Saturday, 29 August 2015

পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে সহায়তা দিবে ভারত

দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট গুলোকে
সহায়তা দিবে
ভারত,
ভারত সরকার দেশের ৪৯টি সরকারি
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে অতিরিক্ত
এক লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির লক্ষ্যে
প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন ও
আধুনিকায়নের জন্য ২ হাজার ৩৮১
কোটি ১৬ লাখ টাকা সহায়তা দিতে
সম্মত হয়েছে।
ইতেমধ্যে এ বিষয়ে বাংলাদেশ
সরকার ও ভারত সরকারের সঙ্গে একটি
সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত
হয়েছে। তিন বছর মেয়াদি প্রকল্পের
নাম ক্রিয়েটিং ফ্যাসিলিটি ফর
অ্যাডিশনাল ওয়ান লাখ স্টুডেন্টস
এনরোলমেন্ট ইন ৪৯ পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউট্স।
এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ৪৯টি
পলিটেকনিকে প্রয়োজনীয়
অবকাঠামো নির্মাণ, শিক্ষার্থী-
শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয়
সুবিধা বৃদ্ধি, প্রচলিত ট্রেডগুলোর
পাশাপাশি আরো নতুন ১৮টি
ইমার্জিং টেকনোলজি চালু করে
আরো অতিরিক্ত এক লাখ দক্ষ মানবসম্পদ
তৈরি করে দেশীয় ও বিশ্ব চাকরি
বাজারের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা
করা হবে।
নতুন ১৮টি ইমার্জিং টেকনোলজি
হলো- অ্যানিমেশন অ্যান্ড ফিল্ম
মেকিং, ডাটা কমিউনিকেশন অ্যান্ড
নেটওয়ার্কিং, ফুড প্রসেসিং অ্যান্ড
প্রিজার্ভেশন, ফুটওয়ার অ্যান্ড লেদার
প্রডাক্টস, কিন অ্যান্ড ফার্নেস,
ল্যান্ডস্কেপ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড
আর্কিটেকচার, মিডিয়া অ্যান্ড
জার্নালিজম, মোশন গ্রাফিক্স অ্যান্ড
ব্রডকাস্টিং, মালিটিমিডিয়া
অ্যান্ড ইনফরমেশন কমিনিকেশন,
ওশেনোগ্রাফিক, প্লাস্টিক অ্যান্ড
পলিমার, সিমুলেশন, সফটওয়্যার
ডেভেলপমেন্ট, সোলার, স্ট্রাকচারাল
সিরামিক, টুরিজম অ্যান্ড
হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট,
ট্রান্সপোর্টেশন এবং ওয়েব ডিজাইন।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে সরকারি
পলিটেকনিকগুলোতে দুই শিফটে মোট
৩১ হাজার ৫৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হয়।

পাবলিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি পরীক্ষার তারিখ সমূহ

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ সমূহ►
(১) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ক ইউনিট:- ৩০ অক্টোবর
খ ইউনিট:- ৯ অক্টোবর
গ ইউনিট:- ১৬ অক্টোবর
ঘ ইউনিট:- ৬ নভেম্বর
চ ইউনিট:- লিখিত পরীক্ষা ১০ অক্টোবর ও অংকন
পরীক্ষা ১৭ অক্টোবর ।
আবেদন:- ২০ আগষ্ট থেকে ৬ সেপ্টেম্বর।
(২) রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৯-১২ নভেম্বর।
আবেদন:- ১ থেকে ১৮ অক্টোবর।
(৩) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১ থেকে ৯ নভেম্বর।
(৪) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৫ অক্টোবর থেকে ৫
নভেম্বর।
(৫) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৫ থেকে ১৯ নভেম্বর।
(৬) কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৪ ও ৫ ডিসেম্বর।
(৭) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৯ থেকে ১২ নভেম্বর।
(৮) বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৭ ও ২৮ নভেম্বর,।
(৯) রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৪, ৫ ও ৬ ডিসেম্বর।
(১০) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১১ ও ১২ ডিসেম্বর।
(১১) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৩, ২৪, ৩০ ও ৩১ অক্টোবর।
(১২) বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট):
ভর্তি পরীক্ষা: ১০ বা ১৭ অক্টোবর।
(১৩) চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৩১ অক্টোবর,।
(১৪) রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৪ নভেম্বর।
(১৫) খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৬ নভেম্বর ।
(১৬) বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২০ অথবা ২৭ নভেম্বর।
(১৭) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৪ নভেম্বর।
(১৮) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৮ ডিসেম্বর।
(১৯) সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৮ নভেম্বর।
(২০) চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৭ নভেম্বর।
(২১) পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ভর্তি পরীক্ষা: ১৩ নভেম্বর।
(২২) হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৩০ নভেম্বর ও ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর।
(২৩) শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৪ নভেম্বর।
(২৪) যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২০ ও ২১ নভেম্বর।
(২৫) মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৭ ও ২৮ নভেম্বর।
(২৬) পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর।
(২৭) নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২০ ও ২১ নভেম্বর।
(২৮) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৫ ডিসেম্বর।
(২৯) মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৮ সেপ্টেম্বর।
(৩০) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১০,১৭,২৪,৩১ অক্টোবর এবং ৭
নভেম্বর।
(৩১) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি কার্যক্রম শুরু ১ অক্টোবর।

"মা! তোমার এই বস্তির ছেলে, বাদাম বিক্রিওয়ালা ছেলেটি আজ ইঞ্জিনিয়ার।"

বুয়েটের সমাবর্তনে অনুষ্ঠানে
পুরস্কার নিতে গিয়ে
এক ছাত্র খুব গর্ব করে
বলেছিল,
"আমার মতো ছাত্র বুয়েট আর ২য়
টি পাবে না, আর
আসবেও না, আমিই শেষ । আমি আজ
বেরিয়ে যাচ্ছি,
আর কোনো দিন এই বুয়েটে
আমার মতো
কোনো ছাত্র ভর্তি হতে পারবে
না।
আজ আমি
গর্বিত যে, এতো বড় এক শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের আমি
ছাত্র ছিলাম।"
সে কাঁদছিল আর কথাগুলো
বলতেছিল।
তার এক
স্যার এই গর্বিত হওয়ার কারণ
জানতে
চাইলে তখন
সে বলেছিল, "কমলাপুরের রেলওয়ে
স্টেশনের কাছে এক বস্তির ঘরে
আমার
জন্ম
হয়েছে, আমি বস্তির ছেলে। ছোট
বেলায় বাবা
মারা যায়। মা দিনের বেলায়
ভিক্ষাবৃত্তি করত আর রাতে
এক বাসায় কাজ করত। আমি বস্তির
এক
স্কুলে পড়তাম।
ছোট থেকেই লেখা-পড়ায় চৌকস
ছিলাম। স্কুলের
ফাঁকে ফাঁকে আমি স্টেশনে
বাদাম
বিক্রি
করতাম,স্টেশনে পড়ে থাকা
ইংলিশ
পত্রিকার টুকরা
টুকরা কাগজ কুড়িয়ে পড়তাম। আমি
যখন
ক্লাস থ্রিতে
উত্তীর্ণ হলাম, ঐ বস্তির স্কুলের
মধ্যে
সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে। আমার পড়া
লেখার প্রতি
আগ্রহ দেখে এক ভদ্রলোক আমার
দিকে
সাহায্যর হাত বাড়িয়ে ছিল। সেই
ভদ্র
লোকটির জন্য
আজ আমি এতদূর পর্যন্ত আসতে
পেরেছি। আজ
মা বেঁচে নেই, থাকলে দৌড়ে
গিয়ে
জোড় গলায়
বলতাম, "মা! তোমার এই বস্তির
ছেলে,
বাদাম
বিক্রিওয়ালা ছেলেটি আজ
ইঞ্জিনিয়ার।"
কিন্তু ভাগ্যর নির্মম পরিহাস,
তিনি
আজ নেই। আজ
আমার একটাই পরিচয়, আমি বস্তির
ছেলে। যা বলতে
আমার এতটুকু দ্বিধাবোধ হয় না..."
এই রকম মন মানসিকতার অধিকারী
আমরা কয়জন হতে
পেরেছি? শতকরা একজনকেও
পাওয়া
যাবে না।
আমরা নিজেকে কৃষকের ছেলে বা
মেয়ে
বলে পরিচয় দিতে হীনমন্যতায়
ভুগি।
যেখানে,
বাংলাদেশ নিজেই একটি
কৃষিপ্রধান
দেশ.....অনেককেই ভাবতে দেখি,
ধুর!
আমি
তো মধ্যভিত্ত, আমার দ্বারা বোধ
হয়
এটা হবে
না....... আরে, হবে কিভাবে!!! তুমি
তো
চেষ্টাই
করনি!!!
আমরা ভুলে যাই যে, আমরা
বাংলাদেশী, আমাদের
মধ্যে সামাজিকতা আছে, যা
সারা
বিশ্বের কোনো
জাতির মধ্যে নেই। আমরা ইচ্ছা
করলে
সব পারি,
"পারতেই হবে" কথাটা যে
আমাদের
রক্তে মিশে
আছে....।।।

Friday, 28 August 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এ মার্ক ডিস্ট্রিবিউশন

♦জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চতর
(ড্রিগ্রী,অনা র্স এবং
মাস্টার্স)শ্রেণিতে প্রথম,দ্বিতীয়
এবং তৃতীয় বর্ষে প্রোমোশন পেতে হলে
একজন পরীক্ষার্থীকে..
.ইনকোর্স,মৌখিক,
ব্যবহারিক,মাঠকর্ম,মনোগ্রাফ পরীক্ষাসহ নিম্নোক্ত
GPA-অজর্ন করতে হবে।
*প্রথম ব র্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-1.75
*দ্বিতীয় ব র্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.00
*তৃতীয় ব র্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.25
*গড় নম্বর GPA-2.00
বিঃদ্রঃ প্রথম বার পরীক্ষা দিয়ে কম
পেলে পরবর্তী বার গুলোতে
পরীক্ষা দিয়ে অবশ্যই উপরে
উল্লেখিত GPA-পেতে হবে৷
*CGPA-2.00,3rd Class
*CGPA-2.25,2nd Class
*CGPA-2.50থেকে CGPA-2.75,Higher 2nd
Class
*CGPA-3.00,1st Class
এবং
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00 Higher 1st
Class
*CGPA-হল কোর্সের মোট নাম্বারের
গড়৷
বিঃদ্রঃযারা অনার্সে পড়ে
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00পাবে
তাদের সার্টিফিকেটে
Distinctionকথাটি লেখা
থাকবে৷Distinctionএর অর্থ বিশেষ
সম্মান।
.......................................................................
গ্রেডিং পয়েন্ট হিসাবের নিয়ম। (প্রতি বছরের
টা):
★★ ১.ধরুন আপনার মোট বিষয় ৬ টি। যেমন :
বাংলা,ইংরেজী,গনিত , বিজ্ঞান ও কৃষি।
★★২. এখন বাংলার টোটাল মাকর্স হলো ১০০ আর
ক্রেডিট ৪।
ইংরেজীর মাকর্স ১০০, ক্রেডিট ৪।
গনিতের টোটাল মাকর্স ১০০ ক্রেডিট ৪।
বিজ্ঞান এর ১০০ আর ক্রেডিট ৪।
সমাজের টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
কৃষির টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
★★তাহলে আপনার সর্বমোট ক্রেডিট হল
৪+৪+৪+৪+২+২=২০।
★★এখন ধরুন আপনি বাংলায় B+(3.25)।
ইংরেজীতে B(3)
গনিতে B(3)
বিজ্ঞান C(2.25)
সমাজে C+(2.50)
কৃষিতে B+(3.25) পেলেন।
★★ এখন আপনার কাজ হলো, প্রত্যকটা বিষয়ের
পয়েন্ট কে ঐ বিষয়ের ক্রেডিট দিয়ে গুন করা। চলুন
করা যাক
★★বাংলা
(৩.২৫ গুন ৪) =১৩
ইংরেজী
(৩ গুন ৪) =১২
গনিত
(৩ গুন ৪)=১২
বিজ্ঞান
(২.২৫ গুন ৪) =৯
সমাজ
(২.৫০গুন ২)=৫
কৃষি
(৩.২৫ গুন২)= ৬.৫।
★★ক্রেডিট দিয়ে গুন করার পর আসুন দেখি টোটাল
কত হল
(১৩+১২+১২+৯+৫+৬.৫)
=৫৭.৫
★★ এবার টোটাল পয়েন্ট কে, টোটাল ক্রেডিট
দিয়ে ভাগ করি।
(৫৭.৫/২০)=২.৮৭৫ বা ২.৮৮(প্রায়)
★★ উক্ত ২.৮৮ ই হলো আপনার CGPA.
ব্রি : দ্র: যারা ইমপ্রুভ বা রিটেকের পর নতুন পয়েন্ট
পেয়েছেন, তার ঐ বিষয়ের অাগের পয়েন্ট বাদ
দিয়ে নতুন টা দিয়ে হিসাব করে নিবেন।

Thursday, 27 August 2015

USSD Code For All Bangladeshi Mobile Operator

☀ Name : Teletalk
☞Balance Check : *152#
☞Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222
☞Package Check : unknown
☞Minute Check : *152#
☞SMS Check : *152#
☞MMS Check : *152#
☞Data (MB) Check : *152#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : Type SET & Send to 738
☞Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
☞Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245

☀ Name : Grameenphone
☞Balance Check : *566#
☞Show SIM Number : *2#
☞Package Check : *111*7*2#
☞Minute Check : *566*24# , *566*20#
☞SMS Check : *566*2#
☞MMS Check : *566*14#
☞Data (MB) Check : *566*10# , *567#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : *111*6*2#
☞Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222

☀ Name : Airtel
☞Balance Check : *778#
☞Show SIM Number : *121*6*3#
☞Package Check : *121*8#
☞Minute Check : *778*5#or*778*8#
☞SMS Check : *778*2#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *778*39#or*778*4#
☞Call Me Back : *121*5#
☞Net Setting Request : *140*7#
☞ Miss Call Alert (On) : *121*3*4#
☞ Miss Call Alert (Off) : unknown

☀ Name : Robi
☞Balance Check : *222#
☞Show SIM Number : *140*2*4#
☞Package Check : *140*14#
☞Minute Check : *222*3#
☞SMS Check : *222*11#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : *140*7#
☞Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
☞Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272

☀ Name : Banglalink
☞Balance Check : *124#
☞Show SIM Number : *511#
☞Package Check : *125#
☞Minute Check : *124*2#
☞SMS Check : *124*3#
☞MMS Check : *124*2#
☞Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#
☞Call Me Back : *126*Number#
☞Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
☞Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622

কিভাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ এ ট্রান্সফার হবেন

অনেক সময় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীদের এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে।১৭ জুন ২০১৫ তারিখ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাড়পত্র/কলেজ
পরিবর্তনের নিয়ম প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।তাহলে আর দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক কিভাবে কি করবেন:
শিক্ষার্থী ২য় বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে উন্নীত হলে ছাড়পত্রের মাধ্যমে অন্য জেলা শহরের কলেজে ভর্তি হতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে। যে সকল কারণে ছাড়পত্র নেওয়া যাবে :
★অভিভাবকের বদলীঃ চাকুরিতে অভিভাবক অন্য জেলা শহরে বদলী হলে। উল্লেখ্য, এখানে অভিভাবক বলতে বাবা/মাকে বুঝাবে। বাবা/মা
বর্তমান থাকলে আইনগত ভাবে কাউকে অভিভাবকত্ব প্রদান করলেসে অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত হবে।
★অভিভাবকের মৃত্যু হলেঃঅভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র/ডেথ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি আবেদন ফর্মের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রকৃত অভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে অভিভাবকত্বের দায়িত্ব যার উপর অর্পিত হয়েছে তার সম্মতিপত্র এবং তার পেশা ও কর্মস্থল সংক্রান্ত প্রামান্য কাগজপত্র এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★সংশ্লিষ্ট কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম/বিষয়ের অধিভুক্তি স্থগিত হলেঃ এক্ষেত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শন শাখা কর্তৃক প্রদত্ব অধিভুক্তি বাতিলের পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
★শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধি হলেঃ এক্ষেত্রে প্রতিবন্ধি বিষয়ে সমাজকল্যাণ দপ্তরের সনদ জমা দিতে হবে।
★মেয়ে শিক্ষার্থী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেঃ এ ক্ষেত্রে নিকাহনামা ও স্বামীর কর্মস্থল/বসবাস এর ঠিকানার প্রামান্য কাগজ এবং স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★শিক্ষার্থীর অভিভাবকের স্থায়ী ঠিকানা নিকটবর্তী কলেজে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজের/বাবা/মা - এর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★★★আবেদন ফর্মের সাথে প্রবেশ পত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং ফলাফলের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে।
★★★একজন শিক্ষার্থী ফলাফল প্রকাশের দিন থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে অনলাইনে ছাড়পত্রের জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে।আবেদনের সাথে প্রার্থীর মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রার্থীর প্রাথমিক আবেদন যাচাই বাছাই করে এক সপ্তাহের মধ্যেই SMS এর মাধ্যমে তার আবেদন বিবেচনা যোগ্য কিনা তা জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদন গ্রহণযোগ্য হলে প্রার্থীকে ছাড়পত্রের ফিসহ নির্ধারিত ফরমে বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
★চূড়ান্ত আবেদনের সাথে শুধুমাত্র ছাড়পত্র প্রদানকারী কলেজের অনাপত্তিপত্র জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নের প্রতি লক্ষ রেখে ছাড়পত্র অনুমোদনের ক্ষেত্রে প্রার্থী যে কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সে কলেজের প্রার্থীত বিষয়ের শিক্ষার্থী – শিক্ষক সংখ্যানুপাত Optimum সংখ্যার অনেক বেশী হলে প্রার্থীর আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
★একই জেলা/বিভাগীয় শহরে অবস্থিত দু’টি কলেজের মধ্যে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না।
★★তবে বিশেষ কারণবশত মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে উক্ত শর্ত শিথিলযোগ্য।
★কোর্স ফাইনাল পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হলে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। তাছাড়া স্নাতক (সম্মান ) শ্রেণীতে ৩য় ও ৪র্থ বর্ষে বিশেষ কারণ ছাড়া ছাড়পত্র প্রদান করা যাবে না।

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের (BUET) এর ২০১৫- ২০১৬
শিক্ষাবর্ষের অনলাইনে আবেদন শুরুঃ ৩০ আগষ্ট
থেকে৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ।

এমবিবিএস ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন
১৯/০৮/২০১৫ থেকে ০১/০৯/২০১৫ তারিখ পর্যন্ত করা
যাবে ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি প্রক্রিয়া ২৪ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ১০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু হবে ২৯
আগষ্ট, আর শেষ হবে ১৭ সেপ্টেম্বর ।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ৭ সেপ্টেম্বর, চলবে ৩০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
(KUET) এর ২০১৫- ২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে ০৪অক্টোবর, রবিবার, ২০১৫, সকাল ১০.০০ টায় আর শেষ হবে ১৪ অক্টোবর, বুধবার, ২০১৫,রাত ১১.৫৯ টা মিনিটে ।

কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ (স্নাতক)
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফরম বিতরণ ১৩ সেপ্টেম্বর
থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি
আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু
হয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ১৬
আগষ্ট থেকে শুরু হয়ে ০১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে ।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনাল BUP
এর ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি প্রক্রিয়া ১
সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে

Saturday, 22 August 2015

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার গবেষকেরা


পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানা সংক্রান্ত গুজব
ছড়াচ্ছে। গুজবে কান দেবেন না। পরামর্শ দিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
গবেষকেরা। সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ, সাইট
ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে এ
ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। গতকাল পিটিআইয়ের এক খবরে
এ তথ্য জানানো হয়।
নাসার গবেষকেরা বলছেন, আগামী মাসের ১৫
থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে পৃথিবীতে ভয়ংকর গ্রহাণু
আঘাত হানবে বলে গুজব ছড়িয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে
প্রভাব পড়ার মতো কোনো সে রকম কোনো বস্তুর
অস্তিত্বের প্রমাণ তাঁরা পাননি। এর কোনো
বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও নেই।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল)
ব্যবস্থাপক পল চোডাস বলেন, নাসার নিয়ার-আর্থ
অবজারভেশন থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা
গেছে, নিকট ভবিষ্যতে কোনো গ্রহাণুর বা ধূমকেতুর
পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ার মতো আশঙ্কা নেই।
আগামী ১০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে
থাকা গ্রহাণুগুলোর ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা শূন্য
দশমিক এক শতাংশ মাত্র। নাসার জেপিএলের
নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট অফিসটি মূলত আন্তর্জাতিক
জ্যোতির্বিদ ও বিজ্ঞানীদের একটি যৌথ দল যাঁরা
টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করেন। তাঁরা
পৃথিবীর জন্য হুমকি মনে করা গ্রহাণুর পথ পর্যবেক্ষণ
করেন। চোডাস বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
যদি বড় কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কা
থাকতো আমরা এখন তার কিছুটা হলেও দেখতে
পেতাম। এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে, এর আগেও
পৃথিবীতে গ্রহাণুর আছড়ে পড়া নিয়ে অবান্তর দাবি
করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো সত্যি হয়নি। অনলাইনে
দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এ ধরনের অবান্তর
বিষয়গুলো জনপ্রিয় হতে দেখা যায়।
এর আগে ২০১১ সালে এলেনিন ধূমকেতুকে কেন্দ্র করে
‘ডুমসডে’ বা পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে গুজব
ছড়িয়েছিল। ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর মায়া
সভ্যতার দিনপঞ্জি ঘিরেও এ ধরনের গুজব রটতে
দেখা যায়। গত বছর ২০০৪ বিএল ৮৬ গ্রহাণুটি পৃথিবীর
জন্য হুমকি বলে গুজব রটেছিল। এ বছরের জানুয়ারি ও
মার্চে পৃথিবীর ওপর কোনো প্রভাব না ফেলেই তা
পৃথিবীকে অতিক্রম করেছে।

Friday, 21 August 2015

বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (Bangladesh National University)

১৯৯২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সমগ্র বাংলাদেশে সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়- কলেজগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত সাধারন শিক্ষায় বিভিন্ন বিষয়ের উপর গ্রাজুয়েট এবং পোষ্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রী প্রোগ্রামগুলো নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত বাংলাদেশের ১৬০০ সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজগুলোতে ১০,০০,০০০ শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে। এটি একটি সরকারী প্রতিষ্ঠান। পল্লী এবং আধা শহুরে এলাকার শিক্ষার্থীদের মাঝে উচ্চতর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে থাকে।
চ্যান্সেলর ভাইস চ্যান্সেলর প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর
মো: আবদুল হামিদ
রাষ্ট্রপতি, গণ-প্রজাতন্ত্রী
বাংলাদেশ
প্রফেসর ড: হারুন-অর-রশিদ
প্রফেসর ড: আসলাম ভূঁইয়া
কোষাধ্যক্ষ
প্রফেসর মো: নোমান অর রশিদ

ঠিকানা এবং অবস্থান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
বোর্ড বাজার, গাজীপুর ১৭০৪।
ফোন: ৯২৯১০১৮-২৩, ৯২৯১০৫৫
ইমেইল: webadmin@nu.edu.bd ,
nubdpr@yahoo.com , director_ict@nu.edu.bd
ওয়েব সাইট: www.nu.edu.bd ,
www.nuadmission.com

অনুষদ এবং বিভাগসমূহ
কলা অনুষদ
১.বাংলা ২.ইংরেজি ৩.দর্শন
৪.ইতিহাস ৫.ইসলামিক স্টাডিজ
৬.ইসলামের ইতিহাস ৭.আরবি ৮.পালি ও
সংস্কৃত

সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ
১.অর্থনীতি ২.রাষ্ট্র বিজ্ঞান ৩.সমাজ
বিজ্ঞান ৪.সমাজ কর্ম ৫.লোকপ্রশাসন
৬.নৃ-বিজ্ঞান ৭.গার্হস্থ্য অর্থনীতি

বিজ্ঞান অনুষদ
১.পদার্থ ২.রসায়ন ৩.গণিত
৪.পরিসংখ্যান ৫.প্রাণীবিদ্যা
৬.উদ্ভিদবিজ্ঞান ৭.মনোবিজ্ঞান ৮.ভূ-
ত্তত্ব ৯.ভূগোল ১০.কম্পিউটার বিজ্ঞান

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
১.ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং
২.হিসাববিজ্ঞান ৩.মার্কেটিং
৪.ব্যবস্থাপনা।
আইন অনুষদ
আইন বিভাগ

ভর্তি আবেদন পত্র
ভর্তি ফরম অনলাইনে পাওয়া যায় অথবা
কলেজ অফিস থেকে ভর্তির আবেদন ফর্ম
সংগ্রহ করতে হয়। ভর্তি ফর্মের মূল্য ৩০০
টাকা (অনির্ধারিত)। এছাড়া টেলিটক
মোবাইল অপারেটরের এসএমএস এর
মাধ্যমে ভর্তি ফরম ক্রয় করা যায়।
আবেদনপত্রের সাথে যেসকল কাগজপত্র
জমা দিতে হয়, সেগুলো হলো;
সংশ্লিষ্ট অধ্যক্ষ কর্তৃক ছাত্র/ছাত্রীর
সত্যায়িত স্বাক্ষর ও সদ্য তোলা ছবি;
প্রবেশপত্র, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ও
নম্বরপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি।
ভর্তির যোগ্যতা
স্নাতক কোর্সে ভর্তি হতে;
১। এইচএসসি বা সমমান এবং এসএসসি
অথবা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা এবারে জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য
আবেদন করতে পারবে।
২। আবেদনকারীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায়
পৃথকভাবে ন্যুনতম জিপিএ ২.০ থাকতে
হবে। পরীক্ষার্থী যে বিষয়ে ভর্তি
হতে ইচ্ছুক সে বিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক
পরীক্ষায় (২০০ নম্বরে) জিপিএ ৩.০
থাকতে হবে।
৪। মাদ্রাসা বোর্ড হতে আলিম পাস
করা শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে
১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তির
জন্য আবেদন করতে পারবে।
৫। ব্যবসায় ব্যবস্থাপনার শিক্ষার্থীরা
ব্যবসায় প্রশাসন শাখায় এবং
ডিপ্লোমা-ইন-ফরেস্ট্রি, ডিপ্লোমা-
ইন-এ্যাগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা-ইন-
ইঞ্জিনিয়ারিং-এ উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ১ম
বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে বিজ্ঞান
শাখায় ভর্তির জন্য আবেদন করতে
পারবে।
৬। উপরোক্ত ক্যাটাগরি ছাড়াও সমতুল্য
বিদেশী সার্টিফিকেট/
ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীর
ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড/
কর্তৃপক্ষ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে সমতা
নিরূপণ হলে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করতে পারবে।

আবেদন করার নিয়মাবলী
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি
পরীক্ষার আবেদনপত্র গত বছর থেকে
অনলাইনের মাধ্যমে নেয়া হচ্ছে।
গতবারের মতো এবারেও জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন অনলাইনের
মাধ্যমে করতে হবে। নিম্নে আবেদন
করার নিয়ম দেয়া হলো।
১। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে ( http://www.nu.edu.bd/index.php )গিয়ে
আবেদনকারীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীৰার রোল নম্বর, বোর্ড,
শাখা ও প্রাপ্ত জিপিএ, জন্ম তারিখ,
কলেজের নাম, প্রার্থীর পছন্দের সব
বিষয়ের ক্রমনির্ধারণ করে ভর্তি ফর্ম
পূরণ করতে হবে। প্রার্থীর ভর্তি ফর্মে
বিষয়ের পছন্দক্রম একবার নির্ধারণ করা
হলে পরবর্তীতে তা পরিবর্তন করা
যাবে না।
২। একজন প্রার্থী তার পছন্দ অনুযায়ী
শুধুমাত্র একটি কলেজে আবেদন করতে
পারবে। সংশ্লিস্ট কলেজের অধিভুক্ত
বিষয়সমূহের তালিকা ওয়েবসাইট
থেকে জেনে নিতে হবে।
৩। যদি কোন প্রার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীক্ষার দেয়া তথ্যের
সঙ্গে ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত তথ্যের
(বোর্ড থেকে প্রাপ্ত) অসঙ্গতি দেখতে
পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট
ওয়েবসাইটে গিয়ে সঠিক তথ্য এন্ট্রি
করার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে
প্রার্থীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক
পরীৰার মূল নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ড সংশ্লিষ্ট কলেজে দেখিয়ে
প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
৪। সঠিক তথ্যসহকারে আবেদন ফর্মটি পূরণ
করে সাবমিট করা হলে আবেদনকারীর
নাম ও ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বরসহ
একটি নতুন আবেদন ফর্ম কম্পিউটার
স্ক্রিনে দেখা যাবে। ফর্মটি সরাসরি
অথবা ডাউনলোড করে অফসেট সাদা
কাগজে প্রিন্ট করে নিতে হবে।
৫। আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা ভর্তি
ফর্মের তিনটি নির্দিষ্ট স্থানে সদ্য
তোলা রঙিন ছবি সত্যায়িত করে
লাগাতে হবে এবং নির্ধারিত
স্থানে স্থাপন করতে হবে।
আবেদনকারীর ছবি স্বাক্ষরে কোন
ধরনের অসঙ্গতি পাওয়া গেলে ভর্তি
পরীক্ষা বাতিল করা হবে।
৬। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্ট করা
আবেদন ফর্মটির সঙ্গে প্রার্থীর
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান
পরীৰার নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ডের সত্যায়িত কপিসহ ভর্তি
পরীক্ষার ফি ২৬০ টাকা সংশিস্নষ্ট
কলেজে জমা দিতে হবে।
৭। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্টকৃত আবেদন
ফর্মটির একটি অংশ (সর্বনিম্ম অংশ)
অধ্যক্ষ/দায়িত্বপাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর
ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্র/
ছাত্রীকে ফেরত দেবে। ভর্তি
পরীক্ষা ও তৎপরবর্তী ভর্তি কার্যক্রমে
এই অংশটি পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র
হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
৮। ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন
সংশ্লিষ্ট কলেজ থেকে ছাত্র/ছাত্রীর
পরীক্ষার নির্ধারিত নিয়ে পরীক্ষার
কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত
বিভিন্ন কলেজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত
কলেজগুলোর মধ্যে কিছু নামকরা কলেজ
রয়েছে।
ঢাকার মধ্যে :
ঢাকা কলেজ,
তিতুমীর কলেজ,
মিরপুর বাংলা কলেজ,
সিলেটের এমসি কলেজ,
রাজশাহীর রাজশাহী কলেজ,
বরিশালের বিএম কলেজ,
যশোরের এমএম কলেজ,
খুলনার বিএল কলেজ,
বগুড়ার আযিযুল হক কলেজ,এবং
রংপুরের কারমাইকেল কলেজ উল্লেখযোগ্য।


ওয়েব সাইট থেকে প্রয়োজনীয়
ডাউনলোডের জন্য নিম্নে উল্লেখিত
লিংকটি ক্লিক করুন: http://www.nu.edu.bd/standardForm.php

Friday, 14 August 2015

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিকপরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে১০/৯/২০১৫ এ

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিক
পরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে
১০/৯/২০১৫ এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
উক্ত তারিখের মধ্যে বহিঃপরিক্ষকের
সাথে কথা বলে নিজ নিজ কলেজ সময়
নির্ধারন করবে।
কেন্দ্র ও পূর্নাঙ্গ তারিখ / সময় নিম্নের
লিঙ্কে দেয়া হল

www.nu.edu.bd/?p=6345

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ


অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০১৫ তারিখ জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ পরীক্ষা আগামী ১ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ নভেম্বর। প্রতিদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে। প্রকাশিত সময়সূচী আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ
জেএসসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
২ নভেম্বর বাংলা বাংলা ২য় পত্র,
৩ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
৮ নভেম্বর গণিত/সাধারণ গণিত,
৯ নভেম্বর ধর্ম বিষয়ক পরীক্ষা,
১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১২ নভেম্বর শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য,
১৫ নভেম্বর বিজ্ঞান,
১৬ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা,
১৭ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান,
১৮ নভেম্বর চারু ও কারুকলা।
জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর কুরআন মাজীদ ও তাজবিদ,
২ নভেম্বর আকাইদ ও ফিকাহ,
৩ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর বাংলা ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি,
৮ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৯ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
১১ নভেম্বর আরবি ১ম পত্র,
১২ নভেম্বর আরবি ২য় পত্র,
১৪ নভেম্বর গণিত,
১৫ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা, শারীরিক শিক্ষা ও
স্বাস্থ্য,
১৬ নভেম্বর সামাজিক বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১৭ নভেম্বর সাধারন বিজ্ঞান (শুধু অনিয়মিত)/বিজ্ঞান,
বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (শুধু অনিয়মিত)
১৮ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য অর্থনীতি (শুধু অনিয়মিত),
গার্হাস্থ্য বিজ্ঞান।

Sunday, 9 August 2015

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ( HSC & Equivalent Exam Result Published)

আজ রোববার ৯ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে ২০১৫ সালের
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল। উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল অপেক্ষা শেষ হচ্ছে প্রায় এগারো লাখ শিক্ষার্থীর।আজ রোববার সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফলের সার সংক্ষেপ তুলে দেন। এরপর দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করবেন তিনি। এরপর থেকেই কলেজের নোটিশ বোর্ড, মোবাইলে এসএমএস ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেদের ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
আজ ফল ঘোষণার পরেই উচ্চ শিক্ষায় নিজেদের সফর শুরু করবেন এই ১১ লাখ শিক্ষার্থী। ইতোমধ্যেই দেশের প্রায় প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়,মেডিকেল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী ঘোষণা করা হয়েছে।এদিকে, বিগত কয়েক বছরের রীতি ভেঙে এবার সব বোর্ডের সেরা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেরা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ‘নোংরা’ প্রতিযোগিতার কারণে এ রীতি ভাঙছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

রেজাল্ট দুপুর দুইটার পর ম্যাসেজ এর মাধ্যমে পাওয়া
যাবে।

রেজাল্ট দেখার নিয়মঃ
জেনারেল বোর্ড
type: HSC<Space>BOARD er 1st 3 letter<Space>ROLL<Space>2015
.
মাদ্রাসা বোর্ড
type: ALIM
<Space>MAD< Space>ROLL<Space>2015
.
কারিগরি বোর্ড
type: HSC
<Space>TEC<Space>ROLL<Space>2015. ম্যাসেজ পাঠাতে হবে
16222 নম্বরে।

অনলাইনে রেজাল্ট দেখার লিংকঃ http://www.educationboardresults.gov.bd/regular/index.php

উল্লেক্ষ্য, গত ১ এপ্রিল শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা। ১১ জুন পর্যন্ত চলে লিখিত পরীক্ষা। ১৩ থেকে ২২ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক
পরীক্ষা। সে হিসেবে লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার
৫৯তম দিনে ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,
দুপুর ২টা থেকে কলেজের নোটিশ বোর্ড,
শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইলে এসএমএসের
মাধ্যমে ফলাফল পাওয়া যাবে। আটটি সাধারণ
শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা
বোর্ডের অধীনে এবার পৌনে ১১ লাখ শিক্ষার্থী
পরীক্ষায় অংশ নেয়।
২০১৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায়
অংশ নেয় ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন। গতবার এ
সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৪১ হাজার ৩৭৪ জন
পরীক্ষার্থী। সে হিসেবে এবারে পরীক্ষার্থী
কমেছে ৬৭ হাজার ৪৯০ জন। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
কমলেও বেড়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পরীক্ষা
কেন্দ্রের সংখ্যা। ৮৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন; যা
গতবারের চেয়ে ২০১টি বেশি। পরীক্ষা কেন্দ্র
গতবারের চেয়ে ৬৭টি বৃদ্ধি পেয়ে এবার ছিল ২
হাজার ৪১৯টি। এছাড়া বিদেশে ৭টি কেন্দ্র থেকে
২৪১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। বিদেশের
কেন্দ্রগুলো ছিল- দোহা, আবুধাবি, জেদ্দা, রিয়াদ,
ত্রিপলি, দুবাই এবং বাহরাইন।
এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ঢাকা
শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৩৩৪টি কেন্দ্রে ২ লাখ ৭৬
হাজার ২২৭ জন, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের ১৮৪টি
কেন্দ্রে ১ লাখ ৭০৯ জন, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের
১৭৫টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৯৭৪ জন, যশোর শিক্ষা
বোর্ডের ২১২টি কেন্দ্রে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০৫ জন,
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের ৯২টি কেন্দ্রে ৮০ হাজার
৬৯৩ জন, বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ১০৯টি কেন্দ্রে
৫৬ হাজার ৬০০ জন, সিলেট শিক্ষা বোর্ডের ৭৫টি
কেন্দ্রে ৫৮ হাজার ৬৩ জন, দিনাজপুর শিক্ষা
বোর্ডের ১৮২টি কেন্দ্রে ৯০ হাজার ৩৮১ জন,
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ৪১৮টি কেন্দ্রে ৮৪
হাজার ৩৬০ জন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ৬২০টি
কেন্দ্রে ৯৮ হাজার ২৪৭ জন, ডিআইবিএস-এ ১৮টি
কেন্দ্রে ৪ হাজার ৩৪৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ
করেন। বিদেশের সাতটি কেন্দ্রে ২৪১ জন
শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন, এর মধ্যে
১১০ জন ছাত্র এবং ১৩১ জন ছাত্রী।
এবার বাংলা প্রথম পত্র, রসায়ন, পৌরনীতি,
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, জীববিজ্ঞান, পদার্থ
বিজ্ঞান, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি,
হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ ও ব্যবহারিক
ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার
শিক্ষা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রসহ মোট ২৫টি বিষয়ে
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় সৃজনশীল প্রশ্নে।

Saturday, 29 August 2015

পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে সহায়তা দিবে ভারত

দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট গুলোকে
সহায়তা দিবে
ভারত,
ভারত সরকার দেশের ৪৯টি সরকারি
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে অতিরিক্ত
এক লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির লক্ষ্যে
প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন ও
আধুনিকায়নের জন্য ২ হাজার ৩৮১
কোটি ১৬ লাখ টাকা সহায়তা দিতে
সম্মত হয়েছে।
ইতেমধ্যে এ বিষয়ে বাংলাদেশ
সরকার ও ভারত সরকারের সঙ্গে একটি
সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত
হয়েছে। তিন বছর মেয়াদি প্রকল্পের
নাম ক্রিয়েটিং ফ্যাসিলিটি ফর
অ্যাডিশনাল ওয়ান লাখ স্টুডেন্টস
এনরোলমেন্ট ইন ৪৯ পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউট্স।
এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ৪৯টি
পলিটেকনিকে প্রয়োজনীয়
অবকাঠামো নির্মাণ, শিক্ষার্থী-
শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয়
সুবিধা বৃদ্ধি, প্রচলিত ট্রেডগুলোর
পাশাপাশি আরো নতুন ১৮টি
ইমার্জিং টেকনোলজি চালু করে
আরো অতিরিক্ত এক লাখ দক্ষ মানবসম্পদ
তৈরি করে দেশীয় ও বিশ্ব চাকরি
বাজারের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা
করা হবে।
নতুন ১৮টি ইমার্জিং টেকনোলজি
হলো- অ্যানিমেশন অ্যান্ড ফিল্ম
মেকিং, ডাটা কমিউনিকেশন অ্যান্ড
নেটওয়ার্কিং, ফুড প্রসেসিং অ্যান্ড
প্রিজার্ভেশন, ফুটওয়ার অ্যান্ড লেদার
প্রডাক্টস, কিন অ্যান্ড ফার্নেস,
ল্যান্ডস্কেপ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড
আর্কিটেকচার, মিডিয়া অ্যান্ড
জার্নালিজম, মোশন গ্রাফিক্স অ্যান্ড
ব্রডকাস্টিং, মালিটিমিডিয়া
অ্যান্ড ইনফরমেশন কমিনিকেশন,
ওশেনোগ্রাফিক, প্লাস্টিক অ্যান্ড
পলিমার, সিমুলেশন, সফটওয়্যার
ডেভেলপমেন্ট, সোলার, স্ট্রাকচারাল
সিরামিক, টুরিজম অ্যান্ড
হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট,
ট্রান্সপোর্টেশন এবং ওয়েব ডিজাইন।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে সরকারি
পলিটেকনিকগুলোতে দুই শিফটে মোট
৩১ হাজার ৫৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি
করা হয়।

পাবলিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি পরীক্ষার তারিখ সমূহ

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ সমূহ►
(১) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ক ইউনিট:- ৩০ অক্টোবর
খ ইউনিট:- ৯ অক্টোবর
গ ইউনিট:- ১৬ অক্টোবর
ঘ ইউনিট:- ৬ নভেম্বর
চ ইউনিট:- লিখিত পরীক্ষা ১০ অক্টোবর ও অংকন
পরীক্ষা ১৭ অক্টোবর ।
আবেদন:- ২০ আগষ্ট থেকে ৬ সেপ্টেম্বর।
(২) রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৯-১২ নভেম্বর।
আবেদন:- ১ থেকে ১৮ অক্টোবর।
(৩) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১ থেকে ৯ নভেম্বর।
(৪) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৫ অক্টোবর থেকে ৫
নভেম্বর।
(৫) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৫ থেকে ১৯ নভেম্বর।
(৬) কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৪ ও ৫ ডিসেম্বর।
(৭) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৯ থেকে ১২ নভেম্বর।
(৮) বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৭ ও ২৮ নভেম্বর,।
(৯) রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৪, ৫ ও ৬ ডিসেম্বর।
(১০) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১১ ও ১২ ডিসেম্বর।
(১১) বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৩, ২৪, ৩০ ও ৩১ অক্টোবর।
(১২) বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট):
ভর্তি পরীক্ষা: ১০ বা ১৭ অক্টোবর।
(১৩) চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৩১ অক্টোবর,।
(১৪) রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৪ নভেম্বর।
(১৫) খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৬ নভেম্বর ।
(১৬) বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২০ অথবা ২৭ নভেম্বর।
(১৭) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৪ নভেম্বর।
(১৮) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৮ ডিসেম্বর।
(১৯) সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৮ নভেম্বর।
(২০) চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৭ নভেম্বর।
(২১) পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ভর্তি পরীক্ষা: ১৩ নভেম্বর।
(২২) হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৩০ নভেম্বর ও ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর।
(২৩) শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৪ নভেম্বর।
(২৪) যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২০ ও ২১ নভেম্বর।
(২৫) মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২৭ ও ২৮ নভেম্বর।
(২৬) পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর।
(২৭) নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ২০ ও ২১ নভেম্বর।
(২৮) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ৫ ডিসেম্বর।
(২৯) মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১৮ সেপ্টেম্বর।
(৩০) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি পরীক্ষা: ১০,১৭,২৪,৩১ অক্টোবর এবং ৭
নভেম্বর।
(৩১) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
ভর্তি কার্যক্রম শুরু ১ অক্টোবর।

"মা! তোমার এই বস্তির ছেলে, বাদাম বিক্রিওয়ালা ছেলেটি আজ ইঞ্জিনিয়ার।"

বুয়েটের সমাবর্তনে অনুষ্ঠানে
পুরস্কার নিতে গিয়ে
এক ছাত্র খুব গর্ব করে
বলেছিল,
"আমার মতো ছাত্র বুয়েট আর ২য়
টি পাবে না, আর
আসবেও না, আমিই শেষ । আমি আজ
বেরিয়ে যাচ্ছি,
আর কোনো দিন এই বুয়েটে
আমার মতো
কোনো ছাত্র ভর্তি হতে পারবে
না।
আজ আমি
গর্বিত যে, এতো বড় এক শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের আমি
ছাত্র ছিলাম।"
সে কাঁদছিল আর কথাগুলো
বলতেছিল।
তার এক
স্যার এই গর্বিত হওয়ার কারণ
জানতে
চাইলে তখন
সে বলেছিল, "কমলাপুরের রেলওয়ে
স্টেশনের কাছে এক বস্তির ঘরে
আমার
জন্ম
হয়েছে, আমি বস্তির ছেলে। ছোট
বেলায় বাবা
মারা যায়। মা দিনের বেলায়
ভিক্ষাবৃত্তি করত আর রাতে
এক বাসায় কাজ করত। আমি বস্তির
এক
স্কুলে পড়তাম।
ছোট থেকেই লেখা-পড়ায় চৌকস
ছিলাম। স্কুলের
ফাঁকে ফাঁকে আমি স্টেশনে
বাদাম
বিক্রি
করতাম,স্টেশনে পড়ে থাকা
ইংলিশ
পত্রিকার টুকরা
টুকরা কাগজ কুড়িয়ে পড়তাম। আমি
যখন
ক্লাস থ্রিতে
উত্তীর্ণ হলাম, ঐ বস্তির স্কুলের
মধ্যে
সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে। আমার পড়া
লেখার প্রতি
আগ্রহ দেখে এক ভদ্রলোক আমার
দিকে
সাহায্যর হাত বাড়িয়ে ছিল। সেই
ভদ্র
লোকটির জন্য
আজ আমি এতদূর পর্যন্ত আসতে
পেরেছি। আজ
মা বেঁচে নেই, থাকলে দৌড়ে
গিয়ে
জোড় গলায়
বলতাম, "মা! তোমার এই বস্তির
ছেলে,
বাদাম
বিক্রিওয়ালা ছেলেটি আজ
ইঞ্জিনিয়ার।"
কিন্তু ভাগ্যর নির্মম পরিহাস,
তিনি
আজ নেই। আজ
আমার একটাই পরিচয়, আমি বস্তির
ছেলে। যা বলতে
আমার এতটুকু দ্বিধাবোধ হয় না..."
এই রকম মন মানসিকতার অধিকারী
আমরা কয়জন হতে
পেরেছি? শতকরা একজনকেও
পাওয়া
যাবে না।
আমরা নিজেকে কৃষকের ছেলে বা
মেয়ে
বলে পরিচয় দিতে হীনমন্যতায়
ভুগি।
যেখানে,
বাংলাদেশ নিজেই একটি
কৃষিপ্রধান
দেশ.....অনেককেই ভাবতে দেখি,
ধুর!
আমি
তো মধ্যভিত্ত, আমার দ্বারা বোধ
হয়
এটা হবে
না....... আরে, হবে কিভাবে!!! তুমি
তো
চেষ্টাই
করনি!!!
আমরা ভুলে যাই যে, আমরা
বাংলাদেশী, আমাদের
মধ্যে সামাজিকতা আছে, যা
সারা
বিশ্বের কোনো
জাতির মধ্যে নেই। আমরা ইচ্ছা
করলে
সব পারি,
"পারতেই হবে" কথাটা যে
আমাদের
রক্তে মিশে
আছে....।।।

Friday, 28 August 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এ মার্ক ডিস্ট্রিবিউশন

♦জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চতর
(ড্রিগ্রী,অনা র্স এবং
মাস্টার্স)শ্রেণিতে প্রথম,দ্বিতীয়
এবং তৃতীয় বর্ষে প্রোমোশন পেতে হলে
একজন পরীক্ষার্থীকে..
.ইনকোর্স,মৌখিক,
ব্যবহারিক,মাঠকর্ম,মনোগ্রাফ পরীক্ষাসহ নিম্নোক্ত
GPA-অজর্ন করতে হবে।
*প্রথম ব র্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-1.75
*দ্বিতীয় ব র্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.00
*তৃতীয় ব র্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষে
কমপক্ষে GPA-2.25
*গড় নম্বর GPA-2.00
বিঃদ্রঃ প্রথম বার পরীক্ষা দিয়ে কম
পেলে পরবর্তী বার গুলোতে
পরীক্ষা দিয়ে অবশ্যই উপরে
উল্লেখিত GPA-পেতে হবে৷
*CGPA-2.00,3rd Class
*CGPA-2.25,2nd Class
*CGPA-2.50থেকে CGPA-2.75,Higher 2nd
Class
*CGPA-3.00,1st Class
এবং
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00 Higher 1st
Class
*CGPA-হল কোর্সের মোট নাম্বারের
গড়৷
বিঃদ্রঃযারা অনার্সে পড়ে
CGPA-3.75থেকেCGPA-4.00পাবে
তাদের সার্টিফিকেটে
Distinctionকথাটি লেখা
থাকবে৷Distinctionএর অর্থ বিশেষ
সম্মান।
.......................................................................
গ্রেডিং পয়েন্ট হিসাবের নিয়ম। (প্রতি বছরের
টা):
★★ ১.ধরুন আপনার মোট বিষয় ৬ টি। যেমন :
বাংলা,ইংরেজী,গনিত , বিজ্ঞান ও কৃষি।
★★২. এখন বাংলার টোটাল মাকর্স হলো ১০০ আর
ক্রেডিট ৪।
ইংরেজীর মাকর্স ১০০, ক্রেডিট ৪।
গনিতের টোটাল মাকর্স ১০০ ক্রেডিট ৪।
বিজ্ঞান এর ১০০ আর ক্রেডিট ৪।
সমাজের টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
কৃষির টোটাল মাকর্স ৫০ ক্রেডিট ২।
★★তাহলে আপনার সর্বমোট ক্রেডিট হল
৪+৪+৪+৪+২+২=২০।
★★এখন ধরুন আপনি বাংলায় B+(3.25)।
ইংরেজীতে B(3)
গনিতে B(3)
বিজ্ঞান C(2.25)
সমাজে C+(2.50)
কৃষিতে B+(3.25) পেলেন।
★★ এখন আপনার কাজ হলো, প্রত্যকটা বিষয়ের
পয়েন্ট কে ঐ বিষয়ের ক্রেডিট দিয়ে গুন করা। চলুন
করা যাক
★★বাংলা
(৩.২৫ গুন ৪) =১৩
ইংরেজী
(৩ গুন ৪) =১২
গনিত
(৩ গুন ৪)=১২
বিজ্ঞান
(২.২৫ গুন ৪) =৯
সমাজ
(২.৫০গুন ২)=৫
কৃষি
(৩.২৫ গুন২)= ৬.৫।
★★ক্রেডিট দিয়ে গুন করার পর আসুন দেখি টোটাল
কত হল
(১৩+১২+১২+৯+৫+৬.৫)
=৫৭.৫
★★ এবার টোটাল পয়েন্ট কে, টোটাল ক্রেডিট
দিয়ে ভাগ করি।
(৫৭.৫/২০)=২.৮৭৫ বা ২.৮৮(প্রায়)
★★ উক্ত ২.৮৮ ই হলো আপনার CGPA.
ব্রি : দ্র: যারা ইমপ্রুভ বা রিটেকের পর নতুন পয়েন্ট
পেয়েছেন, তার ঐ বিষয়ের অাগের পয়েন্ট বাদ
দিয়ে নতুন টা দিয়ে হিসাব করে নিবেন।

Thursday, 27 August 2015

USSD Code For All Bangladeshi Mobile Operator

☀ Name : Teletalk
☞Balance Check : *152#
☞Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222
☞Package Check : unknown
☞Minute Check : *152#
☞SMS Check : *152#
☞MMS Check : *152#
☞Data (MB) Check : *152#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : Type SET & Send to 738
☞Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
☞Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245

☀ Name : Grameenphone
☞Balance Check : *566#
☞Show SIM Number : *2#
☞Package Check : *111*7*2#
☞Minute Check : *566*24# , *566*20#
☞SMS Check : *566*2#
☞MMS Check : *566*14#
☞Data (MB) Check : *566*10# , *567#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : *111*6*2#
☞Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222

☀ Name : Airtel
☞Balance Check : *778#
☞Show SIM Number : *121*6*3#
☞Package Check : *121*8#
☞Minute Check : *778*5#or*778*8#
☞SMS Check : *778*2#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *778*39#or*778*4#
☞Call Me Back : *121*5#
☞Net Setting Request : *140*7#
☞ Miss Call Alert (On) : *121*3*4#
☞ Miss Call Alert (Off) : unknown

☀ Name : Robi
☞Balance Check : *222#
☞Show SIM Number : *140*2*4#
☞Package Check : *140*14#
☞Minute Check : *222*3#
☞SMS Check : *222*11#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : *140*7#
☞Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
☞Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272

☀ Name : Banglalink
☞Balance Check : *124#
☞Show SIM Number : *511#
☞Package Check : *125#
☞Minute Check : *124*2#
☞SMS Check : *124*3#
☞MMS Check : *124*2#
☞Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#
☞Call Me Back : *126*Number#
☞Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
☞Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622

কিভাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ এ ট্রান্সফার হবেন

অনেক সময় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীদের এক কলেজ থেকে অন্য কলেজ পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়ে।১৭ জুন ২০১৫ তারিখ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাড়পত্র/কলেজ
পরিবর্তনের নিয়ম প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।তাহলে আর দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক কিভাবে কি করবেন:
শিক্ষার্থী ২য় বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে উন্নীত হলে ছাড়পত্রের মাধ্যমে অন্য জেলা শহরের কলেজে ভর্তি হতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে। যে সকল কারণে ছাড়পত্র নেওয়া যাবে :
★অভিভাবকের বদলীঃ চাকুরিতে অভিভাবক অন্য জেলা শহরে বদলী হলে। উল্লেখ্য, এখানে অভিভাবক বলতে বাবা/মাকে বুঝাবে। বাবা/মা
বর্তমান থাকলে আইনগত ভাবে কাউকে অভিভাবকত্ব প্রদান করলেসে অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত হবে।
★অভিভাবকের মৃত্যু হলেঃঅভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র/ডেথ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি আবেদন ফর্মের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রকৃত অভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে অভিভাবকত্বের দায়িত্ব যার উপর অর্পিত হয়েছে তার সম্মতিপত্র এবং তার পেশা ও কর্মস্থল সংক্রান্ত প্রামান্য কাগজপত্র এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★সংশ্লিষ্ট কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম/বিষয়ের অধিভুক্তি স্থগিত হলেঃ এক্ষেত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শন শাখা কর্তৃক প্রদত্ব অধিভুক্তি বাতিলের পত্র সংযুক্ত করতে হবে।
★শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধি হলেঃ এক্ষেত্রে প্রতিবন্ধি বিষয়ে সমাজকল্যাণ দপ্তরের সনদ জমা দিতে হবে।
★মেয়ে শিক্ষার্থী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেঃ এ ক্ষেত্রে নিকাহনামা ও স্বামীর কর্মস্থল/বসবাস এর ঠিকানার প্রামান্য কাগজ এবং স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে।
★শিক্ষার্থীর অভিভাবকের স্থায়ী ঠিকানা নিকটবর্তী কলেজে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজের/বাবা/মা - এর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
★★★আবেদন ফর্মের সাথে প্রবেশ পত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং ফলাফলের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে।
★★★একজন শিক্ষার্থী ফলাফল প্রকাশের দিন থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে অনলাইনে ছাড়পত্রের জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে।আবেদনের সাথে প্রার্থীর মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে।
★প্রার্থীর প্রাথমিক আবেদন যাচাই বাছাই করে এক সপ্তাহের মধ্যেই SMS এর মাধ্যমে তার আবেদন বিবেচনা যোগ্য কিনা তা জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদন গ্রহণযোগ্য হলে প্রার্থীকে ছাড়পত্রের ফিসহ নির্ধারিত ফরমে বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
★চূড়ান্ত আবেদনের সাথে শুধুমাত্র ছাড়পত্র প্রদানকারী কলেজের অনাপত্তিপত্র জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নের প্রতি লক্ষ রেখে ছাড়পত্র অনুমোদনের ক্ষেত্রে প্রার্থী যে কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সে কলেজের প্রার্থীত বিষয়ের শিক্ষার্থী – শিক্ষক সংখ্যানুপাত Optimum সংখ্যার অনেক বেশী হলে প্রার্থীর আবেদন বিবেচনা করা হবে না।
★একই জেলা/বিভাগীয় শহরে অবস্থিত দু’টি কলেজের মধ্যে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না।
★★তবে বিশেষ কারণবশত মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে উক্ত শর্ত শিথিলযোগ্য।
★কোর্স ফাইনাল পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হলে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। তাছাড়া স্নাতক (সম্মান ) শ্রেণীতে ৩য় ও ৪র্থ বর্ষে বিশেষ কারণ ছাড়া ছাড়পত্র প্রদান করা যাবে না।

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের (BUET) এর ২০১৫- ২০১৬
শিক্ষাবর্ষের অনলাইনে আবেদন শুরুঃ ৩০ আগষ্ট
থেকে৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ।

এমবিবিএস ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন
১৯/০৮/২০১৫ থেকে ০১/০৯/২০১৫ তারিখ পর্যন্ত করা
যাবে ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি প্রক্রিয়া ২৪ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ১০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু হবে ২৯
আগষ্ট, আর শেষ হবে ১৭ সেপ্টেম্বর ।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ৭ সেপ্টেম্বর, চলবে ৩০
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
(KUET) এর ২০১৫- ২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে ০৪অক্টোবর, রবিবার, ২০১৫, সকাল ১০.০০ টায় আর শেষ হবে ১৪ অক্টোবর, বুধবার, ২০১৫,রাত ১১.৫৯ টা মিনিটে ।

কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ (স্নাতক)
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফরম বিতরণ ১৩ সেপ্টেম্বর
থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি
আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু
হয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।

বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী ভর্তি পরীক্ষা এর
২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ১৬
আগষ্ট থেকে শুরু হয়ে ০১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে ।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনাল BUP
এর ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি প্রক্রিয়া ১
সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে

Saturday, 22 August 2015

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন নাসার গবেষকেরা


পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাত হানা সংক্রান্ত গুজব
ছড়াচ্ছে। গুজবে কান দেবেন না। পরামর্শ দিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
গবেষকেরা। সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ, সাইট
ও সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে এ
ধরনের গুজব ছড়াচ্ছে। গতকাল পিটিআইয়ের এক খবরে
এ তথ্য জানানো হয়।
নাসার গবেষকেরা বলছেন, আগামী মাসের ১৫
থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে পৃথিবীতে ভয়ংকর গ্রহাণু
আঘাত হানবে বলে গুজব ছড়িয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে
প্রভাব পড়ার মতো কোনো সে রকম কোনো বস্তুর
অস্তিত্বের প্রমাণ তাঁরা পাননি। এর কোনো
বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও নেই।
নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল)
ব্যবস্থাপক পল চোডাস বলেন, নাসার নিয়ার-আর্থ
অবজারভেশন থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা
গেছে, নিকট ভবিষ্যতে কোনো গ্রহাণুর বা ধূমকেতুর
পৃথিবীর ওপর আছড়ে পড়ার মতো আশঙ্কা নেই।
আগামী ১০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর জন্য হুমকি হয়ে
থাকা গ্রহাণুগুলোর ক্ষেত্রেও এই আশঙ্কা শূন্য
দশমিক এক শতাংশ মাত্র। নাসার জেপিএলের
নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট অফিসটি মূলত আন্তর্জাতিক
জ্যোতির্বিদ ও বিজ্ঞানীদের একটি যৌথ দল যাঁরা
টেলিস্কোপ দিয়ে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ করেন। তাঁরা
পৃথিবীর জন্য হুমকি মনে করা গ্রহাণুর পথ পর্যবেক্ষণ
করেন। চোডাস বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
যদি বড় কোনো গ্রহাণুর আঘাত হানার আশঙ্কা
থাকতো আমরা এখন তার কিছুটা হলেও দেখতে
পেতাম। এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে, এর আগেও
পৃথিবীতে গ্রহাণুর আছড়ে পড়া নিয়ে অবান্তর দাবি
করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো সত্যি হয়নি। অনলাইনে
দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এ ধরনের অবান্তর
বিষয়গুলো জনপ্রিয় হতে দেখা যায়।
এর আগে ২০১১ সালে এলেনিন ধূমকেতুকে কেন্দ্র করে
‘ডুমসডে’ বা পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে গুজব
ছড়িয়েছিল। ২০১২ সালের ২১ ডিসেম্বর মায়া
সভ্যতার দিনপঞ্জি ঘিরেও এ ধরনের গুজব রটতে
দেখা যায়। গত বছর ২০০৪ বিএল ৮৬ গ্রহাণুটি পৃথিবীর
জন্য হুমকি বলে গুজব রটেছিল। এ বছরের জানুয়ারি ও
মার্চে পৃথিবীর ওপর কোনো প্রভাব না ফেলেই তা
পৃথিবীকে অতিক্রম করেছে।

Friday, 21 August 2015

বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (Bangladesh National University)

১৯৯২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সমগ্র বাংলাদেশে সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়- কলেজগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত সাধারন শিক্ষায় বিভিন্ন বিষয়ের উপর গ্রাজুয়েট এবং পোষ্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রী প্রোগ্রামগুলো নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত বাংলাদেশের ১৬০০ সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজগুলোতে ১০,০০,০০০ শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে। এটি একটি সরকারী প্রতিষ্ঠান। পল্লী এবং আধা শহুরে এলাকার শিক্ষার্থীদের মাঝে উচ্চতর শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে থাকে।
চ্যান্সেলর ভাইস চ্যান্সেলর প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর
মো: আবদুল হামিদ
রাষ্ট্রপতি, গণ-প্রজাতন্ত্রী
বাংলাদেশ
প্রফেসর ড: হারুন-অর-রশিদ
প্রফেসর ড: আসলাম ভূঁইয়া
কোষাধ্যক্ষ
প্রফেসর মো: নোমান অর রশিদ

ঠিকানা এবং অবস্থান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
বোর্ড বাজার, গাজীপুর ১৭০৪।
ফোন: ৯২৯১০১৮-২৩, ৯২৯১০৫৫
ইমেইল: webadmin@nu.edu.bd ,
nubdpr@yahoo.com , director_ict@nu.edu.bd
ওয়েব সাইট: www.nu.edu.bd ,
www.nuadmission.com

অনুষদ এবং বিভাগসমূহ
কলা অনুষদ
১.বাংলা ২.ইংরেজি ৩.দর্শন
৪.ইতিহাস ৫.ইসলামিক স্টাডিজ
৬.ইসলামের ইতিহাস ৭.আরবি ৮.পালি ও
সংস্কৃত

সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ
১.অর্থনীতি ২.রাষ্ট্র বিজ্ঞান ৩.সমাজ
বিজ্ঞান ৪.সমাজ কর্ম ৫.লোকপ্রশাসন
৬.নৃ-বিজ্ঞান ৭.গার্হস্থ্য অর্থনীতি

বিজ্ঞান অনুষদ
১.পদার্থ ২.রসায়ন ৩.গণিত
৪.পরিসংখ্যান ৫.প্রাণীবিদ্যা
৬.উদ্ভিদবিজ্ঞান ৭.মনোবিজ্ঞান ৮.ভূ-
ত্তত্ব ৯.ভূগোল ১০.কম্পিউটার বিজ্ঞান

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
১.ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং
২.হিসাববিজ্ঞান ৩.মার্কেটিং
৪.ব্যবস্থাপনা।
আইন অনুষদ
আইন বিভাগ

ভর্তি আবেদন পত্র
ভর্তি ফরম অনলাইনে পাওয়া যায় অথবা
কলেজ অফিস থেকে ভর্তির আবেদন ফর্ম
সংগ্রহ করতে হয়। ভর্তি ফর্মের মূল্য ৩০০
টাকা (অনির্ধারিত)। এছাড়া টেলিটক
মোবাইল অপারেটরের এসএমএস এর
মাধ্যমে ভর্তি ফরম ক্রয় করা যায়।
আবেদনপত্রের সাথে যেসকল কাগজপত্র
জমা দিতে হয়, সেগুলো হলো;
সংশ্লিষ্ট অধ্যক্ষ কর্তৃক ছাত্র/ছাত্রীর
সত্যায়িত স্বাক্ষর ও সদ্য তোলা ছবি;
প্রবেশপত্র, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ও
নম্বরপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি।
ভর্তির যোগ্যতা
স্নাতক কোর্সে ভর্তি হতে;
১। এইচএসসি বা সমমান এবং এসএসসি
অথবা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা এবারে জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য
আবেদন করতে পারবে।
২। আবেদনকারীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায়
পৃথকভাবে ন্যুনতম জিপিএ ২.০ থাকতে
হবে। পরীক্ষার্থী যে বিষয়ে ভর্তি
হতে ইচ্ছুক সে বিষয়ে উচ্চ মাধ্যমিক
পরীক্ষায় (২০০ নম্বরে) জিপিএ ৩.০
থাকতে হবে।
৪। মাদ্রাসা বোর্ড হতে আলিম পাস
করা শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে
১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তির
জন্য আবেদন করতে পারবে।
৫। ব্যবসায় ব্যবস্থাপনার শিক্ষার্থীরা
ব্যবসায় প্রশাসন শাখায় এবং
ডিপ্লোমা-ইন-ফরেস্ট্রি, ডিপ্লোমা-
ইন-এ্যাগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা-ইন-
ইঞ্জিনিয়ারিং-এ উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা শর্ত পূরণ সাপেক্ষে ১ম
বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে বিজ্ঞান
শাখায় ভর্তির জন্য আবেদন করতে
পারবে।
৬। উপরোক্ত ক্যাটাগরি ছাড়াও সমতুল্য
বিদেশী সার্টিফিকেট/
ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীর
ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড/
কর্তৃপক্ষ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে সমতা
নিরূপণ হলে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করতে পারবে।

আবেদন করার নিয়মাবলী
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি
পরীক্ষার আবেদনপত্র গত বছর থেকে
অনলাইনের মাধ্যমে নেয়া হচ্ছে।
গতবারের মতো এবারেও জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন অনলাইনের
মাধ্যমে করতে হবে। নিম্নে আবেদন
করার নিয়ম দেয়া হলো।
১। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে ( http://www.nu.edu.bd/index.php )গিয়ে
আবেদনকারীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীৰার রোল নম্বর, বোর্ড,
শাখা ও প্রাপ্ত জিপিএ, জন্ম তারিখ,
কলেজের নাম, প্রার্থীর পছন্দের সব
বিষয়ের ক্রমনির্ধারণ করে ভর্তি ফর্ম
পূরণ করতে হবে। প্রার্থীর ভর্তি ফর্মে
বিষয়ের পছন্দক্রম একবার নির্ধারণ করা
হলে পরবর্তীতে তা পরিবর্তন করা
যাবে না।
২। একজন প্রার্থী তার পছন্দ অনুযায়ী
শুধুমাত্র একটি কলেজে আবেদন করতে
পারবে। সংশ্লিস্ট কলেজের অধিভুক্ত
বিষয়সমূহের তালিকা ওয়েবসাইট
থেকে জেনে নিতে হবে।
৩। যদি কোন প্রার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক পরীক্ষার দেয়া তথ্যের
সঙ্গে ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত তথ্যের
(বোর্ড থেকে প্রাপ্ত) অসঙ্গতি দেখতে
পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট
ওয়েবসাইটে গিয়ে সঠিক তথ্য এন্ট্রি
করার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে
প্রার্থীকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক
পরীৰার মূল নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ড সংশ্লিষ্ট কলেজে দেখিয়ে
প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
৪। সঠিক তথ্যসহকারে আবেদন ফর্মটি পূরণ
করে সাবমিট করা হলে আবেদনকারীর
নাম ও ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বরসহ
একটি নতুন আবেদন ফর্ম কম্পিউটার
স্ক্রিনে দেখা যাবে। ফর্মটি সরাসরি
অথবা ডাউনলোড করে অফসেট সাদা
কাগজে প্রিন্ট করে নিতে হবে।
৫। আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা ভর্তি
ফর্মের তিনটি নির্দিষ্ট স্থানে সদ্য
তোলা রঙিন ছবি সত্যায়িত করে
লাগাতে হবে এবং নির্ধারিত
স্থানে স্থাপন করতে হবে।
আবেদনকারীর ছবি স্বাক্ষরে কোন
ধরনের অসঙ্গতি পাওয়া গেলে ভর্তি
পরীক্ষা বাতিল করা হবে।
৬। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্ট করা
আবেদন ফর্মটির সঙ্গে প্রার্থীর
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান
পরীৰার নম্বরপত্র ও রেজিস্ট্রেশন
কার্ডের সত্যায়িত কপিসহ ভর্তি
পরীক্ষার ফি ২৬০ টাকা সংশিস্নষ্ট
কলেজে জমা দিতে হবে।
৭। ওয়েবসাইট থেকে প্রিন্টকৃত আবেদন
ফর্মটির একটি অংশ (সর্বনিম্ম অংশ)
অধ্যক্ষ/দায়িত্বপাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর
ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্র/
ছাত্রীকে ফেরত দেবে। ভর্তি
পরীক্ষা ও তৎপরবর্তী ভর্তি কার্যক্রমে
এই অংশটি পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র
হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
৮। ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন
সংশ্লিষ্ট কলেজ থেকে ছাত্র/ছাত্রীর
পরীক্ষার নির্ধারিত নিয়ে পরীক্ষার
কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত
বিভিন্ন কলেজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত
কলেজগুলোর মধ্যে কিছু নামকরা কলেজ
রয়েছে।
ঢাকার মধ্যে :
ঢাকা কলেজ,
তিতুমীর কলেজ,
মিরপুর বাংলা কলেজ,
সিলেটের এমসি কলেজ,
রাজশাহীর রাজশাহী কলেজ,
বরিশালের বিএম কলেজ,
যশোরের এমএম কলেজ,
খুলনার বিএল কলেজ,
বগুড়ার আযিযুল হক কলেজ,এবং
রংপুরের কারমাইকেল কলেজ উল্লেখযোগ্য।


ওয়েব সাইট থেকে প্রয়োজনীয়
ডাউনলোডের জন্য নিম্নে উল্লেখিত
লিংকটি ক্লিক করুন: http://www.nu.edu.bd/standardForm.php

Friday, 14 August 2015

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিকপরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে১০/৯/২০১৫ এ

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০১৩ এর ব্যাবহারিক
পরীক্ষা আগামি ১৬/৮/২০১৫ থেকে
১০/৯/২০১৫ এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
উক্ত তারিখের মধ্যে বহিঃপরিক্ষকের
সাথে কথা বলে নিজ নিজ কলেজ সময়
নির্ধারন করবে।
কেন্দ্র ও পূর্নাঙ্গ তারিখ / সময় নিম্নের
লিঙ্কে দেয়া হল

www.nu.edu.bd/?p=6345

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ


অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও মাদরাসার জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ২০১৫ এর সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০১৫ তারিখ জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ পরীক্ষা আগামী ১ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হবে ১৮ নভেম্বর। প্রতিদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে। প্রকাশিত সময়সূচী আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ
জেএসসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
২ নভেম্বর বাংলা বাংলা ২য় পত্র,
৩ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
৮ নভেম্বর গণিত/সাধারণ গণিত,
৯ নভেম্বর ধর্ম বিষয়ক পরীক্ষা,
১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১২ নভেম্বর শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য,
১৫ নভেম্বর বিজ্ঞান,
১৬ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা,
১৭ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান,
১৮ নভেম্বর চারু ও কারুকলা।
জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি ২০১৫
পরীক্ষার তারিখ পরীক্ষার বিষয়
১ নভেম্বর কুরআন মাজীদ ও তাজবিদ,
২ নভেম্বর আকাইদ ও ফিকাহ,
৩ নভেম্বর বাংলা ১ম পত্র,
৪ নভেম্বর বাংলা ২য় পত্র,
৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি,
৮ নভেম্বর ইংরেজি ১ম পত্র,
৯ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র,
১১ নভেম্বর আরবি ১ম পত্র,
১২ নভেম্বর আরবি ২য় পত্র,
১৪ নভেম্বর গণিত,
১৫ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা, শারীরিক শিক্ষা ও
স্বাস্থ্য,
১৬ নভেম্বর সামাজিক বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়,
১৭ নভেম্বর সাধারন বিজ্ঞান (শুধু অনিয়মিত)/বিজ্ঞান,
বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (শুধু অনিয়মিত)
১৮ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য অর্থনীতি (শুধু অনিয়মিত),
গার্হাস্থ্য বিজ্ঞান।

Sunday, 9 August 2015

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ( HSC & Equivalent Exam Result Published)

আজ রোববার ৯ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে ২০১৫ সালের
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল। উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল অপেক্ষা শেষ হচ্ছে প্রায় এগারো লাখ শিক্ষার্থীর।আজ রোববার সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফলের সার সংক্ষেপ তুলে দেন। এরপর দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করবেন তিনি। এরপর থেকেই কলেজের নোটিশ বোর্ড, মোবাইলে এসএমএস ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেদের ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
আজ ফল ঘোষণার পরেই উচ্চ শিক্ষায় নিজেদের সফর শুরু করবেন এই ১১ লাখ শিক্ষার্থী। ইতোমধ্যেই দেশের প্রায় প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়,মেডিকেল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচী ঘোষণা করা হয়েছে।এদিকে, বিগত কয়েক বছরের রীতি ভেঙে এবার সব বোর্ডের সেরা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেরা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ‘নোংরা’ প্রতিযোগিতার কারণে এ রীতি ভাঙছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

রেজাল্ট দুপুর দুইটার পর ম্যাসেজ এর মাধ্যমে পাওয়া
যাবে।

রেজাল্ট দেখার নিয়মঃ
জেনারেল বোর্ড
type: HSC<Space>BOARD er 1st 3 letter<Space>ROLL<Space>2015
.
মাদ্রাসা বোর্ড
type: ALIM
<Space>MAD< Space>ROLL<Space>2015
.
কারিগরি বোর্ড
type: HSC
<Space>TEC<Space>ROLL<Space>2015. ম্যাসেজ পাঠাতে হবে
16222 নম্বরে।

অনলাইনে রেজাল্ট দেখার লিংকঃ http://www.educationboardresults.gov.bd/regular/index.php

উল্লেক্ষ্য, গত ১ এপ্রিল শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা। ১১ জুন পর্যন্ত চলে লিখিত পরীক্ষা। ১৩ থেকে ২২ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক
পরীক্ষা। সে হিসেবে লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার
৫৯তম দিনে ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,
দুপুর ২টা থেকে কলেজের নোটিশ বোর্ড,
শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইলে এসএমএসের
মাধ্যমে ফলাফল পাওয়া যাবে। আটটি সাধারণ
শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা
বোর্ডের অধীনে এবার পৌনে ১১ লাখ শিক্ষার্থী
পরীক্ষায় অংশ নেয়।
২০১৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায়
অংশ নেয় ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন। গতবার এ
সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৪১ হাজার ৩৭৪ জন
পরীক্ষার্থী। সে হিসেবে এবারে পরীক্ষার্থী
কমেছে ৬৭ হাজার ৪৯০ জন। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা
কমলেও বেড়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পরীক্ষা
কেন্দ্রের সংখ্যা। ৮৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন; যা
গতবারের চেয়ে ২০১টি বেশি। পরীক্ষা কেন্দ্র
গতবারের চেয়ে ৬৭টি বৃদ্ধি পেয়ে এবার ছিল ২
হাজার ৪১৯টি। এছাড়া বিদেশে ৭টি কেন্দ্র থেকে
২৪১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। বিদেশের
কেন্দ্রগুলো ছিল- দোহা, আবুধাবি, জেদ্দা, রিয়াদ,
ত্রিপলি, দুবাই এবং বাহরাইন।
এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ঢাকা
শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৩৩৪টি কেন্দ্রে ২ লাখ ৭৬
হাজার ২২৭ জন, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের ১৮৪টি
কেন্দ্রে ১ লাখ ৭০৯ জন, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের
১৭৫টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৯৭৪ জন, যশোর শিক্ষা
বোর্ডের ২১২টি কেন্দ্রে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০৫ জন,
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের ৯২টি কেন্দ্রে ৮০ হাজার
৬৯৩ জন, বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ১০৯টি কেন্দ্রে
৫৬ হাজার ৬০০ জন, সিলেট শিক্ষা বোর্ডের ৭৫টি
কেন্দ্রে ৫৮ হাজার ৬৩ জন, দিনাজপুর শিক্ষা
বোর্ডের ১৮২টি কেন্দ্রে ৯০ হাজার ৩৮১ জন,
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ৪১৮টি কেন্দ্রে ৮৪
হাজার ৩৬০ জন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ৬২০টি
কেন্দ্রে ৯৮ হাজার ২৪৭ জন, ডিআইবিএস-এ ১৮টি
কেন্দ্রে ৪ হাজার ৩৪৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ
করেন। বিদেশের সাতটি কেন্দ্রে ২৪১ জন
শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন, এর মধ্যে
১১০ জন ছাত্র এবং ১৩১ জন ছাত্রী।
এবার বাংলা প্রথম পত্র, রসায়ন, পৌরনীতি,
ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, জীববিজ্ঞান, পদার্থ
বিজ্ঞান, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি,
হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ ও ব্যবহারিক
ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার
শিক্ষা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রসহ মোট ২৫টি বিষয়ে
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় সৃজনশীল প্রশ্নে।