গোল পাননি লিওনেল মেসি; তাতেও থামেনি বার্সেলোনা।শনিবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে জুভেন্টাসের বিরুদ্ধে ৩-১ গোলে জয় পেল বার্সেলোনা৷ এদিন বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে বার্সেলোনা৷ একের পর এক আক্রমণে জুভেন্টাসকে নাজেহাল করে তোলে৷ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেন রাকিতিচ। প্রায় মাঝমাঠ থেকে লম্বা ক্রস করেন মেসি।সেখান থেকে এক টোকায় নেইমারকে বল দেন জর্দি আলবা। নেইমার খুঁজে পান ছুটে ডি বক্সের
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
ভেতরে ঢুকে পড়া আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে। তার পাস থেকে জানলুইজি বুফ্ফনকে পরাস্ত করে বল জালে পাঠান ক্রোয়েশিয়ার মিডফিল্ডার রাকিতিচ। প্রথমার্ধে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছেন বার্সেলোনা৷ কিন্তু আর গোল করতে পারেনি তারা৷ বিরতির সময় ম্যাচের ফল ১-০ ছিল৷ বিরতির পরে অবশ্য অন্য চেহারায় দেখা গিয়েছে জুভেন্টাসকে ৷বার্সেলোনার আক্রমণের ধাক্কা সামলে ৫৫তম মিনিটে সমতা ফেরান মোরাতা। স্টেফানলিখটস্টাইনারের পাস থেকে তেভেসের জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ঠেকান বার্সেলোনার গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি,ফিরতি বলে তাকে পরাস্ত করে জাল খুঁজে নেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক স্ট্রাইকার মোরাতা।ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে দ্বিতীয় বার বার্সেলোনাকে এগিয়ে নেওয়ার কৃতিত্ব
সুয়ারেসের। প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে জোরালো শট নেন মেসি।ঝাঁপিয়ে তাকে ব্যর্থ করে দেন বুফ্ফন। কিন্তু ফিরতি বল জালে পাঠিয়ে উল্লাসে মাতেন সুয়ারেস। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলে বার্সেলোনার নিশ্চিত হয়ে যায় পঞ্চমবারের জন্য ইউরোপ সেরা এবং প্রথম দল হিসেবে এক মৌসুমে বার্সেলোনার দ্বিতীয়বার ট্রেবল জয়।
★দেখে নেই বার্সার কিছু ওলটপপালট করে দেওয়া রেকর্ড :
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করেছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ীর ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।
গত দশ বছরে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়, সাতটি স্প্যানিশ লিগ, এক পঞ্জিকাবর্ষে ছয় ট্রফির সবগুলো জেতার কীর্তির পর ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে‘ডাবল ট্রেবল’ জিতল কাল।
রেকর্ড বইয়ে এর মধ্যে কী কীওলটপালট করল এ দলটি:
* রাকিটিচের গোলটি চ্যাম্পিয়নস লিগ
ফাইনালের তৃতীয় দ্রুততম গোল। এর চেয়ে কম
সময়ে গোল করেছেন পাওলো মালদিনি (প্রথম
মিনিট, ২০০৫) ও গাইজকা মেনদিয়েতা (তৃতীয়
মিনিট, ২০০১)।
* এই প্রথম একই মৌসুমে একই দলের দুই খেলোয়াড় দশ কিংবা তারও বেশি গোল করল (মেসি ওনেইমার)।
* প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ফাইনালে
গোল সহায়তা (অ্যাসিস্ট) করলেন ইনিয়েস্তা
(২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫)।
* সেমিফাইনালের দুই লেগেই গোলের পর
ফাইনালেও গোল করা দ্বিতীয় খেলোয়াড়
মোরাতা। ২০১২-১৩ মৌসুমে করেছিলেন
আরিয়েন রোবেন।
* ২০১৪-১৫ মৌসুমে এমএসএন-ত্রয়ীর গোল সংখ্যা ১২২-এ গিয়ে থামল। আগের রেকর্ডটি ছিল রোনালদো-হিগুয়েইন-বেনজেমা ত্রয়ীর ১১৮।
* জুভেন্টাসের মতো এতবার আর কোনো দল
ফাইনালে হারেনি (এ নিয়ে ছয়বার)।
* জুভেন্টাস তাদের সর্বশেষ চারটি ফাইনালেই
হেরেছে।
* বার্সেলোনা তাদের সর্বশেষ চারটি
ফাইনালেই জিতেছে।
* ১৫১ ম্যাচ খেলে চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকেও
বিদায় নিলেন জাভি। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
খেলার রেকর্ড।
* ১৯৯০ সালের পর টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন হয়নি
কোনো ক্লাব। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯০ সালের পর এই একই দেশের দুই ক্লাব টানা চ্যাম্পিয়ন হলো
(রিয়াল ও বার্সা)। সর্বশেষ টানা দুবার
ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিল ইতালির এসি
মিলান (১৯৮৯ ও ১৯৯০)।
* ইউরোপের ক্লাব ফুটবলে অষ্টমবারের মতো
ট্রেবল (একই মৌসুমে লিগ, কাপ ও চ্যাম্পিয়নস
লিগ জেতা) জেতার ঘটনা ঘটল। বার্সা প্রথম
ক্লাব যারা এই কৃতিত্ব দুবার করে দেখাল
(২০০৮-০৯ ও ২০১৪-১৫)।
No comments:
Post a Comment