একের বোঝা / রাই কুঁড়িয়ে বেল।
⇨ Many a pickle ( OR, little) makes a mickle.
45. দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝা যায় না। ⇨ Blessings are not valued till they are gone.
46. দুষ্ট গরূর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। ⇨ Better an empty house than a bad (OR, an ill) tenant.
47. ধরি মাছ না ছুঁই পানি। ⇨ A cat loves fish but is loath to wet her feet.
48. নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো। ⇨ Something is better than nothing.
49. নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা। ⇨ A bad workman quarrels with his tools.
50. নানা মুনির নানা মত। ⇨ Many men, many minds.
51. নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা। ⇨ To cut off one’s nose to spite one’s face.
52. পরের মন্দ করতে গেলে নিজের মন্দ আগে ফলে। ⇨ Harm hatch, harm catch.
53. পাননা তাই খাননা / আঙ্গুর ফল টক। ⇨ The grapes are sour.
54. পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায়। ⇨ Ill got ill spent.
55. পেটে খেলে পিঠে সয়। ⇨ Give me roast meat and beat me with the spit.
56. বিনা মেঘে বজ্রপাত। ⇨ A bolt from the blue.
57. বসতে পেলে শুতে চায়। ⇨ Give him an inch, and he will take an ell.
58. বজ্র আঁটুনি ফস্কা গিরো। ⇨ The more laws, the more offenders.
59. বামুন গেলো ঘর তো লাঙ্গল তুলে ধর। ⇨ When the cat is away, the mice will play.
60. সে বরের ঘরের মাসী কনের ঘরের পিসী। ⇨ He runs with the hare and hunts with the hound.
61. ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আকাঁড়া। ⇨ Beggars must not be choosers.
62. ভাত খায় ফ্যান দিয়ে গপ্প মারে দই। ⇨ Great boast, small roast.
63. ভাগের মা গঙ্গা পায় না। ⇨ Everybody’s business is nobody’s business.
64. পানিতে কুমির,ডাঙ্গায় বাঘ। ⇨ Between the devil and the deep sea. OR, Between Scylla and Charybdis.
65. মানুষ ভাবে এক হয় আর এক। ⇨ Man proposes but God disposes.
66. মারিত গন্ডার, লুটিত ভান্ডার। ⇨ Pitch your aims high.
67. মিষ্টি কথায় চিঁড়ে ভিজে না। ⇨ Fine (OR, Fair) words butter no parsnips. OR, Wishes never fill the bag.
68. মশা মাড়তে কামান দাগা। ⇨ To break a butterfly upon a wheel.
69. মরার উপর খাঁড়ার ঘা। ⇨ To pour water on a drowned mouse. OR, To slay the slain.
70. মরা হাতি লাখ টাকা। ⇨ The very ruins of greatness are great.
71. মুনীনাঞ্চ মতিভ্রমঃ / ভুল করা মানুষের স্বভাব। ⇨ To err is human. OR,Good Homer sometimes nods.
72. হাতি ঘোড়া গেলো তল,গাধা বলে কতো জল। ⇨ Fools rush in where angels fear to tread.
73. যেমন কর্ম তেমন ফল।⇨ As you sow,so you reap. OR,Like father like son.
74. যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যা হয়। ⇨ Dangers often come where danger is feared.
75. যাকে রাখো সেই রাখে। ⇨ Keep the shop, and the shop will keep thee.
76. যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা।⇨ Faults are thick where love is thin
77. যার জ্বালা সেই জানে।⇨ The wearer best knows where the shoe pinches.
78. যতো পায়, ততো চায়। ⇨ The more man gets, the more he wants.
79. শেষ রক্ষাই রক্ষা / শেষ ভালো যার,সব ভালো তার। ⇨ All’s well that ends well.
80. সবুরে মেওয়া ফলে। ⇨ Patience is bitter, but its fruit is sweet.
Thursday, 23 April 2015
বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিকগণের ১ম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ সমূহ
* শামসুর রাহমানঃ প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে ।
* ফররুখ আহমদঃ সাত সাগরের মাঝি
* মাইকেল মধুসূদন দত্তঃ The Captive Lady
* রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঃ কবি কাহিনী
* জসীম উদদীনঃ রাখালী
* কায়কোবাদঃ বিরহ বিলাপ
* কামিনী রায়ঃ আলো ও ছায়া
* জীবনানন্দ দাশঃ ঝরা পালক
* আহসান হাবীবঃ রাত্রিশেষ
* শওকত ওসমানঃ জননী
* আল মাহমুদঃ লোক লোকান্তর
* হাসান হাফিজুর রহমানঃ বিমুখ প্রান্তর
* আবদুল কাদিরঃ দিলরুবা
* ইসমাইল হোসেন সিরাজীঃ অনল প্রবাহ
* সত্যেন্দ্রনাথ দত্তঃ প্রথমা
* রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনঃ মতিচুর
Saturday, 18 April 2015
ডিপ্লোমায় ভর্তি হবেন,দেখে নেন A-Z
চার বছর মেয়াদি এই কোর্সগুলোয় আবেদন করতে হলে সাধারণ গণিত অথবা উচ্চতর গণিতে কমপক্ষে জিপিএ-৩ সহ প্রার্থীকে অবশ্যই এসএসসি পাস হতে হবে ন্যূনতম জিপিএ-৩.৫ পেয়ে।২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিতথ্য অনুযায়ী এই কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলোয় আবেদন করতে পারেন চলতি বছর বাদেও পূর্ববর্তী দুই বছরে এসএসসি বা সমমান পাস করা শিক্ষার্থীরা।
আর্কিটেকচার, অটোমোবাইল,কেমিক্যাল, সিভিল, সিভিল (উড),কম্পিউটার, ইলেকট্রিক্যাল,ইলেকট্রনিকস, ফুড, পাওয়ার,মেকানিক্যাল, প্রিন্টিং,গ্রাফিক ডিজাইন, গ্লাস,সিরামিক, ইলেকট্রো মেডিক্যাল, মেরিন , শিপবিল্ডিং,সার্ভেয়িং, মেকাটনিকস,কনস্ট্রাকশন,টেলিকমিউনিকেশন,এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স,রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ারকন্ডিশনিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি,আর্কিটেকচার অ্যান্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন, গার্মেন্টস ডিজাইন অ্যান্ড প্যাটার্ন মেকিং,ইনস্ট্রুমেন্টেশন অ্যান্ড প্রসেস কন্ট্রোল, ডেটা টেলিকমিউনিকেশন অ্যান্ড নেটওয়ার্কিং, এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ারিং (অ্যারোস্পেস), এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ারিং (অ্যাভিয়োনিকস) এবং মাইনিং অ্যান্ড মাইন সার্ভে টেকনোলজি পড়ানো হয় সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা এই ইনস্টিটিউটগুলোয়।
বস্ত্র প্রকৌশল ডিপ্লোমা প্রকৌশলের ক্ষেত্রে যেসব বিষয়ের চাহিদা বেশি,সেগুলোর মধ্যে অন্যতম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বা বস্ত্র প্রকৌশল। সরকারের বস্ত্র দপ্তরের ( www.dot.gov.bd ) আওতায় দিনাজপুর টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, বরিশাল শহীদ সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট— এই তিনটি সরকারি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট আছে। এ ছাড়া বেসরকারি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটে আছে ২১টি।ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে।ইনস্টিটিউটগুলো থেকে ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যাবে বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
কৃষি ক্ষেত্রকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোয় চালু আছে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স। কারিগরি শিক্ষা বোডের্র অধীনে রংপুর, গাইবান্ধা, পাবনা,খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, ঢাকা,গাজীপুর, শেরপুর, সিলেট,নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও রাঙামাটি জেলায় একটি করে মোট ১৩টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আছে। এই ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করতে হলে প্রার্থীকে এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৩ অথবা বিজ্ঞান বিভাগ ছাড়া অন্য বিভাগের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা সাধারণ বিজ্ঞানে গ্রেড পয়েন্ট-২-সহ কমপক্ষে জিপিএ-৩ থাকতে হবে।
ডেন্টাল, পেশেন্ট কেয়ার,ফিজিওথেরাপি, ফার্মা,রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং,ইন্টিগ্রেটেড ও ল্যাবরেটরি টেকনোলজি। যেসব শিক্ষার্থী এই কোর্সে ভর্তি হতে চান, তাঁদের এসএসসিতে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে গ্রেড পয়েন্ট-২-সহ (অথবা ৪০ শতাংশ নম্বর) কমপক্ষে জিপিএ-২ (অথবা দ্বিতীয় বিভাগ) থাকতে হবে। এখানে যেকোনো বর্ষে পাস করা শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবেন।
Friday, 17 April 2015
ডিপ্লোমা তে আসার আগে বিষয়গুলো ভেবে নিন
◆◇◆আমার এসব কথা শুনে অনেকেই বলতে পারেন ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে সি.এস.ই এবং ই.টি.ই তে আই.ই.বি অনুমোদন আছে ?
■□■▶ হ্যা ভাই আছে কিন্তু আপনি হয়তো এটা জানেন না যে ইভিনিং শিফট এর জন্য কোন ইউনিভার্সিটিতেই আই.ই.বি অনুমোদন নেই, এবং এশিয়া প্যাসিফিক ও ইউ.আই.ইউ তে আছে কিন্তু এগুলোতে কস্ট অনেক বেশী এবং আপনার জন্য সাবজেক্ট ক্রেডিটও কমানো হবে না । তো কি দরকার আছে ৪ বছর ডিপ্লোমা করে আবার ৪ বছর বি.এস.সি করার শুধু শুধু আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যাবে ২টি বছর ।আর যাদের ইচ্ছা আছে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানোর তাদের ডিপ্লোমাতে আসার কোন প্রয়োজনই নাই কারন ডিপ্লোমাতে উচ্চ শিক্ষার জন্য বাইরে যাওয়ার যতটা সুযোগ আছে তার থেকে হাজারগুন বেশী সুযোগ আছে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে যাওয়ার । আর যদিও ডিপ্লোমা কম্পিলিট করে যান তবে খরচও সেই একই লাগবে এবং সুযোগও সেই একই পাবেন।মাঝে দিয়ে আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যাবে অতি মূল্যবান ২টি বছর আর যদি কোন আন্দোলন হয় তাহলেতো ৩ বছরও হারিয়ে যেতে পারে ।
□■▶আর যে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা ব্যবস্থায় ইংলিশ পাঠ্যপুস্তককে বাংলিশ পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন করে পড়ানো হয় সে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা ব্যবস্থা হতে কখনও খুব ভালো কিছু আশা করা সম্ভব না ।যার ফলাফল ...... খুব ভালো স্টুডেন্ট হয়ে ডিপ্লোমাতে ভর্তি হচ্ছে আর বের হওয়ার সময় আগে যা ছিল তাও হারিয়ে ফেলছে ।এখানে না আছে স্টুডেন্টদের কোন দোষ আর না আছে শিক্ষকদের কোন দোষ, এখানে মূল সমস্যাটাই হচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থার ।যেখানে ডিপ্লোমার প্রত্যেক ডিপার্টমেন্ট এর থাকা উচিত ছিল নিজেস্ব ক্লাব যেখানে ছাত্ররা প্রতিনিয়ত নতুন কিছু প্রজেক্ট বানানোর চেষ্টা করবে সেখানে ক্লাবতো দূরের কথা প্রজেক্ট বানানোর ব্যাপ্যারে যে কেউ অনুপ্রেরণা দিবে সেরকম লোক খুজে পাওয়াও মুশকিল ।
★☆★২০১৩ সালে সাস্টে অনুষ্ঠিত কাইজেন বিজ্ঞান প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করে সিলেট পলিটেকনিক এর ইলেকট্রিকাল ডিপার্টমেন্ট এর কয়েকজন ছাত্র।জাফর ইকবাল স্যারের সাথে ছবিসহ তাদের সাক্ষাতকার পরদিন দেশের জাতীয় পত্রিকাগুলোতে প্রকাশ হয়।পলিটেকনিক এর ছাত্রদের প্রতি বৈষম্যের কিছু টা তখন ফোটে উঠেছিল। তারপর আবার সব উধাও।
★☆★৪৯টা সরকারী এবং চারশতাধিক প্রাইভেট পলিটেকনিক ছাত্রদের জন্য একমাত্র ডুয়েট ব্যতিত অন্য কোন ইউনিভার্সিটিতেই ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ারই সুযোগ দেওয়া হয় না ।
■▶তাহলে কি ডিপ্লোমার স্টুডেন্টরা অন্য কোন পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার যোগ্যতাও রাখে না ??
●○●অথচ দেখা যাচ্ছে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আন্ডারে যারা এইচ.এস.সি ভোকেশনাল দিয়েছে তাদেরও যদি পয়েন্ট থাকে তবে তারাও প্রায় সব পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে চান্স নিতে পারতেছে। তাহলে এখানে ডিপ্লোমার ছাত্ররা কি দোষ করেছে যে তাদেরকে ডুয়েট ব্যতিত অন্য কোন ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন পরীক্ষা দেওয়ারই সুযোগ দেওয়া হয় না ??
খোদা হাফেজ, সবাই ভালো থাকবেন।।
Thursday, 16 April 2015
Protect GP From Their Unfair Policy
"আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে,
তোমার ছেলে উঠলে মাগো রাত পোহাবে তবে।"
Tuesday, 7 April 2015
থানকুনি,প্রকৃতির এক অশেষ নেয়ামত
দেখা মেলে। কথায় বলে , পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে।চিকিত্সকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে , মিয়মিত খেতে পারলে,পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না।শরীর- স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই , ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়।
১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।
২. শুধু পেটই নয় , আলসার, এগজিমা ,হাঁপানি - সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে।
৩ . থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪ . থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
৫ . মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়।থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।
৬ . পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে,থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে , ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।
৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫ - ৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।
৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে , তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।
১০. থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা ক্ষত স্থানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
১১.অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের
পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
১২. মলের সঙ্গে শ্লেষ্মা গেলে, মল পরিষ্কারভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে,কোনো কোনো সময় মাথা ধরা এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।
১৩. মনে না থাকলে আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
১৪.ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
Saturday, 4 April 2015
ওজন কমাবে সঠিক ডায়েট প্লান আর সচেতনতা
আধুনিকতার এই যুগে নানা কারণেই বাড়ছে আমাদের শরীরের ওজন। কি নারী আর কি পুরুষ কেউই রেহাই পাচ্ছেন না এ থেকে। তার জন্য কেউ বা ছুটছেন জিমে আবার কেউ বা করছেন ডায়েটিং তার সাথে আরো যে কত্তো আয়োজন! কিন্তু মাথার উপর
খাঁড়ার মতো ঝুলছে লক্ষ্যপূরণের চাপ। সময় কোথায় এত কিছু মেইনটেন করার? এ দিকে আবার আমাদের স্লিম বডি চাই। তাই কম সময়ে স্লিম-ট্রিম হওয়ার কিছু পন্থা রইল আপনাদের জন্য।মোটা দেহ নিয়ে কারো চোখে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায় না।মানুষ মোটা হয় শর্করা ও স্নেহজাতীয় পদার্থের ফলে।প্রতিদিন স্বাভাবিকের
চেয়ে ৫০০ ক্যালরি খাবার কম খেলে প্রায় ১ পাউন্ড ওজন কমানো যায়।ক্যালরি কম গ্রহণ করলে দেহাভ্যন্তরে বাড়তি মেদ ভেঙে গিয়ে দেহকে বাড়তি ক্যালরি জোগান দেয়।
সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে প্রতিদিন ১০০০ ক্যালরি খাবার গ্রহণ করে খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।মহিলাদের ক্ষেত্রে কোমরের মাপ ৮০ সেন্টিমিটার বা ৩১.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত স্বাভাবিক ধরা যেতে পারে। তবে মহিলাদের কোমরের মাপ ৮৮ সেন্টিমিটার বা ৩৪.৬ ইঞ্চি থেকে বেশি হলে অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে।ডায়েটিং করলেই মেদ কমানো যায় না।খাবারের মধ্যে কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় জিনিস না খেয়ে বেশি করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাবেন। প্রচুর পানি, শাকসবজি ও ফলমুল বেশি করে খাবেন।সুস্থ জীবনযাপনে ওজন এক বিশেষ শত্রু। একবার দেহের ওজন বৃদ্ধি পেলে সহজেই তা কমানো যায় না।ওজন কমাতে আপনার নিজের ব্যাপার নিয়ে নিজেই দায়িত্ব নিতে হবে। কিন্তু তাই বলে নিতান্তই একা নন। আপনি মানসিক জোর পেতে পারেন আপনার সঙ্গীর কাছ থেকে, বন্ধুদের কাছ থেকে। এমন মানুষ নির্বাচন করুন যে কিনা আপনাকে মূল্য দেবে এবং আপনার কথা শুনবে। আপনার শরীর চর্চার সময় আপনাকে সঙ্গ দেবে। ওজন কমানোর জন্য আগে জানতে হবে আপনার আদর্শ ওজন কত, আদর্শ ওজনের চেয়ে কত বেশি আছে, কোন শারীরিক সমস্যা আছে কিনা, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর ওজন নিয়ন্ত্রণে মনোযোগী হতে হবে। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আপনার একান্ত আগ্রহ আর মোটিভেশন ।রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নিন। প্রতিবেলা খাবার আগে অবশ্যই এক গ্লাস পানি পান করুন ।ক্ষুধা না পেলে কখনই খাবনে না।সপ্তাহে অন্তত একদিন নিজের ওজন মাপুন।ফোনে কথা বলার সময় হাটুন ।সুস্থ্ থাকতে এবং ওজন কমানোর জন্য বেশি খাওয়া বন্ধ করতে হবে।অল্প তেলে রান্না করার অ্ভ্যাস গড়ে তুলুন।ঝোল করে তরকারি রান্না করুন, এতে তেল কম লাগে। ১ চা চামচ কম তেলে রান্না করলে আমরা ১২৪ ক্যালোরি সেভ করতে পারি ।অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করতে হবে। কারণ, লবণ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।পেটের মেদ এর সাথে হার্টের সমস্যা থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সমস্যার জোরালো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়।পেটের মেদ কমাতে হলে প্রয়োজন পুরো শারীরিক ব্যায়াম।৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হালকা জগিং বা জোরে হাটার পর রক্তে চলমান ফ্যাট শেষ হয়ে দেহে সঞ্চিত ফ্যাট ভাঙতে থাকে। তাই এই ৪০ বা ৪৫ মিনিটের পর আপনি যদি ১০ বা ১৫ মিনিট ও জগিং বা জোরে হাঁটতে পারেন, তাহলেই প্রতিদিন একটু একটু করে আপনার জমান চর্বি কমতে থাকবে।পেটে, নিতম্বে, কোমরে ফ্যাট সেল বেশি থাকে ;বংশগত কারণেও মানুষ মোটা হতে পারে। ‘ওব জিন’ নামের এক ধরনের জিন থাকে ফ্যাট সেলের মধ্যে।এগুলো ল্যাপটিন নামের এক রকম হরমোন তৈরি করে। আবার যাদের দেহে ব্রাউন এডিপোজ টিস্যু বেশি থাকে তারা মোটা হয় না ।কোমরে আর পেটে চর্বি জমাতে যেমন সহজ। ঠিক ততটাই কঠিন সেই চর্বি কমিয়ে ফেলা। কিন্তু কিছু ভালো অভ্যাস ও সাধারণ কিছু ব্যায়াম ধৈর্যের সাথে চালিয়ে গেলে একদিকে বাড়তি মেদ যেমন ঝরবে অন্যদিকে শরীরটা মুটিয়ে যাবার ভয়টাও কমে আসবে অনেকাংশেই। ওজন কমানোর মুল মন্ত্র হল মটিভেসন ও একাগ্রতা।শুধু
ব্যায়াম করলেই অনেক সময় মেদ কমে না, এর জন্য আপনাকে খাবার গ্রহণে সতর্ক হতে হবে।খাবারে প্রচুর পরিমানে আঁশ জাতীয় খাদ্য যেমন শাক সবজি রাখুন। চর্বি জাতিয় খাবার কম খান।ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করতে হবে।নিয়ম মেনে পরিমিত ব্যায়াম করে গেলে ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করলে পেটের মেদই শুধু নয়, সারা দেহের মেদ কমিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফিগার পেতে পারি।
বাড়তি ওজনের জন্য যেকোনো ধরনের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।মেদবহুল ব্যক্তির জরায়ু, প্রস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বেশি।আজকাল অপারেশনের সাহায্যেও ভুঁড়ি কিংবা মেদ কমানো হচ্ছে।মেদ বা ভুঁড়ি কোনোভাবেই সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ নয় বরং নানা অসুখের কারণ- একথা মনে রাখবেন।আমিষ বা প্রোটিন খেলে শরীরে জমে থাকা চর্বি কমে যায়। কারণ এই চর্বি শরীরকে শক্তি বা ক্যালরির যোগান দেয়।স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ রান্না মাংস খেলে আমিষের ঘাটতি কেটে যায় এবং মেদও কমে, সামুদ্রিক মাছও হতে পারে আমিষের ভালো উৎস। এ ধরনের মাছে উপকারি চর্বি ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। মাছ মেদ কমায়,বিষন্নতা দূর করে,হৃদস্বাস্থ্য ভালো রাখে।খাবার সঙ্গে চা পান করা চর্বির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আরেক উপায়।সারা দিনে অন্তত দুই লিটার পানি পান করবেন। এর ফলে আপনার বাড়তি ১০০ ক্যালরি খরচ হবে। অতিরিক্ত ঘুম,মানসিক চাপ, স্টেরয়েড এবং অন্য নানা ধরনের ওষুধ গ্রহণের ফলেও ওজন বাড়তে পারে ।নিয়মিত হাঁটা সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। প্রতিদিন নিয়ম করে ১ ঘণ্টা হাঁটতে পারলে খুবই ভালো। সাইকেল চালানো ও সাঁতার কাটাও খুব ভালো ব্যায়াম।ভুঁড়ি কমাতে কিছু আসনের সাহায্য নেয়া যেতে পারে। এগুলোর মধ্যে ত্রিকোণ আসন,একপদ উত্থান আসন, পবন মুক্তাসন, পশ্চিমোত্থানাসন খুবই কার্যকর।কাঁচা পেঁপে, শশা, গাজর, লেটুস বা ধনিয়া পাতার সালাদ ওজন কমাতে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পেঁপে যুদ্ধ করে দেহের বাড়তি মেদের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত ওজনের কারনে পায়ে ব্যথা হয় । ওজন কমানোর জন্য আপনার থাকতে হবে- ১০০% ইচ্ছা শক্তি,ধৈর্য্য , ১০০% ডায়েট চার্ট মেনে চলা,প্রতিদিন নিয়ম করে ১ ঘন্টা হাঁটা। অভিনেত্রী মৌ ২০ কেজি ওজন কমিয়েছেন এবং গায়ক আদনান সামী ওজন কমিয়ে দেখিয়েছেন ।হেঁটে যতটুকু ক্যালরি খরচ হলো ঠিক ততটুকু বা তার বেশি ক্যালরি গ্রহণ করা হলে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে হাঁটাই বৃথা।আপনার ওজন কমানোর প্রধান হাতিয়ার হিসেবে প্রচুর পানি পান করুন।অনেকেই ওজন কমাতে চান। কিন্তু কোনো কষ্ট করতে রাজি না।
বাঁধাকপিকে ওজন কমানোর আরেকটি কার্যকর উপায় হিসেবে ধরা হয়। বাঁধাকপি মিষ্টি ও শর্করাজাতীয় খাবারকে চর্বিতে রূপান্তর করতে বাধা দেয়। এ জন্য বাঁধাকপি খুবই কার্যকর ভূমিকা রাখে ওজন কমাতে।এটিকে কাঁচা অথবা রান্না করেও খাওয়া যায়।আগে যেখানে তিনটি রুটি খেতেন,সেখানে দুটি খান। ভাতের ক্ষেত্রেও তাই।
ধীরে ধীরে ভাতের পরিমাণও কমিয়ে আনতে পারেন।যেটুকু খাবার কমিয়ে দিচ্ছেন,সেই জায়গাটা ফলমূল ও সবুজ সবজি দিয়ে পূরণ করুন।গাজর, টমেটো, কাঁচা-পাকা পেঁপে,শসা রাখতে পারেন খাদ্যতালিকায়। রিকশার পথটুকু হেঁটে যান, আর ফেরার পথে বিকেলের বাতাস খেতে খেতে হেঁটে আসুন বাসায়। ওজন কমানো এ আর এমন কঠিন কী!
প্রতিদিন এই ব্যায়াম করুন- চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো সোজা কানের দুই পাশ ঘেসে মাথার উপরে মাটিতে শোয়ানো থাকবে,পা মাটিতে শোয়ানো থাকবে। শ্বাস নিতে নিতে উঠে বসুন (উঠার সময় কনুই দিয়ে মাটিতে ভর দিবেন না, হাত কানের পাশ দিয়ে মাথার উপর উঠানো থাকবে) এবং দুই হাত একসাথে মাথার উপর থেকে নামিয়ে শরীরের দুই পাশ দিয়ে সামনে হাত বাড়ানো অবস্থায় বসুন।এবার শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে পায়ের আঙ্গুল ছুতে চেষ্টা করুন। যতটুকু পারুন পায়ের আঙ্গুলের দিকে আগান (প্রথম প্রথম পেটের মেদের কারণে আঙ্গুল ছুতে পারবেন না, মেদ কমে গেলে এরপর পারবেন), এরপর থেমে শ্বাস নিতে নিতে আবার শরীর ঝুকানো অবস্থা থেকে সোজা বসে থাকা অবস্থায় ফিরে যান।এরপর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে আগের মত করে শুয়ে পড়ুন। এভাবে ১০ বার করুন।মিষ্টি জাতীয় খাবার বাদ। ফাস্ট ফুড,অয়েলি খাবার বাদ। রিচ ফুড/পোলাও/বিরানী এইসব বাদ।দুপুর ২ টায় লাঞ্চ।ভাত ২ কাপ। শাক ১.৫ কাপ।মুরগী বা মাছ ২ টুকরা।ডাল ১ কাপ। মিক্সড ভেজিটেবল ১ কাপ। সালাদ ১.৫ কাপ (লেবুসহ)। মধুতে যদিও চিনি থাকে, কিন্তু এতে ভিটামিন ও মিনারেল থাকার কারণে এটি সাধারণ চিনির মত ওজন না বাড়িয়ে, কমায় ।কারণ সাধারণ চিনি হজম করতে আমাদের শরীর নিজের থেকে ভিটামিন ও মিনারেল খরচ করে, ফলে এই সব পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি হয়। এই সব উপাদান ফ্যাট ও cholesterol কমাতে বা ভাঙ্গতে সাহায্য করে। লেবু ওজন কমাতে সাহায্য করে। ১০০% মেনে চলা মুশকিল,এটা আমিও বুঝি কিন্তু পারতে হবে।অনেকে টিভি দেখতে দেখতে বাড়তি খাবার খেতে পছন্দ করে। তবে ওজন কমাতে চাইলে এই অভ্যেস বাদ দিতে হবে।রাতে খাওয়া ছেড়ে দেন অনেকেই। রাতে একদম না খেয়ে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকর। রাতের খাবার খেয়ে একটু হাঁটাচলা করুন, তারপর ঘুমাতে যান। দুপুরে ভরপেট খেয়ে ঘুম দিলে কিন্তু সর্বনাশ। ওজন:কমাতে চাইলে দুপুরের আরামের ঘুমটির কথা একদম ভুলে যান।
আসুন না দেখি একটু সচেতন হয়ে, কিছু কৌশলের মাধ্যমে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত ওজনের সাফল্যে পৌঁছাতে পারি কি না?নিয়মগুলো মেনে চলতে শুরু করেই দেখুন। কিছুদিনের মধ্যেই শরীর অনেক বেশি ফুরফুরে অনুভব করবেন। আর ওজন কমানো তো সময়ের ব্যাপার মাত্র।খুবই সাধারণ ও উপকারী এই নিয়মগুলো মেনে চলুন আর ফলাফল নিজেই উপলব্ধি করুণ।
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল এর পুষ্টিবিদ মোস্তফা আল মামুন এর কাছ থেকে পোস্ট টি সংগৃহীত।
Thursday, 2 April 2015
বাংলা কে তুলে ধরি বিশ্ববাসির কাছে
Sunday, 29 March 2015
কিভাবে ইন্টারভিউ ফেস করবেন তার কার্যকরী কিছু টিপস
ইন্টারভিউ নিয়ে সকলের মনেই কিছু না কিছু ভয়-ভীতি থেকে থাকে। কিভাবে তৈরি হবেন
ইন্টারভিউ এর জন্য, এ নিয়ে সকলের মনেই প্রশ্ন
থাকে। বর্তমান মার্কেটে ইন্টারভিউতে বিজয়ী হওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তাই, আপনার সাধ্যমত চেষ্টা করুন,যাতে চাকরীটি পেয়ে যান।এখানে ইন্টারভিউ এর ব্যাপারে কিছু সাহায্যের চেষ্টা করা হল-
# চাকরীর বৈশিষ্ট্যের সাথে আপনার দক্ষতা যাচাই করুন “আপনার ব্যাপারে কিছু বলুন”-এই
প্রশ্নটি দিয়ে প্রায়ই ইন্টারভিউ শুরু করা হয়। কিন্তু,
অধিক প্রার্থী এই প্রশ্নের ফাঁদে পরে যায় এবং তাদের জীবনের গল্প বলা শুরু করে দেন।আপনি আপনার বর্তমান দিয়ে শুরু করুন এবং এই চাকরীর জন্য আপনিই যোগ্য প্রার্থীতা ব্যাখ্যা করুন।
# বাড়ির কাজ করে নিন কোম্পানি সম্পর্কে রিসার্চ করুন, এর ওয়েবসাইট, প্রেস রিলিজ এবং বিভিন্ন সংবাদ সম্পর্কে জেনে রাখুন। এতে আপনি তাদের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পাশাপাশি তাদেরকেও
প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করতে পারবেন।
# শিল্প গবেষণা করুন শিল্প সম্পর্কে আপনার কোন পরিকল্পনা থাকলে তাদের সাথে শেয়ার করুন।পাশাপাশি তাদের চিন্তা-চেতনা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।শিল্প সম্পর্কে তাদের পরিকল্পনা ও প্রবণতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করুন এবং আপনার মতামত ব্যক্ত করুন।
# আপনার ইন্টারভিউ কৌশল চর্চা করুন আপনার বন্ধুদের সাথে ইন্টারভিউ এর চর্চা করুন। এতে তাদের সামনে যেয়ে আপনি ভীত হয়ে পড়বেন না। আপনার ভয়-ভীতি দূর হয়ে যাবে।
# উদাহরন প্রস্তুত করুন আপনাকে তারা কেন
কাজে রাখবেন? এমন প্রশ্নের জন্য অন্তত দুইটি উত্তর প্রস্তুত রাখুন। আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অবশ্যই তাদের সামনে ভালভাবে প্রদর্শন করুন। দেখবেন ফলাফল আপনার পক্ষেই আসবে।
# আপনি কি পরিধান করবেন তা নিশ্চিত হন
আপনি অবশ্যই শেষ মুহূর্তে বিভিন্ন জিনিস নির্বাচন করতে যেয়ে সময় নষ্ট করবেন না। তাই আগে থেকেই কোন কাপড়টি পড়বেন তা নির্বাচন করে রাখুন।অগ্রিম পরিকল্পনা শেষ মুহূর্তে আপনার জন্য অনেক সাহায্যকারী হবে।
# আপনার রুট পরিকল্পনা করুন একজন প্রার্থী যদি দেরিতে ইন্টারভিউ দিতে আসে, এর থেকে বেশী খারাপ কিছু আর নেই। তাই অবশ্যই
ইন্টারভিউ শুরু হবার ১৫ মিনিট আগেই পৌঁছানোর চেষ্টা করুন।
# সন্দেহ থাকলে, জিজ্ঞেস করুন চাকরীর ব্যাপারে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই তা সরাসরি জিজ্ঞেস করুন। এতে আপনার সন্দেহ দূর হবে এবং তারা আপনার মাঝের আস্থা দেখতে পাবে।
# নিজের মান বজায় রাখুন ইন্টারভিউ এর আগে ভয় পাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু, যতটা পারবেন
নিজেকে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন।
Sunday, 22 March 2015
ওজন বাড়াবে যে ২০ টি খাদ্য
Wednesday, 18 March 2015
Linux, When On Your Computer
বুঝতে পেরেছিলেন যে তার নাতি একদিন বিশ্ব
কাঁপাবে? ওলে টরভাল্ডসের ছেলে নিল্স বা ছেলের
বউ এ্যানাও মনে হয় বুঝেছিল যে তাদের ছেলেকে একদিন পুরো বিশ্ব চিনবে এক নামে।সেজন্যই বোধহয় নোবেল প্রাইজ বিজয়ী আমেরিকান
কেমিস্ট “লিনুস পলিং” এর নামানুসারে ছোট্ট
ছেলেটির নাম রাখেন লিনুস বেনেডিক্ট টরভাল্ডস।
দাদা ছিলেন একাধারে কবি ও সাংবাদিক, বাবা-
মা দুজনেই সাংবাদিক, তাই চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় ছোট্ট লিনুস বড় হলে এই লেখালেখির
জগতকেই আপন করে নিবে।লেখালেখির জগৎকে লিনুস আপন করে নিয়েছিল ঠিকই তবে সেটা অন্য ধরনের লেখালেখি আর জগৎটাও হচ্ছে অন্যরকম। ডিজিটাল জগতে কোড লেখালেখিতেই যেন এই ছেলের মূল আনন্দ।
https://lh4.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-0_b8DN5I/AAAAAAAAAPU/Xd_99KGxMFE/linus.jpg
ছোটবেলা থেকেই ছেলেটা একটু মুখচোরা ধরনের
ছিল, কারো সাথে তেমন মিশতোনা, অন্যদের
সাথে খেলাধূলাতেও নেই সেরকম উৎসাহ।বাবা অনেক চেষ্টা করলেন ছেলেকে কিছুটা সামাজিক করতে কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেল। ছেলে থাকে নিজের মত করে। তবে আর কেউ বুঝতে পারুক আর না পারুক,লিনুসের নানা কিন্তু ঠিকই তার নাতিকে চিনেছিলেন।ফিনল্যান্ডের বিখ্যাত হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যানের প্রফেসর এই ভদ্রলোক নাতিকে তাই কিনে দিলেন একটা কম্পিউটার – “কমোডোর ভিআইসি টুয়েন্টি”।জীবনের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার পেয়ে লিনুসতো মহাখুশি! কিন্তু কম্পিউটারের সাথে দেয়া অল্প কিছু প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করার পর অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেই খুশিটা উধাও হয়ে গেল। তারপর আর কোন উপায় না দেখে লিনুস নিজেই বসে গেলেন প্রোগ্রাম লিখতে। বেসিক দিয়ে শুরু করলেও পরে এ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজের দিকে ঝুঁকে পড়লেন তিনি। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিং আর গনিতই হয়ে পড়ল তার জীবনের একটা বড়সর অংশ।
আধ পাগলা লোকটাঃ
এমআইটির আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবে ক্যারিয়ার শুরু করা রিচার্ড স্টলম্যান আধপাগলা ছিল না পুরা পাগলা ছিল সেটা গবেষনার বিষয়। কিন্তু এটা ঠিক যে এই লোকটির জন্যই আজকে পৃথিবীতে মুক্ত সফটওয়্যারের জোয়ার শুরু হয়েছে। আশির দশকের প্রথমভাগে কমার্শিয়াল সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো মোটা টাকা দিয়ে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ল্যাবের ব্রিলিয়ান্ট প্রোগ্রামারদের হাত করতে শুরু করল। সেই সাথে তারা তাদের সফটওয়্যারের সোর্স কোড নিয়েও গোপনীয়তা শুরু করল। অর্থ্যাৎ আমার আপনার মত সাধারন মানুষদের কোন অধিকার নাই কিভাবে কোন সফটওয়্যার তৈরি হল সেটা জানার ।টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করার মধ্যেই সাধারন মানুষ সীমাবদ্ধ।কেউ যদি সেটা জানতেও চায় তাহলে পড়ে যাবে আইনের মারপ্যাচে কারন সেসব আবার কপিরাইটেড!বুঝুন অবস্থা! যদি আপনার টাকা থাকে তাহলে আপনি সফটওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে সফটওয়্যার আপনার জন্য না। কিন্তু রিচার্ড স্টলম্যানের দৃষ্টিভঙ্গী ছিল অন্য রকম। তার মতে এইসব বাধাধরা নিয়ম দিয়ে সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনাকে আটকে ফেলা পুরোপুরি অনুচিত ও অনৈতিক।তার ধারনা মতে সফটওয়্যার হতে হবে মুক্ত, এতে করে সফটওয়্যারকে যে কেউ তার মত করে সাজিয়ে নিতে পারবে, ফলে সফটওয়্যারের উন্নয়নও দ্রুত হবে।সফটওয়্যারের স্বার্থেই একে কোন নিয়মনীতি দিয়ে আটকে ফেলা উচিত না।তিনি শুরু করলেন মুক্ত সফটওয়্যারের আন্দোলন,গড়ে তুললেন সম মনাদের নিয়ে সংগঠন,নাম দিলেন “গ্নু” (GNU)।
শুরু হল মুক্ত সফটওয়্যার লেখার কাজ। কিন্তু এই
আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে দরকার ছিল
একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু সেজন্য
দরকার প্রয়োজনীয় আরো সফটওয়্যার, বিশেষ
করে একটা কম্পাইলার। সে লক্ষ্যে স্টলম্যান শুরু
করলেন সি কম্পাইলার লেখার কাজ। তার
কিংবদন্তিতূল্য প্রোগ্রামিং দক্ষতায় অল্প দিনেই
তিনি শেষ করে ফেললেন কম্পাইলার লেখার কাজ,
নাম দিলেন গ্নু সি কম্পাইলার বা জিসিসি (GCC)।
https://lh3.googleusercontent.com/_EDofRdU4POQ/Tc-1AtPxzCI/AAAAAAAAAPY/stNo-918lJE/
জিসিসিকে অন্যতম রকসলিড এবং কার্যকরি একটা কম্পাইলার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরপর গ্নু হাত দিল অপারেটিং সিস্টেম লিখার কাজে। যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের প্রান হচ্ছে তার কার্নেল।কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠে যে কোন অপারেটিং সিস্টেম।গ্নু হার্ড (HURD) নামে একটা কার্নেলও বানিয়ে ফেললো ।কিন্তু সেটা ডেভেলপারদের আকর্ষন করতে ব্যর্থ হয়।যার ফলে একটা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া গ্নু অসম্পূর্ন থেকে যায়। গ্নুকে সম্পুর্ন করতে দরকার একটা মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম,তারও আগে দরকার একটা মুক্ত কার্নেল।নাহলে মুক্ত সফটওয়্যারের পুরো আন্দোলনই যে থেমে যাচ্ছে।
জন্ম নিল নতুন অপারেটিং সিস্টেমঃ
সময়টা ১৯৯১ সাল যখন লিনুস হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র,তখন আইবিএমের ইন্টেল ৩৮৬ প্রসেসরের একটা পার্সনাল কম্পিউটার কিনল। এই প্রেসেসরটি ছিল ইন্টেলের আগের প্রসেসরগুলোর তুলনায় অত্যধিক উন্নত। সেসময় আইবিএমের সাথে পাওয়া যেত এমএসডস অপারেটিং সিস্টেম।এমএসডস ব্যবহার করে লিনুস পুরোপুরি হতাশ হয়ে পড়ল,কারন ইন্টেলের ৩৮৬ প্রসেসরকে পুরোপুরি ব্যবহার করার ক্ষমতা সেটার ছিলনা।লিনুস চাচ্ছিল আরো ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে।এর অন্য কারন অবশ্য ছিল সে তার ভার্সিটিতে ইউনিক্স ব্যবহার করে অভ্যস্ত।তাই নিজের পিসিতে একই অপারেটিং সিস্টেম থাকলে কাজ করতে সুবিধা।কিন্তু ইউনিক্স পাবার চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিলো যখন দেখলো যে ইউনিক্সের দাম ৫০০০ মার্কিন ডলার !লিনুস তখন মিনিক্স নিয়ে পড়ল। মিনিক্স ছিল ডাচ প্রফেসর এন্ড্রু টানেনবমের লেখা ইউনিক্সের মত একটা অপারেটিং সিস্টেম। সোজা কথায় বলা চলে মিনিক্স ছিল ইউনিক্সের ছোটখাট একটা ক্লোন ,তবে পুরোপুরি ক্লোন নয়। প্রফেসর সাহেব তার ছাত্রদের অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ক্লাশ নেবার সময় অপারেটিং সিস্টেমের ভিতরের খুটিনাটি বুঝাতে মিনিক্সকে ব্যবহার করতেন।তবে মিনিক্সের কোড কিছুটা উন্মুক্ত ছিল।সেসময় যে কেউ প্রফেসর টানেনবমের লেখা “অপারেটিং সিস্টেমঃ ডিজাইন এ্যান্ড ইম্পলিমেন্টেশন” বইটা কিনলেই সাথে করে মিনিক্সের ১২০০০ লাইনের কোডটা পেত ।যদিও পুরো কোড উন্মুক্ত নয় তারপরও সেই সময় কোন অপারেটিং সিস্টেমের আংশিক কোড পাওয়াটাও ছিল ভাগ্যের ব্যপার। কিন্তু সমস্যা একটা ছিল,সেটা হল মিনিক্সের কোডকে নিজের ইচ্ছেমত পাল্টানোর লাইসেন্স ছিলনা। তাছাড়া এটা ছিল ছাত্রদের শিখানোর একটা উপকরনমাত্র, পুর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম বলতে যা বোঝায় সেটা না।যাই হোক আমাদের লিনুস সেই জিনিস একটা কিনে ফেললো। তারপর গুতোগুতি করতে গিয়ে টের পেলো যে এটাও তার চাহিদা পূরণের জন্য উপযুক্ত না। এরপর এক ভয়ানক স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো লিনুস – নিজেই একটা অপারেটিং সিস্টেম বানিয়ে ফেলবে, তাও আবার একদম শূন্য থেকে, মিনিক্স আর ইউনিক্সের আদলে, পুরোপুরি নতুন একটা অপারেটিং সিস্টেম ! এই স্বিদ্ধান্ত নেবার আগে সে কি বুঝতে পেরেছিল যে তার এই স্বিদ্ধান্ত শুধুমাত্র তার আইবিএমের পিসিকেই পাল্টে দেবেনা বরং তার জীবন এবং পৃথিবীকেও পাল্টে দেবে! মনে হয় না।
উনিশশো একানব্বইয়ের এপ্রিলে লিনুস শুরু করল তার অপারেটিং সিস্টেমের কাজ। টেক্সটবেজড ইউজার ইন্টারফেসের জন্য গ্নু ব্যাশ শেল আর কম্পাইলিং এর জন্য স্টলম্যানের বানানো গ্নু সি কম্পাইলার (GCC) যুক্ত করে মোটামুটি একটা কাঠামো দাঁড় করিয়ে লিনুস চাইলো মিনিক্স ইউজার গ্রুপের সবাইকে তার নতুন অপারেটিং সিস্টেমের কথা জানাতে। মনে ভয় ছিল শুনে হয়তো সবাই হাসাহাসি করবে, আবার আশাও ছিল হয়তো কয়েকজন তাকে এ ব্যাপারে সাহায্যও করতে পারে। দুরুদুরু মনেই সে নিচের ঐতিহাসিক ইমেইলটা গ্রুপে পোস্ট করে ফেললঃ
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: What would you like to see most in minix?
Summary: small poll for my new operating system
Message-ID:
Date: 25 Aug 91 20:57:08 GMT
Organization: University of Helsinki
Hello everybody out there using minix –
I’m doing a (free) operating system (just a hobby, won’t be big and professional like gnu) for 386(486) AT clones. This has been brewing since april, and is starting to get ready. I’d like any feedback on things people like/dislike in minix, as my OS resembles it somewhat (same physical layout of the file-system (due to practical reasons) among other things). I’ve currently ported bash(1.08) and gcc(1.40),and things seem to work. This implies that I’ll get something practical within a few months,and I’d like to know what features most people would want. Any suggestions are welcome, but I won’t promise I’ll implement them
Linus (torvalds@kruuna.helsinki.fi)
PS. Yes – it’s free of any minix code, and it has a multi-threaded fs. It is NOT protable (uses 386 task switching etc), and it probably never will support anything other than AT-harddisks, as that’s all I have :-( .
From: torvalds@klaava.Helsinki.FI (Linus Benedict Torvalds)
Newsgroups: comp.os.minix
Subject: Free minix-like kernel sources for 386-AT
Message-ID:
Date: 5 Oct 91 05:41:06 GMT
Organization: University of Helsinki
Do you pine for the nice days of minix-1.1,when men were men and wrote their own device drivers? Are you without a nice project and just dying to cut your teeth on a OS you can try to modify for your needs? Are you finding it frustrating when everything works on minix? No more all-nighters to get a nifty program working? Then this post might be just for you As I mentioned a month(?)ago, I’m working on a free version of a minix-lookalike for AT-386 computers. It has finally reached the stage where it’s even usable (though may not be depending on what you want), and I am willing to put out the sources for wider distribution. It is just version 0.02 (+1 (very small) patch already), but I’ve successfully run bash/gcc/gnu-make/gnu-sed/compress etc under it. Sources for this pet project of mine can be found at nic.funet.fi (128.214.6.100) in the directory /pub/OS/Linux. The directory also contains some README-file and a couple of binaries to work under linux (bash, update and gcc, what more can you ask for :-). Full kernel source is provided, as no minix code has been used.Library sources are only partially free, so that cannot be distributed currently. The system is able to compile “as-is” and has been known to work. Heh. Sources to the binaries (bash and gcc) can be found at the same place in / pub/gnu. কয়েক সপ্তাহের মাঝে বের হল ভার্সন ০.০৩। ঐ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে বের হল ভার্সন ০.১০।এভাবে এগিয়ে যেতে থাকে লিনাক্স।
লিনুসের খুব শখ ছিল তার অপারেটিং সিস্টেমের
নাম হবে “ফ্রিক্স” (FREAKS) যেটা কিনা “Free”, “Freak” আর “Unix” শব্দ তিনটার মিলিত একটা রূপ।কিন্তু নামটা পছন্দ হয়নি এ্যারি লেম্কের ।এ্যারি লেম্কে ছিল লিনুসের বন্ধু ও সহকর্মী এবং হেলসিংকি ইউনিভার্সিটির এফটিপি সার্ভারের এডমিনিস্ট্রেটর।এফটিপি সার্ভার দিয়ে খুব সহজেই যেকোন ফাইল সবার সাথে শেয়ার করা যায়। এ্যারিই লিনুসকে বুদ্ধি দিল যে নতুন ওএসের সোর্সকোডকে এফটিপি সার্ভারে শেয়ার করতে,যাতে করে পৃথিবীর সবার জন্যই এর কোডটা উন্মুক্ত থাকে আর যে কেউ সেটা নামিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। তবে এজন্য “ফ্রিক্স” নামটা পছন্দ হলনা এ্যারির।সে “লিনাক্স” নামের এক ফোল্ডারে এফটিপি সার্ভারে সেই কোডগুলো রেখে দিলেন। সেই থেকে নাম হয়ে গেল “লিনাক্স” ।ওহ, বলতে তো ভুলেই গেলাম কেন এর নাম লিনাক্স হল, সহজ ব্যাপার “Linus’s Unix” থেকেই এ্যারির মাথায় লিনাক্স নামটা চলে আসে। আসল নাম হারিয়ে লিনাক্স এখন যে নামে পরিচিত সেটা আসলে তার ডাউনলোড করার জন্য রাখা ফোল্ডারের নাম।
এদিকে লিনাক্সের জন্য যখন প্রতীক খোঁজাখুজি শুরু হল তখন লিনুস বললেন পেঙ্গুইনের কথা।
অবকাশে সাউদার্ন হেমিস্ফিয়ারে ছুটি কাটতে গিয়ে নাকি পেঙ্গুইনের কামড় খেয়েছিলেন লিনুস। সেই থেকে নাকি তার মাথায় পেঙ্গুইনের আইডিয়া আসে। তাও আবার যে সে পেঙ্গুইন না, নাদুসনুদুস পেঙ্গুইন।যেটা কিনা আবার অলস ভঙ্গিতে খাবার খাওয়ার পর ছোটখাট ভুড়ি উঁচিয়ে দু’পা ছড়িয়ে মাটিতে বসে আছে!এ কিরকম প্রতীক! অনেকেই আপত্তি জানালো।
=>>লিনাক্সের যে আভিজাত্য তার সাথে এটা ঠিক খাপ খায় না। যারা একথা বলে তারা কখনো একটা রাগী পেঙ্গুইনকে প্রতি ঘন্টায় ১০০ মাইল বেগে আক্রমন করতে দেখেনি..."।
নিয়ে সবাই অপারেটিং সিস্টেমের ভেতরের
কলাকৌশল শিখতো। সেই টানেনবম লিনাক্স তৈরির প্রথমদিকে একবার লিনুসকে বলেছিলেন
“আমি এখনো মনেকরি ১৯৯১ সালে এসে একটা মনোলিথিক কার্নেল ডিজাইন করার মানে হচ্ছে এক্কেবারে গোড়ায় গলদ করা।তোমার ভাগ্য ভালো যে তুমি আমার ছাত্র না।নাহলে এরকম বাজে ডিজাইনের জন্য আমার কাছ থেকে কখনোই বেশি গ্রেড পেতেনা”। শুধু তাইনা,টানেনবম একে “একেবারে সেকেলে” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। যে সময়কার কথা বলা হচ্ছে সে সময় টানেনবমের মত প্রফেসররা ছিলেন খুবই দাপুটে।তাদের সব কিছুকেই খুব সমীহের চোখে দেখা হত।
লিনুসও পাল্টা জবাব দিলেন “আপনার কাজ
হচ্ছে প্রফেসরি আর গবেষনা করা, আর মিনিক্সের
কিছু কিছু ব্রেন-ড্যামেজের জন্য এটাই বিশাল
কারন!” সার্ভার আর সুপার কম্পিউটারের জগৎ জয় করে এবার লিনাক্স মনোযোগ দিয়েছে সাধারন ব্যবহারকারিদের ডেস্কটপের জগৎ জয়ের দিকে।
Monday, 16 March 2015
How Bit And Bite Is Used
Sunday, 15 March 2015
Clean Ram And Increase The PC'S Working Performance
→ My Computer ওপেন করে Tools এ যান এবং Folder options এ ক্লিক করুন।
এবার যে উইন্ডো আসবে তাতে View তে ক্লিক দিয়ে “Hide extension for known file type” টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Ok করুন।
→ তাতে লিখুন mystring=(80000000) এবং ডেস্কটপে সেভ করুন RAM.Vbe নামে।
→ এবার আপনি যখনই সময় পাবেন RAM.Vbe নামের ফোল্ডার টি তে ক্লিক করে র্যাম কে ক্লিন করে প্রায় ৮০% গতি বৃদ্ধি করে নিন।
"Google Shop" in London For The First
This is the first Google shop experience Google has opened anywhere in the world.
The Google Shop will host “Virtual Space Camps” for teaching children how to code.
And the store will demo potential educational tools at its “Open House” events for teachers.
Thursday, 12 March 2015
Top Batsmen Leading The Cricket World
এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত রানের সর্বশ্রেষ্ঠ জয়ের ব্যবধান রয়েছে ?
উত্তর :২৯০ রান।
চায়ের রাজধানী সিলেট এর শ্রীমঙ্গলের ৭ রং চায়ের ৭ রহস্য
না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতে কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ,তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম! অর্থাৎ, এটা কীভাবে সম্ভব! কী এর রহস্য।
শ্রীমঙ্গলের সাতরঙা চায়ের খ্যাতি দেশজুড়ে ।এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভোলেন নি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। তবে চায়ের উপাদান, তৈরির কৌশল এখনো অজানা। সেই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আর এটা সম্ভব হয়েছে নীলকন্ঠ চা-কেবিনের মালিক ও সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক ও কারিগর রমেশ রাম গৌড়ের সহযোগিতা ও আন্তরিকতায়। একটু আলাপেই বেশ ভাব জমলো রমেশ দাদার সঙ্গে। দাদার কাছে জানতে চাইলাম সাত স্তরে সাত রঙের রহস্য। বললেন, ভিতরের ঘরে চলুন। গিয়ে দেখলাম ছোট একটি ঘর।সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ।দেখলাম সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর। বেশ ভালো মনের মানুষ এই রমেশ রাম গৌড়। এভাবে এর আগে কাউকে দেখান নি বলে জানালেন তিনি।আমি প্রস্তাব করলাম প্রতিটি স্তর আমাকে তৈরি করে দেখানোর। রাজি হলেন।প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি। ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন
টি লেবু ও চিনি।পুরো প্রক্রিয়ায় রমেশ দাদা আমাকে একটি জিনিস শুধু নিষেধ করলেন। সেটা হলো, বিভিন্ন পাত্রে মেশানো তার উপাদানগুলোর ছবি যেন না তুলি এবং প্রকাশ না করি।সবশেষে তার কাছে দুটো প্রশ্ন ছিল।নাড়াচড়া করলে এক স্তরের চা আরেক স্তরে মিশবে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন,
চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। পরীক্ষা করে দেখলাম
বিষয়টি একেবারেই ঠিক।আবার প্রশ্ন করলাম এই না মেশার প্রধান কারণ কি? সেটাই আসলে মূল রহস্য। রমেশ দাদা এবার মুচকি হেসে বললেন, সেটা না বললে হয় না। বললাম সবই তো দেখালেন, এটুকু বলেই ফেলেন না। তারপর আস্তে আস্তে বললেন, জলের ঘনত্ব।সব বলার পরও একটি রহস্য কিন্তু রমেশ দাদা তার কাছে রেখেই দিলেন। সেটিও কিন্তু কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, মেশানোর পদ্ধতিটা। বললেন, এই মেশানোর
ছবিটা যেন না তুলি। এখানেই দক্ষতা কারিগরের।এটুকু রহস্য, রহস্যই থাক!উল্লেখ্য, প্রতি কাপ গ্লাস চায়ের দাম ৭০ টাকা।চাইলে কেউ তিন, চার বা পাঁচ স্তর পর্যন্তও খেতে পারেন। তখন প্রতি স্তরের দাম পড়বে ১০ টাকা করে। সাত স্তরের স্বাদও কিন্তু আলাদা।
Top Teams Of Cricket World
1 South Africa 3,839 124
2 Australia 4,718 118
3 England 4,063 104
4 Pakistan 3,090 103
5 New Zealand 3,660 99
1 Australia 6,751 121
2 India 8,587 116
1 Sri Lanka 3,006 131
ল্যাপটপের সুরক্ষায় যা করনীয়
চাহিদা। বিভিন্ন সুবিধার কারনে অনেকেই এখন
ডেস্কটপ এর পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যাবহার করছে। যদিও
প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত।
তবে যারা শখের বশে কম্পিউটার ব্যবহার করেন,
তাদের ল্যাপটপ কেনাই উচিত। ল্যাপটপ সাধারনত দুই
ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে কাজ করে থাকেন
তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর
অপেক্ষাকৃত ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর
গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার
এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর যত্নও নিতে হবে।
ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে সে জন্য কিছু টিপস
মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভাল থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
◆কিছু নিয়ম মেনে চললে ল্যাপটপের পারফরমেন্স
ভালো হয়।
●ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও
২/৩
সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে
হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
◆ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের
ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার
করুন।
●ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ
করে রাখুন।
◆হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ
সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
●এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন, সহজে বাতাস
চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ পজিশনিং করুন,
সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
◆শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ
করুন।
●ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর
মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
◆অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner,
Ram Optimizer, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram
নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
●আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
Wednesday, 11 March 2015
ডিজিটাল বাংলাদেশ এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই
সরকার নতুন প্রজন্মের জন্য তৈরি করেছেন
ফাটাফাটি একটা ওয়েবসাইট। হ্যাঁ, এই ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আপনি পাবেন ১ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর সকল
বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্য বই / টেক্সট বুক। ডিজিটাল বাংলাদেশ
এর জন্য ডিজিটাল পাঠ্য বই ।
http://www.ebook.gov.bd/
এছাড়াও নিচের লিঙ্কটির মাধ্যমেও পাবেন প্রথম থেকে দশম
শ্রেণীর পাঠ্য বই / টেক্সট বুক।
http://www.nctb.gov.bd/book.php?cat=4&subcat=35
Tuesday, 10 March 2015
মেমোরী তে সংখ্যার খেলা
==>আপনারা দেখছেন যে চমৎকার ডিজাইনের হার্ডডিস্ক এদের ভিতর কি আসলেই বাইরে থেকে কোন ডাটা ঢুকানো যায়? এক কথায় এর উত্তর হলো ‘না’।
==>তাহলে আমার একটা কথা শুনুন,কম্পিউটার আপনার আমার মত মুভিও বুঝে না গানও বুঝে না। সে একমাত্র তার সার্কিটগুলোর মধ্যে বয়ে যাওয়া ট্রিলিয়ন সংখ্যক বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব রাখতে পারে।বিদ্যুৎ থাকলে 1 আর না থাকলে 0।তার মানে আপনি যখন গান শুনছেন সেটা আপনার কম্পিউটারের কাছে একটা বিদ্যুৎ প্রবাহের হিসেব মাত্র। একটা সোর্স থেকে গানটা যখন মেমোরীতে রাখলেন তখন আপনার গানের জন্য সেটা একটি মেমোরী এড্রেস তৈরী করল অর্থাৎ আপনার গানটা হয়ে গেলো ১০০০১১০০০১০০০১০১০০১০০১০১১১০১১১০১০১০১
এরকম টাইপের কিছু সংখ্যা।আপনি যদি গানটা ডিলেট করেন তখন কম্পিউটার যাস্ট গানের মেমোরী এড্রেসটা বদলে দেবে অর্থাৎ সে জায়গায় অন্য একটা সফটওয়্যার বা গান আনলো যার মেমোরী এড্রেস হলো ১১০০১১০১১০০১ এরকম অর্থাৎ আমাদের কাছে যেটা গান সেটা কম্পিউটারের কাছে সংখ্যার খেলা। তাই কোন ডাটা কম্পিউটারে ঢুকানো মানে শুধু 1 ও 0 এর স্থান পরিবর্তন বা পুনর্বিন্যস্তকরণ। তাইলে তো 1,0 গুলো হার্ডড্রাইভে আগে থেকেই আছে জাস্ট সংখ্যার স্থানগুলো পালটে দিলেই হলো। ঠিক এই কারণেই কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ থেকে ডিলেট হয়ে যাওয়া ডাটাগুলো বিভিন্ন রিকভারী সফটওয়ারের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা যায়।
DNA এর কথা শুনেনি এমন কাওকে পাওয়া যাবে না। হাভার্ড ইন্সটিটিউটের একজন বায়োইঞ্জিনিয়ার এক গ্রাম ডিএনএ’র মধ্যে ৫.৫ পেটাবাইট (১ পেটাবাইট =১০০০০০০ গিগাবাইট) ডাটা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
হার্ডডিস্কের ম্যাগনেটিক বাইনারী ডাটা সংরক্ষণ ব্যবস্থার বদলে DNA এর চারটি বেস (T,G,A,C) কে ৯৬ বিট ক্যারেক্টার ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এদের মধ্যে T ও G কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ১ এবং A ও C কে বাইনারী সংখ্যা পদ্ধতির ০ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু DNA হাজার বছর পর্যন্ত অক্ষত থাকে তাই এর নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।আশা করি ভবিষ্যতে DNA ই হবে আমাদের বিশাল নির্ভরযোগ্য ডাটাব্যাংক।
Monday, 9 March 2015
Increase Your Computers Speed
-আর যদি ২নম্বর কাজটা করতে গিয়ে ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
-কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়।
-ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান।এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ
আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
-তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যামের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যামের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
-কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে Add/Remove-এ ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন।
তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful message আসলে Finish-এ
ক্লিক করুন।
-কিছুক্ষন পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন।এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
-
GO ” run ” – prefetch লিখে এন্টার করুন। (একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO ” run ” – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO ” run ” – recent লিখে এন্টার করুন। এখন রিসেন্ট ফাইল গুলো ডিলিট করুন